Marwa Vlog

Marwa Vlog Digital creator
(1)

23/12/2025
21/12/2025

১. সকাল বেলা – সূরা ইয়াসিন

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "যে ব্যক্তি দিনের শুরুতে
সূরা ইয়াসিন পাঠ করবে, তার সকল প্রয়োজন পূর্ণ করা
হবে।" (দারেমি)। এটি কুরআনের হৃদয়। সকালে এটি
পাঠ করলে সারাদিনের কাজে বরকত পাওয়া যায় এবং
মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায়।

২. রাতের বেলা - সূরা আল-মুলক

হাদিস অনুযায়ী, এই সূরাটি কবরের আজাব থেকে সুরক্ষা
দেয়। রাসুল (সা.) সূরা আল-মুলক না পড়ে রাতে ঘুমাতে
যেতেন না। এটি নিয়মিত পাঠকারীর জন্য কেয়ামতের দিন
সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়।

৩. বিপদের সময় - সূরা ফীল

শত্রুর আক্রমণ বা বড় কোনো বিপদে সূরা ফীল পাঠ করা
হয়। ঐতিহাসিক আবরাহার হস্তীবাহিনীর ধ্বংসের ঘটনা
এই সূরায় বর্ণিত হয়েছে। ওলামায়ে কেরাম বলেন, আল্লাহর
সাহায্যের ওপর পূর্ণ বিশ্বাস রেখে এটি পাঠ করলে জালেম
ও শত্রুর অনিষ্ট থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

৪. জাদু ও বদ নজরে - সূরা ফালাক ও সূরা নাস এই
দুই সূরাকে একত্রে 'মুআওয়াজাতাইন' (আশ্রয় প্রার্থনার
দুই সূরা) বলা হয়। যখন কেউ জাদুর প্রভাব বা মানুষের
কুনজরে পড়ে, তখন এই সূরা দুটি তাকে নিরাপত্তা দেয়।
রাসুল (সা.) প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে এই দুই সূরা পড়ে
নিজের শরীরে ফুঁ দিতেন।

৫. মন খারাপ বা দুশ্চিন্তায় - সূরা ইনশিরাহ যখন মন খুব
বিষণ্ণ থাকে বা মনে হয় বিপদ কাটছেই না, তখন সূরা
ইনশিরাহ (আলাম নাশরাহ...) পাঠ করলে প্রশান্তি মেলে।
এতে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেছেন- "নিশ্চয় কষ্টের
সাথেই স্বস্তি আছে।" এটি আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য
করে।

৬. রোগ-ব্যাধিতে - সূরা ফাতিহা সূরা ফাতিহার এক নাম
হলো 'আশ-শিফা' বা রোগমুক্তি। সহীহ বুখারীর বর্ণনা
অনুযায়ী, সাহাবায়ে কেরাম বিষাক্ত প্রাণীর দংশন এবং
বিভিন্ন অসুস্থতায় এই সূরা পড়ে দম (ফুঁ) করতেন এবং
সুস্থতা লাভকরতেন। এটি সকল রোগের প্রাথমিক আমল।

৭. ভয়ের সময় – আয়াতুল কুরসি আয়াতুল কুরসি
কুরআনের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ আয়াত। হাদিসে এসেছে,
রাতে শোবার সময় এটি পড়লে আল্লাহর পক্ষ থেকে
একজন ফেরেশতা তাকে পাহারা দেয় এবং শয়তান তার
ধারেকাছেও ভিড়তে পারে না। কোনো নির্জন স্থানে বা
বিপদে ভয় পেলে এটি পাঠ করা সবথেকে কার্যকর।

৮. রিজিক বৃদ্ধির জন্য – সূরা ওয়াকিয়া বিখ্যাত হাদিস
অনুযায়ী, যে ব্যক্তি প্রতি রাতে সূরা ওয়াকিয়া পাঠ করবে,
সে কখনো দারিদ্র্যের শিকার হবে না। ওলামায়ে কেরাম
একে 'ধনী হওয়ার সূরা' বলে থাকেন। এ কারণে মাগরিব বা এশার পর এই সূরা পড়ার পরামর্শ দেয়া হয়।@ @ #

18/12/2025

ভারতীয় আ'ধিপ'ত্যবা'দের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া বি'প্ল'বী ওসমান হাদী আজ 'মা*রা গিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা তাঁকে শ'হীদের মর্যাদা দান করুন।
আমীন“
কা'লো মেঘে ঢেকে গেছে বাংলার আকাশ; আমাদের হাদি আজ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন।”

