RK Pronab's Photography

RK Pronab's Photography I have really enjoyed this different from of photography

One of our most Exciting Romantic moment-First Time First Look First Meet to each other on Wedding Day .... Sheer joy crosses both of our faces feels like happiest person ever in the world��

আজ আমার রুমে কে যেন দরজা ভেঙ্গে ঢুকে আমার Mobile phone,Taka নিয়ে গেছে 😭😭কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত!!!!! বেচারা তার মোবাইল টি টে...
12/05/2025

আজ আমার রুমে কে যেন দরজা ভেঙ্গে ঢুকে আমার Mobile phone,Taka নিয়ে গেছে 😭😭
কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত!!!!! বেচারা তার মোবাইল টি টেবিলের উপরে রেখে গেছে 🤣 এতো কষ্টের মধ্যেও হাসছি। কারণ, আমি জানি সে কে! 🙄🙄
কিন্তু লজ্জায় কিছু বলতেও পারছি না! 😪
আমি তার ফেসবুক আইডির লিঙ্ক সহ দিলাম।
সবাই লিংকে ক্লিক করবেন!
মাথায় আকাশ ভেঙে পড়তে পারে 😫
https://www.facebook.com/profile.php

🔔অক্ষয় তৃতীয়া তিথি🔔🌹আসছে ৩০ এপ্রিল ২০২৫🌹★অক্ষয় তৃতীয়া তিথি কি এবং কেন? ★অক্ষয় তৃতীয়া হল চান্দ্র বৈশাখ মাসের শুক্লপক্...
29/04/2025

🔔অক্ষয় তৃতীয়া তিথি🔔
🌹আসছে ৩০ এপ্রিল ২০২৫🌹
★অক্ষয় তৃতীয়া তিথি কি এবং কেন?

★অক্ষয় তৃতীয়া হল চান্দ্র বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি। অক্ষয় তৃতীয়া বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ তিথি।
অক্ষয় শব্দের অর্থ হল যা ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না। বৈদিক বিশ্বাসানুসারে এই পবিত্র তিথিতে কোন শুভকার্য সম্পন্ন হলে তা অনন্তকাল অক্ষয় হয়ে থাকে।

যদি ভালো কাজ করা হয় তার জন্যে আমাদের লাভ হয় অক্ষয় পূণ্য আর যদি খারাপ কাজ করা হয় তবে লাভ হয় অক্ষয় পাপ।
তাই এদিন খুব সাবধানে প্রতিটি কাজ করা উচিত। খেয়াল রাখতে হয় ভুলেও যেন কোনো খারাপ কাজ না হয়ে যায়। কখনো যেন কটু কথা না বেরোয় মুখ থেকে। কোনো কারণে যেন কারো ক্ষতি না করে ফেলি বা কারো মনে আঘাত দিয়ে না ফেলি। তাই এদিন যথাসম্ভব মৌন থাকা জরুরী। আর এদিন পূজা,জপ,ধ্যান,দান,অপরের মনে আনন্দ দেয়ার মত কাজ করা উচিত। যেহেতু এই তৃতীয়ার সব কাজ অক্ষয় থাকে তাই প্রতিটি পদক্ষেপ ফেলতে হয় সতর্কভাবে।

★এই তিথিতে যে সকল তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল।

১) এদিনই বিষ্ণুর ষষ্ঠ অবতার পরশুরাম জন্ম নেন পৃথিবীতে।
২) এদিনই রাজা ভগীরথ গঙ্গা দেবীকে মর্ত্যে নিয়ে এসেছিলেন।
৩) এদিনই গণপতি গনেশ বেদব্যাসের মুখনিঃসৃত বাণী শুনে মহাভারত রচনা শুরু করেন।
৪) এদিনই দেবী অন্নপূর্ণার আবির্ভাব ঘটে।
৫) এদিনই সত্যযুগ শেষ হয়ে ত্রেতাযুগের সূচনা হয়।
৬) এদিনই কুবেরের তপস্যায় তুষ্ট হয়ে মহাদেব তাঁকে অতুল ঐশ্বর্য প্রদান করেন। এদিনই কুবেরের লক্ষ্মী লাভ হয়েছিল বলে এদিন বৈভব-লক্ষ্মীর পূজা করা হয়।
৭) এদিনই ভক্তরাজ সুদামা শ্রী কৃষ্ণের সাথে দ্বারকায় গিয়ে দেখা করেন এবং তাঁর থেকে সামান্য চালভাজা নিয়ে শ্রী কৃষ্ণ তাঁর সকল দুঃখ মোচন করেন।
৮) এদিনই দুঃশাসন দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ করতে যান এবং ভগবান তার সখীকে রক্ষা করেন শ্রীকৃষ্ণ।
শরনাগতের পরিত্রাতা রূপে এদিন শ্রী কৃষ্ণা দ্রৌপদীকে রক্ষা করেন।
৯) এদিন থেকেই পুরীধামে জগন্নাথদেবের রথযাত্রা উপলক্ষ্যে রথ নির্মাণ শুরু হয়।
১০) কেদার বদরী গঙ্গোত্রী যমুনত্রীর যে মন্দির ছয়মাস বন্ধ থাকে এইদিনেই তার দ্বার উদঘাটন হয়। দ্বার খুললেই দেখা যায় সেই অক্ষয়দীপ যা ছয়মাস আগে জ্বালিয়ে আসা হয়েছিল।
১১) এদিনই সত্যযুগের শেষ হয়ে প্রতি কল্পে ত্রেতা যুগ শুরু হয়।

