স্বপ্নদর্শী পথ

স্বপ্নদর্শী পথ আল্লাহ উত্তম পরিকল্পনাকারি।

11/10/2025
06/10/2025

সরকারের অনেক উপদেষ্টা নিজেদের আখের গুছিয়ে সেফ এক্সিটের (নিরাপদ প্রস্থান) কথা ভাবছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।

06/10/2025

বৈধ প্রক্রিয়া ছাড়া সংবিধানে পরিবর্তন আনার সুযোগ নেই।

06/10/2025
02/10/2025

কেমন আছেন সবাই?

28/09/2025

শুভ সকাল।

27/09/2025

পিআর নিয়ে এত আশাবাদের ভিত্তি কী?

আগামী সংসদ নির্বাচন ভোট অনুপাতে আসন তথা সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক (পিআর) হবে, নাকি প্রচলিত পদ্ধতিতে হবে- এ নিয়ে জোর বিতর্ক চলছে। এ প্রশ্নে গণভোটও হতে পারে; বলছেন কেউ কেউ। পিআর পদ্ধতির পক্ষে মোটাদাগের যুক্তি; ভোটার ভোট দেওয়ার সময় তার ভোট কাজে লাগুক; তার প্রার্থী জিতুক এবং সরকারি দলের অন্তর্ভুক্ত হোক- এই প্রত্যাশায় থাকে। ফলে ছোট দলের বড় নেতাও হেরে যান বড় দলের ছোট নেতার কাছে। পিআর পদ্ধতিতে ভোট হলে সারাদেশে দলের অনুকূলে প্রাপ্ত নোট ভোট নিয়ে ছোট দলগুলোর একাধিক নেতা বা নিদেনপক্ষে একজন বিজয়ীর তকমা ধারণ করতে পারবেন। আবার স্বল্প কটি আসনে প্রথম হলেও বড় বড় দলের হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে অনেক আসনে দ্বিতীয় বা তৃতীয় হওয়া দলটি সারাদেশে প্রাপ্ত ভোটে বেশিসংখ্যক আসন পেতে পারে। এর ফলে প্রচলিত পদ্ধতিতে প্রথম হওয়া দলটির ভোটের হার দ্বিতীয়-তৃতীয়দের কাছাকাছি থাকলে পিআর পদ্ধতিতে আসন কমে যাবে। আর কম আসনের বদৌলতে স্বৈরতন্ত্রের ভূত চাপতে পারবে না রাষ্ট্রের ঘাড়ে। মনোনয়ন বাণিজ্য হোক বা না হোক- এই ভীতি প্রায় সবার মনে জেঁকে বসেছে। অভিযোগের তীর সেসব দলের প্রতি, যারা এতদিন নানা সময়ে ছিল শাসকের আসনে। ধারণা দেওয়া হচ্ছে, প্রথাগত নির্বাচন মানেই এসব দল রমরমা মনোনয়ন বাণিজ্যের সুযোগ পাবে। বঞ্চিত হবেন যোগ্য

প্রার্থী। যোগ্য প্রার্থী বঞ্চিত হওয়ায় ভোটারও বঞ্চিত হয় যোগ্য প্রতিনিধি বাছাই করে পাঠাতে। কিন্তু মনোনয়ন বাণিজ্যের সুযোগ নিয়ে কেউ প্রার্থী হলেই কি নির্বাচনের পুলসেরাত পার হয়ে তিনি চলে যাবেন সংসদে? তাঁকে তে যেতে হবে জনতার আদালতে। সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটার বেছে নিলেই তাঁর ঠাঁই হবে সংসদে। ওই আসনের শুধু একজনই কি মনোনয়ন বাণিজ্যের সুযোগ পাবেন? অন্য দলগুলোর প্রার্থীও যে একই প্রক্রিয়ায় মনোনয়ন নেবেন না- সে নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারে না। আবার মনোনয়ন বাণিজ্যে উপযুক্ত দর হাঁকাতে ব্যর্থ প্রার্থীর জন্য স্বতন্ত্র প্রার্থিতার দ্বার তো খোলাই থাকছে। অর্থাৎ প্রচলিত পদ্ধতিতে মনোনয়ন বাণিজ্যের ঝুঁকি আছে। তবে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী ভোটে জিততে পারেন, আবার না-ও পারেন। হেরে গেলে মনোনয়ন কেনার টাকা কেউ ফেরত পেয়েছেন, এমন কথা কখনও শোনা যায়নি। তাই মনোনয়ন বাণিজ্য করলে এক আসনে একজন ব্যতীত বাকিদের পুরোটাই ক্ষতির খাতায়।

