Badar 313

Badar 313 ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধের স্বরণে, আমাদের পেইজ "বদর ৩১৩" নামকরণ করা হয়েছে।
পেইজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন। ধন্যবাদ

--------ইসলাম বনাম গণতন্ত্র--------প্রতিটি ধর্মের মতো গণতন্ত্রও একটি  ধর্ম।গণতন্ত্র এমন একটি ধর্ম,যে ধর্ম নিজেকে ধর্ম বল...
27/06/2024

--------ইসলাম বনাম গণতন্ত্র--------

প্রতিটি ধর্মের মতো গণতন্ত্রও একটি ধর্ম।
গণতন্ত্র এমন একটি ধর্ম,
যে ধর্ম নিজেকে ধর্ম বলে পরিচয় দেয়না।
বরং-পরিচয় দেয় একটি রাষ্ট্রব্যাবস্থা হিসেবে।

প্রতিটি ধর্মের মতো
গণতন্ত্রের ধর্মেও আছে
নিজস্ব আকিদা-বিশ্বাস ও বিধিবিধান।

যেমনঃ
✅ ইসলাম বলে সকল ক্ষমতার মালিক আল্লাহ রাব্বুল আলামিন।
❎গণতন্ত্র বলে সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ। (নাউযুবিল্লাহ)

✅ইসলাম বলে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলাই মানুষের একমাত্র বিধানদাতা।
❎কিন্তু গণতন্ত্র বলে বিধান দেওয়ার মালিক জনগণ।

✅ইসলাম হল আল্লাহর ইচ্ছার সামনে আত্মসমর্পণ।
❎গণতন্ত্র হলো সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের ইচ্ছার সামনে আত্মসমর্পণ।

✅ইসলাম যেমন_মুরতাদকে মৃত্যুদন্ড দেয়।
❎গণতন্ত্রও তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহকারীকে মৃত্যুদন্ড দেয়। কেউ সংবিধান প্রত্যাখ্যান করলে তাকে রাষ্ট্রদ্রোহী আখ্যা দিয়ে হত্যা করা হয়।

✅ইসলাম বলে, আল্লাহ যেটি হালাল করেন সেটি হালাল আর আর তিনি যেটি হারাম করেন সেটিই হারাম।
❎কিন্তু গণতন্ত্র বলে জনগণের ভোটে নির্বাচিত এমপিদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ যেটিকে হালাল বলে সেটি হালাল, আর যেটিকে হারাম বলে সেটি হারাম।_

✅যেমনঃ আল্লাহ সুদকে হারাম করেছেন।
❎কিন্তু গণতন্ত্র সংখ্যাগরিষ্ঠ এমপিদের রায় নিয়ে সুদকে হালাল করেছে।
একইভাবে মদ,জুয়া,ভ্যাবিচারকেও হালাল করেছে।

এরা অবশ্য হালাল-হারাম শব্দদয় ব্যবহার করেনা, বরং বলে
বৈধ-অবৈধ শব্দ দুটি।
কিংবা বলে আইনসম্মত ও আইনবিরোধী।
কেননা হালাল-হারাম শব্দ দুটি ব্যাবহার করলে যে মুসলমানরা
বুঝে ফেলবে আল্লাহর হারাম বস্তুকে
এরা হালাল করে নিয়েছে।
একবার ভেবে দেখুন! তারা কিভাবে মুসলমানদের সাথে ধোঁকাবাজি করছে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে মাফ করুন।

সূতরাং বোঝা গেল_কেউ যদি গণতন্ত্রকে গ্রহণ করে তাহলে সে মুসলমান হতে পারে না, আবার মুসলমান হলে সে গণতন্ত্রকে গ্রহণ করতে পারে না।

আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে
ইসলাম সম্পর্কে সঠিকভাবে
বোঝার তাওফিক দান করুন।
আমিন।

🖊️মুহা. মুজাহিদুল ইসলাম জিহাদ

কালেক্ট....
25/06/2024

কালেক্ট....

আমরা হুজুগে বাঙালি। এক রাসেলস ভাইপার ইসূকে কেন্দ্র করে আমরা হইচই করছি।অথচ এর পেছনে চলছে এক ভয়ংকর কান্ড। তা নিয়ে আমাদের...
24/06/2024

আমরা হুজুগে বাঙালি।
এক রাসেলস ভাইপার ইসূকে
কেন্দ্র করে আমরা হইচই করছি।
অথচ এর পেছনে চলছে এক ভয়ংকর কান্ড। তা নিয়ে আমাদের মাথা ব্যাথা নেই।
ওদিকে আমাদের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ দখল করে নিচ্ছে,
অথচ আমরা নিরব।
(ভারত-বাংলাদেশ) চিকেন নেক এর মাত্র ১৮ কিলোমিটার রাস্তা আমরা ব্যবহার করতে পারলে
নেপালের সাথে সরাসরি স্থলপথে অনেক কম খরচে বানিজ্য
করতে পারতাম। কিন্তু এটা কখনোই পাওয়া যায়নি।
অথচ রেল সংযোগের জন্য
আমরা আমাদের পুরো দেশ ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছি ভারতকে।
আমাদের বন্দর দিয়ে দিয়েছি,
আমাদের টাকায় বানানো রাস্তা দিয়েছি প্রায় বিনামূল্যে ।

আজ দেশের সর্বক্ষেত্রে চলছে
দুর্নীতি আর লুটপাট।
কোথাও শান্তি নেই।
কেনইবা থাকবে?। দেশ শাসন করছে এক অনির্বাচিত সরকার।।

মাঝে মধ্যে খুবই দুঃখ লাগে_
যখন শিক্ষিত সমাজ গণতন্ত্রের কথা বলে।
অথচ তারা জানে না,
এই গণতন্ত্র কখনোই
এদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারবে না।
আফসোস! আজ আমরা
কোরআনকে বাদ দিয়ে
গণতন্ত্রকে গ্রহন করেছি।
যে গণতন্ত্র, আল্লাহর দেওয়া সংবিধান কোরআনের বিরুদ্ধে
বিদ্রোহ করেছে,
সেই গণতন্ত্র কিভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে?।

একমাত্র ইসলাম ই পারে এদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে।
উদাহরণস্বরূপ: আফগানিস্তানের দিকে তাকালেই বুঝতে পারবেন।

আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে হেফাজত করুন।
আমিন

🖊️মুহা. মুজাহিদুল ইসলাম জিহাদ

অন্যের লেখা .... গুরুত্বপূর্ণ মনে হল....!মেয়েরা একবার হলেও পড়বে, লিখতে চাইনিশুধু কোন না কোন বোনের উপকারে আসবেতাই লিখলাম।...
21/06/2024