18/12/2025

বিখ্যাত সাহাবী হযরত উবাই ইবনে কাব (রা.) এর নিজেদের একটি খেজুর রাখার বড় পাত্র ছিল। তিনি খুব যত্ন করে খেজুর সংরক্ষণ করতেন। কিন্তু তিনি লক্ষ্য করলেন, দিন দিন সেখান থেকে খেজুর কমে যাচ্ছে। বিষয়টি তাকে চিন্তিত করল।

একদিন রাতে তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন যে, তিনি নিজে পাহারা দিয়ে চোর ধরবেন। গভীর রাতে তিনি হঠাৎ এক অদ্ভুত প্রাণী দেখতে পেলেন। প্রাণীটি দেখতে অনেকটা বয়ঃসন্ধিকালের কিশোর ছেলের মতো।

তিনি প্রাণীটিকে সালাম দিলেন। সে সালামের উত্তর দিল।
তিনি জিজ্ঞেস করলেন, “তুমি কে? মানুষ নাকি জ্বীন?”
সে উত্তর দিল, “আমি জ্বীন।”

তিনি বললেন, “তোমার হাতটা আমাকে দাও।”
জ্বীন তার হাত বাড়িয়ে দিল। তিনি হাতটি স্পর্শ করে চমকে উঠলেন। হাতটি ছিল কুকুরের মতো এবং তার গায়ে লোমও ছিল কুকুরের লোমের মতো।

তিনি অবাক হয়ে বললেন, “জ্বীনদের সৃষ্টি কি এমনই?”
জ্বী উত্তর দিল, “জ্বীনেরা ভালো করেই জানে, তাদের মধ্যে আমার চেয়ে বেশি শক্তিশালী কেউ নেই।”

তিনি জ্বীনকে জিজ্ঞেস করলেন, “তোমাকে এই কাজে (চুরিতে) কে বাধ্য করল?”
জ্বীন বলল, “আমি শুনেছি আপনি দান-সদকা করতে খুব পছন্দ করেন। তাই আমিও ইচ্ছা করলাম আপনার এই খাবার থেকে নিজের অংশটুকু নিয়ে নিই।”

হযরত উবাই (রা.) তখন সুযোগ পেয়ে জিজ্ঞেস করলেন, “বলো তো, কোন আমল করলে আমরা তোমাদের (জ্বীনদের) অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকতে পারব?”
জ্বীন উত্তর দিল, “সূরা বাকারার এই আয়াতটি ‘আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়ুল কাইয়ুম...’ (আয়াতুল কুরসি)। এটি যে পড়বে, সে আমাদের থেকে নিরাপদ থাকবে।”

অতঃপর তিনি জ্বীনটিকে ছেড়ে দিলেন।

পরদিন সকালে তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর দরবারে উপস্থিত হয়ে রাতের পুরো ঘটনা খুলে বললেন।
সব শুনে নবীজি (সা.) এরশাদ করলেন,
“ওই খবিশ (দুষ্ট জ্বীন) তোমাকে সত্য কথাই বলেছে।”

📖 ইবনে হিব্বান, নাসায়ী [সালমান ফারসি]@ @ #

15/12/2025

বেশি পরিমাণে কুরআন তিলাওয়াত করুন,
এমনকি আপনি তিলাওয়াতের পূর্ণ স্বাদ না পেলেও
তিলাওয়াত করতেই থাকুন।
কারণ, কুরআন তিলাওয়াত আপনার অজান্তে-অগোছরে
আপনাকে ধীরে ধীরে গড়ে তোলবে;
আপনার ঈমান বৃদ্ধি পাবে,
হৃদয় প্রশান্ত হবে,
জীবনে বারাকাহ নেমে আসবে,
স্বভাব নরম হবে,
মেজাজ সংযত হবে,
কথাবার্তায় শালীনতা প্রকাশ পেতে থাকবে,
ভাষা পরিশুদ্ধ হবে,
অশোভন ও অনুচিত শব্দাবলি থেকে মুক্তি পেতে থাকবেন,
অনর্থক আড্ডা ও অসার কথাবার্তার আসর ত্যাগ করতে থাকবেন,
এবং আপনি অপ্রয়োজনীয় কাজকর্ম পরিহার করতে থাকবেন—
কারণ কুরআন তিওলাওয়াতে আপনার অন্তর আলোকিত হয়ে ওঠে,
এবং আপনি সজাগ ও সচেতন হয়ে ওঠেন।@ #

13/12/2025

আল্লাহর কাছে ইনকাম বাড়ার জন্য দুআ করলেন, ইনকাম বাড়লোনা। কিন্তু প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকার যে ওষুধ খেতে হতো আল্লাহ সেই রোগ থেকে মুক্তি দিয়ে দিলেন। ফলে ওই ৫ হাজার টাকা যেটা বাড়তি খরচ হতো সেটা অন্য কাজে ব্যয় করার সুযোগ আসলো।

