The Cumilla Times

The Cumilla Times Video

মেঘনা ও কাজলী নদী থেকে এক নারী ও এক পুরুষের লাশ উদ্ধারনিজস্ব প্রতিবেদকঃমেঘনা ও কাজলী নদী থেকে এক নারী ও এক পুরুষের লাশ উ...
06/12/2025

মেঘনা ও কাজলী নদী থেকে এক নারী ও এক পুরুষের লাশ উদ্ধার

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

মেঘনা ও কাজলী নদী থেকে এক নারী ও এক পুরুষের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় পৃথক স্থানে অজ্ঞাত নারী পুরুষের লাশ উদ্ধার

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার মেঘনা ও কাজলী নদী থেকে এক নারী ও এক পুরুষের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (৬ডিসেম্বর)বেলা ১২ঘটিকায় উপজেলা হোসেন্দী ইউনিয়ন এর ডুবারচর সংলগ্ন মেঘনা নদীতে ও বাউশিয়া ইউনিয়ন এর মধ্যবাউশিয়া দাস পাড়া সংলগ্ন কাজলী নদী থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ।

তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি,পুলিশ জানিয়েছেন তাঁরা অজ্ঞাত এই লাশ দুটোর পরিচয় শনাক্তে চেষ্টা করছে।

04/12/2025

তিতাসে ট্রলি উল্টে নদীতে পড়ে একই পরিবারের তিন নারী নিহত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় ট্রলি উল্টে নদীতে পড়ে একই পরিবারের তিন নারী নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার(৪ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে কড়িকান্দি রাজাপুর সড়কের তিতাস নদীর ঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে তিতাস থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, দুপুরের দিকে তিন নারী ঘাটে নেমে গোসল করছিলেন। এ সময় বালুভর্তি একটি ট্রলি কড়িকান্দি রাজাপুর সড়ক দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ ট্রলিটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নদীতে পড়ে যায় এবং গোসলরত তিন নারীর ওপর সরাসরি চাপা পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই তিনজনের মৃত্যু হয়।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ট্রলিটি উদ্ধার করে এবং মরদেহগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে। ট্রলির চালক গুরুতর আহত হওয়ায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

নিহতরা হলেন তিতাস উপজেলার কড়িকান্দি রাজাপুর এলাকার শুক্কুর আলীর স্ত্রী রিনা আক্তার (৩৫), ইমন মিয়ার স্ত্রী রুজিনা আক্তার (৩০) এবং ফারুক মিয়ার স্ত্রী সামছুন নাহার (৪০)। এদের মধ্যে রুজিনা ও সামছুন নাহার আপন জা, আর রিনা আক্তার তাদের ভাগিনার স্ত্রী।

তিতাসে ট্রলি উল্টে নদীতে পড়ে একই পরিবারের তিন নারী নিহতনিজস্ব প্রতিবেদকঃকুমিল্লার তিতাস উপজেলায় ট্রলি উল্টে নদীতে পড়ে এক...
04/12/2025

তিতাসে ট্রলি উল্টে নদীতে পড়ে একই পরিবারের তিন নারী নিহত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় ট্রলি উল্টে নদীতে পড়ে একই পরিবারের তিন নারী নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে কড়িকান্দি রাজাপুর সড়কের তিতাস নদীর ঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে তিতাস থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, দুপুরের দিকে তিন নারী ঘাটে নেমে গোসল করছিলেন। এ সময় বালুভর্তি একটি ট্রলি কড়িকান্দি রাজাপুর সড়ক দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ ট্রলিটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নদীতে পড়ে যায় এবং গোসলরত তিন নারীর ওপর সরাসরি চাপা পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই তিনজনের মৃত্যু হয়।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ট্রলিটি উদ্ধার করে এবং মরদেহগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে। ট্রলির চালক গুরুতর আহত হওয়ায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

নিহতরা হলেন তিতাস উপজেলার কড়িকান্দি রাজাপুর এলাকার শুক্কুর আলীর স্ত্রী রিনা আক্তার (৩৫), ইমন মিয়ার স্ত্রী রুজিনা আক্তার (৩০) এবং ফারুক মিয়ার স্ত্রী সামছুন নাহার (৪০)। এদের মধ্যে রুজিনা ও সামছুন নাহার আপন জা, আর রিনা আক্তার তাদের ভাগিনার স্ত্রী।