অন্যের লেখা .... গুরুত্বপূর্ণ মনে হল....!
মেয়েরা একবার হলেও পড়বে, লিখতে চাইনি
শুধু কোন না কোন বোনের উপকারে আসবে
তাই লিখলাম।আর যদি একজন বোনের ও
উপকারে আসে তাহলে আমার লিখাটা স্বার্থক
হবে।

গরীব ঘরের একটি সহজ সরল মেয়ে নাম
তার বৃস্টি। বাবা মায়ের এক মাত্র সন্তান বৃস্টি।
অনেক কষ্ট করে খেয়ে না খেয়ে মেয়েটিকে
তারা পড়া শোনা করাচ্ছেন।মেয়েটা লেখাপড়ায় ও ফাস্ট, অনেক মেধাবী একটি
ছাত্রী। জি পি এ ফাইভ নিয়ে ঢাকায় একটি
ভাল কলেজে ভর্তি হয়েছে।এখানে হোস্টেলে থেকে পড়াশোনা করছে।
মেয়েটি অনেক স্বপ্ন দেখতো অনেক
লেখা পড়া করে ভাল একটা জব করবে।
বাবা মা কে নিয়ে একটু ভাল ভাবে বাঁচবে।
অনেক মন দিয়ে পড়াশোনা করে যাচ্ছে
মেয়েটা।

কয়েক মাস পর কলেজের একটা ছেলে
বৃস্টি কে প্রপোজ করলো ছেলেটার নাম
ছিল বাবর। ভিষন ভাল ছেলে তার পরও
বৃস্টি প্রপোজ টা গ্রহন করেনি, সে বাবরকে
বলল তোমাকে ফিরিয়ে দিচ্ছি না যদি অপেক্ষা
করতে পারো তাহলে অকে।বাবর বলল আমি
তোমার জন্য সারা জীবন অপেক্ষা করবো।

এই ভাবে দিন গেল মাস গিয়ে বছর গেল
এখন বৃস্টি ফাইনাল ইয়ার এ দুই মাস
পর তার ফাইনাল পরিক্ষা। বৃস্টির এক
বান্ধবীর বিয়ে, বৃস্টি কে অনেক
মিনতি করে যাওয়ার জন্য রাজি করেছে।

এখন বৃস্টি ভাবছে বড় লোক বান্ধবীর
বিয়ে একটু ভাল করে পার্লারে সাজ গুজ করে
যেতে হবে। কিন্তু টাকা পাবে কই সে বাবর
কে গিয়ে বললো আমাকে ১ হাজার টাকা
ধার দিতে পারবে মাস শেষে দিয়ে দেব।
বাবর বলল আচ্ছা দিব, পরের দিন বৃস্টি
চলে গেল একটি পার্লারে তার আরেকটা
বান্ধবী কে নিয়ে। জীবনের প্রথম গেছে
সে পার্লারে সাজতে।আর সেই পার্লারের
মেয়েটা ছিল একটা খারাপ মেয়ে, টাকা
ওয়ালার ছেলেদের সাথে মেয়েটির হাত
ছিল, সে সুন্দর সুন্দর মেয়েদের কে ফাদে
ফেলে ঐ পয়সা ওলাদের কাছে পাটিয়ে
দিত।

বৃস্টি তার ফাদে পড়ে গেল, বৃস্টি কে বলল
আপু আপনি উপরের রুমে চলে যান ওখানে
স্পেশাল সাজ দেওয়া হয় আর এখানে
সিট ও খালি নেই সে চলে গেল উপরের
রুমে। আর যেতেই রুমের ভিতর তিনটা
ছেলে ছিল দুজনে বৃস্টির মুখে কাপর দিয়ে
বেধে নিল একজনে দরজা লাগিয়ে দিল
পরে মেয়েটি কে দুজন ধরে রাখলো এক জন
ধর্ষণ করল।ছিঃ এরা আবার নিজেকে পুরুষ
বলে, তিন জন মিলে বন্ধ রুমে একটি অসহায়
মেয়েকে রেপ করে এদের কে হিজড়া বললে
হিজড়া দের ও অপমান করা হবে।ওরা তো
পশুর চেয়েও জঘন্য। ভাবতে অবাক লাগে
ওরা ও কোন মায়ের গর্ভে জন্ম নিছে।
ধিক্কার জানাই এই রকম পুরুষ দের।

বৃস্টির বান্ধবী পার্লারের মেয়েটা কে বলল
আমার বান্ধবী কই সে বলল তোমার
বান্ধবী তো অনকে আগেই চলে গেছে তার
পর সেও চলে গেল। ওরা বৃস্টি কে দুইদিন
রেপ করে ছাড়ল। মেয়েটি তখন আদ মরা
কি করবে গিয়ে বান্ধবী কে সব বলল,
বান্ধবী বৃস্টি কে নিয়ে থানায় মামলা
করলো। বৃস্টি কে হাসপাতালে নেওয়া হল
সত্যি তাকে রেপ করা হয়েছে কি না তা
পরিক্ষা করার জন্য কিন্তু ডাক্তার টাকা
খেয়ে ভুল রিপোর্ট দিল আর পুলিশ ঘুষ
খেয়ে কোর্ট এ মিথ্যে সাক্ষী দিল ভাল
মেয়ে টা কে চরিত্রহীনা বানিয়ে দিল।
এই হল আমাদের দেশের আইন ব্যবস্থা।
যেখানেই শুধু বড় লোক রাই বিচার পায়
আর গরিবের কোন বিচারই নেই।
ভাবতে অবাক লাগে এই দেশে যাওয়ার জন্য
আমি প্রবাস থেকে চটফট করি।ভাবছি
আর জীবনে দেশেই যাবো না।

এখন এই অসহায় মেয়েটি সমাজে কি
ভাবে মুখ দেখাবে।পরের দিন ই মেয়েটির
ভিডিও টি ইন্টার নেটে ছেড়ে দিল।
গ্রামের মানুষরা দেখে মেয়েটির বাবা মাকে
অনেক অপমান করছে আর বলছে তোমরা
শহরে পড়ার নাম করে মেয়েটি কে দিয়ে
খারাপ কাজ করাচ্ছো ছিঃ ছিঃ । গ্রামের লোকের
অপমান সহ্য না করতে পেরে বৃস্টির বাবা
মা দুজনেই বিষ খেয়ে সুইসাইড করলেন।

বৃস্টি সেই কথা শুনে সেও গলায় দড়ি দিয়ে
সুইসাইড করল,আর বৃস্টি মারা যাওয়ার
পর বাবর টা ও পাগল হয়ে গেল।চারটা প্রান
আর একটা ভালবাসার ঘর অকালে ঝরে গেল..............

