Chattalar shangbad 24.com, Regn: No p 35493

Chattalar shangbad 24.com, Regn: No p 35493 চট্টলার সংবাদ 24.com প্রচারিত সংবাদসহ দে? জন গুরুত্বপূর্ণ সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ দেশ বিদেশের সংবাদ প্রকাশের বিশ্বস্থ প্রতিষ্ঠান।

কুনসুমা আকতার, পিতা- মোঃ সেলিম, মাতা- মনোয়ারা বেগম, সাং- উত্তর গুজরা, বাচা মিয়া সারাংয়ের বাড়ী, ডাকঘর- ঠাকুর বাড়ী, থানা- ...
21/09/2024

কুনসুমা আকতার, পিতা- মোঃ সেলিম, মাতা- মনোয়ারা বেগম, সাং- উত্তর গুজরা, বাচা মিয়া সারাংয়ের বাড়ী, ডাকঘর- ঠাকুর বাড়ী, থানা- রাউজান, জেলা-চট্টগ্রাম বাদী হয়ে সভাপতি/ সাধারণ সম্পাদক,
বাংলাদেশ আইন সহায়তা কেন্দ্র ফাউন্ডেশন (বাসক),
চট্টগ্রাম বিভাগ, বাংলাদেশ বরাবর ১। মহররম আলী, পিতা- মৃত সাহাব মিয়া, ২। তাহেরা বেগম, স্বামী- মহন্ত্ররম আলী, ৩। ইসমাঈল, পিতা- মহররম আলী,81 মিল্লাত, পিতা- মহররম আলী,
৫। মোঃ সেলিম, পিতা- মোহাম্মদ আলী, উভয়সাং- মুনা মুন্সির বাড়ী, ৪নং ওয়ার্ড, উত্তর গুজরা ইউনিয়ন, ডাকঘর-বিনাজুরী, থানা- রাউজান, জেলা-চট্টগ্রামসহ তাদের দলীয় অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে রাউজান থানাধীন উত্তর গুজরা ইউনিয়নের অন্তর্গত ৪নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মুনা মুন্সির বাড়ির মহররম আলীর পুত্র মোহাম্মদ ইসমাইলের বিরুদ্ধে "প্রতারণার আশ্রয়ে বিশ্বাস ভঙ্গক্রমে প্রলোভন দেখিয়ে, বিবাহের আশ্বাসে দীর্ঘদিন যাবৎ ধর্ষন" করার বিষয়ে নিম্নমতে একখানা অভিযোগ করে এবং উক্ত অভিযোগে সর্বশেষ ঘটনার তারিখ ও সময় উল্লেখ আছে বিগত ১০/০২/২০২৪ ইং তারিখ বিকাল ৫.০০ ঘটিকা।
বাদীনির নিবেদন এই যে,
১। বাদীনি একজন সহজ, সরল, শান্তিপ্রিয় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও পর্দানশীল মহিলা হয়। অপরদিকে প্রতিপক্ষগণ অত্যন্ত দৃষ্ট প্রকৃতির দূর্লোভী ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক হয়। গায়ের জোরে দেশের আইন-কানুন মোটেই মান্য করেনা। শঠতা ও প্রতারণার আশ্রয়ে বিবাহের আশ্বাসে বিভিন্ন সহজ সরল মহিলার সাথে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন করতঃ তাদের ইজ্জত ও টাকা পয়সা আত্মসাৎ করা ৩নং বিবাদীর চিরাচরিত স্বভাব। ৩ নং বিবাদীর বিভিন্ন বেআইনী কাজ, অন্যান্য বিবাদীগন পরোক্ষভাবে সহায়তা করে থাকে।
২। ৩নং প্রতিপক্ষ বাদীনির সাবেক স্বামী, ১ ও ২নং প্রতিপক্ষ ৩নং প্রতিপক্ষের পিতা-মাতা, ৪নং প্রতিপক্ষ ১ ও ২নং প্রতিপক্ষের মেয়ে এবং ৫নং প্রতিপক্ষ ১নং প্রতিপক্ষের ভাইয়ের পুত্র হয়।
