Tasfia islam Tasfi

Tasfia islam Tasfi নারী আটকায় পুরুষের দায়িত্বে, তার প্রতি শ্রদ্ধায়,তার প্রতি মায়া এবং সম্মান ও ভালোবাসায়!

বিড়ালের দিন শেষ....একটা শান্ত গ্রামে ছিল ছোট্ট এক খামার। খামারে থাকত অনেক মুরগি, হাঁস, আর একটা চটপটে বিড়াল—নাম তার কাল...
04/06/2025

বিড়ালের দিন শেষ....

একটা শান্ত গ্রামে ছিল ছোট্ট এক খামার। খামারে থাকত অনেক মুরগি, হাঁস, আর একটা চটপটে বিড়াল—নাম তার কালু। কালু ছিল যেমন চালাক, তেমনই দুষ্ট। সারাদিন খামারের আশেপাশে ঘুরে বেড়াত আর সুযোগ পেলেই মুরগিদের ভয় দেখাত।

মুরগিরাও জানত, কালু সহজে ছাড়ে না। কিন্তু তারা সবসময় দলবেঁধে থাকত, তাই সে কিছু করতে পারত না। শুধু একটাই দুর্বলতা ছিল—একটু বোকাসোকা কিন্তু দারুণ সরল মুরগি, নাম তার চিকি।

এক দুপুরে, সবাই যখন ঝিমোচ্ছে, কালু বুঝল—এটাই সুযোগ। চুপিচুপি চিকির দিকে এগিয়ে গেল। চিকি তখন ঘাসে কী যেন ঠুকঠুক করে খুঁজছিল। হঠাৎ ঝাঁপিয়ে পড়ল কালু!

চিকি ভয় পেয়ে চিৎকার করে উঠল, “বাঁচাও!” তার সেই আওয়াজে পুরো খামার কেঁপে উঠল। দৌড়ে এল হাঁস, কুকুর, গরু, এমনকি বুড়ো ছাগলটাও!

কালু বুঝল, এবার আর রক্ষা নেই! সে লেজ গুটিয়ে দৌড় দিল খামারের বাইরে।

সেদিন থেকে কেউ আর কালুকে খামারে দেখেনি। আর চিকি?

সে এখন খামারের সাহসী তারকা।

সবাই বলে— “বিড়ালের দিন শেষ!”

"সাপ দংশন করে নিঃশব্দে…সিংহ শিকার করে সাহসে…আর মানুষ?মানুষ আঘাত করে বিশ্বাসে…!এই আঘাত—সাপের বিষের চেয়েও বিষাক্ত,আর সিংহে...
11/05/2025

"সাপ দংশন করে নিঃশব্দে…
সিংহ শিকার করে সাহসে…
আর মানুষ?
মানুষ আঘাত করে বিশ্বাসে…!
এই আঘাত—সাপের বিষের চেয়েও বিষাক্ত,
আর সিংহের থাবার চেয়েও ভয়ংকর…
এটাই বাস্তবতা!"

বিশ্বাস শব্দটা খুবই ছোট।যা পড়তে হয়তো ১ সেকেন্ড সময় লাগে,বুঝতে কয়েক মিনিট লাগে,আর বুঝাতে পুরোটা জীবন লাগে।আর সেই বিশ্বাস টা ভাঙ্গতে একটা মুহূর্তই যথেষ্ট....

তাই কখনো কাউকে অন্ধের মতো বিশ্বাস করে,নিজের ভালো থাকাটা নষ্ট করবেন না।অন্ধভাবে কাউকে বিশ্বাস করলে,হয়তে জীবনে চলার পথে সব থেকে বড় ভুল হতে পারে।

মনে রাখবেন সবাই কিন্তু বিশ্বাসের যোগ্য না।একটা সময় পর মানুষ ঠিকই বুঝিয়ে দিবে যে দিনশেষে আপনি নিজেই নিজের ভালো থাকার কারন,অন্য কেউই আপনার ভালো থাকার কারন হবে না....

