26/06/2025
সেনাবাহিনী চাকুরী সম্পর্কিত নোট...🥰
অনেকের স্বপ্ন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী-তে চাকরি করবেন...এসএসসি পাশ করে পরিবারের দায়িত্ব নিবেন... কিন্তু সেনাবাহিনী-তে কিভাবে চাকরি হয় যানেন না বা সম্পূর্ণ কার্যকম যানেন না... তাদের জন্য এই নোট 🥰
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী চাকরি একটি সরকারি চাকরি... এই চাকরি পেতে হলে আপনাকে সেনাবাহিনীর সকল আইন কানুন মেনে চলতে হবে... প্রতি বছর সেনাবাহিনীর চাকরির সার্কুলার প্রকাশ হয়। অনলাইনে এবং খবরের কাগজে....
প্রতি বছর ডিসেম্বর বা জানুয়ারী মাসে সেনাবাহিনীর সার্কুলার প্রকাশ হয়... 🇧🇩
এই সার্কুলার প্রকাশ পাওয়ার সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে আবেদন কার্যকম শুরু হয় অনলাইনে কম্পিউটারের মাধ্যমে... আবেদনের সময় পরিবারের কাউকে নিতে হয় না ...
আবেদন কার্যকমঃ- ছেলে মেয়ে একই হিসাব...
★বয়স★
GD ১৭থেকে ২০ বছর..... TT ১৭থেকে ২১বছর... বয়স ১ দিন কম বেশি হলেও হবে না....
সেনাবাহিনীতে বয়স হিসাব করা হয় যেদিন আপনি ট্রেনিং সেন্টার যোগদান দিবেন ওই দিন হিসাব করে,,, মনে করেন আপনার বয়স বর্তমান ১৮ বছর ১ মাস ১৫ দিন,,, আর ট্রেনিং সেন্টারে ট্রেনিং শুরু আরো ৬ মাস পর তাহলে
( সার্কুলারে ট্রেনিং জয়েন এর তারিখ লেখা থাকে) আপনার বয়স হিসাব হবে ১৮ বছর ৭ মাস ১৫ দিন.....
★উচ্চতা★
*ছেলে ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি .... বেশি হলে ভালো এর কম হলে হবে না...
*মেয়ে ৫ ফুট ১ ইঞ্চি বেশি হলে ভালো কম হলে হবে না...
★ওজন★
ওজন সার্কুলারে দেওয়া থাকে নূন্যতম,,, নিজ নিজ উচ্চতা যত সেই হিসাবে ওজন... মনে করেন আপনার উচ্চতা ছেলে* ৫.৭" তাহলে আপনার ওজন ৫৬ থেকে ৬০ কেজি এমন হতে হবে...
বি:দ্র- যত উচ্চতায় হোক ৭০ কেজির বেশি ওজন হলে বাদ হিসেবে গণ্য হবে...
★ বুকের মাপ ★
ছেলেদের নূন্যতম ৩০-৩২ ইঞ্চি ...বুকের মাপ বেশি হলে সমস্যা নাই...স্বভাবিক অবস্থায় ৩০,, বুক ফোলানো অবস্থায় ৩২ হতে হবে,,, ২ ইঞ্চি ফোলাতে/ সম্পোসারণ করতেই হবে...
*মেয়েদের বুকের নিদিষ্ট মাপ দরকার হয় না...
★শরীরে★ যেসব থাকলে বাদ পড়বেন★
কোন স্থানে বড় কাটা দাগ (১ ইঞ্চি) বা কোন অপারেশনের দাগ থাকলে হবে না.... হাত পা বা শরীরের কোন হাড় ভাঙ্গা থাকলে হবে না,, মাঠে টিকলেও ট্রেনিং এ বাদ পড়বেন... বিস্তারিত নিচে....
*হাত বাঁকা,..
*পা V করলে হাঁটু লেগে গেলে....
*চুল পাকা বা কপাল বেশি বড়...
*পায়ে ভেরিকোস ভেন থাকলে...
*চোখে কম বা চোখে টেরা দেখলে...
* দাঁত ভাঙা বা পোকা খাওয়া....
*নাকের পলিপাস বা হাড় বাঁকা...
*পায়ুপথে পাইলস...