★ #অক্ষয়_তৃতীয়া_সম্পর্কে_একটি_পুরানিক_গল্প_দেয়া_হল :

ধর্মরাজ যুধিষ্ঠির একবার মহামুনি শতানিককে অক্ষয় তৃতীয়া তিথির মাহাত্ম্য কীর্তন করতে বললেন ।
শতানিক বললেন পুরাকালে খুব ক্রোধসর্বস্ব , নিষ্ঠুর এক ব্রাহ্মণ ছিলেন । ধর্মকর্মে তার বিন্দুমাত্র আগ্রহ ছিল,না । একদিন এক দরিদ্র ক্ষুধার্ত ব্রাহ্মণ তার নিকট অন্ন এবং জল ভিক্ষা চাইলেন । রণচন্ডী হয়ে ব্রাহ্মণ কর্কশ স্বরে তাঁর দুয়ার থেকে ভিখারীকে দূর দূর করে তাড়িয়ে দিলেন আর বললেন যে অন্যত্র ভিক্ষার চেষ্টা করতে ।
ক্ষুধা-পিপাসায় কাতর ভিখারী চলে যেতে উদ্যত হল ।
ব্রাহ্মণ পত্নী সুশীলা অতিথির অবমাননা দেখতে না পেরে দ্রুত স্বামীর নিকট উপস্থিত হয়ে ভরদুপুরে অতিথি সত্কার না হলে সংসারের অমঙ্গল হবে এবং গৃহের ধন সমৃদ্ধি লোপ পাবে … একথা জানালেন ।
স্বামীর দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে ভিখারীকে তিনি ডাক দিলেন এবং ভিখারীর অন্যত্র যাবার প্রয়োজন নেই সে কথা জানালেন । সুশীলা ত্রস্তপদে তার জন্য অন্নজল আনবার ব্যবস্থা করলেন । কিছুপরেই তিনি অতিথি ভিক্ষুকের সামনে সুশীতল জল এবং অন্ন-ব্যঞ্জন নিয়ে হাজির হলেন । ভিখারী বামুন অতীব সন্তুষ্ট হলেন এবং সে যাত্রায় সুশীলাকে আশীর্বাদ করে সেই অন্নজল দানকে অক্ষয় দান বলে অভিহিত করে চলে গেলেন ।
বহুবছর পর সেই উগ্রচন্ড ব্রাহ্মণের অন্তিমকাল উপস্থিত হল । যমদূতেরা এসে তার শিয়রে হাজির । ব্রাহ্মণের দেহপিঞ্জর ছেড়ে তার প্রাণবায়ু বের হ’ল বলে । তার শেষের সেই ভয়ঙ্কর সময় উপস্থিত । ক্ষুধা ও তৃষ্ণায় তার কন্ঠ ও তালু শুকিয়ে গেল । তার ওপর যমদূতেদের কঠোর অত্যাচার । ব্রাহ্মণ তাদের কাছে দুফোঁটা জল চাইল এবং তাকে সে যাত্রায় উদ্ধার করতে বলল ।
যমদূতেরা তখন একহাত নিল ব্রাহ্মণের ওপর ।
তারা বলল ” মনে নেই ? তুমি তোমার গৃহ থেকে অতিথি ভিখারীকে নির্জ্জলা বিদেয় করেছিলে ?”
বলতে বলতে তারা ব্রাহ্মণকে টানতে টানতে ধর্মরাজের কাছে নিয়ে গেল ।
ধর্মরাজ ব্রাহ্মণের দিকে তাকিয়ে বললেন ” এঁকে কেন আমার কাছে এনেছ্?
ইনি মহা পুণ্যবান ব্যক্তি ।বৈশাখমাসের শুক্লা তৃতীয়া তিথিতে এনার পত্নী তৃষ্ণার্ত অতিথিকে অন্নজল দান করেছেন ।
এই দানঅক্ষয় দান সেই পূণ্যফলে উনি নরকে গমন করবেন না। ব্রাহ্মণকে তোমরা জল দাও,
উনি স্বর্গে গমন করবেন।

