pcnews24.com.bd

pcnews24.com.bd যেকোন সংবাদ মুহুর্ত্বের মধ্যে পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন

27/08/2024

টক শো বন্ধ করা জরুরী। পা চাটা সাংবাদিকরা আয়না ঘর সহ অমানবিক নির্যাতন বিচারহীনতা সহ বিগত সময়ে নির্বাহী বিভাগের অপকর্মগুলি জনসম্মুর্খে আনেননি।

15/07/2024
পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের শীর্ষ নেতাদের একাংশ। পার্বত্য নির্যাতিত নিপীরিত মানুষের পক্ষে কথা বলেন। ৩১ বছর ধরে পার...
11/07/2024

পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের শীর্ষ নেতাদের একাংশ। পার্বত্য নির্যাতিত নিপীরিত মানুষের পক্ষে কথা বলেন। ৩১ বছর ধরে পার্বত্য সকল সন্ত্রার্সীদের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম করে যাচ্ছে। সকল হত্যার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে বিবাচারে দাবি করছেন। ভুমি সমস্যা সমাধানে আগে যে যেখানে বসবাস আছে তা চিহ্নিত করতে জরিপ করে তারপর ভুমি সমস্যার সমাধানের দাবি করছেন। উপজাতি সকল সন্ত্রার্সীদের নিয়ন্ত্রণ করার জন্য অস্ত্র উদ্ধার করে স্বাভাবিক পথে ফিরতে বাধ্য করতে হবে। উপজাতি ছেলে মেয়দের ৫ থেকে ৩৫ বছররের ছেলে মেয়েদের নজরের রাখার জন্য দাবি করছেন। উপজাতি সন্ত্রার্সীরা তাদের কে ভুলবুঝিয়ে সস্ত্রার্সী হতে বাধ্য করে। তা যেন না পারে তারজন্য দ্রুত ব্যাবস্থা নিতে হবে। দেশ প্রেম বাড়াতে হবে।

06/07/2024
পড়ার অনুরোধ করছি পার্বত্য চট্টগ্রাম কে নিয়ে সংক্ষিপ্ত  প্রেক্ষাপট ও সমাধানের আহবান।  পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে ফেইসবুক ও স...
06/04/2024

