Smart Smm Panel

Smart Smm Panel Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Smart Smm Panel, Chittagong.
(3)

আত্মাটা আজও মুক্তি পায়নি, লাশটা খুনিকে ভালোবাসে।
Sujar Biswas Bappu ( page admin)
url:
yT:https://www.youtube.com/

বাস্তবধর্মী গল্প পড়তে এখনি ফলো করুন আমাদের পেইজ✍️
Any promotion Click WhatsApp 👇 We Always Offer The Best Cheap SMM Services Youtube Subscriber, Youtube Watch Time, Youtube Views And Instagram Service, Facebook Service, Tiktok Service, Twitter Service And Social Media All Service Provider

ব্যাবসায় লাল বাত্তি 💔🥹সাপোর্ট প্লিজ
13/10/2025

ব্যাবসায় লাল বাত্তি 💔🥹
সাপোর্ট প্লিজ

হঠাৎ করে এমন ভূত সামনে পড়লে কি করবা???
12/10/2025

হঠাৎ করে এমন ভূত সামনে পড়লে কি করবা???

 #ছোটগল্প #আলাভনে_হঠাৎ__দেখা✍️  👉   ৩ বছর পর উদ্ভাসের  ভাইয়ার সাথে দেখা। মেডিকেল কোচিং এর সময় দেখা হয়েছিল। দেখতে মাশ...
12/10/2025

#ছোটগল্প

#আলাভনে_হঠাৎ__দেখা
✍️ 👉
৩ বছর পর উদ্ভাসের ভাইয়ার সাথে দেখা।
মেডিকেল কোচিং এর সময় দেখা হয়েছিল। দেখতে মাশাআল্লাহ সুন্দর। তাই ক্রাস খেয়ে ছিলাম। অনেক কষ্টে নাম জেনে আইডি খুঁজে রিকুয়েস্ট ও দিয়েছিলাম। কিন্তু একসেপ্ট করে নি উল্টো ম্যাসেজ রিকোয়েস্ট দেওয়ায় সরাসরি ব্লক করে দিয়েছে।

ভাবতেই লজ্জা লাগছে।
তবুও শাহস করে গেলাম, ভাইয়া কেমন আছেন?
উনি আমার দিকে ভ্রু কুঁচকে তাকালেন তবে কিছু না বলে রুগী দেখার ব্যাস্ত হয়ে গেলেন।

একটু অপমানিত হলাম, এতো গুলো মানুষের সামনে উত্তর না দেওয়ার তাই আবার বললাম ভাইয়া....।
উনি এবার রাগী দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে বলে মাক্স কোথায় ?
পরিনি ।
বাহিরে অপেক্ষা করুন । আসছি আমি কিছুক্ষণ পর।
আচ্ছা....।

আমার নাম আরোহীতা আক্তার আদিবা । সবাই আদিবা বলেই চেনে ।
উনি কিছুক্ষণ পর এসে বলে বলুন মিস আদিবা ।
আমি একটু অবাক হলাম আমার নাম কিভাবে জানেন। আমি তো পরিচয় দেয়নি তাহলে ?

কি হলো দ্রুত বলুন আমার সময় নেই।
আপনি আমাকে চিনেন ?
হুম......।
কীভাবে আমি তো পরিচয় দেয়নি ?
আহনাফ নাম উনার উনি একটু হাসলেন এতোক্ষণ মাক্স পড়ায় গাল গুলো লাল হয়ে আছে। হাসলে দারুন লাগে।এই হাসিতে তো ৩ বছর আগে ফেঁসে গিয়েছিলাম আবার সেই হাসি।

উনি আমার দিকে তাকিয়ে বললেন সত্যি কি মিস আদিবা? আমার তো তা মনে হচ্ছে না।

আমি এবার একটু ঘাবড়ে গেলাম বেডায় কি আমার আইডি চিনে ফেলেছে নাকি।ছি আদিবা মান সম্মান সব তোর শেষ এখন কি হবে। সবাইকে বলে দিলে কি হবে তোর ?