*লিঙ্গে ভেরিকোস ভেন রগ ভেসে থাকলে....
মোটামুটি এসব সমস্যা না থাকলে টিকবেন মাঠে.... আর এসব সমস্যা থাকলে সমস্যা সমাধান করুন... ★★★★
মনে করুন সার্কুলার প্রকাশ হলো এখন আবেদন কিভাবে করবেন কি করবো কিছু তো বুঝিনা কি কি লাগবে আবেদন করতে কোথায় আবেদন করবো.... বিস্তারিত নিচে... পড়ুন
আবেদন করতে হলে আপনাকে আপনার বাজারে বা শহরে কম্পিউটারের দোকানে অনলাইনে চাকরির আবেদন করে এমন দোকানে যাবেন বলবেন সেনাবাহিনীর চাকরির আবেদন করবো,,, বল্লে দোকানদার সব করে দিবে...
★ আবেদন করতে যা যা প্রয়োজন★
১/ নিজের জন্মনিবন্ধন বা NID কার্ড যেকোন একটা হলেই হবে...
২/ বাবা ও মায়ের দুইজনের NID কার্ড,,,, ফটোকপি হলেও হবে শুধু তথ্য গুলো নিবে...
৩/নিজের এস এস সি (SSC) এডমিট রেজিষ্ট্রেশন কার্ড,,,, ফটোকপি হলেও হবে শুধু তথ্য গুলো নিবে....
৪/সচল একটা মোবাইল নম্বর ওই সিমে আপনাকে মেসেজ দিয়ে ডাকবে মাঠে...
আবেদন করার সময়ও মোবাইল নিয়ে যাবেন আবেদনের সময একটা পাসওয়ার্ড মেসেজ আসে তাই...
৫/ নিজের ছবি...
আবেদন সম্পূর্ণ,,,, আপনাকে একটি 📗এডমিট 🗞️ কার্ড দিবে কম্পিউটার দোকান থেকে ওটাই মাঠে অবশ্যই নিতে হবে মাঠে যেদিন ডাকবে...
এডমিট কার্ডটা খুব যত্ন করে রেখে দিবেন... ফেসবুকে ডিফেন্সের গ্রুপ থেকে মাঠ কবে শুরু আপনার জেলার ও হিসাবে প্রস্তুত থাকবেন....
আগের বছর আপনার জেলায় কোন মাসে মাঠ হয়ছে খোঁজখবর নিবেন বড় ভাইদের থেকে বা ফেসবুকের বিভিন্ন ডিফেন্সের গ্রুপ থেকে... মনে করেন আগের বছর আপনার জেলার মাঠ অক্টোবর মাসে হয়েছে তাহলে ধারণা রাখবেন এবছর সেপ্টেম্বর অক্টোবর নভেম্বর মাসের মধ্যে মাঠ হবে আপনার জেলার...আনুমানিক বল্লাম..
সেনাবাহিনীর মাঠ সবার ই হয় আবেদন ঠিক থাকলে... সেনাবাহিনীর মাঠ অনেক মাস পর মেসেজ দিয়ে মাঠে ডাকে ততদিন নিজেকে গড়ে তুলুন সুন্দর শরীর মন মানসিকতায়...
★ মাঠে ডাকে যে সিম নম্বর দিয়ে আবেদন করছিলেন ওই নম্বরে মেসেজের মাধ্যমে... ★
মাঠ মনে করেন আপনার ১০ তারিখ সকাল ৮ টাই তাহলে আপনাকে ৭ তারিখ রাত ১২:০৫ মিনিটে আপনাকে মেসেজ দিবে সেনাবাহিনী কতৃক.... মেসেজে বলা থাকবে কোন সেনানিবাসে আপনার মাঠ...
★ মাঠের ৩ দিন আগে আপনাকে মেসেজ দেওয়া হবে... ★
★এখন প্রশ্ন হতে পারে মাঠে কি কি কাগজ নিয়ে যাবো....★ কি পোষাক পড়ে যাবো....★
ওইযে বল্লাম কম্পিউটার দোকানে থেকে যে এডমিট দিয়েছিল ওটা অবশ্যই নিতে হবে...
আর এসএসসির মার্কসিট বা এডমিট রেজিষ্ট্রেশন কার্ড....