পড়ার অনুরোধ করছি পার্বত্য চট্টগ্রাম কে নিয়ে সংক্ষিপ্ত প্রেক্ষাপট ও সমাধানের আহবান।
পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে ফেইসবুক ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ও পত্রিকায় সহ টিভি মিডিয়ার মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামের দীর্ঘদিনের একটি সমস্যা সমাধানের জন্য আমরা বলে আসছিলাম। কিন্ত কোন সরকারই টেকসই স্থায়ী সমস্যা সমাধানের পথ না খুজে সাময়িক শান্ত রাখার জন্য বিভিন্ন ব্যাক্তি ও সংস্থাকে কাজে লাগিয়ে নামে মাত্র কিছু কাজ করেছেন। আসলে মুঘলদের শাসন আমলে ধর্মীয় মতবাদের কারণে তৎকালীন প্রভাবশালী দেশ বার্মা থেকে চাকমা ও বার্মিজ মগ ও আরো ক্ষুদ্র জাতি গোষ্ঠী কিছু অংশ পার্বত্য চট্টগ্রাম প্রবেশ করে।মুগল সরকার চট্টগ্রামে তাদের বসবাসের অনুমতি দেন। পরক্ষনে তারা আস্তে আস্তে সমস্ত জনগোষ্ঠী পার্বত্য চট্টগ্রাম চলে আসে। বৌদ্ধ ধর্ম থেরাবাদ মতবাদী সবাই এক হওয়া তারা ধর্মকে ব্যাবহার করে এক হয়ে বসবাস করতে থাকে। মুঘল সরকার পরিবর্তন হলে তারা ইংরেজদের মানতে না পেরে সংঘবদ্ধ বিভিন্ন বাহিনী গড়ে তোলে এবং তারা পাশ্ববর্তী ভারতের ও বার্মায় তাদের জাত ভাইদের সহায়তা চান তারা অস্ত্র গোলাবারুদ দিয়ে সহায়তা করেন। ইংরেজ সরকারকে কর সহ যাবতীয় সব কিছু বন্ধ করে দেন। তখন ইংরেজ সরকার তাদের সাথে চুক্তি সহ নানা বিধিমালা করে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টায় করেন। ১৯৩৭ সালে ভারত সংবিধানে কোন জাতি বা উপজাতির কথা উল্লেখ না করে বিশেষ অঞ্চল উল্লেখ করেন। পাকিস্তান সরকার এসে পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল জাতি গোষ্ঠীর বর্ননা দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামকে উপজাতি অঞ্চল উল্লেখ করে ১৯৫৬ সালে সংবিধান প্রনয়ন করেন। এত চাকমা ত্রিপুরা মগ সহ সকলে জাতি গোষ্ঠী খুশি হন।১৯৬১ সালে কাপ্তাই নদীতে বাধ দিয়ে ড্যাম সৃষ্টি করার ফলে তৎকালীন ১৩ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হন। পাকিস্তান সরকার তাদের ক্ষতিপুরুন ও পুর্নবাসন করেন। বেশির ভাগ খাগড়াছড়ি বিভিন্ন উপজেলা তৎকালীন রামগড় মহকুমা তাদের কে পুর্ণবাসিত করেন। বেশির ভাগই চাকমা পরিবার ডিবি নামে উপজাতিরা ক্ষতিগ্রস্ত হন।১৯৬৫ সালের শেষের দিকে মানবেন্দ্র লারমা সহ কয়েকজন মিলে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদের কে একত্রিত ও সংগঠিত করে পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ গঠন করেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে মানবেন্দ্র লারমা নির্বাচন করেন এবং বিজয়ী হন। ১৯৭১ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিনটি সার্কেল এর প্রধান চাকমা রাঙ্গামাটি পাকিস্তানের পক্ষে থাকেন সরকারকে সহায়তা করেন। খাগড়াছড়ি সার্কেল ভারতের পক্ষে থাকেন। বান্দরবানের সার্কেল বার্মার পক্ষে থাকেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় ১ নং সার্কেলের অধিনে তিন পার্বত্য ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে চাকমা পাকিস্তানের পক্ষে থাকলেও অনেকে লুকিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। ত্রিপুরা রাজ্য সরাসরি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিলেন। মগ ও বান্দারবানের বার্মার পক্ষে থেকে নিরপেক্ষ ভুমিকা পালন করেছেন। ১৯৭১ সালে এডভোকেট মানবেন্দ্র লারমা ও অন্যন্য যারা ছিলেন তারা পাকিস্তান থেকে প্রাপ্ত অস্ত্র গোলাবারুদ জমা না দিয়ে নিজেদের কাছে রেখে দেন। তৎকালীন আওয়ামীলীগ সরকার প্রধান জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুরের নিকট ৫ দফা দাবি উপস্থাপন করেন। জাতির জনক তাদের পরামর্শ দিয়ে তা বাতিল করে দেন। তারা রাঙ্গামাটি ফিরে গিয়ে উপজাতি সবাই কে সংগঠিত করেন। ১৯৭৩ সালে জনসংহতি সমতির অধিনে শান্তিবাহিনী নাম দিয়ে একটি সস্ত্রবাহিনী গড়ে তোলেন।