MD Ahesan

MD Ahesan ‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎Explore my page.

এক গ্লাস পানি আর সুপারি দেখতে কিন্তু নস্টালজিক।😁
31/07/2025

এক গ্লাস পানি আর সুপারি দেখতে কিন্তু নস্টালজিক।😁

পদ্মফুল।
31/07/2025

পদ্মফুল।

নাডালিয়া সি বিচ, চট্টগ্রাম।
28/07/2025

নাডালিয়া সি বিচ, চট্টগ্রাম।

ড্রেজার, নদী।
28/07/2025

ড্রেজার, নদী।

কন্যাকুমারী, তামিলনাড়ু, ভারত।
28/07/2025

কন্যাকুমারী, তামিলনাড়ু, ভারত।

27/07/2025

ট্রেন-ষোলশহর রেল স্টেশন, চট্টগ্রাম।

27/07/2025

রেলগাড়ী।

জলরং তুলিতে প্রকৃতি।
27/07/2025

জলরং তুলিতে প্রকৃতি।

জিম করবেটের অন্যতম সাহিত্য কীর্তি My India কিন্তু শিকার তো নয়ই, বনের চরিত্রের কথাও নেই, আছে বিশাল ভারতবর্ষের প্রান্তিক জ...
25/07/2025

জিম করবেটের অন্যতম সাহিত্য কীর্তি My India কিন্তু শিকার তো নয়ই, বনের চরিত্রের কথাও নেই, আছে বিশাল ভারতবর্ষের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কথা, বনে-পাহাড়ে থাকা অন্য ধরনের সরল, পরিশ্রমী, দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, দেহাতি মানুষ , যাদের সাথে করবেটের দেখা হয়েছিল জীবন পথে, যাদের সাথে অসামান্য সময় কাটিয়ে বিচিত্র সব অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন তিনি, এবং সেই বাস্তবের চরিত্রদের অমর করে রেখেছিলেন লেখনীর মাধ্যমে।

এর মাঝে অন্যতম কাহিনী ছিল ভারতবর্ষের রবিনহুড খ্যাত সুলতান নামে এক ডাকাতের আশ্চর্য জীবন নিয়ে, যে গরীবের কোন সময়ই ক্ষতি করত না, উল্টো উপকার করত, নারী আর শিশুদের কোন অপমান বরদাস্ত করত না, কিন্তু ধনী ও অত্যাচারি জোতদারদের ঘুম হারাম করে ছেড়ে ছিল এই দস্যু।

জিম করবেটের গায়ে যারা শিকারের তকমা লাগাতে চায় তাঁর লেখা শিকার কাহিনী গুলোর জন্য তারা জানে না যে জিম সারাজীবনই বলা চলে পরিবেশ সংরক্ষণে সচেতন ছিলেন। যে কারণে ভারতবর্ষের প্রথম ন্যাশনাল পার্কের নাম তাঁর নামেই রাখা হয়েছে।

১৯০৭ থেকে ১৯৩৮ পর্যন্ত জিম করবেট ১৯টি বাঘ‌ও ১৪ টি চিতাবাঘ ,মোট ৩৩টি মানুষখেকো প্রাণী শিকার করেছিলেন,‌ যেগুলো কুমায়ুন অঞ্চলে অন্তত বারোশো মানুষের মৃত্যুর পিছনে দায়ী ছিল। এবং জিম কোনদিনই পুরস্কার বা অর্থের বিনিময়ে এইসব কাজ করেননি।

করবেটের পূর্বপুরুষরা আসলে ইংল্যান্ডের না বরং আয়ারল্যান্ডের অধিবাসী ছিলেন। ১৮১৫ সালে উনার দাদা এবং দাদী জোসেফ ও হ্যারিয়েট করবেট জাহাজে করে ভারতে আসেন আয়ারল্যান্ড থেকে।

স্থানীয় লোকেরা করবেটকে 'কার্পেট সাহেব' Carpit Sahib বলে ডাকতেন।

করবেট এর পরিবার প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মকর্ম
তেমন পালন করতেন না।

করবেট আজীবন চিরকুমার ছিলেন। তাঁর বোন ম্যাগিও।

এবং উনি যে ভারতবর্ষে বাঘের সংখ্যা অত্যন্ত দ্রুত কমে যাচ্ছে এবং পরিবেশের জন্য যে বাঘের টিকে থাকা অত্যন্ত জরুরী সেটা নিয়ে বারবার সতর্ক করার চেষ্টা করেছেন সংশ্লিষ্টদেরকে। সেই সাথে কিছুটা শ্লেষ ভরে বলেছেন যে 'বাঘেদের তো কোন ভোটের অধিকার নেই কিন্তু যারা বন্দুকের লাইসেন্স পায় তারা তো ভোটার,কাজেই তাদের রুখবে কে?'।

