Nature & Beauty

Nature & Beauty Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Nature & Beauty, Digital creator, Cox's Bazar.

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম
এই পেজের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিভিন্ন প্রাকৃতিক জিনিস, বিভিন্ন জায়গা এবং আরো অন্যান্য বিষয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবো ইনশাল্লাহ।

জেনে নিন প্রিপেইড মিটার ব্যবহারের কিছু তথ্য। প্রিপেইড মিটারের আওতায় এসেছেন, সেহেতু যেনে রাখুন বৈদ্যুতিক প্রিপেইড ডিজিটাল...
23/01/2025

জেনে নিন প্রিপেইড মিটার ব্যবহারের কিছু তথ্য।
প্রিপেইড মিটারের আওতায় এসেছেন, সেহেতু যেনে রাখুন বৈদ্যুতিক প্রিপেইড ডিজিটাল মিটার ব্যবহারের কিছু তথ্যঃ

প্রথম বার ১০০০ টাকা রিচার্জে আপনি পাবেন ৭৯২ টাকা।

কারণঃ
১। মিটার পরীক্ষার সময় আপনাকে প্রথমেই ১০০ টাকা মিটারের সাথে দেওয়া হয়েছিল। তাই প্রথম ১ বার ১০০ টাকা কাটবে।

২। ডিমান্ড চার্জ আগে প্রতি কিলো ওয়াট লোডের জন্য ছিল ২৫ টাকা এখন ডিজিটাল মিটারের ক্ষেত্রে ১৫ টাকা (প্রতি মাসে এক বার করে কাটবে)।

৩। মিটার ভাড়া ৪০ টাকা (প্রতি মাসে এক বার)।

৪। সরকারি ভ্যাট আগেও ছিল ৫% এখনো ৫%।

৫। সার্ভিস চার্জ ১০ টাকা (প্রতি মাসে একবার)।

বিঃ দ্রঃ এই সব কারণে ডিজিটাল মিটার প্রথম ১০০০ টাকার কার্ড রিচার্জে ১০০০ টাকার স্থানে ৭৯২ টাকা দেখাবে, কিন্তু আপনি ঐ মাসেই যদি আবার ১০০০ টাকা রিচার্জ করেন তাহলে শুধু সরকারি ভ্যাট ৫% টাকা কাটার পর বাকি টাকা মিটারে রিচার্জ হবে। তাই ডিজিটাল মিটারের গ্রাহকদের আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নাই।

স্থিতি জানতে আরও কিছু বিশেষ তথ্যঃ
১। আপনি কত ইউনিট ব্যবহার করেছেন তা জানার জন্য ৮০০ চাপুন।

২। আপনার মিটারে কত টাকা জমা আছে তা জানতে ৮০১ চাপুন।

৩। ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স জানতে ৮১০ চাপুন।

৪। মিটার টি চালু অথবা বন্ধ করতে ৮৬৮ চাপুন।

৫। আপনার মিটারটি কত কিলোওয়ার্টের তা জানতে ৮৬৯ চাপুন।

সংগৃহীত

Happy new year
01/01/2025

Happy new year

19/12/2024

যাদের বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে ট্রেন কোন সময় কোন স্টেশনে আসবে এবং কোন স্টেশনে যাত্রা বিরতি দিবে দিবে না তাদের জন্য
৮২৫/৮২৬ পূর্ণাঙ্গ :
৮২৫: আপ জাহানাবাদ✅
খুলনা ছাড়বে: ৬:০০
নোয়াপাড়া: ৬:৩৬
সিঙ্গিয়া : ৬:৫৩
নড়াইল : ৭:১৬
লোহাগাড়া : ৭:৩১
কাশিয়ানী জংশন: ৭:৪৪
ভাংগা জংশন: ৮:১৬
পদ্মা : (ক্রসিং ৭২৬)⚠️
ঢাকা: ৯:৪৫
৮২৬ ডাউন জাহানাবাদ :✅
ঢাকা ছাড়বে: ২০:০০
কেরানীগঞ্জ : (ক্রসিং ৭৯৫)⚠️
ভাঙ্গা জংশন : ২১:০৬
কাশিয়ানী জংশন : ২১:৩৭
লোহাগাড়া : ২১:৫০
নড়াইল : ২২:০৬
সিঙ্গিয়া : ২২:৪০ (ক্রসিং ৭২৫⚠️)
নোয়াপাড়া : ২২:৫৬
খুলনা পৌঁছাবে :২৩:৪০