একটা হাতি আর একটা কুকুর একই সাথে প্রেগনেন্ট হলো। ৩ মাসের ব্যবধানে কুকুরটি ৩টি ছানা প্রসব করলো। ৬ মাস পরে কুকুরটি আবার প্...
11/05/2025

একটা হাতি আর একটা কুকুর একই সাথে প্রেগনেন্ট হলো। ৩ মাসের ব্যবধানে কুকুরটি ৩টি ছানা প্রসব করলো। ৬ মাস পরে কুকুরটি আবার প্রেগনেন্ট হলো আর নয় মাস পরে এক ডজন বাচ্চা প্রসব করলো। এই ভাবে পালাক্রমে চলতেই থাকলো। ১৮ তম মাসে, কুকুরটি হাতিটিকে বললো, "তুমি কি নিশ্চিত যে তুমি প্রেগনেন্ট? আমরা একই সাথে প্রেগনেন্ট হয়ে ছিলাম, এর মাঝে আমি ৩ বারে ডজন খানেক বাচ্চা প্রসব করেছি,আর সেগুলো এখন প্রাপ্ত বয়স্কও হয়ে গেছে, , কিন্তু তুমি এখনও প্রেগন্যান্ট" মা হাতিটি উত্তর দিলো, আমার পেটে কুকুর ছানা না, হাতি ছানা বেড়ে উঠছে, আমি দুই বছর পর পর বাচ্চা প্রসব করি, যখন বাচ্চাটা পৃথিবীর মাটি স্পর্শ করে, পৃথিবীর মাটি বুঝতে পারে, যখন বাচ্চাটা বড় হয়ে রাস্তা পার হয়, লোকজন দাঁড়িয়ে অবাক হয়ে দেখে, যে বাচ্চাটা আমি পেটে ধারন করি, সেটা মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে যায়।

গল্পটা এইজন্য বলা, যখন আসে পাশের মানুষের আশা পূরণ হতে দেখবেন, তাদের সফলতা দেখবেন, হতাশ হবেন না। নিশ্চয় সৃষ্টিকর্তা আপনার জন্য উপযুক্ত সময়ে উপযুক্ত সফলতা নির্ধারণ করে রেখেছেন, যখন আপনার জন্য বরাদ্দ সেই মুহূর্ত আসবে, পৃথিবী আপনার কাজের দিকে মুগ্ধ হয়ে থাকবে। অপেক্ষা করুন, পরিশ্রম করুন আর প্রার্থনা করুন.।

গল্পটি পড়ুন👇ছবিটা দেখার পর কি ভাবছেন আপনি‼️সেটা আমি জানিনা তবে আপনি হয়তো ভাবছেন,এরা তাদের নির্দিষ্ট জায়গায় নেই। এরা যেখা...
11/05/2025

গল্পটি পড়ুন👇
ছবিটা দেখার পর কি ভাবছেন আপনি‼️সেটা আমি জানিনা তবে আপনি হয়তো ভাবছেন,
এরা তাদের নির্দিষ্ট জায়গায় নেই। এরা যেখানে আছে, সেটা তাদের জায়গা নয়।⚠️
-মানে তারা ভুল জায়গায় আছে।
যদি পেন্সিলের সাথে শার্পনারটা থাকতো, আর নাটের সাথে স্ক্রু'টা থাকতো তাহলে মানাতো।

যদি তেমনটা থাকতো তাহলে কি হতো?

