Abdul Gaffar

Abdul Gaffar I don’t care what you think of me!

আপনার পকেটের হাজার টাকার নোট যা ছাপানো হয় ২০০৮ সালে। ২০০৮ সালে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরির দাম ছিলো ২৬০০০ টাকা (প্রায়), অর্...
28/09/2025

আপনার পকেটের হাজার টাকার নোট যা ছাপানো হয় ২০০৮ সালে। ২০০৮ সালে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরির দাম ছিলো ২৬০০০ টাকা (প্রায়), অর্থাৎ আপনি ২০০৮ সালে ২৬টি ১ হাজার টাকার নোট দিয়ে এক ভরি স্বর্ণ পেতেন।
আজকে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরির দাম ১৮৯০০০ টাকা (প্রায়), অর্থাৎ আজকে আপনাকে ১৮৯ টি ১ হাজার টাকার নোট লাগবে এক ভরি স্বর্ণ কিনতে।

এবার চলুন এই ১ হাজার টাকার মান এখন কত?

২৬০০০ ÷ ২৬ = ১০০০
২৬০০০÷১৮৯= ১৩৭

আপনার ২০০৮ সালের ১ হাজার টাকার নোটটির আজকের মূল্য ১৩৭ টাকা।

চালাকি করে বলা হয় যে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। আপনিও সেটা ধরে নেন। কিন্তু প্রকৃত ব্যাপার হলো আপনার পকেটের/ব্যাংকের টাকার মূল্য/মান কমেছে, যা আপনাকে বুঝতে দেওয়া হয়না। (সংগৃহীত পোস্ট)

একজন ব্যক্তি আগুনের শিখার মধ্যে একটি সাপকে পুড়তে দেখে সেটিকে উদ্ধার করার সিদ্ধান্ত নেয়। তিনি সাপটি ধরতে না ধরতেই সাপটি ত...
27/09/2025

একজন ব্যক্তি আগুনের শিখার মধ্যে একটি সাপকে পুড়তে দেখে সেটিকে উদ্ধার করার সিদ্ধান্ত নেয়।
তিনি সাপটি ধরতে না ধরতেই সাপটি তাকে কামড়ায় এবং এটি ব্যক্তিটির যন্ত্রনাদায়ক ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ব্যক্তিটি তৎক্ষনাৎ সাপটিকে ফেলে দেয় এবং সাপটি আবারো আগুনের শিখায় পুড়তে থাকে।
এসময় লোকটি চারদিকে তাকায় এবং একটি ধাতব লাঠি খুঁজে পায়।সাপটি বাঁচাতে তিনি এ লাঠিটা ব্যবহার করেন।

আরেক জন ব্যক্তি যিনি আড়ালে ঘটনাটা দেখছিলেন তিনি লোকটির কাছে আসলেন এবং জিজ্ঞেস করলেন, এই সাপটি আপনাকে কামড়ালো!তারপরও কেন তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেন?

তখন সে লোকটি তাকে জবাব দেয় "সাপের স্বভাব কামড়ানো,তবে তাতে আমার স্বভাব পরিবর্তন হবে না। আর আমার স্বভাব হচ্ছে সাহায্য করা"।

কারো আঘাতের কারনে আপনার স্বভাব পরিবর্তন করবেন না। আপনার মনের পবিত্রতাকে হারাবেন না।সাবধানতার সাথে কাজ করতে শিখুন।
আমাদের চার পাসে সাপের মতো প্রচুর মানুষ আছে যারা আপনাকে সুযোগ পেলেই কামরাতে (ক্ষতি করার) চেষ্টা করবে। তার জন্য আপনি আপনার স্বভাব পরিবর্তন করে তার ক্ষতি করার দরকার নেই।

তার প্রাপ্য সৃষ্টিকর্তা সময় মতো বুঝিয়ে দিবেন।
আপনি শুধু একটু অপেক্ষা করুন।

একটা ব্যাঙকে যদি আপনি ঠাণ্ডা পানির পাত্রে রাখেন, আর সেই পাত্রটিকে ধীরে ধীরে গরম করতে থাকেন—ব্যাঙটি কিন্তু তাড়াতাড়ি কোনো ...
27/09/2025

একটা ব্যাঙকে যদি আপনি ঠাণ্ডা পানির পাত্রে রাখেন, আর সেই পাত্রটিকে ধীরে ধীরে গরম করতে থাকেন—ব্যাঙটি কিন্তু তাড়াতাড়ি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায় না। সে চুপচাপ পানিতে বসে থাকে, আর নিজের শরীরের তাপমাত্রা পানির সঙ্গে সামঞ্জস্য করতে থাকে।

ধীরে ধীরে পানি গরম হতে থাকে, আর ব্যাঙও ধীরে ধীরে তার শরীরের ভেতর সেই উত্তাপ সহ্য করতে থাকে। সে ভাবে, "এটা তো এখনো সহ্য করা যাচ্ছে।"

কিন্তু সমস্যা তখনই শুরু হয়। পানির তাপ এক সময় এত বেশি হয়ে যায় যে, তখন আর সহ্য করা যায় না। ব্যাঙ তখন বুঝতে পারে, "এখন আমার লাফ দিয়ে বাঁচা দরকার!"