শেষকথাঃসব বোন দের অনুরোধ করে বলছি যে তোমরা অপরিচিত কোন পার্লারে একা কখনো যাবেনা।আর গেলে নিজের ভাই অথবা
বোন কে নিয়ে যাবে। কারন আপন তো
আপনই।কে জানে এই রকম ঘটনা কার জীবনে ঘটে যায়।আর আমার এই পোস্ট টা
লাইক না দিয়ে একটা সেয়ার দাও যাতে
সারা দেশের বোনেরা পড়তে পারে আর একটু
সচেতন হতে পারে।

কালেক্ট...অন্যের লেখা .... গুরুত্বপূর্ণ মনে হল....!
মেয়েরা একবার হলেও পড়বে, লিখতে চাইনি
শুধু কোন না কোন বোনের উপকারে আসবে
তাই লিখলাম।আর যদি একজন বোনের ও
উপকারে আসে তাহলে আমার লিখাটা স্বার্থক
হবে।

গরীব ঘরের একটি সহজ সরল মেয়ে নাম
তার বৃস্টি। বাবা মায়ের এক মাত্র সন্তান বৃস্টি।
অনেক কষ্ট করে খেয়ে না খেয়ে মেয়েটিকে
তারা পড়া শোনা করাচ্ছেন।মেয়েটা লেখাপড়ায় ও ফাস্ট, অনেক মেধাবী একটি
ছাত্রী। জি পি এ ফাইভ নিয়ে ঢাকায় একটি
ভাল কলেজে ভর্তি হয়েছে।এখানে হোস্টেলে থেকে পড়াশোনা করছে।
মেয়েটি অনেক স্বপ্ন দেখতো অনেক
লেখা পড়া করে ভাল একটা জব করবে।
বাবা মা কে নিয়ে একটু ভাল ভাবে বাঁচবে।
অনেক মন দিয়ে পড়াশোনা করে যাচ্ছে
মেয়েটা।

কয়েক মাস পর কলেজের একটা ছেলে
বৃস্টি কে প্রপোজ করলো ছেলেটার নাম
ছিল বাবর। ভিষন ভাল ছেলে তার পরও
বৃস্টি প্রপোজ টা গ্রহন করেনি, সে বাবরকে
বলল তোমাকে ফিরিয়ে দিচ্ছি না যদি অপেক্ষা
করতে পারো তাহলে অকে।বাবর বলল আমি
তোমার জন্য সারা জীবন অপেক্ষা করবো।

এই ভাবে দিন গেল মাস গিয়ে বছর গেল
এখন বৃস্টি ফাইনাল ইয়ার এ দুই মাস
পর তার ফাইনাল পরিক্ষা। বৃস্টির এক
বান্ধবীর বিয়ে, বৃস্টি কে অনেক
মিনতি করে যাওয়ার জন্য রাজি করেছে।

এখন বৃস্টি ভাবছে বড় লোক বান্ধবীর
বিয়ে একটু ভাল করে পার্লারে সাজ গুজ করে
যেতে হবে। কিন্তু টাকা পাবে কই সে বাবর
কে গিয়ে বললো আমাকে ১ হাজার টাকা
ধার দিতে পারবে মাস শেষে দিয়ে দেব।
বাবর বলল আচ্ছা দিব, পরের দিন বৃস্টি
চলে গেল একটি পার্লারে তার আরেকটা
বান্ধবী কে নিয়ে। জীবনের প্রথম গেছে
সে পার্লারে সাজতে।আর সেই পার্লারের
মেয়েটা ছিল একটা খারাপ মেয়ে, টাকা
ওয়ালার ছেলেদের সাথে মেয়েটির হাত
ছিল, সে সুন্দর সুন্দর মেয়েদের কে ফাদে
ফেলে ঐ পয়সা ওলাদের কাছে পাটিয়ে
দিত।

বৃস্টি তার ফাদে পড়ে গেল, বৃস্টি কে বলল
আপু আপনি উপরের রুমে চলে যান ওখানে
স্পেশাল সাজ দেওয়া হয় আর এখানে
সিট ও খালি নেই সে চলে গেল উপরের
রুমে। আর যেতেই রুমের ভিতর তিনটা
ছেলে ছিল দুজনে বৃস্টির মুখে কাপর দিয়ে
বেধে নিল একজনে দরজা লাগিয়ে দিল
পরে মেয়েটি কে দুজন ধরে রাখলো এক জন
ধর্ষণ করল।ছিঃ এরা আবার নিজেকে পুরুষ
বলে, তিন জন মিলে বন্ধ রুমে একটি অসহায়
মেয়েকে রেপ করে এদের কে হিজড়া বললে
হিজড়া দের ও অপমান করা হবে।ওরা তো
পশুর চেয়েও জঘন্য। ভাবতে অবাক লাগে
ওরা ও কোন মায়ের গর্ভে জন্ম নিছে।
ধিক্কার জানাই এই রকম পুরুষ দের।

বৃস্টির বান্ধবী পার্লারের মেয়েটা কে বলল
আমার বান্ধবী কই সে বলল তোমার
বান্ধবী তো অনকে আগেই চলে গেছে তার
পর সেও চলে গেল। ওরা বৃস্টি কে দুইদিন
রেপ করে ছাড়ল। মেয়েটি তখন আদ মরা
কি করবে গিয়ে বান্ধবী কে সব বলল,
বান্ধবী বৃস্টি কে নিয়ে থানায় মামলা
করলো। বৃস্টি কে হাসপাতালে নেওয়া হল
সত্যি তাকে রেপ করা হয়েছে কি না তা
পরিক্ষা করার জন্য কিন্তু ডাক্তার টাকা
খেয়ে ভুল রিপোর্ট দিল আর পুলিশ ঘুষ
খেয়ে কোর্ট এ মিথ্যে সাক্ষী দিল ভাল
মেয়ে টা কে চরিত্রহীনা বানিয়ে দিল।
এই হল আমাদের দেশের আইন ব্যবস্থা।
যেখানেই শুধু বড় লোক রাই বিচার পায়
আর গরিবের কোন বিচারই নেই।
ভাবতে অবাক লাগে এই দেশে যাওয়ার জন্য
আমি প্রবাস থেকে চটফট করি।ভাবছি
আর জীবনে দেশেই যাবো না।

এখন এই অসহায় মেয়েটি সমাজে কি
ভাবে মুখ দেখাবে।পরের দিন ই মেয়েটির
ভিডিও টি ইন্টার নেটে ছেড়ে দিল।
গ্রামের মানুষরা দেখে মেয়েটির বাবা মাকে
অনেক অপমান করছে আর বলছে তোমরা
শহরে পড়ার নাম করে মেয়েটি কে দিয়ে
খারাপ কাজ করাচ্ছো ছিঃ ছিঃ । গ্রামের লোকের
অপমান সহ্য না করতে পেরে বৃস্টির বাবা
মা দুজনেই বিষ খেয়ে সুইসাইড করলেন।

বৃস্টি সেই কথা শুনে সেও গলায় দড়ি দিয়ে
সুইসাইড করল,আর বৃস্টি মারা যাওয়ার
পর বাবর টা ও পাগল হয়ে গেল।চারটা প্রান
আর একটা ভালবাসার ঘর অকালে ঝরে গেল..............