১৯৭৫ সালে মানবেন্দ্র লারমা বাকশালের রাঙ্গামাটি জেলা সদস্য হন।১৯৭৫ সালের পরে তারা আরো জোরালো ভুমিকা রাখেন।১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সংবিধানে উপজাতি অঞ্চল বিলুপ্ত করে এক বাংলাদেশ এক ভাষা একজাতি বাঙ্গালী জাতি এইসব কারণে উপজাতিরা সংক্ষুব্ধ হয়ে ভারতের ৭ টি অঙ্গরাজ্যের বিচ্ছিন্নবাদীদের সাথে যোগাযোগ করে সসস্ত্র আক্রমন করে আলাদা রাজ্য করার জন্য স্থানীয় মানুষদের অপহরণ চাদা হত্যা লুন্ঠন করতে শুরু করলেন। ১৯৪৫ সালে ইংরেজ সরকার ১৯০০ সালের বিধি পরিবর্তন ও ১৯৬১ সালে পাকিস্তান সরকার বিধি পরিবর্তন করে সেখানে কিছু বাঙ্গালী মুসলিম পরিবারকে বসবাসের অনুমতি দেন। এছাড়াও কয়েক হাজার পরিবার নোয়াখালী কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম বসবাসের জন্য যান।তারই ধারাহিকতা ১৯৭৯ ও ৮০ সালে তৎকালীন সরকার প্রায় ৫৬ হাজার পরিবার কে পুর্নবার্সন করেন। যার ফলে শান্তিবাহিনী তাদের আচরণ পরিবর্তন করে হত্যা ও লুন্ঠন শুরু করেন। ১৯৮৪ সালে প্রায় তিন জেলা ২৬ হাজার উপজাতি সেনাবাহিনীর অত্যাচার ও নির্যাতন করছেন এবং তাদের বাড়ি ঘরের জায়গা দখল করছেন বলে তারা রাতের অন্ধকারে ভারতে পালিয়ে যান।তৎকালীন সরকার তাদেরকে ভারত ফেরত এনে তাদের ভিবিন্ন সরকারি সুযোগ সুবিধা দিয়ে শান্তরাখার চেষ্টায় করেন। কিন্তু শান্তিবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ না করে তাদের সাথে সমঝোতা করতে থাকেন এবং সরকারি কোষাগার থেকে অর্থের সহায়তা করেন।১৯৮৯ সালে তৎকালীন সরকার ভারতে সহায়তা শান্তিবাহীর একটি অংশকে এনে স্থানিয় সরকার আইন পাস করে নির্বাচনের মাধ্যমে তিনজেলা তিনটি স্থানীয় সরকার গঠন করেন।সেখানে তিন জেলা তিনটি উপজাতিকে প্রাধান্য দিয়ে গঠন করা হয়। যেমন ত্রিপুরা খাগড়াছড়ি চেয়াম্যান হবেন ত্রিপুরা, রাঙ্গামাটি চেয়ারম্যান হবেন চাকমা, বান্দকবান মগ এবং ২১ সদস্য নির্বাচন মাধ্যমে হয়েছে।১৯৮৯ সালের পরে প্রায় ৩০ বছর কোন নির্বাচন হচ্ছে না। শান্তিবাহিনী বড় একটি অংশ তারা বিরোধীতা করতে থাকেন এবং হত্যা অপহরণ সহ নানা সন্ত্রার্সী কর্মকান্ড করতে থাকেন। ১৯৯৩ সালে বিএনপি সরকার এদের সাথে আলোচনা করার জন্য কর্ণেল অলি আহম্মেদ এর নেতৃত্বে ৫ সদস্য কমিটি করেন। সেই কমিটি তাদের সাথে শান্তির পক্ষে নানা ধরনের সুবিধা দিয়ে যুদ্ধ ো গোলযোগ বন্ধ রাখার জন্য প্রক্রিয়া করতে থাকেন। ১৯৯৬ সালে সরকার পরিবর্তন হলে তৎকালীন সরকার ১৯৯৭ সালের ২ রা ডিসেম্বর একটি চুক্তি করেন। ১৯০০ সালে৷ বিধিতে বাঙ্গালী মুসলিমদে অপাহাড়ী আর এই চুক্তিতে অউপজাতি নাম দিয়ে সংবিধানের সাথে অনেক ধারার সাংঘর্ষিক রেখে চুক্তি সম্পুন্ন করেন। চুক্তির পর শান্তিবাহীনির প্রধান সন্তু লারমাকে আঞ্চলিক পরিষদ নাম দিয়ে তার চেয়ারম্যান করা হয়। যা হাইকোর্ট কতৃক অবৈধ হয়ে আছে। আপিল করছে সরকার।এরপর পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রনালয় গঠন করা হয়েছে তিনজেলা পরিষদ ও পার্বত্য উন্নয়ন বোর্ড নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন।