Cox's Bazar - কক্সবাজার

Cox's Bazar - কক্সবাজার আমরা চাই কক্সবাজার হোক শিক্ষিত, উন্নত, শান্তিপূর্ণ ও মানুষের মধ্যে থাকুক সম্প্রীতি ও সমৃদ্ধি।

🦅 সে চাইলে তার ডানা মেলে উড়াল দিতে পারত, পালিয়ে যেতে পারত, নিজেকে বাঁচাতে পারত।কিন্তু সে তা করেনি। এমনকি সে নিজেকে রক্ষ...
09/06/2025

🦅 সে চাইলে তার ডানা মেলে উড়াল দিতে পারত, পালিয়ে যেতে পারত, নিজেকে বাঁচাতে পারত।

কিন্তু সে তা করেনি। এমনকি সে নিজেকে রক্ষা করার চেষ্টাও করেনি। নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও সে ঠিক সেখানটাতেই থেকে গিয়েছিল__ তার সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসগুলোর পাশে..!

ছাইয়ের মধ্যে থাকা ওই ছোট্ট শরীরটি কেবল একটি পাখির নয়, এটি একটি মায়ের।

সে প্রকৃতির একজন বেনামি নায়িকা, যে একমাত্র কাজটিই করেছিল যা সে জানত, আর তা হলো তার সবচাইতে মূল্যবান জিনিসগুলোর যত্ন নেওয়া।

একজন মা তার সন্তানকে পৃথিবীর সামনে তুলে ধরতে এবং চারপাশের বিপদ থেকে রক্ষা করতে ঠিক কি পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যায় তা আমরা বুঝতে পারি না — বোঝা সম্ভবও না! সেই সকল মায়ের প্রতি আমার গভীর শ্রদ্ধা যারা তাদের সন্তানের কথা ভেবে নিজেকে বিসর্জন দিতেও দ্বিধা করেনি।

©INTERNET-ইন্টারনেট

শিক্ষণীয় গল্প: হাতুড়ি ও সুচএকদিন এক কারখানার কোণে দেখা হলো হাতুড়ি আর সুচ-এর।হাতুড়ি ছিল শক্তপোক্ত, ভারী ও গর্জনধারী। গর্ব...
09/06/2025

শিক্ষণীয় গল্প: হাতুড়ি ও সুচ

একদিন এক কারখানার কোণে দেখা হলো হাতুড়ি আর সুচ-এর।

হাতুড়ি ছিল শক্তপোক্ত, ভারী ও গর্জনধারী। গর্ব ভরে সে বলল—
“আমি পেরেক ঠুকি, কাঠ ভাঙি, ধাতু গুঁড়িয়ে ফেলি!
আমার মতো শক্তিশালী আর কেউ আছে নাকি?”

সুচ হালকা হেসে বলল—
“তোমার শক্তির কথা অস্বীকার করছি না।
কিন্তু এমন কিছু কাজ আছে, যেখানে তোমার আঘাত নয়, আমার কোমল স্পর্শ দরকার হয়।”

হাতুড়ি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল—
“তুমি আবার কী এমন করো, যেটা আমি পারি না?”

সুচ তখন তাকে নিয়ে গেল এক দর্জির দোকানে।
সেখানে একজন দর্জি সুচ ও সুতার সাহায্যে কাপড়ের ছেঁড়া জায়গা সুন্দরভাবে জোড়া লাগাচ্ছেন।
একটুও কষ্ট বা ক্ষতি হচ্ছে না, বরং কাপড় নতুনের মতো দেখাচ্ছে।

এই দৃশ্য দেখে হাতুড়ি চুপ করে গেল।
সে বুঝতে পারল, শুধু জোরে আঘাত করলেই সব সমস্যার সমাধান হয় না।
অনেক সময় ধৈর্য, সূক্ষ্মতা আর যত্ন বেশি দরকার হয়।

তখন সুচ বলল—
“দেখো বন্ধু, আমরা কেউ কারো চেয়ে বড় নই।
তুমি কাঠে পেরেক ঠুকে ঘর তৈরি করো, আর আমি জামা জুড়ে মানুষকে পরার উপযোগী করি।
আমরা আলাদা কাজে দক্ষ, তাই উভয়েরই গুরুত্ব আছে।”

---

গল্পের শিক্ষা:

জীবনে কেউ বড়, কেউ ছোট মনে হলেও, প্রত্যেকেই নিজ নিজ কাজে গুরুত্বপূর্ণ।
শক্তি দিয়ে যেমন বিশাল কাজ হয়, তেমনি সূক্ষ্মতায়ও আসে নিখুঁত সমাধান।
তাই সবাইকে সম্মান করা উচিত—কারণ সবারই নিজস্ব মূল্য আছ। (ফেসবুক থেকে পাওয়া)

©INTERNET-ইন্টারনেট

"তোরা আমাকে শেষ করলি। আমি আল্লাহর কাছে কী জবাব দেব!"অত্যন্ত ধর্মপ্রাণ মুসলিম ছিলেন হাজি দুলা মিয়া সওদাগর। ধর্মকর্মে তিনি...
09/06/2025

"তোরা আমাকে শেষ করলি। আমি আল্লাহর কাছে কী জবাব দেব!"