তবে পৃথিবীর কোটি কোটি মানুষ জিম করবেটকে চেনেন তাঁর লেখনীর জন্য। অথচ উনি হাতে প্রথম কলম নিয়েই ছিলেন ৪৮ বছর বয়সে।

১৯৪৪ সালে অর্থাৎ উনার ‌৬৯ বছর বয়সে তার প্রথম বই Man-eaters of Kumaon প্রকাশিত হয়। উনার মত প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৬ টি।

১) কুমায়ুনের মানুষখেকো - এখানে ৭টা মানুষখেকো মারার ঘটনা তার কুকুর রবিনকে নিয়ে একটি প্রবন্ধ,‌মাছ শিকারের ঘটনা ও ভাওয়ালগড়ের কুমার বাহাদুরের নামের বাঘ শিকারের ঘটনা আছে। ১৯৪৪ সালে বইটি প্রকাশিত হয়েছিল।

২) রুদ্রপ্রয়াগের মানুষখেকো চিতা ( Man-eating Leopard of Rudraprayag) প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৪৮ সালে।

৩) আমার ভারত ‌( My India) - ভারতবর্ষের প্রান্তিক দেহাতি মানুষদের নিয়ে অপূর্ব এ বইটি প্রকাশিত হয় ১৯৫২ সালে। এ বইটি পড়লে অনুধাবন করা যায় যে মনেপ্রাণে তিনি নিজেকে একজন ভারতীয় বলেই ভাবতেন। চামড়া সাদা বলে নিজেকে বাহিরের কেউ মনে করেন নি।

৪) বনের গল্প ( Jungle Lore) - উনার লেখা আমার সবচেয়ে প্রিয় বই। এখানে তাঁর শৈশব, কৈশোর ও নিসর্গের কথা ছবির মত আঁকা হয়েছে অপূর্ব মুন্সিয়ানায়।

৫) টেম্পল টাইগার ও কুমায়ুনের অন্যান্য মানুষ খেকো ( the Temple Tiger and more man-eaters of Kumaon)- ১৯৫৪ চলে এই বইটি যখন ছাপা হয় তখন জিম ও ম্যাগি চিরতরে ভারত ত্যাগ করে কেনিয়ায় চলে গেছেন।

৬) ট্রি টপস (Tree Tops)- ১৯৫৫ সালে মৃত্যুর বছরে তাঁর এই সরু বইখানা প্রকাশিত হয়, যাতে নেই মূলত গাছের মাথায় অবস্থিত সেই বিখ্যাত হোটেল যেখানে রাজকুমারী হিসেবে প্রিন্সেস এলিজাবেথ বেড়াতে এসে রাত্রিযাপন কালে তার বাবার মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে ইংল্যান্ডের রানী হিসেবে গাছ থেকে নেমে আসেন, যাদের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন জিম করবেট, এই সকল অভিজ্ঞতার স্মৃতিচারণ।

সংগ্রহীত

আসলে সেনাবাহিনীর উপরের লেভেল সব হচ্ছে দু-র্নী-তি-বা-জ..কিন্তু নিচের লেভেলে সৈনিক'রাই প্রকৃত দেশপ্রেমিক। শ্রদ্ধা ও সন্মান...
23/07/2025

আসলে সেনাবাহিনীর উপরের লেভেল সব হচ্ছে দু-র্নী-তি-বা-জ..কিন্তু নিচের লেভেলে সৈনিক'রাই প্রকৃত দেশপ্রেমিক। শ্রদ্ধা ও সন্মান জানাই আপনাদের মন থেকে।❤️

আমাকে এক ভদ্রলোক হঠাৎ হঠাৎ ফোন দিতেন ....... ভদ্রলোক বাংলাদেশের শীর্ষ ধনীদের একজন। আমার মতো এক অধম তার কাছে হাজার দুয়েক ...
23/07/2025

আমাকে এক ভদ্রলোক হঠাৎ হঠাৎ ফোন দিতেন ....... ভদ্রলোক বাংলাদেশের শীর্ষ ধনীদের একজন। আমার মতো এক অধম তার কাছে হাজার দুয়েক টাকা পেতো ....... প্রায় পনেরো বছর হয়ে গিয়েছিলো , আমি কোনোভাবেই টাকাটা গ্রহণ করিনি।

ঘটনা টা ২০০৪ এর .....