অন্যদিকে পিআরে যিনি সওদা করবেন, তাঁর হবে 'শিওর সাকসেস'। দলের কাছ থেকে 'বাহলুল মজনুন'-এর বেহেস্তের টিকিট কিনে রেখে দিলেই হলো। ভোটারের দোরগোড়ায় দাঁড়াতে হবে না। প্রার্থীকে। বাড়তি কোনো ঝুঁকি নেই; নির্বাচনী প্রচার নেই; সারাদেশের ভোট গুণে ভাগ্যে শিকে ছিড়লে পৌঁছে যাবেন সংসদে। শুধু দলের যারা হর্তাকর্তা, তাদের আশীর্বাদ মাথায় থাকলেই তাতা থৈথৈ। ফলে প্রথাগত নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার ঝুঁকিসহ মনোনয়ন কিনতে যে দর দিতে হয়ে থাকতে পারে; পিআরে তার চেয়ে দর হবে নিশ্চিত অনেক গুণ-তা শেয়ারবাজারে ঘোরাঘুরি না করলেও ঠাহর করা যায়। প্রথাগত সংসদ সদস্যের তুলনায় পিআরে হওয়া সংসদ সদস্যকে যুক্তিসংগতভাবে হতে হবে দলের প্রতি আরও অধিক সমর্পিত। দলের মালিকপক্ষ হয়ে উঠবেন একেকজন সামন্ত প্রভু; স্বৈরাচারের প্রপিতামহ।

জনগণের আকাঙ্ক্ষা তাদের প্রতিনিধি স্বচ্ছতার ভেতর দিয়ে নির্বাচিত হোক; সৎ ও যোগ্য হোক; নির্বাচনী এলাকার ভোটারের হয়ে কথা বলুক। সেই মানুষ বাছাইয়ের উপায় কী? প্রথাগত নির্বাচনের বাইরে অন্তত একবার হলেও পিআরে গিয়ে দেখতে ব্যাকুল এক রাজনৈতিক দল। জনগণের আকাঙ্ক্ষা কি মিটবে তাতে? পিআরে যে কেবলই সুনির্মল বায়ুপ্রবাহ- সে ধারণা সম্প্রতি নস্যাৎ করে দিল নেপাল; কিছুদিন আগে শ্রীলঙ্কা। আমাদের পিআর-পেয়ারিরা অবশ্য বলছেন না, সংসদে আসন পেতে হলে প্রদত্ত ভোটের ন্যূনতম কত শতাংশ পেতে হবে। তারা অন্তত একটি আসন পেলেই চলবে-ভাব করছেন এমন। অথচ চেনাজানা দেশগুলোর

মধ্যে তুরস্কের সংসদে আসন পেতে হলে দলের ভোট দরকার ন্যূনতম ৭ শতাংশ; জার্মানি, ইন্দোনেশিয়া ও শ্রীলঙ্কায় ৫ শতাংশ; নেপালে আরেকটু কম- অন্তত ৩ শতাংশ।

অভিজ্ঞতা বলে, কোনো জাতীয় নির্বাচনে কখনোই চারটির বেশি রাজনৈতিক দল ৫ শতাংশের ওপরে ভোট পায়নি। অনুসরণীয় দেশগুলোর নজির ধরে আমাদেরও দলের ন্যূনতম প্রাপ্ত ভোট ৫ শতাংশ বিবেচনায় আনলে পিআর পছন্দওয়ালাদের অবস্থান কোথায় থাকে, দেখা দরকার। তবে আমাদের

দল দেখবে না। ভোটার ভোট দেবে তার প্রতিনিধিত্ব করতে পারবে এমন প্রার্থীকে। বিজয়ী প্রার্থীকে পেতে হবে অর্ধেক সংখ্যকের বেশি ভোট। প্রয়োজনে দুই দফা ভোট হবে যদি কেউ ৫০ শতাংশের বেশি ভোট না পান। দ্বিতীয় দফায় প্রথম দুজনের মধ্যে ভোট হবে। এমনকি আমরা তিন দফা ভোটও করতে পারি। প্রথম দফায় কেউ ৫০ শতাংশ না পেলে দ্বিতীয় দফায় তাদের মধ্যে ভোট হবে; যারা ১২ দশমিক ৫ শতাংশের বেশি ভোট পাবেন, মানে যাদের জামানত বাঁচবে। আর তৃতীয়

জনগণের আকাঙ্ক্ষা- তাদের প্রতিনিধি স্বচ্ছতার ভেতর দিয়ে নির্বাচিত হোক; সৎ ও যোগ্য হোক; নির্বাচনী এলাকার ভোটারের হয়ে কথা বলুক। সেই মানুষ বাছাইয়ের উপায় কী? প্রথাগত নির্বাচনের বাইরে অন্তত একবার হলেও পিআরে গিয়ে দেখতে ব্যাকুল এক রাজনৈতিক দল। জনগণের আকাঙ্ক্ষা কি মিটবে তাতে?

বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল এ ক্ষেত্রে

ইসরায়েলকে অনুসরণ করে দলের ন্যূনতম ভোট ১ দশমিক ৫ শতাংশ বা তারও কম নির্ধারণের দাবি তুলতে পারে।

দলানুগত হয়ে নির্বাচন না করে স্বাধীন-মুক্ত বিহঙ্গের মতো নির্বাচন সংঘটন করার একটা বিকল্প ভাবলে কেমন হয়! রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্য কমিশনে একমত হয়েছে স্থানীয় সরকারে নির্দলীয় নির্বাচনের। তাতে নাকি স্থানীয় সরকারে কেবলই পূত-পবিত্র মানুষ নির্বাচিত হবেন। স্থানীয় পর্যায়ে বইবে সুশাসনের শীতল পরশ। হোক না জাতীয় পর্যায়েও সেই পরশ পাওয়ার ব্যবস্থা করা। প্রতিটি আসনে নির্বাচন হোক নির্দলীয়ভাবে। যার মুরোদ আছে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। ভোটার কোনো

দফায় প্রথম দুজনের মধ্যে যদি দ্বিতীয় দফায়ও কেউ ৫০ শতাংশের ওপর ভোট না পান, তারপর সংসদ সদস্যরা রাজনৈতিক দলে যোগ দেবেন, জোট করবেন, সরকার গঠন করবেন। কেউ সরকার পক্ষে থাকবেন, কেউ বিপক্ষে। তাতে উপকার? কেউ দলদাস হবে না; থাকবে না ৭০ অনুচ্ছেদের খড়া। দল বা ব্যক্তি কারও স্বেচ্ছাচারী হওয়ার কোনো উপায়ই থাকবে না।

সরকারের স্থায়িত্ব? সেটা পিআরে যেমন হবে, এতেও প্রায় তেমনি- একটু উনিশ-বিশ। হোক না নতুন পদ্ধতি; আমরা একটু অন্যরকম হই।

আকম সাইফুল ইসলাম চৌধুরী: অবসরপ্রাপ্ত
অতিরিক্ত সচিব

27/09/2025

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন একটি অবিস্মরণীয় ঘটনা। সেনাশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ৯ বছরের স্বৈরশাসনের অবসানের পর এই নির্বাচনই ছিল বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার আনুষ্ঠানিক প্রথম পদক্ষেপ। দুঃখজনক হলেও সত্য, আজকের তরুণ প্রজন্মা এই গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ঘটনা সম্পর্কে প্রায় অজ্ঞ। পাঠ্যপুস্তকে এর স্থান নেই, জাতীয় আলোচনাতেও এর অনুপস্থিতি লক্ষণীয়। অথচ এই একটি নির্বাচনই আমাদের শিখিয়েছে, রাজনীতি কেবল স্লোগানসর্বস্ব বা শক্তি প্রদর্শনের মঞ্চ

আওয়ামী লীগের পরাজয়ের মূল কারণগুলোর মধ্যে ছিল অতিরিক্ত আত্মতুষ্টি, গণমাধ্যমে তাদের বিজয়ী মনোভাবের প্রকাশ, দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং প্রচারণায় অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস। অন্যদিকে বিএনপি নিজেদের একটি সাধারণ, নির্ভরযোগ্য এবং 'বিকল্প' শক্তি হিসেবে জনগণের কাছে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছিল।

