Triangle Teknaf

Triangle Teknaf Assalamu Alaikum.We are dealing with hijab collection, handpaint dresses and any kind of art Crafts.

23/09/2025

আমি জীবনে কখনো কাউকে 'ফেইক কেয়ার' দেখাই নাই। কেউ 'খুশি' হবে এই চিন্তা করে কেয়ার দেখাই নাই কোনোদিন, যা ভালোবাসা দিয়েছি, যা কেয়ার করেছি সব মন থেকে। মনে যা আছে,মুখে তা ই বলি। ফেইক কিছু নাই, আসবেও না কোনোদিন! ❤️

23/09/2025

"বাচ্চার জন্য আমি মরতেও পারি" -- এভাবে বলতে পারাটাই সত্যিকার ভালোবাসা না! নিজের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন। আপনি সুস্থ থাকলেই আপনার বাচ্চা আপনার কাছ থেকে বেস্ট আউটপুট পাবে। বুদ্ধিমতি মায়েরা সন্তানেরও যত্নের নেন, নিজের ভালোমন্দেরও খেয়াল রাখেন।

আসলে ই
20/09/2025

আসলে ই

জীবনসঙ্গী দেখতে যেমনই হোক, তার মন-মানসিকতা যদি খুব ভালো হয়, তবে আপনি সবচেয়ে সৌভাগ্যবান মানুষ। যার মন-মানসিকতা ভালো, সে স...
19/09/2025

জীবনসঙ্গী দেখতে যেমনই হোক, তার মন-মানসিকতা যদি খুব ভালো হয়, তবে আপনি সবচেয়ে সৌভাগ্যবান মানুষ। যার মন-মানসিকতা ভালো, সে সঙ্গীকে সম্মান করে, ভালোবাসে এবং যত্ন নেয়।

Cheap Mentality আছে, এমন মানুষ সঙ্গীর সাথে শুধুই দুর্ব্যবহার করে! তাদের সঙ্গীর প্রতি টান খুব কমই থাকে। অন্যের সামনে সঙ্গীকে ছোট করাটা তাদের কাছে আনন্দের ব্যাপার। তারা সঙ্গীকে অন্য কারো সাথে তুলনা করতেও কখনো ভাবে না।

জীবনসঙ্গী দেখতে সুন্দর, সুশ্রী হওয়ার চাইতে তার মন-মানসিকতা ভালো হওয়া গুরুত্বপূর্ণ বেশি। একটা মানুষের সাথে একদিন বা দু'দিন কিংবা কয়েকমাস বা কয়েক বছর নয়, আমৃ ত্যু একসাথে থাকার চুক্তির মাধ্যমই হচ্ছে বিবাহ।

আপনি যার সাথে এতকাল একসাথে থাকবেন, একবার ভাবুন, সে যদি আপনার সাথে দুর্ব্যবহার করে, আপনাকে অসম্মান করে, আপনার প্রতি যত্নশীল না হয়, তবে এতকাল একসাথে থাকবেন কীভাবে?আপনি তার চেহারা দেখে সব দুঃখ ভুলে যাবেন, সব অপমান, অসম্মান মেনে নিবেন?

পৃথিবীতে মানুষ মনের কদর খুব কমই করে!
তবে যে একজন Cheap Mentally সম্পন্ন মানুষকে তার জীবনসঙ্গী হিসাবে পেয়েছে, তার কাছে সুন্দর চেহারার চাইতে সুন্দর মনের গুরুত্ব বেশি।

একজন ভালো মানুষের বৈশিষ্ট্য হলো, তার মন-মানসিকতা ভালো হওয়া। আর একজন আদর্শ সঙ্গীর বৈশিষ্ট্য হলো, সে তার সঙ্গীকে সম্মান করে এবং সঙ্গীর প্রতি সে যথেষ্ট যত্নবান হয়।

মনে রাখবেন,
নিকৃষ্ট মন-মানসিকতার মানুষের সাথে একদিনও একসাথে থাকা যায় না। তবে যারা বাধ্য হয়ে থাকে, তারা সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে আর নয়তো কোনো বাধ্যবাধকতা, মায়ার কারণেই সবকিছু মেনে নেয়।

