MD.Shahriar

MD.Shahriar My goal is to smile and be happy and make the world a better place & try to keep others হাপ্প্য🌍😍

01/07/2025
19/06/2025

❤️❤️

03/06/2025

🤩আলহামদুলিল্লাহ

একজন পুরুষের সফলতার আত্ম কাহিনী ,,,,      থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন...
22/05/2025

একজন পুরুষের সফলতার আত্ম কাহিনী ,,,, থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা দিলেন:

"এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!"

ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না।

কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া!

কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। মরণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই।

কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে।

কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পেছন থেকে কে ধাক্কা দিয়েছিল?”

সবাই চুপ। এরপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল সত্য, তার স্ত্রীই তাকে পুকুরে ঠেলে দিয়েছিল!

সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি:
“প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।😜

মানষিক শান্তির দরকার❤️একজন ধনী ব্যবসায়ী দামি গাড়িতে চেপে কোথাও যাচ্ছিলেন। হঠাৎ চোখ পড়ে ফুটপাতের এক কোণে — ইটের ওপর মাথা ...
17/05/2025

মানষিক শান্তির দরকার❤️
একজন ধনী ব্যবসায়ী দামি গাড়িতে চেপে কোথাও যাচ্ছিলেন। হঠাৎ চোখ পড়ে ফুটপাতের এক কোণে — ইটের ওপর মাথা রেখে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন এক ব্যক্তি। প্রচণ্ড রোদ, ধুলাবালি, গাড়ির আওয়াজ এতকিছুর মধ্যেও ঘুম কেমন করে আসে লোকটার?

জানালা নামিয়ে তিনি এগিয়ে গিয়ে ডাকলেন, "এই যে শুনছেন?"

ধড়মড় করে উঠে লোকটি বলে, "কি হয়েছে স্যার?"

- এই গরমে, এই জায়গায় ঘুমোচ্ছেন কেন? ঘর নেই তোমার?

লোকটি হেসে জবাব দেয়, "ঘর আছে স্যার, গ্রামে। ভোরে উঠে শহরে পেন বিক্রি করতে আসি, বিকেলে ফিরে যাই। ক্লান্ত ছিলাম, তাই একটু চোখ লেগে গিয়েছিল।

ব্যবসায়ী জানতে চান, "আজ কেমন বিক্রি হলো?"

- দেড়শো টাকা। সন্ধ্যায় আবার এক গ্যারাজে কাজ করি, কিছু টাকা আসে। দুইয়ে মিলে সংসার চলে যায় কোনমতে। মেয়েটা আমার কয়েকদিন ধরে অসুস্থ, জ্বর যাচ্ছে না!

ভদ্রলোক পকেট থেকে পাঁচশো টাকা বের করে বলেন, "এই নাও, মেয়ের জন্য কিছু ফল কিনে নিও।

লোকটি টাকা নিতে অস্বীকার করে বলে, "এমনি এমনি টাকা নেব কেন? আপনি বরং আমার কাছ থেকে একটা পেন কিনুন। এই পেনে খুব সুন্দর গন্ধ আছে।"

লোকটির আত্মসম্মানবোধ দেখে ব্যবসায়ী মুগ্ধ হন। একটু ভেবে বলেন, "তুমি সৎ মানুষ। আমি তোমাকে পঞ্চাশ হাজার টাকা দিতে চাই। এমনি নয়, আমার হোলসেল কাপড়ের দোকান থেকে কাপড় নিয়ে বিক্রি করো। যদি মন দিয়ে কাজ করো, তিন মাস পর তোমাকে পঞ্চাশ হাজার টাকা দেব। তখন দোকান দিতে পারবে।"

লোকটি বিস্মিত হয়ে বলে, "আপনি তো আমাকে চেনেন না, তবুও আমাকে এত টাকা দেবেন?"

ভদ্রলোক হাসেন, "এই সামান্য টাকায় আমার কিছু যায় আসে না। কিন্তু তোমার জীবনে যদি এই সামান্য দিয়েই পরিবর্তন আসে, তবেই তো এর মূল্য!"

এরপর কয়েক বছর কেটে গেছে।

সেই পেনওয়ালা এখন সফল ব্যবসায়ী। শহরে তিনটি দোকান, ফ্ল্যাট, গাড়ি সবই আছে। একদিন হঠাৎ ডাক্তারের চেম্বারে দেখা হলো সেই উপকারী ভদ্রলোকের সঙ্গে।

— এই যে ভাই! তুমি এখানে ?

— স্যার, কিছু চেকআপ করতে এসেছি। ব্লাড সুগার, প্রেশার ধরেছে। ঘুম হয় না মোটেও।

ভদ্রলোক মুচকি হেসে বললেন, "সেদিন তো রাস্তায় দেড়শো টাকা নিয়েও নিশ্চিন্তে ঘুমোচ্ছিলে! আজ এত কিছু নিয়েও ঘুম আসছে না?"

পেনওয়ালার চোখে ক্লান্তি, "সত্যি স্যার, আগে হারানোর ভয় ছিল না। এখন কোটিপতি হয়ে স্ট্যাটাস হারানোর ভয়। আগে এক বউ আর এক মেয়ে ছিল। এখন অনেক আত্মীয়, বন্ধুবান্ধব। সবাইকে খুশি রাখতে হয়। আগে ডাল-ভাতে চলত, এখন বাসমতি চাল, মাছ, মাংস চাই। আগে ছোট জিনিসে খুশি হতো সবাই, এখন বড় বড় জিনিসেও খুশি হয় না। এত চাহিদা, এত চিন্তা, ঘুম আসে কীভাবে?

