Homaira Hafsa

Homaira Hafsa Daily life and Vlogging

29/10/2025

আসসালামু আলাইকুম
🌸

নেকলেস টা কেমন জানি🐒
20/10/2025

নেকলেস টা কেমন জানি🐒

অগোছালো জীবন মাঝেমধ্যে বড়ই প্রয়োজন🐒
18/10/2025

অগোছালো জীবন মাঝেমধ্যে বড়ই প্রয়োজন🐒

16/10/2025

সন্ধ্যা হয়ে গেছে কিন্তু বাচ্চা টা সমুদ্র থেকে উঠবেই না, দুই নোন আসছে ভাই কে নিতে, এরা জেলে পরিবার সমুদ্রের কূলেই এদের জীবন.......!!!

ভাই বোনের ভালোবাসা ❤️
10/10/2025

ভাই বোনের ভালোবাসা ❤️

তুয়া আর আমি একসাথে থাকলে আর কিচ্ছু লাগে না আমাদের👩‍❤️‍💋‍👩
06/10/2025

তুয়া আর আমি একসাথে থাকলে আর কিচ্ছু লাগে না আমাদের👩‍❤️‍💋‍👩

মেলায় যাইরে.......🌼
01/10/2025

মেলায় যাইরে.......🌼

শহরের এক হাসপাতালে রাতের পালায় কাজ করেন আসমা বেগম। সারাদিন ঘরে নিজের ছোট মেয়ে তানিয়াকে দেখে রাখেন, আর রাতে অসুস্থ রোগীদে...
29/09/2025

শহরের এক হাসপাতালে রাতের পালায় কাজ করেন আসমা বেগম। সারাদিন ঘরে নিজের ছোট মেয়ে তানিয়াকে দেখে রাখেন, আর রাতে অসুস্থ রোগীদের সেবা দেন।

এক রাতে তানিয়া ঘুমাতে পারছিল না। মায়ের আঁচল ধরে বললো—
“মা, তুমি সারাদিন আমার জন্য থাকো, আবার রাতে অন্যদের জন্য দৌড়াও। তোমার জাত আসলে কী?”

আসমা মুচকি হেসে মেয়ের কপালে চুমু খেয়ে বললেন—
“মায়ের তো কোনো জাত নেই মা। মা মানে হলো—যার বুকের দুধের গন্ধে শিশু শান্ত হয়, মা মানে—যে নিজের ঘুম, খিদে, কষ্ট সব ভুলে সন্তানের জন্য বেঁচে থাকে। মা গরীব হলে কি ভালোবাসা কমে যায়? ধনী হলে কি মায়া বাড়ে? মা মানেই মা।”

তানিয়া চোখ মুছে মাকে জড়িয়ে ধরে বললো—
“তাহলে মা, পৃথিবীর সব মা-ই একই জাতের—ভালোবাসার জাত।”

আসমা হাসলেন, কিন্তু চোখের কোণে ভিজে উঠলো জল। সত্যিই তো, মায়ের কোনো জাত নেই, তার একটাই পরিচয়—ভালোবাসা।

প্রাচীন চীনের এক গ্রামে একজন দরিদ্র কৃষক বাস করত। তার নাম ছিল লি ফাং। প্রতিদিন মাঠে কাজ করতে করতে সে ভাবত, কীভাবে সহজে স...
28/09/2025

প্রাচীন চীনের এক গ্রামে একজন দরিদ্র কৃষক বাস করত। তার নাম ছিল লি ফাং। প্রতিদিন মাঠে কাজ করতে করতে সে ভাবত, কীভাবে সহজে সংরক্ষণ করা যায় এমন খাবার বানানো যায়, যেটা খেতেও সুস্বাদু হবে আর দীর্ঘ যাত্রায়ও নষ্ট হবে না।

একদিন গম পিষে ময়দা তৈরি করতে গিয়ে তার মাথায় বুদ্ধি এলো—“যদি ময়দার আটা লম্বা সুতো মতো কেটে শুকিয়ে রাখা যায়, তাহলে তো অনেক দিন রাখা যাবে!” সেই ভাবনা থেকেই প্রথম তৈরি হলো লম্বা সরু ময়দার খাবার, যেটা আমরা আজ চিনি নুডলস নামে।

গ্রামের মানুষ প্রথমে অবাক হলেও ধীরে ধীরে সবাই পছন্দ করতে লাগল। সহজে সেদ্ধ করে সবজি, ডিম বা মাংস দিয়ে রান্না করা যেত। এর স্বাদ যেমন ভিন্ন, তেমনি ভরপেট করার মতোও ছিল।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই খাবার ছড়িয়ে পড়ল এশিয়ার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে, পরে ইউরোপ, আমেরিকায়ও। ইতালির পাস্তা থেকে শুরু করে জাপানের রামেন, সব কিছুর শিকড় লুকিয়ে আছে সেই প্রাচীন গ্রামের সরু ময়দার সুতোয়।
---

