জানার আছে অনেক কিছু

জানার আছে অনেক কিছু আপনি কিছু জানতে চাইলে বা আনন্দ নিতে চাইলে আমাদের সাথে থাকুন।

11/07/2025
13/04/2025
৪০ বছর পর থেকে শরীরে বিভিন্ন রোগ অজান্তে বাসা বাঁধতে শুরু করে,, এই জন্য যে সকল মেডিকেল টেস্ট করা জরুরী। প্রতিবছরে কমপক্ষ...
06/04/2025

৪০ বছর পর থেকে শরীরে বিভিন্ন রোগ অজান্তে বাসা বাঁধতে শুরু করে,,
এই জন্য যে সকল মেডিকেল টেস্ট করা জরুরী।
প্রতিবছরে কমপক্ষে একবার পরীক্ষা করা ভালো।

(১).কোলেস্টেরল পরীক্ষা করতে হবে।
যেমন-Lipid Profile.

(২).রক্তের ডায়াবেটিস আছে কিনা জানতে হবে।
যেমন-GTT.

(৩). থাইরয়েডের পরীক্ষা করতে হবে।
যেমন-TSH.

(৪).কিডনির ফাংশান টেস্ট করতে হবে।
যেমন-S.Creatinine.

(৫).লিভার ফাংশন ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা করতে হবে।
যেমন-S.BILIRUBIN, SGPT, SGOT.

(৬).রক্তে কোন রোগ আছে কিনা তা পরীক্ষা করতে হবে
যেমন-CBC.

(৭).প্রোস্টেট নির্দিষ্ট এন্টিজেন পরীক্ষা করতে হবে।
যেমন-PSA.

(৮).উচ্চ রক্তচাপের পরীক্ষা করতে হবে।
যেমন-ECG.

(৯). পেটের ভিতরে যে কোন সমস্যা থাকলে পরীক্ষা করতে পারেন। যেমন-USG OF WHOLE ABDOMEN.

(১০). বুকের যেকোন সমস্যার জন্য করতে পারেন।
যেমন-X-RAY CHEST P/A VIEW.

(১১). প্রস্রাবের যে কোন সমস্যার জন্য করতে পারেন।
যেমন-URINE RE/ME.

Collected

পরিচয় গোপন রাখা এক ডিভোর্সি বোনের খোলাচিঠি:জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই আর কেউ আমার মতো ভুল না করুক। হ...
14/03/2025

পরিচয় গোপন রাখা এক ডিভোর্সি বোনের খোলাচিঠি:

জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই আর কেউ আমার মতো ভুল না করুক। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই ঠুনকো কারণে সংসারগুলো ভেঙে না পড়ুক।

আমি ঊনিশ বছর বয়সী একজন নারী। আমাদের বিয়ে হয়েছিল আমার পছন্দে। সংসারও টিকে ছিল দের বছর। আমাদের একটা ছেলেও আছে, ওর বয়স এক বছর।

আমার স্বামীর স্বভাব-চরিত্র সবই বেশ ভালোই ছিল। শুধু একটু জেদি । অবশ্য তাও সবসময় না, মাঝেমধ্যে। মানুষ ভাবে ওর বদ জেদের জন্যই বুঝি আজ এই অবস্থা, কিন্তু আমি জানি, আমাদের সমস্যার শুরুটা ওর দিক থেকে হয় নি।

সব সংসারেই তো টুকটাক কিছু সমস্যা থাকে। ওরকম আমাদের মধ্যেও মাঝেসাঝে ঝগড়া-ঝাটি হতো। কিন্তু ঝগড়া বাধলেই আমি তল্পিতল্পা গুছিয়ে বাপের বাড়ির দিকে হাঁটা দিতাম। বাপের বাড়িতে বোনরাও আসতো, আর ভাইরা তো ছিলই। ওদের কাছে কেদেকেটে সব বলতাম। তখন সবাই ওকে ফোন করে কথা শোনাত। আমার ছোট বোন তো রীতিমত অপমান করত!

