Adxbd

Empowering small businesses with social media marketing & video ads. We help you grow your brand and reach new customers. 𝐂𝐨𝐧𝐭𝐚𝐜𝐭 𝐮𝐬 𝐟𝐨𝐫 𝐚 𝐟𝐫𝐞𝐞 𝐜𝐨𝐧𝐬𝐮𝐥𝐭𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧!

01/11/2024

🔰কাস্টমার সাধারণত তিন ধরণের হয়ে থাকে।কাস্টমারের সাইক্লোজি বুঝে কন্টেন্ট তৈরি করতে পারলে আপনি'ই হবেন সেরা বিক্রেতা।আপনার পণ্য সেল হবে ঝড়ের গতিতে🚀🚀
(মনে রাখবেন সেল'স কোনো রকেট সাইন্স না।সারাবিশ্বে প্রতিদিন পণ্য ক্রয়-বিক্রয় হচ্ছে। এই পৃথিবী টিকে আছে ক্রয়-বিক্রয়ের উপর) ✅✅

🔥🔥(কিন্তু অবশ্যই কাস্টমারের সাইক্লোজি বুঝে, সেইভাবে কনটেন্ট তৈরি করতে হবে।আর যদি আপনার কনটেন্ট সম্পর্কে কোনো অভিজ্ঞতা না থাকে, তাহলে এক্ষেত্রে কন্টেন্ট রাইটার বা কনটেন্ট ক্রিয়েটর হায়ার করা ছাড়া কোনো উপায় নেই।তবে আপনি করতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়)🔥🔥

⚡COLD CUSTOMER: যে প্রোডাক্ট সম্পর্কে মানুষের ধারণা নেই বা মানুষ জানেনা, সেই প্রোডাক্ট কেন কিনা প্রয়োজন।মনে করুন আপনি আদিম যুগে আছেন যেখানে মোবাইল নামে কিছু ছিলোনা।এখন আপনাকে যদি আমি গিয়ে বলি এটি একটি মোবাইল এটি কিনেন।আপনি কিনবেন?অবশ্যই না।কারণ, আপনি মোবাইল সম্পর্কে কিছুই জানেন না।তো আপনি'ই মোবাইলের কোল্ড কাস্টমার। যার প্রোডাক্ট সম্পর্কে কোনো আইডিয়া নেই⬅️

⚡WARM CUSTOMER: এটি মনে করুন আপনার মোবাইল কেনার আগের দিনগুলো। আমি আমাকে দিয়ে উদাহরণ দেই। আমি জানি মোবাইলের কতোটা গুরুত্ব এবং একটা ভালো মোবাইল আমার কেন দরকার। কিন্তু মোবাইল আমি কোথা থেকে কিনবো, যার থেকে কিনব সে ঠকাবে না তো। এরকম নানান প্রশ্ন মাথায় আসতেছিলো😴

➡️ আমার ওই অবস্থাকেই Warm Customer বলে।অর্থাৎ আমি জানি আমার মোবাইল/প্রোডাক্ট দরকার। কিন্তু আমি নানান বিষয়ে কনফিউজড😴

⚡HOT CUSTOMER: হট কাস্টমার হচ্ছে তারা, যারা প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানে এবং টাকা পয়সাও রেডি এবং তাদের প্রোডাক্ট কেনার খুব আগ্রহ এবং তাদের মধ্যে কোনো কনফিউশন নেই। শুধু আপনার একটি ভালো কন্টেন্ট তাদের সামনে গেলে তারা আপনার প্রোডাক্ট কিনে নিবে🚀🔥

🔰হট কাস্টমারের কাছে প্রোডাক্ট বিক্রি করা যতোটা সহজ। ওয়ার্ম, এবং কোল্ড কাস্টমারের কাছে প্রোডাক্ট বিক্রি করা ঠিক ততোটা কঠিন⬅️ (ঠিক এখানেই সব খেলা।এই সাইক্লোজি না বুঝার কারণে মানুষ মার্কেটিং করেও সেল পায় না)

🔰অনেকে বলে থাকে যে এ্যাডস রান করেছি প্রথমদিকে বেশকিছু সেল হয়ছে।এখন আর সেল হয়না।প্রথম দিকে সেল হওয়ার কারণ প্রথমেই হট কাস্টমার গুলো পেয়ে গেছেন।বাকি মার্কেটে যারা ঘুরাফিরা করতেছে এরা ওয়ার্ম অথবা কোল্ড কাস্টমার⬅️

➡️এখন আপনি যদি আপনার অডিয়েন্স, আপনার টার্গেট কাস্টমারদের রিসার্চ করে তাদের সাইক্লোজি বুঝে ওয়ার্ম এবং কোল্ড কাস্টমারের জন্যে কন্টেন্ট তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনার প্রোডাক্ট সেল হবে ঝড়ের গতিতে।