বান্দরবান জেলা মগ ছাড়াও আরও বম সহ আরো কয়েকটি জাতি গোষ্ঠী আছেন।আজকের লাথাম মম এক সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থাকায় কালীন ২০১০-১২ সালে পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ এর সভাপতি চিলেন মানবেন্দ্র লারমার প্রতিকৃতি লাথান তৈরী করেন।সন্তু লারমার একান্তবাধ্যগত একজন কর্মী হয়ে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। পার্বত্য চট্টগ্রামে জাতিসংঘের অধিনস্ত কয়েকটি এনজিও আছেন যারা উপজাতিদের কৃষ্টিকালচার ধরে রাখার নাম করে হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে আন্তর্জাতিক দাতা গোষ্ঠী থেকে। সেই দাতা গোষ্ঠীর একটি এনজিও মালিক ছিলেন লাথান। আমরা তাদের সম্পর্কে রাষ্ট্রকে জানোর পরও কোন কর্নপাত করেনি। পার্বত্য চট্টগ্রাম সকল উপজাতি সংগঠনগুলো ভারতে মিজোরাম গিয়ে একত্রিত হন। তাদের সকল অপকর্ম শেয়ার করেন। আর বিদেশি এনজিও গুলি নিয়ন্ত্রণ করেন সাবেক সচিব সাবেক সেনাকর্তা সহ মানবিক কিছু মানুষ। উপজাতিদের কৃষ্টিকালচাকে টিকানে নাম করে উপজাতি মেয়ে রঙ্গ নাচ উপভোগ করাই তাদের কাজ আর উপজাতি যুবকদের তাদের অধিকার আদায় করার নাম করে এদের হাতে অস্ত্রের যোগান দেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক দাতা গোষ্ঠী ও জাতিসংঘের পিছিয়ে পরার জনগোষ্ঠীর জন্য ভিবিন্ন খাত থেকে অর্থ সংগ্রহ করে দেওয়ায় তাদের মুল কাজ।১৯৮৬ সালে পাহাড়ি ভিডিপি নাম দিয়ে সেনাবাহিনী তাদের ট্রেনিং দিয়ে গাদাবন্দুক দেন। তাদের সাহসের কারনে পার্বত্য অঞ্চলে হত্যার লুন্ঠন বন্ধ হয়েছিল। কিন্তু ২০০২ সালে তা বন্ধ করে দেন। তার পার্বত্য চট্টগ্রাম বাঙ্গালী মুসলিমদের নিয়ে ১৯৭৯ সাল থেকে বিভিন্ন নাম দিয়ে সংগঠন গড়ে উঠে কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রশাসন কোন সংগঠন শক্তিশালী হওয়ার আগে আরেক সংগঠন করে তাদের আশ্রয় প্রশয় দেন। যার ফলে পার্বত্য চট্টগ্রাম কোন শক্তিশালী সংগঠন গড়ে উঠছে না। আবার যারা জাতীয় দল করেন তারাও চাননা। সেখানে কোন আঞ্চলিক সংগঠন শক্তিশালী হোক।তাই পার্বত্য চট্টগ্রাম সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবী ঐক্য পরিষদ হয়ে রাষ্ট্রকে পাহাড়ের সমস্যা সমাধানে ভিবিন্ন পরামর্শ মুলক দাবি উপস্থাপন করছি।যা কিছু বান্তবায়ন করছে রাষ্ট্র। পার্বত্য চট্টগ্রাম কে রক্ষা করতে হলে অবশ্য দলমত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যমত হতে হবে। উপজাতি ছেলে মেয়ে দেশপ্রেম বাড়াতে কাজ করতে হবে। তারা যেন দেশের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে না নেন। তার জন্য রাষ্ট্র কে উদ্যোগ নিতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রাম উপজাতিদের মধ্যে অনেকেরই দেশপ্রমের ঘাটতি আছে। কমপক্ষে ২৫ বছরের একটি প্রজেক্ট নিতে হবে। যেন কেউ উপজাতি সন্ত্রার্সী গোষ্ঠীর সদস্য না হন। সেনাবাহিনীর ও পুলিশ বাহিনীর ও বিজিপি আনসার নেওয়ার সময় তাদের খোজ খবর নিয়ে নিয়োগ দেওয়া। এরা কে কি করে তার কোজ নেওয়া অবসর হওয়ার পর কি করে তার খোজ রাখা।স্কুলে ভর্তি হলে তার বায়োডাটা নিয়ে রাখা পরিবারের সদস্যরা কতজন কে কি করে তা জানা ও একটি সংস্থাকে তা করার বাধ্যতা মুলক করে দায়িত্ব দেওয়া। সবাইকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া।না হয় জাতির সামনে বড় ধরনের বিপদের আশংকা আছে।