আমার কাছেও মনে হতো, ঠিকই আছে। কত বড় সাহস, আমার সাথে লাগতে আসে। আমাকে নিজের মতো চালাতে চায়। আমার মধ্যে কেমন একটা জেদ কাজ করতো। ওর কাছে ছোট হব, ওর কাছে নিজের ভুল স্বীকার করব, মাফ চাইব, এটা ভাবতেই পারতাম না। উল্টো বড় গলা করে বলতাম, “ডিভোর্স দাও! তোমার মতো লোকের সাথে কে সংসার করে?”

নাহ, ডিভোর্স আমি কখনোই মন থেকে চাই নি। ওটা ছিল মুখের কথা।

ওর সামনে ছোট হওয়ার চাইতে ডিভোর্স চাওয়াই আমার কাছে সঠিক মনে হতো।

একদিনের কথা এখনও মনে পড়ে। সেদিন ছোট একটা ব্যাপার নিয়ে তর্ক করতে করতে দুজনেই খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েছি। রাগে আমার শরীর কাঁপছে। যা মুখে আসছে তাই বলছি। তুই-তোকারি, গালিগালাজ, অপমান কিচ্ছু বাদ যায় নি। এক পর্যায়ে সহ্যের বাধ ভেঙে ও আমার গায়ে হাত তুললো!

এর আগে কিংবা পরে কখনোই ও আমার গায়ে হাত তুলে নি। কিন্তু ঐ একটা থাপ্পড়, ওটাই যথেষ্ট ছিল।

আমি বাপের বাড়ি চলে গেলাম। আর হ্যাঁ বরাবরের মতো এবারও নিজের দিকটা না বলে খালি ওর দিকটাই বলে গেলাম। মানুষের দোষ দিয়ে আর কী লাভ! সবাইকে যা বলেছি, সেটার উপর ভিত্তি করেই তারা বিচার করেছে। পরিবারের সবাই বললো, এমন ছেলের সাথে সংসার করার কোনো দরকার নাই। মামলা ঠুকে দাও।

আমি সবার পরামর্শে মামলা করলাম।

ওর নামে নারী নির্যাতনের কেইস করা হল। খুব দ্রুতই ওকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেল। ওর পরিবার থেকে মুরুব্বিরা এসে বার বার অনুরোধ করল, আমি যেন এই কেইস তুলে নিই।

ভেতরে ভেতরে আমিও চিন্তা করতাম, আচ্ছা, আমার স্বামী কি আসলেই জালেম? ও কি কোনদিন নিজে থেকে আমার গায়ে হাত তুলেছে? আমি যদি ওকে এত কথা না শোনাতাম, তাহলে কি ও আমার গায়ে সেদিন হাত তুলতো?

আমার বাবা মা আমাকে বুঝিয়েছিল, আমি যদি এতকিছুর পর ফিরে যাই, তাহলে ও ভাববে, আমি বুঝি অসহায়। আমাকে আরো পেয়ে বসবে। আমার উপর ইচ্ছামত ছড়ি ঘুরাবে। একবার গায়ে হাত তুলেছে মানে বার বার একই কাজ করবে। কাজেই নিজে থেকে ফিরে যাওয়ার তো প্রশ্নই আসে না।

কিন্তু আমার মনের ভেতর কে যেন চিৎকার করে বলতো, ও তো এমন লোক না। ও যেদিন আমার গায়ে হাত তুলেছিল, সেদিনই হাটু জোর হয়ে আমার কাছে মাফ চেয়েছে। এসব ভেবে ভেবে আমি মামলা তুলে নিলাম। তবে ওর কাছে ফেরত গেলাম না।

কিছুদিন পর দুই পরিবার থেকে বিচার-সালিশ হল। সবার কাছে ও দোষী প্রমাণিত হল। সবাই ওকে নানা কথা বোঝাল, উপদেশ দিল। তারপর আবার সংসার শুরু করলাম।

