Dakhina

Dakhina দক্ষিন হতে দেশের ডাক; সৃজনশীল বাংলা প্

১৮ জুলাই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধেই সরকারের পতন। ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দেশের একটা গোয়েন্দা সংস্থায় কাজ করা আমার...
19/07/2025

১৮ জুলাই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধেই সরকারের পতন।

৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দেশের একটা গোয়েন্দা সংস্থায় কাজ করা আমার এক ছোট ভাইকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম তোমাদের মতে হাসিনার পতনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন কোনটা?

এক সেকেন্ডের মধ্যে তার উত্তর ছিল ১৮ জুলাই, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নজিরবিহীন প্রতিরোধ। ও বলল, সরকার আত্মবিশ্বাস ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে, বিএনপি-ছাত্রদল-জামাতের কিছু শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে নজরদারিতে রাখতে পারলে এবং গ্রেফতার করলে এই আন্দোলনকে আটকে দেয়া যাবে। মাদ্রাসাকেন্দ্রিক একটা মুভমেন্ট হতে পারে এ ব্যাপারেও সরকার প্রিপেয়ার্ড ছিল। এজন্য হেফাজত নেতৃবৃন্দ নজরদারিতে ছিল।

এ কারনে সরকার, গোয়েন্দা সংস্থা, তদকালীন পুলিশ-র‍্যাবের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সিদ্ধান্তে ১৭ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে হল শূন‍্য করা হয়। শীর্ষ সমন্বয়কদের খুঁজে খুঁজে গ্রেফতারের সিদ্ধান্ত হয়। ২/১ দিনের মধ্যে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে গ্রেফতারের সিদ্ধান্ত হয়। ফলে আন্দোলনকে সংগঠিত করার কোন শক্তি অবশিষ্ট থাকবে না এরকমটা ভাবা হয়।

কিন্তু সব ইকুয়েশনকে ওলট-পালট করে দিয়েছিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এরা ম্যাক্সিমাম সরকারি চাকরিতে আসে না। তাই কোটা নিয়ে তারা খুব একটা মাথা ঘামাবে এই ধারণা সরকারের ছিল না।

কিন্তু তারাই নজিরবিহীনভাবে বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে গেল। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে গেল। একের পর এক শিক্ষার্থী মারা গেল। বাংলাদেশে ঘটলো সেই সময় পর্যন্ত সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী শিক্ষার্থী-পুলিশ-র‍্যাব সংঘর্ষ। ৩৫ এর কাছাকাছি শিক্ষার্থী শহীদ।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই আন্দোলন সরকারের জন্য সিলেবাসের বাইরে থেকে প্রশ্ন ছিল, যার উত্তর তাদের জানা ছিল না। এরা কোথেকে আসলো, কিভাবে আসলো, কারা এদের সংগঠিত করলো এটা নিয়ে সবাই অস্থির ছিল।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই নজিরবিহীন ঘুরে দাঁড়ানো পুরো বাংলাদেশের ভয় ভেংগে দিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে গেল। সরকার আতংকিত হয়ে গেল। শেখ হাসিনা বাধ্য হল কারফিউ দিতে। আর বাংলাদেশে কারফিউ দেয়ার পর কোন সরকার কখনো টিকে থাকতে পারেনি।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই নজিরবিহীন ঘুরে দাঁড়ানো আরেকটা কাজ করলো যেটা বিএনপি জামাতের ১৭ বছরের আন্দোলন করতে পারেনি। সেটা হচ্ছে শহুরে মধ‍্যভিত্ত শ্রেণী এবং উচ্চ মধ‍্যভিত্ত শ্রেণীকে এই আন্দোলনে যুক্ত করে ফেলা।

বেসরকারি বিশ্ববিদ‍্যালয় মূলত শহুরে মধ‍্যভিত্ত শ্রেণী এবং উচ্চ মধ‍্যভিত্ত শ্রেণীকে প্রতিনিধিত্ব করে। এই গ্রুপটা নিজেদের ক্যারিয়ার আর জীবন নিয়ে থাকতেই বেশি পছন্দ করে। যখন তাদের সন্তানদের বুকে গুলি চলেছে এটা তাদের জন্য লাল সংকেত ছিল।

একটা সরকার সব সময় টিকে থাকে মধ‍্যভিত্ত শ্রেণী এবং উচ্চ মধ‍্যভিত্ত শ্রেণীর মাধ‍্যমে। এই কারনে হাসিনা ঢাকাকে ক্যান্টনমেন্ট বানায়ে রাখছিল। সারা দেশে আন্দোলন হলেও ঢাকাতে কখনো কাউকে দাঁড়াতেই দেয় নাই।