মোহাম্মদ আলম খান
এডভোকেট
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।
মহাসচিব পার্বত্য চট্টগ্রাম সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী ঐক্য পরিষদ।

পড়বেন আমাদের সংস্কৃতিতে যারা আছেন এবং মহিলা সমিতিতে যারা আছেন সবারই দু'তিনটা বিয়ে হয়েছে।তাই আমাদের যুবক ও যুবতী মেয়েদের ...
21/01/2024

পড়বেন
আমাদের সংস্কৃতিতে যারা আছেন এবং মহিলা সমিতিতে যারা আছেন সবারই দু'তিনটা বিয়ে হয়েছে।তাই আমাদের যুবক ও যুবতী মেয়েদের এই অবস্থায়। গত কয়েক দিন আগে ফেইসবুকে দেখলাম মহিলার বয়স ৫৭ ছেলের বয়স ১৭ বিয়ে হয়েছে।এর আরো দুই বছর আগে স্কুল শিক্ষিকার সাথে ছাত্রের প্রেম পরে বিবাহ এরপর মৃত্যু। এই সবের জন্য দায়ি এইদেশে পাচাটা বুদ্ধিজীবী যারা টাকা ইনকাম করে বুদ্ধি বিক্রি করে। আর মুখস্থ বিদ্যার প্রশাসন ক্যাডার নিয়োগ এই প্রশাসন শুধু ঠিকে থাকার জন্য বিরোধী মতের মানুষদের নির্যাতন হুমকি হামকি ছাড়া জাতীয় ভাবে কিছুই করতে পারছেন,আমার জানা নেই। বিদেশ গিয়ে কয়েক কোটি টাকা দিয়ে প্রজেক্ট নিয়ে আসে আর এগুলো বিদেশি দিয়ে কাজ করিয়ে আমাদের দেশের মানুষকে সস্তায় শ্রমে বিক্রি করে বিদেশে টাকা পাচার করছে। আজ কিছু কিছু লোকের নিকট এত টাকা হয়েছে চৌদ্দ পুরুষ খেলেও শেষ হবে না।আর বিরোধী যারা নেতৃত্ব দিচ্ছে কেউ রোগী, প্রতিবন্ধী, জ্ঞানহীন রাজনৈতিক ভাবে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা ও রাষ্ট্রের বাহিনী কে মোকাবেলা করার স্বক্ষমতা নেই।একা হিরু আলম, সিদ্দিক সহ কিছু লোক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ঝড় তুলে। আর বাংলাদেশে সরকারী দল ছাড়া ৪৩ টি দল কোন দলই নেতৃত্ব দিয়ে একক ভাবে বাংলাদেশ শাসন করবে তা আমার জানামতে নেই।রোগী আর প্রতিবন্ধী দিয়ে ১৫ বছর শাসন ক্ষমতা থাকা একটি সরকারকে হঠানো কঠিন। তাই বিদেশি নির্ভরতা কমিয়ে সকলের কাছে গ্রহনযোগ্য নেতা দিয়ে আন্দোলন করে সরকারকে আলোচনা বসাতে রাজী করাতে হবে। আর সংস্কৃতিতে পরিবর্তন ও দেশের পাচাটা বুদ্ধিজীবীদের বাদ দলকানা না, দেশের জন্য ভালমন্দ তুলে ধরে দেশও জাতির ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করবেন এমন পরামর্শ দিবেন এমন মানুষ জনকে খুজে বাহির করতে হবে।আর যারা তিন/চার বিবাহ করা সংস্কৃতি বা নাট্যজগতে যে সব মহিলা ও পুরুষ আছে তাদের সংস্কৃতি নাট্য জগৎ থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে। ৯০% মুসলমানের দেশ টিভি খুললে ইসলাম বিরোধী বক্তব্য মেয়েদের স্বাধীনতা দিতে হবে।ইসলামীক দেশে মেয়েদের ইসলামের বাইরে কিভাবে স্বাধীনতা দিবে। কিছু মহিলা আছে কিছু হলে টিভির সামনে এসে এইসব বলেন।