Chattalar shangbad 24.com, Regn: No p 35493

Chattalar shangbad 24.com, Regn: No p 35493 চট্টলার সংবাদ 24.com প্রচারিত সংবাদসহ দে? জন গুরুত্বপূর্ণ সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ দেশ বিদেশের সংবাদ প্রকাশের বিশ্বস্থ প্রতিষ্ঠান।

নাজিম উদ্দীনের ১৭ বৎসরের সাজা পরোয়ানা গায়েব! সংশ্লিষ্ট প্রশাসন বিষয়টি দেখবেন কি? মাননীয় বিচারক, ৭ম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা...
07/08/2025

নাজিম উদ্দীনের ১৭ বৎসরের সাজা পরোয়ানা গায়েব! সংশ্লিষ্ট প্রশাসন বিষয়টি দেখবেন কি?

মাননীয় বিচারক, ৭ম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত ও স্পেশাল ট্রাইঃ আদালত নং- ১৫, চট্টগ্রাম, সাতকানিয়া থানার মামলা নং ২৪(৯)২০১৪, জি, আর- ২৯৪/১৪, স্পেশাল ট্রাইঃ মামলা নং ০৮।২০১৫ ইংরেজীর আসামী মোঃ নাজিম উদ্দীন প্রঃ নেজাম উদ্দিন, পিতাঃ আলী মোল্লা মিস্ত্রি প্রঃ আলি উল্ল্যাহ, সাং- জনার কেওচিয়া, ০৯নং ওয়ার্ড, নয়া পাড়া, হংশর বাড়ী, থানাঃ সাতকানিয়া, জেলাঃ চট্টগ্রামকে উক্ত মামলার ১৭ বৎসরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করিলেও, অজ্ঞাত কারণে ২৬ অক্টোবর ২০২২ ইংরেজীর উক্ত আদেশ মুলে প্রেরিত "সাজা পরোয়ানা" এখনো সাতকানিয়া থানা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসন খুঁজে পাচ্ছেন না মর্মে সংবাদ পাওয়া যায়, যাহা সরজমিনে তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ আবশ্যক নচেৎ রাস্ট্র পক্ষের ক্ষতির সমুহ সম্ভাবনা রহিয়াছে। উক্ত সাজাপ্রাপ্ত আসামি (ইয়াবা সংক্রান্ত অন্য মামলায়) চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে গত ০৬ জুলাই ২০২৫ খ্রীঃ আটক হলে, তার বিরুদ্ধে ১৭ বৎসরের সাজা পরোয়ানার বিষয়টি জানাজানি হয়। উক্ত বিষয়ে যথাযথ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মানবাধিকার কর্মী ও সাংবাদিক নুরুল আবছার আনছারী গত মাসে (ক) স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল নং-১৫, চট্টগ্রামের মাননীয় বিচারক, (খ) জেলা ও দায়রা জজ আদালত, চট্টগ্রামের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং (গ) সদর কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক বরাবর কারাগারে আটক আসামি নাজিম উদ্দীনকে, উক্ত সাজা পরোয়ানা মুলে কারাগারে আটক রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য (রেজিস্ট্রার্ড ডাকযোগে) একখানা দরখাস্ত প্রেরণ করেন, যাহার সার- সংক্ষেপ নিম্নরূপঃ
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিন্ম স্বাক্ষরকারী নুরুল আবছার আনছারী (নিবন্ধনকৃত) চট্টগ্রাম সাংবাদিক ঐক্য পরিষদ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং সাপ্তাহিক সিটিজি নিউজ এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ও প্রকাশক হই। আমাকে উপরোক্ত মামলার আসামী মোঃ নাজিম উদ্দীন প্রঃ নেজাম উদ্দিনের মামলার সাজা পরোয়ানার বিষয়ে তার এলাকার জনৈক জসিম উদ্দিন নামক ব্যক্তি জানায় যে, উপরোক্ত আসামী নেজাম উদ্দিন লোহাগাড়া থানার মামলা- ০৪, তাং ০৬/০৭/২০২৫ ইং, ধারাঃ ৩৬(১) সরনির ১০(ক) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এ, চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক আছেন।

উপরোক্ত আসামী সাতকানিয়া থানার মামলা নং ২৪(৯)২০১৪ এবং জি আর ২৯৪/২০১৪, স্পেশাল ট্রাইঃ মামলা নং ০৮/২০১৫ এর ১৭ বৎসরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী ছাড়াও উপরোক্ত জসিম উদ্দিনের স্ত্রী জুলেখা বেগমের সি আর মামলা নং ৩০৮/২৩ এর ওয়ারেন্টের ১নং আসামী। সাতকানিয়া থানার মামলা নং ২৪(৯)২০১৪, ১৮৭৮ সনের অস্ত্র আইনের ১৯(A) ধারায় রুজিকৃত। মামলার বাদী/সংবাদদাতা ছিলেন সাতকানিয়া থানার তৎকালীন পুলিশ কর্মকর্তা (এস আই) জনাব নাজমুল হক। রাষ্ট্রপক্ষে বিজ্ঞ আইনজীবী ছিলেন জনাব রুবেল পাল এবং আসামী পক্ষে আইনজীবী ছিলেন জনাব মোঃ সাকিব।

