Dakhina

Dakhina দক্ষিন হতে দেশের ডাক; সৃজনশীল বাংলা প্

জুলাই সনদের অঙ্গীকার নামারাষ্ট্রীয় সংস্কারের ১৭টি বিষয়ে রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর পূর্ণ ঐকমত্যের ভিত্তিতে ৮৪ দফার জুলাই জাত...
15/10/2025

জুলাই সনদের অঙ্গীকার নামা
রাষ্ট্রীয় সংস্কারের ১৭টি বিষয়ে রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর পূর্ণ ঐকমত্যের ভিত্তিতে ৮৪ দফার জুলাই জাতীয় সনদ চূড়ান্ত করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বাকি ৬৭টি বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কেউ কেউ বিরোধিতা করেছে এবং দিয়েছে নোট অব ডিসেন্ট। সনদে এসব সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ থাকছে না। এ বিষয়ে পরবর্তীতে সরকার ও দলগুলোর কাছে সুপারিশ দেবে কমিশন।

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫ এর চূড়ান্ত ভাষ্য পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। মঙ্গলবার রাতে কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে সনদের সবশেষ ভাষ্য পাঠানো হয়।

দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের ধারাবাহিক সংলাপে ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি প্রস্তাবের এ সনদ স্বাক্ষর হবে আগামী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর)। এজন্য দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হয় কমিশনের পক্ষ থেকে পাঠানো পৃথক চিঠিতে। সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় এ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। এছাড়া বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন।

রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের জন্য যে জুলাই সনদ ২০২৫ তৈরি করা হয়েছে তাতে দলগুলোর জন্য সাতটি অঙ্গীকারনামা প্রস্তুত করা হয়েছে।

এর (১) ধারায় বলা হয়েছে, 'জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হিসেবে ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে প্রণীত ও ঐকমত্যের ভিত্তিতে গৃহীত নতুন রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল হিসেবে জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এর পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করবে রাজনৈতিক দলগুলো।

দুই ধারায় বলা হয়েছে- আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে জনগণের অভিপ্রায়ের সুস্পষ্ট অভিব্যক্তি হিসেবে জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫ গ্রহণ করেছি বিধায় এই সনদ পূর্ণাঙ্গভাবে সংবিধানে তফসিল হিসেবে বা যথোপযুক্ত ভাবে সংযুক্ত করা হবে।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে অঙ্গীকারনামার তিন ধারাটি। এই ধারায় বলা হয়েছে- জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এর বৈধতা ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে কোনো আদালতে প্রশ্ন উত্থাপন করবে না দলগুলো। একই সাথে এই সনদ বাস্তবায়নের প্রতিটি ধাপে আইনি ও সাংবিধানিক সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে।

চতুর্থ দফায়- গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণের দীর্ঘ ১৬ বছরের নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রাম এবং বিশেষত ২০২৪ সালের অভূতপূর্ব গণঅভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক তাৎপর্যকে সাংবিধানিক তথা রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রদান করার কথা বলা হয়েছে।

পঞ্চম দফার ঘোষণায়- 'গণঅভ্যুত্থান-পূর্ব ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদ বিরোধী গণতান্ত্রিক সংগ্রামে গুম, খুন ও নির্যাতনের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের এবং ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান-কালে সংঘটিত সকল হত্যাকাণ্ডের বিচার, শহীদদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদান ও শহীদ পরিবারগুলোকে যথোপযুক্ত সহায়তা প্রদান এবং আহতদের সুচিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা নিশ্চিত করার অঙ্গীকারের কথা বলা হয়েছে।

ষষ্ঠ দফায়- জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এ বাংলাদেশের সামগ্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা তথা সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার ব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, পুলিশি ব্যবস্থা ও দুর্নীতি দমন ব্যবস্থা সংস্কারের বিষয়ে যেসব সিদ্ধান্ত লিপিবদ্ধ রয়েছে সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য সংবিধান এবং বিদ্যমান আইনসমূহের প্রয়োজনীয় সংশোধন, সহযোজন, পরিমার্জন বা নতুন আইন প্রণয়ন, প্রয়োজনীয় বিধি প্রণয়ন বা বিদ্যমান বিধি ও প্রবিধির পরিবর্তন বা সংশোধনের অঙ্গীকারের কথা বলা হয়েছে।