নুডলসের পুষ্টিগুণ

নুডলস শুধু সুস্বাদুই নয়, এতে কিছু পুষ্টিও আছে:

এতে থাকে কার্বোহাইড্রেট, যা দেহে শক্তি যোগায়।

যদি ডিম বা সবজি দিয়ে রান্না করা হয়, তবে এতে প্রোটিন, ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ যোগ হয়।

পূর্ণগম (whole wheat) নুডলস হলে পাওয়া যায় ফাইবার, যা হজমে সহায়ক।

তবে খেয়াল রাখতে হয়—

অতিরিক্ত তেল বা মশলা দিয়ে রান্না করলে নুডলস স্বাস্থ্যকর থাকে না।

ইন্সট্যান্ট নুডলস অনেক সময় সোডিয়াম ও প্রিজারভেটিভ বেশি থাকে, তাই নিয়মিত খাওয়া উচিত নয়।

টং দোকানের সামনে বসে ভাঙা চায়ের কাপ হাতে নিঃশব্দে তাকিয়ে আছে শহিদুল। বয়স প্রায় চল্লিশ, পেশায় রিকশাওয়ালা। সারাদিন রোদে পু...
27/09/2025

টং দোকানের সামনে বসে ভাঙা চায়ের কাপ হাতে নিঃশব্দে তাকিয়ে আছে শহিদুল। বয়স প্রায় চল্লিশ, পেশায় রিকশাওয়ালা। সারাদিন রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে মানুষজনকে নামায়–তোলায়। মুখে সবসময় ম্লান হাসি, যেন কষ্টের পাহাড় গোপন করার এক অদ্ভুত অভ্যাস তার।

তার রিকশার পেছনে ছোট্ট একটা লাল ব্যাগ ঝুলে থাকে। সেই ব্যাগেই থাকে তার মেয়ের আঁকিবুঁকি খাতাটা। ক্লাস টু-তে পড়ে তার মেয়ে নাহিদা। প্রতিদিন রাত করে বাড়ি ফেরার পর ক্লান্ত শরীর নিয়েও মেয়েকে কোলে বসিয়ে পড়া শোনে শহিদুল। মেয়ে যখন অক্ষর মেলাতে মেলাতে বলে, “বাবা, আমি একদিন ডাক্তার হবো।” তখন শহিদুলের চোখ ভিজে ওঠে।

দিনের শেষে যে কয়টা টাকা হাতে আসে, তার অর্ধেক যায় সংসারের বাজারে, বাকিটা জমে মেয়ের পড়াশোনার জন্য। নিজের নতুন জামা-প্যান্ট কেনার স্বপ্ন নেই অনেক দিন হলো। কিন্তু নতুন বই হাতে পেয়ে মেয়ের চোখে যে আলো জ্বলে ওঠে, সেটা শহিদুলের কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে দামী উপহার।

একদিন রাতে বাসায় ফিরতে দেরি হয়ে গেল। কারণ, এক যাত্রী তাকে ভাড়া না দিয়ে অপমান করেছিল। ক্ষুধার্ত শহিদুল রাগ করেনি, চুপচাপ সেখান থেকে চলে এসেছিল। বাসায় এসে দেখল, নাহিদা দরজার কাছে বসে ঘুমিয়ে পড়েছে। হাতে আঁকা এক ছবিতে লেখা— “বাবা, তুমি আমার হিরো।”

শহিদুল ছবিটা বুকের কাছে চেপে ধরল। চোখ ভিজে গেলেও মনে মনে প্রতিজ্ঞা করল—
“আমার মেয়েকে আমি মানুষের মতো মানুষ করেই ছাড়ব।”

সেই অন্ধকার ভাঙতে ভাঙতে, রিকশার প্রতিটি প্যাডেলে তার ভরসা কেবল একটি স্বপ্ন—মেয়ের হাসি।

শহরের এক কোণে ছোট্ট ভাড়া বাসায় থাকে নীলা। বয়স মাত্র ছাব্বিশ, কিন্তু চোখের নিচে কালো দাগগুলো বলে দেয়—জীবন তাকে বয়সের চেয়ে...
26/09/2025

শহরের এক কোণে ছোট্ট ভাড়া বাসায় থাকে নীলা। বয়স মাত্র ছাব্বিশ, কিন্তু চোখের নিচে কালো দাগগুলো বলে দেয়—জীবন তাকে বয়সের চেয়ে অনেক বেশি শিখিয়েছে।

দুই বছর হলো তার ডিভোর্স হয়েছে। সমাজ তাকে ভাঙা কাঁচের মতো ভেবেছে—যেন আর কোনদিন জোড়া লাগবে না। কেউ কেউ করুণা করেছে, কেউ বা আড়ালে ফিসফিস করে বলেছে—“ভালো মেয়ে হলে স্বামী ছাড়ত?”