শেষকথাঃসব বোন দের অনুরোধ করে বলছি যে তোমরা অপরিচিত কোন পার্লারে একা কখনো যাবেনা।আর গেলে নিজের ভাই অথবা
বোন কে নিয়ে যাবে। কারন আপন তো
আপনই।কে জানে এই রকম ঘটনা কার জীবনে ঘটে যায়।আর আমার এই পোস্ট টা
লাইক না দিয়ে একটা সেয়ার দাও যাতে
সারা দেশের বোনেরা পড়তে পারে আর একটু
সচেতন হতে পারে।

কালেক্ট......

19/06/2024

ফ্যাসিবাদের জমানায় ঈদ: চামড়া খাতের সংকট কাটাতে সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিন

তৈরি পোশাকের পর বাংলাদেশের প্রধান রফতানি পণ্য চামড়া। কিন্তু গত এক দশকেরও বেশী সময় ধরে দেশের চামড়ার বাজারে বিরাজ করছে ব্যাপক অস্থিরতা; লাখ টাকা দামের গরুর চামড়া বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৩০০ টাকায়। এমনকি ন্যায্য দাম না পেয়ে ২০২১ সালে কোরবানির পশুর চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলার ঘটনাও ঘটেছে। চলতি বছরেও সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া বিক্রি করতে পারছেন না ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। ঢাকায় লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুট ৫৫ থেকে ৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল আর ঢাকার বাইরে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা; এছাড়া খাসির চামড়া ঢাকা ও ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট ২০ থেকে ২৫ টাকা, বকরির চামড়া প্রতি বর্গফুট ১৮ থেকে ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু গত বছরগুলোতে কাঙ্খিত দাম না পেয়ে খাসি/বকরির চামড়া ঢাকার কাঁচা চামড়ার আড়তে ফেলে গেছেন মৌসুমী ব্যবসায়ীরা; ছোট আকারের গরুর চামড়া ২০০–২৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, মাঝারি আকারের গরুর চামড়া মানভেদে ৩০০–৭৫০ টাকা এবং বড় আকারের গরুর চামড়া ৮০০–১,১৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

অথচ ২০১৩ সালে গরুর চামড়ার দাম ছিল প্রতি বর্গফুট ৮৫-৯৫ টাকা এবং ছাগলের চামড়ার মূল্য ছিল ৫০-৫৫ টাকা। তখন গরুর চামড়া আকারভেদে ১,২০০ থেকে ৩,০০০ টাকায় বিক্রি করা যেত। একদিকে চামড়ার দাম কমছে, অথচ অন্যদিকে রপ্তানিকারকদের আয় এবং দেশের বাজারে চামড়ার জুতা এবং অন্যান্য সামগ্রীর দাম বাড়ছে। দেশে প্রায় ৩১৫ মিলিয়ন স্কয়ার ফুট ক্রাস্ট ও ফিনিশড চামড়ার সরবরাহ হয়; এর একটি বড় অংশই আসে কোরবানির ঈদের সময়। চামড়ার দাম পড়ে যাওয়ায় পুরো লাভটাই যাচ্ছে আড়তদার, ব্যবসায়ী আর ট্যানারি মালিকদের পকেটে

পশুর চামড়ার গুণগত মান সংরক্ষণে একটি বড় উপাদান হচ্ছে লবণ। চামড়া ছাড়ানোর ৪-৫ ঘন্টার মধ্যে গরুর চামড়ায় ৭-৮ কেজি, ছাগলের চামড়ায় ৩-৪ কেজি লবন ভালোভাবে প্রয়োগ করতে হয়। কিন্তু ঈদকে সামনে রেখে এই লবণের বাজারেও সিন্ডিকেট। ৬০০ টাকা দামের ৭৪ কেজির বস্তা লবণের দর ঠিক করা হয়েছে ১০৫০ টাকা দরে, সময় সুযোগ মতো তা আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার থেকে ১২শ টাকায়, ওজনেও দেওয়া হয়েছে কম। ৭৪ কেজির স্থলে বস্তায় দেওয়া হয়েছে ৬০ কেজি। বাংলাদেশের বেশির ভাগ ট্যানারি ও চামড়াজাত পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপ (এলডব্লিউজি)’র সনদধারী না হওয়ায়, বাংলাদেশ এখাতে রপ্তানি আয়ও বাড়াতে পারছে না। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে চামড়াখাতের রপ্তানি আয় ১১২.৪১ কোটি ডলার থেকে গেল অর্থবছরে বেড়ে হয়েছে ১২৪.৫২ কোটি ডলার; এক দশকে বেড়েছে মাত্র ১২ কোটি ডলারের মত। বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) তথ্য অনুসারে, এলডব্লিউজি সনদ না থাকায় বাংলাদেশ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানিতে বছরে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন বা ৫০ কোটি মার্কিন ডলার আয় হারাচ্ছে। উল্টো প্রায় ১৫ কোটি (১৫০ মিলিয়ন) ডলারের চামড়া আমদানি করে কোম্পানিগুলো।

রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ হিসেবে হাজারীবাগের ট্যানারি সরিয়ে সাভারের চামড়া শিল্পনগরীতে নিয়ে গেলেও ১৫ বছরেও সেই প্রকল্প শেষ করতে পারেনি সরকারি সংস্থা, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির কর্পোরেশন, বিসিক। এখনও পর্যন্ত নানা জটিলতায় সেখানকার কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগারটি পুরোপুরি চালু করা যায়নি। ফলে ট্যানারিগুলো থেকে আসা বর্জ্য খোলা আকাশের নিচে ফেলায় বুড়িগঙ্গার পর এখন দূষিত হচ্ছে ধলেশ্বরী নদীর পানি। এর প্রভাবে বিষাক্ত হয়ে উঠছে সেখানকার পরিবেশ; ফলে বাংলাদেশ লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপ’র সনদও পাচ্ছে না, বাড়ছে না কাঙ্খিত রপ্তানি। রপ্তানি বাড়াতে পারলে দেশের বাজারেও চামড়ার দাম বাড়তো। উপযুক্ত মূল্য নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাঁচা চামড়া রফতানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যেই ১ কোটি বর্গফুট ওয়েট ব্লু চামড়া রফতানির অনুমতি পেয়েছে দেশের ৫টি চামড়া শিল্প প্রতিষ্ঠান। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের প্রধান বাজার ইউরোপের দেশগুলোয় করোনা পরবর্তী স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসতে শুরু করায় চাহিদা বেড়ে রফতানিতে নতুন সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, বিশেষ করে চীনের বাজারে। অথচ অন্য অনেক খাতের মত এই খাতও দেশি বিদেশি সিন্ডিকেটের দৌড়াত্মে দাঁড়াতে পারছে না বলে মনে করে এবি পার্টি, ফলশ্রুতিতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। তাই এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেয়ার জোর দাবী করছে এবি পার্টি।
copy-
সূত্র:সাংবাদিক

