04/07/2025
ভোলায় স্বামী সন্তানকে বেঁধে রেখে গনধর্ষণ করার ১ দিন পর বিএনপির হাতে আবারও লাঞ্চিত হলেন দুইজন নারী।
এবার আর ভোলায় না, এবার একেবারে ঢাকার বনানীতে।
ভিডিও আছে। প্রমাণ আছে। এরপরেও এখন পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয় নাই।
আর গ্রেফতার করেই বা লাভ কী? চান্দাবাজির জন্য দুই জনকে কাল পুলিশ গ্রেফতার করছিল।জেল ভেঙে নিয়ে গেছে। ৮ পুলিশ আহত।
কাউকে কথা বলতে দেখেছেন?
না। একজনও কথা বলে নাই।
কারণ বিএনপি সামনে ক্ষমতায় আসবে। এখন রেপ করুক আর প্রকাশ্যে মেয়েদের উপর ঝাপাইয়া পড়ুক, সমস্যা নাই। কারণ ওদের ভোট আছে।
ওড়না নিয়ে কথা বলাতে দেশে প্রতিবাদের বন্যা বয়ে গেছিল।
এখন প্রতিবাদ কই? বাম কই? ফেমিনিস্ট কই? মবের বিরুদ্ধে বড় বড় রচনা লেখা বুদ্ধিজীবীরা কই?
নাই। কোথাও কেউ নাই।
জুলাই চলতেছে। আয়োজন চলতেছে। অথচ সেই জুলাইতেই দুইটা মেয়ের উপর একটা দলের নেতা কর্মীরা ঝাপাইয়া পড়তেছে।
কেউ একটা কথাও বলতেছে না। একটা প্রতিবাদ করতেছে না। নেতা কর্মীরা তো নাই, দলের বুইড়া বুইড়া বুদ্ধিজীবীরাও না।
এদের লোকজন ধর্ষন করে বেড়াইতেছে।
আর এই জানোয়ারের দল ফেসবুকে আইসা কূটনী বুড়িদের মত আসিফ মাহমুদের কোন ড্রেস পরা উচিত সেইটা নিয়ে গসিপ করে।
এদের লোকজন বনানীর মত জায়গাতে হায়েনার মত দুইটা নারীর উপর হামলে পড়তেছে, আর এরা বলতেছে, আমরা বিএনপিকে হিংসা করি বলে নাকি এসব লিখি।
আরে, নরপিশাচের দল, তোদের ভাত তোরাই খা।চান্দার টাকা খা, খাম্বা খা, খাম্বার তারও খা। আবারও সব খেয়ে দেয়ে দেশটার ৫ বার দূর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন বানা।
তোরা যেন এসব খাইতে পারিস, এই জন্যই তো জুলাই এ ২০০০ লোক মইরা গেল।
খালি আমাদের মেয়েদের ,বোনেদের আর আমাদের মায়েদের গায়ে হাত দিস না।
আমাদের হিংসা হয় না। আমাদের ভয় লাগে। আমরা ভয় পাই।
ভয় পাই,যারা পাওয়ারে আসার আগেই ছেলের সামনে মাকে রেপ করতে পারে, বনানীর মত জায়গাতে মেয়েদের উপর হায়েনার মত ঝাপাইয়া পড়তে পারে, ক্ষমতায় আসার পরে আমাদের মা বোনদের এদের থেকে প্রোটেক্ট কেমনে করবো?
বিএনপির বুদ্ধিজীবিরা ভয় পাইতেছে, ওদের চান্দা আর ভিক্ষার খাবার দেখে আমরা হিংসা করবো কি না, ওদের চান্দার টাকার ভাগ চাইব কি না?
না,আমরা তোদের থেকে ভিক্ষা চাই না, তোরা বরং তোদের কুত্তাগুলা সামলাইলেই আমরা খুশি।
আমাদের বাপ ভাইদের থেকে তো খাইতেছিসই, অন্তত আমাদের মা বোনদের রেহাই দে!!