13/07/2025
ইসলামপন্থীরা কখনো গ*ণত*ন্ত্র ভিত্তিক দল করতে পারেনা এবং গ*ণত*ন্ত্রের শর্তগুলো বিশ্বাস করতে পারে না এটাই স্বাভাবিক এবং আমরা বিশ্বাস করি গণ*ত*ন্ত্র হা*রাম এবং কু*ফুরি। আর মোমিন বলেই কু*ফুরের বিরুদ্ধে ল*ড়াই চলবেই এটাই স্বাভাবিক।
গ*ণত*ন্ত্র একটি মতবাদ বা ইজম অতএব গ*ণত*ন্ত্র আর নির্বাচন এক জিনিস নয় । নির্বাচন হলো নেতা নির্ধারিত করা নেতা নির্বাচিত করার মাধ্যম হলো নির্বাচন।
ভোট মানে সাক্ষী ভোট মানি আমানত, একজন দেশ প্রেমিক দক্ষ ইস লামিষ্টকে আপনি ভোট দিলে আপনার আমানত ও সাক্ষী সংরক্ষিত হবে।
আর যদি একজন তা গু ত আর দুর্নীতিবাজ এক কথায় খারাপ লোককে ভোট দেন তাহলে আপনার আমানত রক্ষা হয়নি, সাক্ষী সহিহ হয়নি তাই আপনি গুনাগার হবেন।
সে ক্ষমতায় যাক আর নাই যাক আপনার মেন্ডেটের কারণে সে যেহেতু পাওয়ারে এসেছে, সে যত অকারেন্স ঘটাবে সবগুলোর গুনাহ খারাবি ভোটার বা নেতা নির্বাচনকারীর আমলনামায় আসবে এটাই স্বাভাবিক।
এখন প্রশ্ন হল যে তাহলে গ*ণত*ন্ত্র ভিত্তিক সিস্টেমে নির্বা*চনে কেন যাচ্ছে ইসলা মপন্থীরা? এটার উত্তর অনেক ভাবেই দেওয়া যায়, গ*ণ*ত*ন্ত্রের মাধ্যমে কখনো ইসলাম প্রতিষ্ঠা হবে না, হওয়ারো কথা নয়, নির্বাচনে যাওয়া মাজুর বা জরুর বৈই আর কিছু না।
তা*গু*তি শক্তি যেভাবে ইস*লামপ*ন্থীদের কোণঠাসা করছে দেশে দেশে এবং নির্যাতনের স্টিমরোলার চালিয়ে যাচ্ছে, গ*ণত*ন্ত্র ভিত্তিক দল করে এবং এটার দুনিয়াবী প্রভাব বিস্তার করে অসংখ্য কর্মী কালেক্ট করে শক্তি সঞ্চয় করে নির্বাচিত সরকার গঠন করুক আর নাই করুক তারা তাদের একটি নির্দিষ্ট প্রভাব সমাজে বিস্তার করে এটাই বাস্তবতা। গ*ণত*ন্ত্র ভিত্তিক নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় গিয়ে দেশটাকে তল্লাজুড়িতে পরিণত করছে।
এজন্যই একজন দেশ প্রেমিক একটি ইসলা ম পন্থী দল তাদের মোকাবেলায় এবং নিজেদের সঞ্চিত পরিধীর শ*ক্তি জানান দেওয়ার নির্মিতে, যে আমরাও আছি, আমরা কম কোথায়? তোমরা যেমন এদেশের নাগরিক, তোমাদের জন্ম এ দেশে, আমরাও এই দেশের নাগরিক, আমাদের জন্মও এদেশে এবং এ দেশটা যেমন আপনাদের এ দেশটা তেমন আমাদেরও, এদেশের প্রতি যেমন আপনাদের দায়-দায়িত্ব রয়েছে আমাদেরও দায় দায়িত্ব রয়েছে, এই হিসাবের বাস্তবতার রুপরেখা দাঁড় করাতেই, সাংগঠনিক অবকাঠামো তৈরি করে, লিডারশিপের মাধ্যমে প্রভাব ও প্রতাপ তৈর করে, দেশের দুর্নীতি বন্ধ, নাগরীকদের অধিকার নিশ্চিত করণের সমীকরণ মিলাতে গিয়েই, এই নির্বাচনে ওলা*মায়ে কেরাম ইস*লামপ*ন্থীরা শরিক হয় আর অন্য কিছু না।
তবে আমাদের দেশে কিছু ওলা*মায়ে কেরাম আছে তিনারা এই ন্যূনতম এই বিষয়টুকু বুঝতে চান না।
তবে ইসলামপন্থীরা কোন না কোন ভাবেই বায়াত ও দাওয়ার কাজও চালিয়ে যাচ্ছে বা যেতে হবে, দাওয়াত ও বায়াতের কাজ কোন ইসলামী সংগঠন না করলে, করতেই হবে আর এটি শর্ত শুদ্ধ কথা। দাওয়া আর বায়াতের মাধ্যমে খে লা ফা আসবে।
-মুহাম্মাদ ছানা উল্লাহ নুরী মাহমূদী।
চেয়ারম্যান আল আহনাফ রিসার্চ কাউন্সিল বাংলাদেশ।