ভদ্রলোক শান্ত গলায় বললেন, "আমি তো এই সমস্যায় বহুদিন ভুগেছি। একদিন আমার এক শিক্ষক বললেন, "একজন সৎ, গরিব অথচ নিশ্চিন্ত মানুষকে সাহায্য করো, দেখবে শান্তি পাবে। ঘুম আসবে। সুস্থ থাকবে।"

পেনওয়ালার চোখে বিস্ময়, "তাহলে স্যার, সেই কারণেই আপনি আমাকে সাহায্য করেছিলেন?"

ভদ্রলোক শুধু একটু হেসে চুপ করে রইলেন। আর পেনওয়ালা দ্রুত গাড়ি নিয়ে বের হয়ে পড়ল, তার চোখ এখন শুধু ফুটপাতের দিকে।

বাঁচতে হলে জানতে হবে...মানুষ কখনও পাহাড়ে হোঁচট খায় না, হোঁচট খায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইট পাথরের টুকরাতে। পাহাড়ের মতো বিশাল ...
14/05/2025

বাঁচতে হলে জানতে হবে...

মানুষ কখনও পাহাড়ে হোঁচট খায় না, হোঁচট খায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইট পাথরের টুকরাতে। পাহাড়ের মতো বিশাল কিছুর সামনে আমরা সতর্ক থাকি, প্রস্তুত থাকি। কিন্তু ইট পাথরগুলো আমাদের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়, যে কারণে প্রায়ই আমরা ইট পাথরে পা হড়কে পড়ে যাই।

জীবনের মতোই, সম্পর্কের পথও এরকমই। একটি সম্পর্ক সেটা প্রেম, বন্ধুত্ব, দাম্পত্য কিংবা পারিবারিক যাই হোক না কেন – কখনোই বড় কোনো ইস্যুতে ভেঙে পড়ে না। সম্পর্ক ভাঙে ছোট ছোট ভুল বোঝাবুঝি, অবহেলা, না বলা কথার ভেতরে জমে থাকা কষ্ট, কিংবা সময়মতো একটুখানি মনোযোগ না দেওয়ার কারণে। এই ছোট ছোট অপ্রাপ্তিগুলো প্রথমে হয়ত তেমন একটা গুরুত্ব পায় না, কিন্তু দিনে দিনে সেগুলো জমতে জমতে পাহাড়ের চেয়েও বড় হয়ে ওঠে। একটা সময়ে গিয়ে যখন আর বোঝাপড়ার কোনো রাস্তা খোলা থাকে না, বিচ্ছেদ হয়ে ওঠে একমাত্র সমাধান।

আমরা অনেক সময় ভাবি, “এতো ছোট একটা বিষয়, ও এতটা রাগ করল কেন?” কিন্তু ওই ছোট্ট বিষয়টাই হয়ত তার কাছে বড় ছিল। হয়ত সে প্রতিদিন একটু কথা বলে হালকা হতে চেয়েছিল, হয়ত ও একটুখানি বেশি সময় চেয়েছিল, হয়ত আপনার কোনো একটা বাক্য বা অভিব্যক্তি তার মনে অনেক গভীর ক্ষত তৈরি করেছে। একটি ক্ষতের জন্য সবসময় বড় অস্ত্র লাগে না, ক্ষত গভীর হয় তখনই যখন অনুভূতির জায়গায় আঘাত লাগে।

তাই একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হলে বড় কিছু করার প্রয়োজন পড়ে না। প্রয়োজন পড়ে ছোট ছোট যত্নের, সামান্য খেয়ালের, একটুখানি বোঝাপড়ার।

সময়মতো একটি মেসেজ, ক্লান্ত দিনে এক কাপ চা, কষ্টে থাকা মানুষটার পাশে নীরব উপস্থিতি, কিংবা কেবল মন দিয়ে তার মনের কথাগুলো শোনা — এই ছোট্ট ছোট্ট কাজগুলোই আজীবনের বন্ধন গড়ে তোলে।

সম্পর্ক মানে একে অপরের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করতে পারা। তার অনুভূতিকে তার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করা। একটুখানি কেয়ার, একটুখানি সম্মান, একটুখানি গুরুত্ব দেওয়া, একটুখানি সহানুভূতি — এগুলোই একটি সম্পর্কের মেরুদণ্ড।

মনে রাখবেন, সম্পর্ক একটি সুন্দর বাগানের মতো। প্রতিদিন সেখানে একটু করে পানি দিতে হয়, আগাছা পরিষ্কার করতে হয়, খেয়াল রাখতে হয় সূর্যের আলো পড়ছে কিনা। অবহেলা করলেই তা শুকিয়ে যায়। তাই সম্পর্কের ছোট ছোট বিষয়গুলোকে অবহেলা নয়, বরং যত্নে আলিঙ্গন করা উচিত। কেননা, জীবনের সবথেকে বড় সুখ লুকিয়ে থাকে ওই ছোট ছোট খুঁটিনাটিতেই!

Address

Cox's Bazar

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MD.Shahriar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share