Habib UKZ

Habib UKZ The traveler
(1)

05/08/2025

ওয়াচ টাওয়ারের ছায়ায়, ঝুলে থাকা বিশাল মৌচাক যেন সুন্দরবনের এক গোপন জগতের জানালা খুলে দেয়। মৌমাছিদের নিরব পরিশ্রম আর নিখুঁত শৃঙ্খলা চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। এ শুধু মধু নয়—এ এক বিস্ময়ের গল্প। #সুন্দরবন

05/08/2025

পিচ্ছিল গাছের শেকড়, কাঁদা মাটির পথ আর চারপাশে নিস্তব্ধতার রাজত্ব—এটাই সুন্দরবন। প্রতিটি পদক্ষেপে যেন প্রকৃতির এক নতুন গল্প। গহীন এই অরণ্যের বুক চিরে হাঁটা মানেই শুধুই পর্যটন নয়, এটা এক অনুভূতির যাত্রা। এখানে আপনি শুধু বনে হাঁটেন না, নিজেকেও খুঁজে পান… অজানার টানে হারিয়ে যাওয়ার এ এক অনন্য অভিজ্ঞতা।

01/05/2025
🇮🇱 🇺🇸 🇵🇸 🇸🇦 প্রথমেই বলে রাখি, ইসরায়েল কোন রাষ্ট্র নয়, ফেডারেল রিজার্ভ এর রথচাইল্ড পরিবারের ইন্টারেস্টে এই ‘প্রক্সি রাষ্ট...
08/04/2025

🇮🇱 🇺🇸 🇵🇸 🇸🇦 প্রথমেই বলে রাখি, ইসরায়েল কোন রাষ্ট্র নয়, ফেডারেল রিজার্ভ এর রথচাইল্ড পরিবারের ইন্টারেস্টে এই ‘প্রক্সি রাষ্ট্র‘-টির জন্ম দেয় ব্রিটেন এবং পরবর্তীতে এটি মেইনটেইন করে যুক্তরাষ্ট্র। দিনশেষে এটি এমেরিকার প্রক্সি কান্ট্রি।

তার মানে, ইসরায়েল - প্যালেস্টাইন যুদ্ধ মূলত এমেরিকা - প্যালেস্টাইন যুদ্ধ। ইসরায়েল এমেরিকার প্রক্সি কেবল, এর বাইরে কিছুই না। আর এমেরিকা বলতে সেই ফেডারেল রিজার্ভ, সেই রথচাইল্ড ফ্যামিলি।

উত্তর কোরিয়া, ইরান, ভেনিজুয়েলা বাদে পৃথিবীর সব দেশই ফেডারেল রিজার্ভ এর ক্লায়েন্ট (বাংলাদেশ তো বটেই)। এর মাধ্যমে পৃথিবীর প্রায় সব দেশের সম্পদই তাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত, প্রভাবিত।

🇮🇶 ইরাক ২০০০ সালে ফেডারেল রিজার্ভ থেকে বের হয়ে আসতে চেয়েছিল, সাদ্দামের অবস্থা আপনারা জানেন।
🇱🇾 লিবিয়া ২০০৯ সালে ফেডারেল রিজার্ভ এ তাদের মজুত সব স্বর্ণ দেশে নিয়ে আসতে চেয়েছিল। গাদ্দাফি এবং লিবিয়া শেষ।
🇸🇾 সিরিয়া ২০০৬ এ ফেডারেল রিজার্ভ থেকে বের হয়ে আসতে চায়। সিরিয়াকে টুকরো টুকরো করে ফেলা হয়। আসাদকে পালাতে হয় এই সময়ে এসে এমেরিকা স্পন্সর্ড জিহাদের মাধ্যমে।
🇮🇷 ইরান এর বিরুদ্ধে সরাসরি সামরিক লড়াইতে না গেলেও সারা পৃথিবী থেকে বাণিজ্যিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়।

বাইরে বাইরে অনেক কারণ বললেও মূলত ফেডারেল রিজার্ভ থেকে যারাই বের হতে চেয়ে ছিল, তাদের সাথেই যুদ্ধ করেছে এমেরিকা। এটাই কী পয়েন্ট!