28/11/2025

রিক্সা চালকের স্ত্রী কাছে পাওয়ার আহাজারি। চোখেমুখে আগুন।

21/11/2025

কুমিল্লা জেলা মুরাদনগর উপজেলা বাঙ্গরা বাজার ইজারাদার কথা।

মুরাদনগরে ৫ মাসে কোরআনের হাফেজ ৮ বছরের শিশু সাইদুল ইসলাম মুরাদনগর(,কুমিল্লা)প্রতিনিধিঃবাইড়া বড় বাড়ী দারুল কুরআান নুরানিয়...
25/06/2025

মুরাদনগরে ৫ মাসে কোরআনের হাফেজ ৮ বছরের শিশু সাইদুল ইসলাম

মুরাদনগর(,কুমিল্লা)প্রতিনিধিঃ

বাইড়া বড় বাড়ী দারুল কুরআান নুরানিয়া হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিম খানায় ৫ মাস ১৮ দিনে পুরো কুরআন শরীফ হিফজ করার অনন্য গৌরব অর্জন করেছে হাফেজ সাইদুল ইসলাম নামে এক শিশু।

শিশু সাইদুল ইসলাম (৮) কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার বাঙ্গরা বাজার থানার বাইড়া গ্রামের সবজি ব্যাবসায়ী আক্কাস আলী ছেলে।
গত মঙ্গলবার (২৪ জুন) শিশু হাফেজ সাইদুল ইসলাম কে সংবর্ধনা ও দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করেছিলেন।
হাফেজ অহিদুর রহমান সভাপতিত্বে প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ২২ নং টনকি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান তৈয়বুর রহমান ( তুহিন), প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হযরত আমজাদ হোসাইন, দাঃবাঃ হাফেজ বায়জিদ, সাজ্জাদ হোসেন ও শিক্ষক ডালিম ২৬/৫ সমাপনী পড়া শোনেন ঐতিহ্যবাহী ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হিফাজা বিভাগের প্রধান হাফেজ সহিদুল ইসলাম।
মাদ্রাসা ও এতিম খানার প্রধান শিক্ষক সহিদুল ইসলাম বলেন, আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে ও হিফজ বিভাগের শিক্ষকদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও সাইদুলের আন্তরিক প্রচেষ্টায় খুব কম সময়ে হিফজ সমাপ্ত করতে পেরেছে, সে। গত ৫ ই জানুয়ারী২০২২ সালে এ মাদ্রাসাটি নতুন উদ্ভোদন করেন। মাদ্রাসায় ছাত্র সংখ্যা ৫১ জন।
মুরাদনগরে সাইদুল ইসলাম (৮) শিশু কোরআনে হাফেজ হওয়ার গোরব অর্জন করেছে। তার কৃতিত্বে অভিভাবকসহ শিক্ষক-সহপাঠীরা ও আনন্দিত এলাকা বাসী উজ্জল ভবিষ্যৎ কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন সাইদুল ইসলামের পরিবার।
সাইদুলের বাবা আক্কাস আলী বলেন, ছোটবেলা থেকেই কোরআন হিফজের বিষয়ে সাইদুলের প্রবল ইচ্ছা ও আকর্ষণ ছিল। মাদ্রাসায় ভর্তির জন্য সে নিজেই প্রচেষ্ট করে। গত ৬ ই ডিসেম্বর ২০২৪ ইং তাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করা হয়। ২০২৫ সালের শুরুতে তাকে পবিত্র কোরআনের সবক দেওয়া হয়। এর পাঁচ মাসের মধ্যেই সে কোরআনে হাফেজ হয়ে ওঠে। দ্রুত সময়ে তার সফলতায় পরিবার ও শিক্ষকরা সবাই খুব খুশি।
হাফেজ সাইদুল বলেন, আমি চেষ্টা করেছি, আল্লাহ সহায়তা ছিলেন বলেই মহাগ্রন্থ কোরআন আয়ত্ত করতে পেরেছি। ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার জন্য আলেম হওয়ার জন্য সবার দোয়া চায় সে।

হযরত সৈয়দ হুসাইন শাহবাজি। জগতে এমন কিছু মানুষ আছেন, যারা সকল জায়গা, সব দেশ ভ্রমণ করেনি, অথচ সারা পৃথিবী দেখে ফেলেছেন। তি...
25/06/2025

হযরত সৈয়দ হুসাইন শাহবাজি। জগতে এমন কিছু মানুষ আছেন, যারা সকল জায়গা, সব দেশ ভ্রমণ করেনি, অথচ সারা পৃথিবী দেখে ফেলেছেন। তিনি এমন।