সকলের এবারের অক্ষয়তৃতীয়া ভালো কাজে ও ধর্মকর্মে কাটুক – এই কামনা করি।

゚viralシfypシ゚viralシalシ #অক্ষয়_তৃতীয়া_সম্পর্কে_একটি_পুরানিক_গল্প_দেয়া_হল #তপেশ্বরী ゚ ゚

আপনার মৃত্যুর হাজার বছর পরেও বিজ্ঞান আপনার কঙ্কাল পরীক্ষা করে জানিয়ে দিতে পারবে-আপনি তরুণ বয়সে মারা গেছেন, না বার্ধক্যে।...
26/04/2025

আপনার মৃত্যুর হাজার বছর পরেও বিজ্ঞান আপনার কঙ্কাল পরীক্ষা করে জানিয়ে দিতে পারবে-
আপনি তরুণ বয়সে মারা গেছেন, না বার্ধক্যে।
আপনার গায়ের রঙ ফর্সা ছিল না কালো।
আপনি ছিলেন নারী, না পুরুষ।
আপনি কোন মহাদেশের অধিবাসী ছিলেন,
কেমন ছিল আপনার খাদ্যাভ্যাস।
ঠিক কত বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন, কিংবা
কোন রোগ বা দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন-
সব তথ্য প্রমাণসহ বলে দেবে বিজ্ঞান।

কিন্তু বিজ্ঞান কখনোই বলতে পারবে না-
আপনি হিন্দু ছিলেন না মুসলিম,
শূদ্র ছিলেন না ব্রাহ্মণ,
শিয়া ছিলেন না সুন্নি,
খ্রিস্টান ছিলেন না ইহুদি।

কারণ, এগুলোর কোনটাই আপনি ছিলেন না। এসব পরিচয় আপনার জন্মের পর সমাজ আপনাকে চাপিয়ে দিয়েছে। আপনি জন্মেছিলেন শুধুই মানুষ হয়ে।
(সংগ্রহীত এবং আংশিক পরিমার্জিত)

 #গাজা জ্বলছে, মানুষ কাঁদছে।আমরা নীরবে হাত জোড় করি—এই রক্তপাত থামুক,শান্তি ফিরে আসুক পৃথিবীতে।গাজার জন্য ভালোবাসা ও প্রা...
06/04/2025

#গাজা জ্বলছে, মানুষ কাঁদছে।
আমরা নীরবে হাত জোড় করি—
এই রক্তপাত থামুক,
শান্তি ফিরে আসুক পৃথিবীতে।
গাজার জন্য ভালোবাসা ও প্রার্থনা।
মানবতার জয় হউক!!

বিবাহিত জীবনে বারংবার স্ত্রীর প্রেমে পড়ার উপায় কী?আশাকরি পুরো গল্পটা পড়বেন। আফিস থেকে বাসায় ফেরার সময় হঠাৎ খেয়াল করি আমা...
21/09/2024

বিবাহিত জীবনে বারংবার স্ত্রীর প্রেমে পড়ার উপায় কী?

আশাকরি পুরো গল্পটা পড়বেন।

আফিস থেকে বাসায় ফেরার সময় হঠাৎ খেয়াল করি আমাদের অফিসের একজন স্টাফ রাম হাতে একটা গোলাপ নিয়ে রাস্তায় পাশে দাঁড়িয়ে আছে। আমি গাড়ির কাঁচটা নিচে নামিয়ে বললাম,

-- আরে রাম , এইখানে কি করছো?

খালিদ গোলাপটা পিছন দিকে আড়াল করে বললো,

-বাড়ি যাবো স্যার, তাই রিকশার জন্য দাঁড়িয়ে আছি

আমি বললাম,

--তোমার বাসা কোথায়?

