Friend and Friends Media

Friend and Friends Media Welcome to Friend and Friends Media - Your cinematic haven where storytelling comes alive!

13/06/2025

🌼🌸𝗔𝗖𝗧𝗜𝗩𝗘 আছি 🌸🌼
💙🌻𝗙𝗢𝗟𝗟𝗢𝗪 দিন 🌻💙

শুভ সকাল বন্ধু!! আজ/রোজ রবিবার ১১ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ২৫শে মে ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ, ২৭শে জিলক্বদ ১৪৪৬ হিজরি
25/05/2025

শুভ সকাল বন্ধু!!
আজ/রোজ রবিবার ১১ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ২৫শে মে ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ, ২৭শে জিলক্বদ ১৪৪৬ হিজরি

শুভ সকাল বন্ধু!!
24/05/2025

শুভ সকাল বন্ধু!!

সন্ধ্যার আলো তখন ধীরে ধীরে মিলিয়ে যাচ্ছে। নদীর পাড়ে বসে ছিল অনিমেষ, হাতে এক কাপ চা। হঠাৎ করেই তার চোখ পড়লো দূরের পাথর...
21/05/2025

সন্ধ্যার আলো তখন ধীরে ধীরে মিলিয়ে যাচ্ছে। নদীর পাড়ে বসে ছিল অনিমেষ, হাতে এক কাপ চা। হঠাৎ করেই তার চোখ পড়লো দূরের পাথরে বসে থাকা এক মেয়ের দিকে। হালকা নীল শাড়ি, উড়ন্ত চুল, চোখে এক অদ্ভুত বিষণ্নতা। যেন কারো অপেক্ষায় আছে।

মেয়েটির নাম ছিল মেহুল। প্রতিদিন সন্ধ্যায় সে এই পাথরে বসে থাকত, নদীর ঢেউয়ের শব্দে নিজের একাকীত্ব ঢাকতে চাইত। অনিমেষ দিনে দিনে খেয়াল করল, তার চোখ মেহুলকে খুঁজে ফেরে। সে বুঝে গিয়েছিল, এই অচেনা মেয়ের জন্যই তার হৃদয়ে এক অন্যরকম অনুভব জন্ম নিচ্ছে।

একদিন সাহস করে অনিমেষ এগিয়ে গিয়ে বলল, “তুমি প্রতিদিন এখানে আসো কেন?”

মেহুল একটু চমকে উঠলেও বলল, “কিছু মানুষ ফেলে আসা স্মৃতির জন্য জায়গা খোঁজে… এই নদীটা আমার কাছে তেমনই।”

তাদের মধ্যে আলাপ গড়াতে থাকল। চা-এর কাপে কাপ মিলল, গল্পে গল্পে সময় পেরোল। মেহুল বলল, সে একজন চিত্রশিল্পী, হারিয়ে যাওয়া মানুষদের মুখ আঁকতে ভালোবাসে। অনিমেষ কবিতা লেখে, তবে কাউকে পড়ায় না।

এক সন্ধ্যায়, মেহুল অনিমেষকে বলল, “তুমি জানো? আমি যখন তোমার চোখের দিকে তাকাই, তখন বুঝি, আমি একা নই।”

অনিমেষ মৃদু হেসে বলল, “তোমার অপেক্ষায় আমি প্রতিদিন এখানে বসে থাকি।”

একটি নিঃশব্দ প্রেম ধীরে ধীরে শব্দ খুঁজে পেল। নদীর পাড়ে তারা একসঙ্গে হাঁটতে লাগল, জীবনের পথ যেন এক হয়ে গেল।

শেষ বিকেলে রঙ মেশানো আকাশের নিচে, তারা একে অপরের হাত ধরল—ভালোবাসার অনন্ত প্রতিশ্রুতি নিয়ে।

শেষ।

চাইলে এই গল্পকে আরও বড় বা নাটকীয় করে তুলতে পারি। বললে পরবর্তী অধ্যায়গুলো যোগ করব।

নির্জন এক বিকেল। মেঘলা আকাশটা যেন তৃষার মনটার প্রতিচ্ছবি। ঘরের কোণে বসে সে চুপচাপ তাকিয়ে আছে পুরোনো একটা ছবির দিকে — তৃষ...
20/05/2025

