কলিজাওয়ালা খাঁন সাহেব

কলিজাওয়ালা খাঁন সাহেব Bangladeshis Superstar kolijawala khan saheb Page promote
(105)

22/06/2025

দীর্ঘ অন্ধকার অতিক্রম করে একটুখানি আলোর ঝলক
শুভ সকাল

আগামী ২৪ ঘন্টায় যে ধরনের পোস্ট ভাইরাল হতে পারে!!! গাড়িজ্যাম পোস্ট: রাজধানীর দৈনন্দিন সমস্যা তুলে ধরে।স্বাস্থ্য ও রান্না...
21/06/2025

আগামী ২৪ ঘন্টায় যে ধরনের পোস্ট ভাইরাল হতে পারে!!!

গাড়িজ্যাম পোস্ট: রাজধানীর দৈনন্দিন সমস্যা তুলে ধরে।

স্বাস্থ্য ও রান্না বিষয়ক ভিডিও: প্রতিদিনের জীবনযাপন সহজ ও উন্নত করে তোলে।

রাজনৈতিক আলোচনার ভিডিও: চলমান রাজনৈতিক-সামাজিক টার্ম বা ইস্যুতে জনগণের আগ্রহ।

সাঁদা লিজার্ড মেম: মজার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ট্রেন্ড হিসেবে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।

ইভেন্ট ও প্রতিযোগিতা পোস্ট: শিক্ষা ও বিনোদন‑ভিত্তিক সম্প্রদায়ের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করছে।

21/06/2025

Good day 💯

21/06/2025

Below 10k followers
Promote your page here... কলিজাওয়ালা খাঁন সাহেব

21/06/2025

Follow to Follow
⬇️⬇️⬇️
Mamun Khan Mou KOREAnang HILAS Torikul2.0 vlog's

21/06/2025

What a show by Nazmul Hossain Shanto!
Back-to-back centuries in a Test match

21/06/2025

Calling All Active&Legit Resbacker Please Follo 📈📈

21/06/2025

Active ⬇️⬇️⬇️
কলিজাওয়ালা খাঁন সাহেব Jakia Sultana Charmaine Sombilla RazZ RazZ Azgar Hossain Ross Araneta Manelyn MD KUTUB UDDIN Zahid Mondal

20/06/2025

Let's go!

20/06/2025

গল্প: মুখোশের মানুষ

গ্রামের নাম নলিনীপুর। ছোট, শান্ত একটা গ্রাম। গ্রামের শেষে একটা পুরনো খোন্দকার বাড়ি — বিশাল, ঠাণ্ডা, নীরব।
এই বাড়িতেই থাকত রফিক সাহেব। বয়স ষাটের বেশি, মুখে সবসময় মায়া, গলায় নরম কথা।

গ্রামের সবাই তাকে সম্মান করত। ভাবত, তিনি একজন ভালো মানুষ। রাস্তায় কাউকে দেখলে সালাম দিতেন, মসজিদের দানবাক্সে টাকা রাখতেন, আর মাঝে মাঝে গরিবদের বাড়ি চাল-ডাল পাঠাতেন।

কিন্তু, এইসব ছিল একটা মুখোশ।

রাত নামলে এই মানুষটার চোখে মুখে অন্য রূপ ফুটে উঠত।

---

এক সন্ধ্যায়, গ্রামের এতিম রাহেলা তার দরজায় এসে দাঁড়াল। বাবা-মা নেই, বয়স ১৩ বছর, ক্ষুধায় কাঁপছে। হাতে একটা ছেঁড়া ব্যাগ — চেয়ে বলল,
“চাচা… একটু ভাত দেবেন?”

রফিক সাহেব হেসে বললেন, “এসো মা, এসো… আমি তোদের মতোদের জন্যই তো আছি।”

রাহেলা ভেতরে গেল…
আর ফিরল না।

---

পরদিন সকালে রাহেলার ব্যাগটা পাওয়া গেল পুকুরঘাটে, আর কিছু কাদা মাখা জামা।

গ্রামের কেউ কিছু বলেনি। কেউ কিছু জানত না — বা জানতে চায়নি।

বছরের পর বছর, এমন অনেক রাহেলা হারিয়ে গেছে।

---

একদিন শহর থেকে একজন নতুন শিক্ষক এলো — সাইফুল ভাই।
তিনি বুঝতে পারলেন, কিছু একটা ঠিক নেই। রাহেলার মামা ছিলেন তার ছাত্র, তিনিই সব বললেন।

সাইফুল ভাই থানায় গেলেন, তদন্ত শুরু হল।
রফিক সাহেবের ঘর থেকে বের হলো পচা জামা-কাপড়, মেয়েদের অলংকার, পুরনো ছবির অ্যালবাম — যা কখনও কারো চোখে পড়েনি।

