সে কথা রাখেনিツ-Se Kotha Rakheni

সে কথা রাখেনিツ-Se Kotha Rakheni প্রেমকাহিনী,রহস্যগল্প,উপন্যাস,পারিবারিক গল্প,ভৌতিক গল্প,নারী বিষয়ক কাহিনী,ইত্যাদি গল্প দেয়া হয়।

10/07/2023
পাওয়ার ইচ্ছে যদি দূজনের থাকে,তাহলে পূ'র্ণতা অস'ম্ভব কিছু নয়। দূ'র্ব'ল মন নিয়ে কখনো প্রেমিক হওয়া যায় না,ভালোবাসতে স'ৎ সা'...
10/07/2023

পাওয়ার ইচ্ছে যদি দূজনের থাকে,তাহলে পূ'র্ণতা অস'ম্ভব কিছু নয়। দূ'র্ব'ল মন নিয়ে কখনো প্রেমিক হওয়া যায় না,ভালোবাসতে স'ৎ সা'হ'স লাগে। যাকে ভালোবাসেন তাকে সরাসরি বিয়ের প্র'স্তাব দিন,প্রেমের না। এতে করে আপনার ভালোবাসার মানুষকে পাওয়া সহজ হবে।আজ-কালকার প্রেমে কোন বি'শ্বা'স নেই,ক্ষ'ণে ক্ষ'ণে মন পরিবর্তন হয় মানুষের।তাই যাকে ভালোবাসুন তাকে বিয়ে করে ফেলুন,হারাম স'ম্পর্ক কখনো সফল হয় না,হলেও সেই স'ম্পর্কে সুখ থাকে না।

লেখা: আরনিব উর্ফি

28/01/2023

💙 Alhamdulillah

╭──────────────────╮
🌸 𝐄𝐯𝐞𝐫𝐲 𝐌𝐮𝐬𝐥𝐢𝐦𝐬 𝐈𝐝𝐞𝐧𝐭𝐢𝐭𝐲 🌸
╰──────────────────╯

𝙽𝚊𝚖𝚎 : 𝐌𝐮𝐬𝐥𝐢𝐦.
𝙵𝚊𝚝𝚑𝚎𝚛'𝚜 𝙽𝚊𝚖𝚎 : 𝐀𝐝𝐨𝐦 (আ:)
𝙲𝚛𝚎𝚊𝚝𝚘𝚛 : 𝐀𝐥𝐥𝐚𝐡
𝙸𝚍𝚎𝚊𝚕 : 𝐌𝐮𝐡𝐚𝐦𝐦𝐚𝐝 (সা.)
𝙷𝚘𝚕𝚢 𝙱𝚘𝚘𝚔 : 𝐐𝐮𝐫𝐚𝐧
𝚁𝚎𝚕𝚒𝚐𝚒𝚘𝚗 : 𝐈𝐬𝐥𝐚𝐦
𝙸𝚍𝚎𝚗𝚝𝚒𝚝𝚢 : لَا إِلٰهَ إِلَّا الله مُحَمَّدٌ رَسُولُ الله‎
𝙷𝚘𝚋𝚋𝚒𝚎𝚜 : 𝐍𝐚𝐦𝐚𝐳 𝟓 𝐭𝐢𝐦𝐞𝐬 𝐚 𝐝𝐚𝐲
𝙿𝚛𝚎𝚜𝚎𝚗𝚝 𝙰𝚍𝚍𝚛𝚎𝚜𝚜 : 𝐃𝐮𝐧𝐢𝐲𝐚
𝙿𝚎𝚛𝚖𝚊𝚗𝚎𝚗𝚝 𝙰𝚍𝚍𝚛𝚎𝚜𝚜 : 𝐉𝐚𝐧𝐧𝐚h (𝐈𝐧 𝐬𝐡𝐚 𝐚𝐥𝐥𝐚𝐡)

26/01/2023

---- 🍂ভাবতে খুব অবাক লাগে তুমি অন্য কারো,
কার সাথে আজ বায়না গুলো ভাগাভাগি করো।🥺🥀
কার চোখের ওই চাউনিতে আজ তোমার লজ্জা কাটে,
ওরে মেনে নিতে আজ পারছিনা আমি তুমি অন্যের সাথে।💔🥹

25/01/2023

১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (শনিবার) দিবাগত রাতে পবিত্র শবে মেরাজ পালিত হবে। ইসলাম ধর্মমতে লাইলাতুল মেরাজ বা
মেরাজের রাত (যা সচরাচর শবেমেরাজ নামে অধিকতর পরিচিত) হচ্ছে যে রাতে ইসলামের নবি মুহাম্মদ (সা:) ঐশ্বরিক উপায়ে ঊর্ধ্বাকাশে আরোহণ করেছিলেন এবং স্রষ্টার সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন। অনেক মুসলমান এবাদত-বন্দেগির মধ্য দিয়ে এই রাতটি উদ্‌যাপন করেন।

24/01/2023

তুমি আমার না হলে,এমন দিন না আসুক আমার জীবনে 😅💔 এখন না দেখে হয়তো বেঁচে থাকাটা সম্ভব করছি, তখন বেঁচে থাকাও দায় হয়ে যাবে 💔😅
তখন মন চাইবে দৌরে গিয়ে জরিয়ে ধরি, কিন্তু তখন হয়তো সম্ভব হয়ে উঠবে না আর - তবে চাইবো এমন মূহুর্ত বিচ্ছেদ এর পর আর কারো জীবনে না আসুক। 🥺

18/01/2023

এমন একটা সময় ছিলো, মায়াবী রাত নিঝুম ছিলো🥲❤️
তখন আকাশে ছিলো তারা, চাঁদের আলো ফোয়ারা।
তোমার হাতে হাত ছিলো, হৃদয়ে ❣️গুন্জন চলছিল,

🥹নীরবে এই মন নিয়েছিলে, কেন তা ফিরিয়ে 💔দিলে।
চাঁদ আছে আকাশে, নীরবতা বাতাসে।
সবকিছু আগের মতো, শুধু তুমি নেই আমার🥺 সাথে।
তোমার আমার পথ আজ চলে গেছে, দূরে কোথাও
সীমাহীন অজানায়।🍂🥲🪷🌿

18/01/2023

----°•তুমি টেম্পোরারি ছিলে-💔🥀
কিন্তু তোমার সাথে আলাপ হওয়ার পর
Life-lessons পার্মানেন্ট ছিলো ❤️‍🍂🥲

18/01/2023

অবহেলার শেষ পরিণতি-
যে মানুষটা তোমাকে মেসেজের পর মেসেজ কল এর পর কল দিয়ে যাচ্ছে। আর তুমি সে মানুষটার মেসেজগুলো কল গুলো পেয়ে বিরক্ত, হয়তো একদিন এমন আসবে যে সেই মানুষটার কল বা মেসেজ এর জন্য তুমি পাগলের মত অপেক্ষা করবে।

হয়তো সেদিন সে মানুষটা তোমার অবহেলা পেতে পেতে অনেকটা দূরে চলে যাবে, তখন হয়তো তোমার হাজারো কান্না তাকে আর তোমার কাছে ফিরিয়ে আনতে পারবে না। আমরা মানুষগুলোই এমন আমাদের কাছে যখন যেটা থাকবে তখন সেটার সঠিক মূল্যায়ন আমরা করতে পারি না।

সেটাই হয়তো নিয়ম- নিয়তির এটাই খেলা, আমরা আমাদের জিনিসগুলোকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে পারিনা। যখন হারিয়ে ফেলি তখন ওই সেই জিনিসটার মূল্য বুঝতে পারি। আমরা মানুষগুলো এমনই অদ্ভুত। তাই আপনাদের একটা কথা বলতে চাই, আপনার প্রিয় মানুষটি আপনার কাছে থাকতেই তাকে মূল্যায়ন করুন। (তাকে Importance দিন) না হলে তাকে হারিয়ে ফেললে আর কখনোই ফিরে পাবেন না। আর যদি কখনো পেয়েও যান আগের মত সেই অনুভূতিগুলো কাজ করবে না। তাই আপনার প্রিয় মানুষটি থাকতেই তাকে গুরুত্ব দিন

13/01/2023

আমি আর আসবো না তোমার আঙিনায়
কোনোদিন করব না বিরক্ত তোমায়,
তুমি বুঝবে সেদিন আর খুজবে আমায়
যেদিন চলে যাবো কোনো দূর অজানায়;

নিবিড় অন্ধকারে স্মৃতির বিচরণ ,ভেবে যায় তোমাকে নির্লজ্জ এ মন;
কিছু কথা লিখে গেছি পুরোনো ডায়েরীতে ;
পড়ে নিও খুব গোপনে সময় হয় যখন ,নিবিড় অন্ধকারে স্মৃতির বিচরণ

জানি ভুল ছিলো আমারো ,ক্ষমা করে দিতেই পারো
বলে গেলে না তুমি কিছুই;
এটাই আক্ষেপ!!!!!