নির্জন এক বিকেল। মেঘলা আকাশটা যেন তৃষার মনটার প্রতিচ্ছবি। ঘরের কোণে বসে সে চুপচাপ তাকিয়ে আছে পুরোনো একটা ছবির দিকে — তৃষা আর আরিয়ানের ছবি, হাসিমুখে, চোখে চোখ রেখে ভালোবাসা আঁকা।

তাদের সম্পর্কটা শুরু হয়েছিল একদম গল্পের মতো। কলেজ ফেস্টে প্রথম দেখা, তারপর ধীরে ধীরে বন্ধুত্ব, এবং একদিন হঠাৎ করেই দুজনের মাঝে জন্ম নেয় এক নীরব প্রেম। আরিয়ান বলত, “তুই না থাকলে আমি অসম্পূর্ণ।” তৃষা বিশ্বাস করেছিল, মন উজাড় করে ভালোবেসেছিল।

কিন্তু সময় বদলায়, মানুষও।

শেষ কয়েক মাস ধরে আরিয়ান কেমন যেন বদলে গিয়েছিল। ফোনে কম কথা, চোখে কম উচ্ছ্বাস, আর হাসিতে হারিয়ে যাওয়া উষ্ণতা। তৃষা অনেক বুঝতে চেয়েছে, জিজ্ঞেস করেছে, “আরিয়ান, আমাদের মাঝে কি কিছু বদলে গেছে?”
আরিয়ান বলেছিল, “না রে, কাজের চাপ, বুঝলি না তো!”

কিন্তু একদিন সত্যিটা এসে দাঁড়াল চোখের সামনে। আরিয়ানের মোবাইলে এসেছিল এক অপরিচিত নামের মেসেজ — “কাল রাতটা স্বপ্নের মতো ছিল… আবার কবে দেখা হবে?”
তৃষার হাত কাঁপছিল। বুকের ভেতরটা ফেটে যাচ্ছিল, কিন্তু সে চুপ করে ছিল।

সেদিন আর কোনো ঝগড়া হয়নি। কোনো কান্না, কোনো অভিযোগ নয়। তৃষা শুধু বলেছিল, “তুই সুখে থাকিস, এইটুকুই চাই।”

আরিয়ান কিছু বলার আগেই তৃষা হাঁটতে শুরু করেছিল, পিছন ফিরে না তাকিয়ে। তার চোখে ছিল না জল, কিন্তু মনটা একেবারে খালি — ভালোবাসার সবটুকু জায়গা আজ শুধুই শূন্য।

তৃষা জানে, কিছু ভাঙাগুলো আর জোড়া লাগে না।

কিছু গল্প অসম্পূর্ণই রয়ে যায়… চিরকাল।
#গল্পের #গুড

শুভ সন্ধ্যা বন্ধুরা!!!
19/05/2025

শুভ সন্ধ্যা বন্ধুরা!!!

📱 গল্প: মোবাইলের পাসওয়ার্ড রহস্য!রাহুল আর মিতু—নতুন বিয়ে হয়েছে মাত্র ছয় মাস। রাহুল প্রযুক্তিপ্রেমী, সবকিছুতেই পাসওয়...
19/05/2025

📱 গল্প: মোবাইলের পাসওয়ার্ড রহস্য!

রাহুল আর মিতু—নতুন বিয়ে হয়েছে মাত্র ছয় মাস। রাহুল প্রযুক্তিপ্রেমী, সবকিছুতেই পাসওয়ার্ড, লক, সিকিউরিটি। মোবাইলেও ১২ ডিজিটের পাসওয়ার্ড, যেন কোন গুপ্তচরও না খুলতে পারে।

একদিন রাতে, মিতু খেয়াল করল রাহুল বাথরুমে ঢুকে গেছে কিন্তু মোবাইল বিছানায় ফেলে গেছে। সুবর্ণ সুযোগ!