গ্রামের মানুষ স্তব্ধ…

যে মানুষটাকে তারা মাথায় তুলে রেখেছিল —
সেই ছিল একটা অমানুষ।

20/06/2025

জীবনের গল্প: হাসিমুখে দুঃখ ভোলা এক রহস্যভরা জীবন
কলিজাওয়ালা খাঁন সাহেব

সন্ধ্যাটা তখন নরম আলোয় ভেসে যাচ্ছে।
ছোট্ট একটা চায়ের দোকানে বসে একটা মেয়ে—নাম তার "নিভা"।
চোখে গভীর ক্লান্তি, মুখে এক চিলতে হাসি।
কেউ দেখলে বলবে, “ভালোই আছে!”
কিন্তু তার চোখদুটি শুধু বলে— "আমি আসলে ভালো নেই…"

নিভার গল্পটা শুরু হয়েছিলো এক ছোট্ট গ্রামে।
বাবা ছিলেন স্কুলশিক্ষক, মা একজন আদর্শ গৃহিণী।
দারিদ্র্য ছিল, কিন্তু ভালোবাসার অভাব ছিল না।
নিভা ছোটবেলায় খুব হাসিখুশি ছিল, স্বপ্ন দেখত বড় হয়ে ডাক্তার হবে।
কিন্তু সেই স্বপ্নগুলো একে একে ছিন্ন হতে লাগলো,
যেদিন বাবা স্ট্রোকে বিছানায় পড়লেন…
বাড়ির খরচ, ওষুধ, ছোট ভাইয়ের স্কুল—সব কিছু একা সামলাতে গিয়ে
নিভা নিজের বই-খাতা বন্ধ করে দিলো।

কেউ পাশে দাঁড়ায়নি তখন।
বন্ধুরা ব্যস্ত ছিল নিজেদের জীবন নিয়ে।
আত্মীয়রা বলতো,
"তোমরা গরিব, আমাদের সাহায্য করতে পারবো না।"

তারপর মা…
যে নিজের না খেয়ে মেয়েকে খাইয়ে দিত,
সে-ও হঠাৎ একদিন অসুস্থ হয়ে পড়ে।
নিভা তখন ১৭।
দিনে একটা দর্জির দোকানে কাজ করে, রাতে মানুষের বাসায় বাসন মাজে।
মেয়েটা কাঁদে না।
কারণ কাঁদার সময় নেই।

একদিন এক ধনী লোকের বাসায় কাজ করতে গিয়ে কিছু খারাপ অভিজ্ঞতা হয়।
সে রাতে নিভা সারারাত ঘুমাতে পারেনি।
চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল, কিন্তু মুখে তখনও হাসি ছিল।
একটাই কথা বারবার মনে পড়ে—
"তুই কাঁদলে মা বুঝে যাবে, তোর কষ্ট হচ্ছে…"

এভাবেই কেটে গেছে ছয় বছর।
আজ নিভা ২৩।
মা নেই, বাবা হারিয়েছেন স্মৃতিশক্তি,
আর ছোট ভাই এখনো একটা চাকরির জন্য দৌড়াচ্ছে।
নিভা এখন একটা গার্মেন্টসে কাজ করে।
দিনে ১২ ঘণ্টা কাজ, বেতন সামান্য।

তবুও, সে হাসে।
চায়ের দোকানে বসে মোবাইলের ছবি গ্যালারিতে পুরনো একটা ছবি দেখে—
ছবিতে বাবা-মা আর ছোট নিভার মুখে প্রাণভরা হাসি।
তার চোখে পানি আসে…
কিন্তু পাশের কেউ যেন না দেখে, সে চা-য়ের কাপটা মুখে তোলে,
আর একবার হাসে…

এই মেয়েটি কোনো গল্পের চরিত্র না।
সে আমাদের চারপাশেই আছে—
রিকশাওয়ালার মেয়ের মতো, কাজের মেয়ের মতো, কিংবা হয়তো এই লেখাটা পড়া তোমার মতো।

তুমি যখন অন্যের হাসিমুখ দেখো, ভেবো না তার জীবনে দুঃখ নেই।
সব হাসির পেছনে লুকানো থাকে একেকটা যুদ্ধের ইতিহাস।
এবং, কিছু মানুষ চিরকাল হাসিমুখেই সেই দুঃখগুলো লুকিয়ে রাখে,
কারণ…
তাদের কাঁদার সময় নেই।

07/06/2025

কোরবানির পশু তো জবেহ করলেন
কিন্তু নিজের ভিতরের পশুত্ব কি কোরবানি দিতে পেরেছেন?

ঈদ মোবারক
সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কলিজাওয়ালা খাঁন সাহেব posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share