১৮ জুলাইয়ের পর উচ্চ মধ‍্যভিত্ত শ্রেণীর মানুষ রাস্তায় নামতে শুরু করলো, সামাজিক যোগাযোগ মাধ‍্যমেও কথা বলতে শুরু করলো। ফলে হাসিনার গদিও নড়েচড়ে উঠলো।

তাই হাসিনার পতন হয়ে গেছে মূলত ১৮ জুলাই। ৫ আগস্ট ছিল আনুষ্ঠানিকতা।

আমরা যাদেরকে ফার্মের মুরগি ডাকি, সেই ফার্মের মুরগিগুলো দেশের বিপদে বুক পেতে দিল, রক্ত দিল, মানুষকে কাঁদালো আর তারপর নিজেদের পড়ার টেবিলে ফিরে গেল। না চাইলো ক্ষমতার ভাগ, না দাবী করলো অন্য কোন কিছু।

এই জাতিকে মুক্তির রাস্তা দেখানোর জন্য এই বেসরকারি বিশ্ববিদ‍্যলয়ের শিক্ষার্থীরা ইতিহাসের পাতায় অনন‍্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। যুগে যুগে এই ভাবেই গায়েবি সাহায‍্য আসে।

Shahriar Ahmed Sadib

জুলাই ২০২৪'আমি আমার দেশে এমন যুদ্ধ দেখবো কল্পনাও করিনাই!'"..সকালে দেখি হাউস বিল্ডিংয়ের দিকে হেলিকপ্টার ঘুরতেসে। ভিতরে স্...
14/07/2025

জুলাই ২০২৪

'আমি আমার দেশে এমন যুদ্ধ দেখবো কল্পনাও করিনাই!'
"..সকালে দেখি হাউস বিল্ডিংয়ের দিকে হেলিকপ্টার ঘুরতেসে। ভিতরে স্নাইপার। বাবা বাজার করে এসে বলে রাস্তায় খুবই বাজে অবস্থা। একজনকে ফোন করে জানলাম, উনিও বলল যে রাস্তার অবস্থা ব্রুটাল এবং এক ছাত্র মীমাংসা করতে গেলে তাঁকে কাছে ডেকে পুলিশ তার কোমরে নাকি গুলি করে। শুধু তাই না, সে রাজলক্ষ্মীর ব্রিজের নিচে পড়ে ছিল, তাঁকে উদ্ধার করতে গেলেও অন্যদের উপর গুলি চালায় পুলিশ।

আমি আবারও রাস্তায় বের হই, গলি থেকে মেইন রোড পর্যন্ত খালি দেখি একটা একটা আহত মানুষ রিকশা করে হসপিটালের দিক যাচ্ছে। কাউকে হেলমেট বাহিনী কোপাইসে, কাউকে রাস্তায় পুলিশ মারসে, কারোর টিয়ারশেলে নাক মুখ জ্বলা। কি একটা অবস্থা! এগুলো লিখে প্রকাশ করা যাবেনা। বাসায় এসে দেখি অন্যদিনের তুলনায় রাস্তায় ছাত্রদের নিহত সংখ্যা আরও বেশি। আর হেলিকপ্টার থেকে একটা পর্যায়ে দেখি, স্নাইপার গুলি ছুড়তেসে..."

"..তারপর থেকে কোনো খবরই আর পাইনা। ইন্টারনেট নাই। ফোন নেটওয়ার্কে সমস্যা। টিভিতে হলুদ সাংবাদিকতা। স্কুল কলেজ সব বন্ধ। কখন কি হবে, কোনো নিশ্চয়তা নাই। বুকের ভিতর ছটফট। একবার রাস্তায় অবস্থা দেখতে যাই, লাশ দেখে আবার বাসায় ফিরি। আমি আমার জীবনে এতো লাশ আর এতো রক্ত দেখিনাই। রাত ১২ টার দিকে আবার শুনি, সেনাবাহিনী পরিস্থিতি সামলাতে ১৪৪ ধারা জারি করে। সেদিন থেকে আর বের হইনাই। মা বাবাও একা মেয়েকে বের হতেও দিতে চায়না এমন পরিস্থিতিতে।

তাও আন্দোলন থামেনাই। ফাঁকফোকরে বাবা নামাজ পড়তে যখন মসজিদ যায় আর বাজারে যায় তখন টুকটাক রাস্তার অবস্থা শুনি। ছাদের থেকে মেইন রোডে কি চলে দেখতে প্রতিবেশীরা জড়ো হয়। পুরা আকাশ থাকতো কালো। গুলির ধোয়ায় কালো মেঘ। আর একটু পরপর খালি গুলি। আর চারপাশে আর্মির টহল। ফোনে ফোনে সবার সাথে আলাপ আর পরিস্থিতি জানতাম। এভাবেই ইন্টারনেট বন্ধ থাকাকালিন সময় কাটত।