🍂🍂এগুলো লিখে বাঁধাই করে প্রত্যেক মাদরাসার গেইটে ঝুলিয়ে দেওয়া আবশ্যক!🍂🍂বর্তমানে কওমি মাদরাসাগুলো জনগণের সাহায্য সহযোগিতায...
19/06/2024

🍂🍂এগুলো লিখে বাঁধাই করে প্রত্যেক মাদরাসার গেইটে ঝুলিয়ে দেওয়া আবশ্যক!🍂🍂

বর্তমানে কওমি মাদরাসাগুলো জনগণের সাহায্য সহযোগিতায় চলার যে পদ্ধতিটা দেখা যাচ্ছে এটা মূলত আমাদের আকাবিরদের তরীকার বিপরীত। দেওবন্দে কালেকশনের জন্য আলাদা মুহাসসিল আছে।

এটা উস্তাদ ছাত্রের কাজ নয়। আমাদের দেশে ব্যাপকভাবে উস্তাদ ছাত্ররা এটা আঞ্জাম দেয়। কোরবানির সময় ছাত্রদের দিয়ে চামড়া কালেকশন করার বিষয়টা সব সময় আমাদের বিবেকে বাধে, আমাদেরকে পীড়া দেয়। একই বাড়ির সামনে ছাত্র-উস্তাদ দাঁড়িয়ে আছেন চামড়ার জন্য, ভিক্ষুক দাঁড়িয়ে আছে গোশতের জন্য। বাড়িওয়ালা ভিক্ষুকদেরও ধমকাচ্ছে, ছাত্র-শিক্ষকদেরও ধমকাচ্ছে। বাড়ি থেকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয়ার ঘটনাও তো আমাদের সামনেই ঘটেছে। এমন দৃশ্যগুলো আমরা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারি না। এছাড়াও আরও কত লাঞ্ছনাকর পরিস্থিতির শিকার হতে হয়। তা তো আমরা নিজ চোখেই দেখেছি। আবার অল্প সময়ে ভালো পরিমাণ অর্থ আয় হওয়াতে কমিটির লোকেরা এটা কোনোভাবেই বন্ধ করতে সম্মত হয় না। তাছাড়া রমজান মাসে কালেকশনের জন্য শিক্ষকদের বাধ্য করাও আমাদের মাদরাসাগুলোতে বিচিত্র নয়। সে কালেকশন করতে গিয়ে তাদের মান-মর্যাদা ঠিক থাকবে কিনা তা দেখার যেন কেউ নেই।

হযরত থানবী রহ. এর বক্তব্য ছিল কোনো ছাত্র তো নয়; কোনো শিক্ষকও কালেকশন করতে যাবে না। এমনকি যদি এর জন্য মাদরাসার সংখ্যা কমে যায়, তাও দীনের জন্য ভালো। তাই আমরা আমাদের এখানে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছি যেন ছাত্র-শিক্ষক সকলেরই ইজ্জত সুরক্ষিত থাকে। কালেকশনের জন্য তারা মানুষের বাড়ি-বাড়ি যাবে না। চামড়ার কালেকশন করবে না। এমনিভাবে উস্তাদরাও রমজানে যাকাত কালেকশনের জন্য রশিদ বই নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করবে না। হ্যাঁ, নিজের ইজ্জত রক্ষা করে যতটুকু করা যায় তা করবে। পারলে করবে, না পারলে না করবে। কোনও বাধ্যবাধকতা নেই।

অর্থনৈতিক বিষয়টা আমরা সামনে রেখে তা'লীম গ্রহণে আসলাফ ও আকাবিরের যে চেতনা ও পদ্ধতি ছিল তা আবার ফিরিয়ে আনার চিন্তা করেছি। অর্থাৎ ইলম হাসিলের পথে ছাত্র তার সাধ্যমত খরচ করবে। যেমন সালাফের যামানায় ইলম হাসিলের যাবতীয় খরচ শিক্ষার্থী নিজে বহন করত। কারও কারও জীবনীতে পাওয়া যায়, বাবার রেখে যাওয়া বিপুল সম্পদের পুরোটাই ইলমের পথে ব্যয় করে দিয়েছেন। তাই আমাদের চিন্তা হল প্রতিষ্ঠান নয়; শিক্ষার্থী নিজেই নিজের খরচ বহন করবে। সাধারণত আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ম হল, নির্ধারিত নম্বর পেলে মাসিক প্রদেয় মওকুফ হয়ে যায়। কিন্তু এই ফিকির সামনে রেখে আমরা সিদ্ধান্ত নিই, মাসিক প্রদেয় ফ্রি হওয়ার সম্পর্ক থাকবে সামর্থ্যের সাথে, নম্বরের সাথে নয়। নম্বর বিবেচ্য হবে কেবল ভর্তির ক্ষেত্রে। নম্বর পেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে, না হয় না। এর অর্থ এই নয় যে, এখানে কেবল ধনীরাই সুযোগ পাবে। ধনী-গরীব নির্বিশেষে সবার জন্য অবারিত সুযোগ থাকবে। তবে প্রত্যেকেই সাধ্য অনুযায়ী ব্যয় করবে; স্বচ্ছলতা নেই বলে। সে কিছুই দিবে না- এমন যেন না হয়। যে যতটুকু পারে ততটুকুই দিবে, বাকিটুকু প্রতিষ্ঠান বহন করবে। খরচ করতে অভ্যস্ত হওয়া ইলমের জন্য যেমন দরকার তেমনি দরকার নিজের ব্যক্তিত্ব গঠনের জন্য। এই অভ্যাস না থাকলে ব্যক্তিত্ব প্রতিষ্ঠিত হয় না। একজন লোক যত বড়ই হোক যদি অন্যকে দেওয়ার অভ্যাস তার মাঝে গড়ে না উঠে, কেবল গ্রহণ করেই সন্তুষ্ট থাকে, তাহলে কোনদিন তার মানসিকতা বড় হয় না। তার প্রতি মানুষের ভক্তি-শ্রদ্ধা জন্মায় না। মানুষ তাকে শ্রদ্ধার দৃষ্টিতে দেখে না। তাই সমাজে সে কোনো প্রভাবও রাখতে পারেনা, সে গলে যায় অর্থবিত্তের সামনে। এজন্য কেবল যোগ্যতাই যথেষ্ট নয়, যোগ্যতার ব্যবহারের জন্য এই ব্যক্তিত্বকেও ধরে রাখা অত্যন্ত জরুরি।