13/01/2023

জানি না কি অদ্ভুত মায়া আছে তোমার মাঝে...!! __মুখ দিয়ে যতই বলি আর বিরক্ত করব না...!!! দিন শেষে তোমার সাথে কথা বললেই শান্তি লাগে না!!🙂 __আমি জানি না কোনটা ভালোবাসা...! কিন্তুু ঘুম থেকে উঠলে সবার আগে তোমার কথা মনে হয়...! ____সারাদিন শত কাজের ফাকে ভাবি তুমি কি করছেন? গভীর রাতে হঠাৎ তোমার কথা মনে হলে আমার চোখ দিয়ে...!! আমার অজান্তেই পানি চলে আসে.....!!!!😅 শত শত চিন্তা দূর হয়ে যায় তোমার সাথে ১০ মিনিট কথা বললে...!!🙂 মোট কথা আপনার প্রতি আমার ভালোবাসা আমি মুখে বা লিখেও বুঝাতে পারব না....😅🙂 ___শুধু বলব ছেড়ে যেও না,অনেক ভালোবাসি তোমায়...!!😊

শুধু তুই (পর্ব-০৯) 🔞🔞+কুহু বোঝে আয়ান ওর শয়তানি ধরে ফেলেছে। তাই আর উল্টো দিকে ঘুরে না থেকে আয়ানের দিকে ফেরে। আয়ান বোধ...
13/01/2023

শুধু তুই (পর্ব-০৯) 🔞🔞+

কুহু বোঝে আয়ান ওর শয়তানি ধরে ফেলেছে। তাই আর উল্টো দিকে ঘুরে না থেকে আয়ানের দিকে ফেরে। আয়ান বোধহয় এটারই অপেক্ষায় ছিল এতক্ষণ।কুহু আয়ানের দিকে ফিরতেই আয়ান কুহুর ঠোঁট জোড়া দখল করে নেয়।কুহুও রেসপন্স করতে থাকে। আসতে আয়ান ওর হাত কুহুর পিঠের ওপর নিয়ে গিয়ে কুহুর ড্রেসের ফিতে খুলে দেয় আর পিঠে হাত বুলাতে থাকে। অপরদিকে ওর ঠোঁট তখন কুহুর ঠোঁট পেরিয়ে গলায় ঘাড়ে ছোঁয়া দিতে থাকে।কুহু এবার একটু বেশি উত্তেজিত হয়ে আয়ানের চুল টেনে ধরে আর এক হাত দিয়ে ওকে আরো বেশি আকড়ে ধরে। আয়ান কুহুর গলা থেকে মুখ না তুলেই আলতো হাতে কুহুর ড্রেসটা বুকের ওপর থেকে সরিয়ে দেয়। এবার আসতে আসতে আয়ান ওর হাত কুহুর বক্ষের বাম দিকের সুউচ্চ নরম অংশে চাপ দিতে থাকে।কুহু আয়ানকে নিজের ওপর থেকে ধাক্কা দিয়ে বিছানায় শুইয়ে ওর পরনের টিশার্ট খুলে ফেলে।তারপর নিজে ওর ওপর উঠে এসে ওর গালে, গলায়, বুকে, পেটে ওর ঠোঁটের স্পর্শ দিতে থাকে। কুহুর স্পর্শ পাওয়া মাত্রই আয়ান আরো বেশি উত্তেজিত হতে থাকে। কুহুকে বিছানায় শুইয়ে ওর গলায়, ঘাড়ে ঠোঁট ছোঁয়াতে থাকে যা উত্তেনায় কামড়ে পরিণত হয়।কুহু এবার আয়ানের
মাথা টেনে দুজনার ঠোঁট মিশিয়ে দেয়। আয়ানের জিহ্বা কুহুর মুখের ভিতর বিস্তারিত করতে লাগলে কুহু আয়ানকে আরো চেপে ধরে। আয়ান এবার নিজের ঠোঁট কুহুর গলা বেয়ে নামিয়ে এনে কুহুর বক্ষবৃত্ত স্পর্শ করায়।ফলে আপনা আপনিই কুহুর মুখ থেকে শিৎকার বেরিয়ে আসে। কিছুক্ষণ কুহুর বুকে ওভাবে আদর করার পর কুহুর জামাটা পুরোটা খুলে দেয়। এবার আয়ান নিজের ঠোঁট কুহুর পেটের ওপর বুলাতে থাকে।নাভির কাছে আয়ানের ঠোঁটের স্পর্শ পেয়ে কুহু গোঙাতে শুরু করল। আয়ান কুহুর স্বরে আরো বেশি এগ্রেসিভ হয়ে উঠলো।নাভির একটু নিচে মেয়েদের ” বিশেষ অঙ্গে আয়ানের হাত ও জিভের ছোঁয়া পেয়ে কুহু আর নিজেকে সামলাতে রাখতে পারল না। আয়ানকে বিছানায় শুইয়ে ওর পরনের প্যান্ট খুলে ওর স্পর্শকাতর অঙ্গে ওর জিভ ছোঁয়াতে লাগলো। নিজের শরীরের স্পর্শকাতর অঙ্গে কুহুর জিভের স্পর্শ আয়ানকে আরো বন্য করে তুলল। কুহুকে একটানে বিছানায় নামিয়ে ওর ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে আয়ান নিজেকে কুহুর মধ্যে প্রবেশ করালো। দুজনই দুজনার শরীরের মধ্যে হারিয়ে যেতে লাগল। সারারুম জুড়ে শুধু ওদের দুজনার মুখে একে অপরের নাম আর মৃদু শীৎকার ধ্বনি শোনা যেতে লাগল। ভালোবাসার খেলা শেষ হওয়ার পর আয়ান কুহুর কপালে একটা কিস করে নিজের ক্লান্ত শরীর বিছানায় এলিয়ে কুহুকে নিজের বুকের ওপর শুইয়ে ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে লাগল। আয়ান কুহু! (মৃদু স্বরে)

কুহু: হুমম!
আয়ান:ঠিক আছিস তুই? কোনো porblem হচ্ছে না

তো?

কুহু: আচ্ছা আয়ান আমাদের রিলেশন কতদিনের?

আয়ান:ওই পাঁচ বছরের বেশি।কেন?

কুহু আর আমাদের ফিজিক্যাল রিলেশন কতদিনের? আয়ান: তুই হটাৎ এইসব জিজ্ঞাসা করছিস কেনো? কুহু বলছি সব দাড়া।আগে আনসার দে। আয়ান: তাও তিন বছরের বেশি তো হবেই। কুহু:তিনবছর পরও আমার কোনো problem হতে পারে বলে তোর মনে হয়?!?!