পুলিশ পরিদর্শক জনাব মাহমুদুল হাই মামলার অভিযোগ পত্র নং ২৫৬, তাং ১২।১০।২০১৪ ইং সংশ্লিষ্ট আদালতে দাখিল করেন। মাননীয় (বিচারিক আদালতের) বিচারক আ. স. ম শহীদুল্লাহ্ কায়সার, স্পেশাল ট্রাইঃ নং-১৫ ও অতিরিক্ত দায়রা জজ, ৭ম আদালত, চট্টগ্রাম মহোদয় বিগত ২৬/১০/২০২২ ইং তারিখে (৪৬ নং আদেশ মুলে) আসামীকে "১৯(এ) ধারায় ১০ বছর এবং ১৯(এফ) ধারায় ৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান হলো" মর্মে প্রকাশ্য আদালতে রায় ঘোষণা করেন। উক্ত মামলার নথিতে সাজা পরোয়ানা প্রেরণের বিষয়ে, W/A ইস্যু স্বারক নং- ৮৬০, তাং- ১০/১১/২০২২ ইং লেখা আছে। উক্তরুপ পিয়ন বুকেও লেখা আছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, চট্টগ্রাম কোর্ট পুলিশ পরিদর্শকের অফিসে উক্ত সাজা পরোয়ানা প্রেরণের কথা পিয়ন বুকে (ঘষামাজা অবস্থায়) উল্লেখ থাকিলেও, উক্ত অফিসের দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তাগন উপরোক্ত আসামীর ১৭ বৎসরের সাজা পরোয়ানা খুঁজে পাচ্ছেন না মর্মে আমাকে জানান। অন্যদিকে পিয়ন বুকে মামলার নম্বর এবং সাজা পরোয়ানা গ্রহণের তারিখ ঘষামাজা হওয়ায় বিষয়টি সন্দেহ জনক হয় যে, আসলেই উক্ত সাজা পরোয়ানা সংশ্লিষ্ট কোর্ট হইতে সংশ্লিষ্ট শাখায় সঠিকভাবে প্রেরণ করা হয়েছে কিনা। আমার মনে হয় কোন অসাধু চক্র মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে কিছু একটা অনিয়ম করেছে। তা নাহলে মাননীয় আদালত কর্তৃক উপরোক্ত আসামী নাজিমকে ২০২২ সালে ১৯(এ) ধারায় ১০ বছর এবং ১৯(এফ) ধারায় ৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হলেও, দীর্ঘদিন পর W/A সংশ্লিষ্ট শাখা কিংবা থানায় না পৌছা রহস্যজনক, যাহা সঠিকভাবে তদন্ত করিলে প্রকৃত রহস্য উদঘাটন হইবে, আমার বিশ্বাস।।

অনিয়মের কারণে উক্ত ১৭ বৎসরের সাজা পরোয়ানা মাননীয় আদালত হইতে সংশ্লিষ্ট কোর্ট পরিদর্শকের কার্যালয় কিংবা সাতকানিয়া থানার মাধ্যমে আসামীর বর্তমান অবস্থান তথা চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে না পৌছানোয়, আসামি কারাগার থেকে উপরোক্ত লোহাগাড়া থানার ইয়াবার মামলা হইতে দ্রুত জামিনে বের হওয়ার জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন মর্মে একাধিক সূত্রে জানা যায়। উপরোক্ত সাজাপ্রাপ্ত আসামীর বিরুদ্ধে ১০।১৫টির মত মামলা বিচারাধীন মর্মে জানা যায়। উপরোক্ত সাজা পরোয়ানা ভূক্ত আসামীর পরোয়ানা সাতকানিয়া থানায় না পৌছানোর বিষয়টি সংশ্লিষ্ট আদালতের সরকারী কৌশুলী এপিপি জনাব এডভোকেট মোঃ দিদারুল আলম (সুমন)কে জানিয়ে, মাননীয় আদালতে একখানা দরখাস্ত করে উপরোক্ত বিষয়টি মাননীয় আদালতের নজরে আনার জন্য অনুরোধ করিলে, তিনি উক্ত মামলার সংবাদদাতা অর্থ্যাৎ পুলিশ ছাড়া দরখাস্ত শুনানী করবেন না মর্মে সাফ জানিয়ে দেন। অথচ আমি আমার পূর্ব পরিচিত এডভোকেট শামীমুল ইসলাম সাহেবের মাধ্যমে সরকারী কৌশুলীকে দরখাস্তও তৈরি করে দিয়াছি। মাননীয় আদালতের কর্মচারী মোক্তার নামক ব্যক্তির মাধ্যমে উক্ত এডভোকেট সাহেব, উপরোক্ত সরকারী কৌশুলীকে গত ২৪।৭।২০২৫ ইং তারিখে ৫০০/- টাকা ফিও নাকি পরিশোধ করেন। উপরোক্ত তথ্য সমুহ সংগ্রহসহ বিভিন্নভাবে তদ্বির করতে করতে আমার প্রায় ৬/৭ কর্মদিবস অতিবাহিত হলেও, অদ্যাবধি কাজের কাজ, কোন কিছুই হয়নি বিধায় কোন উপায়ন্তর না দেখিয়া, জনস্বার্থে অত্রাকারে উপরোক্ত বিষয়াদি যথাযথ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের নিমিত্তে আপনার সমীপে পেশ করিলাম।