হজরত সৈয়দ হুসাইন শাহবাজি। আমি মনে করি, তাঁর জন্ম, কেবল জৈবিক ঘটনা নয়, বরং তা ছিল খোদার ভান্ডার থেকে নেমে আসা রহমত। ভাগলপুর থেকে ছায়া হয়ে ধীরে ধীরে নেমে এসেছেন ঢাকার আকাশে।

তাঁর পরিবার, তাঁর পূর্বপুরুষেরা, তাঁরা কেবল নামধারী বংশধর নন, প্রত্যেকেই ছিলেন তাওয়াক্কুলের ধারক। হাজার বছরের বেশি সময় ধরে তাঁদের রক্তে বহমান সেই রূহানিয়াত হজরতের মধ্যে পূর্ণতা পেয়েছে।

পরিবারের রয়েছে সুদীর্ঘ হাজার বছরের ইতিহাস। কেবল লিখিত ইতিহাস-ই রয়েছে দীর্ঘ চারশত বছরের।

হজরতের নামকরণ নিয়ে রয়েছে এক রহস্যময় আধ্যাত্মিক কাহিনী। অনুমতি ছাড়া সেটি বলা যাবে না, কারণ এটি কেবল একটি ইতিহাস নয়, বরং, রুহের সংযোগের ফসল।

তবে যা বলা যায়, তা হলো, হজরতের নাম যাঁর নামে রাখা হয়েছে, তিনি ছিলেন ষষ্ঠ পুরুষ পূর্বের এক মহান অলী। তাঁর উপাধি ছিলো, ‘রাইস-এ-ভাগলপুর।’ অর্থাৎ ভাগলপুরের প্রতাপশালী নেতা, সমাজপতি এবং আধ্যাত্মিক সম্রাট।

তিনি কেবল জাগতিক অর্থে ধনী নন, বরং, আধ্যাত্মিক ও আত্মিক জগতেও ধনী। তাঁর দরবারে আসত শাসক, সাধারণ মানুষ, আলেম ও তালেবান। তাঁর কাছ থেকে সবাই কিছু না কিছু নিয়েই ফিরত, কারও হৃদয় হালকা হতো, কারও চোখে পানি আসত, কারও চিন্তার জট খুলে যেত।

যার নামে নাম রাখা হয়েছে তিনি ‘রাইস-এ-ভাগলপুর’, আর যিনি সেই নাম ধারণ করেছেন, তিনি? তিনি হয়ে উঠেছেন ‘রাইস-এ-ঢাকা’। এক অলিখিত উপাধি। যার পেছনে কোনো জাগতিক পৃষ্ঠপোষকতা নেই। আছে কেবল মানুষের প্রেম, ভক্তির অশ্রু, এবং আধ্যাত্মিক আকর্ষণ।

পোশাকে রাজকীয়তা নেই, কিন্তু চলনে প্রজ্ঞার স্থিরতা। নিজের পরিচয়ের ক্ষেত্রে বলেন, ‘ফকির’, একজন পথিক। অথচ তাঁকেই ধরে আমরা পথ চিনেছি। আমরা দেখেছি, একজন মানুষ কিভাবে নিরব থেকে সবকিছু পরিবর্তন করে দিতে পারেন। সবার জন্য আছে দোয়া ও আন্তরিক আশ্রয়।

আমার মতো একজন ক্ষুদ্র মানুষ, যাঁর না আছে বিশাল ইবাদতের ন্যূনতম অর্জন, না আছে কোনো সাধনার ইতিহাস, না উল্লেখযোগ্য জ্ঞান, তাঁর কাছাকাছি আসার সৌভাগ্য কীভাবে হলো, সেটা আজও এক বিস্ময়। আমি জানি, এটি আমার কোন কর্মফল নয়। বরং তাঁর দয়াই আমাকে টেনে এনেছে। তিনি সেই মহাসমুদ্র, যেখানে আমার মতো তুচ্ছ কুয়াও ঠাঁই পায়।

এমন একজন মানুষ, যাঁর পাশে বসলে মনে হয়, সময় থেমে গেছে। সমস্ত ব্যস্ততা, জটিলতা, অভিমান, অপরাধবোধ ধুয়ে যায় এক অদ্ভুত প্রশান্তিতে। যেন কেয়ামতের দিনেও তাঁর পাশে থাকলে ভয় লাগবে না। তিনি যেন সে-ই ছায়া, যেখানে দাঁড়িয়ে মানুষ নিজেকে আবার চিনে নিতে পারে।