এবং মাঠের ৩ দিন আগে যে মোবাইলে সেনাবাহিনী কতৃক মেসেজ দিয়েছিল সেই মোবাইল...
ভিতরে খাবার দিবে সেনাবাহিনী কতৃক তাই ১৫০ থেকে ২০০ টাকা ওদের খাবারের টাকা দিতে হবে আপনাকে...
★পোষাক ছেলে★
সাধারণ বাজারে গেলে যেসব পরিধান করেন... শার্ট, প্যান্ট, ছেন্ডেল বা জুতা যেকোন, আর অবশ্যই ফুল প্যান্টের নিচে ফুটবল খেলার যে হাঁটু পযন্ত প্যান্ট পাওয়া যায় এই প্যান্ট ফুল প্যান্টের নিচে পরে মাঠে যাবেন...
★মেয়ে পোষাক ★
সাধারণ সেলোয়ার-কামিজ, ঢিলাঢালা/লুজ ...
উপরে বোরকা পরিধান করতে পারেন আপনার ইচ্ছা 😇
★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★
সকাল ৮ টার পরে গেলে সেনানিবাসে মধ্যে আপনাকে আর ডুকাবে না... চেষ্টা করবেন সকাল ৭ টার মধ্যে সেনানিবাসে গেটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকার জন্য....
★ভেতরে আপনার ব্যাগ রাখা জায়গা আছে কোন সমস্যা নেই... তবে সাথে যদি মা বোন ভাই বাবা যেকোনো বন্ধু-বান্ধব নিয়ে গেলে তারা সেনানিবাসে প্রবেশ করতে পারবে না.. তারা বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকবে... বা আশেপাশে ঘুড়াঘুড়ি করতে হবে...
মাঠের সময় হলে তখন সেনানিবাসের গেট খুলে দেয়া হবে আপনাদের ভেতরে ঢোকার জন্য,,, ভেতরে ঢুকতে অবশ্যই আপনার ওই যে ফোনের মেসেজ দেখাতে হবে যেটা মাঠের তিন দিন আগে এসেছিল আপনার ফোনে.... মাঠের ভেতরে ঢুকলেন ঢোকার পর দুপুরে খাবারের টাকা নিবে ১৫০-২০০ টাকা এমন, যদি সকালে নাস্তা দেয় দিলো না দিলে ছেলে* ফুল প্যান্ট খুলে হাফ প্যান্ট পড়ে মাঠে হয়ে দাঁড়াতে হবে যা যা করা লাগে সেনাবাহিনী বলে দিবে কোন সমস্যা নেই....
★শুধু খেয়াল রাখবেন কখন কি বলতেছে তারা আপনাদের উদ্দেশ্যে...★ ভুলেও কোন তর্ক করবেন না তাদের সঙ্গে ★
এরপর সেনাবাহিনী কতৃক একটা ফরম দিবে ওটার মধ্যে আপনার বিস্তারিত পরিচয় লিখবেন,,, সেনাবাহিনী শিখিয়ে দিবে না বুঝতে পারলে...
★ প্রাথমিক মেডিকেল ★
এরপর একটি নির্দিষ্ট স্থানে কি আপনাদের বসাবে উচ্চতা, ওজন, শরীরের কাটা ছেঁড়া, বুকের মাপ, দাঁত, হাটুঁ V করলে লেগে যাওয়া দেখার জন্য প্রাথমিক মেডিকেল করবে,,, ★
যদি এসব প্রাথমিক মেডিকেলে টিকে যান তাহলে পরবর্তীতে ধাপে নিবে...না টিকলে বাদ
★চুরান্ত মেডিকেল★
চূড়ান্ত মেডিকেলে যে শর্ট প্যান্ট পড়েছিলেন ওটা খুলতে হবে, সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় একটা রুমে বা পর্দার ভিতরে আপনি ও অফিসার থাকবেন অফিসার আপনার লিঙ্গ, অন্ডকোষ, পায়ুপথ পরীক্ষা করবে... এই ধাপে টিকলে পরের ধাপে নিবে ... না টিকলে বাদ...
