All time islamik post

All time islamik post @[581494178576237]

05/06/2025
12/05/2025
12/05/2025
08/05/2025

#মিজানুররহমানআজহারি সরল পথ

চমৎকার একটি ঘটনা শেষ পর্যন্ত  পড়ার জন্য অনুরোধ অনুরোধ থাকলো।👉একদিন মদীনার দুই ব্যক্তি একজন যুবককে টেনে হিছরে অর্ধ পৃথিবী...
07/05/2025

চমৎকার একটি ঘটনা শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য অনুরোধ অনুরোধ থাকলো।

👉একদিন মদীনার দুই ব্যক্তি একজন যুবককে টেনে হিছরে অর্ধ পৃথিবীর শাসক খলীফা হযরত উমর (রাঃ) এর দরবারে হাজির করলেন। এবং বিচার দাখিল করলেন যে,, এই যুবক আমাদের পিতাকে হত্যা করেছে। আমরা এর ন্যায় বিচার চাই...??

তখন খলীফা হযরত উমর (রাঃ) সেই যুবককে প্রশ্ন করলেন, তার বিপক্ষে করা দাবী সম্পর্কে..!! তখন সেই যুবক বলেন,, তাদের দাবী সম্পুর্ণ সত্যি...??

সেই যুবক বললেন, আমি ক্লান্তির কারনে বিশ্রামের জন্য এক খেঁজুর গাছের ছায়ায় বসলাম। ক্লান্ত শরীরে অল্পতেই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার একমাত্র পছন্দের বাহন আমার উট টি পাশে নেই। খুঁজতে খুঁজতে কিছু দূর গিয়ে পেলাম তবে তা ছিলো মৃত্য..!!

পাশেই ওদের বাবা ছিলো, যে আমার সেই উট কে তাদের বাগানে প্রবেশের অপরাধে পাথর মেরে হত্যা করেছেন।

আমি ও রাগান্বিত হয়ে তাদের বাবার সাথে তর্কাতর্কি করতে করতে এক পর্যায়ে তাদের বাবার মাথায় পাথর দিয়ে আঘাত করে ফেলি,, ফলে সে সেখানেই মারা যায়। যা সম্পুর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে হয়ে গেছে। যার জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।

বাদী'রা বলেন:- আমরা এর মৃত্যুদণ্ড চাই...??

হযরত উমর (রাঃ) সব শুনে বললেন উট হত্যার বদলে একটা উট নিলেই হতো,, কিন্তু তুমি বৃদ্ধকে হত্যা করেছো হত্যার বদলে হত্যা। এখন তোমাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হবে। তোমার কোন শেষ ইচ্ছা থাকলে বলতে পারো।

যুবক বললো,, আমার কাছে কিছু ঋন ও অন্যের কিছু আমানত আছে। আমাকে যদি কিছুদিন সময় দিতেন তবে আমি বাড়ি গিয়ে আমানত ও ঋন গুলি পরিশোধ করে আসতাম...??

খলিফা হযরত উমর (রাঃ) বললেন,, তোমাকে একা ছেড়ে দিতে পারি না। যদি তোমার পক্ষ থেকে কাউকে জিম্মাদার রেখে যেতে পারো তবে তোমায় সাময়িক মুক্তি দিতে পারি।

নিরাশ হয়ে যুবক বললো,, এখানে আমার কেউ নেই। যে আমার জিম্মাদার হবে...??

এ কথা শুনে হঠাৎ মজলিসে উপস্থিত আল্লাহর নবীর এক সাহাবী হযরত আবু জ্বর গিফারী (রাঃ) দাড়িয়ে বললেন,, আমি হবো ওর জামিনদার। সাহাবী হযরত আবু জ্বর গিফারী (রাঃ) এই উত্তরের কারণে সবাই হতবাক।

একে তো অপরিচিত ব্যক্তি,, তার উপর হত্যার দন্ড প্রাপ্ত আসামীর জামিনদার।

খলিফা বললেন আগামি শুক্রবার জুম্মা পর্যন্ত যুবক কে মুক্তি দেওয়া হলো। জুম্মার আগে যুবক মদিনায় না আসলে যুবকের বদলে আবু জ্বর গিফারী কে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হবে।

মুক্তি পেয়ে যুবক ছুটলো মাইলের পর মাইল,, দূরে তার বাড়ির দিকে।

আবু জ্বর গিফারী (রাঃ) চলে গেলেন তাঁর বাড়িতে। এদিকে দেখতে দেখতে জুম্মা বার এসে গেছে,, যুবকের কোন খবর নেই...??

