Daily Cox’s Bazar News

Daily Cox’s Bazar News আমাদের লক্ষ্য সংবাদের প্রকৃত সত্য জনসমক্ষে তুলে ধরা।

কক্সবাজার জেলার সর্বক্ষেত্রে সকল অনিয়ম,দূর্নীতি,অন্যায়-অবিচার,দুঃশাসন ও অপরাধের বিরুদ্ধে একঝাঁক সাহসী কলম যোদ্ধা।আসুন নিজেকে বদলায়,তাহলে একদিন এই পৃথিবীটা বদলে যাবে।আমরা সবাই মানুষ এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় পরিচয়।আমরা শুধুই বাংলাদেশী।

 #জেলা_যুবদলের_প্রেস_বিজ্ঞপ্তিআগামীকলের বিক্ষোভ মিছিল সফল করুন -- জেলা যুবদল, কক্সবাজার। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওস...
12/12/2025

#জেলা_যুবদলের_প্রেস_বিজ্ঞপ্তি

আগামীকলের বিক্ষোভ মিছিল সফল করুন -- জেলা যুবদল, কক্সবাজার।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদী ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি'র আহবায়ক জনাব এরশাদ উল্লাহ ভাইকে
গুলি করে গুরুতর আহত করার প্রতিবাদে
আগামী কাল বিকাল ৪ ঘটিকায়
কক্সবাজার জেলা বিএনপি সহ সকল
অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হবে।

উক্ত বিক্ষোভ মিছিল সফল করার লক্ষ্যে কক্সবাজার জেলা সদর, পৌর ও শহর ও সদরে অবস্থানরত যুবদলের সকল পর্যায়ের নেতা কর্মীদের যথাসময়ে উপস্থিত থেকে বিক্ষোভ মিছিলকে সাফল্যমন্ডিত করার জন্য অনুরোধ করা হল।

অনুরোধক্রমে,

সৈয়দ আহমদ উজ্জ্বল,
সভাপতি,


জিসান উদ্দিন,
সাধারণ সম্পাদক,
কক্সবাজার জেলা যুবদল ।

 #প্রেস_বিজ্ঞপ্তি ওসমান হাদী ও বিএনপি নেতা এরশাদ কে গুলি করে গুরুতর আহত করার প্রতিবাদে আগামীকাল বিকাল ( ৪) চারটায় কক্সব...
12/12/2025

#প্রেস_বিজ্ঞপ্তি

ওসমান হাদী ও বিএনপি নেতা এরশাদ কে
গুলি করে গুরুতর আহত করার প্রতিবাদে
আগামীকাল বিকাল ( ৪) চারটায়
কক্সবাজার জেলা বিএনপি'র ও
অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল সফল করার লক্ষ্যে
কক্সবাজার জেলা, পৌর ও সদর, উপজেলা, আবাসিক হোটেল শ্রমিকদলের সকল নেতাকর্মীদের যথাসময়ে উপস্থিত হওয়ার জন্য অনুরোধ রইল।

অনুরোধক্রমে,

রফিকুল ইসলাম,
সভাপতি

মোহাম্মদ কুতুবউদ্দিন,
সাধারণ সম্পাদক

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদল কক্সবাজার জেলা।

বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দল (বিএনপি) 'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব, তারেক রহমান আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন বি...
12/12/2025

বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দল (বিএনপি) 'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব, তারেক রহমান আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন বিএনপি'র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এখন ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই। তিনি দেশে ফিরে আসুক,নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক এবখ দলীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের মধ্যে দিয়ে নতুন বাংলাদেশে নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে দেশের হাল ধরুক। ৩১ দফার প্রকৃত ও গ্রহণযোগ্য বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের মনে দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান তৈরি করে নিজেকে শহীদ জিয়াউর রহমানের যোগ্য উত্তরসূরী হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করুক এটাই এই অভাগা বাঙালি জাতীর একমাত্র যৌক্তিক দাবী। সাবেক সকল সরকারের দেশ পরিচালনা থেকে ভিন্ন কিছু বাংলাদেশের জনগণ দেখবে এটাই একমাত্র প্রত্যাশা।

 #ইয়াবা_কান্ডসহ_গুরুতর_অপরাধের_অভিযোগে_কক্সবাজার_র‌্যাব_এ_গণবদলির‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)-১৫ কক্সবাজার এলাকা...
29/11/2025

#ইয়াবা_কান্ডসহ_গুরুতর_অপরাধের_অভিযোগে_কক্সবাজার_র‌্যাব_এ_গণবদলি

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)-১৫
কক্সবাজার এলাকার প্রায় সকল কর্মকর্তা ও সদস্যকে হঠাৎ করেই প্রত্যাহার করেছে র‌্যাব সদর দপ্তর। কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার (সিও) লেফটেন্যান্ট কর্নেল কামরুল ইসলামকে সংযুক্ত করা হয়েছে হেড কোয়ার্টারে। বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে তাদের একযোগে প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে।

দেশের সমুদ্র ও মিয়ানমার সীমান্তবর্তী গুরুত্বপূর্ণ জেলা কক্সবাজারের নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশ পুলিশের এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)-১৫ ব্যাটালিয়ন গঠন করা হয়। অন্যান্য ব্যাটালিয়ন কয়েকটি জেলার দায়িত্বে থাকলেও শুধুমাত্র কক্সবাজারের জন্য একটি ব্যাটালিয়ন মোতায়েন ছিল। ভয়ংকর মাদক ইয়াবা চোরাচালানসহ নানা অপরাধে কক্সবাজার বেষ্টিত। স্থানীয় বিভিন্ন গোয়েন্দা সূত্র জানায়, র‌্যাবের কথিত সিভিল টি–এফএস সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজারের ইয়াবা-কাণ্ডসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে সহায়তা করে আসছিল। র‌্যাবের কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে আদায় করছিল মোটা অঙ্কের মাসোহারা।