কিন্তু হায়! তখন আর তার শরীরে কোনো শক্তি অবশিষ্ট নেই। কারণ সে তার সমস্ত শক্তি খরচ করে ফেলেছে আগের তাপমাত্রাগুলো সহ্য করার জন্য! তাই সে চাইলেও আর লাফিয়ে বের হতে পারে না। ধীরে ধীরে সে পানিতে সেদ্ধ হয়ে মারা যায়…

আপনি কি জানেন—ব্যাঙটা আসলে মারা যায়নি পানির তাপে, বরং মারা গেছে সময়মতো সিদ্ধান্ত না নিতে পারায়!

এই ঘটনাটাকেই বলা হয় "Boiling Frog Syndrome"।

এই গল্প আমাদের জীবনের সঙ্গেও হুবহু মিলে যায়।
আমরা অনেক সময় একের পর এক অন্যায়, অবহেলা কিংবা কষ্ট সহ্য করতে থাকি—ভাবি, “এখন না হয় মেনে নিচ্ছি, পরে কিছু একটা করব।”

কিন্তু যে সমস্যা শুরুতেই ঠেকানো যেতো, তা ধীরে ধীরে এমন ভয়াবহ রূপ নেয় যে তখন আর কিছুই করার থাকে না।
তখন আমাদের মনের শক্তিটাও থাকে না, সাহসটাও ক্ষয়ে যায়।
শিক্ষনীয়
তাই, জীবনে কখনো এমন পর্যায়ে পৌঁছাবেন না যেখানে লাফ দেওয়ার মতো শক্তিটুকুও থাকবে না।
সময় থাকতে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করুন, প্রতিবাদ করুন, নিজের সম্মানকে রক্ষা করুন।
না হলে একদিন হয়তো আপনিও সেই “সেদ্ধ ব্যাঙ” হয়ে যাবেন, যে বাঁচতে চেয়েও বাঁচতে পারল না…
©

আব্রাহাম লিংকন প্রথম যে দিন প্রেসিডেন্ট হয়ে পার্লামেন্টে ভাষণ দিচ্ছিলেন,তখন এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে বললেন,"লিংকন সাহেব ভুলে য...
25/09/2025

আব্রাহাম লিংকন প্রথম যে দিন
প্রেসিডেন্ট হয়ে পার্লামেন্টে ভাষণ দিচ্ছিলেন,তখন এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে বললেন,"লিংকন সাহেব
ভুলে যাবেন না,"আপনার বাবা আমাদের পরিবারের জন্য জুতা তৈরি করে দিতেন,কারণ একজন
মুচির ছেলেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে অনেকেই মেনে নিতে পারেন নি।"
একথা শোনার পরে সবাই চুপ হয়ে গেলেন কিন্তু,লিংকন মোটেই বিচলিত হলেন না ।
লিংকন লোকটির চোখে চোখ রেখে বললেন,
"আমি জানি স্যার আমার বাবা
আপনার কেন এখানে অনেকেই
আছেন,যাদের পরিবারের জন্য জুতা তৈরি করতেন ।
এজন্য আমি গর্বিত,বাবা ছিলেন জুতা তৈরির জন্য জিনিয়াস,সে কাজকে কখনো ছোট
করে দেখতেন না ।
বাবা ছিলেন জুতা তৈরির নিপুন কারিগর।
আজও পর্যন্ত তাঁর কোন কাজের
সমালোচনা হয়নি কারণ,তিনি
কাজ করতেন শুধু গ্রহীতার সন্তুষ্টির জন্য নয়,নিজের
সন্তোষ্টির জন্য ও।আপনার যদি কোন অভিযোগ থাকে তাহলে বলুন আমি আপনাকে এক জোড়া জুতা তৈরি করে দেব আমি ও ভাল জুতা তৈরি করতে পারি ।"
একথা শোনার পর লোকটি লজ্জায় মাথা নীচু করে রইলেন ,তখন লিংকন বললেন,
"কোন কাজকেই ছোট ভাববেন না কাজকে সম্মান করুন
তা না হলে সারা জীবন অন্যের
দয়ায় বাঁচতে হবে।"

"ভাল কাজের প্রশংসা করুন,
তাহলে আরো ভালো কাজ করার আগ্রহ জাগবে।"

Collected

#আব্রাহামলিংকন

24/09/2025

বাড়ি কিনছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
একটি নতুন গাড়ি নিচ্ছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
নতুন ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
ছুটিতে যাচ্ছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
নতুন কোর্স শুরু করছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
চাকরিতে পদোন্নতি হবে? — মুখ বন্ধ রাখুন।