18/12/2024
18/12/2024

যশোরের নদ-নদীঃ
নদ-নদী যেমন ভূ-গঠনের মুখ্য ভূমিকা পালন করছে, তেমনি মানব সভ্যতার ক্রম-বিকাশেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। যশোর জেলার উল্লেখযোগ্য নদী সমূহ হল- কপোতাক্ষ, ভৈরব, চিত্রা, মুক্তেশ্বরী ও হরিহর নদী ইত্যাদি।

কপোতাক্ষ নদ: চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনার মাথাভাঙ্গা নদীর শাখা দুইটি গড়াই ও কপোতাক্ষ। কপোতাক্ষ নদী কুষ্টিয়া জেলা থেকে ঝিনাইদহ জেলা হয়ে যশোরের চৌগাছা, ঝিকরগাছা, মনিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলার উপর দিয়ে খুলনার পাইকগাছা উপজেলা হয়ে শিবসা নদীতে পড়েছে।

চিত্রা নদীঃ চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনার মাথাভাঙ্গা নদী থেকে উৎপত্তি। এটি ঝিনাইদহ জেলা হয়ে যশোর জেলার বাঘারপাড়া উপজেলার জহুরপুর ইউনিয়নের ছুটুয়াকান্ডি ভায়া খাজুরা নারিকেল বাড়িয়া ইউনিয়ন হয়ে নড়াইল জেলার মাইজপাড়া, গোবর সিংগাসলপুর পেরুলীর হয়ে নবগঙ্গার সাথে মিলিত হয়েছে।

ভৈরব নদী: সুন্দরবনের শিবসা নদীতে এ নদী মিলিত হয়েছে। শিবসা নদীর উজানে খুলনা-নওয়াপাড়া (অভয়নগর উপজেলা) ভায়া যশোর সদর উপজেলার বসুন্দিয়া ইউনিয়নের আফ্রা এসে এটির একটি অংশ নড়াইল জেলায় এবং আরেকটি অংশ যশোর সদর উপজেলার বসুন্দিয়া, কচুয়া-নরেন্দ্রপুর, যশোর পৌরসভার মধ্য দিয়ে উপ-শহর, নওয়াপাড়া, চুড়ামনকাঠি ও হৈবৎপুর ইউনিয়ন দিয়ে ঝিনাইদহ জেলায় প্রবেশ করেছে।

16/12/2024

খুলনা জেলার নদ-নদী:

খুলনায় রয়েছে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নদী। এখানে প্রধান নদী রূপসা ও ভৈরব। এছাড়া শিবসা, পশুর, কপোতাক্ষ, আড়পাঙ্গাশিয়া, কুঙ্গা, মারজাত, আঠারবাকি, ভদ্রা, বুড়িভদ্রা, শেলমারী, কাজিবাছাডাকাতিয়া, কাঁকরী নামে আরো বেশ কিছু নদী রয়েছে।

12/12/2024

নৌকা বাইচ

নড়াইলের চিত্রা, নবগঙ্গা, মধুমতী কাজলা নদীতে বর্ষাকালে নৌকা বাইচ হয়ে থাকে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নৌকা বাইচ হল এস,এম সুলতানের জন্মদিন উপলক্ষ্যে ১০ই আগস্ট অনুষ্ঠিত নৌকা বাইচ। প্রতি বছর ১০ আগস্ট এই বাইচ হয়ে থাকে। পার্শ্ববর্তী গোপালগঞ্জ, মাগুরা, খুলনা জেলা থেকে অনেক বাইচের নৌকা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। বাইচের নৌকাকে সহানীয় ভাষায় বলে বাছাড়ী নৌকা। দীর্ঘ সরু অপরুপ সাজে সজ্জিত বাইচের নৌকাগুলি দেখতে বড়ই নান্দনিক ।