এই সাজাপ্রাপ্ত আসামী নাজিম উদ্দীনের বিরুদ্ধে রুজুকৃত মামলা সমুহের নামীয় তালিকার কপিসহ সদ্য লোহাগাড়া থানায় পুলিশের রুজুকৃত মামলার কপি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করা হয়।
আমাকে উপরোক্ত বিষয়ের সংবাদ প্রদানকারী জসিম উদ্দিনের পিতা হলেন মরহুম আলিম উল্ল্যাহ, যাহার ঠিকানা - কেওচিয়া, নয়া পাড়া, থানাঃ সাতকানিয়া, জেলাঃ চট্টগ্রাম। তিনি আমাকে আরো জানায় যে, এই আসামী নেজাম উদ্দিন, সংবাদ প্রদানকারী জসিম উদ্দিনসহ তার এলাকার অনেক লোককে নিঃস্ব করেছে। জসিমসহ তার স্ত্রী এবং তার ছেলে মেয়েকে এই সাজাপ্রাপ্ত আসামী প্রায় সময় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করায়, তারা ঘরবাড়ী ও এলাকা ছেড়ে বর্তমানে বান্দরবান জেলায় স্ব-স্ত্রীক বসবাস শুরু করেন। জসিমের গ্রামের বসত ঘরের অনেক মুল্যবান জিনিসপত্র এই সাজাপ্রাপ্ত আসামি নাজিম উদ্দীন প্রকাশ্যে ডাকাতি করে নিয়ে যায়। একটি মারামারির ঘটনায় মাননীয় আদালতে জসিম উদ্দীনের স্ত্রী জুলেখা বেগমের সি আর মামলা নং ৩০৮।২৪ বিচারাধীন আছে। উক্ত মামলার ১নং আসামি এই নাজিম উদ্দীন। ইতিপূর্বে পলাতক থাকায় এই মামলায়ও গ্রেফতারী পরোয়ানা ইস্যুর আদেশ হয়। ২৮।৫।২৫ ইং তারিখে সংশ্লিষ্ট মাননীয় আদালতে প্রসেস ফি দাখিল করিলেও অজ্ঞাত কারণে আজও মাননীয় আদালত হইতে W/A ইস্যু করা হয় নাই। মানবিক কারণে উপরোক্ত বিষয়ে আপনার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করি।
অতএব মহোদয়, দয়া পরবশঃ হইয়া দরখাস্তখানা গ্রহন করতঃ নাজিম উদ্দিনের উপরোক্ত মামলার সাজা পরোয়ানা কার্যকর করার প্রদক্ষেপ গ্রহনে আপনার সদয় মর্জি হয়।

29/07/2025
আসসালামু আলাইকুম। নিয়মিত সাপ্তাহিক সিটিজি নিউজ পড়ুন ও বিজ্ঞাপন দিন। ধন্যবাদান্তেঃনুরুল আবছার আনছারী প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ...
29/07/2025

আসসালামু আলাইকুম। নিয়মিত সাপ্তাহিক সিটিজি নিউজ পড়ুন ও বিজ্ঞাপন দিন। ধন্যবাদান্তেঃ
নুরুল আবছার আনছারী
প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ও প্রকাশক
সাপ্তাহিক সিটিজি নিউজ।

#ও #ও #আবছার

29/07/2025

চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব: কাদের হাতে ! প্রশ্ন সচেতন মহলের।

বিভিন্ন মিডিয়ায় কর্তব্যরত সাংবাদিকগণ নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান যে, জাহিদুল করিম কচির একক আধিপত্যে চলছে সাংবাদিকদের মুল্যবান এই প্রতিষ্ঠান? তার কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করিলেই চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য পদ বাতিলের হুমকী দেয় এবং প্রায় সময় তিনি বলেন যে, তিনি নাকি চট্টগ্রামের মাননীয় জেলা প্রশাসকের খুব কাছের লোক। যাহা ইচ্ছা তাহা করার অধিকার রাখে। সাপ্তাহিক সিটিজি নিউজ (রেজিস্ট্রেশন নম্বর: ২৭৬) সহ বিভিন্ন পত্রিকার সাংবাদিককে সদস্যপদ না দেওয়া কিংবা আবেদনকারীদের সদস্যপদ আটকে রাখার পেছনে এই ব্যাক্তির ভুমিকা মুখ্য। তিনি একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের নাম ভাঙ্গিয়ে এসব অনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করিয়া আসিতেছে। প্রতিবাদ করার যেন কেউ নাই। নিবন্ধনকৃত সাপ্তাহিক সিটিজি নিউজের সাংবাদিক হিসেবে "চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব" এর সদস্যপদের জন্য আজগর আলী মানিক আবেদন করার জন্য আবেদন ফরম নিতে চাইলে, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব থেকে ফরম দিচ্ছেনা। উপরোক্ত বিষয়ে প্রেস ক্লাবের দায়িত্বপ্রাপ্ত কচিকে ফোন দিলে কখনো "ব্যস্ত আছি", কখনো "মিটিংয়ে আছি" বলে ১০-১৫ বার সাক্ষাৎ এর তারিখ দিয়েও সাক্ষাৎ দিচ্ছেন না।
এভাবে সদস্য ফরম পেতে বাধাগ্রস্ত করতঃ আজ পর্যন্ত ফরম দেয়া হয়নি। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় যে, যেই দল কিংবা মতের হউক না কেন, জাহিদুল ইসলাম কচির অনুগত লোকদেরকেই সদস্য ফরম দেওয়া হয়। অন্যদের যোগ্যতা থাকিলেও ফরম না দিয়ে, কালক্ষেপন করিতে থাকেন। উপরোক্ত বিষয়ে মাননীয় জেলা প্রশাসকের সুদৃষ্টি কামনা করি।
এই জাহিদুল ইসলাম কচি প্রেস ক্লাবের নাম ব্যবহারে প্রতিদিন লক্ষাধিক টাকা আয় করেন মর্মে অভিযোগ উঠে। কচির বৈধ আয়ের উৎস কোথায়, সাংবাদিকগণ জানতে চায়? প্রেস ক্লাবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তার অস্বাভাবিক লেনদেন প্রমাণ করে যে, তিনি বর্তমানে অনেক টাকার মালিক, যাহা দুদকের মাধ্যমে তদন্তের দাবী জানাচ্ছি।
প্রেসক্লাবে প্রতিদিন অনেক টাকার বিনিময়ে সংবাদ সম্মেলন হয়। কিন্তু এই টাকার কোনো হিসাব নেই, জবাবদিহিতাও নেই মর্মে সাধারণ সাংবাদিকদের অভিযোগ। ( চলবে)