জীবনের বড় বড় মুহূর্তে আমাদের মনে হয়, প্রিয়জন বা বন্ধুদের জানালে খুশি হবে। মনে হয়, সুখ ভাগ করলে দ্বিগুণ হয়। কিন্তু সত্যি বলতে কী, সব সময় তা হয় না। বরং অতি তাড়াতাড়ি মুখ খোলাই হয়ে দাঁড়ায় সবচেয়ে বড় ভুল।

আমাদের স্বপ্ন আসলে একেকটা বীজ। এই বীজকে মাটিতে রোপণ করার পর যত্ন চাই, সুরক্ষা চাই। কিন্তু যদি খুব তাড়াতাড়ি সবাইকে দেখাতে ব্যস্ত হই, তখন সেটি শেকড় গজানোর আগেই শুকিয়ে যায়। বাস্তব অভিজ্ঞতা বলে—যত বেশি স্বপ্ন শেয়ার করবেন, তত বেশি হিংসা, ঈর্ষা আর বদনজরের চোখ আপনার দিকে পড়বে। আর এটাই অনেক সময় আপনার সাফল্যের পথে অদৃশ্য দেয়াল হয়ে দাঁড়ায়।

আমরা যাদের "বন্ধু" বলে বিশ্বাস করি, তাদের সবাই আন্তরিক নয়। কেউ কেউ চায় আপনি ভালো থাকুন, কিন্তু কখনোই তাদের চেয়ে ভালো না। তাই তারা হাসিমুখে অভিনন্দন জানালেও মনে মনে আপনার ব্যর্থতা কামনা করতে পারে। এটা তিক্ত হলেও সত্যি।

আমরা ভেবে নিই, অন্তত পরিবার তো আমাদের সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা। কিন্তু বাস্তবতা হলো, পরিবারের ভেতরেও সূক্ষ্ম হিংসা থাকতে পারে। ভাই, বোন, আত্মীয় কেউ কেউ চাইতে পারে যে আপনি তাদের ছাড়িয়ে না যান। এই গোপন প্রতিযোগিতা অনেক সময় আপনার আনন্দকে নিঃশব্দে বিষিয়ে দিতে পারে।

অনেকে বলে বদনজর শুধু কুসংস্কার। কিন্তু অভিজ্ঞতা বলে অন্য কথা। মানুষ যখন আপনার উন্নতি দেখে ঈর্ষায় পুড়ে যায়, তখন সেই নেতিবাচক এনার্জি আপনার জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে। সনাতন হিন্দু ধর্ম , ইসলাম ধর্ম ও অন্য প্রায় সব ধর্মেই বদনজরের উল্লেখ আছে। অর্থাৎ, এটা কোনো কাল্পনিক ভয় নয়।

নীরবতা দুর্বলতা নয়, বরং শক্তি। চুপ থাকা মানে ভেতরে ভেতরে প্রস্তুত হওয়া। কৃষক যেমন বীজ রোপণের পর প্রতিদিন হাটে গিয়ে ঘোষণা করে না, তেমনি বুদ্ধিমান মানুষও নিজের স্বপ্ন গোপন রাখে। সময় এলে ফলাফল নিজেই কথা বলে। তখন আর কাউকে বোঝানোর প্রয়োজন হয় না।

আপনার ভাগ্যে যা আছে, ঈশ্বরের লিখে রাখা পরিকল্পনা কেউ মুছে দিতে পারবে না। কিন্তু তাড়াহুড়ো করে বেশি মুখ খোলার কারণে আপনি নিজের জন্য অযথা বাধা তৈরি করতে পারেন। তাই বিশ্বাস রাখুন, ধৈর্য ধরুন, পরিশ্রম করুন এবং যতটা সম্ভব মুখ বন্ধ রাখুন।

মনে রাখবেন, স্বপ্নকে আগেভাগে প্রকাশ করা মানে তাকে দুর্বল করে ফেলা। হিংসা, ঈর্ষা আর বদনজর সত্যিই আপনার সাফল্যকে ধ্বংস করতে পারে। তাই যখনই জীবন আপনাকে কোনো বড় সুখবর দেবে—নতুন বাড়ি, গাড়ি, বিয়ে বা পদোন্নতি—তখন আনন্দে চিৎকার না করে নীরবে উপভোগ করুন। সময় এলে আপনার সাফল্যই পুরো পৃথিবীকে জানিয়ে দেবে আপনি কী করেছেন।

সংগৃহীত ও পরিমার্জিত

বনের রাজা সিংহ রোদ পোহাচ্ছিল। এমন সময় বাঁদর এসে তার লেজ ধরে একটা ঝাঁকি দিল! লাঠি দিয়ে খোঁচাখুঁচিও করল!সিংহ যতটা না অবাক ...
23/09/2025

বনের রাজা সিংহ রোদ পোহাচ্ছিল। এমন সময় বাঁদর এসে তার লেজ ধরে একটা ঝাঁকি দিল! লাঠি দিয়ে খোঁচাখুঁচিও করল!