সেদিন টাঙ্গুয়ার হাওরে, ধূসর আকাশের নিচে, তীরজলছোঁয়া এক হাওরের পাড়ে বাঁশ কাঠের তৈরি একটা চারপায়ার উপর তিনি বসেছিলেন। কোনো কথা বলছিলেন না। কেবল বসেছিলেন। তবু তাঁর নিরবতায় মনে হচ্ছিল, সময় থেমে গেছে। বাতাস থেমে গেছে। শব্দ থেমে গেছে। কেবল তাঁর প্রশান্ত মুখাবয়ব এবং শান্ত চোখ। যা দেখেও প্রশান্ত লাগে।

তাঁর চোখে চোখ পড়লে আমার মনে হয়, তিনি আমার অতীত জানেন। আমার ভয়, আমার গোপন কান্না, আমার মায়া, সব কিছু। অথচ তিনি কিছুই বলেন না। কেবল মুচকি হাসেন। সেই হাসিতে থাকে পৃথিবীর সব মাফ করে দেওয়ার ভাষা। যেন কোনো এক কুয়াশা-ঢাকা সকালের আলোর মতো, তিনি সকল দুঃখের উপর শান্তির চাদর বিছিয়ে দেন।

তিনি আমাদের শেখান না, বরং আমাদের মাঝে শিখিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা জাগিয়ে দেন। এমনভাবে বলেন, যেন মনে হয়, এ তো আমি জানতামই, শুধু ভুলে গিয়েছিলাম! তাঁর উপস্থিতি শুধু ‘আলাপ’ নয়, তা এক ধরনের ‘ইলহাম’। যেন তাঁর কথা থেকে আত্মার ভিতর কোথাও নতুন এক দরজা খুলে যায়।

আমরা যারা তাঁকে কাছ থেকে দেখেছি, আমরা জানি, তিনি কেমনভাবে হাঁটেন, কথা বলেন, কীভাবে নীরব থাকেন, এগুলো কোনো সাধারণ বিষয় নয়। তাঁর প্রতিটি ভঙ্গি, প্রতিটি নিরবতা, এমনকি ঠোঁটের সামান্য কম্পন, সবই যেন খোদাপ্রদত্ত।

আমরা কথা বলি, তিনি অনুভব করেন।
আমরা প্রশ্ন করি, তিনি চোখে উত্তর দেন।
আমরা কান্না লুকাই, তিনি ছায়া হয়ে পাশে থাকেন।

একদিন একজন প্রশ্ন করেছিল, ‘আজকের দিনে এমন কাকে দেখে মানুষ আল্লাহর দিকে ফিরে যেতে পারে?’ আমি একটুও না ভেবে বলেছিলাম, ‘হজরতকে দেখেই।’ কারণ তিনি কাউকে ইসলামে ডাকার চেষ্টা করেন না। তিনি এমনভাবে থাকেন—যাতে নিজেই এক দাওয়াত হয়ে ওঠেন।

পশ্চিমা বিশ্বে আজকের দিনে 'স্পিরিচুয়াল লিডার/কোচ' শব্দের ছড়াছড়ি। অথচ হজরতের মাঝে নেই কোনো আত্মপ্রচারের চিহ্ন। তিনি ফকির, পথিক, তাঁর নিজের ভাষায়। অথচ তিনিই তো পথ!

হজরতের সাথে শিশুদের সম্পর্ক যেন ফেরেশতার মতো। ছোট্ট বাচ্চা এসে তাঁর কোলেই বসে পড়ে। বিড়ালগুলো এসে তাঁর পায়ের কাছে ঘুমায়। পাখিরাও এসে বসে থাকে নির্ভয়ে। এটা কোনো কাকতাল নয়। এটা একটা সূক্ষ্ম প্রমাণ, যে প্রাণীও বোঝে, তাঁর মাঝে আছে এক আধ্যাত্মিক কম্পন, যা, ভয় নয়, ভালোবাসা তৈরি করে।

তাঁর জন্মদিনে আমি কিছু লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু প্রতিবারই মনে হয়েছে, ভাষার কোনো ক্ষমতা নেই তাঁকে ব্যাখ্যা করার। শত কবিতা, শত নিবন্ধ, শত বক্তৃতা দিয়েও তিনি প্রকাশিত হবেন না।

তবুও লিখি। লিখি এই ভেবে, যদি কেউ একদিন এই লেখাগুলো পড়ে, তারা হয়তো জানবে, এমন একজন মানুষ ছিলেন, যাঁর সাহচর্যে রাত্রি শেষ হয়ে ভোর হয়ে যেত, দুঃখ গলে শান্তি হয়ে যেত।