লোহাগাড়া থানার মামলা- ০৪, তাং ০৬/০৭/২০২৫ ইং, ধারাঃ ৩৬(১) সরনির ১০(ক) মাদকদ্রব্য  নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর আসামী মোঃ নাজিম উ...
29/07/2025

লোহাগাড়া থানার মামলা- ০৪, তাং ০৬/০৭/২০২৫ ইং, ধারাঃ ৩৬(১) সরনির ১০(ক) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর আসামী মোঃ নাজিম উদ্দীন প্রঃ নেজাম উদ্দিন বর্তমানে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক। নাজিম উদ্দীন সাতকানিয়া থানার মামলা নং ২৪(৯)২০১৪ এর ১০ বৎসরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি। চট্টগ্রাম কোর্ট পুলিশ পরিদর্শকের অফিসে দায়িত্বরত সামাদ সাহেব (সম্ভবতঃ) বিগত ১।১২।২০২২ ইং তারিখে সাতকানিয়া থানার মামলা নং ২৪(৯)২০১৪/স্পেশাল ট্রাইঃ মামলা নং ০৮।২০১৫ ইংরেজীর সাজাপ্রাপ্ত উপরোক্ত মামলার আসামীর সাজা পরোয়ানা ওয়ারেন্টের কপি রিসিভ করেন মর্মে সংশ্লিষ্ট কোর্ট সূত্রে জানা যায়, যাহা মাননীয় ৭ম অতিঃ জেলা জজ আদালত/ স্পেশাল ট্রাইঃ আদালত নং- ১৫, চট্টগ্রাম হইতে স্বারক নং ৮৬০, তাং ১০।১১।২০২২ ইং মুলে প্রেরিত। সাজাকৃত মামলার ধারাঃ ১৮৭৮ সনের অস্ত্র আইনের ১৯(এ)। উক্ত মামলায় আসামীর ১৯এ ধারায় ১০ বছর এবং ১৯এফ ধারায় ৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ড হয়। উক্ত সাজা পরোয়ানা মাননীয় আদালত হইতে কোর্ট পুলিশ পরিদর্শকের মাধ্যমে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া থানায় পাঠানো হয়েছে কিনা, তাহা জানা সম্ভব হয় নাই। অন্যদিকে সংশ্লিষ্ট আদালত হইতে স্বারক নং ৮৬০, তাং ১০।১১।২০২২ ইং মুলে চট্টগ্রাম কোর্ট ইন্সপেক্টর কার্যালয় প্রেরণের কথা বলিলেও, উক্ত শাখায় এই সাজা পরোয়ানার কপি ২ ঘন্টা তল্লাশী করেও পাওয়া যায় নাই। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট আদালতে উত্থাপন করার জন্য উক্ত আদালতের এপিপিকে এডভোকেট শামীমুল ইসলাম এর মাধ্যমে অনুরোধ করিলে, তিনি বাদী ছাড়া সম্ভব নয় মর্মে জবাব প্রদান করেন। অন্যদিকে আসামি কারাগার থেকে দ্রুত জামিনে বের হবার প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন।
এমতাবস্থায় সচেতন মহলের প্রশ্ন, ভুক্তভোগীর করনীয় কি?
এই সাজাপ্রাপ্ত আসামী নাজিম উদ্দীন, তার এলাকার জসিম উদ্দিন, পিতাঃ মরহুম আলিম উল্ল্যাহ, সাং- কেওচিয়া, নয়া পাড়া, থানাঃ সাতকানিয়াসহ অনেক লোককে নিঃস্ব করেছে । মাননীয় আদালতে জসিম উদ্দীনের স্ত্রী জুলেখা বেগমের সি আর মামলা নং ৩০৮।২৪ বিচারাধীন আছে। উক্ত মামলার ১নং আসামি নাজিম উদ্দীন দীর্ঘদিন যাবৎ পলাতক। সংশ্লিষ্ট আদালত হইতে গ্রেফতারী পরোয়ানা ইস্যুর আদেশ প্রদান করিলে, প্রসেস ফি দাখিল করার পরেও অজ্ঞাত কারণে সংশ্লিষ্ট আদালত হইতে অদ্যাবধি গ্রেফতারী পরোয়ানা ইস্যু করা হয়নি। ভুক্তভোগীরা উপরোক্ত বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন। উল্লেখ যে, স্বারক নং ৮৬০, তাং ১০।১১।২০২২ ইং মুলে সাতকানিয়া থানার মামলা নং ২৪(৯)২০১৪, জি আর ২৯৪, স্পেশাল ট্রাইঃ মামলা নং ০৮।২০১৫ এর আদেশ নং ৪৬, তাং ২৬।১০।২০২২ ইং, আসামী নাজিম কালো রংয়ের বন্দুক/ এল জি ও ০৪ রাউন্ড গুলি রাখার অপরাধে দোষী সাব্যস্থ হওয়ার সংবাদ পাওয়া যায়। উক্ত মামলার বাদী ছিলেন এস আই নাজমুল হক, সাতকানিয়া থানা, চট্টগ্রাম। আসামী পক্ষের এডভোকেট ছিলেন জনাব মোঃ সাকিব। মামলার আই ও বিগত ১২।১০।২০১৪ ইং তারিখে মাননীয় আদালতে অভিযোগ পত্র নং ২৫৬ দাখিল করেন। মামলা দায়েরের তারিখ ২৮।৯।২০১৪ ইং। ঘটনার তারিখ ২৮।৯।২০১৪ ইং আনুমানিক সময় ১৮:৩৫ ঘটিকা।