সূত্র জানায়, র‌্যাবের প্রতিটি কর্মকর্তারই নিজস্ব এফএস (ফিল্ড স্টাফ) থাকে। পুলিশের গোয়েন্দা শাখার মত এরা সিভিল টিম হিসেবে কাজ করে তথ্য সরবরাহ করে। সূত্র জানায়, কক্সবাজারে কথিত এই সিভিল টিমই ইয়াবা ব্যবসায়ীসহ চোরাকারবারীদের সাথে যোগাযোগ করে অপরাধীদের সহায়তা করে বিনিময়ে প্রাপ্ত টাকা আদায় করে নিজেদের মধ্যে চলে ভাগ–বাটোয়ারা। এ ধরনের সুদৃশ্য ও সুস্পষ্ট অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রত্যাহার করা হয়েছে কক্সবাজার র‌্যাবের কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল কামরুল ইসলামকে। তাকে সংযুক্ত করা হয়েছে র‌্যাব সদর দপ্তরে। একই সাথে বদলি করা হয়েছে বিভিন্ন বাহিনী থেকে আসা টু-আইসি সহ সকল কর্মকর্তাকে।

র‌্যাব সদর দপ্তরের তথ্য মতে কক্সবাজার র‍্যাব-১৫ এ পাঁচটি পৃথক কোয়ার্টারে দেখা যায় কর্মরত বাবুর্চি–সুইপার, সুবেদার, হাবিলদার, এসআই, নায়েক, কর্পোরাল, এএসআই, কনস্টেবল, সিপাহী, সৈনিক—সহ বিভিন্ন পদের ৬৩৪ জনের বদলির আদেশ জারি হয়েছে। তিন শতাধিক র‌্যাব সদস্যকে প্রত্যাহার করে অন্যান্য ইউনিটে কর্মরতদের কক্সবাজার বদলি করা হয়েছে। তিন শতাধিক সদস্যকে কক্সবাজার থেকে অন্যান্য ইউনিটে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

র‌্যাব সদর দপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) কামরুল হাসান কমান্ডার বিএন এর অনুমোদিত মেজর ফয়সাল আহমেদ (উপপরিচালক প্রশাসন) স্বাক্ষরিত গত ১৯ নভেম্বরের এক প্রজ্ঞাপনে ১৯৮ জন সদস্যকে এবং একই তারিখে আরেক প্রজ্ঞাপনে ২০০ জন সদস্যকে বদলি করা হয়। গত ১২ নভেম্বরের এক প্রজ্ঞাপনে ৬২ জনকে বদলি করা হয়। ১৭ নভেম্বর মেজর ফয়সাল আহমেদ স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে ১০০ জন সদস্যকে বিভিন্ন ইউনিটে বদলি করা হয়। এছাড়াও গতকাল ২৭ নভেম্বর আরও ৭৪ জন র‌্যাব সদস্যকে বদলি করা হয়েছে।

সূত্র জানায়, কক্সবাজার ইউনিট থেকে বাবুর্চি–সুইপারসহ প্রায় সবাইকেই অন্যত্র বদলি করা হয়েছে। বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, কথিত সিভিল টিমের কর্পোরাল ইমাম ও লুৎফর সরাসরি সিও–এর সাথে কাজ করতো। তারা বড় বড় চোরাকারবারিদের সাথে যোগাযোগ করার অভিযোগ উঠেছে। এছাড়াও কর্মকর্তা এহেতেশাম ও নাজমুলের বিরুদ্ধেও গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। কক্সবাজার ও র‌্যাব সদর দপ্তরে এই বিষয়টি বেশ আলোচিত।

র‌্যাব সদর দপ্তরের মিডিয়া বিভাগের পরিচালক, বাংলাদেশ পুলিশের এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বিগত স্বৈরাচারী সরকারের সময় গুম, ক্রসফায়ার, দখলবাজিসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের কারণে ব্যাপক বিতর্কের মুখে পড়ে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞাও দেয়। কক্সবাজারের আলোচিত কাউন্সিলর একরামুল হত্যাকাণ্ডের পর র‌্যাবকে ঘিরে বিতর্ক আরও তীব্র হয়।

কক্সবাজার র‌্যাবের সিও ক্লোজড ও সদস্য প্রত্যাহারের বিষয়ে র‌্যাব সদর দপ্তরের মিডিয়া উইং এর পরিচালক উইং কমান্ডার এম জেড এম ইন্তেকাব চৌধুরী বলেন, প্রত্যাহারকৃত কমান্ডিং অফিসার এক বছরের বেশি কক্সবাজারে কর্মরত ছিলেন। তাকে সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে। গত কয়েকদিনে ৩ শতাধিক কর্মকর্তা ও সদস্যকে অন্যত্র বদলি করা হয়েছে—এটি নিয়মিত প্রক্রিয়া বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

তদন্ত কমিটি গঠন হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমার জানা নেই, খোঁজ নিতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “কক্সবাজারে কর্মরত সকল র‌্যাব সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়নি। বিষয়টি সদর দপ্তরের অপারেশন শাখা থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।”

র‌্যাব সদস্যদের ইয়াবা ব্যবসাসহ বিভিন্ন গুরুতর অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, “এ ধরনের কোন বিষয় জড়িত থাকলে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। র‌্যাব অবশ্যই তদন্তের মাধ্যমে দায়ীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। এক্ষেত্রেও অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে।”

কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়া এলাকায় র‌্যাবের অপারেশন কর্মকাণ্ড নিয়ে এলাকাবাসী ও গণমাধ্যমকর্মীদের নানা সন্দেহ–সংশয় রয়েছে। সর্বশেষ গত কয়েকদিন আগে উখিয়ার কুতুপালং এ র‌্যাব ক্যাম্পের কর্মকর্তা পুলিশের ৩০ ব্যাচের কামরুজ্জামান একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে নগদ ৬০ লক্ষ টাকা ও ৪ লাখ ইয়াবা ট্যাবলেট আটকের পর ভাগ-বাটোয়ারা করে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে।

র‌্যাবের প্রতিটি কর্মকর্তা এফএস নিয়োগ করে মাদক ব্যবসায়ী ও চোরাকারবারিদের সাথে গোপন যোগাযোগের অভিযোগও রয়েছে। সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী ও অপরাধ বিশ্লেষক এনামুল কবীর রূপম বলেন, যাদের দায়িত্ব এলিট ফোর্স হিসেবে নিষিদ্ধ অবৈধ মাদক নিয়ন্ত্রণসহ অপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি করা, তারা নিজেরাই যখন মাদক ব্যবসায় জড়িত হয়ে পড়েন তখন রাষ্ট্র অসহায় হয়ে যায়। র‌্যাব হেডকোয়ার্টার যদি শুধুমাত্র একযোগে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বদলি করেই ক্ষান্ত হয় তাহলে আবারও একই ধরনের ঘটনা ঘটতে থাকবে। তাই তদন্ত কমিটি গঠনের মাধ্যমে দায়ীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে নৈতিকতা ও পেশাদারিত্বের কিছুই হবে না। ইমেজ সংকটে থাকা এলিট ফোর্সের ভাবমূর্তি ধরে রাখা খুবই জরুরি বিষয়। গুরুত্বপূর্ণ, সংবেদনশীল এসব স্থানে পদায়নের আগে তাদের যথাযথ ট্রেনিং–ব্রিফিং দিয়ে দায়িত্ব দেওয়া উচিত।

বাংলাদেশের সমুদ্র ও মিয়ানমার সীমান্তবর্তী সংবেদনশীল এলাকা কক্সবাজার। মাদক ও আইন–শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের এলিট ফোর্স শুধুমাত্র কক্সবাজার জেলার জন্যই ১৫ ব্যাটালিয়ন গঠন করা হয়। বিগত সরকারের সময় গুম, ক্রসফায়ার, চাঁদাবাজি, দখলবাজির কারণে কক্সবাজারে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ব্যাপক নিন্দা হয়। বিশেষ করে আটক এক কাউন্সিলর একরামুল হত্যাকাণ্ড ছিল অত্যন্ত আলোচিত।

কক্সবাজার র‌্যাব সদস্যদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সাধারণ মানুষকে ব্যাপকভাবে উদ্বিগ্ন করছে। কিছুদিন আগে এক ইয়াবা ব্যবসায়ীর সাথে গোপন বাণিজ্যের অভিযোগে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের কক্সবাজার সিও–কে চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হয়। কক্সবাজারে মোতায়েনকৃত প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যই পরিবেশ–পরিস্থিতির কারণে দায়িত্ব পালনে লোভ–লালসা ও ঝুঁকির মুখোমুখি।

 #ব্রেকিং_  #নিউজ  #কক্সবাজার  #র‌্যাব - ১৫বিস্তারিত আসছে...
28/11/2025

#ব্রেকিং_
#নিউজ
#কক্সবাজার
#র‌্যাব - ১৫

বিস্তারিত আসছে...

সাবেক ৩ বারের প্রধান মন্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্হতা কামনা করে কক্সবাজার জেলা বিএনপি ও  অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের বাহারছড়া বাই...
28/11/2025

সাবেক ৩ বারের প্রধান মন্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্হতা কামনা করে কক্সবাজার জেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের বাহারছড়া বাইতুস সালাত জামে মসজিদে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। কক্সবাজার জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি রফিকুল ইসলাম এর ব্যাবস্থাপনায় এই দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। কোরান খতম ও মোনাজাতের মাধ্যমে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তির জন্য বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে দোয় মাহফিলের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। দোয়া মাহফিল এর আয়োজক জনতার মেয়র খ্যাত জনাব, রফিকুল ইসলাম বলেন, গণতন্ত্রের জন্য আজীবন সংগ্রামের নেতৃত্ব দেয়া আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা এই জাতির জন্য খুব দরকার। তার নেতৃত্বে আগামীদিনের দেশ পরিচালনার জন্য নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টি হবে। বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে তিনি দোয়া কামনা করেছেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দেশের বিভিন্ন মসজিদ ও মাদ্রাসায় এই ধরনের দোয়া মাহফিলের আয়োজন অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন রফিকুল ইসলাম ।

28/11/2025
28/11/2025

এগুলো দেখার মত কি কেউ নেই। প্রবাসীরা এভাবে নিজ দেশে এসে হয়রানির শিকার হবে এটা কোনভাবে মেনে নেওয়া যায়না। দ্রুত এই অপরাধী চক্রকে সনাক্ত করে যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হোক #মাননীয়_স্বরাষ্ট্র_উপদেষ্টা মহোদয়ের কাছে সবিনয়ে অনুরোধ রইল।

©️বৈশাখী টেলিভিশন

পুরো দেশটায় ভন্ডে ভরে গেছে। এরা এসব উদ্ভট কথাবার্তা কেমনে বলে! এদের ভন্ডামির জবাব ব্যালেটের মাধ্যমে দিতে হবে। - তারেক রহ...
28/11/2025