রাম মাথা চুলকাতে চুলকাতে বললো,

- উত্তরাতে স্যার

আমি অবাক হয়ে বললাম,

-- আরে আমার বাড়িও তো উত্তরাতে। আসো তোমার বাসায় নামিয়ে দেবো ।

রাম আমার কথা মত গাড়িতে উঠলো। ফুলটা যখন আমার চোখের সামনে থেকে আড়াল করতে চাইছিলো আমি তখন বললাম,

-- ফুল কার জন্য?

রাম লাজুক হাসি হেসে বললো,

- আমার স্ত্রী অর্পিতার জন্য?

-- আজ কোন স্পেশাল দিন নাকি?

-- জ্বি স্যার, আজকের দিনে আমি অর্পিতার প্রেমে পড়েছিলাম...

পরদিন অফিস থেকে যখন বাসায় ফিরবো তখন রাম কে ডেকে বললাম, চলো একসাথে যাই।

গাড়ি দিয়ে যাবার সময় হঠাৎ রাম আমায় বললো,

-স্যার, সামনে ফুলের দোকানটাতে এক মিনিটের জন্য গাড়িটা একটু দাঁড় করাবেন?

আমি গাড়িটা দাঁড় করাতেই রাম তড়িঘড়ি করে গাড়ি থেকে নেমে ফুলের দোকানটাতে ঢুকলো আর কিছুক্ষণ পর একটা লাল গোলাপ নিয়ে আসলো। আমি বললাম,

-- আজকেও স্পেশাল দিন নাকি?

রাম আগের মতই লাজুক হাসি হেসে বললো,

-জ্বি স্যার, আজকের দিনে আমি অর্পিতাকে দেখে প্রেমে পড়েছিলাম।

আমি অবাক হয়ে বললাম,

-- তুমি না কালকে বলেছো কালকের দিনে তুমি তোমার স্ত্রীকে দেখে প্রেমে পড়েছিলে? আবার আজকে একই কথা বলছো?

রাম মাথা নিচু করে বললো,

-স্যার, আমি যতবার আমার স্ত্রীকে দেখি ততবার আমি প্রথম থেকে ওর প্রেমে পরি। তাই আমার কাছে প্রতিটা দিন স্পেশাল

ভালবাসার এমন সস্তা লজিক শুনে মেজাজটা খারাপ হয়ে গেলো। নিজের রাগটা কোন রকম কন্ট্রোল করে রাম কে বললাম,

-- নতুন নতুন বিয়ে করেছো হয়তো তাই তোমার কাছে প্রতিটা দিন স্পেশাল মনে হচ্ছে।

আমার মত দুই বছর সংসার করো তখন দেখবে সংসারটাকে জাহান্নাম মনে হবে।
রাম আর কিছু বললো না। আমি রেগে গেছি হয়তো সেটা বুঝতে পেরেছে। শুধু গাড়ি থেকে নামার সময় বললো,

- স্যার, আমি বিয়ে করেছি ৫ বছর ৯ মাস হতে চললো। বিশ্বাস করেন আমাদের ভালোবাসাটা এখনো প্রথম দিনের মতই আছে...

ঘরে আসার পর দেখি শ্রাবণী টিভি দেখছে। আমার আসার শব্দ শুনে শ্রাবণী কাজের মেয়ে শেফালিকে বললো,

- শেফালি তোর স্যার এসেছে। টেবিলে খাবার দে

খাওয়া দাওয়ার পর বিছানায় যখন শুয়ে আছি তখন শ্রাবণী এসে বললো,

- কাল আমার ৫০ হাজার টাকা লাগবে। একটা নেকলেস পছন্দ হয়েছে কাল সেটা কিনবো।

আমি রেগে গিয়ে বললাম,

-- তোমার দুইদিন পরপর এত গহনা লাগে কেন? টাকা তো নিজে ইনকাম করো না তাই টাকার মূল্য বুঝো না।

আমার কথা শুনে শ্রাবণী রেগে গিয়ে বললো,

- নিজের বউয়ের শখ আহ্লাদ পূরণ করতে পারো না কেমন পুরুষ তুমি?

আমি ওর কথার কোনো উত্তর দিলাম না। শ্রাবণী বালিশ নিয়ে অন্য রুমে চলে গেলো আর আমি শুয়ে শুয়ে রামের কথা ভাবতে লাগলাম,

হাদারাম বলে কি না স্ত্রীকে যখনি দেখে তখনি প্রেমে পরে। আরে আমারতো স্ত্রীর চেহারাটা দেখলেই মেজাজ খারাপ হয়ে যায় প্রেমে পরবো দূরের কথা...

