Nipa’s life

Nipa’s life Time has made me realise, choosing you was one of the best decisions of my life You make me believe in myself that I can do better.

You care for me like my parents .You complete me in every way.Stay with me forever.

With Dream Dress – I just made it onto their weekly engagement list by being one of their top engagers! 🎉
11/02/2025

With Dream Dress – I just made it onto their weekly engagement list by being one of their top engagers! 🎉

06/02/2025
06/02/2025

জামদানি বাংলাদেশের এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী ও সুপ্রসিদ্ধ তাঁতবস্ত্রের একটি বিশেষ ধরণ। এটি মূলত সূক্ষ্ম মসলিন কাপড়ের ওপর কারুকাজ করা জ্যামিতিক ও ফুল-লতাপাতার নকশার জন্য বিখ্যাত। জামদানি বয়নশিল্প ইউনেস্কোর “অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য” (Intangible Cultural Heritage) হিসেবে স্বীকৃত।

জামদানির উৎপত্তি প্রাচীনকালে, মুগল আমলে এটি বিশেষ জনপ্রিয়তা লাভ করে। ঢাকার সোনারগাঁও অঞ্চল জামদানির অন্যতম প্রধান কেন্দ্র ছিল। মুঘল শাসকেরা জামদানিকে পৃষ্ঠপোষকতা করতেন, এবং ধনী ও অভিজাত শ্রেণির পোশাক হিসেবে এটি ব্যবহৃত হতো।

জামদানি তৈরি হয় হাতে বোনা তাঁতে, যা অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ ও শ্রমনির্ভর একটি প্রক্রিয়া। এতে সুতির কাপড়ের ওপর সূক্ষ্ম সুতার নকশা তোলা হয়, যা সাধারণত ফুল, লতা-পাতা, এবং জ্যামিতিক নকশার হয়ে থাকে।

জামদানির ধরণ

১. ঢাকাই জামদানি – সবচেয়ে বিখ্যাত ও সূক্ষ্ম নকশা করা হয়।
2. টাঙ্গাইল জামদানি – তুলনামূলক মোটা সুতায় তৈরি হয়, সাধারণত বড় মোটিফ থাকে।
3. বুটিদার জামদানি – সারা গায়ে ছোট ছোট মোটিফ থাকে।
4. টেরি জামদানি – দুই বা ততোধিক রঙের সুতা ব্যবহার করে বোনা হয়।
বর্তমানে বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ, রূপগঞ্জ, ও সোনারগাঁও অঞ্চলে জামদানি বয়নশিল্প টিকে আছে। আধুনিক ফ্যাশনের সাথে তাল মিলিয়ে জামদানির ডিজাইনে নতুনত্ব আসলেও, ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতি এখনো রয়ে গেছে।

31/01/2025
06/10/2024

হযরত আলী (রাঃ) একবার দারুণ অভাব অনটনে পড়লেন। একদিন স্ত্রী ফাতিমা (রাঃ)-কে বললেন,
- "যদি তুমি নবী সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লম -এর নিকট গিয়ে কিছু চেয়ে আনতে তাহলে ভালো হতো।"
ফাতিমা (রাঃ) গেলেন। তখন নবী সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট উম্মু আয়মন (রাঃ) বসা ছিলেন। ফাতিমা দরজায় টোকা দিলেন। নবী সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মু আয়মনকে বললেনঃ
"নিশ্চয় এটা ফাতিমার হাতের টোকা। এমন সময় সে আমাদের নিকট এসেছে যখন সে সাধারণতঃ আসতে অভ্যস্ত নয়।"
ফাতিমা (রাঃ) ঘরে ঢুকে বললেনঃ
- "ইয়া রাসূলাল্লাহ! এই ফেরেশতাদের খাদ্য হলো তাসবী-তাহলীল ও তাহমীদ। কিন্তু আমাদের খাবার কি?"
রসূল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ
"সেই সত্তার শপথ যিনি আমাকে সত্যসহকারে পাঠিয়েছেন, মুহাম্মাদের পরিবারের রান্না ঘরে ত্রিশ দিন যাবৎ আগুন জ্বলে না। আমার নিকট কিছু ছাগল এসেছে, তুমি চাইলে পাঁচটি ছাগল তোমাকে দিতে পারি। আর তুমি যদি চাও এর পরিবর্তে আমি তোমাকে পাঁচটি কথা শিখিয়ে দিতে পারি যা জিবরীল আমাকে শিখিয়েছেন।"
ফাতিমা (রাঃ) বললেনঃ "আপনি বরং আমাকে সেই পাঁচটি কথা শিখিয়ে দিন যা জিবরীল আপনাকে শিখিয়েছেন।"
নবী সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, "বল -
يا اول الاولين، يا اخر الآخرين، يا قوة المتين، يا راحم المساكين، يا ارحم الراحمين،
👉(১) ইয়া আউয়ালাল আউয়ালিন।
👉(২) ইয়া আখিরাল আখিরিন।
👉(৩) ইয়া কুওয়াতিল মাতীন।
👉(৪) ইয়া রহীমাল মাসাক্বীন।
👉(৫) ইয়া আরহামার রহীমিন।
অর্থঃ
👉(১) হে আল্লাহ! আপনি একমাত্র প্রথম।
👉(২) হে আল্লাহ! আপনি একমাত্র শেষ।
👉(৩) হে আল্লাহ! আপনি একমাত্র শক্তিধর।
👉(৪) হে আল্লাহ! আপনি একমাত্র গরীবদের প্রতি দয়ালু।
👉(৫) হে আল্লাহ! আপনি একমাত্র দয়াশীল।
এই পাঁচটি কথা শিখে ফাতিমা (রাঃ) ফিরে গেলেন ‘আলীর (রাঃ) নিকট। ফাতিমাকে দেখে ‘আলী (রাঃ) প্রশ্ন করলেনঃ "খবর কি?"
ফাতিমা (রাঃ) বললেনঃ "আমি দুনিয়া পাওয়ার জন্য প্রত্যাশা নিয়ে তোমার নিকট থেকে গিয়েছিলাম, কিন্তু ফিরে এসেছি আখিরাত নিয়ে।"
হযরত আলী (রাঃ) বললেনঃ "আজকের দিনটি তোমার জীবনের সর্বোত্তম দিন।"
সূত্রঃ কানয আল-‘উম্মাল-১/৩০২; হায়াত আস সাহাবা-১/৪৩। ফাতিমা (রাঃ)-এর জীবনী। ]
সুবহান আলাহ্! আল্লাহ সর্ব হালতে আমাদেরকে সবরকারী ও শুকুরগুজারী বান্দা হওয়ার তওফিক দান করুন। ওয়ামা তওফিক ইল্লাবিল্লাহ। আমিন।।