পুরো দেশটায় ভন্ডে ভরে গেছে। এরা এসব উদ্ভট কথাবার্তা কেমনে বলে! এদের ভন্ডামির জবাব ব্যালেটের মাধ্যমে দিতে হবে।
- তারেক রহমান যুব পরিষদ

 #বাংলাদেশের_শ্রম_আইনের_চুম্বক_অংশবাংলাদেশের শ্রম আইন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে প্রথমেই বলতে হয় যে, বাংলাদেশে শ্রম...
26/11/2025

#বাংলাদেশের_শ্রম_আইনের_চুম্বক_অংশ

বাংলাদেশের শ্রম আইন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে প্রথমেই বলতে হয় যে, বাংলাদেশে শ্রম আইন ২০০৬ নামে একটি আইন রয়েছে, যা শ্রমিকদের অধিকার এবং শিল্প প্রতিষ্ঠানের নিয়ম-কানুন সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা প্রদান করে। এই আইনটি ২০০৬ সালে প্রণয়ন করা হলেও পরে ২০১৩, ২০১৮ এবং সর্বশেষ ২০২৩ সালে সংশোধন করা হয়।

,↔️ শ্রম আইনের মূল বিষয়সমূহ:

➡️ শ্রমিকের অধিকার ⬅️
- শ্রমিকদের জন্য ন্যায্য মজুরি, কাজের সময়, ছুটি, নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা

- শ্রমিক সংগঠন গঠনের অধিকার

➡️ শিল্প প্রতিষ্ঠানের নিয়ম-কানুন
- শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য নিয়ম-কানুন প্রণয়ন করা, যেমন কর্মচারী নিয়োগ, বেতন-ভাতা, ছুটি এবং শৃঙ্খলা।

- ➡️ শ্রম আদালত গঠন

⚠️ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ধারা :

- ➡️ যৌন হয়রানি : যৌন হয়রানির বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। Zero Tolerance for Sexual Harassment & always maintain Safe Guarding Policy at work place.

- ➡️ গৃহকর্মী : গৃহকর্মীদের অধিকার সুরক্ষা

- ➡️ কৃষি শ্রমিক : কৃষি শ্রমিকদের অধিকার সুরক্ষা

- ➡️ শ্রমিক বিরোধ নিষ্পত্তি : শ্রমিক বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি (এডিআর) পদ্ধতি প্রণয়ন করা হয়েছে।

- ➡️ তৃতীয় পক্ষের কর্মচারী : তৃতীয় পক্ষের কর্মচারীদের অধিকার সুরক্ষা এবং তাদের মজুরি ও সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।

এছাড়াও
বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ অনুযায়ী কর্মচারী ছাঁটাই বা ছাঁটাই (Retrenchment) এর ক্ষেত্রে কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। এই নিয়মগুলো মূলত প্রয়োজনের অতিরিক্ততার কারণে ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

➡️ ছাঁটাই সংক্রান্ত মূল বিধান (ধারা-২০) :

১. কারণ :
কোনো শ্রমিককে প্রয়োজন অতিরিক্ততার কারণে ছাঁটাই করা যেতে পারে।

২. এক বছর চাকরির শর্ত :
যদি কোনো শ্রমিক মালিকের অধীনে অবিচ্ছিন্নভাবে কমপক্ষে এক বছর কাজ করে থাকেন, তবে তার ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে মালিককে নিম্নলিখিত শর্তাবলী পূরণ করতে হবে:

➡️ লিখিত নোটিশ বা মজুরী :

ছাঁটাইয়ের কারণ উল্লেখ করে এক মাসের লিখিত নোটিশ দিতে হবে; অথবা

↘️ নোটিশ মেয়াদের জন্য নোটিশের পরিবর্তে মজুরী প্রদান করতে হবে।

➡️ কর্তৃপক্ষকে অবহিতকরণ: নোটিশের একটি কপি প্রধান পরিদর্শক অথবা তৎকর্তৃক নির্ধারিত কোনো কর্মকর্তার নিকট পাঠাতে হবে।

➡️ ইউনিয়নকে অবহিতকরণ (যদি থাকে): প্রতিষ্ঠানের যৌথ দর কষাকষি প্রতিনিধিকে (Collective Bargaining Agent - CBA), যদি থাকে, নোটিশের আরেকটি কপি দিতে হবে।

➡️ ক্ষতিপূরণ: শ্রমিককে ক্ষতিপূরণ বাবদ তার প্রত্যেক বৎসর চাকরির জন্য ত্রিশ দিনের মজুরী বা গ্র্যাচুইটি যদি প্রদেয় হয়, যা অধিক হবে, তা প্রদান করতে হবে।

৩. জ্যেষ্ঠতা নীতি (LIFO): কোনো বিশেষ শ্রেণীর শ্রমিককে ছাঁটাই করার প্রয়োজন হলে, মালিক এবং শ্রমিকের মধ্যে এ সংক্রান্ত কোনো চুক্তি না থাকলে, মালিক উক্ত শ্রেণীর শ্রমিকগণের মধ্যে সর্বশেষে নিযুক্ত শ্রমিককে ছাঁটাই করবেন ( , )।

৪. পুনঃনিয়োগের অগ্রাধিকার (ধারা-২১): ছাঁটাইয়ের এক বছরের মধ্যে মালিক যদি পুনরায় কোনো শ্রমিক নিয়োগ করতে ইচ্ছুক হন, তবে ছাঁটাইকৃত শ্রমিকদেরকে চাকুরীর জন্য আবেদন করতে আহ্বান জানাতে হবে এবং আবেদন করলে তাদেরকে নিয়োগের ব্যাপারে অগ্রাধিকার দিতে হবে। একাধিক ছাঁটাইকৃত শ্রমিক প্রার্থী হলে, পূর্বের চাকরির জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