নয়; এটি জনগণের হৃদয়ের স্পন্দন অনুধাবনের এক সূক্ষ্ম, জটিল প্রক্রিয়া।

১৯৮২ সালে সামরিক প্রধান হিসেবে ক্ষমতা দখলের পর এরশাদ একটি ছদ্ম-গণতান্ত্রিক কাঠামো তৈরির চেষ্টা করেন। 'নির্বাচন', 'দল গঠন', 'সংবিধান সংশোধন'-সবই ছিল তাঁর ক্ষমতাকে বৈধতা দেওয়ার কৌশল মাত্র। তবে ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত দেশের ছাত্রসমাজ, পেশাজীবী সংগঠন এবং বিএনপি-আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন দুটি প্রধান রাজনৈতিক জোটের সম্মিলিত ও ধারাবাহিক আন্দোলনের মুখে তাঁর শাসনের ভিত নড়বড়ে হয়ে যায়। ফলস্বরূপ, ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদ পদত্যাগে বাধ্য হন। এরপর প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে একটি নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়, যা জনগণের মধ্যে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক নির্বাচনের এক নতুন প্রত্যাশা জাগিয়ে তোলে। ওই নির্বাচনে সদ্য গণআন্দোলন থেকে বেরিয়ে আসা বিএনপি সাংগঠনিকভাবে কিছুটা দুর্বল ছিল। ৩০০ আসনে প্রার্থী খুঁজে বের করতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রে তাদের অরাজনৈতিক বা কম পরিচিত স্থানীয় ব্যক্তিদের মনোনয়ন দিতে হয়েছে। কিন্তু এই সাংগঠনিক

দুর্বলতাই তাদের মধ্যে এক ধরনের কৌশলগত নম্রতা ও জনসংযোগমুখী মানসিকতা তৈরি করে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ ছিল বিপুল আত্মবিশ্বাসে ভরপুর। এমনকি নির্বাচনের আগেই দলের ভেতরে মন্ত্রিসভার পদ বণ্টন নিয়ে আলোচনা এবং বিভিন্ন স্থানে বিজয় উৎসবের আয়োজন শুরু হয়ে গিয়েছিল। নির্বাচনের দিন দেশের জনগণ অভূতপূর্ব উৎসাহে ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত হয়, রাতে একের পর এক আসনে বিএনপির বিজয় নিশ্চিত হতে থাকে। প্রাথমিকভাবে এটিকে 'অঘটন' মনে হলেও, দ্রুতই এটি একটি অকাট্য বাস্তবতায় রূপান্তরিত হয়। চূড়ান্ত ফলে বিএনপি ১৪০টি আসন পেয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে, যেখানে আওয়ামী লীগ পায় মাত্র ৮৮টি আসন। এরশাদের জাতীয় পার্টি ও অন্যান্য দল বাকি আসনগুলো লাভ করে। আওয়ামী লীগের পরাজয়ের মূল কারণগুলোর মধ্যে ছিল অতিরিক্ত আত্মতুষ্টি, গণমাধ্যমে তাদের বিজয়ী মনোভাবের প্রকাশ, দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং প্রচারণায় অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস। অন্যদিকে বিএনপি নিজেদের একটি সাধারণ, নির্ভরযোগ্য এবং 'বিকল্প' শক্তি হিসেবে জনগণের কাছে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছিল। এই নির্বাচন সুস্পষ্টভাবে দেখিয়ে দেয় যে, রাজনৈতিক ফল চূড়ান্তভাবে ঘোষিত না হওয়া পর্যন্ত কিছুই নিশ্চিত নয়। জনগণের মন বুঝতে না পারলে সব আয়োজন, ইতিহাস বা প্রচারণাই অর্থহীন হয়ে যেতে পারে। বর্তমান রাজনৈতিক দৃশ্যপটেও ১৯৯১ সালের নির্বাচনের শিক্ষা অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। বিএনপি যেন ধরেই নিয়েছে যে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাদের বিজয়ের দরজা খুলে গেছে। তবে জনগণ কাকে ভোট দেবে, তা নির্ভর করে তাদের নিজস্ব বাস্তবতা, অভিজ্ঞতা এবং ভবিষ্যৎ নির্ভরতার আশার ওপর। সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয়তা, বিশাল মিছিলের আয়োজন-দিন শেষে ভোটের মাঠে খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না। গণতন্ত্রের মর্মার্থ এখানেই নিহিত-ক্ষমতা নেতার হাতে নয়, জনগণের হাতে। জনগণের মানসিক অবস্থা ও প্রকৃত চাহিদা অনুধাবন করতে ব্যর্থ হলে, যত বড় আন্দোলন, যত সুমহান ইতিহাস, যত সুসংগঠিত প্রচার বা মিডিয়া সমর্থনই থাকুক না কেন, তা বিজয়ের নিশ্চয়তা দিতে পারে না। আত্মবিশ্বাস ভালো, তবে তা যদি মাত্রাতিরিক্ত হয়, তাহলে তা কখনোই ভালো ফলাফল বয়ে আনে না।

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বপ্নদর্শী পথ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share