Do you know?

Do you know? "Do you know? Even a single Google search leaves a digital footprint—because curiosity isn’t silent, it’s traceable." 🔍 Do You Know? – Curated by Md.

Khairul Alam Welcome to “Do You Know?” — where curiosity meets expertise. This page is powered by Md. Khairul Alam, a seasoned transport and logistics professional with 17+ years of leadership experience across top-tier industries in Bangladesh.

🚛 From fleet optimization and cost control to ERP integration and compliance mastery, I’ve built a career driving operational excellence. My passion lies

in turning complex logistics into simplified, smart solutions — and now, I’m here to share fascinating facts, little-known industry insights, and everyday wonders that make you go... “Do you know?”

📘 Credentials:

Master’s in Management

PGDLSCM & PCWIM certified

Specialist in transport strategy, regulatory compliance, and team empowerment

💡 Whether it's facts on human behavior, transport mysteries, supply chain innovations, or fun trivia — this page is for the curious minds who love to learn something new, every day. Stay connected, stay curious!

02/09/2025

Do you know?
এ্যামাজন জঙ্গলকে পৃথিবীর “ফুসফুস” বলা হয়। তবে এর ভেতরে অনেক অজানা ও চমকপ্রদ তথ্য আছে—

1. নিজস্ব আবহাওয়া তৈরি করে
এ্যামাজন জঙ্গল এতটাই বিশাল যে এটি নিজেই বৃষ্টি তৈরি করে। গাছপালা থেকে যে পরিমাণ জলীয়বাষ্প নির্গত হয়, তা মিলে পুরো জঙ্গলে এক প্রাকৃতিক আর্দ্রতা-চক্র তৈরি করে, যা স্থানীয় ও বৈশ্বিক আবহাওয়াকে প্রভাবিত করে।

2. অন্ধকার নদী (Rio Negro)
এ্যামাজনের অন্যতম নদী Rio Negro-এর পানি কালো রঙের, যেন কফির মতো। এতে ট্যানিন নামের জৈব উপাদান থাকে, যা পাতা ও উদ্ভিদ পচে যাওয়ার ফলে পানিতে মিশে যায়।

3. জঙ্গলের নিচে লুকানো সভ্যতা
গবেষকরা স্যাটেলাইট চিত্র থেকে জানতে পেরেছেন, এ্যামাজনের ঘন জঙ্গলের ভেতরে বহু প্রাচীন নগর ও মানব সভ্যতার চিহ্ন লুকিয়ে আছে। গাছপালা এত ঘন হয়ে গেছে যে এসব স্থাপত্যশিল্প হাজার বছর ধরে অদৃশ্য ছিল।

4. সবচেয়ে বেশি জীববৈচিত্র্য
পৃথিবীর সব প্রজাতির প্রায় ১০% কেবল এই জঙ্গলে পাওয়া যায়। শুধু পিঁপড়ার ২,৫০০ টির বেশি প্রজাতি এখানে রয়েছে।

5. আলো কখনো পৌঁছায় না
এ্যামাজনের গাছপালা এত ঘন যে জঙ্গলের মাটিতে সূর্যের আলো প্রায় পৌঁছায় না। অনেক জায়গায় দিনের বেলায়ও অন্ধকার মনে হয়।

6. জীবন্ত ওষুধের ভান্ডার
আধুনিক ওষুধে ব্যবহৃত প্রায় ২৫% উপাদান এ্যামাজনের উদ্ভিদ থেকে এসেছে। কিন্তু এখনও এর ৯০% গাছপালা বিজ্ঞানীরা গবেষণা করেননি।

7. গোপনীয় উপজাতি
এ্যামাজনে এমন কিছু উপজাতি আছে যারা কখনো বাইরের দুনিয়ার সাথে যোগাযোগ করেনি। তারা সম্পূর্ণ আলাদা নিয়মে শতাব্দী ধরে বসবাস করছে।

31/08/2025

Do you know?