➡️ গুরুত্বপূর্ণ দ্রষ্টব্য:

উপরে দেওয়া তথ্যগুলো বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর ধারা ২০ এবং ধারা ২১ এর মূল অংশ।

➡️ শ্রম আইন সঠিকভাবে অনুসরণ না করে কোনো শ্রমিককে ছাঁটাই করা হলে তা বিধিবহির্ভূত ছাঁটাই হিসাবে গণ্য হবে এবং মালিকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।

⚠️ সর্বশেষ
- ➡️ বাংলাদেশের শ্রম আইন ২০২৩ সালে সংশোধন করা হয়েছে, যাতে শ্রমিকদের অধিকার এবং সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়। কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংশোধনী হলো:

- ট্রেড ইউনিয়ন গঠন : ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় শ্রমিকের সংখ্যা কমানো হয়েছে। এখন থেকে, ১৫% শ্রমিকের সম্মতিতে ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করা যাবে।

- মাতৃত্বকালীন ছুটি : মাতৃত্বকালীন ছুটি ১২০ দিন করা হয়েছে।

- ভবিষ্য তহবিল : ভবিষ্য তহবিল মালিকের জন্য বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

- সার্ভিস বেনিফিট : সার্ভিস বেনিফিটের কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে, যাতে শ্রমিকরা আর্থিকভাবে সুরক্ষিত হন।

- বাৎসরিক ছুটি : বাৎসরিক ছুটি পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে, যাতে শ্রমিকরা প্রতি ১৪ দিন কাজের জন্য ১ দিন ছুটি পান ¹ ² ³।

↔️ আপনি যদি শ্রম আইন সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আমি আপনাকে বাংলাদেশ সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট বা অন্যান্য প্রাসঙ্গিক সূত্র দেখার পরামর্শ দিতে পারি।

হাই কোর্টের সামনে খণ্ডিত লাশ: "প্রধান সন্দেহভাজন বন্ধু" গ্রেপ্তারআরেক সন্দেহভাজন জরেজের প্রেমিকা শামীমাকে ‘বিভিন্ন আলামত...
14/11/2025

হাই কোর্টের সামনে খণ্ডিত লাশ: "প্রধান সন্দেহভাজন বন্ধু" গ্রেপ্তার

আরেক সন্দেহভাজন জরেজের প্রেমিকা শামীমাকে ‘বিভিন্ন আলামতসহ’ গ্রেপ্তার করার তথ্য দিয়েছে র‌্যাব-৩।

নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকার হাই কোর্টের সামনে প্লাস্টিকের ড্রামের ভেতর থেকে আশরাফুল হক নামে এক যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধারের ঘটনায় তার ‘বন্ধু’ প্রধান সন্দেহভাজন জরেজকে গ্রেপ্তার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।

শুক্রবার রাতে কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে তাকে গ্রেপ্তারের কথা এক বার্তায় জানিয়েছে ডিএমপি।

বার্তায় বলা হয়েছে, ‘পরকীয়ার জেরে’ আশরাফুলকে হত্যা করা হয়, আর ঘটনার ‘মূলহোতা’ গ্রেপ্তার জরেজুল ইসলাম।

এদিকে র‌্যাব-৩ এক বার্তায় জানিয়েছে, আশরাফুল হককে হত্যা করে লাশ খণ্ড-বিখণ্ড করার মামলার আরেক সন্দেহভাজন জরেজের প্রেমিকা শামীমাকে ‘বিভিন্ন আলামতসহ’ গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

তবে কোথা থেকে শামীমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু বলা হয়নি।

গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় হাই কোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ মাঠের গেইটের কাছে নীল ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

২৬ টুকরো লাশের প্রথমে পরিচয় পাওয়া না গেলেও পরে আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্রের ডেটাবেইজ থেকে পরিচয় শনাক্ত করা হয়।

পুলিশ বলছে, লাশটি রংপুরের বদরগঞ্জ উপজলার গোপালপুর ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামের আশরাফুল হকের।

এ ঘটনায় শুক্রবার শাহবাগ থানায় একটি মামলা করে নিহতের বোন। এ হত্যাকাণ্ডে নিহতের ‘বন্ধু’ জরেজ নামে একজনকে ‘প্রধান সন্দেহভাজন’ হিসেবে খোঁজার কথা বলেছিল পুলিশ।

তাকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালানোর কথা তুলে ধরে শাহবাগ থানার ওসি মো. খালিদ মনসুর বলেছিলেন, “আমরা ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ ও অন্যান্য তথ্য বিশ্লেষণ করে জড়িতদের শনাক্তে দ্রুত কাজ করছি। আশা করছি, খুব শীঘ্রই প্রধান সন্দেহভাজনসহ জড়িতদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হব।”

নিহতের স্বজনরা বলছিলেন, আশরাফুলের কারও সঙ্গে ব্যক্তিগত শত্রুতা ছিল না। গত মঙ্গলবার তার বন্ধু জরেজের সঙ্গে ঢাকায় আসেন। বুধবার বিকালে আশরাফুলের সঙ্গে পরিবারের সর্বশেষ কথা হয়েছে। এরপর কয়েকবার ফোন দিলে ‘জরেজ ফোন ধরে’ বলেছেন আশরাফুল ব্যস্ত আছেন।

