21/01/2024
পড়বেন
আমাদের সংস্কৃতিতে যারা আছেন এবং মহিলা সমিতিতে যারা আছেন সবারই দু'তিনটা বিয়ে হয়েছে।তাই আমাদের যুবক ও যুবতী মেয়েদের এই অবস্থায়। গত কয়েক দিন আগে ফেইসবুকে দেখলাম মহিলার বয়স ৫৭ ছেলের বয়স ১৭ বিয়ে হয়েছে।এর আরো দুই বছর আগে স্কুল শিক্ষিকার সাথে ছাত্রের প্রেম পরে বিবাহ এরপর মৃত্যু। এই সবের জন্য দায়ি এইদেশে পাচাটা বুদ্ধিজীবী যারা টাকা ইনকাম করে বুদ্ধি বিক্রি করে। আর মুখস্থ বিদ্যার প্রশাসন ক্যাডার নিয়োগ এই প্রশাসন শুধু ঠিকে থাকার জন্য বিরোধী মতের মানুষদের নির্যাতন হুমকি হামকি ছাড়া জাতীয় ভাবে কিছুই করতে পারছেন,আমার জানা নেই। বিদেশ গিয়ে কয়েক কোটি টাকা দিয়ে প্রজেক্ট নিয়ে আসে আর এগুলো বিদেশি দিয়ে কাজ করিয়ে আমাদের দেশের মানুষকে সস্তায় শ্রমে বিক্রি করে বিদেশে টাকা পাচার করছে। আজ কিছু কিছু লোকের নিকট এত টাকা হয়েছে চৌদ্দ পুরুষ খেলেও শেষ হবে না।আর বিরোধী যারা নেতৃত্ব দিচ্ছে কেউ রোগী, প্রতিবন্ধী, জ্ঞানহীন রাজনৈতিক ভাবে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা ও রাষ্ট্রের বাহিনী কে মোকাবেলা করার স্বক্ষমতা নেই।একা হিরু আলম, সিদ্দিক সহ কিছু লোক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ঝড় তুলে। আর বাংলাদেশে সরকারী দল ছাড়া ৪৩ টি দল কোন দলই নেতৃত্ব দিয়ে একক ভাবে বাংলাদেশ শাসন করবে তা আমার জানামতে নেই।রোগী আর প্রতিবন্ধী দিয়ে ১৫ বছর শাসন ক্ষমতা থাকা একটি সরকারকে হঠানো কঠিন। তাই বিদেশি নির্ভরতা কমিয়ে সকলের কাছে গ্রহনযোগ্য নেতা দিয়ে আন্দোলন করে সরকারকে আলোচনা বসাতে রাজী করাতে হবে। আর সংস্কৃতিতে পরিবর্তন ও দেশের পাচাটা বুদ্ধিজীবীদের বাদ দলকানা না, দেশের জন্য ভালমন্দ তুলে ধরে দেশও জাতির ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করবেন এমন পরামর্শ দিবেন এমন মানুষ জনকে খুজে বাহির করতে হবে।আর যারা তিন/চার বিবাহ করা সংস্কৃতি বা নাট্যজগতে যে সব মহিলা ও পুরুষ আছে তাদের সংস্কৃতি নাট্য জগৎ থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে। ৯০% মুসলমানের দেশ টিভি খুললে ইসলাম বিরোধী বক্তব্য মেয়েদের স্বাধীনতা দিতে হবে।ইসলামীক দেশে মেয়েদের ইসলামের বাইরে কিভাবে স্বাধীনতা দিবে। কিছু মহিলা আছে কিছু হলে টিভির সামনে এসে এইসব বলেন।আমরা যেমন আইনের বাইরে কথা বলতে পারি না। ঠিক তেমনি ইসলাম যে, সব সুবিধা দিয়েছে তার বাইরে কোন মহিলা সুবিধা পেতে পারে না। আমাদের সমাজ যে,ভাবে গড়ে উঠার প্রয়োজন ছিল তা উঠেনি তার প্রধান কারণ আমাদের সিনিয়র নাগরিকদের ব্যার্থতা ছাড়া কিছুইনা। একজন স্কুল পরিচালনা কমিটির দায়িত্ব হল স্কুল ঠিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে কি