সিংহ যতটা না অবাক হলো, তার চেয়ে বিরক্ত হলো বেশি। বাঁদরের ভ্রুক্ষেপ নেই। সে সিংহকে ভেংচি কেটে লাফাতে লাফাতে চলে গেল।

শেয়াল পাশ থেকে পুরো ঘটনা লক্ষ্য করে সিংহকে উদ্দেশ্য করে বলল, “বনের রাজার সাথে এত্ত বড় বেয়াদবি! আর আপনি কিনা তাকে কিছুই বললেন না!”

সিংহ মৃদু হেসে বলল, বলার সময় এখনো ফুরিয়ে যায়নি! একটু অপেক্ষা করো, সবকিছু দেখতে পাবে।”

কয়েকদিন পর হঠাৎ করেই বাঁদর সিংহের সামনে পড়ল এবং সিংহ তাকে সেখানেই এক থাপ্পড়ে শেষ করে দিল।

শেয়াল অবাক হয়ে সিংহকে জিজ্ঞাসা করল, “সেদিন বাঁদর অত অন্যায় করল, আপনি তাকে কিছুই বললেন না। অথচ আজকে সে তেমন কিছু করেনি, কিন্তু আপনি তাকে মেরে ফেললেন!"

জবাবে সিংহ বলল, “দিস ইজ পলিটিক্স! সেদিনের পর বাঁদর ভালুককে পিছন থেকে লাথি মেরেছে! হাতির শুঁড় ধরে দুলেছে! গন্ডারের পিঠে চড়ে নেচেছে! হায়নাকে কাতুকুতু দিয়েছে! বাঘকে খোঁচা মেরেছে! আর সবাইকেই বলছে, রাজাকেই আমি মানি না! সেখানে তুমি কে?”

“সেদিন ওরে মারলে সবাই বলত, আমি বনের রাজা হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করছি।"

"আজকে একটু পর দেখবে সবাই এসে বলবে, থ্যাংক ইউ, রাজা সাহেব!”

"বুঝলে তো! মাঝে মাঝে লাই দিয়ে মাথায় তুলতে হয়। যাতে শক্ত করে আছাড় দিলে কেউ কিছু মনে না করে এবং আপদ শেষ হয়ে যায় একেবারে!"

ইতিহাসে এক অনন্য রেকর্ড। সব মিলিয়ে সন্তান সংখ্যা ৬৯ জন  বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সন্তান জন্মদানকারী "ভ্যালেন্টিনা ভা...
23/09/2025

ইতিহাসে এক অনন্য রেকর্ড।
সব মিলিয়ে সন্তান সংখ্যা ৬৯ জন
বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সন্তান
জন্মদানকারী "ভ্যালেন্টিনা ভাসিলিয়েভা"🌹

বিশ্ব রেকর্ডের পাতায় স্থান পাওয়া এক অবিশ্বাস্য গল্প হলো রাশিয়ার এক নারী ভ্যালেন্টিনা ভাসিলিয়েভা-র কাহিনি। ধারণা করা হয়, তিনি মোট ৬৯টি সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন, যা আজও বিশ্বের ইতিহাসে এক অনন্য রেকর্ড।

তথ্য অনুযায়ী, ভ্যালেন্টিনা মোট ২৭ বার গর্ভধারণ করেছিলেন। এর মধ্যে—

১৬ বার যমজ: ৩২ সন্তান

৭ বার তিন সন্তান: ২১ সন্তান

৪ বার চার সন্তান: ১৬ সন্তান

সব মিলিয়ে সন্তান সংখ্যা দাঁড়ায় ৬৯ জন। এর মধ্যে আশ্চর্যের বিষয় হলো, ৬৭ জন সন্তান বেঁচে ছিল, মাত্র দুই শিশু (এক জোড়া যমজ) শৈশবে মারা যায়। গবেষণা অনুযায়ী, তিনি জীবনের প্রায় ১৮ বছর গর্ভবতী অবস্থায় কাটিয়েছিলেন।

এই তথ্য প্রথম নথিভুক্ত হয় ১৭৮২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি, মস্কোর নিকোলস্ক মঠের এক প্রতিবেদনে। পরের বছর এটি প্রকাশিত হয় “দ্য জেন্টলম্যানস ম্যাগাজিন”-এ। যদিও কিছু আধুনিক গবেষক রেকর্ডের যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, তবুও গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস এখনো এই রেকর্ডকে স্বীকৃতি দিয়ে আসছে।

বিজ্ঞানীরা ব্যাখ্যা করেন, এটি সম্ভব হয়েছিল একটি বিরল জিনগত বৈশিষ্ট্যের কারণে, যাকে বলা হয় হাইপার-ওভুলেশন (Hyper-ovulation)। এর ফলে একজন নারীর দেহে একসাথে একাধিক ডিম্বাণু উৎপন্ন হয়, যা যমজ বা একাধিক সন্তানের জন্মের সম্ভাবনা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।