এর পরের কয়েক মাস ভালোই চলছিল, কিন্তু হুট করে আবার কী একটা নিয়ে আমাদের ঝগড়া বেধে গেল। ব্যস, কাপড়চোপড় গুছিয়ে আবার আমি বাপের বাড়ি গিয়ে উঠলাম। এর মধ্যে শুনলাম ও নাকি খুব অসুস্থ ! আমি বাসায় ফিরতে চাইলে আমার পরিবার বললো, এভাবে একটা ঝগড়ার পর একা একা ফিরলে সেটা ভালো দেখায় না। আর আমার বোনদের কথা ছিল, ওসব অসুস্থ-টসুস্থ কিছু না, সব বাহানা!

আমরা চাচ্ছিলাম ঐ পক্ষ থেকে কিছু আত্মীয়-স্বজন এসে ওর ভুল স্বীকার করে আমাকে হাতেপায়ে ধরে নিয়ে যাক। কিন্তু এবার কেউই আসলো না।

এরও কিছুদিন পর ও আমাকে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়ে দিল। ডিভোর্স লেটার দেখে আমাদের পরিবারের সবাই খুব খেপে গেল। কতবড় সাহস, মেয়েকে এত কষ্টে রেখেছে, তার উপর ডিভোর্স লেটার পাঠায়। সবার কথায় আমার কাছেও মনে হলো, ঠিকই তো, কত বড় সাহস! আমাকে ডিভোর্স দিতে চায়? ওর সব ভুলগুলো চোখের উপর ভাসতে লাগলো।মা বাবা মনে করিয়ে দিলো, ও হলো সেই ছেলে যে কিনা আমার গায়েও হাত তুলেছে।

প্রতিশোধের আগুনে জ্বলতে জ্বলতে আমিও ঠিক করলাম, এবার ডিভোর্সই দেব। কে চায় এমন ফালতু লোকের সংসার করতে? কোর্টে গিয়েও ওকে হেনস্থা করার চেষ্টা করলাম। আমার মাসিক খরচ বাড়িয়ে একটা আকাশছোঁয়া অংক দাবি করলাম! আমি চাচ্ছিলাম ওর যেন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়। যেন নিজে থেকে আমার কাছে এসে আবার সংসার করতে চায়। আসলে ডিভোর্স হোক আমি কখনোই চাই নি৷ কিন্তু জিদ আমাকে খেয়ে নিচ্ছিল। আগ বাড়িয়ে ওকে ডিভোর্স তুলে নিতে বলা আমার পক্ষে অসম্ভব! ওর কাছে ছোট হওয়া আমি মানতেই পারি নি।

কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার, ও আমার আকাশছোঁয়া সমস্ত দাবি মেনে নিলো। আমাদের ছেলেকে আমি পেয়ে গেলাম। ভরণপোষণ, মাসিক খরচ, ওর সম্পত্তি সব! বিনিময়ে ও পেলো শুধু ডিভোর্স।

আমাদের ডিভোর্স হয়েছে আজ সাড়ে তিন বছর।

ও আবারও বিয়ে করেছে। সুখেই আছে বোঝা যায়। আসলে ওর মতো নির্ঝঞ্ঝাট স্বামীকে নিয়ে মেয়েরা হয়তো সুখেই থাকবে।

এখন আমার নিজের কথা ভেবে আফসোস হয়। মানুষের মুখের কথা কখনো কখনো ছুরির চেয়েও ধারালো হতে পারে। ও আমাকে একবার থাপ্পড় মেরেছিল ঠিকই, কিন্তু আমি কথার তীরে ওকে ছিন্নবিছিন্ন করে ফেলতাম। শারীরিক নির্যাতন করি নি সত্যি, কিন্তু মানসিকভাবে কষ্ট দিতাম। এসব কথা আমার মা বাবাকে কখনোই বলা হয় নি। নিজের দোষের কথা মানুষ কতটাই বা বলে!