02/12/2024

ঝামেলা পার্ট ৩
লিখেছেন এই আমি

মনে আমার অনেক কষ্ট,
মাথা হয় যে শুধু নষ্ট।
আমার কাছে কারো নেই বেল,
চালাই আমি বাইসাইকেল।
সিনেমায় নেই কোন সিন,
খাই আমি জিং সিং।
ডাক্তার দেয় ইনজেকশন,
তাই জোর করে করি ইন্সপেকশন,
সরল সোজা আমার কথা
সাইফুলের নেই কোন মাথাব্যথা।

এই ধরনের কবিতা পেতে, কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানান।

01/12/2024

নড়াইলের যাত্রাগানঃ

১৮ শতকের শেষাংশ হতে উনিশ শতকের মাধ্য সময় পর্যন্ত গীত প্রধান পদ্যছন্দে ধর্মীয় কিংবা সমাজ ভিত্তিক কাহিনীগুলিকে রুপকল্পের মাধ্যমে চরিত্রে চিত্রিত করে তার মঞ্চে কিংবা খোলা আসরে অভিনীত হত মুলতঃ তাইই যাত্রা গান এর পরে অবশ্য ইংরেজী থিয়েটারের প্রভাবে যাত্রার মুল চেহারা বদলাতে থাকে। যাহোক সে সময়ে নড়াইলের জমিদার বাড়ী কেন্দ্রীক সংস্কৃতি জাকজমকের সংগে সম্পন্ন হত এবং এর প্রভাবে উৎসাহিত হয়ে বিভিন্ন এলাকায় যাত্রাসহ সাংস্কৃতিক অন্যান্য বিষয় ও বিখ্যাত গায়ক, অভিনেতা, অভিনেত্রী সুরশিল্পীসহ যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষের আবির্ভাব নড়াইলে দেখা যায়।



জমিদার ভ্রাতা বাবু মহীন্দ্র রায় সর্বপ্রথম নড়াইলে যাত্রাদল গঠন করেন এবং বিখ্যাত অভিনেতা শেলকম সাহেব তার দলভূক্ত ছিলেন। এরপর অত্র জেলায় নিম্নবর্ণিত যাত্রাদল গঠিত হয় এবং দলগুলো অতি সুনামের সাথে পরিচালিত হতে থাকে।



০১। মুকুল অপেরা, মহিষখোলা, নড়াইল ।

০২। মহামায়া যাত্রা নলদীরচর গোবরা, নড়াইল।

০৩। স্মৃতি দুর্গা অপেরা গোবরা নড়াইল।

০৪। মালিয়াট যাত্রা পার্টি, মালিয়ার্ট নড়াইল ।

০৫। দিপালী অপেরা, কালিয়া, নড়াইল।

০৬। রংমহল অপেরা, কালিয়া, নড়াইল ।

০৭। সত্যস্বর অপেরা, সিংগাশোলপুর, নড়াইল ইত্যাদি যাত্রাদল ও খ্যাতিমান শিল্পী কুশলী সম্পর্কে জানা যায়।

28/11/2024

নড়াইল :

১৮৬১ সালে যশোর জেলার অধীন নড়াইল মহাকুমা প্রতিষ্ঠিত হয়। নড়াইল শব্দটি স্থানীয় লোকমুখে নড়াল নামে উচ্চারিত হয়। ঐ সময় নড়াইল সদর, লোহাগড়া ও কালিয়া থানার সমন্বয়ে এই মহাকুমা গঠিত হয় । পরবর্তীতে আলফাডাঙ্গা থানা এবং অভয়নগর থানা এই মহাকুমা ভুক্ত হয়। ১৯৩৪ সালে প্রশাসনিক সীমানা পূর্নগঠনের সময় অভয়নগরের পেড়লী, বিছালী ও শেখহাটি এই তিনটি ইউনিয়নকে নড়াইল জেলা ভুক্ত করে অবশিষ্ট অভয়নগর যশোর জেলা ভুক্ত করা হয়। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির সময় এই মহাকুমায় চারটি থানা ছিল ।