মিতু মোবাইল হাতে নিল। লক খুলবে। কিন্তু পাসওয়ার্ড জানে না! ভাবল, “রাহুল তো আমায় ভালোবাসে, নিশ্চয়ই আমার নাম পাসওয়ার্ড দিয়েছে।”

প্রথম চেষ্টা: MITU123456 – ভুল।
দ্বিতীয় চেষ্টা: LOVEUMITU – ভুল।
তৃতীয় চেষ্টা: SHAONA (মিতুর ডাক নাম) – এটাও ভুল।

হঠাৎ রাহুল বাথরুম থেকে এসে দেখে মিতু মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত। বলল,
– "তুমি কী করছো?"

মিতু রেগে গিয়ে বলল,
– "তোমার মোবাইলের পাসওয়ার্ডে আমি নেই! কাকে লুকাও বলো তো?"

রাহুল হাসতে হাসতে বলল,
– "তুমি আছো, কিন্তু একটু ভিন্নভাবে!"

মিতু অবাক হয়ে বলল,
– "মানে?"

রাহুল মোবাইল হাতে নিয়ে পাসওয়ার্ড দিল: “MITURHASHIRAWAZ”
(মিতুর হাসির আওয়াজ – কারণ সেটাই নাকি রাহুলের সবচেয়ে প্রিয় জিনিস!)

মিতু হেসে ফেলে বলল,
– "ঠিক আছে, মাফ পেয়ে গেলে! কিন্তু আগামীকাল থেকে মুখে মুখে বলো, পাসওয়ার্ডের দরকার হবে না!"

রাহুল ভাবল, “মুখের কথায়ই যদি মোবাইল লক খুলে যায়, তবে মাথার উপর WiFi রাউটারও বসবে একদিন!”

😄 এই গল্পটি মজা করে লেখা হয়েছ

Good morning
19/05/2025

Good morning

Good night!!
18/05/2025

Good night!!

Good evening!!
18/05/2025

Good evening!!

Chat Gpt কি বলে?? #সান্ডা
18/05/2025

Chat Gpt কি বলে??
#সান্ডা

গল্প: মোটা বিড়াল আর স্মার্ট ইঁদুরএকদিন গ্রামের এক বাড়িতে থাকত মোটা এক বিড়াল, নাম তার "মোটু মিয়াঁও"। এই বিড়ালটা এত মোটা ছ...
18/05/2025

গল্প: মোটা বিড়াল আর স্মার্ট ইঁদুর

একদিন গ্রামের এক বাড়িতে থাকত মোটা এক বিড়াল, নাম তার "মোটু মিয়াঁও"। এই বিড়ালটা এত মোটা ছিল যে সে দৌড়াতে গেলেই হাঁচি দিতে দিতে হাঁপিয়ে যেত। তার একমাত্র শখ ছিল খাওয়া, আর ঘুমানো।

একদিন সে ভাবল, “এইবার একটা ইঁদুর ধরবো। বহুদিন হলো চিজ খাই না।”

ঘরের কোণে থাকত এক চালাক ইঁদুর, নাম "টিকটিক দা"। সে টিকটকও করত, তাই সবাই তাকে টিকটিক দা বলত।

মোটু মিয়াঁও একদিন এক টুকরো চিজ রেখে ওঁত পেতে বসে থাকল। টিকটিক দা চুপিচুপি এসে চিজটা নিলো, কিন্তু সঙ্গে একটা চিরকুট রেখে গেলো:
“ধরা খাওনি, তবে ডায়েট করো ভাই। মোটা হয়ে গেছো। ইনস্টাগ্রামে ভাইরাল হয়ে গেছো!”

মোটু মিয়াঁও ফোন খুলে দেখে—সত্যি! তার ছবি ভাইরাল, ক্যাপশন:
"মোটা বিড়াল ইন অ্যাকশন: মাউস হান্ট ২০২৫!"

তখন থেকে সে ইঁদুর ধরার বদলে যোগা শুরু করলো। আর টিকটিক দা তাকে ট্রেইনার বানিয়ে দিল।

এখন আমি গল্প অনুযায়ী একটা মজার ছবি তৈরি করছি—এক মোটা বিড়াল আর চালাক ইঁদুরকে নিয়ে।

Address

Chalna
Dacope
9270

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Friend and Friends Media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category