মাঝে মাঝে ভাবি, ইশ, আমার পরিবার যদি একটু নিজে থেকে বুঝে আমাকে সংসার করার উপদেশ দিতো। যখন আমি ওর কাছে ফিরে যেতে চাইতাম, তখন ওর খারাপটা না বলে যদি একটু ভালো দিকগুলোর কথা মনে করাতো! আমি যদি নিজের জিদ নিয়ে পড়ে না থেকে, একটু ওর কাছে নত হতাম! তাহলে হয়তো আজ আমাকে এই দিন দেখা লাগতো না।

আজ আমার ভাইবোন বন্ধুবান্ধব সবার নিজেদের সংসার আছ কিন্তু ছোট্ট ভুলে সব শেষ হয়ে গেছে তাই দোয়া করি আর কারো জবনে এমন না হোক

কপি পোস্ট
ছবি:গুগুল

হজরত আবু সাইদ (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে বান্দা আল্লাহর পথে এক দিন মাত্র রোজা রাখবে, সেই বান্দাকে আল...
13/03/2025

হজরত আবু সাইদ (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে বান্দা আল্লাহর পথে এক দিন মাত্র রোজা রাখবে, সেই বান্দাকে আল্লাহ বিনিময়ে জাহান্নাম থেকে ৭০ বছরের পথ পরিমাণ দূরত্বে রাখবেন।’ (বুখারি, হাদিস: ২৮৪০)

➡️বেশিরভাগ স্ট্রোক বাথরুমে হয়,কেন  জানেন?স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কারন,বাথরুমে ঢুকে গোসল করার সময় আমরা প্র...
13/03/2025

➡️বেশিরভাগ স্ট্রোক বাথরুমে হয়,কেন জানেন?

স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কারন,বাথরুমে ঢুকে গোসল করার সময় আমরা প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজাই যা একদম উচিৎ নয়। এটি একটি ভুল পদ্ধতি।

সঠিক নিয়ম মেনে গোসল না করলে হতে পারে মৃত্যুও। গোসল করার সময় প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজানো একদম উচিৎ নয়। কারণ, মানুষের শরীরে রক্ত সঞ্চালন একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা বাইরের তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগে। চিকিৎসকদের মতে, মাথায় প্রথমেই পানি দিলে সঙ্গে সঙ্গে রক্ত সঞ্চালনের গতি বহু গুণ বেড়ে যায়।তাই স্ট্রোকের ঝুকি বাড়ে..!

তা ছাড়া মাত্রাতিরিক্ত রক্তচাপের ফলে মস্তিষ্কের ধমনী ছিঁড়েও যেতে পারে।

তাই গোসল করার সময় প্রথমে পায়ের পাতা ভেজাতে হবে। এরপর আস্তে আস্তে উপর দিকে কাঁধ পর্যন্ত ভেজাতে হবে। তারপর মুখে পানি দিতে হবে। সবার শেষে মাথায় পানি দেওয়া উচিত।


ফেসবুকে অনেক ফ্রেন্ড ইনবক্সে বলে ঠান্ডা লাগছে মোনাস ১০ খেয়েছে আর কি খাবে? জিজ্ঞেস করি মোনাস কেন ? উত্তর আসে ঠান্ডাতে এক...
17/02/2025

ফেসবুকে অনেক ফ্রেন্ড ইনবক্সে বলে ঠান্ডা লাগছে মোনাস ১০ খেয়েছে আর কি খাবে? জিজ্ঞেস করি মোনাস কেন ? উত্তর আসে ঠান্ডাতে একবার ডাক্তার খেতে দিয়েছেন তারপর থেকে ঠান্ডা লাগলে এটা খায়.. এটা ছাড়া নাকি তার ভালো হয় না। 😑😑