এরপর বৃহস্পতিবার আশরাফুলের লাশ উদ্ধারের খবর পায় পরিবার।

পুলিশ বলছে, কাঁচামাল ব্যবসায়ী আশরাফুল ভারত ও মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আর আলু আমদানি করতেন। পণ্য আমদানির জন্য তার সরকারি লাইসেন্সও রয়েছে।

শেখ হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণার দিন ছিল বৃহস্পতিবার। এদিন কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগ ঢাকা লকডাউন কর্মসূচি ঘোষণা করে।

ফলে এদিন অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ঢাকাজুড়ে কঠোর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। হাই কোর্টের সামনে ও পুরো এলাকাতে অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

দিনভর কড়া নজরদারির মধ্যেই লাশের ড্রাম হাই কোর্ট এলাকাতে পড়েছিল, দুপুরেও স্থানীয় লোকজন সেটি পড়ে থাকতে দেখেন। পরে সন্দেহ হলে তারা পুলিশ ডাকেন। সন্ধ্যায় ড্রাম খুলতেই বেরিয়ে আসে লাশের ২৬ টুকরা।

 #এখনো_অধরা_আওয়ামী_লীগের_দোসর_কাশেম_আলীকক্সবাজার প্রতিনিধি :সাবেক দূর্নীতিবাজ ও দুর্দান্ত প্রতাপশালী আমলা  #কবির_বিন_আনো...
04/11/2025

#এখনো_অধরা_আওয়ামী_লীগের_দোসর_কাশেম_আলী

কক্সবাজার প্রতিনিধি :

সাবেক দূর্নীতিবাজ ও দুর্দান্ত প্রতাপশালী আমলা #কবির_বিন_আনোয়ার এর ক্যাশিয়ার খ্যাত #কাশেম_আলী কে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। গত ৫ই আগষ্টের পর সচিবের আরও অন্যান্য চামচা কাম লাঠিয়ালরা কাম রঙ্গিন রাতের দালালরা আত্মগোপনে আছে। সাবেক এই আমলা তার কক্সবাজার এর দোসরদের দিয়ে অনেক সাধারণ মানুষের ভূমি জবরদখল করে সম্পদের পাহাড় গড়েছে। তার ক্যাশিয়ার সহ অন্যদের সম্পদের তদন্ত করলে থলের বেড়াল বেরিয়ে আসবে।

অনেকে দেশ ছেড়ে পালানোর জন্য বর্ডার লাইনের কাছাকাছি এলাকা ও বিভিন্ন চিংড়িঘেরে আত্মগোপনে আছে বলে একটি গোপন সূত্রে খবর পাওয়া গিয়েছে।

#দূদক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে এদের দ্রুত গ্রেফতার ও তদন্ত করার জন্য ভুক্তভোগীরা আরজি জানিয়েছেন।

কক্সবাজার আওয়ামী সরকারের চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী সিন্ডিকেটের অন্যতম মাস্টার মাইন্ড ধূর্ত #কাসেম_আলী। আওয়ামী স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারীদের উপর সন্ত্রাসী হামলার মদদদাতা, অর্থআ ও অস্ত্র যোগানদাতা হিসেবে আলোচনায় আসে আওয়ামী লীগের ১ম শ্রেণির দোসর ও মাস্টার মাইন্ড কাসেম আলী।

জানা যায়, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের শান্তিপূর্ণ মিছিলে হামলা করার জন্য কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকার টোকাই ও ছাত্রলীগকে অর্থ দিয়েছিলো এই কুখ্যাত কাসেম আলী। ভাড়া করে পিএমখালী থেকে সশস্ত্র ডাকাতদল কক্সবাজার এনে তার আশ্রয়ে শহরের বিভিন্ন হোটেলে রেখে আন্দোলন চলাকালীন সময়ে তাদের ভাড়াটে হিসাবে খাটাত।

এছাড়াও এই আওয়ামী লীগ নেতা কক্সবাজার জেলা বিএনপি'র কার্যালয়ে সন্ত্রাসী হামলা ও অগ্নি-সংযোগ এর সাথে সরাসরি জড়িত ছিলো বলে জানা যায় এবং সদর থানায় উক্ত ঘটনায় একটি এজাহারে তার নাম দেখা গেলেও একটি চক্র বিএনপির এক নেতাকে নোটের বিনিময়ে ম্যানেজ করে, পরবর্তীতে নোটের পাওয়ারে কাসেম আলীর নাম বাদ পড়ে যায়। ভুক্তভোগীরা তার কারণ কি জানতে চাই?

আমাদের বিশেষ টিমের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ গোপন রহস্য।

রামু উপজেলার জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চল নন্দাখালী'র দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করা কাসেম আলী হঠাৎ বনে যায় শত কোটি টাকার মালিক। চলাচল করেন নিজস্ব একটি প্রাইভেট কার ও একটি জীপ নিয়ে।