🎤 উস্তাদে মুহতারাম শায়েখ আবুল বাশার সাইফুল ইসলাম হাফিজাহুল্লাহ।

শাইখুল হাদীস, জামিয়াতুল উলূমিল ইসলামিয়া ঢাকা।

19/06/2024

আপনি কি জানেন ? গণতন্ত্র একটি ধর্ম

৫ই মে যুগ যুগান্তের প্রেরণা -----------------------------খুব ভোরে জেগে উঠেছিলাম গাবতলী পয়েন্টে অবরোধ করতে হবে বলে ৷ ফজর...
04/05/2024

৫ই মে
যুগ যুগান্তের প্রেরণা
-----------------------------

খুব ভোরে জেগে উঠেছিলাম গাবতলী পয়েন্টে অবরোধ করতে হবে বলে ৷
ফজরের আগেই রওয়ানা করেছিলাম ৷
টিপ টিপ বৃষ্টি ছিল ৷
গাড়ীটা নিয়েই বেরিয়ে ছিলাম ৷ ড্রাইভার না থাকায় নিজেই ড্রাইভ করেছিলাম ৷ গাড়ী থাকলেও গতিটা ছিল পায়ে হাটা মানুষদের মতই ৷
মাজার রোড মসজিদের সামনে পার্কিং করে রেখেছিলাম ৷

মিরপুর-মোহাম্মাদপুর মিলে ছিল এই পয়েন্টের দায়িত্ব ৷ আমি ছিলাম নায়েবে আমীর ৷ আমীর ছিলেন মাওলানা মোস্তফা আজাদ রাহিমাহুল্লাহ ৷ প্রশাসন বলেছিল ব্রিজের অপর প্রান্তে অবস্থান করতে ৷ হেফাজতের কেন্দ্রীয় নির্দেশনা ছিল এপারেই থাকার ৷ এপারেই থাকলাম ৷ এপার ওপার সবই তো এক সময় হয়ে গেল একাকার ৷ জোহরের নামাজ পড়েই ছুটলাম শাপলার দিকে ৷
ঢুকে পড়লাম ইতিহাসে ৷
শাপলা ফুলটার পশ্চিমে ট্রাক দিয়ে তৈরি করা ছিল স্টেজ ৷
খুব মামুলি ৷
কিন্তু সেটাই হয়ে গেল নতুন বালাকোটের ঐতিহাসিক মঞ্চ ৷
সেখানে দুইবার বক্তব্য রাখার তাওফীক হলো ৷ প্রথমবার আসরের আগে ৷ সেটা ছিল সিডিউল কর্মসূচীর অংশ ৷ আসরের পরপর মঞ্চ থেকে সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সরকারের চ্যালেঞ্জ গ্রহন করে শাপলা চত্বরে অবস্থানের ঘোষনা দিলেন ৷ উত্তেজনার পারদ ক্রমেই উর্দ্ধগামী হলো ৷ ঐ অবস্থায় আবার মঞ্চে উঠলাম ৷
তখন মঞ্চে কোনো স্বাভাবিক কর্মসূচী নেই ৷
জনতার সাগর তখন উত্তাল ৷
গুলিস্তান, প্রেসক্লাব আর বিজয় নগর থেকে থেমে থেমে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে ৷
কুণ্ডলী পাকিয়ে উঠছে কালো ধোঁয়া ৷
জমীন থেকে আকাশের মেঘ সব যেন লাল-কালোর বিদ্রোহী শোক ৷
শহীদদের লাশের মিছিল শুরু হলো শাপলার দিকে ৷
ভাইয়ের সামনে ভাইয়ের লাশ!
হায়েনাদের খুবড়ে খাওয়া লাশ!
রক্তের কণিকাগুলো জ্বলে উঠতে লাগলো বারুদের অমিত তেজে ৷
মাইক্রোফোন তুলে নিলাম হাতে ৷
দ্রোহের সবটুকু আগুন ঝরে ঝরে পড়ল ৷
শহীদের রক্ত যেন তখন আমার ধমনিতে বহমান ৷

এরপর রাত হলো ৷ রাত গভীর হলো ৷ ভয়াল অন্ধকারে ছেয়ে গেল শুভ্র সফেদ শাপলার চারিপাশ ৷ শুরু হলো বুলেট দিয়ে সত্যকে দমিয়ে দেয়ার দানবীয় আয়োজন ৷ নিস্তব্ধ রাতের কালো অন্ধকারে রচিত হলো শাহাদাতের উদ্ভাসিত নতুন ইতিহাস ৷ আমি তখনো শাপলার কাছাকাছি ৷ আড়াল থেকে সব দেখলাম ৷ এক সময় বন্ধ হলো তাণ্ডব ৷ বেরিয়ে পড়লাম সেই সুযোগে ৷ মতিঝিল পীরজঙ্গীতে আদায় করলাম সালাতুলফজর ৷ আবার শুরু করলাম হাটা ৷ টিপটিপ বৃষ্টি চলছে তখনো ৷ তবে সে বৃষ্টির সাথে ছিল বারুদের ঝাঁজ ৷ রক্তের লাল ৷ আর অশ্রুর ফোঁটা ৷
হায়েনার দল ভাবলো ঘটনা শেষ ৷
আমি দেখলাম ইতিহাসের অনিঃশেষ যাত্রা ৷

৫ই মের ভয়াল রাতের নিকশ কালো অন্ধকারে জাতি বিভক্ত হলো দুই ভাগে ৷
এক ভাগ শাপলার শহিদী কাফেলা ৷
অপর ভাগ শাহাবাগী মুরতাদের দল ৷
এক ভাগ বালাকোটের মশালধারী ঈমানদার ৷
অপর ভাগ ধূর্ত ইংরেজদের প্রেতাত্না ৷
এক ভাগ পরাজিত সেনাপতি নবাব সিরাজুদ্দৌলার ভাগ্য বরণকারী ৷
অপর ভাগ হিংস্র লর্ড ক্লাইভের উত্তরসুরী ৷
এক ভাগ কারবালার হুসাইনী চেতনার পতাকাবাহী ৷
অপর ভাগ এজিদী চিন্তার উল্লাসকারী ক্ষমতাশালী… ………

মানুষ মরে যায়, ইতিহাস রয়ে যায় ৷
ইতিহাস কথা কয়…

(৫ই মে'১৬ তে লেখা পোস্ট, ঈষৎ সম্পাদিত)

মনে পরে কি সেই দিনের কথা???৫ই মে যুগ যুগান্তের প্রেরণা -----------------------------খুব ভোরে জেগে উঠেছিলাম গাবতলী পয়েন্...
03/05/2024

মনে পরে কি সেই দিনের কথা???