অফিসে আসার পর রাম কে আমার রুমে ডেকে এনে বললাম,

--তুমি খুব ভাগ্যবান পুরুষ।

আমি আমার স্ত্রীর পিছনে লাখ লাখ টাকা খরচ করেও ভালোবাসার রঙ ধরে রাখতে পারি নি আর তুমি মাত্র ১৫টাকা দামের গোলাপ দিয়ে এত বছর ধরে ভালোবাসার রঙ ঠিক রেখেছো

রাম মুচকি হেসে বললো,

- স্যার, ভালবাসার রঙ কখনোই বদলায় না শুধু বদলে যায় আমরা আর আমাদের পাশে থাকা মানুষটি

আমি একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললাম,

-- আমি বদলায় নি কিন্তু আমার স্ত্রী বদলে গেছে

রাম তখন বললো,

- বদলে যাওয়ার জন্য হয়তো আপনি নিজেই দায়ী

-- মানে?

রাম আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বললো, স্যার, স্ত্রী হলো মাটির মত আর ভালোবাসা হলো জল ।

আপনি দুইটা একসাথে মিশিয়ে আপনার ইচ্ছে মত আকৃতি দিতে পারবেন।

আপনার স্ত্রী কখনোই আপনার কাছে লাখ টাকা দামের জিনিস চাইবে না যদি আপনি মাঝে মধ্যে স্ত্রীকে নিয়ে রাস্তার পাশে ৩০টাকার ফুচকা খান।

আপনার স্ত্রী কখনোই আপনাকে বলবে না আমার দামী গাড়ি কিনে দাও যদি আপনি মাঝে মধ্যে স্ত্রীকে নিয়ে হুট খোলা রিকশায় এই শহরটা একটু ঘুরে বেড়ান। পুরো সংসারের কাজ কারার পরেও আপনার স্ত্রীর বলবে না কষ্ট হচ্ছে যদি আপনি আপনার স্ত্রীর কপালে ভালোবেসে একটা চুমু খান।

একজন স্ত্রীর চাহিদা তখনি বেড়ে যায় যখন স্বামীর সাথে তার দূরত্ব বেড়ে যায়। তখন সে গহনা

শাড়ি, দামী জিনিস এইসবের মাঝে নিজের ভালোলাগা খুঁজে বেড়ায়।

আমার চুপ করা দেখে রাম উঠে দাঁড়ালো। দরজার কাছে গিয়ে আবার আমার কাছে ফিরে এসে বললো,

-স্যার, ভালোবাসা শুধু দামী জিনিসের মধ্যে লুকিয়ে থাকে না। মাঝে মধ্যে ভালোবাসা ১৫ টাকা দামের গোলাপ আর রাস্তার পাশে বিক্রি হওয়া ২৫ টাকা দামের কাঁচের চুরির মধ্যেও লুকিয়ে থাকে।

একটাবার বৌদি কে বলে দেখবেন ভালোবাসি দেখবেন আপনার চেয়েও হাজার গুণ ভালোবাসা বৌদি আপনাকে ফিরিয়ে দিবে।
ঘরে এসে দেখি শ্রাবণী ওর কিনা নতুন গহনা পরে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। আমাকে দেখে শেফালিকে বললো,

- টেবিলে খাবার দে

পিছনে লুকিয়ে রাখা গোলাপটা বের করে শ্রাবণীকে দিয়ে বললাম,

-- তোমায় খুব ভালোবাসি আমি

শ্রাবণী অবাক চোখে আমার দিকে তাকিয়ে বললো,

- তোমার ঐ হাতে কি?

আমি বললাম,

-- তেমন কিছু না। এক ডজন কাঁচের চুড়ি এনেছিলাম তোমার জন্য। ভেবেছিলাম নিজ হাতে তোমায় পরিয়ে দিবো কিন্তু তোমার এই এত দামী সোনার গহনার সাথে এই কাঁচের চুড়ি মানাবে না।

আমার কথা শুনে শ্রাবণী গহনা খুলে ফেলে দিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বললো,

-- কাঁচের চুড়িগুলো পরিয়ে দাও বলছি...
একটা ১৫টাকা দামের গোলাপ আর ১ ডজন কাঁচের চুড়ির মাঝে কি আছে আমার জানা নেই।
আমি শুধু অবাক হয়ে শ্রাবণীকে দেখছি।
হুট করেই দুই বছরের চেনা মানুষটা অচেনা হয়ে গেছে।