আপনি চান আল্লাহ আপনার চারপাশের মানুষগুলোর আচরণ বদলে দিক। মানুষ বদলায় না, কিন্তু আল্লাহ আপনার মনের শক্তিটা বাড়িয়ে দেন। আপনি কম রেগে যান, কম আঘাত পান, বেশি শান্ত থাকেন। আল্লাহ পরিস্থিতি নয়, আপনাকেই শক্তিশালী করে দেন।

অর্থাৎ আপনার দুআ কবুল হলো ঠিকই কিন্তু আপনি বুঝলেন না। আল্লাহর কাছে চাইলে আল্লাহ ফিরিয়ে দেননা, দুআ কবুল হবেই, কখনো আপনার মতো করে কখনো আল্লাহর মত করে !@ #

08/12/2025

আমার ইস্তেগফারের গল্প...🌷
আমি জানি না কীভাবে শুরু করব..

তবে এটুকু বলতে পারি আমার ইস্তেগফারের সাথে লেগে থাকার সফর ছিল এক কথায় অলৌকিক। আর আমার মন থেকে চাওয়া, হয়তো এই গল্পটা কারও জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে দাঁড়াবে।

আমি প্রতিদিন প্রায় ৫,০০০ বার “ইস্তেগফার” পড়তাম।

কোনো দোয়া কবুলের জন্য না—না বিয়ের জন্য, না টাকা-পয়সার জন্য। আমি শুধু আল্লাহর ক্ষমার জন্য ইস্তেগফার পড়তাম। আমার গুনাহের জন্য অন্তর অনুতাপে ভরা ছিল, আর আমার একমাত্র চাওয়া ছিল আল্লাহ যেন আমার প্রতি রাজি থাকেন। এই আমল আমি চালিয়ে গিয়েছিলাম দিনের পর দিন, মাসের পর মাস।

আস্তে আস্তে আমার জীবনে বদলে যেতে শুরু করলো।

আমি কিছু চাইনি, কিন্তু বরকতগুলো আপনাআপনি আমার দিকে আসতে লাগল। মনে এক অজানা প্রশান্তি থাকতো। তারপর একদিন এমন কিছু ঘটল, যেটা আজও ভাবলে গা শিউরে ওঠে...

একদিন আমি এক ছেলেকে দেখে মনে মনে বললাম,

“আল্লাহ! যদি আমার স্বামী এমন কেউ হতে পারত!”

এই কথাটা আমি কাউকে বলিনি, শুধু চুপচাপ মনের মধ্যে বলেছিলাম।

আল্লাহর কসম, ঠিক দুই দিন পর সে ছেলেটি আমাদের বাসায় এসে বিয়ের প্রস্তাব দিল! আমি স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিলাম। সত্যি বলতে এটা আমার কল্পনার বাহিরে ছিল।

তখনই বুঝলাম ইস্তেগফারের কত পাওয়ার। সুবহানাল্লাহ। ইস্তেগফার করো শুধু আল্লাহর ক্ষমার জন্য, অন্তর থেকে। তাহলে আল্লাহ তায়ালাই এমনভাবে পুরস্কৃত করেন যা কল্পনাও বাহিরে।

হে আল্লাহ! আমার অন্তরকে তাওবার জন্য নরম করে দাও, আমাকে ইস্তেগফারে অটল রাখো এবং আমাদের জীবনে বরকতে পরিপূর্ণ করে দাও। আমাকে সেই বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করো যাদের তুমি ক্ষমা করো, যাদের তুমি ভালোবাসো। আমিন। (সংগৃহীত)

Note:এটি একটি সত্য সংগৃহীত গল্প,

কেউ মনে করবেন না যে আমার ও ৫০০০বারই পড়তে না হলে কবুল হবে না, বা কেউ প্রশ্ন করবেন না যে কত বার দুরুদ ইস্তেগফার পড়লে দোয়া কবুল হবে, বা কোন দুরুদ ইস্তেগফার কত দিন পড়ব?

শুনেন, আল্লাহই ভালো জানেন কোনটা আপনার জন্য কল্যাণকার কোনটা নয়, তাই সংখ্যায় মনোযোগ না দিয়ে আমল এ মনোযোগী হোন। মনে প্রানে তাওয়াক্কুল রেখে আল্লাহ থেকে চাইতেই থাকুন, আল্লাহ তালা আপনাকে উত্তমটাই দিবেন ইন শা আল্লাহ।

সবচেয়ে ছোট ইস্তেগফার- আস্তাগফিরুল্ল-হ

সবচেয়ে উত্তম ইস্তেগফার- সাইয়িদুল ইস্তেগফার

কপি পোষ্ট......