আয়ান:না মানে আজ আমি একটু বেশিই এগ্রেশিভ হয়ে গেছিলাম তাই বলছিলাম....... কুহু:আমি একদম ঠিক আছি(বলে আয়ানের বুকে আলতো চুম্বন করল)

আয়ান:পাগলী একটা (বলে কুহুর চুলের মধ্যে একটা কিস করল)এবার ঘুমা তাড়াতাড়ি ওটে বেজে গেছে। কুহু:কি বলিস এত বাজলো কি করে? (অবাক হয়ে) আয়ান:এত বাজবে না তো কি? আজকে দুজনই একটু বেশিই মুডে ছিলাম তাই টাইম কোথা থেকে চলে গেল ঠিকই পেলাম না। তাই এবার আর কোনো কথা না চুপচাপ ঘুমাও।

কুহু সত্যিই আর কিছু না বলে ঘুমিয়ে পড়ল আর আয়ানও কুহুর মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে একসময় ঘুমের দেশে হারিয়ে গেল।

সকাল ৪ টা,

আয়ানদের রুমের বেল অনেকক্ষন ধরে বেজেই যাচ্ছে। বেলের আওয়াজে আয়ানের ঘুম ভাঙল।কুহুকে নিজের কাছ থেকে সরিয়ে টিশার্ট আর প্যান্ট পরে
কুহুকে ভালোভাবে চাদর দিয়ে ঢেকে আয়ান রুমের

দরজা খুলল।

অরি:তুই জানিস কতক্ষন ধরে দাড়িয়ে আছি আমি বাইরে। আর ফোন কোথায় তোদের একটাও ফোন ধরছিস না বেজে বেজে কেটে যাচ্ছে।

আয়ান:আছে ঘরেই কোথাও আর সরি রে ঘুম ভাঙ্গেনি তো বুঝবো কি করে? অরি: আচ্ছা ঠিক আছে এবার তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে

নীচে আয়। ব্রেকফাস্ট করতে হবে।আর কুহু কই? আয়ান: ওঠেনি ম্যাডাম এখনও।দেখি ঘরে গিয়ে ডাকবো।

অরি:ওর আর কি দোষ বল! সারারাত ঘুমাতে না পারলে এক্ষুনি ঘুম থেকে ওঠা যায়? আয়ান:তাই না! তা কালরাতে তুই আর প্রিয়া কত ঘুমিয়েছিস তা তো আমিও ভালোই বুঝতে পারছি। অরি:না ভাই আমরা সত্যিই কাল রাতে ঘুমিয়েছি। আয়ান:ভালো!ভালো!

অরি:ঠিক আছে!এবার তুই গিয়ে কুহুকে ডাক আর ফ্রেশ হয়ে দুজনই নিচে আয় (এই বলে অরি চলে গেল) আয়ানও কুহুকে ডেকে ফ্রেশ হয়ে নিল।কুহু ফ্রেশ হওয়ার পর দুজনই নিচে গিয়ে সবার সাথে breakfast করলো।তারপর আশেপাশের এলাকায় ঘুরতে লাগলো।

ওই দিনটা ওদের এইভাবেই কেটে গেলো।

পরের দিন থেকে শুরু হল ওদের ঘোরা। এক মেঘমুক্ত ভোরে পৌঁছে গেল ওরা টাইগার হিল এ সূর্যের সোনালী আলোতে মাখা কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে। টাইগার হিল থেকে সূর্যোদয় দেখে Keventers এ বসে
english breakfast chocolate coffee order করে সবাই জমাটি আড্ডায় মেতে উঠল।দার্জিলিং এর অন্যতম আকর্ষণ হল 'toy train' তথা 'Darjeeling Himalayan Railway'..... breakfast করে সেখানে কিছু সময় কাটিয়ে টয় ট্রেনে চড়ে ঘুরে বেড়াতে লাগল বিভিন্ন পাহাড়ী রাস্তা ধরে আবার কখনো কোনো চা বাগান বা মোনাস্ট্রি ঘুরেও কাটিয়ে দিল ওরা সারাটাদিন। আবার কোনো এক অলস বিকালে সবাই মিলে ব্যালকনিতে বসে finest darjeeling tea তে চুমুক দিতে দিতে উপভোগ করতে লাগলো পাহাড়ের - কোলে অস্তমিত সূর্যের রূপ আবার কোনোদিন ওরা ম্যাল এর গা ঘেষে হাঁটতে হাঁটতে পৌঁছে যেত glenary's এ, বাহারী স্বাদের পেস্ট্রি খেতে।

এছাড়াও ওরা রোপওয়েতে চেপে পুরো শহরের এরিয়াল ভিউও উপভোগ করল। Darjeelingএর আরও একটি প্রধান আকর্ষণ হল "Padmaja Naidu Himalayan Zoological Park" এই চিড়িয়াখানাটির বৈশিষ্ট্য হল এখানে বহু হিমালয়ান প্রজাতির দেখা মিলবে। এটি বিশ্বের একমাত্র চিড়িয়াখানা যেখানে 'রেড পান্ডা' এর সংরক্ষণ ও প্রজনন করানো হয়। এই আন্তর্জাতিক মানের চিড়িয়াখানাতে অতি সুপরিকল্পিতভাবে পাহাড়ের ঢাল বেয়ে প্রাণীদের খাঁচাগুলি তৈরী হয়। কখনো মাথা তুলে দেখলেন একটা লোমষ কালো ভাল্লুক পাহাড়ের ঢাল বেয়ে নীচে নেমে আসছে আপনাকে 'hug' করতে, আবার নীচের দিকে তাকিয়ে দেখলেন একটা জিরাফ গলা বাড়িয়ে
আপনার আদর খেতে চাইছে। এছাড়াও snow leopard, tibetian wolf, black panther, himalayan tahr প্রভৃতি দুর্লভ প্রাণীরও দেখা মিলবে এখানে। ওরা ওদের সাথে প্রায় একটা দিনই কাটিয়ে ফিরে এলো হোটেলে।

সাইট সিইং গুলির মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত ও অন্যতম জায়গাটি দার্জিলিং থেকে ১০ কিমি নীচে পাহাড়ী ঝর্ণা ও রংবেরঙের ফুলে সজ্জিত পাহাড়ের ঢালে তৈরী বাগান রক গার্ডেন। এখানে পৌঁছাবার পাহাড়ী রাস্তা খুবই ভয়াবহ কারণ রাস্তার টার্নগুলো খুবই ভয়াবহ। কিন্তু দুপাশের অপরূপ সৌন্দর্য্য ওদের সব ভয় গায়েব করে দিচ্ছিল। গাঢ় সবুজ পাহাড়ের কোলে ছোটো ছোটো জোনাকির মত বাড়ি, পাহাড়ের ঢালে জমে থাকা পেঁজা তুলোর মত মেঘ ওদেরকে মনে করিয়ে দিচ্ছিল Belva Plain নামক american কবির সেই উক্তি "danger hides in beauty and beauty hides in danger"

পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত রেলওয়ে স্টেশন ঘুম, আছে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০,০০০ ফুট উঁচু পাহাড়ের চূড়া থেকে অপূর্ব সুন্দর সূর্যোদয় দেখা,পৃথিবীর বিখ্যাত প্রার্থনা স্থান ঘুম মোনাস্ট্রি, ছবির মতো অপূর্ব সুন্দর স্মৃতিসৌধ বাতাসিয়া লুপ বিলুপ্ত প্রায় পাহাড়ি বাঘ Snow Lupard খ্যাত দার্জিলিং চিড়িয়াখানা, পাহাড়ে অভিযান শিক্ষাকেন্দ্র হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইন্সটিটিউট, সর্বপ্রথম এভারেস্ট বিজয়ী তেনজিং-রক-
এর স্মৃতিস্তম্ভ,কেবল কারে করে প্রায় ১৬ কিলোমিটার এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে ভ্রমণ, হ্যাপি ভ্যালি টি গার্ডেনে বসে তাৎক্ষণিকভাবে পৃথিবীখ্যাত ব্ল্যাক টি পানের অপূর্ব অভিজ্ঞতা, যুদ্ধবিধ্বস্ত শরণার্থী কেন্দ্র তিব্বতিয়ান সেলফ হেলপ্ সেন্টার, সমুদ্র-পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮,০০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত মনোরম খেলাধুলার স্থান দার্জিলিং গোরখা স্টেডিয়াম, নেপালি জাতির স্বাক্ষর বহনকারী দার্জিলিং মিউজিয়াম,পৃথিবীর বিখ্যাত বৌদ্ধ বিহার জাপানিজ টেম্পল, ব্রিটিশ আমলের সরকারি নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র কাউন্সিল হাউস ‘লাল কুঠির’,অসাধারণ শৈল্পিক নিদর্শন খ্যাত 'আভা আর্ট গ্যালারি',শতবর্ষের প্রাচীন মন্দির 'দিরদাহাম টেম্পল',পাথর কেটে তৈরি রক গার্ডেন' এবং গঙ্গামায়া পার্ক,মহান সৃষ্টিকর্তার বিশাল উপহার হিমালয় কন্যা কাঞ্চনজংঘা,বিশুদ্ধ পানির অবিরাম বয়ে যাওয়া ভিক্টোরিয়া ফলস,মেঘের দেশে বসবাসরত এক সুসভ্য জাতির সংস্কৃতি,দ্যা মল - সমস্ত জায়গা ওরা ঘোরা শেষ করল ছয় দিনের মধ্যেই।লাস্টের দিন ওরা কোনো প্ল্যান করেনি।সেইদিন ওরা হোটেলেই কাটাবে। এত ঘোরাঘুরি করে সবাই ক্লান্ত তাই সেইদিন রেস্ট নিয়ে পরেরদিন ওরা বাড়ির জন্য বেরোবে।

চলবে,

আজ এইটুকুই ওও এইটুকু লিখতেই জান বেরিয়ে গেছে।জানাবেন আয়ান কুহুর রোমান্স ®® কেমন লাগছে....আর আজ অনেক বড় করে part দিয়েছি - তাই দয়া করে চুপচাপ পড়ে চলে যাবেন না একটু কমেন্ট করে যাবেন

(আমার লেখা গল্পটি পড়তে ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট রেটিং এর মাধ্যমে জানাবেন।আর sticker দিয়ে আমাকে সমর্থন করবেন। এই গল্পের পরবর্তী অংশ পেতে আমাকে অনুসরণ করুন।)

শুধু তুই (পর্ব-৮) 🔞+ঠোঁটের বন্ধন ছিন্ন করার পর দুজনই দুজনার কপালে কপাল ঠেকিয়ে জোড়ে জোড়ে শ্বাস নিতে লাগলো। কুহু উফফ কত...
13/01/2023

শুধু তুই (পর্ব-৮) 🔞+
ঠোঁটের বন্ধন ছিন্ন করার পর দুজনই দুজনার কপালে কপাল ঠেকিয়ে জোড়ে জোড়ে শ্বাস নিতে লাগলো। কুহু উফফ কত রাগ তোর? আমি কি একবারও বলেছি আমি তোর ওপর রেগে আছি বা আমি একসাথে থাকা নিয়ে রাগ করেছি?

আয়ান:তো আর কি ভাববো বল? আসার পর থেকে ভাল করে কথাই বলিসনি তুই!আর কি বললি আমার ওপর রাগ করিসনি মানে কার ওপর রাগ হয়েছে?কেউ কি কিছু বলেছে?

কুহু: আরে নারে বাবা কেউ কিছু বলেনি। আসলে একটা জিনিস দেখে মাথাটা গরম হয়ে গেছে।
আয়ান: কি দেখে?(ভ্রু কুঁচকে) কুহু ছাড় বাদ দে ওসব। আয়ান বল না প্লিজ। কুহু:আরে আসার পর থেকেই অনু কেমন তোর গায়ে পড়ছে সেটা দেখেই.....

আয়ান:ও এমন করলে আমি কি করব!আমি তো কিছু

করিনি!!

(গল্পের শেষে bold করে কিছু লেখা আছে। দয়া করে পড়বেন।)

কুহু:তাই জন্যই তো আমি তোর উপর রাগ করে নেই ওসব ছাড়;ভালো লাগছেনা ওসব কথা বলতে। চল অনেক রাত হয়ে গেল শুয়ে পড়ি।কাল আবার অনেক জায়গায় ঘুরতে যেতে হবে।

(ওরা আসার আগেই সব ঠিক করে নিয়েছিল কবে কোথায় ঘুরতে যাবে)কথাগুলো বলেই কুহু ওর নাইটড্রেস নিয়ে ওয়াশরুমে চলে গেল। আর আয়ান ওর যাওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকে আর ভাবতে থাকে ওর কথাগুলো।কুহু চেঞ্জ করে বাইরে বেরোলে আয়ান ওর দিকে হা করে তাকিয়ে থাকে যেন চোখের পলক ফেলতে ভুলে যায়। কারণ আর কিছুই না সেটা হল কুহু ড্রেস। আয়ান জানতো ছোটবেলা থেকে কুহু শর্ট ড্রেস পড়ে ঘুমায় কিন্তু সেটা যে এমন সেটা কখনো কল্পনাও করেনি।

কুহুর এমন রূপ দেখে তো আয়ানের প্রায় পাগলপ্রায় অবস্থা। ওদিকেকুহু আয়ানের মনের অবস্থা খুব ভালভাবেই বুঝতে পারছে। আড়চোখে একবার আয়ানকে দেখে নিয়ে বেড়ে ওঠে চাদরটাকে গায়ের
উপর টেনে নিয়ে শুয়ে পড়ল। আয়ান বেচারা আর কি করবে ও ঘরের লাইটটা অফ করে ডিম লাইট জ্বালিয়ে বিছানায় চলে যায়। অনেকক্ষণ বিছানায় এদিক ওদিক করেও যখন ঘুম আসলো না তখন আয়ান কুহুকে ডাকলো।

আয়ান:কুহু!!!(আদুরে গলায়)

কুহু তখনও ঘুমায়নি। আয়ানের অবস্থা দেখে মিটিমিটি হাসছিল আর ঘুমের ভাঙ করে ছিল।আয়ানের এমন ভাবে ডাকার মানে ও জানে আয়ানের কি চাই আর ও এতক্ষন নিজেও এটার জন্যই অপেক্ষা করেছিল। আয়ানের ডাক শুনে মনে মনে হাসলেও বিরক্তির স্বরে

বলল,

কুহু কি?

আয়ান:বাবু কালতো আমরা আশেপাশের এলাকায় ঘুরবো মানে তেমনই তো প্ল্যান করা আছে তাই মনে বলছিলাম যে আজ রাতের ঘুমটা কি একটু ইয়ে করা যায় না?মানে....

কুহু: হ্যাঁ কি মানে বল।

আয়ান:মানে...ধুর প্লিজ কুহু আমি কি বলতে চাইছি তুই ভালই বুঝতে পারছিস আমি জানি; তাই বলছি আজ মানা করিস না আর পারছি না আমি।। need you badly right now.