আহনাফ এবার আমার দিকে তাকিয়ে বললো আমি যাই বিকালে ফ্রি থাকলে দেখা করিয়েন তখন আপনার কথা শুনবো তবে এখন আমার অন্য ওয়ার্ড এ যেতে হবে।
কিন্তু কোথায় দেখা করবো , আপনার সাথে যোগাযোগ ই করবো কিভাবে?
যেভাবে পারো দরকার তোমার আমার না আসি আর এর পর থেকে মাক্স পড়ে ওয়ার্ড এ আসবেন না হলে পানিসমেন্ট দিবো। মনে থাকবে?
হু হু.... থাকবে।
পুরোনো অভ্যাস গেলো না এখনো ব্যাঙ এর মতো শব্দ করো।

আমি পুরো অবাক হয়ে যাই । উনিতো আমায় ব্যাঙ বলেছিলো যখন আ্যডমিশন কোচিং করতাম যদিও ৩ দিন মাত্র উনি ক্লাস নিয়েছিলো তবে,ওই ৩ দিন খুব বিরক্ত করেছিলাম তাই ব্যাঙ নাম দিয়েছিলো সবাই সেদিন অনেক হাসাহাসি করেছিলো ওনার নাম দেওয়ার কারণে আর আমিও মনখারাপ করেছিলাম।

৩ বছর আগের কথা উনার এখনো মনে আছে।
উনি কি তার মানে কোনো ভাবে আমায় মনে রেখেছে তাই তো নাম্বার দিলো না । ওয়েট আদিবা আইডি চেক করে দেখ।যেই আইডি থেকে করি আমি অবাক।১ মাস আগে উনি আমাকে ম্যাসেজ দিয়েছে কেমন আছো‌ ?পরীক্ষার কারণে আইডিতে ঢোকা হতো না । উনি কি মনে করলো হায় আল্লাহ !

আদিবা ম্যাসেজ দিলো কোথায় দেখা করবেন,আর আমি পরীক্ষার কারণে আইডিতে ম্যাসেজ চেক করিনি দুঃখিত।
সাথে সাথে রিপ্লাই এলো রমনাতে আসতে পারবা?
জি পারবো ।
আচ্ছা ডান ব্যাঙ🐸।
আবার ব্যাঙ, সাথে ইমুজি ও দিয়েছে।
আমি এবার কনফ্রাম উনি আমায় পছন্দ করে । ওরে আদিবা তোর তো কপাল খুলে গেলো। যাকে পছন্দ করতি সে এতোদিনে তোরে পছন্দ করলো ।
আজ সবাইকে ট্রিট দিবো।

আদিবা খুশী মনে সব বন্ধুদের ট্রিট দেয় । দিনটা অনেক ভালো লাগছে। খুব খুশি খুশি লাগছে... বলে বোঝানোর মতো না ।
আজ বাসায় যেতে একটু দেরি হয় । বাসার গিয়ে গোসল দিয়ে একটা ঘুমানোর প্লান করছি সে সময় আম্মু এসে বলে আদিবা শন।
বলেন আম্মাজান।
বয়স তো হয়েছে বিয়ে করবি না ।তোর আব্বু তোকে নিয়ে চিন্তিত অনেক।
আরে মা করবো সময় হোক, চিন্তা করতে মানা করিয়ো তুমি।

তোর বাবা তার বন্ধুর ছেলের সাথে বিয়ে ঠিক করেছে।আজ বিয়ে পারিবারিকভাবেই। কিছুক্ষণ পর উনারা আসছে।মানা করিস না মা ....।তোর বাবার হার্ডের সমস্যা জানিস ই তো ।

ছেলে ভালো, তাদের পরিবার ও ভালো ।সুখে থাকবি তুই..বাবা মার উপর ভরসা রাখ। আমরা তোর খারাপ চাইবো না ।রাজি হয়ে নে মা ....।

আমি অন্য কাউকে ভালোবাসি মা ..।
নিজের বাবা মার থেকেও,আমরা তোকে জন্ম দিয়েছি। ছোট থেকে মানুষ করেছি ।সব আবদার পালন করেছি আর আমাদের জন্য বিয়ে করতে পারবি না।

প্রতিদান চাইছো মা ...... ?
দিতে পারবি বাবা,মার প্রতিদান সামান্য বিয়ে করে। আমাদের ভালোবাসা তোর কাছে এতো সামান্য।