★ মেয়েদের পরিক্ষা করার জন্য মেয়ে সেনাবাহিনী ডাক্তার থাকবে,,, তবে মেয়েদের উলঙ্গ হতে হবে না হয়তো হাঁটুর পর্যন্ত সেলোয়ার তুলতে হতে পারে ★
★শরীরক যোগ্যতা★
দৌড় আনুমানিক ৫০০ মিটার কোন সময় নেই তবে গতিতে দৌড়াতে হবে...
পুশআপ ২০-২৫ টি
চিনআপ/বিম ৬ বা ৮ টি
সিটআপ... ১৫-২০ টি
এসবই হবে কিন্তু মেয়েদের একটু কম হবে ছেলেদের তুলনাই...
টিকলে পরের ধাপে... নয়লে বাদ...
ওপরের তিনটি ধাপ দুপুর ১২ টার মধ্যে হয়ে যাবে... যারা যারা বাদ পড়বে তাদের একটি স্থানে চেয়ারে বসে থাকতে হবে,, বারোটার পর বের হয়ে যাওয়ার সময় হাতে খাবার দিয়ে বের করে দিবে সেনানিবাসের বাইরে...
★ লিখিত পরীক্ষা ★
সেনাবাহিনী কতৃক খাতা ও প্রশ্ন দিবে,,, পরিক্ষা দিবেন,
এই পরীক্ষার সময়ের মাঝে আপনার ফোন চাইবে সেনাবাহিনী, ফোন নেওয়ার মানে হচ্ছে আপনি কোন দালাল লোকের সাথে বা খারাপ কর্মকান্ডের সাথে জড়িত আছেন নাকি তা চেক করবে... ১৮+ কোন ভিডিও ছবি দেকেন নাকি এসব চেক করবে... ফোনের Aটু Z চেক করবে কোন পাসওয়ার্ড থাকা যাবে না তখন ফোনে.... সব পাসওয়ার্ড খুলে দিবেন...
এই ধাপে টিকলে পরের ধাপে... না টিকলে বাদ..
যারা টিকছে খাবার খাইনি দুপুরে তাদের খাবার দেওয়া হবে খাবার খাবেন এই দুপুর সময়ে,,,
★ ভাইবা পরিক্ষা বা মৌখিক পরীক্ষা ★
একটা রুমের মাঝে আপনাকে নিয়ে যাবে তিন চারজন অফিসার থাকবে ওখানে আপনার যেসব প্রশ্ন করবে প্রশ্নের উত্তর দেবেন কমন প্রশ্ন হলো নিজের সম্পর্কে বলো এবং সেনাবাহিনীতে কেন আসতে চাও এসব প্রশ্ন ভয় পাওয়া যাবে না ভয় পেলে তারা বুঝতে পারবে ছেলেটা / মেয়েটা দুর্বল... তখন বাদ দিতে পারে... টিকলে সময় তখন বিকাল বা সন্ধ্যা বা রাতও হতে পারে,, রেজাল্ট জানিয়ে দেওয়া হবে ওদিন ই,,,
(মাঠে যদি কাউকে নিয়ে যান আপনার সাথে উনি তো বাইরে থাকবে টেনশন করতে পারে তাই বলে দিবেন যে রাত হতে পারে আমার টিকলে কোন সমস্যা নাই আমি এখন সেনাবাহিনীর আন্ডারে...)
★ যদি টিকে যান তাহলে একটি কাগজ বা টুকেন দেয়া হবে আপনাকে প্রবেশ পত্র মতো ওই কাগজ দেখালে পরবর্তীতে আপনাকে সেনানিবাসে ঢুকতে দেবে ★
★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★
ওই টোকেনে তারিখ লেখা থাকবে এত তারিখ বা আপনাকে ফোনে বলে দিবে ফোন করে আপনি আপনার কাগজপত্র সব সত্যায়িত করে নিয়ে আসবেন,, কি কি কাগজপত্র তারাই বলে দিবে সমস্যা নেই,,,
আপনি এখন বুঝতেছেন না সত্যায়ত কি সত্যায়িত হলো এমবিবিএস ডক্টর বা বিসিএস ক্যাডার সরকারি হাসপাতাল বা সরকারি কলেজে গেলেই পাবেন সমস্যা নেই,, বলবেন কাগজ সত্যায়িত করব তাহলে করে দেবে কোন টাকা লাগবে না....