অত্যন্ত ধর্মপ্রাণ মুসলিম ছিলেন হাজি দুলা মিয়া সওদাগর। ধর্মকর্মে তিনি কখনো আপোস করেন নাই।

মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করেছেন। বৃদ্ধ বয়সে ফজরের আজান কখন হবে, এই চিন্তায় রাতে তাঁর ঘুমই হত না।

কিন্তু তাঁর কষ্ট ছিল একটা জায়গায়- তাঁর ছেলেরা কেন ধর্মকর্মে উদাসীন, কেন তারা নিয়মিত নামাজ পড়ছে না!

এই অবহেলার কারণে কী শাস্তি হতে পারে, সেটা তিনি ছেলেদের বোঝাতেন। কিন্তু কখনো তিনি ছেলেদের ওপর রাগ করেন নাই, মারধরও করেন নাই।

হাজি দুলা মিয়া সওদাগর ছিলেন চট্টগ্রামের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী। স্বর্ণের বিরাট ব্যবসা ছিল তাঁর।

৮০ বছর আগে চট্টগ্রাম শহরে বিশাল দোতলা দালান ছিল তাঁর। নিচতলায় ব্যবসা, আর ওপরতলায় পরিবার নিয়ে থাকতেন তিনি।

তাঁর এক ছেলের নাম মুহাম্মদ ইউনূস, যিনি আজকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা।

বাবার ব্যপারে ড.ইউনূস কী বলছেন, সেটা তাঁর নিজের বয়ানেই শুনুন:

"বাবার মত এমন কট্টর মুসলমান, আবার এত উদার- এরকম দুটো বৈশিষ্ট্য আমি কারো মধ্যে দেখিনি। তাঁর ক্ষোভ ছিল তাঁর ছেলেরা নামাজ পড়ে না বলে।

কিন্তু এসবের মধ্যেই আমরা বিদেশ যাচ্ছি, পড়াশোনা করছি। আমাদের প্রয়োজনমত টাকাপয়সা দিচ্ছেন, কোনো বাধা-নিষেধ ছিল না।

আমি আমেরিকায় গিয়ে বিয়ে করলাম। বিদেশি মেয়ে বিয়ে করায় তাঁর মনে অনেক কষ্ট হয়েছে নিশ্চয়ই। কিন্তু কখনো তা প্রকাশ করেননি, আপত্তিও করেননি।

বউ নিয়ে দেশে এলাম, তিনি সাদরে গ্রহণ করেছেন। কোনো নেতিবাচক কথা বলেননি।

তিনি ধর্ম পালনে যেমন একনিষ্ঠ ছিলেন, কাজে ছিলেন তেমনই উদার। তাঁর ঘনিষ্ঠ সঙ্গী আর স্বর্ণের কারিগরেরা সবাই ছিলেন হিন্দু।

সারাক্ষণ তাদের সাথে ছিল ওঠাবসা। আবার পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যথারীতি পড়তেন।

ভারতভাগের পরপর একদিন সকালে দেখি রেডিওতে গান্ধীর মৃত্যুর খবর শুনে আব্বা হাউমাউ করে কাঁদছেন। আমি অবাক হলাম।

সারাজীবন তিনি মুসলিম লীগ করলেন। গান্ধী কীভাবে আমাদের বাধা দিচ্ছে, মুসলমানদের দেশ করতে দিচ্ছে না- এসব বলতেন। অথচ গান্ধীর মৃত্যুতে তাঁর হাউমাউ কান্না!

তিনি বেশি লেখাপড়া জানতেন না, অথচ তাঁর মনে কোনো শত্রুভাব আসেনি। স্বতঃস্ফূর্ত ও স্বাভাবিকভাবে তিনি তাঁর নিজস্ব মনোভাব ব্যক্ত করেছেন।"

সূত্র: ড.মুহাম্মদ ইউনূসের সাক্ষাৎকার, প্রথম আলো ঈদসংখ্যা (নভেম্বর ২০০৩)

©INTERNET-ইন্টারনেট

ইসলাম যেমন ছিল খেলাফতের জামানায়,হয়তো পড়তে পড়তে আপনার চোখ টলমল হবে!......................................................
08/06/2025

ইসলাম যেমন ছিল খেলাফতের জামানায়,
হয়তো পড়তে পড়তে আপনার চোখ টলমল হবে!...........................................................