জীবন সঙ্গী খারাপ এবং জঘন্য মন মানসিকতার হলে পুরো জীবনটাই জাহান্নাম হয়ে যায়।মহান রাব্বুল আলামীন এইজন্য পরকালে অবশ্যই ভালো পুরষ্কার দিবেন।পুরো দুনিয়া যা জানে না একজন স্ত্রী জানে তার স্বামীর আসল রূপ।
©

10/09/2025

নারীর কিছু দিক রহস্যময়। তারা ক্ষমা করে, তবে সবকিছু মনে রাখে। যেমন ভালোবাসার জন্য তারা সব ত্যা'গ করতে জানে, তেমনই অ'সম্মানের মুহূর্তে সব ছুড়ে ফেলে দিতে পারে। ভালোবাসা আর ঘৃ'ণার এ শক্তি কেবল নারীর ভেতরে।

কিছু মানুষ আমাদের জীবনে আসে আল্লাহর হুকুমে। হয়তো তারা পরীক্ষার মাধ্যম হয়ে আসে, কখনো নিয়ামত হয়ে। আবার কখনো এমন কেউ হয়ে উঠ...
24/08/2025

কিছু মানুষ আমাদের জীবনে আসে আল্লাহর হুকুমে। হয়তো তারা পরীক্ষার মাধ্যম হয়ে আসে, কখনো নিয়ামত হয়ে। আবার কখনো এমন কেউ হয়ে উঠে, যাদের মাধ্যমে আল্লাহ আমাদের অন্তরের পরিপক্বতা গড়ে তোলেন। কিন্তু তারা সবাই থেকে যায় না।

সময়ের সাথে সাথে কিছু মানুষ চলে যায়, কিছু সম্পর্ক ভেঙে পড়ে। তারপরও, যখনই তাদের নাম প্রসঙ্গক্রমে সামনে আসে, মনে হয় বুকটা হঠাৎ করে ভারী হয়ে উঠল। চোখে পানি আসে না, কোনো রাগও জাগে না, এমনকি খুব বেশি মায়াও লাগে না—তবুও কোথায় যেন একটা চাপা কষ্ট গলার কাছে এসে আটকে যায়।

মনে হয়—"এভাবে তো না হলেও পারতো!"
এই না-পারার অনুভূতি আসলে ‘তাকদীর’-এর সাথে লড়াই নয়, বরং একটা মানবিক আবেগ, যা প্রকৃত ঈমানদারের মনেও আসে।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা বলেন:
"وَعَسَىٰ أَن تَكْرَهُوا شَيْـًٔا وَهُوَ خَيْرٌ لَّكُمْ ۖ وَعَسَىٰ أَن تُحِبُّوا شَيْـًٔا وَهُوَ شَرٌّ لَّكُمْ ۗ وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنتُمْ لَا تَعْلَمُونَ"
“হয়তো তোমরা কোনো কিছুকে অপছন্দ করছ, অথচ সেটিই তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আবার হয়তো কোনো কিছুকে ভালোবাসছ, অথচ সেটিই তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। আল্লাহ জানেন, আর তোমরা জানো না।”
📖 [সূরা আল-বাকারা: ২:২১৬]

তাই যখন কোনো মানুষের প্রকৃত চেহারা আমাদের সামনে আসে—যাকে আমরা কাছ থেকে চিনতে চাইনি, কিন্তু আল্লাহ চিনিয়ে দেন—তখন সেই চেনাটাকে কষ্টের চেয়েও বেশি একটি "ইলহাম" বা শিক্ষার অংশ হিসেবে গ্রহণ করাই ঈমানদারের পরিচয়।

এই চেনাটাই হয়তো আমাদের আত্মাকে বাঁচিয়ে দেয়, হয়তো দুনিয়ার বড় কোনো ফিতনা থেকে আল্লাহ আমাদের বাঁচিয়ে দেন এই মাধ্যমে।

আর একথা ভুলে যাওয়া উচিত নয়—কোনো মুমিনের কোনো কষ্টই বৃথা যায় না।
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:
"মুমিন ব্যক্তি যে কোনো কষ্ট, দুঃখ, চিন্তা, দুশ্চিন্তা, কষ্ট বা কাঁটা বিদ্ধ হওয়ার মতো সামান্য কষ্টেও পতিত হয়, আল্লাহ তায়ালা এর মাধ্যমে তার গুনাহ মোচন করে দেন।"
📚 [সহীহ বুখারী, হাদীস: ৫৬৪১]