আচ্ছা সরি। আমার কথায় কষ্ট পেয়োনা ।রাজি আমি....।
এই তো লক্ষী মেয়ে আমার শাড়ী আর গয়না গুলো পরেনিস।
আচ্ছা.....।

মা চলে যাওয়ার পর দরজা লাগিয়ে দিলাম।কেন হয় আমার সাথে এমন ? আমি এতদিন চেয়েছি আপনি চাননি আর যখন আপনি আসতে চাইছেন আমি অন্য কারো হয়ে যাবো এ কেমন নিয়োতি।আজ তো দেখা করার কথা ছিল
কিন্তু হলো না আফসোস।
ফোনের নোটিফিকেশনে আমার ধ্যান ভাঙ্গে। উনি মেসেজ দিয়েছে আজ আসতে পারবে না, অন্যদিন।
আমি তাচ্ছিল্যের সাথে হেসে বললাম অন্যদিন বাহ্ অন্যদিন। অন্যকারো হয়ে যাবো।

তবে রিপ্লাই আচ্ছা দিয়ে ফোন বন্ধ করলাম ।মার দেওয়া শাড়ী, গয়না পরলাম।ওতোটা ফর্সা আমি না । শ্যামা বলতে গেলে চলে।মেকাপ করা ছোট থেকে পছন্দ না তাই শুধু নুডকালারে লিপস্টিক দিলাম।চুল ভেজা তাই ছেড়ে দিলাম পরে বাধবো। কিছুক্ষণ পর বাবার সাথে কাজি আসে।
ইচ্ছে না থাকার পরেও সাইন আর কবুল বলি তবে পাত্রের নাম চেনা লাগলো উনার নামের সাথে কিছুটা মিল। কিন্তু মানুষ ভিন্ন।

বিয়ে পড়ানোর পর থেকে একাই বসে আছি।মা খাইয়ে দিতে চাইলেও খাইনি একপ্রকার অভিমানে।
কিছুক্ষণ পর একজন প্রবেশ করে রুমে তবে মাথা তুলে তাকানো হয়নি । উনি এসে দরজা বন্ধ করে দিলো। তবে আমি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি ।
আদিবা......।
অপ্রত্যাশিত গলার আওয়াজ পেয়ে কিছুটা চমকে যাই । আপনি.....?
কেন অন্য কাউকে আশা করেছিলে বুঝি মিসেস আদিবা আহনাফ শেখ।

আপনি আগে থেকে জানতেন আমার সাথে বিয়ে ?
না আমি তো আমার বাবার বন্ধুর মেয়েকে বিয়ে করেছি।
বিশ্বাস হচ্ছে না ডাক্তার?
তাই নাকি ব্যাঙ ।

আমি ব্যাঙ না ।
ও সরি তুমি ব্যাঙাচি ।
চুপ করুন। জানেন আমি কতো চিন্তিত ছিলাম।
কেন?
যদি অন্য কারো সাথে বিয়ে হয়ে যেতো তখন কি করতাম।
আমি হতে দিলে তো অন্যকারো সাথে বিয়ে করতে ব্যাঙাচি। আমি থাকতে অন্যকেউ আসতেই পারে না আপনার জীবনে।

আপনি কি আমায় পছন্দ করতেন আগে থেকেই ?
হ্যাঁ তুমি কোচিং চলা‌কালীন যেভাবে ডিস্টার্ব করেছো আমি তো ২ দিনেই প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম। তারপর থেকেই তোমার খোঁজ নেই। তোমার বাবা মার কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠাতে গিয়ে দেখি তোমার বাবা আমায় বাবা বন্ধু।তাই কষ্ট হয়নি আর ।
রোজ তোমার কোচিং এ দেখতে যেতাম তুমি হয়তো বুঝতে না ।

তাহলে আমার ম্যাসেজ এর রিপ্লাই তখন কেন দেননি?
সঠিক সময়ের অপেক্ষা করতে চেয়েছি তোমার পড়াশোনার ক্ষতি হোক তা চাইনি ।
তোমার কি একটু অবাক লাগেনি তুমি একদিন ও রেগিং খাওনি নোট চাওয়ার আগে সব পেয়ে যেতে।