কুহু একদম না আজ কিছু হবে না।

কুহু এইকথা বললেও আয়ানের হাত নিজের কাজ শুরু করে দিয়েছে। আয়ান একদম কুহুর কাছে এসে কুহুর খোলা পিঠে হাত দিয়ে স্লাইড করতে লাগলো। কুহু: আয়ান আমি মানা করলাম তো!!(কাঁপা কাঁপা স্বরে)
আয়ান:আমি আপনার মনের কথা ভালোই বুঝতে পারছি তাই মুখে এইসব বলে মানা করে লাভ নেই বুঝলেন? (ফিসফিস করে কানের ওপর আলতো ঠোঁটের ছোঁয়া দিতে দ

12/01/2023

শুধু তুই(পর্ব-০৭)(ফ্ল্যাশব্যাক স্টার্ট🤔)

7 বছর পর,

বর্তমানে আয়ান কলকাতা শহরের একজন নামকরা বিজনেস ম্যান। আয়ানের হ্যান্ডসাম লুক আর জিম করা বডি দেখে যেকোনো মেয়েই ওকে দেখে ক্রাশ খাবে। কিন্তু চোখে মুখে আগের মত উজ্জ্বলতা নেই। আর * বিগত দেড় বছরে আয়ান প্রচন্ড বদরাগী ও বদমেজাজি হয়ে গেছে। কোনো মেয়ে তো দূর বাড়ির লোকজনও ওর সাথে কথা বলতে ভয় পায়। আবির, অনু আর অরি ছাড়া আর তেমন কারোর সাথে কথা বলে না। আয়ান MBA শেষ করে ওর বাবার অফিসে জয়েন করেছে আর অনু ওর PA হিসাবে জয়েন করেছে আর অরি ওদের অফিসের ইঞ্জিনিয়ারিং হেড হিসাবে জয়েন করেছে।

অফিসে,

আবির: আয়ান আসব? আয়ান: ওহ্ দাদা আমি তোকে কতবার বলেছি যে আমার কেবিনে আসার জন্য তোকে পারমিশন নিতে হবে না। আবির: ওকে ওকে এবার থেকে নেবো না। এখন ছাড়

এইসব আর এনে ফাইলটা। আজকেই কিন্তু মিটিংটা

আছে 3 টে থেকে।
আয়ান:ওকে আমি দেখে নেব।

আবির: আয়ান আর একটা কথা ছিল। আয়ান: হমম বল না!

আবির: আয়ান মা বাবা তো তোর ভালোর জন্যই বিয়েটা দিতে.......

আয়ান: সবকিছু জানার পরও তুই এটা বলছিস? আবির:হম বলছি কারন ঐ ঘটনার প্রায় 2 বছর হতে চলল তবু তুই সেটাকেই আকড়ে ধরে আছিস। আর কতদিন এমন চলবে বলে?

আয়ান:তো তোর মতে কি করা উচিৎ আমার? আবির:দেখ আয়ান তুই মানিস আর না মনিস সত্যি তো এটাই যে ও আর বেচেঁ নেই। তাহলে কিসের এত অপেক্ষা? হ্যাঁ মানছি ওর বডি পাওয়া যায়নি; তার মানে তো এটা নয় যে ও বেচেঁ আছে। আর বেঁচে থাকলে কি ও ফিরে আসত না?তাই তুই এবার বিয়ে করে নতুন করে সব শুরু কর।

আয়ান:দাদা তুই যা এবার আমি ফাইলটা একটু স্টাডি করি।

আবির আর কিছু না বলে দীর্ঘশ্বাস ফেলে বেরিয়ে গেল। আর আয়ান ভাবতে থাকল 2 বছর আগের ঘটনা। 2 বছর আগে,

কুহু: আয়ান!

আয়ান:বলুন ম্যাডাম।

কুহু আর একমাস পর আমার জয়েনিং চল না তার আগে কোথাও ঘুরে আসি।

আয়ান: গ্রেট!চল কিছুদিনের জন্য দার্জিলিং যায়। কুহু: ওকে। দার্জিলিংই যাবো। দাড়া আমি অরি, প্রিয়া ওদের সবাইকে ফোন করে জানায়। আয়ান:ওদের কেন জানাবি? (ভ্রু কুঁচকে) কুহু: কেন মানে?ওরাও তো যাবে তাহলে জানাতে হবে না?(চোখ ছোট ছোট করে কেন তুই কি ভেবেছিলিস শুধু তুই আর আমি যাবো নাকি?

আয়ান:(দীর্ঘশ্বাস ফেলে) আমারই মাথা খারাপ যে আমি তোর কাছ থেকে এটা এক্সপেক্ট করেছিলাম। ছাড়।তুই ফোন করে জানা;কে কে যাবে বল।আমি সেই হিসাবে টিকিট করব।

ওরা সবাই মিলে ঠিক করল যে সামনের রবিবার বাড়ি থেকে বেরোবে।সেই মত ওরা ফ্লাইটে করে বাগডোগরা এয়ারপোর্টএ পৌঁছায় তারপর ওখান থেকে গাড়ি করে দার্জিলিং এর sizling wave নামে একটা হোটেলে

যায়।

হোটেলে,

আয়ান:আমি আর কুহু কিন্তু এক ঘরে থাকব। এবার

তোরা ঠিক কর কে কার সাথে থাকবি। কুহু:কি সব বলছিস আমরা একসাথে থাকব মানে? আয়ান: হ্যাঁ আমি ঠিকই বলছি।দেখ তুই এতক্ষন যা বলেছিস আমি কিন্তু মেনে নিয়েছি এবার আমার কথা শুনবি চুপচাপ।

অগত্যা কুহুকে রাজি হতেই হল।ওরা সবাই ঠিক করল অরি আর প্রিয়া এক রুমে থাকবে।শুভ আর রাজ একসাথে থাকবে আর অনু আলাদা একটা ঘরে থাকবে। সেদিন ওদের আসতে আসতে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গেছিল আর সবাই tired ছিল তাই সেদিন আর কেউ ঘুরতে বেরোবে না।ওরা সবাই একসাথে ডিনার করলো তারপর নিজে নিজে ঘরে চলে যায়।
রুমে,

আয়ান: কি হয়েছে কুহু?আসার পর থেকে দেখছি তুই ভালো করে আমার সাথে কথা বলছিস না। কুহু:কই কিছু নাতো। কি আবার হবে?

আয়ান:মনে হচ্ছে তুই কিছুর জন্য রেগে আছিস।by any chance তুই কি আমার সাথে এই ঘরে থাকার জন্য রেগে আছিস?

আয়ান: it's ok তোকে আমার সাথে থাকতে হবে না। আমি এক্ষুনি reception এ গিয়ে আর একটা রুম বুক করছি আর ওখানেই শিফ্ট করে যাচ্ছি।

এই বলে আয়ান রুম থেকে বেরোতে গেলে কুহু ওর হাত টেনে ধরে।

আয়ান:কি হলো হাত ছাড়। আমাকে তো...... আর কিছু বলতে না দিয়েই কুহু আয়ানের ঠোঁট জোড়া দখল করে নেয়। আয়ান প্রথমে চুপ থাকলেও প্রেয়সীর আহ্বানে সাড়া না দিয়ে পারে না তাই দুজনই কিছু সময়ের জন্য গভীর চুম্বনে আবদ্ধ হয়।(আমার লেখা গল্পটি পড়তে ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট রেটিং এর মাধ্যমে জানাবেন। আর sticker দিয়ে আমাকে সমর্থন করবেন। এই গল্পের পরবর্তী অংশ পেতে আমাকে অনুসরণ করুন।)

পরের পর্বটা একটু বড় করে দেবো আর থাকবে রোমান্সে ভরপুর। Next পর্ব দেখতে পেজটি শেয়ার দিয়ে দিন। কমেন্ট করতে ভূলবেন না।

12/01/2023

শুধু তুই (পর্ব-০৬)

কুহু কিরে কি হয়েছে?(আয়ানের কোলের ওপর বসে)

আয়ান:কই কিছু হয়নি তো।(কুহুর কোমর ধরে কুহু:তাহলে অমন ভাবে চলে এলি কেন তখন? আয়ান:এইসবের জন্য আমাদের এখনো অনেক সময় পরে আছে। আর এইসবের জন্য আমরা এখনো অনেক ছোটো।উল্টোপাল্টা কিছু হয়ে গেলে তখন কি করতাম? > আর এক ছুটিতেই সব করে ফেললে বাকি গুলোতে কি করতাম? (দুষ্টুমির হাসি হেসে)

কুহু আর কিছু না বলে হেসে আয়ানকে জড়িয়ে ধরে। আয়ান:তা ম্যাডাম এইভাবেই থাকার plan করছেন নাকি?