এই গাড়ী শ্রীঘ্রই বিক্রি হইবে। প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন। চান্দগাঁও,  চট্টগ্রাম।  01819-107730
28/07/2025

এই গাড়ী শ্রীঘ্রই বিক্রি হইবে। প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন। চান্দগাঁও, চট্টগ্রাম। 01819-107730

গাঁজা বিক্রেতা ও গাঁজা বিক্রি মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি আঃ কাদের ইদানীং সাংবাদিক পরিচয়ে নীরিহ মানুষের নিকট হইতে মোটা অংকে...
28/07/2025

গাঁজা বিক্রেতা ও গাঁজা বিক্রি মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি আঃ কাদের ইদানীং সাংবাদিক পরিচয়ে নীরিহ মানুষের নিকট হইতে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়, তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করি। এই দীর্ঘদিন কারাভোগের পর বর্তমানে জামিনে থাকা অবস্থায় ব্যাপক অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। কাদের ধর্ষক মোঃ রিয়াজ উদ্দিন রানা কুকর্মের সহযোগী।

28/07/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

26/07/2025

চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব যেন সুবিধা ভোগীদের আস্তানাঃ
এক সময়ের গণ-মাধ্যমের দুর্গ, আজ নব্য সুবিধাবাদীদের আস্তানায় পরিণত হয়েছে। সাংবাদিকতা ছিল দায়িত্বের, এখন যেন তোষামোদের হাতিয়ার! স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের স্মৃতি আজ ম্লান হয়ে যাচ্ছে তোষামোদকারী সাংবাদিকদের কারণে।
এক সময় অস্ত্রের মুখেও মাথা নত না করা সাহসী সাংবাদিকরা চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবকে স্বৈরশাসকের দোসরদের হাত থেকে মুক্ত করেছিলেন। সেই চরম সাহসিকতার পথ ধরেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এক স্বাধীন, নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার ঘাঁটি। অথচ আজকের বাস্তবতা বড়ই নির্মম। প্রেসক্লাব এখন সেইসব সুযোগ সন্ধানীদের নিয়ন্ত্রণে, যাদের অতীত ছাত্রজীবন ও সাংবাদিকতা ছিল তোষামোদি, দালালি আর সুবিধাবাদের ইতিহাসে মোড়ানো।

রাজনীতির ছায়ায় সাংবাদিকতা, এটা কি সাংবাদিকদের পেশা?
যে সাংবাদিকরা বিগত এক যুগে প্রেসক্লাবের আশেপাশেও ঘেঁষেননি, তারা হঠাৎ করে আজ এর নিয়ন্ত্রক! কি আশ্চর্য! ছাত্রজীবনে ছিলেন স্বৈরাচারপন্থীদের দোসর, আর আজ রাজনীতির রঙ বদলে হয়ে উঠেছেন ‘নব্য মিডিয়া" ফ্রন্ট। তারা সাংবাদিকতার আসল মর্মবাণী- সত্য, নিরপেক্ষতা ও দায়িত্ববোধ—সব ছুঁড়ে ফেলে আজ ব্যস্ত কেবল তেল মেরে, সুবিধা আদায় করে নিজেদের স্থান পাকাপোক্ত করতে।
তেলমারা, পদ-পদবি রক্ষা আর ‘কমিটি’র মাধ্যমে গড়ে তুলেছে এক বিবেকহীন সাংবাদিকতা।এই সাংবাদিকরা যেন নতুন এক ‘পেশা’ আবিষ্কার করেছে যেখানে নৈতিকতা নয় বরং কার রাজনৈতিক নেতার দরবারে কে কতটা নিয়মিত হাজিরা দিতে পারে, সেটাই সফলতার মানদণ্ড। তারা এখন প্রেসক্লাবকে দেখছে চাকরি, বিদেশ সফর, চুক্তিভিত্তিক কাজ কিংবা রাজনীতির ছায়াতলে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার একটি সুবিধাজনক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে। প্রেস ক্লাব এখন যেন গণমাধ্যমের নয়, বরং তোষামোদের নির্ভরযোগ্য আস্তানায় পরিণত হয়েছে।

চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব কি তবে আর সকল পেশাদার সাংবাদিকগনের নয়?
প্রশ্ন উঠছে—এই প্রেস ক্লাব কি কেবল কিছু সুবিধাবাদী সাংবাদিকের জন্য? এটি কি আর মত প্রকাশের স্বাধীনতার প্রতীক নয়? আজ যখন চট্টগ্রামের পেশাজীবি সাধারণ সাংবাদিকরা বিভিন্ন চাপে, হুমকিতে, কিংবা বেকারত্বের শঙ্কায় ভুগছেন, তখন প্রেস ক্লাবের নেতৃত্বে থাকা চক্রটি একটি বিশেষ গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষায় ব্যস্ত।
সময় এসেছে প্রশ্ন তোলার,
চট্টগ্রামের সাংবাদিক সমাজ, প্রবীণ গণমাধ্যম কর্মী এবং সচেতন নাগরিকদের সামনে। আজ সময় এসেছে স্পষ্টভাবে স্বার্থন্বেষী মহলের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার।
প্রেস ক্লাব তুমি কার?
এই অপ-দখলের অবসান কবে হবে? সাংবাদিকতার পবিত্রতা কি ফিরবে আর?
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবকে আবার সেই সাহসী, ন্যায়ের পথে দৃঢ় এবং বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার দুর্গে রূপান্তর করতে হলে, এখনই সময় দখলদার, তোষামোদকারী চক্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার। প্রয়োজনে প্রতিরোধ গড়ে তোলার। (চলবে)

কুনসুমা আকতার, পিতা- মোঃ সেলিম, মাতা- মনোয়ারা বেগম, সাং- উত্তর গুজরা, বাচা মিয়া সারাংয়ের বাড়ী, ডাকঘর- ঠাকুর বাড়ী, থানা- ...
21/09/2024