কিন্তু সত্যিটা কেউ জানেনি। নীলার বিয়ে হয়েছিল এক ধনী ব্যবসায়ীর সঙ্গে। প্রথমদিকে স্বপ্নের মতো কেটেছিল দিনগুলো। কিন্তু ধীরে ধীরে সেই স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে রূপ নেয়। প্রতিদিনের অবহেলা, অবিশ্বাস আর অকারণ সন্দেহ তার ভেতরটাকে ভেঙে দিয়েছে। শেষমেশ, এক রাতে স্বামীর মারধরের পর সিদ্ধান্ত নেয়—এই অন্ধকারে আর থাকবে না।

নীলা চলে আসে শূন্য হাতে। সঙ্গে শুধু একটি ব্যাগ আর বুকভরা কষ্ট।

কিন্তু এখানে গল্পটা থেমে যায়নি।
প্রতিদিন সকালে সে পাশের স্কুলে ছোট ছোট বাচ্চাদের পড়াতে যায়। নিজের অল্প টাকায় দুইটা এতিম মেয়েকে পড়াশোনার খরচ দেয়। মানুষ ভাবে—নিজের জীবন যখন ভাঙা, তখন এতিম বাচ্চাদের জন্য কেন? নীলা শুধু হাসে আর বলে—
“আমি তো একদিন ভেবেছিলাম আমার স্বপ্ন শেষ হয়ে গেছে। ওরা যেন কখনো না ভাবে তাদের স্বপ্ন শেষ।”

একদিন বিকেলে বৃষ্টির পর ভিজে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা নীলাকে এক বাচ্চা এসে জড়িয়ে ধরে বলল—
“আপা, আমি একদিন ডাক্তার হবো। আপনার মতো মানুষ যেন কষ্ট না পায়।”

সেদিন নীলা হঠাৎ বুঝলো—সে ভাঙা কাঁচ নয়। ভাঙা কাঁচের মতো কেটে যাওয়া মানুষদের জোড়া লাগানোর শক্তি তার আছে।

এবং সেদিন থেকেই সে নিজের নামের পাশে নতুন পরিচয় যোগ করল—
নীলা, এক অসহায় থেকে আশার আলো হয়ে ওঠা নারী।

গ্রামের এক দরিদ্র ঘর। খড়ের চাল, মাটির দেয়াল, ভাঙা দরজা। সেখানে থাকে এক মা আর তার এক বছরের মেয়ে। বাবা দিনমজুর, ভোরে বের হ...
26/09/2025

গ্রামের এক দরিদ্র ঘর। খড়ের চাল, মাটির দেয়াল, ভাঙা দরজা। সেখানে থাকে এক মা আর তার এক বছরের মেয়ে। বাবা দিনমজুর, ভোরে বের হয়, সন্ধ্যায় ফেরে—কখনও খালি হাতে, কখনও এক মুঠো চাল নিয়ে।

সেদিন দুপুরে ঘরে একদম খাবার ছিল না। ক্ষুধায় মেয়েটা কাঁদতে লাগলো। মা তাকে বুকে নিয়ে দোলাতে দোলাতে বললেন—

—“চুপ কর মা, এখনই খেতে দিব।”

কিন্তু ঘরে চাল নেই, ডাল নেই। নিজের বুকের দুধ খাওয়ালেন, তবুও মেয়ের কান্না থামলো না।
চোখের পানি লুকিয়ে মা আলতো করে ফিসফিস করে বললেন—

—“মা, তুমি খেতে চাইছো, কিন্তু আমি কিছুই দিতে পারছি না। আল্লাহ আমাকে শক্তি দাও।”

ঠিক তখন পাশের বাড়ির খালা এসে বললেন—
—“বোন, এই নাও এক টুকরো শুকনো রুটি, একটু পানি দিয়ে খাওয়াও মেয়েকে।”

মা হাত কাঁপতে কাঁপতে রুটি নিলেন। নিজের ভাগটা না রেখে রুটিটা পানি দিয়ে ভিজিয়ে নরম করে ছোট্ট মেয়ের মুখে দিলেন। মেয়ে ছোট্ট হাতে রুটি ধরে খেতে খেতে হেসে উঠলো।

সেই হাসি দেখে মায়ের বুক ভরে গেলো আনন্দে।
তিনি মেয়ের কপালে চুমু খেয়ে বললেন—

—“মাগো, আমার ক্ষুধা মিটে গেছে, তুই হাসলে আমার সব কষ্ট দূর হয়ে যায়।”

সেদিন ক্ষুধার মধ্যেও মায়ের মনে নতুন করে জন্ম নিলো শক্তি। পৃথিবীর সবকিছুর চেয়ে বড় আশ্রয় যে সন্তানের হাসি—তা আবার প্রমাণ হলো❤️

Address

Cox’s Bazar
Cox’s Bazar
4700

Telephone

+8801744455304

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Homaira Hafsa posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Homaira Hafsa:

Share