আমরা যেমন আইনের বাইরে কথা বলতে পারি না। ঠিক তেমনি ইসলাম যে, সব সুবিধা দিয়েছে তার বাইরে কোন মহিলা সুবিধা পেতে পারে না। আমাদের সমাজ যে,ভাবে গড়ে উঠার প্রয়োজন ছিল তা উঠেনি তার প্রধান কারণ আমাদের সিনিয়র নাগরিকদের ব্যার্থতা ছাড়া কিছুইনা। একজন স্কুল পরিচালনা কমিটির দায়িত্ব হল স্কুল ঠিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে কি না? তা দেখার। কিন্তু স্কুলের ১০ম শ্রেনীতে পড়ে এমন মেয়ে যৌনতার লালসা মিটাবার জন্য তার থেকে ৪৭ বছরে র ছোট মেয়েকে বিয়ে করে। আবার সেটা সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করছেন কিছু ফালতু মানুষ। আমরা হয়তো জানিনা মেয়ের পরিবারে কি পরিমাণ যন্ত্রনা অপমান ভোগ করছেন। এর আগে স্কুলের এক শিক্ষিকাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ভাইরাল।পরে শুনি মহিলাকে ঐছেলেই হত্যা করেছে। এইসব বন্ধ না করলে আমাদের আর্তসামাজিক মর্যাদা আন্তর্জাতিক ও মুসলিম দেশগুলিতে থাকবে না। আমাদের দেশ ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান হয়েছে ইসলাম ধর্মের ভিত্তিতে এবং সেইভাবে আইনগুলো প্রনয়ন করেন।কিন্তু ১৯৭১ সালে কিছু অশিক্ষিত নকল করে পাস করা ডঃ ও বুদ্ধিজীবী সেজে আমাদের ইসলাম ধর্মকে মৌলবাদী নাম দিয়ে আতংক সৃষ্টি করেছে। মৌলবাদী মানে মুলকে নিয়ে যারা থাকে তাদেরকে মৌলবাদী বলে।এরপর মাওলানারা এইদেশের মাটি ও মানুষের সাথে না মিশে শুধু মক্কা মদিনার ওয়াজ মাহফিল করেন
একেক জন একেক ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন।এই দেশের মানুষের ধর্ম ইসলাম কিন্তু আইনে ব্যাখ্যা করে দিয়েছে ইসলামাকি অনুশাসন কি ভাবে পরিচালিত হবে। আমার লেখার উদ্দেশ্য হল প্রতিটি জাতির আর্দশ্য উদ্দেশ্য ও নীতি, প্রথা ইত্যাদি থাকে তা দেখে নতুন প্রজন্ম বড় হবে। এটা ধারাবাহিক ভাবে চলবে।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুললেই দেখি মুরুব্বি সমাজের কর্ণদার তাদের যৌনচারের নিকৃষ্ট কিছু কাজ যা আমাদের সমাজ ব্যাবস্থায় ঘৃনিত।তারপর আবার সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যারা ব্যাবহার করে তাদের বয়স ১৫ থেকে ৩০ বছর। যারা যুবক যুবতী ছেলে মেয়েরা ব্যাবহার করে থাকে। বর্তমান এতগুলি টিভি চ্যানেল আমার মনে হয় জনপ্রিয়তা যাচাই করলে একটাও টিকবেনা। সরকার উন্নয়ন করেছে দেশীয় একজন ইঞ্জিনিয়ারের নাম কেউ বলতে পারবে না। সব বিদেশী। আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থা নিয়ন্ত্রণ করে বাইরের দেশ। এই দেশে এতগুলো সংবাদ পত্র তাদের যে স্বাধীনতা নেই কেউ রাস্তায় আন্দোলন করেন নাই। আসলে আমরা এখনও তৃতীয় শ্রেনীর গরীব রাষ্ট্র আমরা মেয়েদের কাজ করার নাম করে বিদেশ পাঠাই সেখানে অনেক মেয়ে যৌনতার শিকার হচ্ছেন। কিন্ত রাষ্ট্র তা দেখে না দেখার বান করে। অর্থের পথ বন্ধ না করার প্রতিজ্ঞা।আমাদের সমাজ ব্যাবস্থা ও রাজনৈতিক দর্শন পরির্বতন করতে হবে।একবার ভেঙ্গে গেলে জোরা লাগানো কঠিন হবে।