আমি উনার কথা শুনে পুরো অবাক তার মানে উনিও আমায় এতো দিন ধরে পছন্দ করেছেন।
ম্যাডাম আপনার অবাক হওয়া শেষ হলে বলেন নাকি পুরো রাত গল্পই শুনবেন।

যদি বলি শুনবো শোনাবেন?
কেন নয় একমাত্র বউ আমার তার আবদার ফেলতে পারি তবে তার কোলে মাথা রেখে গল্প বলতে চাই।
সেকি রাজি...... ।
হুম সে রাজি...….।
তাহলে শুরু করা যাক আমাদের হঠাৎ দেখা, হঠাৎ ভালোবাসার গল্প...... ........।

______________সমাপ্ত___________

(বানানে ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা করে দিবেন। যদি অনুগল্পটা আপনাদের ভালো লাগে তাহলে এ গল্পের আরেকটি পার্ট দিবো)

12/10/2025

এই দাগটা কিভাবে দূর করব..?🤫

তাই না☺️☺️
12/10/2025

তাই না☺️☺️

এক মাতাল, মাতাল হয়ে বাড়ি ফিরেছে। বাড়ির কাছাকাছি এসে মনে পড়েছে বৌ এবার তার কি অবস্থা করবে। এই ভেবে বৌ এর ভয়ে বাড়িতে...
12/10/2025

এক মাতাল, মাতাল হয়ে বাড়ি ফিরেছে।
বাড়ির কাছাকাছি এসে মনে পড়েছে বৌ এবার তার কি অবস্থা করবে।
এই ভেবে বৌ এর ভয়ে বাড়িতে এসেই একটা বই খুলে পড়তে শুরু করল।
কিছুক্ষন পর তার স্ত্রী এসে জিজ্ঞেস করলো, “আবার মাতাল হয়ে বাড়ি এসেছ, তাই না?
মাতাল উত্তর দিল, “কই? না তো!
তার বৌ জিজ্ঞেস করলো তাহলে সুটকেস খুলে কি এত বকবক করছো?

#বন্ধন

মন ছুঁ'য়ে যেতে নতুন নতুন গল্প পেতে সবাই
পেজটি ফলো করে রাখুন

একদিন কলেজেযাওয়ার সময় রাস্তায়বল্টু এক ঘুমন্তভিক্ষুককে দেখতেপেল ৷ভিক্ষুকের সামনেএকটা সাইনবোর্ডদেখেবল্টু থমকে গেল ৷তাতে...
12/10/2025

একদিন কলেজে
যাওয়ার সময় রাস্তায়
বল্টু এক ঘুমন্ত
ভিক্ষুককে দেখতে
পেল ৷
ভিক্ষুকের সামনে
একটা সাইনবোর্ড
দেখে
বল্টু থমকে গেল ৷
তাতে লেখা ছিল....
“দয়া করে পয়সা ফেলে
শব্দ করে ঘুমের
ডিস্টার্ব করবেন না,
টাকার নোট ফেলুন ৷"
পকেটে হাত দিয়ে বল্টু
একটা একশ টাকার
নোট পেল ৷ কিন্তু
পুরাটাতো আর
ভিক্ষুককে
দেয়া যায় না ,তাই সে
ভিক্ষুককে ডেকে
তুললো টাকাটা ভাংতি
করাতে ৷
ভিক্ষুকটি উঠে খুব
বিরক্তি সহকারে
পাশের
আরেকটা সাইনবোর্ড
বল্টুকে দেখালো
যাতে লেখা ছিল ....
" ১০০ ও ৫০০ টাকার
ভাংতি নাই ৷ দয়াকরে
ভাংতি দিন ! "
উপায় না দেখে বল্টু
বলল....
"তাহলে আমি ভাংতি
করে নিয়ে আসি !"
ভিক্ষুক এবার বলল....
"ভাই, এতকষ্ট না
কইরা আমার নাম্বার
নিয়া যান! ১০ট্যাকা
ফ্লেক্সি কইরা
দিয়েন!