১৯৬০ সালে আলফাডাঙ্গা থানা যশোর হতে ফরিদপুর জেলা ভুক্ত হয় । ১৯৮৪ সালের ১লা মার্চ নড়াইল মহাকুমাকে জেলায় রুপান্তরিত করা হয় । প্রথম জেলা প্রশাসক ছিলেন মোঃ শাফায়াত আলী । ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ নড়াইল মহকুমার প্রশাসক জনাব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকীর নেতৃত্বে অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ, জনাব আব্দুল হাই এবং অন্যান্যদের সহযোগিতায় নড়াইল ট্রেজারীর তালা ভেঙ্গে অস্ত্র নিয়ে যশোর সেনানিবাস আক্রমণের মধ্যে দিয়ে এ জেলার মানুষের মুক্তি সংগ্রাম শুরু হয়। অগণিত মুক্তিযোদ্ধার রক্ত এবং অনেক অত্যাচারিত, লাঞ্চিত মা-বোনদের অশ্রু ও সংগ্রামের ফলে ১৯৭১ সনের ১০ ডিসেম্বর নড়াইল হানাদার মুক্ত হয়।

মহান মুক্তিযুদ্ধে নড়াইল জেলার বিশেষ অবদান রয়েছে। নড়াইল জেলা বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুক্তিযোদ্ধা অধ্যুষিত জেলা। এ জেলা হতে প্রায় ২০০০ জন মুক্তিযোদ্ধা মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছে। দেশের ৭ জন বীরশ্রেষ্ঠের মধ্যে একজন মরহুম ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ নড়াইলের কৃতি সন্তান। মুক্তিযুদ্ধকালীন পাক বাহিনী ও তাদের দোসরদের হাতে শাহাদাৎ বরণকারীর সংখ্যাও একেবারে কম নয়। পাক হানাদার বাহিনী কর্তৃক চিত্রা নদীর পাড়ে লঞ্চঘাটের পল্টুনের উপর ২৮০০ লোককে নৃশংসভাবে হয়।

27/11/2024

সবজি ও ফুলের যশোর:

নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া আর মিষ্টি পানির জন্য যশোরে সবজি ও ফুল ভালো জন্মে। এ কারনে এ জেলাতে বানিজ্যিক ভাবে সবজি ও ফুলের চাষ ব্যাপক বিস্তার লাভ করেছে। জেলার ১৪৩৫০হেঃ জমিতে সবজির মোট ফলন হয় ৩,২১,৯০৩ মেঃ টন। এসব সবজির মধ্যে আছে ফুল কপি, বাঁধাকপি, পালংশাক, লালশাক, সবুজ মাক, লাউ, মিষ্টি কুমড়া, বেগুন, চাল কুমড়া, টমেটো, মুলা, বরবটি, ডাটা, পুঁইশাক, ঢেঁড়শ, শিম, চিচিংগা, ঝিংগা, করলা, উচ্ছে, গাজর, শালগম, ওলকটি, বাটিশাক, ক্ষিরাই, পেঁপে, কাচকলা, বিচিকলা, মানকচু, মেটে আলু, লতিরাজ, পানিকচু, ও বাংশী। এছাড়া ৫৪২.৫ হেক্টর জমিতে মোট উৎপাদিত ফুলের সংখ্যা ১২০,২১,৪৭,৯৫৪ যার মধ্যে আছে রজনীগন্ধা, গোলাপ, গ্লাডিওলাস, গাঁদা, জারবেরা, ডালিয়া, কচমচ, থোজা ইত্যাদি। যশোরের এই সবজি ও ফুলের উৎপাদন দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানী হচ্ছে।
উল্লেখ্য যশোরের গোয়াদখালি ফলের জন্য বিখ্যাত

Address

Cox's Bazar

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nature & Beauty posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share