৩। বাদীনির স্বামী ইসমাইল কর্ম উপলক্ষে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রবাসে থাকলেও, বর্তমানে বাংলাদেশে আছে। ৩নং প্রতিপক্ষ মোঃ ইসমাইল বিগত ১০/০৬/২০১০ ইংরেজী তারিখে বাদীনিকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার কথা বলে, জনৈক ব্যক্তিকে কাজী পরিচয় দিয়ে, বিভিন্ন ধরনের কাগজে বাদীনির স্বাক্ষর নিয়ে, বাদীনিকে বৈধভাবে বিবাহ সম্পাদন করার কথা বলে, দীর্ঘদিন যাবত বাদীনির সাথে দৈহিক সম্পর্ক করিলেও, অদ্যাবধি বিবাহের বৈধ কাগজপত্র বিশেষ করে নিকাহনামা প্রদান করেননি। নিকাহনামা বাদিনীকে প্রদান করার জন্য বলিলে, মোঃ ইসমাইল অকথ্য ভাষায় বাদীনিকে গালিগালাজসহ বাদনিকে শারীরিক নির্যাতন করে। বর্তমানে মোহাম্মদ ইসমাইলের ঔরষে বাদীনির গর্ভে এক ছেলে ও এক মেয়ের জন্ম হয়। বিবাহের নিকাহনামার কপি না দেওয়ায় বাদীনীর সন্দেহ হয় যে, ইসমাইল বাদীনিকে বিবাহের কথা বলে, মিথ্যা অশ্বাস প্রদানে বাদীনির সাথে অবৈধভাবে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে। বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে বিশেষ করে বাদীনি হইতে নানা সময়ে নানা বাহানায় গৃহীত টাকা পয়সা পরিশোধ না করাসহ বাদিনীকে প্রকৃত নিকাহনামার কপি প্রদান না করা, সর্বোপরি উভয়ের মধ্যে বনিবনা না হওয়ায়, বাদীনি বাধ্য হইয়া বিগত ০৭/০৩/২০২৩ ইংরেজী তারিখে স্থানীয় চেয়ারম্যানসহ মোহাং ইসমাইলের বরাবর তালাকের নোটিশ প্রদান করি। তৎপ্রেক্ষিতে ইসমাইল ক্ষুদ্ধ হইয়া মিথ্যা ভাবে থানায় অভিযোগ করতঃ বিগত ৩০/০৩/২০২৩ ইংরেজী তারিখে স্থানীয় রাউজান থানা পুলিশের সহায়তায় বাদীনির সাথে ২নং বিবাদীর সহিত জোরপূর্বক বেআইনিভাবে একখানা "অঙ্গীকারনামা মুলে আপোষনামা" সম্পাদন করেন। "অঙ্গীকারনামায় বর্ণিত শর্তমতে বাদীনির ছেলে মোহাম্মদ ইমতিয়াজ (১৩)কে, ৩নং বিবাদীর কথামত ১ ও ২ নং প্রতিপক্ষগণ তাদের বসত ঘর গুজরায় নিয়ে যায়।
প্রতিপক্ষগণের ঘরে নিয়ে যাওয়ার পর ইমতিয়াজ কিছুদিন ভালো থাকলেও, পরবর্তীতে প্রতিপক্ষগণ বাদীনির ছেলে ইমতিয়াজকে বিভিন্ন সময় মারধর, গালি-গালাজ, পড়ালেখা করতে না দেয়াসহ যথাসময়ে খাওয়া দাওয়া না দিয়ে বিভিন্নভাবে অত্যচার নির্যাতন করিতে থাকে। প্রতিপক্ষগণের নির্যাতনের সহ্য করতে না পেরে বাদীনির ছেলে ইমতিয়াজ পালিয়ে বাদীনির বর্তমান বসতঘরে তথা বাদীনির নিকট চলিয়া আসে। বাদীনির সাবেক স্বামী মোঃ ইসমাঈল তথা ৩নং প্রতিপক্ষ তখন প্রবাসে থাকায় মোঃ ইমতিয়াজের একমাত্র বৈধ অভিভাবক হচ্ছি আমি বাদী তথা ইমতিয়াজের মাতা। এরপরেও ৩ নং প্রতিপক্ষের পিতা মাতা স্থানীয় থানা পুলিশকে বেআইনিভাবে বশে নিয়ে, বেআইনী ভাবে অঙ্গীকারনামা সম্পাদন করার মাধ্যমে, বাদীনির ছেলেকে বাদীনির নিকট হইতে জোরপূর্বক নিয়ে যায়। নির্যাতনের পর বাদীনির ছেলে বাদীনির বাড়ীতে চলে আসার পর হইতে প্রতিপক্ষগণ বিভিন্নভাবে হুমকি ধমকি প্রদান করিতেছে যে, যেকোন সময় বিবাদীগন নীজেরা কিংবা অন্যের মাধ্যমে বাদীনি কিংবা বাদীনির ছেলে মেয়েকে অপহরণ করিয়া প্রতিপক্ষগণের বাড়ীতে নিয়ে যাবে এবং জানে মারিয়া ফেলিবে। অঙ্গীকারনামার শর্তে উল্লেখ আছে যে, বাদীনীর ছেলে মোঃ ইমতিয়াজ দাদার কাছে থাকলেও থাকতে পারবে, নানা নানীর কাছে থাকলেও থাকতে পারবে, ইহাতে কোন পক্ষ ওজর আপত্তি করিতে পারিবে