"এই যুবক আমাদের পিতাকে হত্যা করেছে, আমরা এর বিচার চাই।"

দোষী যুবককে টেনে-হিঁচড়ে খলীফার দরবারে নিয়ে এসেছেন দুই ব্যক্তি। তারা তাদের পিতার হত্যার বিচার চান।
খলীফা হযরত উমর (রা) সেই যুবককে জিজ্ঞেস করলেন যে তার বিপক্ষে করা অভিযোগ সত্য কিনা। অভিযোগ স্বীকার করল যুবক। দোষী যুবক সেই ঘটনার বর্ণনা দিলঃ
"অনেক পরিশ্রমের কাজ করে আমি বিশ্রামের জন্য একটি খেজুর গাছের ছায়ায় বসলাম। ক্লান্ত শরীরে অল্প সময়েই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার একমাত্র বাহন উটটি পাশে নেই। খুঁজতে খুঁজতে কিছু দূর গিয়ে পেলাম, তবে তা ছিল মৃত। অভিযোগকারী এই দুই ব্যক্তির বাবাকে আমার মৃত উটের পাশে পেলাম। সে আমার উটকে তার বাগানে প্রবেশের অপরাধে পাথর মেরে হত্যা করেছে। এই কারণে আমি হঠাৎ করে রাগান্বিত হয়ে পড়ি এবং তার সাথে তর্কাতর্কি করতে করতে এক পর্যায়ে মাথায় পাথর দিয়ে আঘাত করে ফেলি। ফলে সে সেইখানেই মারা যায়। যা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে ঘটে গেছে। এর জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।"
বাদী’রা জানালেন- "আমরা এর মৃত্যুদণ্ড চাই।" সব শুনে হযরত উমর (রা) অপরাধী যুবককে বললেন, "উট হত্যার বদলে তুমি একটা উট দাবি করতে পারতে, কিন্তু তুমি বৃদ্ধকে হত্যা করেছ। হত্যার বদলে হত্যা। এখন তোমাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে। তোমার কোন শেষ ইচ্ছা থাকলে বলতে পারো।" নওজোয়ান বললো, "আমার কাছে কিছু ঋণ ও অন্যের রাখা কিছু আমানত আছে। আমাকে যদি কিছু দিন সময় দিতেন, আমি বাড়ি গিয়ে আমানত ও ঋণগুলি পরিশোধ করে আসতাম।"
খলিফা হযরত উমর (রা) বললেন, "তোমাকে এভাবে একা ছেড়ে দিতে পারি না। যদি তোমার পক্ষ থেকে কাউকে জিম্মাদার রেখে যেতে পারো তবে তোমায় সাময়িক সময়ের জন্য যেতে দিতে পারি।“ নওজোয়ান বললো, "এখানে আমার কেউ নেই যে আমার জিম্মাদার হবে।" যুবকটি তখন নিরুপায় হয়ে দাঁড়িয়ে রইল।
এই সময় হঠাৎ মজলিসে উপস্থিত একজন সাহাবী হযরত আবু যর গিফারী (রা) দাঁড়িয়ে বললেন, "আমি হবো ঐ ব্যক্তির জামিনদার। তাকে যেতে দিন।" আবু যর গিফারীর (রা) এই উত্তরে সভায় উপস্থিত সবাই হতবাক। একে তো অপরিচিত ব্যক্তি, তার উপর হত্যার দন্ডপ্রাপ্ত আসামী! তার জামিনদার কেন হচ্ছেন আবু জর!
খলিফা বললেন, "আগামি শুক্রবার জুম্মা পর্যন্ত নওজোয়ানকে মুক্তি দেয়া হলো। জুম্মার আগে নওজোয়ান মদীনায় ফেরত না আসলে নওজোয়ানের বদলে আবু যরকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে।" মুক্তি পেয়ে নওজোয়ান ছুটলো মাইলের পর মাইল দূরে তার বাড়ির দিকে। আবু যর গিফারী (রা) চলে গেলেন নিজ বাড়িতে।
দেখতে দেখতে জুম্মাবার এসে গেল। নওজোয়ানের আসার কোনো খবর নেই। হযরত উমর (রা) রাষ্ট্রীয় পত্রবাহক পাঠিয়ে দিলেন আবু যর গিফারির (রা) কাছে। পত্রে লিখা, আজ শুক্রবার বাদ জুমা সেই যুবক যদি না আসে, আইন মোতাবেক আবু যর গিফারির মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে। আবু যর যেন সময় মত জুম্মার প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে নববীতে হাজির হন। খবর শুনে সারা মদীনায় থমথমে অবস্থা। একজন নিষ্পাপ সাহাবী আবু যর গিফারী আজ বিনা দোষে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন।