কক্সবাজার লাবণী বীচের #মক্কা হোটেল এন্ড বিরাণী হাউজ নামের একটি ভাতের হোটেল চালাতেন কাসেম আলী। কিন্তু ভাতের হোটেল এর আড়ালে ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িয়ে পড়েন তিনি, ২০১৫ সালে চকরিয়া থানা পুলিশের হাতে আটক হয়েছিলেন। পরে চকরিয়ার সাবেক এমপি জাফরের সহযোগিতায় মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল কাসেম আলী কে। এরই মধ্যে তার অবৈধ ব্যবসা চালু রাখার জন্য সখ্যতা গড়ে তুলেন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাদের সাথে। সূত্র মতে সে সময় অবৈধ ব্যবসা ধরে রাখার জন্য ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতেন জেলা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের। কবির বিন আনোয়ারের মধ্যস্থতায় ও সুপারিশে তৎকালীন সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতাদের ম্যানেজ করে ও কালো টাকার বিনিময়ে বাগিয়ে নিয়েছিলেন কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক পদ ও হয়েছিলেন বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির অন্যতম প্রভাবশালী সদস্য। এছাড়া সৈকত ঝিনুক মার্কেট বহুমুখী শিল্পী সমিতির সভাপতির পদও বর্তমানে দখলে রেখেছেন তিনি। বিগত ১৭ বছর ধরে সৈকত ঝিনুক মার্কেট ও ছাতা মার্কেটের ব্যবসায়ীদের একপ্রকার জিম্মি করে রেখেছিলন তিনি। অনেক ব্যবসায়ীকে বিভিন্ন হয়রানিমূলক মামলা দিয়ে জেল খাটিয়েছেন এই আওয়ামী দোসর কাসেম আলী। নিয়মিত চাঁদা না দিলে ব্যবসায়ীদের দিতেন বিভিন্ন ধরনের হুমকি। বিচারের নামে উভয়পক্ষ থেকে খালি স্ট্যাম্প নিয়ে রাখতেন বীচের ব্যাবসায়ীদের কাছ থেকে।পরে সু্যোগমত সেসব অলিখিত স্ট্যাম্প সেসব অসহায় ও ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ীদের বিরুদ্ধে কাজে লাগাত। সমিতির নির্বাচনের সময় সেসব স্ট্যাম্প ভোট আদায়ের কাজে ব্যাবহার করত বলে জনশ্রুতি আছে। বহু অসহায় ব্যবসায়ীদের দোকান সহ বীচের পাবলিক টয়লেটের জায়গা ও দখল করেছে কাসেম আলী সিন্ডিকেট।

ভুক্তোভোগীরা প্রশাসনের কাছে বিচার দিলেও কোন সুরাহা না পেয়ে পথে বসেছে বীচের ক্ষুদ্র ও নিরীহ অনেক ব্যবসায়ী। প্রশাসন কাসেম আলীর বিরুদ্ধে যেতে ভয় পেত কারণ পলাতক তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী (সাবেক) শেখ হাসিনার মাইম্যান খ্যাত কবির বিন আনোয়ারের হাত ছিল কাসেম আলীর মাথার উপর। কাসেম আলীর কথা না শুনলে ডিসি, ইউএনও সহ যেকোনো কর্মকর্তাকে বদলির হুমকি দিত ।

# ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির অনুসন্ধানীমূলক অনুষ্ঠান #তালাশের ২৬২ নং পর্বে (২২শে মার্চ ২০২৪) তার বিরুদ্ধে প্রতিবেদনও করা হয়।

একাধিক সূত্রে জানা যায়, আওয়ামী নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তত্বাবধায়ক ও সাবেক সচিব কবির বিন আনোয়ার এর সাথে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে থাকাকালীন সময়ে কাসেম আলীর গভীর সখ্যতা গড়ে উঠে। এরই ফলে কক্সবাজারের পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বড় বড় টেন্ডার তার গড়া মেসার্স মক্কা কন্সট্রাকশন এর নামে অবৈধভাবে ভাগিয়ে নিয়েছিল কাসেম আলী সিন্ডিকেট এবং রাতারাতি বনে যান শত কোটি টাকার মালিক। সাবেক এই সচিবের কক্সবাজারস্থ সকল অবৈধ সম্পদ দেখাশোনা করে এখনো বহালতবিয়তে কাসেম আলী। কক্সবাজারের রামু উপজেলার রাজারকুল ইউনিয়নে স্ত্রী রোজিনা আক্তারের নামে আছে নির্মানাধীন একটি বহুতল ভবন। নামে-বেনামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান করে একাধিক ব্যাংক থেকে কোটি টাকার লোন নিয়েছেন এই কুখ্যাত আওয়ামীলীগ নেতা এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়নের ভোট কারচুপি করার মূল দায়িত্ব পালন করেছিলেন এই কাসেম আলী।

কাসেম আলীর পিতার নাম মরহুম মোহাম্মদ শরিফ, স্থায়ী ঠিকানা রামু উপজেলার জোয়ারিয়ানালা হলেও বর্তমানে স্থায়ীভাবে থাকেন কক্সবাজার পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের টেকপাড়ার (আমেনা খাতুন উচ্চ বিদ্যালয় পাশে ) অবৈধ অর্থে করা শরিফ ম্যানশনে। স্থানীয় সূত্র ও কাগজপত্র অনুসন্ধানে জানা যায়, নিজ গ্রাম নন্দাখালীর পৈত্রিক সম্পত্তি বিক্রয় করেছেন অনেক আগে, কিন্তু প্রতারণার আশ্রয় নেয়ার জন্য সরকারি বা বেসরকারি ডকুমেন্টে জোয়ারিয়ানালার নন্দাখালী গ্রাম স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা হিসেবে সৈকত লাবণী বীচের মক্কা হোটেল এন্ড বিরানি হাউজের নাম ব্যবহার করেন। উক্ত অভিযোগের ব্যাপারে একাধিক উপায়ে অভিযুক্তের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন দুই টাকার সাংবাদিকরা আমার বিরুদ্ধে প্রতিদিন লেখালেখি করলেও আমার কিছুই হবে না? প্রতিদিন আমার বিরুদ্ধে লেখ। তোরা লিখে আমার বা.... ও ছিঁড়তে পারবিনা। এখন জামাত, বিএনপির ও শ্রমিক দলের সিনিয়র কয়েকজন নেতাকে টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করে বহাল তবিয়তে আছি ও থাকব। নেতা আমার ডান পকেটে আর পুলিশ আমার বাম পকেটে থাকে। কবির বিন আনোয়ারের মাধ্যমে পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব সহ বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের সাথে কাশেম আলীর সখ্যতা গড়ে উঠে। বিভিন্ন আমলাদের কক্সবাজারে জায়গা,প্লট, ফ্ল্যাট সহ সম্পদ ক্রয়ের জন্য বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য ছিল এই কাশেম আলী। বিভিন্ন ডিসপোটেড প্রপার্টি অল্প মূল্যে জোরপূর্বক ক্রয় করে খতিয়ান সৃজন করে বিভিন্ন আমলা,সচিব সহ উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের বিক্রি করে প্রচুর কালো টাকার মালিক এই কাসেম আলী। ডিসপোটেড সম্পদের যাবতীয় বৈধ কাগজপত্র তৈরি করতে ভুমি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন কর্মকর্তা কর্মচারীদের ম্যানেজ করতে সিদ্ধহস্ত ছিল এই আওয়ামী লীগের দোসর।

