PLATO WORLD TV

  • Home
  • PLATO WORLD TV

PLATO WORLD TV Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from PLATO WORLD TV, TV Channel, .
(1)

স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখো;
স্বপ্ন হলো সেটাই যেটা পূরণের প্রত্যাশা তোমাকে ঘুমোতে দেয়না। সংস্কার হোক বাংলাদেশ, স্বমহিমায় মাথা উঁচু করে দাঁড়াক বিশ্বময়। Love You Bangladesh Love you so much.Thanks all..

15/07/2025

"বীরের গল্প গাথা" is a platform dedicated to showcasing the real-life stories of Bangladeshi soldiers

সরকারের এক্সিকিউটিভ এর সর্বাধুনিক কাঠামোর বর্ণনা কি?বাংলাদেশ সরকারের এক্সিকিউটিভ কাঠামো, যাকে শাসন বিভাগও বলা হয়, রাষ্ট...
15/07/2025

সরকারের এক্সিকিউটিভ এর সর্বাধুনিক কাঠামোর বর্ণনা কি?

বাংলাদেশ সরকারের এক্সিকিউটিভ কাঠামো, যাকে শাসন বিভাগও বলা হয়, রাষ্ট্র পরিচালনার মূল দায়িত্ব পালন করে। এটি সংবিধানের আওতায় কাজ করে এবং রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান, মন্ত্রিপরিষদ এবং প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত। নিচে বাংলাদেশের সর্বাধুনিক (২০২৫ সাল পর্যন্ত) এক্সিকিউটিভ কাঠামোর বিবরণ দেওয়া হলো:
১. রাষ্ট্রপ্রধান (রাষ্ট্রপতি):
ভূমিকা: বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হলেন রাষ্ট্রের প্রতীকী প্রধান। তিনি সংবিধানের অধীনে সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগ করেন। তবে, বাংলাদেশের সংসদীয় গণতন্ত্রে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা সীমিত এবং প্রধানত আনুষ্ঠানিক। তিনি প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদের পরামর্শে কাজ করেন।
নিয়োগ: রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদের সদস্যদের দ্বারা নির্বাচিত হন। মেয়াদকাল ৫ বছর।
কার্যাবলি:
আইনসভার অধিবেশন আহ্বান ও সমাপ্তি।
সংসদে পাশকৃত বিলে সম্মতি প্রদান।
প্রধান বিচারপতি এবং অন্যান্য বিচারকদের নিয়োগ।
জরুরি অবস্থা ঘোষণা (প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে)।
বর্তমান অবস্থা (২০২৫): ২০২৫ সালে মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ২০২৩ সাল থেকে এ পদে আছেন।
২. সরকারপ্রধান (প্রধান উপদেষ্টা/প্রধানমন্ত্রী):
ভূমিকা: বাংলাদেশে সরকারপ্রধান হিসেবে সাধারণত প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব পালন করেন। তবে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ মুহাম্মদ ইউনূস নিযুক্ত হয়েছেন।
ক্ষমতা ও দায়িত্ব:
সরকারের নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন।
মন্ত্রিপরিষদের নেতৃত্ব প্রদান।
প্রশাসনিক কার্যক্রমের তত্ত্বাবধান।
আইনসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে সরকার গঠন (সাধারণ নির্বাচনের ক্ষেত্রে)।
বর্তমান অবস্থা: অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে এই সরকার সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর নির্বাচনের আগ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এই সরকারের বৈধতা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ “প্রয়োজনের তত্ত্ব” (Doctrine of Necessity) এর ভিত্তিতে স্বীকৃতি পেয়েছে।
৩. মন্ত্রিপরিষদ:
গঠন: মন্ত্রিপরিষদে প্রধানমন্ত্রী/প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বিভিন্ন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী এবং উপদেষ্টারা থাকেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টারা মন্ত্রীদের ভূমিকা পালন করছেন। মন্ত্রীরা সাধারণত সংসদ সদস্যদের মধ্য থেকে নির্বাচিত হন, তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে বিশেষজ্ঞ বা অরাজনৈতিক ব্যক্তিদেরও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
কার্যাবলি:
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে নীতি বাস্তবায়ন।
জাতীয় বাজেট প্রণয়ন ও ব্যয় ব্যবস্থাপনা।
দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা।
বর্তমান অবস্থা: ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ১৬ জন উপদেষ্টা নিয়োগ পেয়েছেন, যারা বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন। এই সরকারের মূল লক্ষ্য হলো সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা।
৪. প্রশাসনিক কাঠামো (সচিবালয় ও মন্ত্রণালয়):