Stop irrational use of monteleukast....
মিসেস এক্স বয়স 55 বছর, হাইপারটেনশন ও ডায়াবেটিস এর রোগী। নিয়মিত প্রেসার ও ডায়াবেটিস এর ঔষধ খান। প্রেসার ও ডায়াবেটিস দুটোই কন্ট্রোল এ আছে। রোগীর নিজের কোন সমস্যা নেই, কিন্তু উনার বাসার লোকজন উনাকে নিয়ে আসছেন। উনার মেয়ে জানান- গত 5 মাস থেকে উনার মধ্যে একটা পরিবর্তন লক্ষ্য করছেন, উনি কারো সাথে কথা বলেন না, শুধু কেউ কিছু বললে উত্তর দেন, সব সময় চুপচাপ থাকেন, বাসায় কোন আত্নীয় এমনকি উনার বোন বাসায় আসলেও বসতে বলেন না, খেতে বলেন না ইত্যাদি।
উনারা ইতিমধ্যে কয়েক জায়গায় কনসালটেশন নিয়েছেন। কিন্তু কোন চেঞ্জ নেই।

আমি উনাকে জিজ্ঞাসা করলাম কি অসুবিধা, উনার উত্তর কোন সমস্যা নেই। ক্লিনিক্যাল এক্সাম এ সব কিছু নরমাল। তবে উনার ফেস দেখে মনে হয় টিপিক্যাল ডিপ্রেসড ফেস। আমি রুটিন টেস্ট, FBS, 2ABF, থাইরয়েড টেস্ট করতে দিলাম।

সব রিপোর্ট নরমাল। এবার আমি রোগীর সাথে একা কথা বলতে চাইলাম। রোগীর এক ছেলে ও এক মেয়ে ভার্সিটিতে পড়ে। রোগীর সাথে একান্ত কথা বলায় কোন ধরনের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক কনফ্লিক্ট নেই।

আমি রোগীর মেয়েকে ডেকে উনার সার্বিক অবস্থা জানালাম- রোগী ডিপ্রেশনে ভুগছেন, কিন্তু ডিপ্রেশনের কোন কারন পাওয়া যাচ্ছে না। আমি বললাম হয়ত উনার মেয়ে বড় হচ্ছে তার বিয়ে নিয়ে উনি চিন্তিত থাকেন, টেনশন করেন ইত্যাদি।

এবার রোগীর মেয়ে জানাল যে রোগী বিগত 5 বছর ধরে Monteleukast খান, একজন ডাক্তার এটি বন্ধ করে দেন। এরপর একদিন উনি এসি ছেড়ে রেস্ট নিচ্ছিলেন, সেই সময় উনার দম বন্ধ হয়ে আসে। উনি মনে করেন কে monteleukast বন্ধ করার কারনে এমন হয়, উনি আবারও এটি খাওয়া শুরু করেন। এরপর থেকেই তার সমস্যাগুলো শুরু হয়।

Monteleukast এর জন্য FDA black box warning দিয়েছে যে এটি ব্যবহারের পর রোগীর suicidal thought, agitation, anxiety, depression, behavioral change হতে পারে। এইজন্য যাদেরকে monteleukast দেয়া হবে তাদেরকে এগুলো মনিটর করতে হবে। কোন ধরনের চেঞ্জ পেলে বন্ধ করে দিতে হবে।

Take home message:
1. Use monteleukast only if it is absolutely indicated. Indications are asthma (as preventer), allergic rhinitis, allergic dermatitis.
2. Monitor the patient for any change of behavior and stop immediately if any.

ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মন্ডল
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল

Copy post

 #টাকা নিয়ে ৫০ টা উক্তি দেওয়া হয়েছে 💵💴🪙💸1. যখন টাকা থাকে তখন সবাই পাশে থাকে!!! আর টাকা না থাকলে, নিজের পরিচিত মানুষ গ...
05/01/2025