কুহু তোর কোন problem হচ্ছে নাকি?

আয়ান:প্রব্লেম কেন হতে যাবে বাবু;আমাকে তো যেতে হবে নাকি?

যাওয়ার কথা মনে হতেই দুজনেরই মন খারাপ হয়ে যায়।

কুহু আবার কবে আসবি?

আয়ান:আবার পুজোর সময়। এনে এটা তোর জন্য । (একটা box দিয়ে)

কুহু wow!ব্রেসলেট। খুব সুন্দর হয়েছে। থ্যাংকস।দাড়া একমিনিট...

ঘর থেকে একটা box এনে আয়ানকে দেয়।
আয়ান:ঘড়ি!খুব সুন্দর। উফ আমার অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল এমন একটা ঘড়ি নেওয়ার। থ্যাংক ইউ। (বলে কুহুর গালে কিস করে)

কুহু আয়ানের পাগলামীতে হাসে। আয়ান:কুহু এবার উঠি রে।সাড়ে তিনটে বাজতে যায়।

কুহু: হমম(চোখটা হালকা ছলছল করে উঠল) আয়ান:আরে পাগলী রে এবার কি কাদবি নাকি? আমি তো কিছুদিন পর আবার আসবো নাকি? কুহু (মাথা নাড়িয়ে)সাবধানে যাবি আর পৌঁছে ফোন

করবি।

আয়ান:ওকে।(কুহুর কপালে কিস করে)আসছি।

3 মাস পর,

ফোনে,

কুহু:আয়ান আর 5 দিন পর পুজো শুরু।কবে আসবি তুই?

আয়ান: আমি পুজো শুরু হওয়ার 2 দিন আগেই চলে

যাবো চিন্তা করিস না।

কুহু:miss you ..

আয়ান: miss you too babu

কিছুক্ষণ কথা বলার পর ওরা ফোন রেখে দেয়। পুজোর দুদিন আগে আয়ান বাড়ি ফিরে আসে।তারপরের দিন সবাই অরিদের বাড়ি মিট করে। সবার সাথে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলার পর,

আয়ান কুহু একটু অরির রুমে চল(ফিসফিস করে) কুহুঃ কেন? (ভ্রূ কুঁচকে) আয়ান: আমি বলছি তাই। কুহু আর কিছু না বলে অরির রুমে চলে যায়। কুহুর যাওয়ার কিছুক্ষণ পর আয়ান অরির রুমে এসে রুম
লক করে দেয়।

কুহু:হটাৎ এখানে ডাকলি কেন?

আয়ান:একটু আদর করব তাই(হেসে) কুহু কেউ চলে আসবে আয়ান। আয়ান:দরজা লক করা আছে কেউ আসবে না। আয়ান নিজে সোফায় বসে কুহুকে নিজের কোলের ওপর বসায়।

কুহু এই জায়গাটাকে খুব মিস করেছি। (আয়ানের গলা জড়িয়ে ধরে )

আয়ান:জায়গাটাকে মিস করেছিস; জায়গার

মালিকটাকে করিসনি?

'কুহু:না একদম না। (হেসে)

আয়ান:তবেরে!

এইবলে আয়ান কুহুর ঠোঁটে ঠোঁট চেপে ধরে। কুহু ও পরম আবেশে চোখ বন্ধ করে অনুভব করতে থাকে আয়ান কিস করতে করতে কুহুর জামার ভেতরে হাত ঢোকায়।সাথে সাথে কুহু শিউরে ওঠে। কুহু আয়ান কি করছিস? plz donot do this I cannot control myself. (কাঁপা কাঁপা গলায়) আয়ান:তো কেন করছিস control নিজেকে? এইবলে নিজের ঠোঁট কুহুর গলায় ঘাড়ে ছোঁয়াতে থাকে। অপর দিকে ওর হাত আসতে আসতে কুহুর বুকে উঠে এসেছে। কুহুও এক হাত দিয়ে আয়ানের পিঠের দিকের শার্টটা খামচে ধরেছে আর এক হাত দিয়ে ওর চুল। দুজনের মধ্যে ছোঁয়া গভীর হতে থাকে। তখনি কিছুর আওয়াজে দুজনই দুজনেরই থেকে ছিটকে সরে যায়। ওরা দেখে অরি washroom এর দরজায় দাঁড়িয়ে আছে।
আয়ান:অরি তুই এখানে? (তুতলিয়ে)

অরি:আমি washroomএ ছিলাম (মুচকি হেসে) ভাগ্নিস

এসেছিলাম।

আয়ান:অরি প্লিজ এটা কাউকে বলিস না। আসলে...... অরি:it's ওকে আমি কাউকে বলবো না। এবার নিচে

চল।

কুহু: হমম চল।

ওরা তিনজন নিচে নেমে কিছুক্ষণ সবাই গল্প করে।

তারপর সবাই খাওয়া দাওয়া করে অরির রুমে চলে আসে।ওরা সবাই মিলে ঠিক করে thuth&dare খেলবে।1st এই অরির টার্ন আসে।ও dare নিয়ে প্রিয়াকে খুব সুন্দর করে সবার সামনে propose করে। এরপর কুহুর টার্ন আসে।

সবাই:কি নিবি বল।

কুহু ট্রুথ।

শুভ:তুই আয়ানকে কবে থেকে ভালবাসিস?

কুহু ঐ আসলে মানে class 9 থেকে বুঝেছি আর কি..... শুভ:আর আয়ান তুই?

আয়ান: আমার টার্ন তো আসেনি এখনো তাহলে কেন

বলবো?

সবাই plz বল না!!

আয়ান: ঐ আমি ওকে class 8 থেকেই....(বলে মাথা

চুলকালো)

অরি:ভাই তোরা কারা? একজন class 8 আর একজন

class 9 থেকে... কিন্তু propose করলি class 12 এর পর!!কারা তোরা?

আয়ান: তাছাড়া আর কি করতাম বল?তোর বোন তো
সারাদিন আমার সাথে ঝগড়া করত। কুহু ও তাই না?শুধু আমি ঝগড়া করতাম?আর তুই কি করতি?চুপচাপ বসে থাকতি?তুই ও তো পায়ে পা লাগিয়ে ঝগড়া করতি সেই বেলা??

অনু:উফ তোরা থাম। এই রাজ বোতল ঘোরা। রাজ বোতল ঘোরাতেই মুখ আয়ানের দিকে পড়ে। সবাই:কি নিবি বল?

আয়ান ট্রুথ।

অনু:তুই কুহুকে কতটা ভালোবাসিস? আয়ান: (চোখ বন্ধ করে হালকা হেসে) যতটা নিজেকেও

বাসিনা । এইভাবেই ওদের খেল চলতে থাকে। আর সাথে কাটতে থাকে ওদের জীবন হাসি মজা খুনসুটির মধ্যে দিয়ে। কিন্তু ওরা কেউই জানে না কি বিপদ আসতে চলেছে ওদের জীবনে।

চলবে........

(আজকের জন্যে এইটুকুই। এই পার্টটা ভালো লাগলে কমেন্ট রেটিং msg এবং স্টিকারএর মাধ্যমে জানাবেন। আর sticker দিয়ে আমাকে সমর্থন করবেন। এই গল্পের পরবর্তী অংশ পেতে আমাকে অনুসরণ করুন।)

12/01/2023

শুধু তুই (পর্ব-০৫)(রোমান্স💏❤️ )

আয়ান কুহুকে ডাকে।

আয়ান:কুহু!

কুহু কি বল?

আয়ান:চল আমি তোকে ছেড়ে আসছি। জানিস আমি ওখানে গিয়ে driving টা ভালো করে শিখে গেছি। কুহু:ওকে চল।আমিও দেখি তুই কত ভালো শিখেছিস। তারপর আয়ান আর কুহু গাড়ী করে বেরিয়ে পরে। কুহুদের বাড়ি যাওয়ার আগে একটা ফাঁকা রাস্তা পরে। আয়ান সেখানে গড়ি দাড় করায়।

কুহু:কি রে এখানে গাড়ী দাড় করালি কেন? তখন যেটা শেষ করতে পারিনি সেটাই শেষ

আয়ান:

করার জন্য।

কুহু:মানে??