শার্পনারটা পেন্সিলকে একটু একটু করে নিঃশেষ করে ফেলতো। আর নাট'টা স্ক্রুটাকে এমনভাবে পেঁচিয়ে রাখতো, নাট'টার জীবন ওখানেই আটকে যেতো। না পারতো সে সামনে যেতে, না পারতো সে পেছনে যেতে।

পেন্সিলের জীবনটা শেষ হয়ে যেতো,

স্ক্রু'র জীবনটাও থেমে যেতো।

★ আসলে মাঝে মধ্যে জীবনে চলার পথে আমরা যেটাকে নিজেদের সাথে মানাবে বা খাপখাবে বলে ভাবি বা গ্রহণ করি, সেটাই কদাচিৎ আমাদেরকে তিলে তিলে নিঃশেষ করে দেয়।

মাঝেমধ্যে মানানসই জিনিসটাই সবচাইতে বেমানান ও ক্ষতির কারণ। তাই মাঝেমধ্যে বেমানানের সাথে মানিয়ে নিয়ে চলতে শিখুন।😊
চাইলে শেয়ার করতে পারেন✨

09/05/2025

যে মানুষটা তোমায় মন থেকে ভালোবাসে, সেই মানুষটা কখনোই " তুমি ভালো নেই " কিংবা তোমার মন ভালো নেই জেনেও চুপচাপ বসে থাকবে না! শোনার পর অন্যকিছুতে ব্যস্ত থাকা তো দূরের কথা, পৃথিবীর অন্য কোনো ধ্যানে সে কখনোই মগ্ন থাকবে না। তার চিন্তা-ভাবনা, ধ্যান কেবল তুমি'টার প্রতিই থাকবে।

তুমি যাকে প্রিয় মানুষ ভাবো, সেও যদি তোমায় প্রিয় না ভাবে; তবে সে ক্ষেত্রে তুমি কেবল তার থেকে মেকি ভালোবাসাই পাবে। তার চিন্তা-ভাবনা কিংবা ধ্যানে তোমার কোনো স্থানই থাকবে না! অথচ তোমাকে সে বুঝাবে; তুমি তার জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রিয় একজন।

যে যাকে সত্যিই ভালোবাসে, সে পুরো পৃথিবীর মধ্যে তার ভালোবাসার মানুষটার থেকে গুরুত্ব আর অন্য কাউকে কিংবা কিছুতে দেয় না–দিতে পারে না।

শত শত বন্ধু-বান্ধব, শুভাকাঙ্ক্ষীর মধ্যে তুমি থাকবে তার কাছে পুরোপুরি স্পেশাল।

যে তোমাকে ভালোই বাসে না, তার কাছে নিজের অসহায়ত্ব বোঝাতে গিয়ে তুমি তার করুণা পেতে পারো; কিন্তু ভালোবাসা কখনোই পাবে না। অন্য আট দশজন মানুষের সাথে যেমন কথা বলে, সময় দেয়; তোমাকেই ঠিক তাই দিবে। তবে এখানে একটু তফাত থাকবে, অন্য আট দশজন মানুষের সাথে প্রেম–ভালোবাসা নিয়ে কথা হয় না, তবে তোমার সাথে ভালোবাসা নিয়ে কথা হয়। এদিক থেকে তুমি তার ভালোবাসার মানুষ।

প্রচন্ড মন খারাপে তুমি তাকে মেসেজ করেই যাচ্ছো, আর সে তখন তোমার মতোই তার কোনো পরিচিত বন্ধুর সাথে কনভারসেশন চালিয়ে যাচ্ছে! ব্যাপারটা একটু অদ্ভুত না?

তোমার মেসেজ এর রিপ্লাই ও দিচ্ছে, বন্ধুর মেসেজও ইগনোর করতে পারছে না।

আচ্ছা...
এটাকে কি আদৌ ভালোবাসা বলে? সত্যিকার ভালোবাসার মানুষের মন খারাপ থাকলে, কথা বলতে গেলে, দুনিয়াধারী কিচ্ছু খেয়াল থাকে না। সেখানে একটা মানুষ দিব্যি নিজের দিকটা সামলে যাচ্ছে।

তুমি যে করুণাকে আজ ভালোবাসা হিসাবে উপভোগ করছো, সেই করুণাই একটা সময় তোমার খারাপ থাকার কারণ হয়ে দাঁড়াবে!