আমি তখন SSMC র 2nd year এমবিবিএস স্টুডেন্ট।

ভদ্রলোকের O level পড়ুয়া সন্তানকে Biology পড়াই। মাস গেলে চার হাজার পেতাম .... সপ্তাহে দুই দিন। বাসের হাতলে ঝুলে ঝুলে টিউশনিতে যাই ।

গুলশান ১ এ ভদ্রলোকের আলিশান বাড়িতে তিনটা জাম্বু সাইজের কু&%কুর ছিলো - কু&%কুরের পিছেই খরচ হতো মাসে বিশ হাজার (ভদ্রলোক নিজের মুখে গর্ব করে একদিন বলেছিলেন)। আমি আত্মা হাতে নিয়ে ঐ বাসায় উঠতাম। বেরসিক কু&%কুরগুলো আমাকে দেখলে একটু বেশিই হইচই শুরু করতো।

Summer vacation এ ভদ্রলোক পরিবার নিয়ে মরিশাস ঘুরতে চলে গেলেন ........ আমাকে একটাবার জানানোর প্রয়োজনটুকুও অনুভব করলেন না। আমি ম&%ফিজের মতো রুটিন অনুযায়ী টিউশনিতে যাই ....... ছাত্রের খবর নাই। কিছুক্ষণ জাম্বু কু%%কুরগুলার ঘেউ ঘেউ ডাক শুনে ...... বিরক্ত হয়ে চলে আসি।

অতপর তারা যখন ফিরে এলেন মাসের ষোল দিন বাকী। আমি বাকী দিনগুলো দেড় ঘন্টার স্হলে আড়াই ঘন্টা করে ছাত্রকে সময় দিলাম।

মাসের শেষে বেতন পেলাম দুই হাজার ....... , ভদ্রলোক হাসিমুখে বল্লেন - 'চৌদ্দ দিন তো পড়ালে না ....... তাই অর্ধেক দিলাম '!

আমি মন খারাপ করে বিড়বিড়িয়ে বল্লাম - "আঙ্কেল ..... মরিশাস যাবার সময় আপনারা আমাকে ইনফর্ম করলেন না ...... , আমি সপ্তাহে দুই দিন করেই আসলাম , দারয়ানও জানেনা কবে ফিরবেন আপনারা। পরবর্তীতে আপনার সন্তানকে আমি প্রতিদিনই একঘন্টা করে বেশি সময় দিলাম। যাই হোক ........ আমি আর এই টিউশনিটা কন্টিনিউ করবো না"।

আমি চুপ করে বাসা থেকে বেরিয়ে গেলাম। দুই হাজার টাকার পুরোটা দিয়েই কু&%কুরের জন্য মাংস ..... পাউরুটি কিনে একটা চিরকুট ভদ্রলোকের দারোয়ানের হাতে দিয়ে এলাম l চিরকুটে লেখা ছিলো -

"আমার তরফ থেকে কু&%কুরের জন্য সামান্যতম উপহার" !
"শুভকামনা আপনার এবং কু&%কুরগুলোর জন্য"।

আমি আর কখনোই যাইনি ঐ বাড়িতে .... ভদ্রলোক তন্নতন্ন করে আমাকে খুঁজে বের করেছেন,আমার নাম্বারও কালেক্ট করেছেন।

মাঝে মধ্যে ফোন দিতেন ... ( ইদানিং ব্লক লিস্টে তাকে ঠাঁই দিয়েছি , আমার সময় মূল্যবান এখন )।

হাসতে হাসতে বলতেন - ' You make me crazy , boy ! আমার জীবনে এভাবে কেউ এভাবে আঘাত করতে পারেনি। টাকাটা নিয়ে আমাকে মুক্তি দাও। '

আমি চুপ করে হেসে এভোয়েড করতাম .....! আমি কখনোই অতীত ভুলিনা।
আমি চোখ বন্ধ করলে আজও দেখতে পাই - কিছু কু&%কুর সেদিন একজন নিরীহ এবং সৎ মানুষের চেয়েও বেশি মূল্যায়িত হয়েছিলো ।

আত্মকথা :
একটা টিউশনি আর তিনটা কু&%কুরের গল্প -
লেখক- Asif Shaikat ( আসিফ শুভ্র )

Address

Chittagong
Chittagong
4000

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MD Ahesan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share