আয়ান:মানে কিছুই না।

এই বলে আয়ান কুহুর সিটবেল্ট খুলে নিজের কোলের ওপর কুহুকে বসায়। কুহু:কি করছিস আয়ান? আর তুই এইভাবে আমাকে যখন তখন কোলের ওপর বসাচিছস কেন? আয়ান:তোকে এইভাবে আমার কাছে রাখতে ভালো লাগে তাই।

কুহু কিছু না বলে মুচকি হেসে আয়ানকে জড়িয়ে ধরে
গালে কিস করল।তারপর হালকা করে দুবার ঠোঁটে ঠোঁট ছোঁয়ালো। আয়ান আর control করতে না পেরে কুহুকে সিটে বসিয়ে নিজে সিট থেকে উঠে ওর দিকে ঝুকে ওকে কিস করতে লাগল।কিছুক্ষণ পরে দুজনই হাঁপিয়ে ওঠে ও একে অপরকে ছেড়ে সিটে বসে হাঁপাতে

লাগল ।

আয়ান:কুছ!

কুহু হমম।

আয়ান কখনো ছেড়ে যাবি না তো?

কুহু:মরে গেলেও ভুত হয়ে তোকে জ্বালাতে চলে

আসবো।

* আয়ান হেসে কুহুকে বাড়ি পৌছে দিল।আয়ান সাত দিনের জন্য এসেছিল। দেখতে দেখতে ছয় দিন কেটে গেল। আজ সন্ধ্যা সাতটায় আয়ানের ফ্লাইট।সকালে সব friends রা এসে ওর সাথে দেখা

আজ আমি চলে যাচ্ছি।

লন এলি সোনা ।

কাল থেকে তো আবার আমার কলেজ খুলে

তাই।

মণিমা: তুই আজ চলে যাবি আর আমি তোর সাথে

একটু গল্প ও করতে পারবনা। এক্ষুণি আমাকে বেরোতে হবে। আসতে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে যাবে। আয়ান:না না ঠিক আছে তুমি যাও।কুহু কোথায়? মণিমা:ও দেখ ওর ঘরেই আছে ।তুই দরজাটা লক করে দিয়ে ওর কাছে যা। আমি বেরোব।
সায়ান:ওকে। সাবধানে যেও

আয়ান দরজা বন্ধ করে ওপরে। কুহুর ঘরে চলে গেল

ঘরে গিয়ে দেখে কুহু ঘরে নেই। washroom থেকে

জলের আওয়াজ আসছে।।

সায়ান (মনে মনে); এই ডেময়েটা জীবনেও শুধরাবে না।

এত বেলায় স্নান করেছে। বেরোক তারপর দেখাচ্ছি

জা। (বলে সে বাস)

ও মন রে গায়ে একটা তোয়ালে পরে এছারা থাকে বেরিয়ে আয়নার সামনে দাঁড়ায়। সোমার বা কেউ আছে কুহু সেটা লক্ষ্যই করেনি। হেবের ওভাবে দেখে আয়ান নিজেকে কন্ট্রোল করতে সারে কাজ। ওপেছন থেকে গিয়ে কুহুকে জড়িয়ে ধরে।হটাৎ এজন ওয়ায় কুহু ভয় পেলেও আয়নায় আয়ানকে

বস্তি পায়।

তুই কখন এলি?

কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে ফিসফিস

করে। অনেকক্ষন।

কুহু (কাঁপা কাঁপা স্বরে): আয়ান ছাড় আমি জামা পড়ব । আয়ান আর কিছু না বলে কুহুকে কোলে তুলে নিয়ে গিয়ে বিছানায় বসিয়ে দেয়। তারপর কুহুর গলায় ঘাড়ে লেগে থাকা জলবিন্দু ঠোঁট দিয়ে শুষে নিতে থাকে। কুহু আয়ানের শার্ট খামচে ধরে রাখে। অনেকক্ষন পর আয়ান গলা থেকে মুখ তুলে কুহুর ঠোঁটে ঠোঁট মিলিয়ে দেয়।কুহুও আয়ানকে আরো গভীর ভাবে জড়িয়ে ধরে ।কুহু আসতে আসতে হেলতে হেলতে বিছানায় শুয়ে পড়ে। আয়ানও কুহুর ওপর উঠে ওকে গভীর ভাবে কিস করতে থাকে। কুহু
আয়ানের শার্টের বোতম খুলে দেয়। আয়ানও কুহুর গায়ের তোয়ালে সরিয়ে দেয়। আয়ান কুহুকে আরো গভীর ভাবে কিস করতে থাকে আর হাত দিয়ে কুহুর শরীরে স্পর্শ করতে থাকে।হটাৎ আয়ান কুহুর ওপর থেকে উঠে নিজের শার্ট নিয়ে নিচে নেমে যায়। আয়ানের হটাৎ কি হলো কুহু বুঝতে পারে না। নিজেকে স্বাভাবিক করে জামাকাপড় পড়ে নিচে আসে। এসে দেখে আয়ান সোফায় বসে আছে।

চলবে,,

(আমার লেখা গল্পটি পড়তে ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট রেটিং এর মাধ্যমে জানাবেন।আর sticker দিয়ে আমাকে সমর্থন করবেন। এই গল্পের পরবর্তী অংশ পেতে আমাকে অনুসরণ করুন।)

12/01/2023

শুধু তুই(পর্ব-০৪)(ফার্স্ট কিস👩‍❤️‍💋‍👨 )

6 মাস পর,

আয়ান: hello অরি? অরি: বল রে আয়ান... আয়ান: ঐ তোদের সবার clgছুটি চলছে তো এখন ? অরি: হমম।এখন তো সবার clgই ছুটি। কুহু ও কাল ” hostel থেকে বাড়ি ফিরেছে। আয়ান: ok. শোন আজ দুপুরবেলা আমি যাচ্ছি। সন্ধ্যার দিকে সবাই আমার বাড়ি চলে আয়। উমম.... কুহুকে এক্ষুণি কিছু বলার দরকার নেই...... অরি: wow...কতদিন পর আবার সবাই একসাথে হবো।ঠিক আছে আমি কুহু বাদে সবাইকে বলছি। আয়ান: হমম।bye.. অরি: ok bye.

আয়ান বাড়ি ফিরে বিকেলের দিকে কুহুর বাড়ি যায় । কিছুক্ষণ কুহুর মায়ের সাথে কথা বলে কুহুর রুমে আসে। এসে দেখে কুহু ঘুমিয়ে আছে। আয়ান রুমে এসে দরজা লক করে কুহু পাশে শুয়ে কুহুকে দেখতে থাকে। আয়ান: উফ্‌ফ কত দিন পর তোকে দেখলাম। তোকে না দেখে থাকাতে যা কষ্ট তা তোকে বলে বোঝানো যাবে না । এতদিন পর আমি এলাম আর তুই ঘুমোচ্ছিস এই বলে কুহুকে কাতুকুতু দেই।
কুহু (ঘুমের মধ্যে) উমম মা disturb করো না ঘুমাতে দাও।

আয়ান: (রেগে) আমি কোন দিক দিয়ে তোর মা লাগছি?

কুহু: মা তোমার আওয়াজ টা শুনতে আয়ানের মতো

লাগছে কেন? আয়ান: কারন আমি আয়ান তাই..........

কুহু চোখ খুলে আয়ানকে দেখে তাড়তাড়ি উঠে বসে।

কুহু: তুই..... তুই কখন এলি?