তাই বুকের এই চাপা ভার, নিঃশব্দ দীর্ঘশ্বাস কিংবা হঠাৎ করে দম বন্ধ হয়ে আসা অনুভূতিগুলো—all are paths to purification.
এগুলো হয়তো আমাদের গুনাহের কাফফারা, অথবা সেই সিঁড়ি যা আমাদের আত্মাকে আল্লাহর আরও কাছে নিয়ে যায়।

21/08/2025

পুরু পৃথিবীতে ,বউ ভেরুয়া পুরুষ ,তাবিজে বশ হওয়া পুরুষ ,বউ পাগল পুরুষ ,তার বউ এর কাছে সর্বশ্রেষ্ঠ বীর পুরুষ ।

বিশ্বাস হয় না? একবার হয়ে দেখুন।

অধিকাংশ পুরুষ শান্তি পায় না কেনো জানেন? কারন তারা কানশুনা মানুষ ।
বাইরের মানুষ যা বলে ,তাকে অধিক গুরুত্ব দেয় , এলাকার মুরুব্বি ,পাশের বাসার প্রতিবেশি ,অফিসের কলিগ , বাসার মেম্বার রা বউ নিয়ে বা বউয়ের বিরুদ্ধে কোনো কথা বললে ,তারা তা প্রতিবাদ করে না ,বরং আরো মাখন লাগিয়ে বসে পরে বউয়ের বদনাম শুনতে।

কারন বউকে ক্রি/মি/নাল বানাতে পারলেই পুরুষ হবে ,সহ্যশীল ,ধৈর্যশীল ,সুপুরুষ।
কারন তারা তাদের বউ কে প্রতিদ্বন্দ্বী বানিয়ে ফেলে।

অথচ যেখানে তাদের তীব্র প্রতিবাদ করার কথা ছিলো , আর কিছু নারী চায় ,,তাদের স্বামী তাদের তুলোয় মুড়িয়ে রাখুক ,আর অন্য পুরুষ কে শিক্ষা দেয় ,কথা না শুনলে দিবা কয়েক ঘা।

আসলে কি জানেন তো ,,ওদের স্বামী ও বোধ হয় ,,ওদের পি//টিয়ে ই সোজা করে রাখে। নইলে এমন বদমাসের বুদ্ধি আসে কোথা থেকে ।
আর না হয় আজিবন দেখে আসছে ,বাপে মারে পি/টায়। এজন্য ই পারিবারিক শিক্ষার অভাব রয়েছে তাদের ।

কিছু নারী এমন ও আছে ,,তাদের স্বামী তাদের সাহায্য করলে ভালোই লাগে ,,কিন্তু আরেক জনের স্বামী তার বউকে সাহায্য করলে ,গায়ে শুরশুরি ওঠে। কষ্ট হয় ওদের ,ঐ পুরুষের জন্য 😀

মনে রাখবেন ,আপনার জিবন নষ্ট করবে আশেপাশে থাকা আগাছা গুলো ,যেগুলো কে বাগান ভেবে আপনি সাজিয়ে রেখেছেন।
তারা আপনাকে ছোট করবে ,আপনার সম্পর্কে কথা বলবে ,ভাবটা এমন ,যেনো কারো পাতে আপনি ছাই ফেলেছেন ।

ওদের সাথে আপনার কোনো শ/ত্রুতা নেই ,তবু ও আপনাকে টার্গেট করে যাবে। এরা শুধু আপনার শত্রু নয় ,এরা একটি সুষ্থ সমাজের ও শত্রু।

সৃষ্টিকর্তা এদের বিচার করুক ,অন্যের জিবনে দখলদারী করার ,অন্যের সংসারে আগুন লাগানোর জন্য ,অন্যের বিষয়ে নিজের নাক ঢুকিয়ে অনাধিকার চর্চা করার জন্য।
এদের কঠিন থেকে কঠিনতম শাস্তি হোক।

আর কিছু পুরুষ কে বলবো ,হীরা ছেড়ে ,কাচের পেছনে দৌড়াবেন না ।শান্তি আপনার ঘরে ,বাকিরা ঘি নিয়ে বসে আছে ।
কাজের জায়গায় কাজ করুন ,ওটা বউ নিয়ে ,পরিবার নিয়ে গসিপ করার জায়গা নয়। অন্যের কথায় নিজের ঘর পুড়ালে ,অন্য কেউ তার বউ আপনাকে ধার দিবে না।