ইতিহাসের পাতায় আজও ভ্যালেন্টিনার নাম অমর হয়ে আছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সন্তান জন্মদানকারী নারী হিসেবে।
সূত্র... গিনিজ বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড (& bjn Wall)

একজন বিজ্ঞ আলেম ছিলেন। যার অনেক ছাত্র ছিল। যখনই তার কাছে নতুন কোন শিষ্য আসতো তিনি তখন তার পরীক্ষা নিতেন।তিনি কিছু পাখি প...
20/09/2025

একজন বিজ্ঞ আলেম ছিলেন। যার অনেক ছাত্র ছিল। যখনই তার কাছে নতুন কোন শিষ্য আসতো তিনি তখন তার পরীক্ষা নিতেন।

তিনি কিছু পাখি পালতেন। আর পাখিগুলোকে তিনি একটি কথা শিক্ষা দিয়েছিলেন, কথাটি হল; "শিকারি আয়েগা, দানা ডালেগা, জাল বিছায়েগা, ফাসনা নেহি"। অর্থাৎ "শিকারি আসবে, খাবার দিবে, জাল পাতবে, ফেঁসে যেও না।"

যখনই নতুন কোন ছাত্র আসতো তখনই তিনি তাকে কিছু দানা আর একটি জাল দিয়ে বলতেন, "যাও ঐ গাছের নিচ থেকে কিছু পাখি ধরে নিয়ে আসো।"

পাখিগুলো মানুষ দেখামাত্রই এই বলে গান গাইতে শুরু করতো যে, "শিকারি আয়েগা, দানা ডালেগা, জাল বিছায়েগা, ফাসনা নেহি"। তখন বেশিরভাগ ছাত্রই ফিরে আসতো এই ভেবে যে, এত চালাক পাখি ধরা যাবে না!

কিন্ত যদি কোন ছাত্র জাল পাততো আর দানা দিতো তবে দেখতো যে, পাখিগুলো মুখে ঐ কথা বলছে ঠিকই কিন্ত দানা খেতে আসছে আর জালে ফেঁসে যাচ্ছে। অর্থাৎ তাদের মুখের কথা তাদের কোন কাজেই আসছে না।

এই পাখিগুলো আসলে কি বলছে তারা সেটা নিজেরাই জানে না। পাখিগুলো জানে না- 'শিকারি' কি জিনিস! 'জাল' কি জিনিস! 'ফাসনা' কি জিনিস! তাই তারা মুখে যতই গান গাওক না কেন, তাও জালে ফেঁসে মৃত্যু ডেকে আনছে।

★ আজকের জামানায় আমাদের অবস্থাও ঠিক যেন পাখিদের মতই হয়ে গেছে। আমরা মুখে 'লা~ইলাহা ইল্লাল্লাহ' বলে সাক্ষ্য দিচ্ছি, কিন্তু আমরা এর মর্ম জানি না। প্রত্যেক সালাতে সূরা ফাতিহা পড়ি কিন্তু আমরা বুঝি না এর ভিতর আল্লাহ কি বলতে চেয়েছেন।

একই সাথে আমরা সুদ-ঘুষ, পরনিন্দা, অহংকার, যিনা, গীবত, অশ্লীলতা, পর্দাহীনতা, ও অসংখ্য হারাম কাজ করছি আর কথা বলা পাখির মতই আবার কালেমা বলছি আর নিজেকে মুসলমান হিসেবে দাবীও করছি! কাজেই আমাদের এই সাক্ষ্যদান কথা বলা পাখির মতন। আমরা মুখে কালেমা জপার পরেও শিকারির জালে ফেঁসে যাচ্ছি।
আল্লাহ তাআলা আমাদের যথাযথভাবে অনুবাধন করার তৌফিক দান করুন।

আমীন

 #শিক্ষামূলক_পোস্ট #এক ফোঁটা মধু মাটিতে পড়ে আছে! পাশ দিয়ে ছোট্ট একটি পিপীলিকা যাচ্ছিল!মধুর ঘ্রাণ নাকে ঢুকতেই থমকে দাঁড...
18/09/2025

#শিক্ষামূলক_পোস্ট #
এক ফোঁটা মধু মাটিতে পড়ে আছে! পাশ দিয়ে ছোট্ট একটি পিপীলিকা যাচ্ছিল!
মধুর ঘ্রাণ নাকে ঢুকতেই থমকে দাঁড়াল!
ভাবলো একটু মধু খেয়ে নেই!
তারপর না হয় সামনে যাবো!