না? তা দেখার। কিন্তু স্কুলের ১০ম শ্রেনীতে পড়ে এমন মেয়ে যৌনতার লালসা মিটাবার জন্য তার থেকে ৪৭ বছরে র ছোট মেয়েকে বিয়ে করে। আবার সেটা সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করছেন কিছু ফালতু মানুষ। আমরা হয়তো জানিনা মেয়ের পরিবারে কি পরিমাণ যন্ত্রনা অপমান ভোগ করছেন। এর আগে স্কুলের এক শিক্ষিকাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ভাইরাল।পরে শুনি মহিলাকে ঐছেলেই হত্যা করেছে। এইসব বন্ধ না করলে আমাদের আর্তসামাজিক মর্যাদা আন্তর্জাতিক ও মুসলিম দেশগুলিতে থাকবে না। আমাদের দেশ ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান হয়েছে ইসলাম ধর্মের ভিত্তিতে এবং সেইভাবে আইনগুলো প্রনয়ন করেন।কিন্তু ১৯৭১ সালে কিছু অশিক্ষিত নকল করে পাস করা ডঃ ও বুদ্ধিজীবী সেজে আমাদের ইসলাম ধর্মকে মৌলবাদী নাম দিয়ে আতংক সৃষ্টি করেছে। মৌলবাদী মানে মুলকে নিয়ে যারা থাকে তাদেরকে মৌলবাদী বলে।এরপর মাওলানারা এইদেশের মাটি ও মানুষের সাথে না মিশে শুধু মক্কা মদিনার ওয়াজ মাহফিল করেন
একেক জন একেক ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন।এই দেশের মানুষের ধর্ম ইসলাম কিন্তু আইনে ব্যাখ্যা করে দিয়েছে ইসলামাকি অনুশাসন কি ভাবে পরিচালিত হবে। আমার লেখার উদ্দেশ্য হল প্রতিটি জাতির আর্দশ্য উদ্দেশ্য ও নীতি, প্রথা ইত্যাদি থাকে তা দেখে নতুন প্রজন্ম বড় হবে। এটা ধারাবাহিক ভাবে চলবে।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুললেই দেখি মুরুব্বি সমাজের কর্ণদার তাদের যৌনচারের নিকৃষ্ট কিছু কাজ যা আমাদের সমাজ ব্যাবস্থায় ঘৃনিত।তারপর আবার সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যারা ব্যাবহার করে তাদের বয়স ১৫ থেকে ৩০ বছর। যারা যুবক যুবতী ছেলে মেয়েরা ব্যাবহার করে থাকে। বর্তমান এতগুলি টিভি চ্যানেল আমার মনে হয় জনপ্রিয়তা যাচাই করলে একটাও টিকবেনা। সরকার উন্নয়ন করেছে দেশীয় একজন ইঞ্জিনিয়ারের নাম কেউ বলতে পারবে না। সব বিদেশী। আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থা নিয়ন্ত্রণ করে বাইরের দেশ। এই দেশে এতগুলো সংবাদ পত্র তাদের যে স্বাধীনতা নেই কেউ রাস্তায় আন্দোলন করেন নাই। আসলে আমরা এখনও তৃতীয় শ্রেনীর গরীব রাষ্ট্র আমরা মেয়েদের কাজ করার নাম করে বিদেশ পাঠাই সেখানে অনেক মেয়ে যৌনতার শিকার হচ্ছেন। কিন্ত রাষ্ট্র তা দেখে না দেখার বান করে। অর্থের পথ বন্ধ না করার প্রতিজ্ঞা।আমাদের সমাজ ব্যাবস্থা ও রাজনৈতিক দর্শন পরির্বতন করতে হবে।একবার ভেঙ্গে গেলে জোরা লাগানো কঠিন হবে।
মোহাম্মদ আলম খান,
এডভোকেট বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।
বিঃদ্রঃ -ভুল হলে ক্ষমা করবেন। আমার মন্তব্য