সুতরাং নিজের সংসারের যত্ন নিন ,বাইরের মুখোশধারী বন্ধু মহল ছেড়ে একটু জলদি ঘরে ফিরুন ,কিছু মানুষ আপনার ফেরার অপেক্ষায় থাকে।

জীবনসঙ্গীর চাহিদা বুঝুন ,সবাই একটা গয়না ধরায় দিলেই আপনার অন্যায় গুলো ক্ষমা করে দিবে না।
যে নারী অল্পতে সন্তুষ্ট ,ঐ নারী সামলানো এতো সহজ নয়।

আর হ্যাঁ ,অন্যের কথায় বউ কে দু চার ঘা মা/রতে যাবেন না ,হাত বউ এর ও থাকে ,ঘুরিয়ে দুইটা খাইলে ,আপনার খুব একটা ভালো লাগবে না।
বউ যত্ন করার জিনিস ,সামলে রাখার জিনিস ,তখন আপনি সুখ পাবেন ,শান্তি পাবেন।

CC✍

🟥 সমাজের বাস্তবতাআজকের সমাজে সবচেয়ে অবহেলিত হলো মেয়ে আর তার বাবা-মা।👩‍👧 বাবা-মা ১৮-২০ বছর ধরে মেয়েকে ভরণপোষণ দিয়ে মানুষ ...
19/08/2025

🟥 সমাজের বাস্তবতা

আজকের সমাজে সবচেয়ে অবহেলিত হলো মেয়ে আর তার বাবা-মা।

👩‍👧 বাবা-মা ১৮-২০ বছর ধরে মেয়েকে ভরণপোষণ দিয়ে মানুষ করে, পড়াশোনা করায়।
💍 তারপর বিয়ের সময় আবার যৌতুক, ফার্নিচার, গয়না, খাওয়াদাওয়া—সব দায়িত্ব নিতে হয়।
🍲 বিয়ের দিন ছেলের বাড়ির শত শত মানুষকে খাওয়াতে হয়।

👉 অথচ সেই মেয়েটি শ্বশুরবাড়ি গিয়ে কী পায়?

সংসারের সব কাজ সামলাতে হয়।

শ্বশুর-শাশুড়ি অসুস্থ হলে বউ দিনরাত খেদমত করে।

কিন্তু বউ অসুস্থ হলে? তাকে বাবার বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়, যেন তার কোনো মূল্য নেই।

স্বামী নিজের বাবা-মায়ের খোঁজ রাখে, কিন্তু স্ত্রীর বাবা-মায়ের খোঁজ নিতেই ভুলে যায়।

বিয়ের পরপরই স্বামী বলে—“আমার বাবা-মাকে নিজের বাবা-মা মনে করবে।”
❓কিন্তু শ্বশুর-শাশুড়ি কি বউকে মেয়ের মতো ভালোবাসে? নাকি ভাবে—“বউ এনেছি মানে কাজের লোক এনেছি”?

---

🌿 ইসলামের দৃষ্টিতে

ইসলাম কখনোই এই অবিচার মেনে নেয় না।

✅ যৌতুক হারাম
📖 আল্লাহ বলেন: “তোমরা নারীদের তাদের মাহর আনন্দের সাথে দাও।” (সূরা আন-নিসা: ৪)

✅ স্ত্রী কাজের লোক নয়

স্ত্রীর ওপর শ্বশুর-শাশুড়ির খেদমতের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।

করলে সেটা সৌজন্য, বাধ্য হয়ে নয়।
❌ স্বামী তার স্ত্রীকে বাবা-মায়ের খেদমতের জন্য বাধ্য করতে পারবে না।

✅ স্বামীর দায়িত্ব

স্ত্রীর ভরণপোষণ, চিকিৎসা, সম্মান—সব দায়িত্ব স্বামীর।
📖 রাসূল ﷺ বলেছেন: “তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি, যে তার স্ত্রীর সাথে সর্বোত্তম আচরণ করে।” (তিরমিজি: ৩৮৯৫)

✅ ন্যায়বিচার ও ভালোবাসা

শ্বশুর-শাশুড়ি যদি চান বউ তাদের মা-বাবা মনে করুক, তবে তাদেরও উচিত বউকে মেয়ে হিসেবে ভালোবাসা।