এক চুমুক খেলো! বাহ্! খুব মজা তো!
আর একটু খেয়ে নেই! আরেক চুমুক খেলো!
তারপর সামনে চলতে লাগলো!
হাটতে হাটতে ঠোঁটে লেগে থাকা মধু চেটে চেটে খাচ্ছিল!
ভাবলো,এত মজার মধু আরেকটু খেয়ে নিলে কি হয়?
আবার পিছনে ফিরলো!
পূর্বে মধুর একপাশ থেকে খেয়েছিল!
এবার চিন্তা করলো ভিতরে মনে হয় আরও মজা!
এবার আস্তে আস্তে বেয়ে বেয়ে মধু ফোঁটার উপরে উঠে গেল!
বসে বসে আরামছে মধু খাচ্ছে!
খেতে খেতে এক পর্যায়ে পেট ফুলে গেল!
ঐ দিকে আস্তে আস্তে পা দুটো মধুর ভিতরে ঢুকে যাচ্ছে!
তখনই হঠাৎ টনক নড়লো তার!
কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে!
মধু থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নেয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চলছে!
কিন্তু নাহ্! মধুতে তার সমস্ত শরীর মাখামাখি অবস্থা!
অনেক চেষ্টা করেও নিজেকে আর উদ্ধার করতে সক্ষম হলো না!
নাকে মুখে মধু ঢুকে দম বন্ধ হয়ে যেতে লাগল!
অবশেষে.. পিপীলিকাটি মধুর ভিতরে আটকে পড়েই মৃত্যু বরণ করল!!

এই বিশাল বড় দুনিয়াটাও এক ফোটা মধুর মত!
যে এই মধুর পাশে বসে হালাল ও অল্পতে সন্তুষ্ট থাকবে সেই বেঁচে গেল!
আর যে এই স্বাদের মধ্যে ডুব দিতে গিয়ে হালাল-হারাম বাচ-বিচার না করে শুধু খেয়েই গেল,আরেকটু আরেকটু করতে করতে একদিন সে এর মায়াজালে আটকা পড়েই মারা যাবে!
তখন আর কেউই উদ্ধার করতে পারবে না!
ধ্বংস অনিবার্য!
তার দুনিয়া ও আখেরাত দু'টোই শেষ!

হে আল্লাহ্ তুমি আমাদেরকে এই দুনিয়ার ভালাবাসায় অন্ধ করে দিওনা! আমাদেরকে হালাল-হারাম বেছে চলার তাওফিক দান করুন।
আমিন!!!

ঘটনাটি ঘটেছিল কানাডায়। হিমশীতল রাত। চারিদিকে বরফ পড়ছে। এক ধনী ব্যক্তি তার বাড়ির সামনে এক অশীতিপর বৃদ্ধকে দেখতে পেলেন।...
18/09/2025

ঘটনাটি ঘটেছিল কানাডায়। হিমশীতল রাত। চারিদিকে বরফ পড়ছে। এক ধনী ব্যক্তি তার বাড়ির সামনে এক অশীতিপর বৃদ্ধকে দেখতে পেলেন। ধনী ব্যক্তিটি নিচে নেমে বৃদ্ধকে জিজ্ঞাসা করলেন, এত ঠাণ্ডায় আপনি বাইরে আছেন কেন? আপনার গায়ে শীতের পোশাক কোথায়?

বৃদ্ধ জবাব দিলেন, আমি গরীব অসহায়, আমার কোনো গরম কাপড় নেই, কিন্তু আমি নিজেকে মানিয়ে নিয়েছি।

ধনী ব্যক্তিটি অবাক হয়ে বললেন, আপনি একটু অপেক্ষা করুন, আমি আপনার জন্য গরম কাপড় নিয়ে আসছি।

এরপর তিনি তার বাড়িতে ঢুকে এতটাই ব্যস্ত হয়ে পড়লেন যে, বৃদ্ধের কথা বেমালুম ভুলে গেলেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে রাতের ঘটনা মনে পড়তেই দ্রুত ঘর থেকে বেরিয়ে এলেন তিনি। কিন্তু ততক্ষণে বৃদ্ধ আর বেঁচে নেই। ঠান্ডায় জমে গিয়ে রাতেই সলিল সমাধি ঘটেছে তার।

ধনী ব্যক্তিটি দেখলেন বৃদ্ধের পাশে একটি চিরকুট পড়ে আছে যাতে লেখা:

যখন আমার কোনো উষ্ণ কাপড় ছিল না, তখন আমি মানিয়ে নিয়েছিলাম। কিন্তু আপনি যখন আমাকে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিলেন, তখন সেই আশায় অপেক্ষা করতে করতে আমি ঠান্ডার সাথে লড়াই করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেললাম!