এমন মানুষকে ভালোবাসো, যে পৃথিবীর মধ্যে একমাত্র তোমাকেই গুরুত্ব দেয়। তুমি রাগ করো, অভিমান করো, আদর কিংবা ভালোবাসো, একমাত্র তোমাকে নিয়েই ব্যস্ত থাকতে চায়। পৃথিবীর সমস্ত সুখ যে তোমার মধ্যেই খুঁজে নেয়। যে তোমার জন্য পৃথিবীর সব সম্পর্ককে বিসর্জন না দিক, অন্তত তোমার সাথে কনভারসেশনের সময়টুকু শুধু তোমার খেয়ালেই ব্যয় করুক।

আর যে সবার সাথেই সম্পর্ক ঠিক রাখতে চায়, সে তোমার জীবনের জন্য শুধু যন্ত্রণাময়ই নয় বরং বিপদজনকও বটে!এসব মানুষ থেকে নিজেকে সরিয়ে এনে নিজেকে একা বিস্তার করো। সাময়িক খারাপ লাগলেও অন্তত কেউ পাশে থাকার পরেও নিজেকে বড্ড একা লাগার ফিলিংসটা অন্তত হবে না!

কেউ থাকার পরেও নিজেকে একা লাগা কিংবা অসহায় লাগার ফিলিংসটা যে খুব বাজে–খুবই বাজে!

তুমি বলেছিলে, "নিজের যত্ন নিও"কিন্তু আমি চেয়েছিলাম তুমি বলো,"আমার জন্য তোমার নিজের যত্ন নিতে হবে।তুমি বলেছিলে, "রাত জে...
25/03/2025

তুমি বলেছিলে, "নিজের যত্ন নিও"
কিন্তু আমি চেয়েছিলাম তুমি বলো,
"আমার জন্য তোমার নিজের যত্ন নিতে হবে।

তুমি বলেছিলে, "রাত জেগোনা"
কিন্তু আমি চেয়েছিলাম তুমি বলো,
"তোমার প্রতিটি নির্ঘুম রাতে আমি সঙ্গ দেবো।"

তুমি বলেছিলে, "ঠিকমতো ঔষধ খেও"
কিন্তু আমি চেয়েছিলাম তুমি বলো,
"আমার ভালো থাকার জন্য তোমার সুস্থতা প্রয়োজন।"

তুমি বলেছিলে, "স্বপ্ন পূরণ করো"
কিন্তু আমি চেয়েছিলাম তুমি বলো,
"আমি তোমার সব স্বপ্ন পূরণের সাক্ষী হতে চাই।"

তুমি বলেছিলে, "সফল হও"
কিন্তু আমি চেয়েছিলাম তুমি বলো,
"আমি তোমার ব্যর্থতাতেও পাশে থাকবো।"

তুমি বলেছিলে, "ভালো থেকো"
কিন্তু আমি চেয়েছিলাম তুমি বলো,
"তোমার ভালো থাকার দায়িত্ব আমি নিলাম।"

তুমি বলেছিলে, "সব ঠিক হয়ে যাবে"
কিন্তু আমি চেয়েছিলাম তুমি বলো,
"চিন্তা করছো কেন? আমি আছি তো।

👀👀👀🌺🌺♥️♥️🤏🤏
22/03/2025

👀👀👀🌺🌺♥️♥️🤏🤏

স্ত্রী’র মন ভালো রাখার উপায়ঃআপনার স্ত্রীর যদি ঘন ঘন মুড সুইং হয়,তবে তাকে পর্যাপ্ত সময় দিন।যতই ব্যস্ত থাকুন না কেন,তার মন...
20/02/2025