কুনসুমা আকতার, পিতা- মোঃ সেলিম, মাতা- মনোয়ারা বেগম, সাং- উত্তর গুজরা, বাচা মিয়া সারাংয়ের বাড়ী, ডাকঘর- ঠাকুর বাড়ী, থানা- রাউজান, জেলা-চট্টগ্রাম বাদী হয়ে সভাপতি/ সাধারণ সম্পাদক,
বাংলাদেশ আইন সহায়তা কেন্দ্র ফাউন্ডেশন (বাসক),
চট্টগ্রাম বিভাগ, বাংলাদেশ বরাবর ১। মহররম আলী, পিতা- মৃত সাহাব মিয়া, ২। তাহেরা বেগম, স্বামী- মহন্ত্ররম আলী, ৩। ইসমাঈল, পিতা- মহররম আলী,81 মিল্লাত, পিতা- মহররম আলী,
৫। মোঃ সেলিম, পিতা- মোহাম্মদ আলী, উভয়সাং- মুনা মুন্সির বাড়ী, ৪নং ওয়ার্ড, উত্তর গুজরা ইউনিয়ন, ডাকঘর-বিনাজুরী, থানা- রাউজান, জেলা-চট্টগ্রামসহ তাদের দলীয় অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে রাউজান থানাধীন উত্তর গুজরা ইউনিয়নের অন্তর্গত ৪নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মুনা মুন্সির বাড়ির মহররম আলীর পুত্র মোহাম্মদ ইসমাইলের বিরুদ্ধে "প্রতারণার আশ্রয়ে বিশ্বাস ভঙ্গক্রমে প্রলোভন দেখিয়ে, বিবাহের আশ্বাসে দীর্ঘদিন যাবৎ ধর্ষন" করার বিষয়ে নিম্নমতে একখানা অভিযোগ করে এবং উক্ত অভিযোগে সর্বশেষ ঘটনার তারিখ ও সময় উল্লেখ আছে বিগত ১০/০২/২০২৪ ইং তারিখ বিকাল ৫.০০ ঘটিকা।
বাদীনির নিবেদন এই যে,
১। বাদীনি একজন সহজ, সরল, শান্তিপ্রিয় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও পর্দানশীল মহিলা হয়। অপরদিকে প্রতিপক্ষগণ অত্যন্ত দৃষ্ট প্রকৃতির দূর্লোভী ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক হয়। গায়ের জোরে দেশের আইন-কানুন মোটেই মান্য করেনা। শঠতা ও প্রতারণার আশ্রয়ে বিবাহের আশ্বাসে বিভিন্ন সহজ সরল মহিলার সাথে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন করতঃ তাদের ইজ্জত ও টাকা পয়সা আত্মসাৎ করা ৩নং বিবাদীর চিরাচরিত স্বভাব। ৩ নং বিবাদীর বিভিন্ন বেআইনী কাজ, অন্যান্য বিবাদীগন পরোক্ষভাবে সহায়তা করে থাকে।
২। ৩নং প্রতিপক্ষ বাদীনির সাবেক স্বামী, ১ ও ২নং প্রতিপক্ষ ৩নং প্রতিপক্ষের পিতা-মাতা, ৪নং প্রতিপক্ষ ১ ও ২নং প্রতিপক্ষের মেয়ে এবং ৫নং প্রতিপক্ষ ১নং প্রতিপক্ষের ভাইয়ের পুত্র হয়।
৩। বাদীনির স্বামী ইসমাইল কর্ম উপলক্ষে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রবাসে থাকলেও, বর্তমানে বাংলাদেশে আছে। ৩নং প্রতিপক্ষ মোঃ ইসমাইল বিগত ১০/০৬/২০১০ ইংরেজী তারিখে বাদীনিকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার কথা বলে, জনৈক ব্যক্তিকে কাজী পরিচয় দিয়ে, বিভিন্ন ধরনের কাগজে বাদীনির স্বাক্ষর নিয়ে, বাদীনিকে বৈধভাবে বিবাহ সম্পাদন করার কথা বলে, দীর্ঘদিন যাবত বাদীনির সাথে দৈহিক সম্পর্ক করিলেও, অদ্যাবধি বিবাহের বৈধ কাগজপত্র বিশেষ করে নিকাহনামা প্রদান করেননি। নিকাহনামা বাদিনীকে প্রদান করার জন্য বলিলে, মোঃ ইসমাইল অকথ্য ভাষায় বাদীনিকে গালিগালাজসহ বাদনিকে শারীরিক নির্যাতন করে। বর্তমানে মোহাম্মদ ইসমাইলের ঔরষে বাদীনির গর্ভে এক ছেলে ও এক মেয়ের জন্ম হয়। বিবাহের নিকাহনামার কপি না দেওয়ায় বাদীনীর সন্দেহ হয় যে, ইসমাইল বাদীনিকে বিবাহের কথা বলে, মিথ্যা অশ্বাস প্রদানে বাদীনির সাথে অবৈধভাবে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে। বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে বিশেষ করে বাদীনি হইতে নানা সময়ে নানা বাহানায় গৃহীত টাকা পয়সা পরিশোধ না করাসহ বাদিনীকে প্রকৃত নিকাহনামার কপি প্রদান না করা, সর্বোপরি উভয়ের মধ্যে বনিবনা না হওয়ায়, বাদীনি বাধ্য হইয়া বিগত ০৭/০৩/২০২৩ ইংরেজী তারিখে স্থানীয় চেয়ারম্যানসহ মোহাং ইসমাইলের বরাবর তালাকের নোটিশ প্রদান করি। তৎপ্রেক্ষিতে ইসমাইল ক্ষুদ্ধ হইয়া মিথ্যা ভাবে থানায় অভিযোগ করতঃ বিগত ৩০/০৩/২০২৩ ইংরেজী তারিখে স্থানীয় রাউজান থানা পুলিশের সহায়তায় বাদীনির সাথে ২নং বিবাদীর সহিত জোরপূর্বক বেআইনিভাবে একখানা "অঙ্গীকারনামা মুলে আপোষনামা" সম্পাদন করেন। "অঙ্গীকারনামায় বর্ণিত শর্তমতে বাদীনির ছেলে মোহাম্মদ ইমতিয়াজ (১৩)কে, ৩নং বিবাদীর কথামত ১ ও ২ নং প্রতিপক্ষগণ তাদের বসত ঘর গুজরায় নিয়ে যায়।