জুমার পর মদীনার সবাই মসজিদে নববীর সামনে হাজির। সবার চোখে পানি। কারণ দন্ডপ্রাপ্ত যুবক এখনো ফিরে আসেনি। জল্লাদ প্রস্তুত।
জীবনে কত জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে তার হিসেব নেই। কিন্তু আজ কিছুতেই চোখের পানি আটকাতে পারছে না জল্লাদ। আবু যরের মত একজন সাহাবী সম্পূর্ণ বিনা দোষে আজ মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন, এটা মদীনার কেউ মেনে নিতে পারছেন না। এমনকি মৃত্যুদন্ডের আদেশ প্রদানকারী খলিফা উমর (রা) নিজেও চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। হৃদয় তাঁর ভারাক্রান্ত। তবু আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কারো পরিবর্তনের হাত নেই। আবু যর (রা) তখনও নিশ্চিন্ত মনে হাঁসি মুখে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত। জল্লাদ ধীর পায়ে আবু যর (রা) এর দিকে এগুচ্ছেন আর কাঁদছেন। আজ যেন জল্লাদের পা চলে না। পায়ে যেন কেউ পাথর বেঁধে রেখেছে।
এমন সময় এক সাহাবী উচ্চ স্বরে জল্লাদকে বলে উঠলেন, "হে জল্লাদ একটু থামো। মরুভুমির ধুলার ঝড় উঠিয়ে ঐ দেখ কে যেন আসছে। হতে পারে ঐটা নওজোয়ানের ঘোড়ার পদধুলি। একটু দেখে নাও।" ঘোড়াটি কাছে আসলে দেখা যায় সত্যিই এ সেই নওজোয়ান।
নওজোয়ান দ্রুত খলিফার সামনে এসে বললো, "আমীরুল মুমিনীন, মাফ করবেন। রাস্তায় যদি আমার ঘোড়া পায়ে ব্যথা না পেত, তবে যথা সময়েই আসতে পারতাম। বাড়িতে গিয়ে আমি একটুও দেরি করিনি। বাড়ি পৌঁছে গচ্ছিত আমানত ও ঋণ পরিশোধ করি। তারপর বাবা, মা এবং নববধুর কাছে সব খুলে বলে চিরবিদায় নিয়ে মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে মদীনার উদ্দেশ্যে রওনা দেই। এখন আমার জামিনদার ভাইকে ছেড়ে দিন আর আমাকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে পবিত্র করুন। কেননা কেয়ামতের দিন আমি খুনি হিসেবে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে চাই না।"
আশেপাশের সবাই একেবারেই নীরব। চারিদিকে একদম থমথমে অবস্থা। সবাই হতবাক, কী হতে চলেছে! যুবকের পুনরায় ফিরে আসাটা অবাক করে দিলো সবাইকে।
খলিফা হযরত উমর (রা) যুবককে বললেন, "তুমি জানো তোমাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হবে, তারপরেও কেন ফিরে এলে?" উত্তরে সেই যুবক বলল- "আমি ফিরে এসেছি, কেউ যাতে বলতে না পারে, এক মুসলমানের বিপদে আরেক মুসলামান সাহায্য করতে এগিয়ে এসে নিজেই বিপদে পড়ে গেছিলো।"
এবার হযরত উমর (রা) হযরত আবু যর গিফারী (রা) কে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কেন না চেনা সত্যেও এর জামিনদার হলেন?" উত্তরে হযরত আবু যর গিফারী (রা) বললেন, "পরবর্তিতে কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান বিপদে পড়েছিলো, অথচ কেউ তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেনি।"
এমন কথা শুনে, হঠাৎ বৃদ্ধের দুই সন্তানের মাঝে একজন বলে উঠল, "হে খলীফা, আপনি তাকে মুক্ত করে দিন। আমরা তার উপর করা অভিযোগ তুলে নিলাম।"
হযরত উমর (রা) বললেন, “কেন তাকে ক্ষমা করে দিচ্ছ?” তাদের এক ভাই বলে উঠলো, "কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল করে নিজেই স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ার পরেও অন্য মুসলমান তাকে ক্ষমা করেনি।"