৫ই মে
যুগ যুগান্তের প্রেরণা
-----------------------------

খুব ভোরে জেগে উঠেছিলাম গাবতলী পয়েন্টে অবরোধ করতে হবে বলে ৷
ফজরের আগেই রওয়ানা করেছিলাম ৷
টিপ টিপ বৃষ্টি ছিল ৷
গাড়ীটা নিয়েই বেরিয়ে ছিলাম ৷ ড্রাইভার না থাকায় নিজেই ড্রাইভ করেছিলাম ৷ গাড়ী থাকলেও গতিটা ছিল পায়ে হাটা মানুষদের মতই ৷
মাজার রোড মসজিদের সামনে পার্কিং করে রেখেছিলাম ৷

মিরপুর-মোহাম্মাদপুর মিলে ছিল এই পয়েন্টের দায়িত্ব ৷ আমি ছিলাম নায়েবে আমীর ৷ আমীর ছিলেন মাওলানা মোস্তফা আজাদ রাহিমাহুল্লাহ ৷ প্রশাসন বলেছিল ব্রিজের অপর প্রান্তে অবস্থান করতে ৷ হেফাজতের কেন্দ্রীয় নির্দেশনা ছিল এপারেই থাকার ৷ এপারেই থাকলাম ৷ এপার ওপার সবই তো এক সময় হয়ে গেল একাকার ৷ জোহরের নামাজ পড়েই ছুটলাম শাপলার দিকে ৷
ঢুকে পড়লাম ইতিহাসে ৷
শাপলা ফুলটার পশ্চিমে ট্রাক দিয়ে তৈরি করা ছিল স্টেজ ৷
খুব মামুলি ৷
কিন্তু সেটাই হয়ে গেল নতুন বালাকোটের ঐতিহাসিক মঞ্চ ৷
সেখানে দুইবার বক্তব্য রাখার তাওফীক হলো ৷ প্রথমবার আসরের আগে ৷ সেটা ছিল সিডিউল কর্মসূচীর অংশ ৷ আসরের পরপর মঞ্চ থেকে সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সরকারের চ্যালেঞ্জ গ্রহন করে শাপলা চত্বরে অবস্থানের ঘোষনা দিলেন ৷ উত্তেজনার পারদ ক্রমেই উর্দ্ধগামী হলো ৷ ঐ অবস্থায় আবার মঞ্চে উঠলাম ৷
তখন মঞ্চে কোনো স্বাভাবিক কর্মসূচী নেই ৷
জনতার সাগর তখন উত্তাল ৷
গুলিস্তান, প্রেসক্লাব আর বিজয় নগর থেকে থেমে থেমে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে ৷
কুণ্ডলী পাকিয়ে উঠছে কালো ধোঁয়া ৷
জমীন থেকে আকাশের মেঘ সব যেন লাল-কালোর বিদ্রোহী শোক ৷
শহীদদের লাশের মিছিল শুরু হলো শাপলার দিকে ৷
ভাইয়ের সামনে ভাইয়ের লাশ!
হায়েনাদের খুবড়ে খাওয়া লাশ!
রক্তের কণিকাগুলো জ্বলে উঠতে লাগলো বারুদের অমিত তেজে ৷
মাইক্রোফোন তুলে নিলাম হাতে ৷
দ্রোহের সবটুকু আগুন ঝরে ঝরে পড়ল ৷
শহীদের রক্ত যেন তখন আমার ধমনিতে বহমান ৷

এরপর রাত হলো ৷ রাত গভীর হলো ৷ ভয়াল অন্ধকারে ছেয়ে গেল শুভ্র সফেদ শাপলার চারিপাশ ৷ শুরু হলো বুলেট দিয়ে সত্যকে দমিয়ে দেয়ার দানবীয় আয়োজন ৷ নিস্তব্ধ রাতের কালো অন্ধকারে রচিত হলো শাহাদাতের উদ্ভাসিত নতুন ইতিহাস ৷ আমি তখনো শাপলার কাছাকাছি ৷ আড়াল থেকে সব দেখলাম ৷ এক সময় বন্ধ হলো তাণ্ডব ৷ বেরিয়ে পড়লাম সেই সুযোগে ৷ মতিঝিল পীরজঙ্গীতে আদায় করলাম সালাতুলফজর ৷ আবার শুরু করলাম হাটা ৷ টিপটিপ বৃষ্টি চলছে তখনো ৷ তবে সে বৃষ্টির সাথে ছিল বারুদের ঝাঁজ ৷ রক্তের লাল ৷ আর অশ্রুর ফোঁটা ৷
হায়েনার দল ভাবলো ঘটনা শেষ ৷
আমি দেখলাম ইতিহাসের অনিঃশেষ যাত্রা ৷

৫ই মের ভয়াল রাতের নিকশ কালো অন্ধকারে জাতি বিভক্ত হলো দুই ভাগে ৷
এক ভাগ শাপলার শহিদী কাফেলা ৷
অপর ভাগ শাহাবাগী মুরতাদের দল ৷
এক ভাগ বালাকোটের মশালধারী ঈমানদার ৷
অপর ভাগ ধূর্ত ইংরেজদের প্রেতাত্না ৷
এক ভাগ পরাজিত সেনাপতি নবাব সিরাজুদ্দৌলার ভাগ্য বরণকারী ৷
অপর ভাগ হিংস্র লর্ড ক্লাইভের উত্তরসুরী ৷
এক ভাগ কারবালার হুসাইনী চেতনার পতাকাবাহী ৷
অপর ভাগ এজিদী চিন্তার উল্লাসকারী ক্ষমতাশালী… ………

মানুষ মরে যায়, ইতিহাস রয়ে যায় ৷
ইতিহাস কথা কয়…

(৫ই মে'১৬ তে লেখা পোস্ট, ঈষৎ সম্পাদিত)