এন্টার্কটিকা নিয়ে কিছু রহস্যময় ও অজানা তথ্য নিচে দিলাম – ❄️🌍

1. রক্ত ঝর্ণা (Blood Falls): এন্টার্কটিকার টেইলর হিমবাহ থেকে লাল রঙের পানি বের হয়। এটি লোহার অক্সিডেশনের কারণে ঘটে, কিন্তু দেখতে মনে হয় যেন হিমবাহ থেকে রক্ত ঝরছে।

2. সবচেয়ে শুকনো মরুভূমি: এন্টার্কটিকা শুধু বরফে ঢাকা নয়, এর কিছু অংশ পৃথিবীর সবচেয়ে শুকনো মরুভূমি। McMurdo Dry Valleys অঞ্চলে প্রায় ২০ লাখ বছর ধরে বৃষ্টি বা তুষারপাত হয়নি।

3. বরফের নিচে আগ্নেয়গিরি: এন্টার্কটিকার বরফের নিচে প্রায় ১৩৮টি আগ্নেয়গিরি রয়েছে। এর মধ্যে মাউন্ট এরেবাস (Mount Erebus) সক্রিয় আগ্নেয়গিরি, যেটি পৃথিবীর সবচেয়ে দক্ষিণের সক্রিয় আগ্নেয়গিরি।

4. নিজস্ব টাইমজোন নেই: এন্টার্কটিকায় কোনো সরকার বা দেশ নেই, তাই এর নির্দিষ্ট টাইমজোনও নেই। গবেষণা কেন্দ্রগুলো তাদের নিজ নিজ দেশের সময় ব্যবহার করে।

5. মহাকাশের মতো পরিবেশ: অনেক বিজ্ঞানী এন্টার্কটিকাকে "পৃথিবীর মহাকাশ ল্যাব" বলেন। এর পরিবেশ এতটাই চরম যে নাসা এখানে গবেষণা করে দেখে মহাকাশে (বিশেষ করে মঙ্গল গ্রহে) জীবন টিকে থাকতে পারে কি না।

6. বরফের ভাণ্ডার: পৃথিবীর প্রায় ৭০% মিঠা পানি এন্টার্কটিকার বরফে জমে আছে। যদি এই বরফ সম্পূর্ণ গলে যায়, তবে সমুদ্রপৃষ্ঠ প্রায় ৬০ মিটার পর্যন্ত বেড়ে যাবে।

27/08/2025

Do you know?

👉 বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন যে সমুদ্রের তলদেশে “লেক” বা “হ্রদ” আছে! একে বলা হয় Brine Pool (ব্রাইন পুল)। এগুলো সমুদ্রের নিচে ছোট ছোট লবণাক্ত হ্রদের মতো দেখতে, যেগুলোতে পানি আশেপাশের সমুদ্রের পানির চেয়ে অনেক বেশি ঘন ও লবণাক্ত হওয়ায় সাধারণ সমুদ্রের পানি ভেতরে ঢুকতে পারে না। এই পানির প্রান্তে ঢেউও দেখা যায়, যেন সত্যিই সমুদ্রের ভেতর আলাদা একটা হ্রদ আছে!

চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, এগুলোর ভেতরে অক্সিজেন থাকে না, তাই সাধারণ প্রাণী বাঁচতে পারে না, তবে অদ্ভুত ধরনের ব্যাকটেরিয়া আর কিছু বিশেষ প্রাণী সেখানে টিকে থাকে।

26/08/2025

Do you know?

🌍✨ হারানো সভ্যতার রহস্য ✨🌍

হাজার বছর আগে, তুরস্কের এক পাহাড়ের নিচে ঘুমিয়ে ছিল এক অজানা পৃথিবী—
গোবেকলি তেপে।
মানুষ তখনো শিকারি-সংগ্রাহক ছিল, কিন্তু তারা তৈরি করেছিল বিশাল পাথরের মন্দির।
কোনও যন্ত্র ছাড়াই, কোনও লিখিত ভাষা ছাড়াই!

একইভাবে, সাগরের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছে ইস্টার আইল্যান্ডের মোয়াই মূর্তি,
যেন নীরব প্রহরী…
কাকে পাহারা দিচ্ছে তারা? কেনই বা তাদের নির্মাতারা হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেল?
আজও বিজ্ঞানীরা উত্তর খুঁজে পাননি।

হয়তো ইতিহাস বইতে লেখা সভ্যতার বাইরে,
এখনও অন্ধকারে লুকিয়ে আছে শত শত হারানো মানব সভ্যতা,
যাদের গল্প একদিন আলোয় আসবে।

25/08/2025

Do you know?