সমাপ্ত

সুন্দর সুন্দর লেখা ও গল্প পেতে সবাই
পেজটি ফলো করে রাখুন

প্রেমিককে উপেক্ষা করে রিতার আজ রাতে অন্যত্র বিয়ে।রিতার মনে ভয় এবং আতঙ্ক।একসাথের ছবি দেখিয়ে যদি বিয়ে ভেঙ্গে দেয়! সন্ধায় ব...
12/10/2025

প্রেমিককে উপেক্ষা করে রিতার আজ রাতে অন্যত্র বিয়ে।রিতার মনে ভয় এবং আতঙ্ক।একসাথের ছবি দেখিয়ে যদি বিয়ে ভেঙ্গে দেয়!

সন্ধায় বর এলো।সবার আনন্দ,উত্তেজনা।রিতার মনে ভয়।প্রেমিক বিয়েতে এসে কোনো হাঙ্গামা শুরু করবে না তো!

এসব ভাবতে ভাবতে ফোনে মেসেজ।রিতা মেসেজ দেখলো,প্রেমিকের নাম্বার থেকে এসছে।লেখা

" আমাদের দুর্বল মুহুর্তের ছবি,ভিডিও সব ডিলিট করে দিলাম।ভালো থেকো "

রিতার বু!ক কেঁপে উঠলো।টেক্সটে লিখলো " আমি এতো বড় অন্যায় করলাম।তুমি চাইলে তো আমার ক্ষতি করতে পারতে "

" তোমায় ভালোবেসে বিশাল দায়িত্বে আঁটকে গেছি "

" কি দায়িত্ব? "

" সকল পরিস্থিতিতে প্রিয় মানুষের মঙ্গল চাওয়াই ভালোবাসার দায়িত্ব "

রিতার বিয়ে হলো।স্বামী অন্য সবার মতোই,নতুন নতুন খুব আগ্রহ দেখালেও ২-৩ মাস পর থেকে আগ্রহ শেষ।সারাদিনে যতবার কথা হয় ততবারই কিছু না কিছু নিয়ে ঝগড়া বাঁধে।

রিতার এখন খুব আফসোস হয়।কান্না করে আর ভাবে প্রেমিকের মন ভাঙ্গার শ্রেষ্ঠ পাপের কথা।নাম্বারটা এখনো আছে,কল দিলো।ওপাশ থেকে

" কল দিলে যে "

" আমি খুব অন্যায় করে ফেলেছি।ক্ষমা করে দাও "

" তোমার কোনো কিছুই আমার অন্যায় মনে হয়নি।যাইহোক,ভালো আছো? "

" তুমি এখনও আমায় ভালোবাসো?"

ফোনের ওপাশ থেকে নিশ্বাসের শব্দ শোনা যাচ্ছে।রিতা বুঝতে পারলো সে কাঁদছে।প্রেমিক বললো

" হ্যা ভালোবাসি।তবে আজকের এই রিতাকে নয়,পুরনো রিতাকে "

" আমার ভুল হয়ে গেছে।তুমি সেদিন কেনো আমায় বোঝালে না?কেনো বিচ্ছেদ হতে দিলে? "

" বিচ্ছেদ ভালোবাসার অংশ "

গল্প নিয়তি
লেখক জয়ন্ত_কুমার_জয়

সামাজিক ও রোমান্টিক সব গল্প লেখা
পেতে সবাই পেজটি ফলো করে রাখুন

আজকে সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি সাড়ে নয়টা বাজে। আমার অফিস ৯টা থেকে, তবে আমি সাধারণত ১০ টায় পৌঁছাই। আমার অফিসের সিস্টেম ভিন্...
12/10/2025