না। এর পরেও ৩ নম্বর বিবাদীর নেতৃত্বে তার মা বাবা ও আত্মীয়-স্বজন বাদীনির ছেলেকে বাদিনী হইতে তাদের বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য, জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। প্রতিপক্ষগণ প্রায় সময় বিভিন্ন উচ্ছৃংঙ্খল লোকদের সঙ্গে নিয়ে বাদীনির বর্তমান বসত ঘরে আসিয়া, বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করিতে থাকে। বর্তমানে ইসমাঈলের ঔরষে বাদীনির গর্ভের ১ছেলে ও ১ মেয়ে সন্তান রহিয়াছে। তাহারা লেখাপড়ার প্রয়োজনে বাদীনির বাসার বাহিরে যায়। প্রতিপক্ষগণ নিজেকে অনেক বড় ক্ষমতাবান বলিয়া জাহির করিতে থাকে এবং বলতে থাকে তাহাদের সাথে অনেক বড় বড় নেতা ও লোকদের সাথে সম্পর্ক আছে, তাদের সহায়তায় যে কোন সময় বাদীনির ছেলে-মেয়েকে নিয়ে গিয়ে হত্যা করিয়া লাশ গুম করিবে। তাদের এহেন হুমকিতে বাদীনির সন্দেহ হয়েছে যে, বিবাদীগন যেকোন সময় যেকোন বড় ধরনের অঘটন ঘটাইতে পারে।
বিবাদীগন বিগত ১০/০২/২০২৪ ইংরেজী তারিখ বিকাল আনুঃ ৫ঃ০০ ঘটিকার সময় বাদীনি ও বাদীনির বৃদ্ধ পিতা-মাতাকে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করিবে মর্মে "অপরাধ জনক ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান" করে বলে যে, বাদীনির সন্তানদের নীজেরা কিংবা বিভিন্ন অপরিচিতি লোকের মাধ্যমে অপহরণ করিয়া, জানে মারিয়া ফেলিবে। তাদের এহেন হুমকিতে বাদীনি মানবেতর জীবন যাপন করিতেছি যে, বিবাদীগন নিজেরা কিংবা অন্যের মাধ্যমে কখন কোন অঘটন ঘটায়।
৫। বাদীনি একজন পর্দানশীল মহিলা হই। বর্তমানে বিবাদীগন বাদীনিকে বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলা দিয়েও হয়রানী করার হুমকি প্রদান করে। বাদীনি এখনো পর্যন্ত কোন মামলা মোকদ্দমা করিনি। বাদীনি ভবিষ্যতে আইনগত সূত্র হিসেবে প্রয়োগ করার নিমিত্তে, জীবনের নিরাপত্তার স্বার্থে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে একখানা ডায়রী করেছিলাম। এমতাবস্থায় বাদীনি প্রতিপক্ষগনের অনাকাঙ্খিত হুমকির প্রেক্ষিতে আপনার সংস্থা হইতে আইনগত সহায়তা প্রদানের প্রার্থনা করিতেছি। সাথে সাথে ৩ নং বিবাদী, বাদিনীকে বিবাহ করিয়া থাকিলে তাহার নিকট হইতে বাদীনির বিবাহের নিকাহনামা উদ্ধার করারও আবেদন রইল। ৩ নং বিবাদীর নিকট বাদীনির সাথে সম্পাদিত নিকাহনামার আসল/প্রকৃত কপি না পাইলে, বাদীনি অতি দ্রুত ইসমাঈলের বিরুদ্ধে ধর্ষন মামলা করার জন্য অনুরোধ করছি।
অতএব, প্রার্থনা যে, বাদীর আনীত অত্র আবেদনখানা গ্রহণ করতঃ আবেদনে উল্লিখিত বিষয়াদির আলোকে, আইনী সহায়তা দানে আপনার সদয় মর্জি হয়।
তারিখঃ ১০/০৯/২০২৪ ইং।
বাসক ফাউন্ডেশন বরাবর বাদিনী অত্র অভিযোগ করার পর হইতে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগিতেছে মর্মে এ প্রতিবেদককে জানায়। বাদীনি তার হুমকি দাতাদের বিরুদ্ধে দ্রুত প্রদক্ষেপ গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

