চন্দ্রবিন্দু

তুমি কি এখনও জানো না? তোমার আলোই জগত আলোকিত করে X রুমির কথামঞ্জরি
12/10/2025

তুমি কি এখনও জানো না?
তোমার আলোই জগত আলোকিত করে X রুমির কথামঞ্জরি

কবি পিয়াস মজিদের বই অফ টপিক থেকে....................................
12/10/2025

কবি পিয়াস মজিদের বই অফ টপিক থেকে....................................

কি নেই এতে! প্রেম, বিরহ, বিদ্রোহ, যৌনতা, ক্ষমতা, লোভ, ফ্যাসিবাদ সবের মধ্য দিয়ে ম্যাজিকাল রিয়ালিজম।সংক্ষিপ্ত আঠারোটি ছো...
12/10/2025

কি নেই এতে! প্রেম, বিরহ, বিদ্রোহ, যৌনতা, ক্ষমতা, লোভ, ফ্যাসিবাদ সবের মধ্য দিয়ে ম্যাজিকাল রিয়ালিজম।
সংক্ষিপ্ত আঠারোটি ছোট গল্প নিয়ে লেখক সাহেব দর্শনের যে মেটাফোর দাড় করিয়েছেন এক-কথায় দুর্দান্ত।
a type of book to read more than once..

রিভিউ: শাওন

বই: হেলফেরিয়ন
লেখক: মাহবুব ময়ূখ রিশাদ
প্রকাশনী: চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন

বইটি সংগ্রহ করতে পেইজে ম্যাসেজ দিন অথবা কল করুন ০১৯৭৯৩০১১৭৫ এই নাম্বারে।

11/10/2025

❤️❤️❤️

ব্যাঙের যত লাফানো বিদ্যা, কুয়া থেকে বেরিয়ে আসার চর্চা x ক্ষুধার্ত মাছের স্বাদ
11/10/2025

ব্যাঙের যত লাফানো বিদ্যা, কুয়া থেকে বেরিয়ে আসার চর্চা x ক্ষুধার্ত মাছের স্বাদ

পৃথিবী যেন এক স্বপ্ন, সেই স্বপ্নের মাঝে হাঁটতে হাঁটতে যখন উদ্দেশ্য ছাড়া কোন গন্তব্যের দিকে যাত্রা করি তখন জাগতিক কোন ভা...
11/10/2025

পৃথিবী যেন এক স্বপ্ন, সেই স্বপ্নের মাঝে হাঁটতে হাঁটতে যখন উদ্দেশ্য ছাড়া কোন গন্তব্যের দিকে যাত্রা করি তখন জাগতিক কোন ভাবনা কী আমাদের মাঝে প্রভাব ফেলে? ধোঁয়াশা হয়ে আসা আমাদের স্মৃতিরা তখন আমাদের ঘন কুয়াশার চাদরে মুড়ে ফেলে। আমরা তখন স্বস্তির পরশ পাই। শহুরে পাখি যখন চারদেয়াল থেকে বের হয়ে পথের খুব নীচ দিয়ে উড়ে যায় তখন সে কোন ফুলগাছ দেখে না। দেখে না ঘাসের সাথে জড়াজড়ি করে ঈষৎ বেঁকে থাকা কোন ঘাসফুল। যে শিশু ভাঁটফুলের গন্ধে রোজ ভাঁটফুল কুড়াতো সে দেখে চকচকে ফুলের দোকানের উজ্জ্বল আলোয় থরেবিথরে সাজিয়ে রাখা আছে হলদে,সাদা,গোলাপি রংয়ের গোলাপ আরো আছে রজনীগন্ধা, গাঁদা, ডালিয়া, ক্যামেলিয়া কিন্তু কোথাও সে খুঁজে পায় না ফেলে আসা সেই ভাঁটফুলকে। উদভ্রান্ত হয়ে ছুটতে ছুটতে আমরা মাঝে মাঝে থমকে গিয়ে বইয়ের কয়েকটা পাতা পড়ে ফেলি। কিংবা সকলের অগোচরে গোপনে জমিয়ে নিই নোটপ্যাডে আরো কিছু অক্ষর।