আজকে সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি সাড়ে নয়টা বাজে। আমার অফিস ৯টা থেকে, তবে আমি সাধারণত ১০ টায় পৌঁছাই। আমার অফিসের সিস্টেম ভিন্ন। পাবলিক ফান্ডেড অফিস মানে প্রায় সরকারী নিয়ম কানুন আর কি। আমাদের গ্রুপের চিফ সায়েন্টিস্ট মানে বস আসে ঠিক নয়টায়। আমরা যারা আছি তারা গিয়ে পৌঁছাই ১০ বা সাড়ে দশটায়। আমাদের ভাবই আলাদা!
হন্তদন্ত হয়ে মুখ ধুয়ে বের হলাম, পৌঁছালাম সাড়ে দশটায়। এসেই দেখি এক মেইল এসেছে, এডমিন বিল্ডিং থেকে। সেখানে গিয়ে দেখা করতে বলেছে। মনে মনে ভাবলাম, খাইছে আমারে। আজকে চাকরি শ্যাষ। অফিসে বইসা কাম না কইরা আকাম করলে এমনই হয়। এইবার বুঝো ঠেলা বাপধন! অফিসে আসোও দেরিতে যাও-ও আগে আগে, এইবার আর মাফ নাই। আজকেই বিদায় দিয়া দিবে।
এইসব ভাবতে ভাবতে গেলাম এডমিন বিল্ডিং এ। এডমিনের ভদ্রমহিলা খাতির যত্ন কইরা বললো, একটা ছোট প্রমোশন হইছে। মানে বেতন অল্প বাড়ছে আর কি। সেই সাথে, চাকরির মেয়াদও বৃদ্ধি করা হইলো। জিজ্ঞেস করলো, মেয়াদ বৃদ্ধি করায় কোন আপত্তি আছে কিনা! তুমি কী এইখানে থাকবা না অন্য কোথাও যেতে চাও?
থাকতে চাইলে এখানে সাইন করো। আমি মনে মনে ভাবলাম, আকাম করার জন্য মাসে মাসে এত টেকা বেতন দেয়, এইরকম চাকরি আর কই পামু?
সাইন করে ফিরলাম। সবই অসীম করুণাময় চার্লস ডারউইনের কৃপা।

যাইহোক। এই খুশিতে দুইমাস পরে আশা করি বউ নিয়া বিশ্ববভ্রমণে যাবো।

সমাপ্ত

মজার মজার গল্প কবিতা ফানি ক্যাপশন
পেতে সবাই পেজটি ফলো করে রাখুন

একটি কোম্পানিতে ছিল এক পরিশ্রমী পিঁপড়া।প্রতিদিন সকাল ৯টায় সে অফিসে আসত।কারও সঙ্গে গল্পে সময় নষ্ট না করে, চুপচাপ কাজে লেগ...
12/10/2025

একটি কোম্পানিতে ছিল এক পরিশ্রমী পিঁপড়া।
প্রতিদিন সকাল ৯টায় সে অফিসে আসত।
কারও সঙ্গে গল্পে সময় নষ্ট না করে, চুপচাপ কাজে লেগে যেত।
তার কাজের মান ও পরিমাণ—দু’টোই ছিল অসাধারণ।
কোম্পানির উৎপাদন বেড়ে যেত তার পরিশ্রমে, আর সে নিজেও সুখে-আনন্দে কাজ করত।

অফিসের সিইও সিংহ একদিন অবাক হয়ে ভাবল,
“এই পিঁপড়াটা তো কোনো সুপারভিশন ছাড়াই এত কাজ করছে!
তাহলে যদি ওর ওপর একজন সুপারভাইজার দেওয়া হয়,
তাহলে উৎপাদন তো আরও বাড়বে!”

তাই সিংহ পিঁপড়ার সুপারভাইজার হিসেবে একটি তেলাপোকাকে নিয়োগ দিল।
তেলাপোকাটির বহু বছরের অভিজ্ঞতা ছিল এবং রিপোর্ট লেখায় সে দারুণ দক্ষ।

তেলাপোকা অফিসে এসেই বলল,
“এই অফিসে তো কোনো উপস্থিতি রেজিস্টারই নেই!
একটা অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম জরুরি।”
কিছুদিনের মধ্যেই সে বুঝল,
রিপোর্ট তৈরিতে তার একজন সেক্রেটারি দরকার।
তাই সে একটি মাকড়সাকে নিয়োগ দিল,
যে ফোনকল মনিটর করবে, ফাইল সাজাবে, এবং নথিপত্র গুছিয়ে রাখবে।

এদিকে সিংহ বেশ খুশি—
তেলাপোকা প্রতিদিন গ্রাফ, রিপোর্ট আর বিশ্লেষণসহ
অফিসের উৎপাদন নিয়ে আপডেট দিচ্ছে।
সিংহও এসব রিপোর্ট বোর্ড মিটিংয়ে দেখিয়ে বাহবা পাচ্ছে।