আর শেষ দফায়, জুলাই জাতীয় সনদে ঐকমত্যের ভিত্তিতে গৃহীত যে সকল সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাস্তবায়নযোগ্য সেগুলো কোনো প্রকার কালক্ষেপণ না করেই দ্রুততম সময়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

একমত যেসব ইস্যুতে

একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০ বছর মেয়াদ প্রধানমন্ত্রী পদে থাকতে পারবেন এ প্রস্তাবে ৩০টি রাজনৈতিক দলের সবাই ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলেও জানানো হয়েছে সনদের চূড়ান্ত খসড়ায়।

ডেপুটি স্পিকার বিরোধীদল থেকে মনোনীত করার পক্ষে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বিএনপি জামায়াতসহ ৩১টি রাজনৈতিক দল ও জোট।

অর্থবিল ও আস্থা ভোট বাদে জাতীয় সংসদে দলের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার পক্ষে মতামত দিয়েছে বিএনপি-জামায়াত এনসিপিসহ ৩০টি রাজনৈতিক দল।

বিএনপির কিছুটা মত পার্থক্য থাকলেও সুপ্রিম কোর্ট বিকেন্দ্রীকরণের পক্ষে ঐকমত্য হয়েছে ২৯টি রাজনৈতিক দল ও জোটের মধ্যে।

রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি নিয়েও বিএনপি-জামায়াতসহ ২৯টি রাজনৈতিক দল ও জোট ঐকমত্যে পৌঁছেছে।

৯টি রাজনৈতিক দলের নোট অব ডিসেন্ট থাকলেও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্ব নিয়ে সংবিধানের ধারায় পরিবর্তন আনার পক্ষে ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোট একমত হয়েছে বলেও জুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় জানানো হয়েছে।

অন্যদিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পক্ষে ঐকমত্য হয়েছে বিএনপি-জামায়াতসহ ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের।

জাতীয় সংসদের নারী প্রতিনিধিত্ব ক্রমান্বয়ে ১০০তে উন্নীত করতে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপিসহ সবগুলো রাজনৈতিক দল ও জোটের মধ্যে ঐকমত্য হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে সনদে।

ভিন্নমত যেসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে

ছয়টি সংস্কার কমিশনের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে তৈরি হয়েছে জুলাই জাতীয় সনদ। এর মধ্যে কয়েকটি প্রস্তাবে কোনো কোনো দলের ভিন্নমত আছে।

এর মধ্যে সংবিধান বিলুপ্তি ও স্থগিত করণের বিষয়ে ২৯টি রাজনৈতিক দল একমত হলেও ভিন্নমত জানিয়েছে গণফোরাম, বাংলাদেশ জাসদসহ তিনটি দল।

তবে প্রধানমন্ত্রী যিনি থাকবেন তিনি দলীয় প্রধান বা সংসদ প্রধানের মতো একাধিক পদে থাকতে পারবেন না, এমন বিধানের পক্ষে ২৫টি রাজনৈতিক দল ঐকমত্যে পৌঁছালেও এ নিয়ে ভিন্নমত দিয়েছে বিএনপিসহ ৫টি রাজনৈতিক দল ও জোট।

সংসদে সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষ গঠন বিষয়ে শেষ পর্যন্ত মতপার্থক্য রয়ে গেছে। সনদে দেখা গেছে উচ্চকক্ষে পিআরের পক্ষে জামায়াত এনসিপিসহ ২৩টি রাজনৈতিক দল ও জোট একমত হলেও এতে, ভিন্নমত রয়েছে বিএনপিসহ ৭টি রাজনৈতিক দল ও জোটের।

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য নানা সংস্কার কমিশন গঠন করে। দুই ধাপে মোট ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। তবে প্রথম ধাপে গঠিত ছয় কমিশনের (সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, দুর্নীতি দমন কমিশন, পুলিশ ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন) সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে ঐকমত্য কমিশন। সেই আলোচনায় বেশকিছু ঐকমত্য ও সিদ্ধান্ত হয়। সেগুলো নিয়েই জুলাই জাতীয় সনদ তৈরি করা হয়েছে।