#টাকা নিয়ে ৫০ টা উক্তি দেওয়া হয়েছে 💵💴🪙💸

1. যখন টাকা থাকে তখন সবাই পাশে থাকে!!! আর টাকা না থাকলে, নিজের পরিচিত মানুষ গুলোও অপরিচিত হয়ে যায়।
2. প্রতিটি সুখ টাকা দিয়ে অর্জন করা যায় না!!!!! এর জন্য প্রিয়জনের সঙ্গ থাকাও প্রয়োজন।
3. টাকা থাকলে পৃথিবী কেনা যায়,,, আর টাকা না থাকলে পৃথিবী চেনা যায়।
4. সুখী হতে যদি টাকা লাগে….!!!!! তবে আপনার সুখের সন্ধান কখনই শেষ হবে না।
5. এটা স্বার্থপর দুনিয়া! এখানে বুকভর্তি ভালোবাসার থেকে পকেট ভর্তি টাকার মূল্য অনেক বেশি।
6. যখন কাছে টাকা থাকবে, তখন ভালোবাসার মানুষের অভাব হবে না।
7. অতিরিক্ত টাকা.. একজন ব্যক্তিকে স্বার্থপর এবং অহংকারী করে তোলে।
8. প্রয়োজনের অতিরিক্ত অর্থ, কোনো মানুষের মঙ্গল আনতে পারে না।
9. আপনার যদি টাকা না থাকে, সম্পদ না থাকে, এবং কোন আশা না থাকে! তাহলে বিশ্বাস করুন আপনি এই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী মানুষ।
10. বেকার ছেলেটাও বোঝে, টাকা ছাড়া ভালোবাসার কোন মূল্য নেই এই সমাজে।
11. যখন আমাদের টাকা থাকে….! তখন আমরা ভুল করা শুরু করি।
12. মানুষ তখনই ভুলে যায় কে আপন কে পর! যখন সে টাকার ঘোরে থাকে।
13. লোকে বলে টাকা এলে কিছু করে দেখাবো! আর টাকা বলে কিছু করলে আমি আসবো।
14. যে পৃথিবীতে টাকার বিনিময়ে আপন মানুষ কেনা যায়, সেই পৃথিবীতে টাকার চেয়ে আপন আর কেউই হতে পারে না…!!
15. একটি বাস্তব সত্য হলো, অর্থ যেখানে নেই ভালোবাসা সেখানে দুর্লভ।
16. টাকায় টাকা আনতে পারে, কিন্তু সম্মান আনতে পারেনা…!!
17. যার টাকা আছে তার কাছে আইন খোলা আকাশের মতো! আর যার টাকা নেই, তার কাছে আইন মাকড়সার জালের মতো।
18. টাকা মানুষকে সুখী করে না!!! এটি কেবল তাকে ব্যস্ত করে তোলে।
19. নিজের উপার্জিত টাকা হয়তো তোমাকে ধনী বানাবে না…! কিন্তু তোমাকে স্বাধীন হয়ে উঠতে সাহায্য করবে নিশ্চই।
20. যারা খেটে খায় তারা টাকার মূল্য বোঝে!! আর যারা পরের টাকা মেরে খায়, তারা টাকার মূল্য বোঝে না, শুধু টাকার গরম দেখায়।
21. টাকা মানুষকে পরিবর্তন করে না!!!!! এটি শুধুমাত্র তাদের মুখোশ খুলে দেয়।
22. বাস্তব এটাই যে, নিজের পকেটের টাকা না থাকলে, পৃথিবীর কেউ কারো আপন হয় না।
23. টাকা ছাড়া জীবন জল ছাড়া মাছের মতো!
24. যখন একজন ব্যক্তির কাছে টাকা থাকে, তখন সে ভুলে যায় সে কে! কিন্তু যখন তার টাকা থাকে না, তখন পৃথিবী ভুলে যায় সে কে।