কিন্তু কিছুদিন পর তেলাপোকার দরকার হলো
একটা কম্পিউটার, প্রিন্টার, আর আইটি ডিপার্টমেন্ট।
তাই সে মাছিকে আইটি অফিসার হিসেবে নিয়োগ দিল।

এখন পিঁপড়ার জীবন পুরো বদলে গেল।
যে পিঁপড়া আগে আনন্দে গান গাইতে গাইতে কাজ করত,
এখন তাকে সারাক্ষণ ফর্ম পূরণ, রিপোর্ট লেখা,
আর মিটিংয়ে হাজিরা দিতে হয়।
ফলে কাজের সময় কমে গেল, উৎপাদনও নেমে এল।

সিংহ বুঝল, কিছু একটা সমস্যা হচ্ছে।
তাই সে সিদ্ধান্ত নিল, পিঁপড়ার বিভাগকে আলাদা ডিপার্টমেন্ট বানিয়ে
একজন ডিপার্টমেন্ট হেড নিয়োগ দিতে হবে।

এবার প্রধান হিসেবে এলো ঝিঁঝিপোকা।
প্রথম দিনেই সে নিজের জন্য বিলাসবহুল চেয়ার, কার্পেট,
আর সাজানো অফিস অর্ডার দিল।
কিছুদিন পর বলল,
“আমার একটা ব্যক্তিগত সহকারী ও কম্পিউটার দরকার।”
বলেই নিজের আগের অফিসের একজন পুরনো লোককে সহকারী বানাল।

ধীরে ধীরে পিঁপড়ার অফিসের পরিবেশ পাল্টে গেল।
যেখানে আগে হাসি-আনন্দে কাজ হতো,
এখন সেখানে সবাই মুখ গোমড়া করে চুপচাপ কাজ করে।

ঝিঁঝিপোকা সিংহকে বোঝাল,
“কাজের পরিবেশ উন্নয়নের জন্য একটা স্টাডি দরকার।”
সিংহ রাজি হলো এবং বিখ্যাত কনসালট্যান্ট পেঁচাকে নিয়োগ দিল
অফিসের অবস্থা বিশ্লেষণের জন্য।

তিন মাস পর্যবেক্ষণের পর পেঁচা একটি মোটা রিপোর্ট দিল।

বল্টুর বাবাকে পুলিশ খুজছে..-পুলিশ বল্টুর বাড়ি গেলো বাড়ি গিয়ে বল্টুকে বলল..পুলিশঃ- তোমার বাবা কোথায়!•বল্টুঃ- বাবা বাড...
12/10/2025

বল্টুর বাবাকে পুলিশ খুজছে..
-পুলিশ বল্টুর বাড়ি গেলো বাড়ি গিয়ে বল্টুকে বলল..

পুলিশঃ- তোমার বাবা কোথায়!

•বল্টুঃ- বাবা বাড়িতে নেই।

পুলিশঃ- কোথায় গেছেন

•বল্টুঃ- বলব না।

পুলিশঃ বলে দাও বাবা.. বলে দাও। আমরা তোমার বাবার সাথে একটু কথা বলব।

•বল্টুঃ- না। আমার বাবা আপনাদের সাথে কথা বলতে চান না।

পুলিশঃ- আচ্ছা ঠিক আছে। তোমার বাবা কোথায় গেছেন...বলার দরকার নেই।

-যাওয়ার আগে কি বলে গেছেন সেটা অন্তত বল।☺

•বল্টুঃ- বাবা বলেছেন... আমি সামনের দোকানে চা খেতে যাচ্ছি। পুলিশ এলে বলবি না.. আমি কোথায় গেছি!