ছিন্ন ছিন্ন ভাবনা গুলো যেন একসাথে মলাটে বদ্ধ হয়েছে কোন এক পাঠকের কানের কাছে ফিসফাস করে গল্প শোনাবে বলে। ভিন্ন ভিন্ন গল্পগুলো মাঝে মাঝে আবার একটা অন্যটার সাথে সামন্য বন্ধনে আবদ্ধ। আবদ্ধ হলেও সকলে স্বতন্ত্র নিজ নিজ গল্পের বলয়ে। এ যেন অন্য এক জগৎ যেখানে লেখক নিজেকে বারবার হারানোর খেলায় মেতে উঠেছেন। ছোট্ট বইটা গল্পগুলো ছোট্ট হলেও প্রভাব বিস্তার করে পাঠকের মননে।

রিভিউ: অনিক চৌধুরী

বই: হারানো জগতে
লেখক: কুশল ইশতিয়াক
প্রকাশনী: চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন

বইটি সংগ্রহ করতে পেইজে ম্যাসেজ দিন অথবা কল করুন ০১৯৭৯৩০১১৭৫ এই নাম্বারে।

এক সুনিপুণ কারসাজিকীটপতঙ্গ আর অপবাদে মস্তিষ্ক খুবলে খাবে না চাও বড় হওকালের ব্লেডের ধারে মাথা কাটা পড়া না পর্যন্ত বড় হওবই...
11/10/2025

এক সুনিপুণ কারসাজি
কীটপতঙ্গ আর অপবাদে মস্তিষ্ক খুবলে খাবে না চাও
বড় হও
কালের ব্লেডের ধারে মাথা কাটা পড়া না পর্যন্ত
বড় হও

বই: বলতে লজ্জা নেই
লেখক: দৃষ্টি দিজা
প্রকাশনী: চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন

বইটি সংগ্রহ করতে পেইজে ম্যাসেজ করুন ০১৯৭৯৩০১১৭৫ এই নাম্বারে।

নিজেকে প্রপোজ করতে কোন ফুল লাগে, সে জানে না।জানে না বলেই তার বুকে দেখা যায়সমস্ত বৃক্ষ-সংসার।বই: আমাকে হত্যার জন্য খুজঁছি...
10/10/2025

নিজেকে প্রপোজ করতে কোন ফুল লাগে, সে জানে না।
জানে না বলেই তার বুকে দেখা যায়
সমস্ত বৃক্ষ-সংসার।

বই: আমাকে হত্যার জন্য খুজঁছি
লেখক: মাহমুদ শাওন
প্রকাশনী: চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন

বইটি সংগ্রহ করতে পেইজে ম্যাসেজ দিন অথবা কল করুন ০১৯৭৯৩০১১৭৫ এই নাম্বারে।

একদিন গল্প পড়ার ইচ্ছে হলো, নিয়ে বসলাম ' বা অথবা কিংবা'। বইয়ের পাতা ধরে হেঁটে বেড়ালাম, শেষ না হওয়া অবধি। বইয়ের একটা গল্পে...
10/10/2025