সচিবালয়: বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দু হলো সচিবালয়, যেখানে সরকারি সিদ্ধান্ত গৃহীত ও বাস্তবায়িত হয়। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে একজন সচিব দায়িত্ব পালন করেন। সচিবরা বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) সদস্য এবং সরকারি কর্ম কমিশনের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।
মন্ত্রণালয়: বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ৫০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ রয়েছে, যেমন শিক্ষা মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয় ইত্যাদি। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের জন্য একজন প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা (সিএও) নিয়োগ করা হয়, যিনি আর্থিক ব্যবস্থাপনা ও নিরীক্ষার দায়িত্ব পালন করেন।
জেলা ও বিভাগীয় প্রশাসন: জেলা প্রশাসক (ডিসি) এবং বিভাগীয় কমিশনাররা কেন্দ্রীয় প্রশাসনের সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসনের সমন্বয় সাধন করেন। বাংলাদেশে ৮টি বিভাগ এবং ৬৪টি জেলা রয়েছে। জেলা প্রশাসকরা স্থানীয় শাসন, শান্তি-শৃঙ্খলা এবং উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
৫. স্থানীয় সরকার:
স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা এক্সিকিউটিভ কাঠামোর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, উপজেলা পরিষদ এবং ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে কাজ করে। স্থানীয় সরকার বিভাগ এই প্রতিষ্ঠানগুলোর তত্ত্বাবধান করে।
স্থানীয় পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা জনগণের স্বার্থে কাজ করেন এবং কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি বাস্তবায়নে সহায়তা করেন।
৬. সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান:
এক্সিকিউটিভ কাঠামোর সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হলো:
নির্বাচন কমিশন: সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে।
কম্পট্রোলার ও অডিটর জেনারেল (সিএজি): সরকারি আর্থিক ব্যবস্থাপনার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে।
পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি): সরকারি কর্মকর্তাদের নিয়োগ ও প্রশিক্ষণের দায়িত্ব পালন করে।
৭. বর্তমান প্রেক্ষাপট (২০২৫):
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার: ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের পর শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং সংসদ ভেঙে দেওয়ার ফলে একটি সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়। এই পরিস্থিতিতে মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বর্তমানে এক্সিকিউটিভ কাঠামো পরিচালনা করছে। এই সরকারের মূল লক্ষ্য হলো সংস্কারের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন এবং গণতান্ত্রিক শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা।
চ্যালেঞ্জ: এই সরকারকে অসাংবিধানিক বলে কিছু সমালোচনা রয়েছে, বিশেষত আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে। তবে, সুপ্রিম কোর্টের রায় এই সরকারের বৈধতা নিশ্চিত করেছে।
৮. এক্সিকিউটিভের কার্যাবলি:
আইন বাস্তবায়ন: আইনসভা কর্তৃক প্রণীত আইন কার্যকর করা।
নীতি প্রণয়ন: জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন।
শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা: দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা।
আর্থিক ব্যবস্থাপনা: রাজস্ব সংগ্রহ ও বাজেট ব্যয়।
বৈদেশিক সম্পর্ক: অন্যান্য দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখা।
উপসংহার:
বাংলাদেশের এক্সিকিউটিভ কাঠামো সংবিধানের আওতায় কেন্দ্রীভূত এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের ভিত্তিতে পরিচালিত। বর্তমানে (২০২৫) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে এই কাঠামো কিছুটা অস্থায়ী রূপ নিয়েছে, যা স্থায়ী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় রূপান্তরের অপেক্ষায় রয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ, সচিবালয় এবং স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে এই বিভাগ দেশের শাসন ও উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে। সংগ্রহীত