স্ত্রী’র মন ভালো রাখার উপায়ঃ
আপনার স্ত্রীর যদি ঘন ঘন মুড সুইং হয়,তবে তাকে পর্যাপ্ত সময় দিন।যতই ব্যস্ত থাকুন না কেন,তার মন বুঝার চেষ্টা করুন।আপনার সামান্য একটু আন্তরিকতা তার মন ভালো করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট

সারাদিন বাসায় বসে থাকতে থাকতে তার হয়তো একঘেয়েমি লাগতে পারে!তাই অন্তত ছুটির দিনগুলোতে এমন কোথাও তাকে নিয়ে ঘুরতে যান,যেখানে দু'জন একান্ত সময় কাটাতে পারবেন।কেননা প্রিয়জনের সাথে সময় কাটালে মানুষের বিষন্নতা দূর হয়ে যায়

দাম্পত্য জীবনে স্বামী-স্ত্রী’র;মাঝে মাঝে রাগ-অভিমান হওয়াটাই স্বাভাবিক।তবে স্ত্রী অভিমান করলে,বাসায় ফেরার পথে তার জন্য একটি গোলাপ আর কিছু চকলেট সাথে নিয়ে যেতে পারেন। গোলাপ আর চকলেট দেখে অন্তত সে আর রাগ করে থাকতে পারবে না!

স্ত্রী যদি রোমান্টিকতা পছন্দ করেন,তবে তার সাথে খুনসুটি দুষ্টুমি করুন, রান্নার সময় চুপিচুপি পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে তাকে বিরক্ত করুন। সে উপভোগ করবে।

জোছনা রাতে দুজন চাঁদ দেখতে পারেন,সেই সাথে তার সাথে সুখ-দুঃখের মিষ্টি মিষ্টি গল্প করলেও কিন্তু মন্দ হবে না।তার যতই মন খারাপ থাক,আপনার এমন রোমান্টিকতায় সে মুগ্ধ হয়ে যাবে।

স্ত্রী অসুস্থ থাকলে অন্তত ওষুধ খাওয়ানোর দায়িত্বটা নিজেই বহন করুন।কেননা অসুস্থ থাকলে কোনো কিছু ভালো লাগে না,ওষুধ খাওয়ার কথা ভুলে যাওয়ারই সম্ভাবনা থাকে।তাই নিয়ম করে আপনিই সে ক'টা দিন তাকে ওষুধ খাওয়ার কথা মনে করিয়ে দিন কিংবা পাশে থাকলে নিজেই খাওয়ান

তার বিশেষ দিনগুলোতে (পিরিয়ড+প্রেগনেন্সি+শারীরিক অসুস্থতায়)তাকে পর্যাপ্ত সময় দিন।শত ব্যস্ততার পরেও তার ঘন ঘন খোঁজ নিন।তার খেঁয়াল রাখুন।তার সাথে অন্তত এই সময়গুলোতে বাজে ব্যবহার করবেন না।আপনাকে এই সময়গুলোতে হতে হবে সহনশীল!তাকে বুঝতে হবে,তাকেও বুঝাতে হবে।আন্তরিকতার সাথে তার সাথে মিশতে হবে তার ঠিক কি করলে মন ভালো হবে,সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।

মনে রাখবেন,আপনার শত ব্যস্ততার মাঝেও স্ত্রীর জন্য সময়,যত্ন আর ভালোবাসাই পারে তার মন ভালো রাখতে। যা কখনোই স্ত্রীকে টাকার পাহাড়ে শুইয়ে রাখলেও পারবেন না। দাম্পত্য জীবনে টাকার চাইতে বেশি জরুরি দুজনের বোঝাপড়া,আন্তরিকতা আর পরস্পরের ইতিবাচক মনোভাব।

জীবন সঙ্গীর পিছনে শুধু টাকা ব্যয় করার চেয়ে সময় ব্যয় করাটা বেশি জরুরি। কেননা টাকা দিয়ে কেবল সৌখিন চাহিদা পূরণ করা যায়,তবে মনে পরিপূর্ণ তৃপ্তি নিয়ে দাম্পত্য জীবন পার করা যায় না জীবন সুন্দর যদি জীবনসঙ্গী সঠিক হয়

15/11/2024
08/10/2024

'বউ যখন মাছের মাথাটি আমার প্লেটে তুলে দিচ্ছিলো তখন শাশুড়ি মা বলে উঠলো!