08/12/2025

আল্লাহর কাছে চাইবেন আল্লাহর খাজানা অনুযায়ী। নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী না। তাই, আল্লাহর কাছে ঐ জিনিসটা চান যেটা পুরো দুনিয়ার কাছে Impossible, unrealistic!
আল্লাহর কাছে চান সেভাবে, যেভাবে চেয়েছিলেন যাকারিয়া আ.।

দু'আর ক্ষেত্রে আপনি যাকারিয়া আ. এর মতো হতে পারলে আল্লাহ ও আপনাকে অবাস্তব জিনিস পাইয়ে দিতে পারেন যেকোনো সময়েই ইনশাআল্লাহ।

মালিকের দরবারে হাত তুলেছি আমার এতটুকু স্মরণ রাখতে হবে, আমি যা চাচ্ছি তার সবকিছু যদি উনি দিয়ে দেয় উনার ক্ষমতার তিল পরিমাণ নড়চড় হবে না তিনি সর্বশক্তিশালী, তিনিই মহাদাতা।

রব্বের কাছে আমি একজন বায়না ধরা বাচ্চা,একটা খোলা বই।নাছোরবান্দা হয়ে মহান রব্বুল আলামীনের কাছে চান, আপনি আমার একমাত্র রব্ব আপনি ই আমার সব। আপনি ছাড়া কে দিবে ইয়া রব্বানা আমার যে আর কোনো মালিক নেই.......

রব্ব আমাদের সকলকে আফিয়াতের সাথে কবুল করুন এবং তার রহমতের চাদরে আমাদর আচ্ছাদিত করে রাখুন।

দু'আ কবুলের সময় দু'আর দরখাস্ত রইলো সকলের নিকট ✨@ #

26/11/2025

যেখানে বান্দার ক্ষমতা শেষ, সেখানে মনে করুন, আল্লাহর ক্ষমতা কেবল শুরু, এমন অনেক রোগ আছে, যা কোন ঔষধ সারাতে পারেনি, তবে সুরা ফাতেহা দিয়ে সেরে গিয়েছে- সেইজন্যই মহান আল্লাহ বলেন,
وننزل من القرآن ماهو شفاءو رحمة للمؤمنين
আমরা যখন অসুস্থ হই, তিনি সেই সত্তা যিনি আমাদের সুস্থ করে দেন। তিনি হক, তিনি আছেন, তিনি বান্দার ডাকে অবশ্যই সাড়া দেন, বান্দা যখন মন খুলে ডাকে।

সিনারিও-১
পেশেন্ট অসুস্থ, Exertional desaturation, অর্থাৎ একটু হাঁটলে SpO2 85% হয়ে যায়, কিন্ত পবিত্র কাবাঘরের ৭ বার তাওয়াফ করতে কোন desaturation নাই, SpO2 >96% তাওয়াফ শেষে,

সিনারিও-২;
পেশেন্ট Grade-4 osteoarthritis, এক রুম থেকে আরেক রুমে যেতে কষ্ট, হাঁটতে পারেন না, তিনি তাওয়াফ ও সাফা মার'ওয়া সায়ী নিজে নিজে করেছেন, নামাজ স্বাভাবিক ভাবে পড়েছেন, অথচ ১ দিন আগেও চেয়ারে বসে নামাজ পড়েছেন-

সিনারিও-৩: পেশেন্টের dementia, জায়গা ভুলে যায়, কাবা ঘর থেকে ১ কিলোমিটার দূরে একাকী তিনি হোটেলে আসা যাওয়া করেছেন।

সিনারিও-৪
পেশেন্ট metastatin Malignancy, প্যালিয়াটিভ চিকিৎসা চলে, রবের দরবারে কাবার সত্বরে কান্না কাটি করে আল্লাহর কাছে সুস্থতা চাইলেন, পরবর্তী PET scan নরমাল,

সিনারিও-৫ : পেশেন্ট এর Gall stone + pancreatic stone, খাবার খেলেও ব্যাথা, আবার malabsorption, ডাক্তার বললেন অপারেশন করা লাগবে, অথবা ERCP
পেশেন্ট চিন্তা করলেন, অপারেশন এ দূর্ঘটনা হয়ে গেলে আল্লাহর ঘর দেখা যাবেনা, চলে গেলেন কাবার প্রান্তর, ৩ মাস যমযমের পানি, আজওয়া খেজুর আর মধু কালোজিরা খেলেন, ৩ মাস পর দেশে আসলেন, No symptoms, USG normalm

এমন অনেক সিনারিও জানাশুনা আছে, সেইজন্য বলি,
তিনি সর্বশক্তিমান আল্লাহ, যিনি কুন বললে সব হয়ে যায়-

Ismail Azhari@ #

Address

Padua Road
Cumilla
3583

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Marwa Vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share