[হায়াতুস সাহাবা-৮৪৪]
সংগৃহীত

© Mohammad Shamsul Hoque
Khoka Bhai.

বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন নতুন অধ্যাপক তাঁর ক্লাস নিতে শুরু করলেন। যে মুহুর্তে তিনি পড়ানোর জন্যে ব্ল্যাকবোর্ডের দিকে ঝুঁকলেন, ...
07/06/2025

বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন নতুন অধ্যাপক তাঁর ক্লাস নিতে শুরু করলেন। যে মুহুর্তে তিনি পড়ানোর জন্যে ব্ল্যাকবোর্ডের দিকে ঝুঁকলেন, সেই সময় ছাত্রদের মধ্যে কেউ একজন হঠাৎ করেই সিনেমা হলের মতো জোরে শিস বাজালো।

অধ্যাপক ঘুরে ক্লাসের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, কে, কে শিস দিয়েছে? কে সিটি মারলো?

কেউ উত্তর দিলোনা। সবাই চুপ। সবাই এমন ভাব করেছে যেন কেউ কিছু শুনেনি বা দেখেনি।

অধ্যাপক শান্তভাবে চকটি টেবিলে রেখে বললেন, আজ আর লেকচার দেবোনা। তবে আমার জীবনে ঘটে যাওয়া একটি গল্প শোনাব তেমাদের।

সবাই আগ্রহী হয়ে নড়ে চড়ে বসলো। অধ্যাপক গল্প শুরু করলেন।

গতকাল রাতে আমি ঘুমানোর জন্য খুব চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু ঘুম আমার চোখ থেকে কয়েক মাইল দূরে আছে মনে হলো। ভাবলাম, ঘুম যখন আসছেনা আমার গাড়িতে রাতে পেট্রোল ভরে রাখি। যা কাল সকালের ভিড়ে আমার সময় বাঁচাবে এবং তারপর নির্বিঘ্নে আমি ঘুমাতেও পারবো।

গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে ট্যাংকটি পরিপূর্ণ করে নেয়ার পরে দেখি পুরো রাস্তা খালি। চারিদিকে ঠান্ডা বাতাস, আকাশে হালকা মেঘের আড়ালে আধো চাঁদ। তাই ভাবলাম একটু আশেপাশে ঘুরেই আসি।

একটু সামনে অগ্রসর হতেই হঠাৎ রাস্তার পাশের এক কোণে আমি একজন ভদ্রবেশী তরুণী মেয়েকে দেখলাম। আলো আঁধারিতে দাঁড়িয়ে আছেন অসহায় ভাবে। যেই রকম সুন্দরী সেই রকম সুন্দর পোশাক তাঁর! পোশাকটি দেখে মনে হচ্ছিলো তাঁর রূপের সঙ্গে ম্যাচ করে কোন নিপুণ শিল্পী এটি বানিয়েছেন! নিশ্চয়ই কোনও পার্টি থেকে ফিরছেন তিনি। আমি চোখ ফেরাতে পারছিলাম না! প্রথম নজরেই প্রেমে পড়ে গেলাম।

সৌজন্যতা বোধ হারিয়ে আমি আমার গাড়িটি ঘুরিয়ে তাঁর পাশে থামাই। গাড়ির কাচ নামিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'আমি কি আপনাকে কোনো সহায়তা করতে পারি ? যদি কোন সাহায্য করতে পারি তবে বলুন।'

তরুণীটি হেসে উঠলো সলজ্জভাবে। তাঁর শুভ্র দন্তরাজীর ঝিলিক দেখে মনে হলো, যেন সন্ধ্যাতারা রাস্তার কোণ জুড়ে নেমে এসেছে।

তিনি মৃদু হেসে আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, ' আপনি কি আমাকে বাড়িতে পৌঁছে দিতে পারবেন ? ' তার গাড়িটি আসবেনা কারণ স্টার্ট নিচ্ছেনা বলে জানিয়েছে তার ড্রাইভার। আর সে কোন ট্যাক্সিও পাচ্ছেনা অনেক্ষণ ধরে।

আমার হার্টবিট বেড়ে গেলো। আমি গাড়ি থেকে নেমে তাকে আমার সামনের দরজা খুলে দিলাম। তিনি আমার সাথে সামনের সিটেই বসলেন সানন্দে।

অতঃপর আমি তাকে নিজের পরিচয় জানিয়ে বললাম, আমি আপনাদের এলাকারই পাশের বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক।

উনি উনার পরিচয় জানালেন। আমরা কথা বলতে শুরু করলাম এবং অবাক হয়ে দেখলাম তিনি খুবই বুদ্ধিমতী! বিভিন্ন ধরণের টপিক নিয়ে আলোচনা করার পর বুঝলাম; সবগুলো বিষয়ের উপরই তাঁর প্রভুত জ্ঞান আছে। যা আজকালকার অনেক যুবকেরই নেই।

অনেক দূরে তাঁর ঠিকানায় যখন পৌঁছলাম, তিনি আমার বিনয় প্রকৃতি ও সুন্দর আচরণের প্রশংসা করে বললেন, আমরা দুজনেই মুক্ত মনের মানুষ। আমাদের আবার দেখা হতে পারে। এবং লজ্জাবতী পাতার মতো গুটিয়ে না গিয়ে বলেই ফেললেন, আমার মতো একজন যুবক ছিল তাঁর কল্পনায়। রাখঢাক না করেই জিজ্ঞেস করলেন, আপনি কি বিবাহিত? আমি বুঝে ফেললাম, তিনিও প্রথম দর্শনেই আমার প্রেমে পড়েছেন।