কলকাতা পুলিশের বড়ো কর্তা ব্যক্তিরা আচমকা টালা থানার ওসির বাড়িতে বেবি চক্রবর্ত্তী: কলকাতা:-সোমবার আচমকাই কলকাতা পুলিশের...
20/09/2024

কলকাতা পুলিশের বড়ো কর্তা ব্যক্তিরা আচমকা টালা থানার ওসির বাড়িতে

বেবি চক্রবর্ত্তী: কলকাতা:-সোমবার আচমকাই কলকাতা পুলিশের বড় কর্তারা গিয়েছিল আরজি কর-কাণ্ডে ধৃত টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের বাড়িতে। সেখানে তাঁর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন পুলিশের কর্তারা। পুলিশ কর্তারা জানিয়েছেন, তাঁরা অভিজিতের পরিবারের পাশে থাকার বার্তা নিয়ে এসেছেন। পরিবারের সদস্যদের কথা বলে পরিস্থিতি জানতে চেয়েছিলেন। অভিজিতের স্ত্রী জানিয়েছেন, সিবিআই তাঁকে ফোন করে স্বামীর গ্রেফতারের খবর দিয়েছিল। কিন্তু অ্যারেস্ট মেমোর জন্য প্রায় তিন ঘণ্টা তাঁকে অপেক্ষা করিয়ে রেখেছিল।

টালা থানার প্রাক্তন ওসি সার্ভেপার্ক থানার দেবযানী ইনক্লেভ নামে একটি বহুতলে থাকতেন। সেখানেই থাকত তাঁর পরিবারের সদস্যরা। অভিজিতের বাড়িতে এদিন গিয়েছিল কলকাতা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (চতুর্থ) ভি সলোমান নিশা কুমার, ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ (ইস্ট ডিভিশন) আরিশ বিলাল, ডেপুটি কমিশনার (এসএসডি) বিদিশা কলিথা ।কলকাতা পুলিশ জানিয়েছে, তাঁরা অভিজিতের পরিবারের পাশে থাকার বার্তা নিয়ে এসেছে। স্ত্রী সঙ্গীতা মণ্ডল ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন। কলকাতা পুলিশ সবরকম পরিস্থিতিতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কলকাতা পুলিশের সদস্যরা আরও জানিয়েছে, টানা থানার ওসির কোনও দোষ নেই। ওসি স্পটে দ্রুত পৌঁছেছিলেন। তারা আরও জানিয়েছেন, আরজি করের ঘটনা সেনসেটিভ ক্রাইম। আরজি করের কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসকদের অনুরোধ মেনেই কাজ করা হয়েছিল।