ইসলাম নারীর অধিকার, সম্মান ও স্বপ্নমতো সংসার করার স্বাধীনতা দিয়েছে।

---

🟦 সারকথা

👩‍🦰 মেয়ে কোনো বোঝা নয়।
👩‍🦰 মেয়ে কোনো কাজের লোক নয়।
👩‍🦰 মেয়ে একজন মানবিক সঙ্গী ও মর্যাদাবান নারী।

➡️ তাকে সম্মান দেওয়া, তার অধিকার আদায় করা—এটাই ইসলামের শিক্ষা।

---

#️⃣ #সমাজের_বাস্তবতা #নারীর_অধিকার #ইসলামের_শিক্ষা #যৌতুক_হারাম #সম্মান_দাও

উপরের বিষয় গুলো সব মেয়ে দের বেলায় না হলেও ৮০% মেয়ের সাথেই হয়।
একদল লোক এসে এখানে বিতর্ক করবে । ।

19/08/2025

যথেষ্ট হয়েছে, এবার অন্তত থামো। নিজেকে ধরে বেঁধে বসাও ভাবনার গোল টেবিলে। এবার পরম মমতা নিয়ে নিজেকে জিজ্ঞেস করো, তুমি কার জন্য কষ্ট পাচ্ছো? যে তোমায় খুশি করার চেষ্টায় টুকুন করেনি কস্মিনকালেও? যে বোঝেনি তোমারও মন ভাঙে, তোমার হৃদয়ও ভে ঙে টুকরো টুকরো হয় সামান্য কথার কা টা' কা টি তে।

কার জন্যে তুমি কাঁচা ঘুম ভে‌ ঙে দাউদাউ করে পু ড়ে যাও, কার জন্য খরচ করছো অনেক স্বাদের জীবন। তার জন্যে? যার নিকট তোমার অভিযোগ অভিমান এর দু'পয়শার মূল্য নেই।

সারাদিনের মন খারাপের কথা বলতে না পেরে হা-হুতাশ কার জন্য করো? যে জানেনা তোমার গোপন ক্ষতের কথা, শুনতে চায় না কেনো তোমার মন খারাপ, কেনো বুকের ভিতরে খিল মেরে আসে নরম হাওয়ার সন্ধ্যায়।

নিজেকে এইবার একটু হাতেপায়ে ধরে বুঝাও, সব মানুষের জন্য জীবন খরচ করতে নেই। যার উৎসবে আমি নাই, তারে নিয়ে উল্ল্যাসের জীবন স্বপ্ন দেখতে নাই।

তুমি শস্তা নও, ভিখেরিও নও, তুমি চমৎকার মানুষ। তুমি সুন্দর, তুমি সৎ, তুমি একটা ফুল। ঐ ফুলের কদর সবাই করতে পারে না, কেউ কেউ ছু্ঁড়ে ফেলে দেয় তুচ্ছ করে। আবার ঐ ছু্ড়ে দেওয়া ফুলই প্রচন্ড আগ্রহ নিয়ে অন্য কেউ তুলে নেয়, খুব যত্ন করে লুকিয়ে রাখে বুকের অন্ধরে। ভালোবাসে আজন্মকাল।

দুঃখ যতটুকু পাওয়ার একেবারেই পাও। ভাবনা শেষ হলে গোল টেবিল থেকে উঠো। চোখ মুছে নাও, ভে ঙে ফেলো মায়ার অদৃশ্য ঐ শক্ত শেকল। হাসো। হালকা লাগছে? বন্ধ জালানা খুলে দাও, মাকড়সার জালগুলো ঘেঁষে আসুক ছ'টাক আলো। নিজের ডানায় ভর করে উড়ো। নিজেকে জড়িয়ে ধরো, নিজেকে ভালোবাসো, আয়নায় নিজেকে দেখে সাজাও, মুগ্ধ হও।

ভালো রাখার জন্যে, ভালো থাকার জন্যে মানুষ প্রয়োজন হয়। সেই মানুষের মাঝেই যদি ভালো থাকা না থাকে, তবে নিজেকে খুঁজো। একবার নিজেকে পেয়ে গেলেই দেখবে আর কখনোও মানুষের প্রয়োজন হবে না।

একবার নিজেকে পেয়ে গেলে তুমি জানবে নিজেকে ভালোবাসার মতো আনন্দ পৃথিবীতে আর একটিও নাই। তুমি বুঝবে তোমাকে ভালোবাসার জন্য তুমি নিজেই যথেষ্ট।