আজ সে নিজ হাতে আমার পছন্দের খাবার রান্না করছে অথচ ক'দিন আগেও আমার খাবারটা কাজের মেয়ে বেড়ে দিতো।
Highlights

✍️ গল্প এবং 🖼️ ছবি সংগৃহীত

যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত৷অভ্যুত্থানমধর্মস্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম্৷৷৭অর্থ: হে ভারত, যখনই ধর্মের অধঃপতন হয় এবং ...
26/08/2024

যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত৷
অভ্যুত্থানমধর্মস্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম্৷৷৭

অর্থ: হে ভারত, যখনই ধর্মের অধঃপতন হয় এবং অধর্মের অভ্যূত্থান হয় তখনই আমি নিজেকে প্রকাশ করে অবতীর্ণ হয়।

পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷৮

এক অস্থির জেনারেশন তৈরি করছি আমরা। বিলিভ অর নট এই জেনারেশনের স্পেসিফিক কোনো লক্ষ্য নাই। এদের আদর্শিক কোনো অ্যামবিশান নাই...
21/08/2024

এক অস্থির জেনারেশন তৈরি করছি আমরা। বিলিভ অর নট এই জেনারেশনের স্পেসিফিক কোনো লক্ষ্য নাই। এদের আদর্শিক কোনো অ্যামবিশান নাই। পবিত্র কোনো মিশন নাই।

এরা বই পড়ে না, নিউজপেপার পড়ে না। আউটডোর খেলাধুলায়ও এদের অনীহা।

এরা রৌদ্রে হাঁটতে পছন্দ করে না। বৃষ্টিতে ভিজতে চায় না। কাঁদামাটি, ঘাস, লতাপাতায় এদের এলার্জি। এরা আধা কিলোমিটার গন্তব্যে যেতে আধা ঘন্টা রিক্সার জন্য অপেক্ষা করে।
এরা অস্থির। প্রচণ্ডরকম অস্থির এক জেনারেশন।

এরা অপরিচিত সিনিয়রদের সন্মান দেবে না। পাশ কাটিয়ে হনহন করে চলে যাবে। অথবা গা ঘেষে পা পাড়া দিয়ে চলে যাবে। সরি বলার টেণ্ডেন্সি এদের মধ্যে নাই। এরা অনর্থক তর্ক জুড়ে দেবে। না পাবেন বিনয়ী ভঙ্গি, না পাবেন কৃতজ্ঞতাবোধ। এদের উদ্ধত আচরণ, সদম্ভ চলাফেরায় আপনি ভয়ে কুকড়ে যাবেন। সংযত হওয়ার উপদেশ দিতে চাইলেই বিপদ, নাজেহাল হওয়ার সম্ভাবনা অধিক।

আপনি পাব্লিক বাসে চড়ছেন, দেখবেন খালি সীটটায় জায়গা পেতে সবচেয়ে জুনিয়র ছেলেটা বেশি প্রতিযোগিতা করবে। আপনাকে ধাক্কাটাক্কা দিয়ে সটান বসে পড়বে। তার বয়সের দ্বিগুন এই আপনি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া তেমন কিছু করার থাকে না।

বলছিলাম এই জেনারেশনের কথা। সবচেয়ে ভয়াবহ কথা যে মজলিসে এই জেনারেশন দাঁড়িয়ে থাকার কথা, সেই মজলিসে তারা নিজের জন্য চেয়ার খোঁজ করে। যেখানে চুপ থাকার কথা, সেখানে জ্ঞান দিতে চেষ্টা করে।

সারা রাত ধরে অনলাইনে থাকে, সারা সকাল ঘুমায়। এরা সূর্যোদয় দেখে না, সূর্যাস্ত দেখে না। সূর্যোদয়ে বিছানায় থাকে, সূর্যাস্তে মোবাইলে থাকে।

এরা ফার্স্টফুডে আসক্ত।
এরা আউটডোর খেলা অপছন্দ করে। এরা ইনডোরে স্বস্তি পায়। নিদৃষ্ট করে বললে মূলত অনলাইন গেম তাদের ফার্স্ট প্রায়োরিটি।

এরা ইতিহাস পড়ে না। সাহিত্য বুঝে না। এরা নজরুল চেনে না, রবীন্দ্রনাথ চেনে না। এরা বই বুঝে না, বই পড়ে না, বই কেনে না৷