শিক্ষা: মিথ্যা প্রতিশ্রুতি মানুষের হৃদয়কে রক্তাক্ত করে, মনোবল ধ্বংস করে দেয়। তাই কাউকে প্রতিশ্রুতি দেওয়ার আগে ভালোভাবে চিন্তা করুন, আপনি সেটা রক্ষা করতে পারবেন কিনা।

17/09/2025

জানতে মানা নেই

শরীয়ত ছাড়া মারেফত নেই, আবার মারেফত ছাড়া শরীয়ত অপূর্ণ এখন প্রতিটি ইবাদত ও বিষয়কে আধ্যাত্মিক সূফীবাদী ইসলামিক দিক থেকে রেফারেন্সসহ ব্যাখ্যা দিচ্ছি আমি

১. হজ্জ শরীয়ত: কাবা শরীফে গিয়ে নির্দিষ্ট নিয়মে হজ্জ পালন করা। (সূরা হজ্জ: ২৭-২৮)
মারেফত: আত্ম-দর্শন, নিজের ভেতরে “আল্লাহর ঘর” খুঁজে পাওয়া। রাসূল ﷺ বলেছেন:
“মুমিনের অন্তর হলো আল্লাহর আরশের ঘর।” (বায়হাকী, শু’আবুল ঈমান)
অর্থাৎ বাহ্যিক কাবার দিকে যাত্রা হলো অন্তরের কাবার দিকেও যাত্রা।

২. যাকাত
শরীয়ত: সম্পদ থেকে দরিদ্রের হক দেওয়া। (সূরা তাওবা: ৬০)
মারেফত: আত্মার অহংকার ও আমিত্ব ত্যাগ করা। সুফীগণ বলেন—
“যাকাত হলো শুধু ধন নয়, নিজের সত্তা থেকে ‘আমি’ মুছে দেওয়া।”
যেমন: হজরত জুনায়েদ বাগদাদী (রহ.) বলেন—“সত্যিকার যাকাত হলো আমিত্ব বিলুপ্ত করা।”

৩. সালাত
শরীয়ত: নির্দিষ্ট সময়ের নামাজ আদায় করা। (সূরা নিসা: ১০৩)
মারেফত: আল্লাহর সাথে অন্তরের সংযোগ স্থাপন। কোরআনে এসেছে:
“সালাত কায়েম কর আমার স্মরণের জন্য।” (সূরা ত্বাহা: ১৪)
অর্থাৎ শুধু বাহ্যিক কাজ নয়, অন্তরের সংযোগই আসল উদ্দেশো

৪. সিয়াম
শরীয়ত: ভোর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত খাওয়া-দাওয়া ও কামাচার থেকে বিরত থাকা। (সূরা বাকারা: ১৮৩)
মারেফত: দুনিয়ার ভোগ-বিলাস থেকে আত্মাকে সংযত রাখা।
রাসূল ﷺ বলেন:
“অনেকে রোজা রাখে, তবু ক্ষুধা-তৃষ্ণা ছাড়া কিছুই পায় না।” (ইবনে মাজাহ, সিয়াম ২১)
অর্থাৎ অন্তরের সংযম না থাকলে আসল রোজা পূর্ণ হয় না।

৫. নামাজ
শরীয়ত: পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়।
মারেফত: দায়েমী সালাত—অর্থাৎ সবসময় আল্লাহর উপস্থিতিতে থাকা।
কোরআনে:
“যারা নিজেদের সালাতে স্থায়ী।” (সূরা মাআরিজ: ২৩)
সুফীগণ বলেন—“প্রত্যেক নিঃশ্বাস যেন সালাত হয়।”

৬. জিকির
শরীয়ত: আল্লাহর নাম মুখে উচ্চারণ। (সূরা আহযাব: ৪১)
মারেফত: জিকিরে ফানা হয়ে যাওয়া—নিজের সত্তা বিলীন করে আল্লাহর সত্তায় মিলিত হওয়া।
হাদিসে এসেছে:
“যে আল্লাহর জিকির করে আর যে জিকির করে না, তাদের উদাহরণ জীবিত ও মৃতের মতো।” (বুখারী, মুসলিম)

৭. মুনাজাত
শরীয়ত: আল্লাহর কাছে কিছু চাওয়া।
মারেফত: নিজেকে আল্লাহর হাতে সমর্পণ করা।
হযরত আলী (রা.) বলেন:
“আমি আল্লাহর ইবাদত করি জান্নাতের লোভে নয়, জাহান্নামের ভয়ে নয়, বরং তিনি উপাসনার যোগ্য বলেই।” (ইমাম গাজ্জালী, ইহইয়া)

৮. কোরবানী
শরীয়ত: পশু জবাই করা। (সূরা হজ্জ: ৩৭)
মারেফত: নিজের অন্তরের পশু-স্বভাব হত্যা করা। আয়াতে এসেছে:
“আল্লাহর কাছে তোমাদের পশুর গোশত বা রক্ত পৌঁছায় না, বরং তোমাদের তাকওয়া পৌঁছায়।” (সূরা হজ্জ: ৩৭)

৯. জিহাদ
শরীয়ত: নির্দিষ্ট শর্তে অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা।
মারেফত: নিজের কামনা-বাসনা, অহংকার, ক্রোধের বিরুদ্ধে যুদ্ধ।
রাসূল ﷺ বলেন:
“আমরা ছোট জিহাদ থেকে ফিরে এলাম, এখন বড় জিহাদ বাকি—এটি হলো নিজের নফসের বিরুদ্ধে জিহাদ।” (বায়হাকী, শু’আবুল ঈমান)