মানুষের জীবনে সবারই কিছু ব্যক্তিগত জায়গা থাকে—যেখানে অন্যের দৃষ্টি বা হস্তক্ষেপ একদমই কাম্য নয়।কারো পার্সোনাল লাইফে অযথা...
18/08/2025

মানুষের জীবনে সবারই কিছু ব্যক্তিগত জায়গা থাকে—যেখানে অন্যের দৃষ্টি বা হস্তক্ষেপ একদমই কাম্য নয়।
কারো পার্সোনাল লাইফে অযথা নাক গলানো, প্রশ্ন করা বা বিচার করা—এগুলো শুধু সম্পর্কের দূরত্ব বাড়ায় না, বরং মানুষটির প্রতি আপনার সম্মানও কমিয়ে দেয়।

সবচেয়ে বড় ম্যাচুরিটি হলো—অন্যের ব্যক্তিগত জীবনের প্রতি সম্মান দেখানো, তাদের পছন্দ-অপছন্দ, সিদ্ধান্ত ও সীমারেখা বুঝে চলা।
আপনি যত কম হস্তক্ষেপ করবেন, ততই সম্পর্ক টিকে থাকবে সুন্দর ও স্বচ্ছন্দভাবে।
মনে রাখবেন, সম্মান মানেই ভালোবাসার ভিত্তি, আর সেই সম্মানের শুরু হয়—অন্যের ব্যক্তিগত জীবনে হস্তক্ষেপ না করা থেকে।

নারী ভাঙে একবারই, তারপর গড়ে তোলে এক অন্যরকম নিজেকে:নারীকে ভাঙা হয়তো সহজ— কারণ সে ভালোবাসে নিঃস্বার্থভাবে, বিশ্বাস করে চো...
02/08/2025

নারী ভাঙে একবারই, তারপর গড়ে তোলে এক অন্যরকম নিজেকে:

নারীকে ভাঙা হয়তো সহজ— কারণ সে ভালোবাসে নিঃস্বার্থভাবে, বিশ্বাস করে চোখ বুঁজে, আর নিজেকে বিলিয়ে দেয় নিঃশেষে। কিন্তু যখন সেই বিশ্বাস, সেই ভালোবাসা অবহেলার ধাক্কায় চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়— তখন সে আর আগের মতো থাকে না। সে ভাঙে, তবে হারে না। কারণ সে জানে, অন্য কেউ এসে তার ভাঙা হৃদয় জোড়া দেবে না। সে নিজেই নিজেকে জোড়া লাগায়— নিঃশব্দে, নিঃসঙ্গতায়, এবং ধীরে ধীরে।

নারী ভাঙার আগে শেষ পর্যন্ত চেষ্টা করে— সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে, অনুভূতিকে বোঝাতে, ভালোবাসার অস্তিত্ব প্রমাণ করতে। কিন্তু বারবার যখন তার কণ্ঠ নিস্পৃহতায় ডুবে যায়, আবেগ অবহেলার দেয়ালে ধাক্কা খায়, তখন সে চুপচাপ সরে আসে। অভিমান করতে করতে এক সময় সে বুঝে যায়— তার চোখের জল, তার না বলা কথাগুলো, তার অপেক্ষা— আসলে কোনো গুরুত্বই রাখে না সেই মানুষটার কাছে, যার জন্য সে এতটা ভেবেছিল।

তখনই সে নিজেকে গুটিয়ে নেয়— নরম মনের চারপাশে গড়ে তোলে এক কঠিন আবরণ। যে মেয়েটা একসময় সামান্য অবহেলায় ভেঙে পড়ত, এখন সে এক নিঃশব্দ পাহাড়— অনুভূতির ছায়াও যেখানে পড়ে না। কে ভালোবাসলো, কে ভুলে গেল, কে কাছে এলো, কে দূরে গেল— এসবের হিসেব রাখা বন্ধ করে দেয়। তার জন্য তখন নিজের শান্তিটাই সবচেয়ে বড় হয়ে দাঁড়ায়।

মানুষ বদলে গেলে সেটি হয় প্রচণ্ড তীব্রতায়। একবার পোড়া মাটি যেমন আর আগের মতো নরম হয় না, তেমনি একবার আহত হৃদয়ও আর আগের মতো কোমলতায় সাড়া দেয় না। মেয়েরা যখন বদলায়, তখন তাদের ভেতরের আলো নিভে যায়— কিন্তু তার ভস্মে গড়ে ওঠে এক কঠিন বাস্তবতা। তখন আর কেউ চাইলেও সেই আগের সহজ-সরল মেয়েটাকে ফেরাতে পারে না।