আমি বললাম, আপনার অপরূপ সৌন্দর্যের কারণে প্রথমেই আমি গাড়ি ঘুরিয়েছিলাম। এই রকম একজন রাজকন্যার স্বপ্ন আমি দেখতাম, যে দেখতে ঠিক আপনার মতো হবে এবং আমি ভাবতাম তাকেই আমি বিয়ে করবো। তারপর আপনার জ্ঞান, বুদ্ধি ও কথার গভীরতা শুনে আমি খোলাখুলি বলছি, ইতিমধ্যে আমিও আপনার গভীর প্রেমে পড়ে গেছি।

মেয়েটি বললো, আসুন আমাদের এপার্টমেন্টে। চা খাবেন ও আরো কিছুক্ষন গল্প করা যাবে।

প্রেম যখন প্রকাশিত হয়েই গেছে দুই তরফে, তাহলে আর দ্বিধা রেখে লাভ কি। ওর বাসার ভেতরে চলে গেলাম।

আরো কিছুক্ষণ গল্প করে বিদায় নেয়ার সময় সে আমাকে বললো, শুনুন, আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা উল্লেখ করেছেন, আমার ভাই সে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। মানে আপনারই ছাত্র হবে। যদিও সে এখন বাসায় নেই। আপনি ওর দিকে একটু খেয়াল রাখবেন যেন ঠিকমতো পড়াশুনা করে। এখন থেকে আমাদের মধ্যে যেহেতু একটি সুন্দর সম্পর্ক হয়ে গেছে সেহেতু এটি আপনার দায়িত্ব হয়ে গেল।

আমি বললাম, তোমার ভাইয়ের নাম কি?

আমার নব্য প্রেমিকা বললো, আপনি আর আমি পরস্পরকে আমাদের প্রখর বুদ্ধিমত্তার কারণে স্বল্প সময়ে ভালোবেসে ফেলেছি। আপনি আপনার বুদ্ধি দিয়ে খুঁজে বের করবেন তাকে। তাই আমি তাঁর নাম বলছি না। তবে আমার ভাইয়ের একটা বৈশিষ্ট আছে যা দিয়ে আপনি তাকে চিনতে পারবেন।

বললাম, আচ্ছা। তাহলে বলো কি সেই বৈশিষ্ট?

আমার প্রেমিকা বললো, সে প্রায়ই হঠাৎ জোরে শিস দেয়!

পুরো ক্লাসের সমস্ত চোখ তৎক্ষণাৎ যে ছেলেটি শিস দিয়েছিল তাঁর দিকে ঘাড় ফিরিয়ে তাকিয়ে রইলো।

অধ্যাপক ধীরে ধীরে চকটি আবার হাতে উঠিয়ে নিয়ে গম্ভীর ভাবে বললেন: "আমি মনোবিজ্ঞানে আমার পিএইচডি ডিগ্রিটি কিনিনি, আমি এটি অর্জন করেছি।"

মূল থিম: বিজ্ঞ অধ্যাপক একটি কাল্পনিক গল্পের মাধ্যমে ক্লাসে শিস দেয়া ছাত্রটিকে খুঁজে বের করলেন।

©INTERNET-ইন্টারনেট

কক্সবাজারে পর্যটনে আসছে নতুন চমক! ✅ হিমছড়ি থেকে রেজু খাল পর্যন্ত কেবল কার নির্মাণ প্রকল্প পেয়েছে নীতিগত অনুমোদন।এই আকা...
02/06/2025

কক্সবাজারে পর্যটনে আসছে নতুন চমক! ✅
হিমছড়ি থেকে রেজু খাল পর্যন্ত কেবল কার নির্মাণ প্রকল্প পেয়েছে নীতিগত অনুমোদন।
এই আকাশপথ বদলে দেবে কক্সবাজারের পর্যটন অভিজ্ঞতা! 🌊🚡

's Bazar - কক্সবাজার

নতুন ছয়টি ডিজাইনের নোটের ছবি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নোটগুলোর মধ্যে রয়েছে— ১০, ২০, ১০০, ২০০ ও ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্...
01/06/2025

নতুন ছয়টি ডিজাইনের নোটের ছবি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নোটগুলোর মধ্যে রয়েছে— ১০, ২০, ১০০, ২০০ ও ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোট এবং ২ ও ৫ টাকা মূল্যমান কারেন্সি নোট।

's Bazar - কক্সবাজার

এটি একটি ১,০০০ গ্রাম লোহার বার, কাঁচামাল হিসেবে যার মূল্য মাত্র ১০০ ডলার।যদি আপনি এটাকে ঘোড়ার খুর বানাতে ব্যবহার করেন, এ...
31/05/2025