একদিন গল্প পড়ার ইচ্ছে হলো, নিয়ে বসলাম ' বা অথবা কিংবা'। বইয়ের পাতা ধরে হেঁটে বেড়ালাম, শেষ না হওয়া অবধি। বইয়ের একটা গল্পে নিয়ে বলি, লেখক আমাকে কয়েক লাইনে লাইনে একটা ছবি কল্পনা করতে বলেন। যেমন, "ঢুকে পড়তেন মাঝারি উচ্চতার কোনো চাকুরের বসার ঘরে । ঘরের মাথায় দেয়ালজোড়া একটা জানলা । আলো ঢুকবে ঢুকবে করছে । কিন্তু রঙচটা পর্দার নজর এড়িয়ে ঢুকতে পারছে না। তবে তার আভা একটা ঠিকই পড়েছে। দেয়ালের মিষ্টি রঙটা খোলতাই হয়েছে তাতে। হেসে উঠেছে বেতের সোফা, কাঠের টেবিল, নকশী কুশন। ভালো লাগছে দেখতে।" আপনি নিশ্চই এইটুকু পড়ে মনে মনে আপনার নিজের মতো করে কল্পনা করে নিতেন এইরকম একটি ঘর লেখকের দেওয়া বিশ্লেষণ অনুযায়ী। ঠিক এইভাবে প্রতিটা গল্প ছবি হয়ে ধরা দিবে মানসপটে। কখনো শহুরে একঘেয়ে জীবনে কাচঠোকরা পাখির মতো আপনিও মুক্তি খুঁজে যাবেন আবার নয়তো 'ফুঁ' পীরকেও একবার বিশ্বার করে ফেলতে চাইবেন, কিন্তু মাঝখানে বাগড়া দিবে নুরু কিংবা সাজু নামের চরিত্রগুলো।
তারপরেও প্রতিটা গল্পকে যদি মনে করি একেকটা জংশন। গল্পের এক জংশন থেকে বের হয়ে অন্য জংশনে পৌঁছানোর আগে পর্যন্ত আপনি বাইরের দৃশ্য গোগ্রাসে গিলতেন। এবং ভাবতেন পরবর্তী জংশনে কী অপেক্ষা করছে আপনার জন্য!
গল্পগুলো সমসময়ের। আমার আপনার চারপাশের, এই ভূখণ্ডের। তাই গল্পের সুতোর মাথাটা খুঁজে পেতেন সহজেই। আর আপনি নিশ্চয় জানেন যে সুতোর বান্ডিলে থেকে যদি একবার সুতোর মাথাটা বের করে নেওয়া যায় তাহলে বাকি সুতো অনায়াসে ছড়ানো যায়। গত কয়েকদিনে পড়া ভালো বইগুলোর একটি ' বা অথবা কিংবা'। বিশেষ করে 'কাচঠোকরা', 'শিশু | স্বর্গ | নরক', 'অ্যালবাম', 'ইন্টারভিউ', 'আকাশ ভেঙে মুখে দিলেই বিদঘুটে স্বাদ' এই গল্পগুলো বেশ ভালো লেগেছে।
দোদুল্যমান এই সময়গুলোতে কিছু গল্প অনেকদিন পর্যন্ত মনে তার রেশ রেখে যাবে…

ছবি ও রিভিউ: অনিক

বই: বা অথবা কিংবা
লেখক: আশান উজ জামান
প্রকাশনী: চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন

বইটি সংগ্রহ করতে পেইজে ম্যাসেজ দিন অথবা কল করুন ০১৯৭৯৩০১১৭৫ এই নাম্বারে।

পিড়ার ওপর বসে হেলেদুলে ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে আনতে- পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা পড়তে গিয়ে দেখি কাগজের কালো শব্দের পথে পথে হেঁটে চলেছ...
10/10/2025

পিড়ার ওপর বসে হেলেদুলে ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে আনতে- পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা পড়তে গিয়ে দেখি কাগজের কালো শব্দের পথে পথে হেঁটে চলেছে দুয়েকটা লাল পিপড়ে। অভিমান আর শূন্যতার মাঝ দিয়ে তাড়াহুড়ো মিশিয়ে চুপিসারে চলে যাচ্ছে। মনে হয় বহুকাল ধরে যাতায়াত এই রাস্তায়।