12/10/2025
12/10/2025
11/10/2025

তিনি এখন ছন্দে আছেন!
কথা কম বলেন। নিরবে একের পর এক কাজের মাধ‍্যমে চমক দিচ্ছেন— তবে খেলা এখনো শেষ হয়নি। শেষ বাঁশি বাজা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
🔥

08/10/2025
সুবিধা পেলে ইসলামী দলও শরী'আ আইন চাইবে না!আরব বসন্তের ফলে পতন ঘটে মিশরের দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসক জেনারেল হোসনি মোবারকের, শু...
02/10/2025

সুবিধা পেলে ইসলামী দলও শরী'আ আইন চাইবে না!

আরব বসন্তের ফলে পতন ঘটে মিশরের দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসক জেনারেল হোসনি মোবারকের, শুরু হয় মিশরের গণতান্ত্রিক বিবর্তন। মিশরের ইতিহাসে প্রথম গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন মোহাম্মদ মুরসি, আরব বসন্তের পরে প্রথম নির্বাচনে তিনি ছিলেন মুসলিম ব্রাদারহুডের প্রার্থী।

ব্রাদারহুড ক্ষমতায় যাওয়ার সাথে সাথেই "শরী'আ"- বাস্তবায়নের জন‍্য চিৎকার করেছিল কট্টোর নুর পার্টি এবং ব্রাদারহুডের কট্টোর পন্থি কিছু সমর্থকরা। প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসিকে নামানোর আন্দোলনও উস্কে দিয়েছিল নূর পার্টি! জেনারেল আবদুল ফাত্তাহ সিসিকে ক্ষমতায় বসার সুযোগ এনে দিয়েছিলো মিসরের ইসলামপন্থি দল সালাফী মতাদর্শের আল নূর পার্টি।

প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি ক্ষমতায় ছিলেন এক বছর, বদলে যাচ্ছিল আঞ্চলিক রাজনীতিতে মিশরের অবস্থান। চলমান রাজনৈতিক হিসাব নিকাশের মধ্যে এক বছরের মাথায় মিশরে ঘটে সামরিক অভ্যুত্থান, সেনাপ্রধান ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসির নেতৃত্বে মিশরের ক্ষমতা দখল করে সামরিক বাহিনী। ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা হয় মোহাম্মদ মুরসিকে, বিচারাধীন অবস্থায় মুরসি মারা যান ২০১৯ সালে।

সামরিক অভ্যুত্থান করে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত মিশরের প্রথম প্রেসিডেন্ট ড. মুহম্মদ মুরসিকে নামিয়ে সেনা প্রধান সিসি ক্ষমতায় আসলেও কট্টোর নূর পার্টির জেল-ঝুলুম-ফাঁ*সি হয়নি। আরাম- আয়েশেই চলছে তাদের কার্যক্রম। দলও নিষিদ্ধ হয়নি! প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করায় সেনা অভ্যুত্থানকে স্বাগত জানায় নূর পার্টি!

অথচ ধাপে ধাপে নিষিদ্ধ করা হইছে শরী'আর দিকে ধাবিত হওয়া ব্রাদারহুডকে! শহীদ করেছে হাজার হাজার তাঁদের নেতাদের! হাজারো আহত বিকলাঙ্গ! এখনও জেলে লাখ লাখ ব্রাদারহুডের সমর্থক! আজ কেউ নেই তাদের পাশে!