এটি একটি ১,০০০ গ্রাম লোহার বার, কাঁচামাল হিসেবে যার মূল্য মাত্র ১০০ ডলার।

যদি আপনি এটাকে ঘোড়ার খুর বানাতে ব্যবহার করেন, এর মূল্য বেড়ে দাঁড়ায় ২৫০ ডলার।

সেলাইয়ের সূঁচ তৈরি করলে এর মূল্য হয় প্রায় ৭০,০০০ ডলার।

ঘড়ির স্প্রিং ও গিয়ার তৈরি করলে এর মূল্য পৌঁছে যায় ৬ মিলিয়ন ডলারে।

আর এটাকে যদি উন্নত প্রযুক্তির লেজার উপাদানে রূপান্তর করা হয়, যা কম্পিউটার চিপ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়, তখন এই একই লোহার বারের মূল্য দাঁড়ায় ১৫ মিলিয়ন ডলার।

আপনার প্রকৃত মূল্য নির্ধারিত হয় আপনি কি দিয়ে তৈরি তার মাধ্যমে নয়, বরং আপনি কীভাবে আপনার দক্ষতাকে বিকশিত করেন এবং তা প্রয়োগ করেন, তার উপর।

©INTERNET-ইন্টারনেট

পলক মুচ্ছল ♥️
31/05/2025

পলক মুচ্ছল ♥️

ডা. তাসনিম জারার ট্রাকে করে চট্টগ্রাম যাওয়ার ভিডিও আমাকে গতকাল থেকেই ভাবাচ্ছে। এই তাসনিম জারাকে নিয়ে বিভিন্ন দলের নেতাকর...
29/05/2025

ডা. তাসনিম জারার ট্রাকে করে চট্টগ্রাম যাওয়ার ভিডিও আমাকে গতকাল থেকেই ভাবাচ্ছে। এই তাসনিম জারাকে নিয়ে বিভিন্ন দলের নেতাকর্মী, বট এবং প্রোপাগাণ্ডা পেইজ গুলা এহেন নোংরা কনটেন্ট নাই যে বানায় নাই, এহেন অশ্লীল এবং অসম্মানজনক কমেন্ট নাই যে করে নাই। কিন্তু জারা আসলে কি ডিজার্ভ করেন? একটু ভাবি!

ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে (MBBS) ডিগ্রি অর্জন করে পড়তে যান অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এভিডেন্স-বেইজড হেলথ কেয়ার বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি (MSc) অর্জন করেন, যেখানে তিনি ডিস্টিংকশনসহ উত্তীর্ণ হন। যুক্তরাজ্যের রয়্যাল কলেজ অফ অবস্টেট্রিশিয়ানস অ্যান্ড গাইনোকোলজিস্টস (RCOG) থেকে জারা DRCOG ডিগ্রি অর্জন করেন, যা প্রসূতি ও স্ত্রীরোগবিদ্যায় বিশেষজ্ঞদের জন্য প্রদান করা হয়। এরপর যুক্তরাজ্যের রয়্যাল কলেজ অফ ফিজিশিয়ানস থেকে MRCP (Member of the Royal College of Physicians) ডিগ্রি অর্জন করেন, যুক্তরাজ্যের হায়ার এডুকেশন একাডেমির অ্যাসোসিয়েট ফেলো (AFHEA) হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেন।

ডা. তাসনিম জারা বর্তমানে যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত। এছাড়াও, তিনি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে সিনিয়র ক্লিনিক্যাল সুপারভাইজার হিসেবে ৫ম এবং ৬ষ্ট বর্ষের মেডিকেল শিক্ষার্থীদের পড়ান, প্রশিক্ষন দেন।

আমরা জারাকে তার ইউটিউব আর ফেইসবুকের ভিডিগুলা থেকে বেশি চিনেছি। খুবই সহজ সরল সাবলীল বাংলায় জারা অনেক কনটেন্ট বানিয়েছেন, যেগুলো বাংলাদেশের শিক্ষিত, সল্পশিক্ষিত সবধরনের মানুষ কানেক্ট করতে পারে। এছাড়া উনি "সহায় হেলথ" নামক একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের কো ফাউন্ডার, যা বাংলাভাষী জনগণের জন্য প্রমাণভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবা তথ্য প্রদান করে। এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে তিনি স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। কোভিড আউটব্রেকের শুরু থেকেই করোনা ভাইরাস নিয়ে সময়োপযোগী পরামর্শ দিয়ে এসেছেন জারা। ২০২১ এর ২ জুন জি-৭ গ্লোবাল ভ্যাক্সিন কনফিডেন্স সামিটে তাকে ‘ভ্যাক্সিন লুমিনারি’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে বৃটিশ সরকার।

জারা যখন রাজনীতিতে আসলেন তখন দেশে একটা হাইপ চলতেছিল, সবাই তখন একটা করে রাজনৈতিক দল খুলে বসবে এমন একটা উত্তেজনা! এক জুলাই গিয়ে আরেক জুলাই আসার আগেই অধিকাংশ মানুষই সেই "আই হেইট পলিটিক্স" মেন্টালিটিতে ফেরত চলে গেছে। স্বাভাবিক। রাজনীতি সবার জন্য না।