নৈঃশব্দ্য নাম আমার পছন্দের। যেমন পছন্দ দিগন্তের এপাড়-ওপার একা ভাবলেশহীন ভাবে ঘুরেবেড়ানো। এই নামের মানুষ আছে তাও লেখক তা জেনেছি বহু বহু বছর পর। সেই থেকে ওনার বই পড়া। পড়তে গিয়ে গল্পগুলো আমার মাথায় তৈরি হওয়া শব্দের মতো যাদের আমি অস্তিত্ব দিতে পারিনি কখনো। সকালে বাসে উঠে পড়তে শুরু করি-সময় নিয়ে বিরতি দিয়ে দিয়ে সন্ধ্যার শেষ আলোটুকু মুছে যাওয়ার আগপর্যন্ত উচু-বিশাল গাছে ঢাকা উঠানের মাঝে দাঁড়িয়ে পাতার পর পাতা উল্টেই যাচ্ছিলাম। একটা ঘোরলাগা ভাব। বিস্ময়-বিষণ্ণতা নিয়ে ডুবোজ্বরের গল্পের দিনগুলোতে বিচরণ করছি। করেই যাচ্ছি। মুরগিদের খোয়ারে দিতে দিতে দুয়েকটা বাক্য পড়ে ফেলতে গিয়ে বটফুলের ঘ্রাণ নাক চিড়ে মগজে রঙের ঘুড়ি ওড়াতে থাকে এসব অনুভব করতে করতে রাত নামে। হারিকেনের জায়গায় বৈদ্যুতিক বাল্বের নিচে বসে শেষ করতে থাকি একটার পর একটা গল্প। ফুরিয়ে আসতে থাকে জীবন ক্লান্তি আর জন্ম নেয় নতুন-পুরোনো অগনিত চিন্তা।

নির্ঝরদার বন ভাঙা গান পড়ায় বইয়ের গল্পগুলো আরও জীবন্ত এবং ঘুমের মতো লাগছিলো। কয়েকটা তো একটু বেশিই সুন্দর। সবুজেরা সূর্য আলো নেয়ার মতো করে নিয়ম করে বইটাও বারবার পড়া যায়। পড়তে গিয়ে আবিষ্কার করা যায় টুকটাক। আহামরি সম্পদও নেই। কিন্তু যা আছে তা কল্পনার জন্ম দিতে পারে। দিতে পারে কিছু একটা সৃষ্টি করার অনুপ্রেরণা।

ছবি ও রিভিউ: নিহাব।

বই: ডুবোজ্বর
লেখক: নির্ঝর নৈঃশব্দ্য
প্রকাশনী: চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন

বইটি সংগ্রহ করতে পেইজে ম্যাসেজ দিন অথবা কল করুন ০১৯৭৯৩০১১৭৫ এই নাম্বারে।

জীবনের মজা হলো সে কখনোই থমকে যায় না; তাকে চলতে হয়। নিশ্চলতার সাথে তার যোগাযোগ নেই। সুযোগ আসে নানাভাবেই। বাবর আলীর শৈশব...
09/10/2025

জীবনের মজা হলো সে কখনোই থমকে যায় না; তাকে চলতে হয়। নিশ্চলতার সাথে তার যোগাযোগ নেই। সুযোগ আসে নানাভাবেই। বাবর আলীর শৈশবের সাইকেল চালানো থেমে গেলেও পরবর্তীতে জীবনে দেবদূতের মতো দেখা দিয়েছে আবছার সওদাগর। সাইকেলে ঘুরে বেড়িয়েছেন দেশের নানা প্রান্তে। তাঁর টলোমলো মুঠো গলে রাইডের অনেক ঘটনাই জলের মতো বেরিয়ে এসেছে এই বইয়ে।

বই: সাইকেল সওয়ারি
লেখক: বাবর আলী
প্রকাশনী: চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন

বইটি সংগ্রহ করতে পেইজে ম্যাসেজ দিন অথবা, কল করুন ০১৯৭৯৩০১১৭৫ এই নাম্বারে।

বইটি নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রথমেই আসবে বইটির নাম নিয়ে সংশয়। নাম এমন কেন? চতুর পাঠকরা অবশ্যই নাম দেখে ধারণা করে নেবেন যে লে...
09/10/2025

বইটি নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রথমেই আসবে বইটির নাম নিয়ে সংশয়। নাম এমন কেন? চতুর পাঠকরা অবশ্যই নাম দেখে ধারণা করে নেবেন যে লেখক কোনো নির্দিষ্ট ঠিকানাকে তার বইয়ের নাম হিসেবে ব্যবহার করেছেন। বইয়ের নামটি কথায় বলতে গেলে, "তেইশ ডিগ্রি চুয়াল্লিশ মিনিট আটচল্লিশ সেকেন্ড থেকে নব্বই ডিগ্রি বাইশ মিনিট পঞ্চাশ সেকেন্ড" এইরকম শোনাবে। এরপর এই লোকেশনটা যদি আপনি আপনার স্মার্টফোন কিংবা কম্পিউটারের ম্যাপে খোঁজ করেন তাহলে সুনির্দিষ্ট ভাবে যে ঠিকানার উল্লেখ পাবেন সেটা হলো ঢাকা শহরের মিরপুর রোডের পাশের একটা ঠিকানা। এর কারণ হলো লেখকের বেড়ে ওঠা ঢাকা হওয়া সম্ভবত। তবে তিনি ঢাকাতেই সীমাবদ্ধ থাকেননি, অফিসের কাজে চীন ভ্রমণ এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে ইউরোপ ভ্রমণের কথাও যোগ করেছেন তার বইয়ে।