13/09/2024

বিহারের গঙ্গাপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নার্সের ওপর চড়াও খোদ ডাক্তার
বিহারের গঙ্গাপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নার্সের ওপর চড়াও খোদ ডাক্তার:- আরজি কর হাসপাতালে তিলোত্তমার ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার আগুন এখনও নেভেনি গোটা বিশ্বজুড়ে চলছে আজও প্রতিবাদ। তার মাঝেই এবার বিহারে একেবারে হাড়হিম করা ঘটনা। বিহারের একটি বেসরকারি হাসপাতালে এক নার্সকে গণধর্ষণের চেষ্টা করা হয় বলে খবর। এই ঘটনার জেরে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। সূত্রের খবর নির্যাতনকারীদের মধ্যে একজন হলেন সেই হাসপাতালেরই চিকিৎসক। তিনিও ওই নার্সের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন বলে অভিযোগ। ওই চিকিৎসক আবার ওই নার্সিংহোমের অন্যতম প্রশাসক। তার বিরুদ্ধেই এই ভয়াবহ অভিযোগ। তবে ওই নার্স কোনওরকমে সেখান থেকে পালিয়ে আসতে পারেন বলে জানা গিয়েছে। তার আগে তিনি ব্লেড দিয়ে ওই চিকিৎসকের গোপন অঙ্গে আঘাত করেন। রক্তারক্তি হতেই তিনি কোনওরকমে রক্ষা পান। পাশাপাশি গঙ্গাপুরের আরবিএস হেলথ কেয়ার সেন্টারে ওই নার্স সেদিন সবে কাজ শেষ করেছিলেন। এরপর তিনি বাড়ি ফেরার জন্য তৈরি হচ্ছিলেন। বুধবার রাতের ঘটনা। তখন ওই হাসপাতালের চিকিৎসক তথা হাসপাতালের অন্যতম প্রশাসক ডাঃ সঞ্জয় কুমার ও তার দুজন সহযোগী ওই নার্সের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েন বলে খবর। ওই তিনজনই মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন বলে খবর। তারা ওই নার্সকে রেপ করার চেষ্টা করেছিলেন বলে অভিযোগ। তবে সেই নার্স ওই দুষ্কৃতীদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ওই চিকিৎসকের গোপন অঙ্গে আঘাত করেন। এরপর তিনি ওখান থেকে পালিয়ে আসেন। এরপর হাসপাতালের কাছের একটি মাঠে তিনি লুকিয়ে পড়েন। সেখান থেকেই তিনি পুলিশকে ফোন করেন। পুলিশ গিয়ে ওই নার্সকে উদ্ধার করে। এরপর পুলিশ এলাকায় তল্লাশি চালায়। তল্লাশি চালিয়ে পুলিশ ওই চিকিৎসককে গ্রেফতার করে। তার দুজন সঙ্গীকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। ডেপুটি সুপারিন্টেডেন্ট সঞ্জয় কুমার পান্ডে জানিয়েছেন, তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের মধ্যে চিকিৎসকও রয়েছেন। তবে ওই নার্সের উপস্থিত বুদ্ধি তারিফ করার মতো। ওই হাসপাতালের ভেতর থেকে তালাবন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এরপর সমস্ত সিসি ক্যামেরা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তারপর ওই কাণ্ড ঘটনোর চেষ্টা করা হয়। তবে ওই নার্স তাঁর উপস্থিত বুদ্ধির জেরে রক্ষা পেয়েছেন। পুলিশ ওই হাসপাতাল থেকে হাফ বোতল মদ, রক্তমাখা জামাকাপড়, যে ব্লেড দিয়ে রক্ষা পেয়েছিলেন নার্স সেটিকে উদ্ধার করতে পেরেছে। একাধিক মোবাইলও পুলিশ বাজেয়াপ্ত করেছে।

চাঁদাবাজি মামলার আসামী আহমদ হোসেন প্রকাশ বাঁশখালীর হোসেন্যা ও মদদী হারুন এবং রিপনকে দ্রুত গ্রেফতার করা হোক।
13/09/2024

চাঁদাবাজি মামলার আসামী আহমদ হোসেন প্রকাশ বাঁশখালীর হোসেন্যা ও মদদী হারুন এবং রিপনকে দ্রুত গ্রেফতার করা হোক।

চাঁদাবাজির মামলার আসামী মোহাম্মদ হোসেন প্রকাশ বাঁশখালীর হোসেন্যা এবং হারুন প্রকাশ মদদী হারুনকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হোক। ...
13/09/2024

চাঁদাবাজির মামলার আসামী মোহাম্মদ হোসেন প্রকাশ বাঁশখালীর হোসেন্যা এবং হারুন প্রকাশ মদদী হারুনকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হোক। তারা বাকলিয়া থানায় দায়েরকৃত চাঁদাবাজি মামলার এজাহার নামীয় আসামী। অন্যরা তাদের কুকর্মের সহযোগী।

চাঁদাবাজির মামলার আসামী মোহাম্মদ হোসেন প্রকাশ বাঁশখালীর হোসেন্যাকে দ্রুত গ্রেফতার করা হোক। সাথে সাথে হারুন প্রকাশ মদদী হ...
13/09/2024