অনেকেই আজকাল মনে করেন, ভালো কিছু সব আগেই হয়ে গেছে। আর ভালো কিছু আসবে না। কিন্তু হজরতের কাছে এসে আমি বুঝেছি, ভালো এখনও আসে। মহান মানুষ এখনও পৃথিবীতে আছেন। তাঁরা আমাদের চারপাশেই থাকেন, কখনো বন্ধু রূপে, কখনো পথপ্রদর্শক রূপে, কখনো কেবল নিরব একজন শ্রোতা হয়ে।

তিনি আমাদের শেখান, ‘না’ না বলে, ‘আচ্ছা, আরেকভাবে ভাবি’ বলা। তাঁর দস্তরখান, যেখানে মানুষ খায় একত্রে, সেটি শুধু খাদ্যদানের জায়গা নয়, সেটি হাজারও মানুষের সংযোগস্থল। মেহমানদারি, আদব, আদর, এসবের মধ্যেই আছে খোদার সন্তুষ্টি।

আমরা তাঁর সামনে গেলে, অহংকার, মুখোশ, ফাঁপা কথাগুলো ঝরে পড়ে। আমরা হয়ে যাই স্রোতের মতো, তিনি হয়ে যান সাগর। তাঁর দিকে তাকালে হৃদয় নত হয়ে আসে, ক্ষুধার্ত মস্তিষ্ক খাবার খোঁজে।

তাঁর সাহচর্য যে পেয়েছে, সে জানে, এই জীবন আর আগের মতো থাকেনা। কিছু একটার পরিবর্তন ঘটে যায় ভিতরে ভিতরে। যেন আকাশ হঠাৎ করে আরেকটু নীল হয়ে ওঠে, বাতাসে একটা সুর খেলা করে, আর আত্মা নিজেকে খুঁজে পায়।

হজরত হলেন সেই এক আলো, যার পাশে দাঁড়ালে নিজের ছায়াও চিনে ফেলা যায়। তিনি কেবল একজন ব্যক্তি নন, তিনি এক আয়না, যাঁর চোখে চোখ রেখে মানুষ নিজের আত্মাকে আবিষ্কার করতে শেখে।

তিনি সেই নীরব বিপ্লব, যাঁর অস্তিত্বই সমাজকে বদলে দেয়। যে সমাজে হিংসা, বিভাজন, আত্মমর্যাদার অভাব, সেখানে তিনি দাঁড়িয়ে বলে, ক্ষমা করো, ভালোবাসো, ধৈর্য ধরো।

হজরতের সাথে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত, প্রতিটি কথা, প্রতিটি নিরবতা, আমার জন্য ধ্যান। আমি যেন এই সান্নিধ্য হারিয়ে না ফেলি। আমি যেন তাঁর দেখানো পথেই চলি।

জীবনে অনেক শিক্ষক আসে, অনেক বন্ধু হয়, অনেক নেতা দেখা যায়। কিন্তু হজরত সেসবের উর্ধ্বে। তিনি একজন ধারা, একজন প্রবাহ, একজন নিরব বিপ্লব—যিনি বদলে দেন, না বলে। গড়ে দেন, না ছুঁয়ে। জাগিয়ে দেন, নিঃশব্দে।

তিনি বলেন, তিনি পথিক।
আমি বলি তিনিই পথ।

তিনি বলেন, তিনি ভ্রমণকারী।
আমি বলি, তিনিই গন্তব্য।

তিনি বলেন, তিনি ছায়া।
আমি বলি, তিনিই আলো।

তিনি বলেন, তিনি স্রোত।
আমি বলি, তিনিই উৎস।

তিনি বলেন, তিনি ফুল।
আমি বলি, তিনিই বসন্ত।

তিনি বলেন, তিনি ঢেউ।
আমি বলি, তিনিই সাগর।

তিনি বলেন, তিনি কণামাত্র।
আমি বলি, তিনিই মহাবিশ্ব।

এই লেখাটি তাঁর সাথে কাটানো কিছু মুহুর্তের টুকরো অভিজ্ঞতার খণ্ডাংশ। কৃতজ্ঞতার সামান্য প্রকাশ। যদিও জানি, আমার কলম তাঁর প্রজ্ঞার সামনে শিশুর আঁচড়মাত্র। তবুও লিখলাম, কারণ ভালোবাসা লিখতে চায়।

ইতি,
আপনার ভাই।
শেখ ফাহিম ফয়সাল
জন্মদিন ও প্রতিটি দিন শুভ হোক ভাইয়া।
শতায়ু হোন।