আয়ান উঠে কুহুকে পেছন দিক থেকে জড়িয়ে ধরে।

আয়ান: অনেক ক্ষণ আগে।

কুহু: আমাকে ডাকিসনি কেন? আয়ান: কখন থেকেই তো ডাকছি মহারানির ঘুম

ভাঙলে তো?

কুহু: আয়ান!! আয়ান: হমম...

কুহু: i miss you ayan....miss you a lot. (কেঁদে) আয়ান: শহ কাঁদছিস কেন পাগলী? (বলে চোখের জল মুছিয়ে গালে কিস করে)। miss you too sona...... চল ready হয়ে নে। আজ সন্ধ্যা বেলা সবাই আমার বাড়ি যাবে আড্ডা দেবো সবাই মিলে...

কুহু: তার মানে সবাই জানত যে তুই আসবি আর আমাকে কেউ কিছু বলে নি ।

আয়ান: আমিই বলতে মানা করেছিলাম।নে চটপট

ready হয়ে নে আমি মণিমা কে বলছি। আয়ান কুহুকে নিয়ে নিজের বাড়ি চলে আসে। বাড়ি ফিরে দেখে তখন ও কেউ আসেনি তাই কুহু কে নিজের রুমে নিয়ে আসে।নিজে বিছানায় বসে কুহুকে
নিজের কোলের ওপর বসায়।তারপর ওর কোমর

চেপে ধরে চুলে মুখ গুজে দেয়।

কুহু: আয়ান কি করছিস? কেউ চলে আসবে....

আয়ান: আসলে আসবে।

কুহু: আয়ান তুই মুম্বইতে গিয়ে নির্লজ্জ হয়ে গেছিস। আয়ান: এতে নির্লজ্জের কি আছে? আমি আমার girlfriend কে কোলে বসিয়েছি অন্য কোন মেয়েকে তো না।

কুহু: উফ্‌ফ্ফ অসভ্য।

আয়ান: (হেসে)। know.

কুহু!!!

কুহু: হমম!

আয়ান: can i kiss you?

কুহু: নিজের girlfriend কে kiss করতে permission

লাগে বুঝি?

আয়ান হেসে কুহু কে নিজের দিকে ঘুড়িয়ে ওর গালে

কিস করে তারপর ওর ঠোঁটে ঠোঁট ডোবায়।ঠিক তখনই

অরি,রাজ, অনু আর আয়ানের দাদা আবির ঐ রুমে

ঢোকে।

IN

অরি: sorry sorry আমরা ভুল সময়ে চলে এসেছি।

চলো যাই আমরা পরে আসব।

অরির আওয়াজ পেয়ে কুহু তাড়তাড়ি আয়ানের কোল

থেকে নেমে আসে।

আয়ান: আরে না না আমরা মানে...........

আবির: অরি তোদের বন্ধুকে শেখা যে romance এর

সময় দরজাটা লক করতে হয়।

আয়ান; না মনে দাদা...আসলে......

আবির থাক থাক আর কিছু বলতে হবে না। তোরা
গল্প কর আমি যাই। আবির চলে যেতেই আয়ান আর কুহুকে ওরা টিজ করতে থাকে।কিছুক্ষণের মধ্যে প্রিয়া আর শুভ ও চলে আসে।ওরা সবাই কিছুক্ষণ আড্ডা দেই।তারপর খাওয়া দাওয়া করে বাড়ি চলে আসে।কুহু আয়ান দের বাড়ি থেকে বেরতে যাবে তখনই ..............

চলবে ......(Next Part দেখতে Album এ যান)

12/01/2023

শুধু তুই (পর্ব-৩) (প্রপোজ❤️)

reception এর দিন,

সবাই আয়ানের দাদার বিয়েতে খুব মজা করছে কিন্তু আয়ান কেমন যেন মনমরা হয়ে থাকে। সেটা ওর বন্ধুরা সবাই লক্ষ্য করে।

অরি: কি রে কুহু আজ আয়ানের কি হয়েছে বল তো! "কুহু: জানিনা রে। কথা বলছে না ঠিক করে। শুভ: চল ওকে চেপে ধরলে ও ঠিক সব বলে দেবে। অণু: হমম চল......

সবাই আয়ানকে খোঁজে। আয়ান নিজের room এর বেলকুনিতে হেলান দিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে ছিল

। সবাইকে ওখানে দেখে

আয়ান: কি রে তোরা সবাই এখানে কি করছিস? অরি: আয়ান কি হয়েছে তোর? আয়ান: আমার আবার কি হবে?

কুহু: দেখ আয়ান মিথ্যা বলে লাভ নেই তাই সত্যিটা বল।

সবাই মিলে আয়ানকে চেপে ধরে।

আয়ান: ok ok বলছি....... আসলে আমার result বেরোনোর পর আমি আর এখানে থাকব না dad আমাকে আর মাকে নিয়ে mumbai তে চলে যাবে.... কথা গুলো শুনে কেউ কোন কথা বলতে পারছে না। ছোটো থেকে সবাই একসাথে আছে এরা।অনেক সময় পর,

অরি : তুই আগে থেকে আমাদের এইসব বলিসনি

কেন?

আয়ান: আমি নিজেই জানতাম না ....... আজ দুপুরে মা

বলল আমি অনেকবার বলেছি যে আমি এখানে থাকব কিন্তু কেউ শুনছে না (কাঁপা কাঁপা গলায়)

আয়ানের কথা বলা শেষ হতেই কুহু ওখান থেকে দৌড়ে

চলে যায়। আয়ান ও ওর পেছনে যায়

আয়ান: কুহু plz stop yarr কুহু stop... পড়ে যাবি তুই দাড়া।(আয়ান কুহুকে ধরে ফেলে) চলেই তো যাবো কিছুদিন পর যাওয়ার আগেও শান্তি দিবি না?

কুহু কিছু না বলে আয়ানকে জড়িয়ে ধরে। আয়ান ও

কুহুকে জড়িয়ে ধরে। কিছুক্ষণ পর ওরা ছাদে চলে যায়

আয়ান: কুহু আমি চলে গেলে আমাকে miss করবি? কুহু কিছু বলল না শুধু চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ল।

আয়ান: কুহু!

কুহু: হমম

আয়ান: একটা কথা বলার ছিল আজকে না বললে হয়ত আর কোনোদিন বলতে পারব না।তবে তার আগে তোকে promise করতে হবে যে তুই কথাটা শুনে আমাকে ভুল বুঝবি না বা আমার সাথে কথা বলা বন্ধ করবি না।

কুহু: কি এমন কথা বলবি তুই? (অবাক হয়ে)

আয়ান: আগে promise কর।

কুহু : ok promise.

আয়ান: ( কুহুর হাত ধরে) কুহু । love you....... আজ থেকে না সেই ছোটো থেকে..... কিন্তু বলতে পারিনি।
কুহু: I love you too ayan ( বলে আয়ানকে জড়িয়ে ধরে)

আয়ান ও কুহু কে জড়িয়ে ধরে। আরো কিছুক্ষণ কথা বলে ওরা নিচে নেমে আসে। অরি: কি রে তোদের মান অভিমান মিটল?

আয়ান: আপাতত (হেসে) চল সবাই খেয়ে নিই। খিদে

পেয়েছে।

সবাই: চল।

দেখতে দেখতে ওদের result বেরিয়ে যায় । সবার খুব ভালো result হয়। আয়ান mumbai তে গিয়ে ভালো college এ ভর্তি হয়। কুহু medical এ chance পায় । অরি jee তে chance পায়।বাকি সবাই Kolkata তেই college এ ভর্তি হয়। আয়ানের সাথে সবারই নিয়মিত কথা হয় video chat ও হয়।

চলবে...... (পরবর্তী পর্ব দেখতে Album এ ক্লিক করুন)

Address

Comilla

Telephone

+8801709634396

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সে কথা রাখেনিツ-Se Kotha Rakheni posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সে কথা রাখেনিツ-Se Kotha Rakheni:

Videos

Share

Category