এখন কথা হচ্ছে, এই ফেডারেল রিজার্ভ কে শক্তিশালী করলো কারা? নবীর দেশ মক্কা মদীনার ভুমির রাজা (যদিও ইসলামে রাজতন্ত্র হারাম) সৌদ পরিবার। তা কিভাবে? পেট্রো ডলার চুক্তি।

এটি কি? বলছি।

পেট্রো ডলার চুক্তি (Petrodollar Agreement) মূলত এমন একটি অর্থনৈতিক এবং কূটনৈতিক চুক্তির ভিত্তিতে গঠিত, যার মাধ্যমে বিশ্বের তেলের বাজারে মার্কিন ডলারকে লেনদেনের প্রধান মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৪ সালে ব্রেটন উডস সিস্টেম চালু হয়, যেখানে মার্কিন ডলার ছিল গোল্ডের সঙ্গে লিঙ্কড এবং বিশ্ব বাণিজ্যের রিজার্ভ কারেন্সি। কিন্তু ১৯৭১ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন “Gold Standard” বাতিল করেন। ফলে ডলার আর স্বর্ণের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকলো না। এতে ডলারের উপর আস্থা কমে যায়, এবং মার্কিন অর্থনীতি চাপে পড়ে।

১৯৭৩ সালে মধ্যপ্রাচ্যে Yom Kippur War এবং OPEC-এর তেল নিষেধাজ্ঞা বিশ্বে তেল সংকট তৈরি করে। এই প্রেক্ষাপটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সৌদি আরব এর মধ্যে গোপন চুক্তি হয় ১৯৭৪ সালে।

চুক্তির মূল পয়েন্ট হচ্ছে সৌদি আরব ও OPEC দেশগুলো তেল শুধুমাত্র মার্কিন ডলারে বিক্রি করবে।

বিনিময়ে, যুক্তরাষ্ট্র সৌদি রাজপরিবারকে সামরিক ও রাজনৈতিকভাবে নিরাপত্তা দেবে। এবং সৌদির তেল আয়ের একটি বড় অংশ আবার মার্কিন অর্থনীতিতে বিনিয়োগ হবে (বিশেষ করে U.S. Treasury bonds)। বিশ্বব্যাপী দেশগুলোকে তেল কেনার জন্য মার্কিন ডলার জোগাড় করতে হতো। ফলে ডলারের উপর নির্ভরতা বাড়ে। যুক্তরাষ্ট্র তার মুদ্রা ছাপিয়েও বিশ্ববাজারে শক্তিশালী থাকতে পারে — একে বলা হয় “𝑫𝒐𝒍𝒍𝒂𝒓 𝑯𝒆𝒈𝒆𝒎𝒐𝒏𝒚”।

এই 𝑫𝒐𝒍𝒍𝒂𝒓 𝑯𝒆𝒈𝒆𝒎𝒐𝒏𝒚 ই এমেরিকাকে সুপার পাওয়ার বানিয়েছে, যা বানিয়েছে মূলত মক্কা মদিনার দেশের রাজপরিবার।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবকে যে “নিরাপত্তা” দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে পেট্রো ডলার চুক্তির অংশ হিসেবে, তার মাধ্যমে এমেরিকা মূলত এই মধ্যপ্রাচ্যে তাদের সামরিক উপস্থিতি বাড়িয়েছে।

মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি প্যানেল মুসলিম দেশগুলোর (সৌদি আরব, আরব আমিরাত, জর্ডান, বাহরাইন, কুয়েত ও ওমান) এবং তুরস্ক এলাকায় নিয়োজিত আছে কমপক্ষে ৪৫,০০০ এমেরিকান সেনা। শুধু তাই নয়, এই অঞ্চলের সকল সেনাবাহিনী মূলত এমেরিকা নিয়ন্ত্রিত। এই অঞ্ছলের এয়ার বেস, নেভাল বেস, রাডার গুলো এর পজিশন সংযুক্ত ছবিতে দেয়া আছে।

এত কিছু কেন বললাম? শত্রু দেশের সামরিক স্থাপনা নিজের ভেতর রেখে আপনারা কিভাবে প্যালেস্টাইনকে বাঁচাবেন?
শত্রু দেশের মিলিটারি বেস দেশের ভেতরে রেখে কোকাকোলা বয়কটের কর্মসূচী হাস্যকর লাগে না?

যুদ্ধ করতে চাইলে আগে যুদ্ধ করতে হবে এই আরব দের সাথে। এরাই ইসরায়েল এর শক্তি, এরাই এমেরিকার শক্তি। প্যালেস্টাইনীদের রক্তের দায় ইসরায়েল কিংবা এমেরিকার চেয়ে এই আরব গাদ্দার দের অনেক বেশী। এরা আবার অনেক নামাজ পড়ে, রোজা রাখে, ধর্মের বাণী শোনায়। আর অপেক্ষায় আছে একটা এমেরিকান স্পন্সর্ড জেহাদ এর।

এই আরব দেশগুলোই মূল শয়তান। এতো এতো নবী এসেও এদের ঠিক করা গেলো না।

আপনারা যখন এদের কাছেই সাহায্য চান, তখন আমার হাসি পায়।
বোমার আঘাতে প্যালেস্টাইনী শিশুর ছিন্ন মাথা দেখে কান্নাও পায়।

©️M A Mohiemen Tanim

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Habib UKZ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Habib UKZ:

Share