চাঁদাবাজির মামলার আসামী মোহাম্মদ হোসেন প্রকাশ বাঁশখালীর হোসেন্যাকে দ্রুত গ্রেফতার করা হোক। সাথে সাথে হারুন প্রকাশ মদদী হারুনকেও গ্রেপ্তার করা হোক। সেও একই মামলার আসামি।

08/09/2024

মোঃ জামাল উদ্দিন তার স্ত্রীকে গত ২৬/৫/২৪ ইং তারিখে মারধরের অভিযোগে মাননীয় আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন, যার নং ৬৪১/২৪ ইং। উক্ত মামলায় ১। খাইরুল ইসলাম, পিতাঃ মরহুম আব্দুর রহমান, ২। হোসনে আরা বেগম, স্বামী -মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম লেদু এবং ৩। দিলুয়ারা বেগম, পিতা মোঃ খাইরুল ইসলাম লেদুকে আসামী করা হয়। মোঃ জামাল উদ্দিন উপরোক্ত লেদুর স্ত্রী ও মেয়েকে আসামি করায় ক্ষুদ্ধ হন এবং তার সন্ত্রাসী বাহিনীর মাধ্যমে মামলার বাদিকে বিভিন্ন ভাবে ক্ষতি করার "অপরাধ জনক ভয়ভীতি ও হুমকি" প্রদান করেন। তারই ধারাবাহিকতায় লেদুর আত্মীয় আব্দুল মান্নানের পুত্র মোঃ শিবলুর মাধ্যমে গত ৩১/৮/২৪ ইং তারিখ রাত অনুমান ৮ঃ৩০ ঘটিকার সময় হাটহাজারী থানাধীন ফতেহপুর সাকিনের মদনহাট বাজারের চট্টগ্রাম নাজিরহাট সড়কের উপর উপরোক্ত মামলার বাদী জামালকে দেখিতে পাইযা, লেদুর বাড়িতে কেন পুলিশ মামলার তদন্তে গিয়েছে, এই কথা বলিয়া জামালের উপর হামলা করিয়া, জামালকে কিল, ঘুষি, লাথি মারিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে বেদনাদায়ক নীলা ফুলা জখম করে।
জামাল চাষাবাদের জন্য তার আত্মীয় রফিক হইতে ১০০০০ (দশ হাজার) টাকা হাওলাত নেই, যাহা জামালের পকেটে রক্ষিত ছিল। বিবাদী মোহাম্মদ শিবলু মোটরসাইকেল নিয়ে জামালের পথ গতিরোধ করিয়ে, জামালের শার্টের পকেটে থাকা উক্ত দশ হাজার টাকাও কারিয়া নেয়। জামালের শোর চিৎকারে বাজারের লোকজন ঘটনাস্থলে আসিতে থাকিলে, বিবাদী শিবলু জামালকে মারিবে, কাটিবে, খুন করিয়া লাশ গুম করিবে ইত্যাদি মর্মে হুমকি দিয়ে চলিয়া যায়।
জামালের সন্দেহ হয় যে, বিবাদী মোঃ শিবলু কিংবা তার দলীয় লোকজন যেকোন মুহূর্তে জামালকে খুন করাসহ জান মালের ক্ষতি করিতে পারে।
তৎপর জামাল আহত অবস্থায় চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে আসিয়া চিকিৎসা গ্রহণ করে। চিকিৎসা শেষে জামাল চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র সংযুক্ত করিয়া হাটহাজারী মডেল থানায় গত ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ইং তারিখ একখানা অভিযোগ দায়ের করিলেও, অজ্ঞাত কারণে এখনো আসামী গ্রেপ্তার না হওয়ার জামাল, জানমালের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন মর্মে জানায়।
এলাকার সচেতন মহল মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম লেদুসহ তার সন্ত্রাসী বাহীনি বিশেষ করে উপরোক্ত মোঃ শিবলু, পিতা- আব্দুল মন্নান, সাং- ফতেহপুর, মাইজপট্টি, আব্দুল করিম মিস্ত্রীর বাড়ি, (মেহেরনেগা স্কুলের পশ্চিম পার্শ্বে) ০৯নং ওয়ার্ড, থানা- হাটহাজারী, জেলা চট্টগ্রামকে দ্রুত গ্রেপ্তারপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্থানীয় থানা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন জানান।

07/09/2024
07/09/2024

Address

Chittagong
DRAN

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Chattalar shangbad 24.com, Regn: No p 35493 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share