"..তারপর থেকে শুরু হয় অত্যাচার, যেটা বললে শেষ হবেনা। ১৮ বছরের নিচে কিশোরদেরসহ আরও অনেক স্কুল/কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা এরেস্ট হয় আন্দোলনে যাওয়ার কারণে। রাস্তায় ফোন চেকিং হয়। কারোর ফোনে আন্দোলনের ছবি থাকলে অথবা ভিপিএন থাকলে (ইন্টারনেট তখনও নাই, ভিপিএন ব্যবহার করে যোগাযোগ করতো সবাই) ধরে নিয়ে যেতো।

রাতে রেইড পড়তো। বাসায় বাসায় রাতে সবাইকে হয়রানি করে ফোন চেকিং আর ইনভেস্টিগেশন। প্রথমে এরেস্টের সংখ্যা দেখি ৪০০/৫০০ জন। এটা বাড়তে বাড়তে ৯০০ হয়ে দাঁড়ায়, এরপর খালি বাড়তেই থাকে। আশেপাশে চেনা মানুষের বাসায় রেইড পরে এরেস্ট করে নিয়ে যায় জঙ্গি/শিবিরে সংশ্লিষ্ঠতার অপরাধে। বিভিন্ন বানোয়াট এবং জাল কেসও করা হয়.য়ের পাশাপাশি, কষ্টের পাশাপাশি ছাত্র জনতার একতাও আমাকে সাহস দেয়, আমি তখন বুঝতে পারি আমার দেশকে আমি কতটা ভালবাসি, দেশবাসীদের একতা আর সাহসে আমার গর্ববোধ হয়। আমাদের পাশে সত্যিকার অর্থে দাঁড়িয়েছিল কিছু সৎ উকিল। তাদের পাশে পেয়ে জনতার জোয়ার আরও দ্বিগুণ হয়। রাস্তায় ছাত্রদের পাশাপাশি সাধারণ জনতাও যোগ দেয় আন্দোলনে। কয়দিন পর ইন্টারনেটও চলে আসে।

ইন্টারনেট বন্ধ রেখে কিছু ঘটনা থেকে আমাদের আড়ালে রাখা হয়। বাসার ভিতরে বারান্দায় একটা ৬ বছরের বাচ্চা শিশু হেলিকপ্টার থেকে ছুড়া গুলিতে নিহত হয়। আরেক বাচ্চা শিশু রিয়া ছাদে গুলিতে নিহত হয়। এক সাংবাদিক পুলিশের গুলিতে নিহত হয়, তার ছোট একটা বাচ্চা শিশু বাবা হারানোর কথা জিজ্ঞেস করলে বলে, তার বাবা মারা গেসে। আমার আর এক মিনিটও সহ্য হচ্ছিলনা এসব দেখে.."

"..কোটা আন্দোলনের মোড় ঘুরে যায়, এটা তখন সরকার পতনের আন্দোলন হয়ে দাঁড়ায়। এই খুনি সরকারকে কেউ রাখতে রাজি ছিলনা আর। তখন আকাশও প্রতিবাদ জানায়। বৃষ্টি, ঝুম বৃষ্টি। এই ঝুম বৃষ্টিতেও আন্দোলন থামেনাই। শিক্ষক, শিক্ষার্থী, মা-বাবা, রিকশাওয়ালা, সাধারণ শ্রমিক সবাই রাস্তায় নেমে পড়ে.."

"..আমার উত্তরায় রাজউক কলেজে শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করে একজন এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে এরেস্ট করার জন্য। আমি একজন এল্যুমনাই হিসাবে ওদের সাথে যোগ দেই। বৃষ্টিও সেদিন আমাকে আর থামাতে পারেনাই। স্লোগান দেওয়ার জন্য রিকশার উপর উঠে দাঁড়াই। সংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে শুধু এক কথাই বলছি, 'দেশটা কারোর বাপের না'।"

- শায়লা শশি আফরিন..
কার্টেসি: July Records

13/07/2025

জুলাই বিপ্লব ২০২৪

13/07/2025

মধ‍্যযুগের বর্বরতা জুলাই ২০২৫, ঘটনার দুইদিন পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারের পর সবাই জানলো

12/07/2025
12/07/2025

কলকাতায় বাঙ্গালীদের প্রতিবাদ

12/07/2025
একসময় বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি সুলাইমান আল রাজি এখন আর কোটিপতি নন - এবং তা হয়েছে তাঁর ইচ্ছাতেই। ৯৫ বছর বয়সী এই সৌদি ...
12/07/2025

একসময় বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি সুলাইমান আল রাজি এখন আর কোটিপতি নন - এবং তা হয়েছে তাঁর ইচ্ছাতেই। ৯৫ বছর বয়সী এই সৌদি ব্যাংকিং মোগল তার সম্পদের প্রায় ১৬ বিলিয়ন ডলার দান করে বিশ্বকে অবাক করে দিয়েছেন, যা ইতিহাসের বৃহত্তম ব্যক্তিগত দাতব্য অনুদানের মধ্যে একটি করে তুলেছে।