পুরাটা পড়ছেন তো?
এবার শেয়ার করে সাওয়াবের অধিকারী হোন।

02/10/2024

আমাদের বাড়িঘরের ৫টি স্থানে শয়তান ‘বসত’ গড়ে।

১) বিছানা: দীর্ঘদিন যাবত যে বিছানায় কেউ শোয়নি শয়তান এমন বিছানা দখল করে বসে। নবীজি (ﷺ) বলেছেন, পুরুষের জন্য একখানা চাদর, তার স্ত্রীর জন্য একখানা চাদর এবং তৃতীয়টি অতিথির জন্য। আর চতুর্থটি শয়তানের জন্য (মুসলিমঃ ২০৮৪)।

বসীরাহঃ এজন্য অব্যবহৃত বিছানা ভাঁজ করে রাখা নিরাপদ।না হলে নিয়মিত বিছানা ঝাড়া উচিত। অথবা আয়াতুল কুরসি ও রুকইয়ার আয়াত পড়ে ফুঁ দেয়া পানি ছিটানো উচিত। দুই বা তিনদিন পরপরই এমনটি করা উচিত।

২) বাথরুম: এটা সবার জানা আছে। বাথরুমে সবচেয়ে দুষ্ট আর খবিস প্রকৃতির শয়তানরাই থাকে। এজন্য সেখানে প্রবেশ ও বের হওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা ভীষণ জরুরী। নবীজি (ﷺ) বলেছেন, এসব পায়খানার স্থান হচ্ছে (জ্বিন ও শয়তানের) উপস্থিতির স্থান। তাই পায়খানায় যাবার সময় এ দোয়া পড়তে হবেঃ
أعوذُ باللهِ مِن الخُبُثِ والخبائثِ
অর্থাৎ- আমি নাপাক নর-নারী শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই। (আবু দাউদঃ ০২)

৩) কাপড়: দীর্ঘদিন ধরে ঝুলিয়ে রাখা অব্যবহৃত, অধোয়া জামাকাপড়। আলমারি ওয়ার্ডরোবে দীর্ঘদিন ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকা পোশাকও এই ঝুঁকির আওতাযুক্ত। নবীজি (ﷺ) বলেছেন, তোমাদের জামাকাপড় ভাঁজ করে রাখো। কারণ, এসব জামাকাপড়ের কাছে দুষ্টজ্বিনেরা ফিরে ফিরে আসে। আর শয়তান ভাঁজ করা জামাকাপড় পড়েনা। মেলে দেয়া পোশাক পেলে পড়ে। (সিলসিলাহ যয়ীফাঃ ২৮০১)।

বসীরাহঃ আমরা অনেকেই জামাকাপড় ঝুলিয়ে রাখি। হাতের নাগালে রেখে, যখন ইচ্ছা পরার জন্য আমরা সাধারণত জামাকাপড় লটকে রাখি। যে কোনো ক্ষতি-অনিষ্ট থেকে বাঁচতে হলে, এসব পোশাকে কুরআন পড়া পানি ছিটিয়ে দেয়া নিরাপদ। মাঝেমধ্যে আলমারি, ওয়ার্ডরোব খুলে জামাকাপড়ে সূরা ফাতিহা ও আয়াতুল কুরসি পড়ে ফুঁ দিতে পারি।

৪) প্রাণী/মানুষের মূর্তি ও পুতুল: এসব পুতুল-মূর্তি ঘরে থাকলে, ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করেনা। ফেরেশতার আগমন বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে, এসব পুতুল-মূর্তির আড়ালে দুষ্ট জ্বিন আশ্রয় গ্রহণ করে। নবীজি (ﷺ) বলেছেন, যে ঘরে কুকুর ও মূর্তি-ভাস্কর্য থাকে, সে ঘরে ফেরেশতা প্রবেশ করেনা (মুসলিমঃ ২০০৬)। আরেক বর্ণনায় আছে, ঘরে ছবি থাকলেও ফেরেশতা প্রবেশ করেনা।

৫) চুলা: আগুন জ্বালানোর স্থান জ্বিন-শয়তানের খুবই প্রিয় জায়গা। কারণ তারা আগুনেরই সৃষ্টি। এজন্য যখনই আগুন বা রান্নাবান্নার কাজে চুলার কাছে যাবো, মুখে আল্লাহর যিকির করার অভ্যেস গড়ে তুলবো ইন শা আল্লাহ।

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nipa’s life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share