20/04/2024

🍀🍀🌺এ রকম প্রস্তাবের আশায় ছিলাম🌺🍀🍀

"""মুফতী আরিফ বিন হাবিব সাহেবের পক্ষ থেকে
ব্রাদার রাহুলের কাছে প্রস্তাব***

জী রাহুল আমিন ভাই !
অনলাইনে তো অনেক হলো, এবার অফলাইনে হোক।

ঢাকার বকশী বাজার মাঠে(যেখানে প্রতি বছর আপনাদের জলসা হয়) একটি মুখোমুখি অনুষ্ঠান হোক, বিষয়বস্তু:
আপনাদের যে কোন আমল বিষয়ে আমি প্রশ্ন করব, আর আমাদের যে কোন আমল নিয়ে আপনি প্রশ্ন করবেন।

দুজন দুটি মাইকের সামনে দাড়িয়ে প্রশ্নোত্তর করবে, সামনে থাকা শ্রোতারা নোট করবে।

আমাদের দুজনের হাতে কোন বইপুস্তক থাকবেনা, কারণ আপনার প্রশ্ন আমার জানা নেই, আর আমার প্রশ্ন আপনার জানা নেই। তাই উত্তর পত্রও রেডি করে আনা যাবেনা, কারণ প্রশ্নই তো কারো জানা নেই।

যদি এভাবে একটি আয়োজন করতে পারেন, তাহলে জানাবেন, আর না পারলে আলেমদের ব্যপারে চুপ থাকার অনুরোধ রইল। আলেমদের কাজ আলেমদের কে করতে দিবেন।
আপনার জন্য দূ'আ রইল জাযাকাল্লাহ।

copy_

19/04/2024

৩ টি উমরাহ সহ ১৫ লক্ষ টাকার পুরস্কার সংবলিত কুরআন প্রতিযোগিতা-২০২৪ আয়োজন করতে যাচ্ছি আমরা। এ লক্ষে এই রমজান থেকে আগামী রমজানকে আমরা ঘোষণা করছি ‘কুরআন-বর্ষ’ হিসেবে। তো আসুন, এই কুরআন-বর্ষে আমরা কুরআন চর্চা করি আর জিতে নিই উমরাহ-সহ মূল্যবান সব পুরস্কার।

📚 সিলেবাস: ৬ ধাপে পুরো কুরআনুল কারীম
☑️ ১ম ধাপ: (এপ্রিল-মে) ১ থেকে ৬ পারা
☑️ ২য় ধাপ: (জুন-জুলাই) ৭ থেকে ১২ পারা
☑️ ৩য় ধাপ: (আগস্ট-সেপ্টেম্বর) ১৩ থেকে ১৮ পারা
☑️ ৪র্থ ধাপ: (অক্টোবর-নভেম্বর) ১৯ থেকে ২৪ পারা
☑️ ৫ম ধাপ: (ডিসেম্বর-জানুয়ারি) ২৫ থেকে ৩০ পারা
☑️ ৬ষ্ঠ ধাপ: (ফেব্রুয়ারি-মার্চ) পুরো কুরআনুল কারীম
👥 যারা অংশগ্রহণ করতে পারবেন:
যে কোনো বয়সের ও যে কোনো শ্রেণি-পেশার নারী-পুরুষ।

🚫 যারা অংশগ্রহণ করতে পারবেন না:
☑️ যারা কওমী মাদরাসায় কাফিয়া-ঊর্ধ্ব ও আলিয়া মাদরাসা আলিম-ঊর্ধ্ব পড়াশোনা করেছেন, তারা অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।

📝 অংশগ্রহণের পদ্ধতি:
☑️ গুগল ফরমের মাধ্যমে প্রি-রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। গুগল ফরমে দেওয়া ফোন নম্বরই রেজিস্ট্রেশন নম্বর হিসেবে গণ্য হবে।

✍🏽 পরীক্ষা-পদ্ধতি:
গুগল ফরমের মাধ্যমে পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে। এতে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে রেজাল্ট তৈরি হবে।

📅 পরীক্ষার তারিখ:
প্রত্যেক ধাপের শেষ মাসের সর্বশেষ শুক্রবার, বাদ ফজর।

🏆 পুরস্কার:
৩টি উমরাহ, ব্যক্তিগত লাইব্রেরিসহ ১৫ লক্ষ টাকার পুরস্কার।

📝 পুরস্কারের বিস্তারিত তালিকা:
☑️ প্রথম ৫ ধাপ:
☑️ প্রথম পুরস্কার: কম্পিউটার (৫০ হাজার টাকা মূল্যমানের, ১ জন)
☑️ দ্বিতীয় পুরস্কার: ব্যক্তিগত ইসলামিক লাইব্রেরি (২৫ হাজার টাকার বই, ২ জন)
☑️ তৃতীয় পুরস্কার: রকমারি গিফট ভাউচার (১ হাজার টাকা মূল্যের, ৫০ জন)

📝 চূড়ান্ত ধাপ:
☑️ প্রথম পুরস্কার: শায়খ আহমাদুল্লাহর সঙ্গে উমরাহ (১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা; ৩ জন)।
☑️ দ্বিতীয় পুরস্কার: ব্যক্তিগত ইসলামিক লাইব্রেরি (৫০ হাজার টাকার বই, ৩ জন)।
☑️ তৃতীয় পুরস্কার: কিন্ডেল রিডার (১৫ হাজার টাকার মূল্যের, ৬ জন)।
☑️ চতুর্থ পুরস্কার: রকমারি গিফট ভাউচার (১ হাজার টাকা মূল্যের, ১০৫ জন)

📝 প্রাসঙ্গিক জ্ঞাতব্য
☑️ কোনো বিজয়ীকেই নগদ টাকা দেওয়া হবে না, নির্ধারিত পুরস্কার দেওয়া হবে।
☑️ প্রত্যেক ধাপের পরীক্ষা স্বতন্ত্র হিসেবে বিবেচিত হবে। এক ধাপের পরীক্ষা অন্যান্য ধাপের পরীক্ষার ফলাফল প্রভাবিত করবে না।
☑️ একই নম্বর প্রাপ্ত একাধিক প্রতিযোগীর মধ্যে ‍যিনি আগে সাবমিট করবেন তিনি অগ্রগণ্য বিবেচিত হবেন।
☑️ প্রথম ৫ ধাপের প্রতিযোগিতায় কেউ প্রথম ও দ্বিতীয় পুরস্কার-বিজয়ী হলে এই ৫ ধাপের অন্য কোনো ধাপে এই দুটি পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবেন না। তবে প্রথম ৫ ধাপে প্রথম-দ্বিতীয় পুরস্কার পেলেও চূড়ান্ত ধাপে প্রধান পুরস্কারসমূহ পেতে পারবেন।

🔗 রেজিস্ট্রেশন করতে ক্লিক করুন: https://forms.gle/SUpr72eUeetS8wyYA

Address

Muhammadpur
Dhaka Division

Telephone

+8801931736085

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Badar 313 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Badar 313:

Share