14/07/2025
রাজনৈতিক দলের কি কি গুন বা গঠনতন্ত্রের কোন কোন বিষয়ে বেশী গুরুত্ব দিলে একটি আন্তর্জাতিক মাণের রাজনৈতিক দল বলা যায়।একটি র...
14/07/2025

রাজনৈতিক দলের কি কি গুন বা গঠনতন্ত্রের কোন কোন বিষয়ে বেশী গুরুত্ব দিলে একটি আন্তর্জাতিক মাণের রাজনৈতিক দল বলা যায়।

একটি রাজনৈতিক দলকে আন্তর্জাতিক মানের বলা যায় যদি এটি নির্দিষ্ট গুণাবলী, নীতি, এবং গঠনতন্ত্রের উপাদানগুলোতে গুরুত্ব দেয়, যা বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্য মানদণ্ডের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিচে এমন কিছু গুণ এবং গঠনতন্ত্রের বিষয় উল্লেখ করা হলো, যা একটি রাজনৈতিক দলকে আন্তর্জাতিক মানের হিসেবে গণ্য করতে সহায়তা করে:
১. স্পষ্ট দর্শন ও আদর্শ (Clear Vision and Ideology):
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ: দলের গঠনতন্ত্রে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, সাম্য, এবং স্বাধীনতার প্রতি অঙ্গীকার থাকতে হবে।
অন্তর্ভুক্তিমূলক নীতি: দলের আদর্শে সকল জাতি, ধর্ম, এবং সংস্কৃতির প্রতি সম্মান ও অন্তর্ভুক্তি প্রতিফলিত হওয়া উচিত।
টেকসই উন্নয়ন: আন্তর্জাতিক মানের দল পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন, এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (SDGs) প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হবে।
২. গণতান্ত্রিক গঠনতন্ত্র (Democratic Constitution):
অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র: দলের নেতৃত্ব নির্বাচন, সিদ্ধান্ত গ্রহণ, এবং নীতি প্রণয়নে স্বচ্ছ ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া থাকতে হবে।
জবাবদিহিতা: দলের নেতা ও সদস্যদের জনগণ এবং দলের প্রতি জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।
সদস্যদের অংশগ্রহণ: সকল স্তরের সদস্যদের মতামত গ্রহণের জন্য উন্মুক্ত প্ল্যাটফর্ম এবং নিয়মিত সভা-সম্মেলনের ব্যবস্থা।
৩. স্বচ্ছতা ও নৈতিকতা (Transparency and Ethics):
আর্থিক স্বচ্ছতা: দলের তহবিল সংগ্রহ, ব্যয়, এবং অর্থের উৎস সম্পর্কে পূর্ণ স্বচ্ছতা।
দুর্নীতিবিরোধী নীতি: দুর্নীতির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান এবং অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি রোধে কঠোর নীতিমালা।
নৈতিক আচরণবিধি: দলের সদস্যদের জন্য সুনির্দিষ্ট আচরণবিধি, যা আন্তর্জাতিক নৈতিক মানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
৪. আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও নেটওয়ার্কিং (International Collaboration):
আন্তর্জাতিক সংগঠনের সাথে সম্পর্ক: আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক ফোরাম, যেমন Socialist International, Liberal International, বা অন্যান্য গ্লোবাল প্ল্যাটফর্মের সাথে সক্রিয় অংশগ্রহণ।
বৈশ্বিক ইস্যুতে অবস্থান: শান্তি, মানবাধিকার, এবং বৈশ্বিক সংকটে (যেমন, শরণার্থী সমস্যা, জলবায়ু পরিবর্তন) স্পষ্ট নীতি ও অবদান।
সাংস্কৃতিক কূটনীতি: ভিন্ন দেশের রাজনৈতিক দলের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং অভিজ্ঞতা বিনিময়।
৫. জনকেন্দ্রিক নীতি ও কর্মসূচি (People-Centric Policies):
সামাজিক ন্যায়বিচার: শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং অর্থনৈতিক সমতার জন্য সুনির্দিষ্ট নীতি প্রণয়ন।
জনগণের অংশগ্রহণ: জনগণের সাথে সরাসরি যোগাযোগ, জনমত জরিপ, এবং গ্রাসরুট পর্যায়ে কার্যক্রম।
অভিযোজন ক্ষমতা: সমাজের পরিবর্তনশীল চাহিদা এবং আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটের সাথে নীতির সমন্বয়।
৬. প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন (Technology and Innovation):
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম: সামাজিক মাধ্যম এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে জনগণের সাথে যোগাযোগ এবং তথ্য প্রচার।
তথ্য সুরক্ষা: সদস্যদের তথ্য ও দলীয় তথ্যের সুরক্ষার জন্য সাইবার নিরাপত্তা নীতি।
ডেটা-চালিত সিদ্ধান্ত: জনমত ও তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে নীতি প্রণয়ন।
৭. নেতৃত্ব ও প্রশিক্ষণ (Leadership and Training):
দক্ষ নেতৃত্ব: দলের নেতাদের জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ এবং আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক কৌশল সম্পর্কে জ্ঞান প্রদান।
তরুণ ও নারী নেতৃত্ব: তরুণ এবং নারীদের নেতৃত্বে উৎসাহিত করার জন্য বিশেষ কর্মসূচি।
মেধাভিত্তিক নিয়োগ: যোগ্যতার ভিত্তিতে নেতৃত্ব নির্বাচন এবং পদোন্নতি।
৮. সংঘাত নিরসন ও সহনশীলতা (Conflict Resolution and Tolerance):
সংঘাত নিরসনের কৌশল: দলের অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক সংঘাত সমাধানের জন্য সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া।
সহনশীলতার সংস্কৃতি: ভিন্ন মতামত ও দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
উপসংহার:
একটি আন্তর্জাতিক মানের রাজনৈতিক দল গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, স্বচ্ছতা, জনকেন্দ্রিক নীতি, এবং বৈশ্বিক সহযোগিতার মাধ্যমে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করে। এর গঠনতন্ত্রে এই বিষয়গুলো স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকতে হবে এবং বাস্তবায়নের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। এছাড়া, দলটির কার্যক্রম এবং নীতি জাতিসংঘের সনদ, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ঘোষণা, এবং অন্যান্য বৈশ্বিক মানদণ্ডের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া উচিত।

14/07/2025

Address


Telephone

+8801763279900

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when PLATO WORLD TV posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to PLATO WORLD TV:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share