১০. সার্বিক তুলনা
শরীয়তের মূল ইবাদত: নিয়ম-কানুন মানা, নামাজ-রোজা-হজ্জ।
মারেফতের মূল ইবাদত: ধ্যান, মুরাকাবা, মোশাহেদা—অন্তরের আল্লাহকে উপলব্ধি।
শরীয়তের চাওয়া: জান্নাতের নিয়ামত।
মারেফতের চাওয়া: আল্লাহ ও মুর্শিদের প্রেমে ফানা হওয়া সুফী শিক্ষা শরীয়ত হলো পথের শুরু, মারেফত হলো পথের গভীরতা। বাহ্যিক কাজ ছাড়া অন্তরের ইবাদত অসম্পূর্ণ, আর অন্তরের উপলব্ধি ছাড়া বাহ্যিক কাজ ফাঁপা ইত্যাদি
হান আলী হক আল্লাহ ইয়া মাওলা পাকপাঞ্জতন

Copied

অতি উল্লাসিত হইও না।এক রাজা একটি কুকুরকে সঙ্গে নিয়ে নৌকায় ভ্রমণ করেছিলেন। সেই নৌকায় অন্যান্য যাত্রীদের সঙ্গে একজন দার্শ...
14/09/2025

অতি উল্লাসিত হইও না।

এক রাজা একটি কুকুরকে সঙ্গে নিয়ে নৌকায় ভ্রমণ করেছিলেন। সেই নৌকায় অন্যান্য যাত্রীদের সঙ্গে একজন দার্শনিকও ছিলেন। কুকুরটা খালি অস্থির হচ্ছিল এবং লাফালাফি করছিল।

নৌকার মাঝি মন খারাপ করে ভাবছিল যে, এমন চলতে থাকলে নৌকা যাত্রীদের নিয়ে ডুবে যাবে।
কিন্তু কুকুর তার স্বভাবজাত প্রকৃতির কারণে কিছুতেই থামছিল না।

এইরকম পরিস্থিতি দেখে, রাজাও রাগ করছিলেন কিন্তু কুকুরকে শান্ত করার জন্য কোনও উপায় তিনি খুঁজে পাচ্ছিলেন না।

নৌকাতে বসে দার্শনিক আর থাকতে পারলেন না।
তিনি রাজাকে কাছে গিয়ে বললেন, "রাজা মাসাই, যদি আপনি অনুমতি দেন, আমি এই কুকুরটিকে একটি বিড়াল করে দিতে পারি।"

রাজা অনুমতি দিয়ে দিলেন।

দার্শনিক দুই জন যাত্রীর সাহায্য নিয়ে সেই কুকুরটিকে নদীতে ফেলে দিলেন। কুকুরটি হাঁসফাঁস করতে করতে ভাসমান নৌকা ধরার চেষ্টা করতে লাগলো।

*সে এখন তার জীবনের মূল্য অনুভব করছিল।*

কিছুক্ষণ পর, দার্শনিক তাকে নৌকায় টেনে তুলে নিলেন। তারপর কুকুরটি গোপনে একটি কোণায় গিয়ে চুপ করে বসে রইল।

নৌকার অন্যান্য যাত্রীদের মত রাজাও সেই কুকুরের আচরণ দেখে প্রচন্ড অবাক হলেন।

এবং রাজা দার্শনিককে জিজ্ঞেস করলেন: *"এটি কেন এখন একটি পোষা ছাগলের মত বসে আছে?*"

দার্শনিক বললেন, যতক্ষণ পর্যন্ত নিজে সমস্যায় না পড়ে ততক্ষণ পর্যন্ত অন্যের সমস্যা বুঝতে পারে না,,

*এই কুকুর যখন পানির ক্ষমতা ও নৌকার উপযোগিতা এবং নিজের ক্ষমতার সীমাবদ্ধতা বুঝতে পারলো তখনই চুপ করে বসে গেল।"

শিক্ষনীয় : আমরা মানুষেরাই ঠিক একরকম। নিজেদের অহংকার ও দাম্ভিকতায় আমরা অন্যদের জীবন অতিষ্ট করি। যখন নিজেদের ক্ষমতা ও ক্ষমতার সীমাবদ্ধতা বুঝতে পারি, তখনই আমরা চুপসে যাই! তার আগে নয়!

ফেসবুক থেকে সংগৃহীত প্রচলিত একটি গল্প, লেখকের নাম জানা যায়নি,কারো জানা থাকলে জানাবেন।

Posted on Mohammad Hanif.

#সংগৃহীতগল্প

Address

Village/Titir Char, Post Office/Chandanpur, Upazila/Meghna
Cumilla
3515

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abdul Gaffar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Abdul Gaffar:

Share