হযরত উমর (রাঃ) রাষ্ট্রীয় পত্র বাহক পাঠিয়ে দিলেন,, আবু জ্বর গিফার (রাঃ) এর কাছে। পত্রে লেখা আজ শুক্রবার বাদ জুমা সেই যুবক যদি না আসে আইন মোতাবেক আবু জ্বর গিফারী তোমার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে।

খবর শোনায় সারা মদীনায় থমথমে অবস্থা। একজন নিষ্পাপ সাহাবী আবু জ্বর গিফারী আজ বিনা দোষে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবে।

জুম্মার পর মদিনার সবাই মসজিদে নবাবীর সামনে হাজির,, সবার চোখেই পানি।

জল্লাদ প্রস্তুত। জীবনে কতজনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে তার হিসাব নেই। কিন্তু আজ কিছুতেই চোখের পানি আটকাতে পারছে না।

আবু জ্বরের মত একজন সাহাবী সম্পূর্ন বিনা দোষে আজ মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবে,, এটা মদীনার কেউ মেনে নিতে পারছেন না। এমনকি মৃত্যুদন্ডের আদেশ প্রদানকারী খলিফা উমর (রাঃ) ও অনবরত কাঁদছেন।

তবুও আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কারো পরিবর্তনের হাত নেই। আবু জ্বর (রাঃ) তখন ও নিশ্চিন্তে মনে হাসি মুখে দাড়িয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত।

জল্লাদ ধীর পায়ে আবু জ্বর (রাঃ) এর দিকে এগাচ্ছেন আর কাঁদছেন। আজ যেন জল্লাদের পা চলে না,, পায়ে যেন কেউ পাথর বেঁধে রেখেছে।

এমন সময় এক সাহাবী জল্লাদকে বললো,, হে জল্লাদ একটু থামো...??

মরুভুমির ধুলার ঝড় উঠিয়ে ঐ দেখ কে যেন আসতেছে। হতে পারে ঐটা সেই যুবকের ঘোড়ার ধুলি।একটু দেখে নাও,, তারপর না হয় আবু জ্বরের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করিও...??

ঘোড়াটি কাছে আসলে দেখা যায় সত্যিই এটা ঐ যুবক। যুবক দ্রুত খলিফার সামনে এসে বললো,, হুযুর বেয়াদবি মাফ করবেন। রাস্তায় যদি ঘোড়ার পা'য়ে ব্যথ্যা না পেত তবে সঠিক সময়েই আসতে পারতাম।

বাড়িতে আমি একটুও দেরী করি নেই। বাড়ি পৌছে গচ্ছিত আমানত ও ঋন পরিশোধ করি এবং তারপর বাড়ি এসে বাবা-মা এবং নববধুর কাছে সব খুলে বলে চির বিদায় নিয়ে মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে মদীনার উদ্দেশ্যে রওনা দেই।

এখন আবু জ্বর (রাঃ) ভাইকে ছেরে দেন,, আমাকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে পবিত্র করুন। কেয়ামতে খুনি হিসেবে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে চাই না।

আশেপাশে সব নিরব থমথমে অবস্থা। সবাই হতবাগ,, কি হতে চলেছে। যুবকের পুনরায় ফিরে আসাটা অবাক করে দিলো সবাইকে।

খলিফা হযরত উমর (রাঃ) বললেন,, তুমি জানো তোমাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে তারপরে ও কেন ফিরে এলে...??

উত্তরে সেই যুবক বলে:- আমি ফিরে এসেছি,, কেউ যাতে বলতে না পারেন এক মুসলমানের বিপদে আরেক মুসলামান সাহায্য করতে এগিয়ে এসে নিজেই বিপদে পড়ে গিয়েছিলো।

এবার হযরত উমর (রাঃ) হযরত আবু জ্বর গিফারী (রাঃ) কে জিজ্ঞেস করলেন আপনি কেন,, না চেনা সত্যেও এমন জামিনদার হলেন...??

উত্তরে হযরত আবু জ্বর গিফারী (রাঃ) বললেন,, পরবর্তি তে কেউ যেন বলতে না পারেন, এক মুসলমান বিপদে পড়েছিলো অতচ কেউ তাকে সাহায্য করতে আসেনি।

এমন কথা শুনে,, হঠাৎ বৃদ্বার দুই সন্তানের মাঝে একজন বলে উঠলেন,, হে খলীফা আপনি তাকে মুক্ত করে দিন। আমরা তার উপর করা দাবী তুলে নিলাম।

হযরত উমর (রাঃ) বললেন,, কেন...??