'মাছের মাথাটি জমাইকে দিচ্ছিস কেনো।
তুই না মাছের মাথা অনেক পছন্দ করিশ,
এছাড়া আমি'তো জামাইর জন‍্যে গরুর মাংস রান্না করেছি নাকি।

'কথাটি শোনার পরে নিশ্চুপ ছিলাম।
কাউকে কিচ্ছু বলিনাই।
খাওয়া দাওয়া শেষ করে যখন রুমে আসলাম তখন তন্নিকে জিঙ্গেস করলাম।
কি ব‍্যপার তন্নি তোমার নাকি মাছের মাথা পছন্দ না।
আমাকে বলেছিলে।

'আরে বাদ দাওনা এই সব কথা জান।
শশুর বাড়িতে এসেছো শুধু খাবে আর খাবে বুজলা।

'আমার কথার উত্তর দাও।
তুমি কেনো বলছো মাছের মাথা তোমার পছন্দের না।

'হাসিব বাদ দিবে এই সব কথা।

'না আগে উত্তর দাও।
আমি জানতে চাই হব কিছু।

'আসলে বিয়ের পরে যখন প্রথম তোমার বাড়িতে এসেছি তখন তোমার ছোট্ট বোনের থেকে সবকিছু
যেনে নিয়েছি তুমি কি পছন্দ করো।
যখন জানলাম মাছের মাথা তোমার অনেক পছন্দের
একটি খাবার তখন ভাবলাম।
আজ থেকে আমি মাছের মাথা খাবোনা।
আমার স্বামী খেলেই আমার খাওয়া হবে।

'ভালো খুব ভালো।
আজ ২টা বছর হয়ে গেলো অথচ আমি আমার বউয়ের প্রিয় খাবরটাই চিনতে পারলাম না।

'বাদ দাওনা জান।

'তুমি এমন কেনো তন্নি।
নিজে না খেয়ে সব সময় শুধুমাত্র আমাকে খাওয়াও।

'তুমিতো আমার সব কিছু।
তোমার সুখেই আমার সুখ!
তোমার হাসিতেই আমার হাসি!

'তুমি একটা পাগলি।

'হ‍্যাঁ তোমার জন‍্যে আমি পাগলি।
এখন লক্ষি ছেলের মতো ঘুমিও পরো।

'তাগে আমাকে একটি কথা দিতে হবে।

'কি কথা।

'এখন থেকে বাসায় মাছ নিয়ে আসলে সেই মাছের মাথাটি দুজনে ভাগ করে খাবো।
কখনো আমাকে একা খাইতে বলবে না।

'কিন্তু।

'কোন কিন্তু চলবে না।
আমি যেটা বলছি সেটাই ওকে।

'ঠিক আছে মহারাজ কথাদিলাম।
তুমি যেটা বলবে সেটাই হবে।

'এইতো আমার লাক্ষি বউ।
উমহাহাহাহহা।

'এই আস্তে পাশের রুমে বাবা-মা রয়েছে।
'কথাটি শুনেই হাসিব হাহা করে হাসতে থাকে।

'সত‍্যি একটি মেয়ে তার স্বামীর জন‍্যে সব কিছু
করতে পারে। একটি মেয়ে তার স্বামীকে সর্বোচ্চ দিয়ে ভালোবাসে। নিজের যত্ন না নিলেও স্বামী যত্ন নেয়।
এটাই একটি স্ত্রীর প্রকৃত ভালোবাসা।

অনুগল্পো: #মাছের_মাথা।

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tasfia islam Tasfi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category