তাদের বদলে যাওয়া হয় না প্রতিশোধের জন্য— হয় আত্মরক্ষার জন্য। হয় নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য। আর সেই বদলে যাওয়া মেয়েটাই একদিন দাঁড়িয়ে যায় এমন এক জায়গায়, যেখান থেকে ফিরে তাকানোর আর কিছুই থাকে না। তখন সে নিজেকে ভালোবাসতে শেখে— একা থাকতে শেখে, এবং বুঝে যায়, ভাঙা মনেও গড়ে তোলা যায় এক নতুন জীবন।

স্বামীর উচিৎ সর্বপ্রথম স্ত্রীর প্রয়োজনীয় জিনিস, আবদার গুলো আগে পূরণ করা।আপনার মা বাবাও আপনার থেকে পাওয়ার অধিকার রাখে।তবে...
23/06/2025

স্বামীর উচিৎ সর্বপ্রথম স্ত্রীর প্রয়োজনীয় জিনিস, আবদার গুলো আগে পূরণ করা।

আপনার মা বাবাও আপনার থেকে পাওয়ার অধিকার রাখে।তবে যদি আপনার বাবা বেঁচে থাকেন,ভাই-বোন বিবাহিত হয় তবে তাদের থেকে আপনার বউয়ের টা পূরণ করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।মায়ের জন্য বাবা আছে, বোনের জন্য তার স্বামী আছে, আর বিবাহিত ভাই তাকে আল্লাহ হাত পা দিয়েছে সে পরিশ্রম করে খাবে।বাবা মায়ের জন্য নির্দিষ্ট একটা এমাউন্ট প্রতি মাসে আলাদা করে রাখবেন।কিন্তু নিজের সংসারের জন্য না রেখে সম্পূর্ণ টাকা কখনোই অন্য কোথাও শেষ করে ফেলা চরম ভুল।মানুষকে সাহায্য করা ভালো কিন্তু নিজের পকেট খালি করে নয়।

মনে রাখবেন, আপনার মায়ের স্বামী আছে, বোনের স্বামী আছে, আপনার স্ত্রীর কিন্তু শুধু আপনিই আছেন।মেয়েদের বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর স্বামীর থেকেই সবকিছু পাওয়ার দাবিদার, বাবা, ভাইয়ের থেকে নিলে অবশ্যই আপনি ছোট হয়ে যাবেন।

কিছু পুরুষ বোনের বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরেও আগে বোনের সংসারের জন্য, মায়ের সংসারের জন্য টাকা খরচ করে বউকে অভাব দেখায়,অপেক্ষায় করায়।এটা কিন্তু কোনোভাবেই সঠিক নয়।এক দুই মাস বা হঠাৎ সমস্যা হলে মা ভাই বোন সবার প্রয়োজনেই পাশে থাকা টা দায়িত্ব তবে প্রত্যেক মাসেই তাদের পেছনে খরচ করে,বউকে বঞ্চিত করা টা মোটেও উচিৎ না।

একটা মেয়ে আপনার জন্য কতকিছুই সেক্রিফাইস করে, এর মানে এই নয় যে আপনি শুধু তাকে অপেক্ষা করাবেন,তার ক্ষেত্রেই লাস্ট প্রায়োরিটি দিবেন।

প্রত্যেক টা মেয়ের কিছু শখ থাকে নিজের সংসার টা গুছানোর,প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো দিয়ে ঘর পরিপূর্ণ করার।অন্য খাতে টাকা নষ্ট করে আপনি আপনার স্ত্রীকে বঞ্চিত করতে পারেন না।

আপনার স্ত্রী আপনাকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেয়,আপনার যত্ন নেয়,আপনার জন্য সবকিছুই করে, আপনারও তো উচিৎ তাকে সময় দেয়া,ঘুরতে নিয়ে যাওয়া এবং প্রয়োজনীয় সব কিনে দেয়া!

[লেখা টা তাদের জন্য যারা কখনোই বউয়ের দায়িত্ব ঠিক মত পালন করে না।]
©

Address

Teknaf
Cox's Bazar

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Triangle Teknaf posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share