25. যে লোকের খুব কম আছে, সে কখনো গরীব নয়! যে লোক বেশি কামনা করে, সেই আসলে গরীব।
26. জীবনে অনেক টাকা থাকাটা খুব জরুরী নয়! কিন্তু জীবনে শান্তিতে থাকাটা অত্যন্ত জরুরী।
27. আগে টাকা কামাও, তারপর ভালোবাসো!! কারণ গরীবের ভালোবাসা নীলাম হয় চৌরাস্তার মোড়ে।
28. একজন ধনী ব্যক্তি…..! অর্থ-বিশিষ্ট গরীব ছাড়া আর কিছুই নয়!
29. আপনি যত বেশি অর্থ উপার্জন করবেন, তত বেশি সমস্যার সম্মুখীন হবেন।
30. অর্থ মানুষের অবস্থান পরিবর্তন করলেও,, স্বভাব বদলাতে পারে না।
31. টাকা যদি অন্যের উপকারে কাজে লাগে, তবে তার কিছু মূল্য আছে! অন্যথায় তা মন্দের স্তূপ।
32. সবসময় টাকা সবকিছু করতে পারেনা! মাঝে মাঝে মনুষ্যত্বের কাছে টাকাও পরাজিত হয়।
33. এই পৃথিবীতে আপনার আপন মানুষ, কাছের মানুষ, পাশের মানুষ, কোনো কিছুরই অভাব হবে না…!! যদি আপনার টাকা থাকে।
34. টাকা ধার দেওয়ার সময় নিজেকে মহান মনে হয়! তার পাওনা টাকা চাওয়ার সময় নিজেকে ভিক্ষুক মনে হয়।
35. এই পৃথিবীতে সবাই টাকা ও প্রশংসা নিতে চায়..! কিন্তু কেউ দিতে চায় না।
36. যে ব্যক্তি টাকার অহংকার করে…! তার সর্বনাশ হতে বেশি সময় লাগে না।
37. যদি একজন ব্যক্তির কাছে শুধুমাত্র টাকা থাকে,, তাহলে পৃথিবীতে সেই ব্যক্তির চেয়ে গরীব আর কেউ নেই।
38. টাকায় ভরা হাতটির চেয়ে….! বিশ্বাসে ভরা হাতটি অনেক বেশি দামী।
39. কিছু মানুষের অনেক টাকা থাকলেও, মানুষকে সাহায্য করার মন থাকে না…!! আর কিছু মানুষের টাকা কম থাকলেও নিজের সাধ্যমত চেষ্টা করে অন্যকে সাহায্য করার..!!
40. টাকাই সব কিছু নয়; কিন্তু সব কিছুর জন্যই টাকা দরকার।
41. টাকা লবণের মতো প্রয়োজনীয়! কিন্তু যদি এটি অতিরিক্ত হয়ে যায়, তবে তা জীবনের স্বাদ নষ্ট করে দেয়।
42. টাকা রোজগার করা বড় কথা! কিন্তু পরিবারের সাথে বসে একসঙ্গে খাওয়া, তার থেকেও বড় কথা।
43. আজকের যুগে যার টাকা আছে, সবাই তার বন্ধু!
44. টাকার প্রশ্ন হলে, সবাই একই ধর্মের!
45. অনেকে বলে আমি নাকি টাকা কে ভালোবাসি? কিন্ত আমি টাকা কে ভালোবাসি না,, আমি অভাব কে ভয় পাই।
46. টাকা দিয়ে খুশি কেনা যায়!! কিন্তু শান্তি কেনা যায় না।
47. পার্থিব জীবনে টাকা ছাড়া সুখী হওয়া যায়না।
48. টাকা ছাড়া প্রত্যেকটা পুরুষ অসহায়!
49. জীবনে টাকা ইনকাম করতে না পারলে, কাউকে পাশে পাবে না।
50. স্বার্থ আর অর্থ…!! ভালো মানুষকেও অমানুষ করে তোলে।