গত ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে হাসিনা সরকারের পতনের পর কাসেম আলীও আত্মগোপনে চলে যায়।

কোটা আন্দোলনের সময় আওয়ামী ও ভাড়াটে ডাকাত ও সন্ত্রাসীদেরকে অবৈধ অস্ত্রশস্ত্র এবং টাকা দিয়ে সহযোগিতা করেছেন এ কাশেম আলী।

তিনি এক সময় মানব পাচারের সাথে ও সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন। তার আপন ভাগ্নি জামাইকে ও অবৈধভাবে সাগরপথে মলেশিয়া পাঠানোর সময় টেকনাফ হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির আইসি বখতিয়ার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ অভিযান করে অবৈধভাবে সাগরপথে মালেশিয়া পাড়ি দেওয়া লোকজনদের সহ আটক করেন। উক্ত চালানে কাসেম আলীর আপন ভাগ্নি জামাইও আটক হয়েছিল। পুলিশের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের পর বেরিয়ে আসে কাশেম আলীর নাম ও নিষ্ঠুরতম কিছু গোপন রহস্য।

এরপর কাসেম আলী সঙ্গে সঙ্গে সাদা একটি মাইক্রোবাস গাড়ি নিয়ে ছুটে যান হোয়াইক্যং পুলিশ ফাড়িতে। সেখানে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ছাড়িয়ে আনেন তার আপন ভাগ্নি জামাই সহ অনেককে।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে বাঁকখালী লঞ্চঘাট ও নুনিয়াছড়া লঞ্চঘাটের ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের ২৭/০৬/২০২৪ তারিখে চতুর্থ দফার টেন্ডার মেসার্স মক্কা কনস্ট্রাকশন নামে নেওয়া হয়। এবং( ০১/০৭/২০২৪ইং হতে ৩০/০৬/২০২৫ইং) ইজারা প্রদানের নিমিত্তে গত ২৭/০৬/২০২৪ চতুর্থ দফার টেন্ডার এক কোটি ৪৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা মূল্যে দিয়ে কাসেম আলী নামে ঘাট- পয়েন্ট ইজারা নেয়।

এরপর উক্ত কাগজে মোঃ কামরুজ্জামান, উপ-পরিচালক(ভাঃ) পরিবহনবিভাগ, বাঅনৌপক,চট্টগ্রাম ৩০/০৬/২০২৪ নিজ হাতে স্বাক্ষর করেন।

কাসেম আলী এসব টাকা কোথায় পেয়েছে তা খতিয়ে দেখার জন্য দুদকের অনুসন্ধানী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন কক্সবাজারের সচেতন মহল।

আওয়ামী সরকারের আমলে তার দাপটে বিভিন্ন অসহায় মানুষের জায়গা জোরপূর্বক দখল করে রাতারাতি মালিক বনে যেত।

বর্তমানে কাশেম আলী আওয়ামী লীগের নাশকতামূলক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের জন্য, ঝটিকা মিছিল করে শান্ত কক্সবাজার এর পরিবেশ অশান্ত করতে অর্থের যোগান, বিভিন্ন পলাতক নেতাকর্মীদের আর্থিক সহযোগিতা ও তাদের মধ্যে সমন্বয় করে নাশকতা সৃষ্টির ইন্ধন যোগাচ্ছে।

এই আন্ডারডগ দালাল ও গডফাদার ফ্যাসিষ্টের দোসর কাসেম আলীকে কেন এতদিন গ্রেফতার করা হয়নি তা নিয়ে জনমনে ক্ষোভের উদ্রেক হয়েছে। ভুক্তভোগীরা অতি দ্রুত গ্রেপ্তার করার জন্য কক্সবাজার এর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি জোর দাবী জানিয়েছে , তা না হলে তার ইন্ধনে বিএনপির কতিপয় নেতা ও কর্মীদের ব্যাবহার সমুদ্র সৈকতে কক্সবাজারে অসহায় ও নিরীহ ব্যাবসায়ীদের উপর আবারও নির্যাতন আরো দিন দিন বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করেছেন কক্সবাজারের সচেতন মহল। পর্দার আড়ালে থেকে টাকা দিয়ে বীচে বিভিন্ন ব্যাবসায়িক কার্ড তৈরি করতে সদ্য বদলি হওয়া কক্সবাজারের সাবেক জেলা প্রশাসকের সিন্ডিকেটের সাথে আঁতাত করে অর্ধ কোটি হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

Address

Cox's Bazar

Telephone

+8801711282746

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Daily Cox’s Bazar News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share