🌍 Tartaria কী?

Tartaria বা Tartary একটি ঐতিহাসিক নাম। এটি কোনো আধুনিক দেশের নাম নয়, বরং মধ্যযুগ ও প্রাচীন মানচিত্রে (old maps) ব্যবহার হতো।
মূলত এটি একটি বিশাল অঞ্চলকে বোঝাতো, যা এখনকার—

রাশিয়ার সাইবেরিয়া অঞ্চল

মধ্য এশিয়া (Kazakhstan, Uzbekistan, Turkmenistan, Kyrgyzstan)

মঙ্গোলিয়া

এমনকি চীনের কিছু অংশ
অর্থাৎ একসময় ইউরোপিয়ান মানচিত্রে এই পুরো বিশাল অঞ্চলকে "Tartary" বা "Tartaria" নামে উল্লেখ করা হতো।

🔹 নামকরণের ইতিহাস

“Tartar” শব্দটি এসেছে মধ্য এশিয়ার তাতার (Tatar) নামক যাযাবর জনগোষ্ঠী থেকে।

ইউরোপীয় ভ্রমণকারীরা (Marco Polo সহ) ও মানচিত্রকাররা (Cartographers) এই নাম ব্যবহার করেছিল।

১৬শ শতক থেকে ১৯শ শতকের মানচিত্রে “Tartaria” লেখা হতো।

🔹 মানচিত্রে বিভাজন

পুরনো মানচিত্রে Tartaria কে কয়েক ভাগে দেখানো হতো:

1. Great Tartary → সাইবেরিয়ার বড় অংশ

2. Chinese Tartary → চীনের উত্তর অংশ

3. Independent Tartary → মধ্য এশিয়া (আজকের Kazakhstan ও আশেপাশে)

4. Little Tartary → Crimea ও কৃষ্ণ সাগরের চারপাশ

🔹 Tartaria সংক্রান্ত বিতর্ক

আজকের দিনে “Tartaria” নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র তত্ত্ব (conspiracy theory) প্রচলিত আছে।
কিছু লোক বিশ্বাস করে—

এখানে একটি প্রাচীন উন্নত সভ্যতা ছিল, যাদের ইতিহাস পরে লুকানো বা ধ্বংস করা হয়েছে।

কিছু ইউটিউব, ব্লগ ও ওয়েবসাইটে “Tartarian Empire” নামে এক রহস্যময় সাম্রাজ্যের কথা বলা হয়।

দাবি করা হয়, সেই সভ্যতার উন্নত স্থাপত্য, বিদ্যুৎ প্রযুক্তি ছিল, যা ইতিহাস বইয়ে উল্লেখ নেই।

👉 তবে ইতিহাসবিদদের মতে, এগুলো প্রমাণহীন দাবি। Tartaria আসলে শুধু একটি ভৌগোলিক নাম, কোনো সাম্রাজ্যের প্রমাণ নেই।

🔹 বাস্তব ইতিহাস বনাম মিথ

✅ বাস্তব: Tartaria = মধ্য এশিয়া + সাইবেরিয়া অঞ্চলকে বোঝাতে ইউরোপিয়ান মানচিত্রে ব্যবহৃত নাম।

❌ মিথ: এটি কোনো হারানো সুপার সভ্যতা বা গোপন সাম্রাজ্য ছিল—এমন কোনো প্রমাণ নেই।

🔹 সংক্ষেপে

Tartaria মূলত পুরনো মানচিত্রে একটি ভৌগোলিক অঞ্চল, যা আজকের রাশিয়া, মধ্য এশিয়া ও মঙ্গোলিয়ার অংশে বিস্তৃত ছিল।
আজকের দিনে এটি নিয়ে অনেক গল্প ও ষড়যন্ত্র তত্ত্ব আছে, কিন্তু ইতিহাসবিদদের মতে এটি শুধু একটি নাম/ভূখণ্ড, কোনো “হারানো সাম্রাজ্য” নয়।