 #বাচ্চাদেরকে_কীভাবে_বইপোকা_করা_যায়? আমরা সবাই জানি যে, বই পড়ার অভ্যাস একটি শিশুর সঠিক বেড়ে ওঠার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর...
04/01/2025

#বাচ্চাদেরকে_কীভাবে_বইপোকা_করা_যায়?

আমরা সবাই জানি যে, বই পড়ার অভ্যাস একটি শিশুর সঠিক বেড়ে ওঠার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে বর্তমানে ডিজিটাল মিডিয়া এবং গেমসের মাঝে বাচ্চাদের মনোযোগ ধরে রাখা অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে। কিন্তু আমি মনে করি, বইপোকা হতে গেলে কিছু সহজ ও সৃজনশীল উপায় রয়েছে, যেগুলো আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে শিখেছি এবং প্রয়োগ করেছি।

১. প্রথমে বইকে আকর্ষণীয় করে তোলাঃ
বাচ্চাদের বইয়ের প্রতি আগ্রহ তৈরি করতে হলে, প্রথমে বইকে আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে। বইয়ের আকার, রঙিন ছবি, সহজ ভাষা এবং গল্পের টানটান আকর্ষণ তাদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারে। ছোটদের জন্য ছবি বই খুবই উপযোগী, কারণ সেগুলো তাদের কল্পনাশক্তি জাগিয়ে তোলে। কখনও কখনও, আমি বইয়ের চেয়ে আরও মজার কিছু সাজাই—যেমন বিভিন্ন রঙের কভার, সুন্দর স্টিকার, এবং এমন গল্প যা তাদের বর্তমান অভিজ্ঞতার সঙ্গে সম্পর্কিত।

২. বই পড়ার সময়কে বিশেষ করে তুলুনঃ
একটি নির্দিষ্ট সময় ধরে বই পড়ার অভ্যাস তৈরি করুন। বিকেলে চা খাওয়ার পর, অথবা রাতে ঘুমানোর আগে, গল্পের সময় তৈরি করুন। আমি লক্ষ্য করেছি, যখন একটি নির্দিষ্ট সময় বই পড়ার জন্য নির্ধারণ করা হয়, তখন শিশুরা সেই সময়টার অপেক্ষা করে থাকে। এতে বই পড়া হয়ে ওঠে একটি রুটিন, যা পরবর্তীতে তাদের ভালো অভ্যাস হয়ে দাঁড়ায়।

৩. গল্পের চরিত্রদের সাথে পরিচয় করানোঃ
একটি ভালো গল্প শুধু কল্পনা নয়, একটি জীবনও হতে পারে। বাচ্চাদের জন্য আমি চেষ্টা করি তাদের গল্পের চরিত্রদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে, যেন তারা সেই চরিত্রের অনুভূতি বুঝতে পারে। যখন তারা চরিত্রগুলোর সাথে সম্পর্ক তৈরি করে, তখন তাদের গল্পের প্রতি আগ্রহ আরও বেড়ে যায়। আমি গল্পের মাঝে ছোট ছোট প্রশ্ন করে তাদের অংশগ্রহণও উৎসাহিত করি।

৪. পড়ার পরে আলোচনাঃ
পড়াশোনার পর আমি বাচ্চাদের সঙ্গে গল্পটি নিয়ে আলোচনা করি। এটা তাদের মনোযোগ আরও বাড়ায়, এবং তারা বইয়ের প্রতি আরও আকৃষ্ট হয়। বইটির শেষ পর্যন্ত কী হয়েছে, চরিত্রগুলো কেমন ছিল—এসব নিয়ে প্রশ্ন করে তাদের চিন্তা-ভাবনার জায়গাটিকে আরও প্রশস্ত করি। এতে বই পড়া তাদের কাছে একটি অভিজ্ঞতার মতো মনে হয়, যা শুধুমাত্র মস্তিষ্কের গণ্ডি পেরিয়ে হৃদয়েও প্রবাহিত হয়।

৫. বইয়ের সাথে যুক্ত একটি কার্যকলাপঃ
গল্পের সাথে সম্পর্কিত কিছু কার্যকলাপ যুক্ত করা খুবই কার্যকরী। যেমন, একটি চরিত্রের পোশাক বানানো, কোনো দৃশ্য আঁকানো ইত্যাদি।

উল্লেখিত পদ্ধতিসমূহ আপনি

Address

Cumilla

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জানার আছে অনেক কিছু posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to জানার আছে অনেক কিছু:

Share