জারা কিন্তু এখনো লেগে আছেন। তাসনিম জারা জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব পদে দায়িত্ব পালন করছেন। এই পদটি দলের শীর্ষ নির্বাহী পদগুলোর একটি, যা তিনি ২০২৫ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে পালন করছেন। এনসিপি গঠনের পূর্বে তিনি জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। দলটির আনুষ্ঠানিক যাত্রার পর তিনি সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব হিসেবে নিযুক্ত হন।

২০২৫ এর মার্চ মাসে তাসনিম জারা দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে আর্থিক স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন একটি ফেইসবুক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে, সবাই আমরা হাসাহাসি করছিলাম। বলছিলাম, এদের কি দলের গ্রুপ চ্যাট নাই! কিন্তু এই স্ট্যাটাস নিজ দলের মানুষের রাজনৈতিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পক্ষে ব্যক্তি পর্যায়ে জারার জোরালো অবস্থান।

একবার আবার ভাবেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ, দেশের সবচেয়ে মেধাবীরা যেখানে চান্স পায় বলে আমরা জানি। অক্সফোর্ড, বিশ্বের সবচেয়ে মেধাবীরা যেখানে চান্স পায় বলে আমরা মানি। সেই ব্যাকগ্রাউন্ডের মেয়ে এই তাসনিম জারা। আজকে এনসিপির অন্যতম প্রভাবশালী ও নীতিনির্ধারক নেত্রী। বিদেশে পড়াশোনা করে যে দেশে ফিরে আসছে মানুষের জন্য কাজ করবে বলে।

জারা আসলে এখন পর্যন্ত অনেক কিছু অর্জন করছেন। ইউকেতে জারার খুবই গোছানো একটা জীবন ছিল। এমন জীবন আমাদের দেশের পলিটিকাল নেতারা কালো টাকা দিয়ে বানানোর চেষ্টা করে আসছে সারাজীবন। কিন্তু জারা বাংলাদেশে ফেরত আসছেন, দেশের মানুষকে কাছে আসছেন। আমি চাই তিনি যেন সফল হন। তার ভিশন সফল হোক। আমি চাই আমার জীবদ্দশায় যেন আমাকে দেখতে না হয় এই তাসনিম জারা দুর্নীতিবাজ হয়ে উঠছে, ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠছে।

ডা. তাসনিম জারা, আপনার নামে এই সত্য প্রশংসাটুকু করে আমার হালকা লাগতেছে! আপনি অনেক সম্মান এবং ভালোবাসা ডিজারভ করেন।





©INTERNET-ইন্টারনেট

কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে জুলাই মাসে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট শুরু---------------------------------কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে জ...
27/05/2025

কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে জুলাই মাসে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট শুরু
---------------------------------
কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে জুলাই মাসে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (সিএএবি)। ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস সুবিধাসহ যাবতীয় কার্যক্রম শেষ হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। এক সমন্বয় সভায় সিএএবি চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মঞ্জুর কবির জানান, প্রাথমিকভাবে স্বল্প পাল্লার আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু করা হবে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সকে প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

২০২১ সালে শুরু হওয়া প্রকল্পের আওতায় কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা হচ্ছে। বঙ্গোপসাগরের দিকে ১,৭০০ ফুট সম্প্রসারিত রানওয়ের কাজ জুলাইয়ের মধ্যে শেষ হবে, যা এটিকে দেশের দীর্ঘতম রানওয়ে (১০,৭০০ ফুট) বানাবে।

চীন, নেপাল, ভুটানসহ প্রতিবেশী দেশগুলো কক্সবাজারকে কাছের সমুদ্রগন্তব্য হিসেবে দেখছে। ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি বলেন, এই বিমান সংযোগ পর্যটকদের আগমন বাড়াতে পারে, তবে আন্তর্জাতিক মানের অবকাঠামো ও বিনোদনের অভাব এখনও রয়ে গেছে।


একজন নোবেল বিজয়ী, অন্ধের দেশে আসছে আয়না বিক্রি করতে,যে দেশের মানুষ(  সবাই নয়) "পাবলিক টয়লেট থেকেও চাঁদা খায় "আমাদের ...
26/05/2025

একজন নোবেল বিজয়ী,
অন্ধের দেশে আসছে আয়না বিক্রি করতে,
যে দেশের মানুষ( সবাই নয়) "পাবলিক টয়লেট থেকেও চাঁদা খায় "

আমাদের শিখাবে সংস্কার।
অথচ উনি সময় মত না বসলে, ভারতীয় মিডিয়ার মিথ্যা প্রচারে দেশটা সিরিয়া অথবা গাজা হয়ে যেত।

Address

Cox's Bazar
4700

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Cox's Bazar - কক্সবাজার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share