সুযোগ শতাব্দীতে বারবার আসে না। এদেশ কতোটা স্পর্শকাতর ক্রান্তিকাল সময় অতিক্রম হচ্ছে তা বুঝতে হবে। ভুল করলে পিছলে পড়তে হবে! ইসলামি আবেগী সমথর্দেকর উচিৎ- আবেগী চিন্তা করে হঠকারি বক্তব্য না দেওয়া। মনে রাখা দরকার যাদের কথায় স্বপ্ন দেখছেন, তারা আপনাদের গায়ে জঙ্গি তকমা দিতে দেরী করবে না। দেশকে অস্থিতিশীল করতে এই তকমাই যথেষ্ট । শত্রু-মিত্র চিনুন। এদেশের মানুষ জেনে না জেনে ইসলাম কে পছন্দ করে তবে শরিয়াকে মানে না।শরী'আ কায়েম করতে বলা বা সরাসরি শরী'আ কায়েমের পূর্ব ঘোষণা দেওয়ার কথা হেকমতের সাথে বলা উত্তম। যারা সাথে থাকতে চায় তাদের পূর্বের ইতিহাস দেখুন। তারা কোন ভাবাপন্ন! তাদের শত্রু-মিত্র কারা।

বিপদে এদের কাউকে পাওয়া যাবে না এরা ধর্মনিরপেক্ষদের সাথে মিলে আরামেই থাকবে। জেল-জুলুম-গুম-ফাঁ*সি-নিষিদ্ধ মাথায় রেখেই কাজ করতে হবে । ১৭ বছর কেউই পাশে ছিল না !

মুসলমানদের বড় পরাজয়গুলো শত্রুপক্ষ শক্তিশালী হওয়ার কারণে নয় বরং নিজেদের মধ্যকার অনৈক্য, গ্রুপিং, হানাহানি, প্রাসাদ ষড়যন্ত্র এসবই বেশি দায়ী। যতো জেল-জুলুম, মাইর খাওয়া, ফাঁ*সির নেতা আছে তা এদেশের কোন দলের নেই। এটি একটি কঠিন পরিক্ষা!

ইসলামী হুকুমাত বা ইসলামী সমাজ এক দিনের বা এক ধাপের কাজ নয়। দয়াবান আল্লাহও তিন ধাপে মদ নিষিদ্ধ করে শরী'আ কায়েমের সুন্নাহ শিখিয়েছেন।

নতুন বাংলাদেশে এদেশের মানুষের হাজার বছরের কৃষ্টি-কালচার, মন-মানসিকতা বুঝেই করতে হবে পরিকল্পনা। আর বাস্তবায়ন করতে হবে ধাপে ধাপে।

সব কিছু খোলাসা করা যায় না। সব বলাও যায় না।এ দেশে একটি মাত্র দলেই আছে শহীদের রক্তের অকল্পনীয় শক্তি। দোদুল‍্যমান না হয়ে প্রফেশনালদের সাথে পরামর্শ করা উচিৎ কারন স্থানীয় রাজনীতি আর ভূ-রাজনৈতি এক নয়। ধৈর্য আর বিনয়ীর বিকল্প নাই। যে ব্যক্তি মহান আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে, তিনিই তার জন্য যথেষ্ট হয় যান।

-আব্দুল্লাহ

29/09/2025

Address

754-827 Mehdibag Road
Chittagong
4000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dakhina posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dakhina:

Share

দখিনা; Dakhina.com

শুভেচ্ছা ।

দেশের আয়, সম্পদের কিয়দংশ যোগান দেয় বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চল। জনসংখ্যার বিবেচনায় চট্টগ্রাম অন্যতম একটি বৃহৎ অঞ্চল । একগুচ্ছ তরুণ যারা আগামীতে আমাদেরকে নূতন চেতনায় উদ্বুদ্ধ করবে, দেখাবে স্বপ্ন আর আশার আলো। এই তরুণদের নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে আমাদের যাত্রা “দখিনা”। একটি বাংলা প্রতিবেদনমূলক সৃজনশীল প্রকাশনা। সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব কুসংস্কার, দৃষ্টিভঙ্গি-প্রতিবন্ধি থেকে বেরিয়ে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি, সুশিক্ষা ও প্রযুক্তিগত জ্ঞানে আলোকিত সমাজে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা ।

দখিনা , সৃজনশীল বাংলা প্রকাশনা । সমস্যা-সম্ভাবনার নানা দিক উম্মেচনের মাধ্যমে এগিয়ে চলছে দখিনা । নিবিরাম যাত্রার পাঁচ বৎসর অতিবাহিত করে নবম বর্ষে পদাপর্ণ করেছে দখিনা।

দখিনার সাথে থাকুন ।