সমাপ্ত 😝🤣





নিয়মিত গল্প পেতে সবাই পেজটি
ফলো করে রাখুন

খুব চাপ দিয়েছে তাই ছাত্রীর বাসায় গিয়ে সরাসরি ঢুকে গেলাম ওয়াশরুমে। সাথে সাথেই ছাত্রীর নক।মাত্র ক%&মোডে বসেছি। চাপ দিতে যা...
12/10/2025

খুব চাপ দিয়েছে তাই ছাত্রীর বাসায় গিয়ে সরাসরি ঢুকে গেলাম ওয়াশরুমে। সাথে সাথেই ছাত্রীর নক।মাত্র ক%&মোডে বসেছি। চাপ দিতে যাবো যাবো ঠিক এমন সময়।ছাত্রীর আতং%*কিত ডাকঃ

-স্যার ছোট টা না বড় টা?

আমি ভ্যাবাচেকা খেয়ে যাই।ছোট না বড় মানে সে আবার কি বুঝাচ্ছে? ভাবলাম হয়ত জিজ্ঞেস করছে সংক্ষিপ্ত বা রচনামূলক প্রশ্নের কথা হয় তো। গতকাল বলেছিলাম আজ লিখতে দিবো তাকে।
এই ভেবে আমি বললামঃ
- ছোট টা!
-আচ্ছা ঠিক আছে স্যার তাহলে।আপনি আসুন সেরে।
আমি কাজ শেষ করে ফ্রেশ হওয়ার জন্য ফিতাসদৃশ(push shower)
জিনিসে চাপ দেই কিন্তু তা থেকে পানি বের হয় না। এদিকে পকেটে টিস্যু নেই, ওয়াশরুমেরটাও শেষ।
উঠে গিয়ে ক%&মোডের ফ্লাশে চাপ দেই কিন্তু পানির দেখা নেই।আমার চোখ মুখ শুকিয়ে আসে।অন্যান্য ট্যাপ এ ঘুরাই পানি আর বের হয় না।অবশেষে ঝর্নার ট্যাপ টা ছাড়তেই জমে থাকা পানি এসে মাথার উপর পড়ে।শরীর ভিজে যায় কিন্তু যা ভেজার দরকার তা আর ভেজে না।
খেয়াল করি ঝর্না চুইয়ে ফোট ফোট পানি পড়ছে খেজুরের রস যেভাবে নল দিয়ে একটা ইন্টার্ভাল দিয়ে পড়তে থাকে।
আমি পাশ হতে বদনা টা নিয়ে তীর্থের কাকের মত তাকিয়ে আছি উপরে বদনা ধরে।প্রতি ৫সেকেন্ডে এক ফোটা করে পানি পড়ছে আর অল্প অল্প করে জমছে।
এভাবে কেটে যায় ১৫মি। দরজায় আবার ছাত্রীর নক।
-স্যার ছোট টা করতে এত সময় লাগে আপনার।ডায়%&বেটিস আছে নাকি আপনার?
এবার আমি বুঝি এই ছোট সেই ছোট না।আমি বিরক্তি নিয়ে বলিঃ
-কি অদ্ভুত তোমাদের ওয়াশরুমে তো এক ফোটাও পানি নাই।কাজ শেষ কিন্তু পরিচ্ছন্নতার কাজ এখনো বাকি।১৫মি ধরে বদনায় ফোটায় ফোটায় পানি জমাচ্ছি। তুমি বলবা না আমাকে আগে এই অবস্থা?

ছাত্রী খিল খিল করে হেসে দিয়ে বলেঃ

-আমি তো আগে আপনাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম ঢুকতে দেখেই।ছোট না বড়?

আপনি বললেন "ছোট" তাই ভাবলাম এতে আর কিই বা নোংরা হবে।তাই বলেছিলাম "আচ্ছা"।
মিথ্যা তো আপনি বলেছেন আমাকে। যাইহোক টেনশন নাই আমি ডাইনিং হতে দরজার সামনে এক বোতল মিনারেল ওয়াটার রেখে যাচ্ছি।আপনি এক ফাঁকে নিয়ে নিয়েন।আজ আসলে আমাদের পানির লাইনে কাজ করছে জমানো সব পানি দিনেই শেষ।
আমি বুঝতে পারি আমি এখনো ছোট বড় বুঝিনা। আমি একটা আহাম্মক!
অপেক্ষায় আছি কখন ছাত্রী এক বোতল মিনারেল ওয়াটার রেখে যায়।

সমাপ্ত

Follow

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Smart Smm Panel posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share