আল রাজি কেবল নগদ অর্থ দান করেননি - তিনি বিশ্বের অন্যতম লাভজনক ইসলামী ব্যাংক আল রাজি ব্যাংকের শেয়ার, তার সাথে রিয়েল এস্টেট, ব্যবসা, পোল্ট্রি ফার্ম এবং আরও অনেক কিছু দান করেছেন।

তার সম্পদের দুই-তৃতীয়াংশ শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, খাদ্য নিরাপত্তা এবং ধর্মের মতো দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পগুলিকে সমর্থন করার জন্য ওয়াকফ হিসাবে স্থাপন করা হয়েছে, বাকি অংশ তার সন্তানদের জন্য দান করা হয়েছে। তার অনেক উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে সুলাইমান আল রাজি বিশ্ববিদ্যালয়, যা স্বাস্থ্য এবং ইসলামী অর্থায়নের উপর বিশেয়ায়িত একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান।

তিনি আর ফোর্বসের পত্রিকার তালিকায় থাকবেন না, তবে তিনি এখন আরও অর্থবহ তালিকায় আছেন - যারা ব্যক্তিগত সম্পদের চেয়ে মানবতাকে বেছে নিয়েছিলেন। তার কারণ? "আমি যা কিছু দিয়েছি, আমি মহান আল্লাহর জন্য দিয়েছি।" তিনি শূন্য থেকে তার ভাগ্য গড়ে তুলেছিলেন — দারিদ্র্যের মধ্যে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, স্ব-নির্মিত কোটিপতি হওয়ার আগে তিনি একজন দিন মজুর এবং কুরিয়ার হিসেবে কাজ করেছিলেন। এবং এখন, তিনি এর প্রতিটি অংশ ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

সুলাইমান আল রাজির গল্প কেবল দাতব্য সম্পর্কে নয় — এটি সাফল্যের পুনর্নির্ধারণ, লোভের চক্র ভেঙে ফেলা এবং অন্যদের উন্নতির জন্য সম্পদকে হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করার বিষয়ে। এমন একটি পৃথিবীতে যেখানে বেশিরভাগ কোটিপতি ভাগ্য অক্ষত রেখে মারা যান, তিনি একটি ভিন্ন পথ বেছে নিয়েছিলেন: বেঁচে থাকার সময় দান করুন।

এখন এটি একটি ঐতিহ্য। 👑

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ভাষণে ফরাসি রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতির তাৎক্ষণিক স্বীকৃতির ...
11/07/2025

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ভাষণে ফরাসি রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতির তাৎক্ষণিক স্বীকৃতির আহ্বান জানিয়েছেন, এই অঞ্চলে স্থায়ী শান্তির একমাত্র পথ হিসেবে এটিকে উপস্থাপন করেছেন। তিনি গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির জরুরি প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছেন এবং যেকোনো ধরণের দ্বিমুখী নীতির দৃঢ় বিরোধিতা করেছেন, মানব জীবন রক্ষা এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার জন্য ইউরোপের নিবেদিতপ্রাণতার কথা তুলে ধরেছেন। ম্যাক্রোঁ দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের প্রতি তার সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন, ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলিদের মধ্যে স্থায়ী স্থিতিশীলতা এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান অর্জনের জন্য এর গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছেন।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dakhina posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dakhina:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share

দখিনা; Dakhina.com

শুভেচ্ছা ।

দেশের আয়, সম্পদের কিয়দংশ যোগান দেয় বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চল। জনসংখ্যার বিবেচনায় চট্টগ্রাম অন্যতম একটি বৃহৎ অঞ্চল । একগুচ্ছ তরুণ যারা আগামীতে আমাদেরকে নূতন চেতনায় উদ্বুদ্ধ করবে, দেখাবে স্বপ্ন আর আশার আলো। এই তরুণদের নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে আমাদের যাত্রা “দখিনা”। একটি বাংলা প্রতিবেদনমূলক সৃজনশীল প্রকাশনা। সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব কুসংস্কার, দৃষ্টিভঙ্গি-প্রতিবন্ধি থেকে বেরিয়ে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি, সুশিক্ষা ও প্রযুক্তিগত জ্ঞানে আলোকিত সমাজে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা ।

দখিনা , সৃজনশীল বাংলা প্রকাশনা । সমস্যা-সম্ভাবনার নানা দিক উম্মেচনের মাধ্যমে এগিয়ে চলছে দখিনা । নিবিরাম যাত্রার পাঁচ বৎসর অতিবাহিত করে নবম বর্ষে পদাপর্ণ করেছে দখিনা।

দখিনার সাথে থাকুন ।