এরপর আসি বইটির বিষয়বস্তু নিয়ে, বইটা লেখকের জার্নাল। ২০১৫ থেকে ২০২০। দীর্ঘ ৬ বছরের লেখকের নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়, চিন্তাভাবনা, নিজের কথা উঠে এসেছে বইটিতে। তৎকালীন সময়ে ঘঠে যাওয়া নানান আলোচিত ঘটনাগুলি সম্পর্কে নিজের মন্তব্য যেমন রয়েছে তেমনই রয়েছে বিভিন্ন মুভি কিংবা সিরিজ নিয়ে কথা, বই নিয়ে আলোচনা, বিভিন্ন লেখক কিংবা লেখিকার লেখা অথবা উনাদের বক্তৃতা শোনার অভিজ্ঞতা সাথে সাক্ষাৎ লাভের ঘঠনা-ও উল্লেখ্য।

একজন লেখকের জার্নাল পড়ার মানে হলো তার নিত্তনৈমিত্তিক বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা। তাতে তাঁর লেখার উপকরণ নিয়ে কথা যেমন রয়েছে তেমনই লেখা নিয়ে তাঁর নিজস্ব চিন্তাভাবনাসহ সাহিত্য বিষয়ক চিন্তাভাবনাও উপস্থিত। তার মানে আমরা লেখকের ব্যক্তিগত চিন্তার জগতের আরো কাছে যেতে পারছি। তাঁর চিন্তাভাবনাগুলোর পাশে যাওয়ার জন্য জার্নাল চমৎকার এক উপায় বলে মনে হলো। বইয়ের এক পর্যায়ে দেখেছি লেখক পুরোদস্তুর লেখক হওয়ার জন্য নিজের চাকরি ছেড়ে দেওয়ার কথা ভাবছেন। আমি যদি ভুল না হই তাহলে কিছুদিন আগে লেখক সেই দুঃসাহসী কাজটাই করে ফেলেছেন। তারমানে আমরা হয়তো ভবিষ্যতে এমন একজন লেখকে পাবো যিনি পুরোদস্তুর লেখক।
জার্নাল পড়ে আরেকটা অনুভূতি হলো যেটার কথা না বললেই নয়। আপনি হয়তো একটা ঘটনা বা প্রেক্ষাপটকে একটা দৃষ্টিতে দেখছেন এখন আপনি জানেন যে ব্যক্তিভেদে যেকোনো প্রেক্ষাপটের বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থাকতে পারে। জার্নাল সেই সুযোগটিই করে দিয়েছে খুব সহজে, লেখকের মনোজগতে প্রবেশের(অবশ্যই লেখক যতটুকু প্রবেশ করতে দিয়েছেন তার মনোজগতে) একটা সুযোগ। লেখক বিভিন্ন ঘটনাকে কীভাবে দেখছেন তাঁর দেখার সাথে আমার কিংবা আপনার দৃষ্টিভঙ্গির মিল কিংবা অমিলটা ধরতে পারবেন।

ছবি ও রিভিউ: অনিক চৌধুরী

বই: ২৩°৪৪’৫৮” ৯০°২২’৫০”
লেখক: সুহান রিজওয়ান
প্রকাশনী: চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন

বইটি সংগ্রহ করতে পেইজে ম্যাসেজ দিন অথবা কল করুন ০১৯৭৯৩০১১৭৫ এই নাম্বারে।

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when চন্দ্রবিন্দু posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to চন্দ্রবিন্দু:

Share

Category