#লেখা_শাহাদাত_মাহমুদ 🥰
★ কাগজ জমা দেওয়ার দিন★
এই দিনে হয়তো আপনাকে ফরমাল ড্রেস পড়ে যেতে হতে পারে... কালো প্যান্ট সাদা সার্ট এমন যদি পড়ে যেতে হয সেনাবাহিনী কতৃক বলে দিবে আগেই...
সেনানিবাসে ডোকার জন্য প্রবেশপত্র বা টোকেন নিয়ে যাবেন অবশ্যই... নয়লে ডুকতে পারবেন না...
ঢোকার পর আপনার কাগজপত্র সব জমা দিবেন সব ঠিক থাকলে আবার আপনাকে
সাঁতার ও রক্ত প্রসাব টেস্টের একটি তারিখ দিবে বা পরে ফোন করে তারিখ জানিয়ে দিবে.. কখন কোথায় হবে এসব...
★ সাঁতারের দিন ★
এই দিনে ফরমাল ড্রেস পরে যাইতে হবে...
সাঁতার কাটতে যেসব প্রয়োজন ওসব ব্যাগে করে নিয়ে যাবেন শর্ট প্যান্ট গেঞ্জি গামছা এসব... রক্ত প্রসাব টেস্ট হবে এসবে টিকলে আরেকটি ডেট দিবে বা পরে ফোন দিয়ে জানিয়ে দিতে হবে ঐদিন আপনার ট্রেনিং সেন্টার এর অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার দেওয়া হবে...
★ লেটার দেওয়া দিন★
লেটার দেওয়ার দিন বাবা মা-কে অবশ্যই সাথে নিতে হবে,,, বাবা-মা মৃত... হলে আপনার বড় ভাই বোন, চাচা, মামা, ফুফু যেকাউকে নিবেন সাথে... লেটার পাইলেন মানে আপনি ১০০% রিক্রুট হলেন সেনাবাহিনীর শুভকামনা...
রিক্রুট হলো যাদের চাকরি হয় কিন্তু ট্রেনিং শেষ করেনি তাদের রিক্রুট বলা হয়....
লেটারে লেখা থাকবে ট্রেনিং কবে থেকে শুরু ট্রেনিং সেন্টারে কি কি নিয়ে যেতে হবে...
লেটার হাতে পর এবং ট্রেনিং সেন্টার জয়েন হওয়ার আগে অনেক দিন সময় পাবেন, এই সময়ের মাঝে নিজেকে আরো শক্তিশালী ও শরীর ফিট করে তুলুন...
★ ট্রেনিং সেন্টার ★
ট্রেনিং সেন্টার আপনাকে একাই যেতে হবে, হয়তো সাথে পরিবারের অনেকজন যাবে সাথে তবে গেট পর্যন্ত ট্রেনিং সেন্টারের ভিতরে প্রবেশ করতে দিবে না,,
ট্রেনিং সেন্টারে কোন ইলেকট্রনিক পণ্য নিবেন না, মোবাইল, হেডফোন, বক্স ,,, যদি বাড়িতে কথা বলতে দিবে সপ্তাহে একদিন আপনাকে সেনাবাহিনী কতৃক ফোন দিবে ওটাই মাধ্যমে পরিবারের সাথে কথা বলবেন... তাও যদি আপনার বাড়িতে কেউ গুরুতর অসুস্থ থাকে তাহলে ছোট বাটন ফোন নিতে পারেন তবে অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই আপনাকে সেনাবাহিনী কতৃকপক্ষকে জানাতে হবে...
ট্রেনিং সেন্টার আপনাকে একজন সিভিল সাধারন মানুষ থেকে সামরিক বাহিনীর একজন সদস্য করবে,, অনেক কষ্ট সহ্য করতে হবে, নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখবেন যে আমি পারবো তাহলেই হবে আপনার থেকেও অনেকজন দুর্বল ছিল তারাও পেরেছে মানে আপনিও পারবেন 🥰 শুভকামনা রইলো আল্লাহ ভরসা ❤️
লেখা🖋️ মো: শাহাদাত মাহমুদ 🥰 রিক্রুট বিজিবি🥰