অপরাধ দমনে শেয়ার করে সেনাবাহিনী কে সহযোগিতা করুন, আপনার এলাকায় নম্বর মোবাইলে সেভ করে রাখুন। সারা বাংলাদেশে  সেনাবাহিনী ক...
29/05/2025

অপরাধ দমনে শেয়ার করে সেনাবাহিনী কে সহযোগিতা করুন, আপনার এলাকায় নম্বর মোবাইলে সেভ করে রাখুন।
সারা বাংলাদেশে সেনাবাহিনী ক্যাম্প এর যোগাযোগের নাম্বার।

📌রাজশাহী বিভাগ
১। রাজশাহী- ০১৭৬৯১১২৩৮৬, ০১৭৬৯১১২৩৮৮। ২। চাঁপাইনবাবগঞ্জ- ০১৭৬৯১১২০৭০, ০১৭৬৯১১২৩৭২। ৩। পাবনা- ০১৭৬৯১২২৪৭৮, ০১৭৬৯১১২৪৮০। ৪। সিরাজগঞ্জ- ০১৭৬৯১২২৪৬২, ০১৭৬৯১২২২৬৪। ৫। নাটোর- ০১৭৬৯১১২৪৪৬, ০১৭৬৯১১২৪৪৮। ৬। নওগাঁ- ০১৭৬৯১২২১১৫, ০১৭৬৯১২২১০৮। ৭। জয়পুরহাট- ০১৭৬৯১১২৬৩৪। ৮। বগুড়া- ০১৭৬৯১১২৫৯৪, ০১৭৬৯১১২১৭০।

📌বরিশাল বিভাগ
১। বরিশাল- ০১৭৬৯০৭২৫৫৬, ০১৭৬৯০৭২৪৫৬ ২। পটুয়াখালী- ০১৭৬৯০৭৩১২০, ০১৭৬৯০৭৩১২২। ৩। ঝালকাঠি- ০১৭৬৯০৭২১০৮, ০১৭৬৯০৭২১২২। ৪। পিরোজপুর- ০১৭৬৯০৭৮২৯৮, ০১৭৬৯০৭৮৩০৮।

📌চট্টগ্রাম বিভাগ
১। নোয়াখালী-০১৬৪৪৪৬৬০৫১, ০১৭২৫০৩৮৬৭৭। ২। চাঁদপুর- ০১৮১৫৪৪০৫৪৩, ০১৫৬৮৭৩৪৯৭৬। ৩। ফেনী- ০১৭৬৯৩৩৫৪৬১, ০১৭৬৯৩৩৫৪৩৪। ৪। লক্ষ্মীপুর- ০১৭২১৮২১০৯৬,০১৭০৮৭৬২১১০। ৫। কুমিল্লা- ০১৩৩৪৬১৬১৫৯, ০১৩৩৪৬১৬১৬০। ৬। ব্রাক্ষণবাড়িয়া- ০১৭৬৯৩২২৪৯১, ০১৭৬৯৩৩২৬০৯ ৭। কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম জেলার লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী এবং সাতকানিয়া উপজেলা-০১৭৬৯১০৭২৩১, ০১৭৬৯১০৭২৩২। ৮। চট্টগ্রাম (লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী এবং সাতকানিয়া উপজেলা ব্যতীত)-০১৭৬৯২৪২০১২, ০১৭৬৯২৪২০১৪।

📌ঢাকা বিভাগ
১। মাদারীপুর-০১৭৬৯০৭২১০২, ০১৭৬৯০৭২১০৩। ২। কিশোরগঞ্জ- ০১৭৬৯১৯২৩৮২, ০১৭৬৯২০২৩৬৬। ৩। টাঙ্গাইল- ০১৭৬৯২১২৬৫১, ০১৭৬৯২১০৮৭০। ৪। গোপালগঞ্জ- ০১৭৬৯৫৫২৪৩৬, ০১৭৬৯৫৫২৪৪৮। ৫। রাজবাড়ী-০১৭৬৯৫৫২৫১৪, ০১৭৬৯৫৫২৫২৮। ৬। গাজীপুর- ০১৭৮৫৩৪৯৮৪২, ০১৭৬৯০৯২১০৬। ৭। মুন্সিগঞ্জ- ০১৭৬৯০৮২৭৯৮, ০১৭৬৯০৮২৭৮৪। ৮। মানিকগঞ্জ- ০১৭৬৯০৯২৫৪০, ০১৭৬৯০৯২৫৪২। ৯। নারায়ণগঞ্জ- ০১৭৩২০৫১৮৫৮। ১০। নরসিংদী- ০১৭৬৯০৮২৭৬৬, ০১৭৬৯০৮২৭৭৮। ১১। শরীয়তপুর- ০১৭৬৯০৯৭৬৬০,০১৭৬৯০৯৭৬৫৫। ১২। ফরিদপুর- ০১৭৬৯০৯২১০২, ০১৭৪২৯৬৬১৬২।