এরা নন-স্কিলড। এরা হাঁটতে পারে না, দৌড়াতে পারে না, গাছে চড়তে জানে না, সাতার কাটতে পারে না। সাগর পাড়ি দেওয়ার সেই দু:সাহসিকতা নাই, পাহাড় কেটে পথ তৈরি করার সেই অদম্য মনোবল নাই। এদের উচ্ছ্বাস নাই। আবেগ নাই। সৎ সাহস নাই। এদের একটাই স্কিল- স্মার্ট ফোন দ্রুত স্ক্রল করতে পারা৷

এদের না আছে মূল্যবোধ, না আছে শ্রদ্ধাবোধ, না আছে শৃঙ্খলাবোধ।
কখন চলতে হবে, কখন থামতে হবে, কখন বলতে হবে, কখন শুনতে হবে এরা জানে না। এরা না বুঝে সিনিয়রিটি, না বুঝে জুনিয়রিটি।
#সংগৃহিত

লিমিটের ভিতর চলতে শেখা, একটা জরুরী শিক্ষা। যা আপনি পরিবার ও বাচ্চাদের দিতে পারেন। কিভাবে? খেয়াল করে দেখুন, আপনার বাবা-ম...
18/08/2024

লিমিটের ভিতর চলতে শেখা, একটা জরুরী শিক্ষা। যা আপনি পরিবার ও বাচ্চাদের দিতে পারেন।

কিভাবে?

খেয়াল করে দেখুন, আপনার বাবা-মায়েরা ৪-৫ টা বাচ্চাকে কিভাবে বড় করেছেন?
তারা বাচ্চাদের লিমিটের ভিতর থাকা শিখিয়েছিলেন।

এদিকে এক দু'টো বাচ্চা নিয়ে আপনার সংসারের টানাটানি ফুরায়ই না। কেন?
কারণ, আমরা কোন লিমিট নিয়ে চলি না। আনলিমিটেড মানেই ওয়েস্টেজ, অপচয়, ধ্বংস, নষ্ট।

মনে করে দেখুন, আপনার বাবা-মায়েদের সময় একটা মুরগী রান্না হলো, বাড়িতে ৫ ভাই বোন, কাজের লোক সহ মোট সদস্য ৮ জন। আপনার মা সবার জন্যে বাটি সিস্টেম করে রেখেছেন। তার হিসাব অনুযায়ী একটা মুরগি তিনি আলু দিয়ে মুটামুটি এক কড়াই করে তরকারি করে ফেলতেন।

এই এক মুরগিতে আপনারা ৮ জন মানুষ দুপুরে এবং রাতে খাবেন। সেইভাবে বাটি সিস্টেম হতো। দুপুরে দু পিস মাংস, ঝোল, আলু। রাতের বেলায় হাড় গোড় থেকে এক পিস, সাথে ভাজা, ডাল এরকম। এটা খুব জরুরী শিক্ষা।

এদিকে আমাদের এখন কি হয়?
তরকারি রান্না হলে, পুরোটা একসাথে টেবিলে নিয়ে আসা হয়।

বাচ্চাকে আগেই রান থানের পিস দিয়ে একাকার অবস্থা। রান বাদে মুরগীতে আর যে কিছু আছে, অনেকের বাচ্চারা জানেও না বোধহয়। একটা মুরগী রান্না করলে একবেলা থেকে দুইবেলায়ও যায় না।

আপনার মায়ের সংসারে যেখানে ছিলো বাটি সিস্টেম, সেখানে তরকারি কম পড়লে একটু অভিযোগ করলে, খেয়াল করে দেখুন, আপনার মা হয়তো, তার ভাগ থেকে এক পিস মাংস আপনাকে এক্সট্রা দিয়েছেন, তিনি খাননি। একসময় আপনিও আবদার করা ছেড়ে দিয়েছেন।

এখান থেকে বাবা-মায়ের সাথে আরেকটা বন্ডিং স্ট্রং হয়েছে। আপনার বাবা-মা আপনার জন্যে ত্যাগ করেছেন, মানে আপনিও সেটা শিখলেন।

এখন ত্যাগের তো কিছু নাই, সবই তো অপরিমাণ। বাবা-মা লোন করে হলেও আনছে তো। লোন করে ঘি তো খাচ্ছি, কাজেই বাবা-মায়ের কোন স্ট্রাগল বা কোন কষ্ট তো বাচ্চার চোখে পড়ে না। তারাও ধরে নেয়, লোনের এই ঘি টাই গ্রান্টেড। তাদের ভেতরে এতো ফিলিংস এখন আর কাজ করে না।