প্রতিপক্ষগণের ঘরে নিয়ে যাওয়ার পর ইমতিয়াজ কিছুদিন ভালো থাকলেও, পরবর্তীতে প্রতিপক্ষগণ বাদীনির ছেলে ইমতিয়াজকে বিভিন্ন সময় মারধর, গালি-গালাজ, পড়ালেখা করতে না দেয়াসহ যথাসময়ে খাওয়া দাওয়া না দিয়ে বিভিন্নভাবে অত্যচার নির্যাতন করিতে থাকে। প্রতিপক্ষগণের নির্যাতনের সহ্য করতে না পেরে বাদীনির ছেলে ইমতিয়াজ পালিয়ে বাদীনির বর্তমান বসতঘরে তথা বাদীনির নিকট চলিয়া আসে। বাদীনির সাবেক স্বামী মোঃ ইসমাঈল তথা ৩নং প্রতিপক্ষ তখন প্রবাসে থাকায় মোঃ ইমতিয়াজের একমাত্র বৈধ অভিভাবক হচ্ছি আমি বাদী তথা ইমতিয়াজের মাতা। এরপরেও ৩ নং প্রতিপক্ষের পিতা মাতা স্থানীয় থানা পুলিশকে বেআইনিভাবে বশে নিয়ে, বেআইনী ভাবে অঙ্গীকারনামা সম্পাদন করার মাধ্যমে, বাদীনির ছেলেকে বাদীনির নিকট হইতে জোরপূর্বক নিয়ে যায়। নির্যাতনের পর বাদীনির ছেলে বাদীনির বাড়ীতে চলে আসার পর হইতে প্রতিপক্ষগণ বিভিন্নভাবে হুমকি ধমকি প্রদান করিতেছে যে, যেকোন সময় বিবাদীগন নীজেরা কিংবা অন্যের মাধ্যমে বাদীনি কিংবা বাদীনির ছেলে মেয়েকে অপহরণ করিয়া প্রতিপক্ষগণের বাড়ীতে নিয়ে যাবে এবং জানে মারিয়া ফেলিবে। অঙ্গীকারনামার শর্তে উল্লেখ আছে যে, বাদীনীর ছেলে মোঃ ইমতিয়াজ দাদার কাছে থাকলেও থাকতে পারবে, নানা নানীর কাছে থাকলেও থাকতে পারবে, ইহাতে কোন পক্ষ ওজর আপত্তি করিতে পারিবে না। এর পরেও ৩ নম্বর বিবাদীর নেতৃত্বে তার মা বাবা ও আত্মীয়-স্বজন বাদীনির ছেলেকে বাদিনী হইতে তাদের বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য, জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। প্রতিপক্ষগণ প্রায় সময় বিভিন্ন উচ্ছৃংঙ্খল লোকদের সঙ্গে নিয়ে বাদীনির বর্তমান বসত ঘরে আসিয়া, বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করিতে থাকে। বর্তমানে ইসমাঈলের ঔরষে বাদীনির গর্ভের ১ছেলে ও ১ মেয়ে সন্তান রহিয়াছে। তাহারা লেখাপড়ার প্রয়োজনে বাদীনির বাসার বাহিরে যায়। প্রতিপক্ষগণ নিজেকে অনেক বড় ক্ষমতাবান বলিয়া জাহির করিতে থাকে এবং বলতে থাকে তাহাদের সাথে অনেক বড় বড় নেতা ও লোকদের সাথে সম্পর্ক আছে, তাদের সহায়তায় যে কোন সময় বাদীনির ছেলে-মেয়েকে নিয়ে গিয়ে হত্যা করিয়া লাশ গুম করিবে। তাদের এহেন হুমকিতে বাদীনির সন্দেহ হয়েছে যে, বিবাদীগন যেকোন সময় যেকোন বড় ধরনের অঘটন ঘটাইতে পারে।
বিবাদীগন বিগত ১০/০২/২০২৪ ইংরেজী তারিখ বিকাল আনুঃ ৫ঃ০০ ঘটিকার সময় বাদীনি ও বাদীনির বৃদ্ধ পিতা-মাতাকে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করিবে মর্মে "অপরাধ জনক ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান" করে বলে যে, বাদীনির সন্তানদের নীজেরা কিংবা বিভিন্ন অপরিচিতি লোকের মাধ্যমে অপহরণ করিয়া, জানে মারিয়া ফেলিবে। তাদের এহেন হুমকিতে বাদীনি মানবেতর জীবন যাপন করিতেছি যে, বিবাদীগন নিজেরা কিংবা অন্যের মাধ্যমে কখন কোন অঘটন ঘটায়।
৫। বাদীনি একজন পর্দানশীল মহিলা হই। বর্তমানে বিবাদীগন বাদীনিকে বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলা দিয়েও হয়রানী করার হুমকি প্রদান করে। বাদীনি এখনো পর্যন্ত কোন মামলা মোকদ্দমা করিনি। বাদীনি ভবিষ্যতে আইনগত সূত্র হিসেবে প্রয়োগ করার নিমিত্তে, জীবনের নিরাপত্তার স্বার্থে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে একখানা ডায়রী করেছিলাম। এমতাবস্থায় বাদীনি প্রতিপক্ষগনের অনাকাঙ্খিত হুমকির প্রেক্ষিতে আপনার সংস্থা হইতে আইনগত সহায়তা প্রদানের প্রার্থনা করিতেছি। সাথে সাথে ৩ নং বিবাদী, বাদিনীকে বিবাহ করিয়া থাকিলে তাহার নিকট হইতে বাদীনির বিবাহের নিকাহনামা উদ্ধার করারও আবেদন রইল। ৩ নং বিবাদীর নিকট বাদীনির সাথে সম্পাদিত নিকাহনামার আসল/প্রকৃত কপি না পাইলে, বাদীনি অতি দ্রুত ইসমাঈলের বিরুদ্ধে ধর্ষন মামলা করার জন্য অনুরোধ করছি।
অতএব, প্রার্থনা যে, বাদীর আনীত অত্র আবেদনখানা গ্রহণ করতঃ আবেদনে উল্লিখিত বিষয়াদির আলোকে, আইনী সহায়তা দানে আপনার সদয় মর্জি হয়।
তারিখঃ ১০/০৯/২০২৪ ইং।
বাসক ফাউন্ডেশন বরাবর বাদিনী অত্র অভিযোগ করার পর হইতে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগিতেছে মর্মে এ প্রতিবেদককে জানায়। বাদীনি তার হুমকি দাতাদের বিরুদ্ধে দ্রুত প্রদক্ষেপ গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

Address

Chittagong
4393

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Chattalar shangbad 24.com, Regn: No p 35493 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share