📌ঢাকা মহানগর
১। ঢাকার লালবাগ, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, শ্যামলী, আগারগাঁও, মহাখালী, তেজগাঁও, এ্যালিফেন্ট রোড এবং কাঁটাবন-০১৭৬৯০৫১৮৩৮, ০১৭৬৯০৫১৮৩৯। ২। ঢাকার গুলশান, বারিধারা, বনানী, বসুন্ধরা, বাড্ডা, রামপুরা, শাহজাহানপুর, উত্তরখান, দক্ষিণখান এবং বনশ্রী- ০১৭৬৯০১৩১০২, ০১৭৬৯০৫৩১৫৪। ৩। ঢাকার মিরপুর-১ হতে মিরপুর-১৪, খিলক্ষেত, উত্তরা এবং হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ০১৭৬৯০২৪২১০, ০১৭৬৯০২৪২১১। ৪। ঢাকার মতিঝিল, সেগুনবাগিচা, কাকরাইল, শান্তিনগর, ইস্কাটন, রাজারবাগ, পল্টন, গুলিস্তান এবং পুরান ঢাকা- ০১৭৬৯০৯২৪২৮, ০১৭৬৯০৯৫৪১৯।

📌ময়মনসিংহ বিভাগ
১। শেরপুর- ০১৭৬৯২০২৫১৬, ০১৭৬৯২০২৫২৪। ২। নেত্রকোণা-০১৭৬৯২০২৪৭৮, ০১৭৬৯২০২৪৪৮। ৩। জামালপুর- ০১৭৬৯১৯২৫৪৫, ০১৭৬৯১৯২৫৫০। ৪। ময়মনসিংহ- ০১৭৬৯২০৮১৫১, ০১৭৬৯২০৮১৬৫।

📌খুলনা বিভাগ
১। বাগেরহাট- ০১৭৬৯০৭২৫১৪, ০১৭৬৯০৭২৫৩৬। ২। কুষ্টিয়া- ০১৭৬৯৫৫২৩৬২, ০১৭৬৯৫৫২৩৬৬। ৩। চুয়াডাঙ্গা- ০১৭৬৯৫৫২৩৮০, ০১৭৬৯৫৫২৩৮২। ৪। মেহেরপুর- ০১৭৬৯৫৫২৩৯৮, ০২৪৭৯৯২১১৫৩। ৫। নড়াইল- ০১৭৬৯৫৫২৪৫৬, ০১৭৬৯৫৫২৪৫৭। ৬। মাগুরা- ০১৭৬৯৫৫৪৫০৫,০১৭৬৯৫৫৪৫০৬। ৭। ঝিনাইদহ- ০১৭৬৯৫৫২১৫৮, ০১৭৬৯৫৫২১৭২। ৮। যশোর- ০১৭৬৯৫৫২৬১০, ০১৭৬৯০০৯২৪৫। ৯। খুলনা- ০১৭৬৯৫৫২৬১৬, ০১৭৬৯৫৫২৬১৮। ১০। সাতক্ষীরা- ০১৭৬৯৫৫২৫৩৬, ০১৭৬৯৫৫২৫৪৮।

📌রংপুর বিভাগ
১। রংপুর-০১৭৬৯৬৬২৫৫৪, ০১৭৬৯৬৬২৫১৬। ২। দিনাজপুর- ০২৫৮৯৯২১৪০০, ০২৫৮৯৬৮২৪১৪। ৩। নীলফামারী- ০১৭৬৯৬৮২৫০২, ০১৭৬৯৬৮২৫১২। ৪। লালমনিরহাট- ০১৭৬৯৬৮২৩৬৬, ০১৭৬৯৬৮২৩৬২। ৫। কুড়িগ্রাম- ০১৭৬৯৬৬২৫৩৪, ০১৭৬৯৬৬২৫৩৬। ৬। ঠাকুরগাঁও- ০১৭৬৯৬৬৬০৬২, ০১৭৬৯৬৭২৬১৬। ৭। পঞ্চগড়- ০১৯৭৩০০০৬৬২, ০১৭৬৯৬৬২৬৬১। ৮। গাইবান্ধা- ০১৬১০৬৫২৫২৫, ০১৭৫৪৫৮৫৪৮৬।