মোহাম্মদ আলম খান,
এডভোকেট বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

বিঃদ্রঃ -ভুল হলে ক্ষমা করবেন। আমার মন্তব্য

05/01/2024

আজ ৫ ই জানুয়ারী আমার জন্মদিন, আমার জন্য দোয়া করবেন।

বাংলাদেশের সামরিক ও আধাসামরিক বাহিনী সেনাবাহিনীর ২২৭০০০,জন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ২৪০০০ জন বিবান বাহিনী ১৭৩৯০ জন বিজিবি বর্ত...
27/12/2023

বাংলাদেশের সামরিক ও আধাসামরিক বাহিনী সেনাবাহিনীর ২২৭০০০,জন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ২৪০০০ জন বিবান বাহিনী ১৭৩৯০ জন বিজিবি বর্তমান সদস্য ৭০,০০০, বাংলাদেশ পুলিশ ২১২০০০ জন আধাসামরিক আনসার ও ভিডিপি সদস্য সংখ্যা ৫৮৪০০০০ জন রর্্যব ১২০০০জন দমকল বাহিনী ১৩০৫৮ জন কোষ্টকার্ড আধাসামরিক বাহিনী ৩৩৩৯ জন। সামরিক ও আধাসামরিক বাহিনী পৃথিবীর আর কোন দেশে এত বেশি সংখ্যক বাহিনী নেই। একমাত্র বাংলাদেশ এত বড় একটি বাহিনী নিয়ে আমাদের বাংলাদেশ পৃথিবীর মানচিত্রে মাথা উচু করে দাড়িয়ে আছে। আমরা আমাদের দেশের জন্য গর্বিত।

একজন আইনজীবীর পেশাগত সফলতার জন্য চেম্বার গুরুত্বপুর্ন। চেম্বার একজন আইনজীবী দায়িত্ব পালনে সহায়তা করে। চেম্বার থাকালে দায়...
16/09/2023

একজন আইনজীবীর পেশাগত সফলতার জন্য চেম্বার গুরুত্বপুর্ন। চেম্বার একজন আইনজীবী দায়িত্ব পালনে সহায়তা করে। চেম্বার থাকালে দায়িত্বপালনের গুরুত্ব বেড়ে যায়। পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি রাজনীতি, সামাজিক দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নিজেকে দায়িত্বশীল করে গড়ে এই বর্তমান সমাজে কঠিন বলে মনে করি। আইন পেশা একটি প্রাচিনতম পেশা এই পেশার মানুষরা পৃথিবীর বেশীর ভাগ দেশেই ‍গুরুত্বপুর্ন দায়িত্ব পালন করে আসছে। ১৯৯৬১ সালে এক জড়িপে দেখ গেছে যে পৃথিবীর বেশীর ভাগ দেশে রাজনীতি করছেন আইনজীবীরা । পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি মানুষের সেবা করা যায় এমন পেশা হল আইনপেশা। বাংলাদেশে ১৯৭১ সাল থেকে ১৯৮০ পর্যন্ত রাজনীতি নিয়ন্ত্রন করতেন আইনজীবী। বর্তমান নিয়ন্ত্রন করেন ব্যবসায়ীরা।

Address

Khagrachari
Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when pcnews24.com.bd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share