ব্যাপারটা মিলিয়ে দেখতে পারেন।

Pictute by
© Rajkumar Pronab Krishna Shaha

হ্যাঁ ঠিক এমন একটা বাংলাদেশ আমরা চাই।।।যে দেশটায় ধর্ম নিয়ে থাকবে না কোন ভেদাভেদ,,, থাকবে না কোন কোন্দল।।।যে দেশটায় থাকবে...
17/08/2024

হ্যাঁ ঠিক এমন একটা বাংলাদেশ আমরা চাই।।।যে দেশটায় ধর্ম নিয়ে থাকবে না কোন ভেদাভেদ,,, থাকবে না কোন কোন্দল।।।যে দেশটায় থাকবে সবার সমান অধিকার,,, থাকবে সবার প্রতি সবার বন্ধন।।। আমাদের দেশ হবে অসম্প্রদায়িক।।। সবার মাঝে থাকবে ভাতৃত্ব বন্ধন।।। এমন একটা স্বাধীন সার্বভৌমত্ব বাংলাদেশ চাই আমরা সবাই💞💞💞

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার ❤️❤️❤️

কথায় বলে গণেশের উপাসনা করলে যাবতীয় দুর্ভোগ কেটে যায়। আর শাস্ত্র মতে যে কোনও শুভ কাজ শুরু করার আগে গণেশের পুজো করা দরকার।...
03/07/2024

কথায় বলে গণেশের উপাসনা করলে যাবতীয় দুর্ভোগ কেটে যায়। আর শাস্ত্র মতে যে কোনও শুভ কাজ শুরু করার আগে গণেশের পুজো করা দরকার। গণেশকে লাড্ডু দিয়ে সন্তুষ্ট করে তবেই শুভকাজ শুরু করেন এমন অনেকেই আছেন।
#শুভ #বুধবার #গনেশ #গনেশা

হরিণ টার চোখে কোনো ভয় দেখতে পাচ্ছেন?এ ছবিটা শ্রেষ্ঠ ছবির পুরস্কার পেয়েছে। ফটোগ্রাফার ছবিটা তোলার পর থেকে ডিপ্রেশনে চলে ...
08/06/2024

হরিণ টার চোখে কোনো ভয় দেখতে পাচ্ছেন?

এ ছবিটা শ্রেষ্ঠ ছবির পুরস্কার পেয়েছে। ফটোগ্রাফার ছবিটা তোলার পর থেকে ডিপ্রেশনে চলে যান।

চিতা বাঘ গুলো মা হরিণ ও তার দুই বাচ্চাকে ধাওয়া করে। মা হরিণটা খুব সহজেই চিতা বাঘগুলোর কাছে নিজেকে ধরা দেয়। অথচ সে দৌড়ে পালিয়ে যেতে পারতো। কিন্তু সে তা না করে নিজেকে বলি দেয়, যাতে তার বাচ্চা দুটো পালিয়ে যেতে পারে।

ছবিতে দেখা যাচ্ছে চিতা বাঘগুলোর খাবারে পরিনত হওয়া মা হরিণটি তার বাচ্চাদের দূরে নিরাপদে পালিয়ে যাওয়া অবধি তাকিয়েই আছেন ।

মা তো মা ই!
পৃথিবীর ইতিহাসে মা একটি পবিত্র নাম।

অনেকে বলবে সাহা কিপটে , সাহা দের পকেট থেকে টাকা বের হয় না ইত্যাদি ইত্যাদি...🙄সাহা দের দেখতে হলে সাহা দের বাড়ির অনুষ্ঠা...
08/06/2024

অনেকে বলবে সাহা কিপটে , সাহা দের পকেট থেকে টাকা বের হয় না ইত্যাদি ইত্যাদি...🙄
সাহা দের দেখতে হলে সাহা দের বাড়ির অনুষ্ঠান দেখুন ,সাহা দের বাড়ির পুজো দেখুন ,সাহা দের বাড়ির রান্নাবান্না দেখুন ,সাহা দের বাড়ির খাবার দাবার দেখুন বুঝে যাবেন সাহা কি 😎
সাহা উল্টাপাল্টা টাকা নষ্ট করে না সেটার জন্য যদি সাহা কিপটে হয় তো কিপটেই ভালো😊
(বি: দ্র: - যারা বলে তাদের জন্যই এই পোস্টটা
বাকিরা কেউ গায়ে মাখাবেন না)

Address

Cumilla

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RK Pronab's Photography posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to RK Pronab's Photography:

Share