📌সিলেট বিভাগ
১। সিলেট- ০১৭৬৯১৭৭২৬৮, ০১৯৮৭৮৩৩৩০১। ২। হবিগঞ্জ- ০১৭৬৯১৭২৫৯৬, ০১৭৬৯১৭২৬১৬। ৩। সুনামগঞ্জ- ০১৭৬৯১৭২৪২০, ০১৭৬৯১৭২৪৩০। ৪। মৌলভীবাজার- ০১৭৬৯১৭৫৬৮০, ০১৭৬৯১৭২৪০০।

একেএম আবুল কালাম আজাদ, বাড়ি দাউদকান্দি উপজেলার ধারিবন গ্রামে। মেধা বিদ্যা বুদ্ধি সাংগঠনিক দক্ষতা অনলবর্ষী বক্তৃতা সবকিছু...
29/05/2025

একেএম আবুল কালাম আজাদ, বাড়ি দাউদকান্দি উপজেলার ধারিবন গ্রামে। মেধা বিদ্যা বুদ্ধি সাংগঠনিক দক্ষতা অনলবর্ষী বক্তৃতা সবকিছুতেই পারদর্শী। চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সর্বশেষ কেন্দ্রীয় কমিটি সাবেক সহ-সভাপতি ও ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক টিম এর টিম প্রধান সহ বিভিন্ন স্তরে নেতৃত্ব দিয়ে আজ আলোচিত মুখ। ঢাকায় বসবাস করলেও গ্রামে এসে সর্বস্তরের মানুষের সাথে ওঠাবসা করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন।
নয়া পল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যথেষ্ট যাতায়াত, কিন্তু তিনি কি স্বপ্ন লালন করেন তা এখনো পরিস্কার নয়। একসময় বৃহত্তর দাউদকান্দির একজন সিনিয়র সাংবাদিক ওনাকে নিয়ে সম্প্রতি একটি বিশাল লেখা সাংবাদিক সাহেবের আইডি থেকে পোস্ট দিয়েছেন, যদিও ওই সাংবাদিক সাহেবের সাথে আমার এড নেই তবে কালাম সাহেবের সাথে এড থাকায় এবং তিনি শেয়ার দেয়ায় লেখাটি পড়েছিলাম। এধরণের লেখা সাধারণত জাতীয় নির্বাচন এলে তুলে ধরা হয়,তবে কি আবুল কালাম আজাদ সাহেব সংসদীয় নির্বাচনের কোনো চিন্তা ভাবনা লালন করছেন এটাই প্রশ্নের বিষয়। আর যদি করেই থাকেন তাহলে কোন এলাকা থেকে? এবং সে ধরনের আর্থিক সঙ্গতি কি ওনি রক্ষা করতে পারবেন? যেখানে একজন ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার প্রার্থীর শরীরের চামড়া তুলে নেওয়ার অবস্থা হয় কথিত মিডিয়া কর্মীদের হাতে, তাহলে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেওয়া এতো সহজ?
যে সমাজে এখন অনিয়ম নিয়মে পরিনত হচ্ছে, সেখানে সৎ সহজসরল মানুষ কি কোনো দিন পার্লামেন্টে স্থান পাবে?
হয়তো দিন বদলালে হতেও পারে, দেখা যাক আল্লাহ তায়ালা কার ললাটে কি রেখেছেন।
- লেখক হানিফ খান।

28/05/2025

মুরাদনগরে অনুমোদনহীন ভেজাল খাদ্য তৈরীর অপরাধে জরিমানা

আবুল কালাম আজাদ ভূঁইয়াহ

কুমিল্লার মুরাদনগরে বিএসটিআই এর অনুমতি ব্যাতিত নিম্নমানের এবং পচা কাঁচামাল ব্যবহার করে ভেজাল খাদ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করায় কারখানার মালিককে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।
বুধবার বিকালে উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের পাঁচপুকুরিয়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন এক্সেকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারি কমিশনার (ভূমি) সাকিব হাছান খাঁন।
এসময় বিএসটিআই এর অনুমতি ব্যাতিত নিম্নমানের এবং পচা কাঁচামাল ব্যবহার করে নোংরা পরিবেশে জুস, সস, সয়া সস, ট্যাং, ভিনেগার, জেলি ইত্যাদি ভেজাল খাদ্য তৈরি করার অপরাধে কারখানার মালিক মো: রাকিব নামের একজনকে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং তিন মাসের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। পাশাপাশি উৎপাদিত পণ্য জব্দ করা হয়েছে।
জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাকিব হাছান খাঁন।

Address

Cumilla

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Cumilla Times posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The Cumilla Times:

Share

Category