তাদের মাঝে একজন বলে উঠলো,, কেউ যেন বলতে না পারেন,, এক মুসলমান অনাকাঙ্ক্ষিত ভূল করে নিজেই শিকার করে ক্ষমা চাওয়ার পরেও অন্য মুসলমান তাকে ক্ষমা করেনি।

সুবাহানাল্লাহ আমিও তো একজন মুসলমান

আলী হামজা..............✍️

২০১৯ সালে চীন বাংলাদেশের হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল অত্যাধুনিক J-10C যুদ্ধবিমান। আজ পাকিস্তান সেই বিমান দিয়েই ভারতের গর্ব র...
07/05/2025

২০১৯ সালে চীন বাংলাদেশের হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল অত্যাধুনিক J-10C যুদ্ধবিমান। আজ পাকিস্তান সেই বিমান দিয়েই ভারতের গর্ব রাফাল কে আকাশ থেকে নামিয়ে দিয়েছে। অথচ সেই সময় আমাদের কাপুরুষ সরকার সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয়। কেন?

কারণ, “আব্বু রাগ করবে”!
তাদের তথাকথিত 'আব্বুদের' বিরাগভাজন না হওয়ার জন্যই দেশের প্রতিরক্ষা, আত্মমর্যাদা ও সামরিক অগ্রগতিকে বলি দেওয়া হয়েছিল।
আজ সেই সিদ্ধান্তের খেসারত আমরা নিঃশব্দে দেখে যাচ্ছি।

সামরিক সক্ষমতাকে দুর্বল রেখে, জাতিকে অপারগ করে রাখা এই তো ছিল তাদের আসল ‘ওয়াদা’।
একটি স্বাধীন রাষ্ট্রকে সাবালক নয়, বরং 'অভিভাবকের অনুমোদনে চলা শিশু' বানিয়ে রেখেছিল তারা।

ভবিষ্যতে যেন এমন কাপুরুষতা আর কখনও পুনরাবৃত্তি না হয় সেই দায়িত্ব এখন আমাদের সবার।

07/05/2025
17/12/2024

নুরানি ক্লাস

আজ থেকে ২০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা। তারাও আমাকে চিন...
12/12/2024

আজ থেকে ২০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা।
তারাও আমাকে চিনবেনা।
কারন তাদের জন্মের অনেক আগেই আমি কবরবাসি হয়ে যাব।
আর ততদিন মুছে যাবে আমার নাম নিশানা।
কবরটাও নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
আমার সন্তানরা যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন তারা হয়ত মনে পড়লে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলবে!😭

কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর তাদের সন্তানরা তাদের যতটুকু মিস করবে আমাকে ততটুকু মিস করবে না।
হয়ত বাবার কবর জিয়ারত করে দোয়া করার সময় দাদার জন্যও একটু করবে।
কিন্তু তার পরের প্রজন্ম আর মনে রাখবেনা।

প্রায় ২০০ বছর আগে মারা গেছে আমার দাদার দাদা।
যিনি আমার পূর্ব পুরুষদের জন্য ঘর বাড়ি, জায়গা জমি রেখে গেছেন। একিই বাড়ি, একিই জায়গা জমি আমরা এখন ভোগ করছি।
কিন্তু উনার কবরটা কোথায় সেটা আমরা জানিনা।😭
হয়ত আমার দাদার পিতা জানতেন।
কিন্তু দাদার পিতা তো বেঁচে নেই, দাদাও বেঁচে নেই।

তবে সাত পাঁচ করে যে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন সেটা কবরে নিয়ে যেতে পারবেন না।
আর যাদের জন্য রেখে যাচ্ছেন তারা ও আপনাকে মনে রাখবে না এটা নিশ্চিত!

অন্যের সম্পত্তি জবর দখল করে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
সুদ, ঘুষ, কমিশন বাণিজ্য করে সম্পদের পাহাড় গড়ে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
তাহলে আপনি আস্ত একটা বোকা !
এই শব্দটা ব্যবহার করার জন্য স্যরি!🙏
ক্ষমা করবেন।
আমাদের সময় খুব কম! তাই এই সুদ, ঘুষ ,দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহার,সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ ইত্যাদি, কোন লাভ নেই ভাইজান।
সময় থাকা কালীন ভালো হয়ে কবরের খোরাক সংগ্রহ করুন ঐটাই বুদ্ধিমানের কাজ।। আসুন নিজেকে সৎ মানুষ হিসেবে তৈরি করি পরকালের জন্য নিজেকে প্রস্তুতি করি।
নেক আমলেই আপনার আমার জন্য প্রকৃত সম্পদ।।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে ক্ষমা করে দিন🤲। আমিন🤲🤲😭😭
শেয়ার দেওয়ার অনুরোধ করছি। হাজারো ও মানুষের উপকার হোক।

Address

Cumilla

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when All time islamik post posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to All time islamik post:

Share