23/08/2025

Do you know?
👉 এভারেস্ট আসলে এখনও “বাড়ছে”!
প্রতি বছর টেকটোনিক প্লেটের কারণে এভারেস্ট প্রায় ৪ মিলিমিটার উঁচু হয়। তাই বিজ্ঞানীরা নিয়মিত এর উচ্চতা মাপেন।

আরও মজার ব্যাপার হলো, এভারেস্টের চূড়ায় সমুদ্রের জীবাশ্ম (fossilized seashells) পাওয়া গেছে! কারণ লক্ষ লক্ষ বছর আগে হিমালয় ছিল সমুদ্রের নিচে, পরে ভূত্বকের সংঘর্ষে তা উঁচু হয়ে উঠে আসে। 🌊

19/08/2025

আমার সাথে এড আছেন এমন সকলের উদ্দেশ্যে জানাচ্ছি যে, আজকে সকাল থেকে একটা নাম্বার থেকে আমাকে বারবার হুমকি প্রদান করে বলা হয় আমার একটা ভিডিও আমার ফ্রেন্ডলিষ্টের সবার কাছে পাঠানো হবে। আমি এই বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করেছি। কেউ কোন বিষয়ে বিব্রত হলে সাথে সাথে আমাকে জানানোর অনুরোধ জানাচ্ছি।

Do you know?পৃথিবীর সমুদ্রের গভীরে এমন একটি "লেক" বা হ্রদ আছে যা পানির নিচেই অবস্থিত!এগুলোকে বলা হয় “Brine Pool” বা “পান...
19/08/2025

Do you know?

পৃথিবীর সমুদ্রের গভীরে এমন একটি "লেক" বা হ্রদ আছে যা পানির নিচেই অবস্থিত!
এগুলোকে বলা হয় “Brine Pool” বা “পানির নিচের হ্রদ”। এগুলো আসলে অতিরিক্ত লবণাক্ত পানির কারণে তৈরি হয়, যা চারপাশের সাগরের পানির চেয়ে অনেক ঘন। ফলে এগুলো আলাদা একটি হ্রদের মতো দেখায়। আশ্চর্যের বিষয়, সাধারণ মাছ বা সামুদ্রিক প্রাণী সেখানে ঢুকলেই মারা যায়, কিন্তু কিছু বিশেষ ব্যাকটেরিয়া ও অদ্ভুত জীব সেখানে টিকে থাকতে পারে।

👉 সহজভাবে বললে, সাগরের ভেতরে আবার ছোট্ট এক সাগর লুকিয়ে আছে!

With শারীফ আনোয়ার স্বদেশ – I just got recognized as one of their top fans! 🎉
19/08/2025

With শারীফ আনোয়ার স্বদেশ – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

18/08/2025

Do you know?👉

পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পাহাড় হিমালয় নয়, বরং মাউনা কেয়া (Mauna Kea), যা হাওয়াই দ্বীপে অবস্থিত।
এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪,২০৫ মিটার উঁচু হলেও, সমুদ্রের নিচের অংশসহ গোড়া থেকে চূড়া পর্যন্ত এর আসল উচ্চতা প্রায় ১০,২১০ মিটার—যা এভারেস্ট থেকেও বেশি।

অর্থাৎ, যদি পানির নিচের অংশ ধরা হয়, তবে মাউনা কেয়াই পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পাহাড়!

15/08/2025

চোখের একটি অজানা ও মজার তথ্য হলো – মানুষের চোখ প্রায় ১ কোটি (১০ মিলিয়ন) ভিন্ন ভিন্ন রঙ আলাদা করতে পারে 👁️✨।

এমনকি আমাদের চোখের রঙ শনাক্ত করার ক্ষমতা এতটাই উন্নত যে, সূর্যাস্তের লালচে-কমলা আভা থেকে শুরু করে মেঘলা দিনের ধূসর নীলের ক্ষুদ্রতম পার্থক্যও আমরা বুঝে ফেলতে পারি — যা অনেক প্রাণীর পক্ষে সম্ভব নয়।

Address

Chittagong
2412

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Do you know? posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share