12/05/2024

বাংলাদেশে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ক্ষেত্রে Image Ad বরাবরই জনপ্রিয় ছিল। তবে, সাম্প্রতিককালে ভিডিও বিজ্ঞাপন আরো বেশি গুরুত্ব পেয়েছে। আসুন জেনে নেয়া যাক, Social Media Marketing এর ক্ষেত্রে কেন একটি Video ad Image Ad থেকে এগিয়ে এবং একটা ব্র্যান্ডের জন্য কেনো Video ad এতো গুরুত্বপূর্ণ-

1. Grab Attention:

Feed এ Scroll করার সময় ছবির বিজ্ঞাপন নজরে না আসতে পারে। কিন্তু ভিডিওর নড়াচড়া দৃষ্টি আকর্ষণ করে। ফলে, আপনার পণ্য বা সেবার ব্যাপারে মানুষের কাছে কিছু কথা বলার সুযোগ তৈরি হয়। যা Image Ad এর ক্ষেত্রে সম্ভব নয়।

2. Provide more & more information:

ছবির বিজ্ঞাপনে তথ্য থাকে সীমিত অপর দিকে ভিডিওর মাধ্যমে খুব কম সময়েই বেশি তথ্য দর্শকদের সামনে তুলে ধরা যায়। পণ্যের বৈশিষ্ট্য, এর কার্যকারিতা, এবং কেন এটা কেনা উচিত - এই সকল কিছুই Video তে দেখানো যায়। যার ফলে এটি Image ad থেকে বেশি ভালো কাজ করে।

3. Impact on Subconscious mind:

Image ad মানুষের মনে কোনো পণ্য সম্পর্কে সীমিত পরিমাণ ধারণা দেয়। কিন্তু পক্ষান্তরে ভিডিওর মাধ্যমে দৃশ্য, শব্দ, এবং কখনো কখনো গানের সম্মিলনে একটা গল্প তুলে ধরা হয়। এই গল্পের মাধ্যমে মানুষের মনের উপর গভীর প্রভাব ফেলা যায়, যা পণ্য কেনার আগ্রহ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেয়।

4. More Engagement:

বর্তমান সময়ে এসে Social media তে মানুষ সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করে ভিডিও দেখে। যার ফল স্বরূপ ভিডিও বিজ্ঞাপনে মাধ্যমে বেশি থেকে বেশি মানুষ এর কাছে আপনার পণ্য বা ব্যবসা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়। লাইক, কমেন্ট, এবং শেয়ারের মাধ্যমে ভিডিও আরো বেশি মানুষের কাছে পৌঁছায়।

5. Mobile Friendly:

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে স্মার্টফোনের ব্যবহার বর্তমান সময়ে এসে ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। ভিডিও বিজ্ঞাপন মোবাইল ফ্রেন্ডলি হওয়ায় মানুষ যেকোনো জায়গায়, যেকোনো সময় এটি দেখতে পারে এবং খুব সহজেই তাদের কাছে আপনার পণ্য বা ব্যবসা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়।

সব শেষে বলা যায়, ছবির বিজ্ঞাপনের নিজস্ব স্থান আছে ঠিকই। একটা ব্র্যান্ড প্রচারে ভালো মানের Image Ad এর বিকল্প নেই। তবে, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ে দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ, তথ্য দেওয়া, এবং ব্র্যান্ড মেসেজ পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে ভিডিও বিজ্ঞাপন অনেক বেশি কার্যকর।

11/05/2024

📈মার্কেট রিসার্চ🔎 কী❓

বেশিরভাগ ব্যবসার ক্ষেত্রে দেখা যায়, আমরা ব্যবসার আইডিয়া তৈরি করেই পণ্য বা সেবা বিক্রি করতে শুরু করে দিই। কিন্তু মার্কেট রিসার্চ নিয়ে একটাবারের জন্যও ভাবি না। যারা মার্কেট রিসার্চ করার ব্যাপারটা নিয়ে ভাবেন, তারাও সবার শেষে, সকল ঝামেলা মিটিয়ে তারপর এই কাজটা করে থাকেন। কিন্তু মার্কেট রিসার্চ যেকোনো ব্যবসার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার। চলুন আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতেই এই বিষয় সম্পর্কে আরেকটু জেনে নেওয়া যাক।

মার্কেটি রিসার্চ কোনো নির্দিষ্ট পদ্ধতি বা কাজ নয়। মার্কেট রিসার্চ হচ্ছে কোনো ব্যবসা শুরু করার পূর্বে সেই ব্যবসার টার্গেট গ্রাহকসংখ্যা সম্পর্কে অবগত হওয়া। ধরুন, বিয়ের ফটোগ্রাফি সার্ভিস নিয়ে আপনি একটি ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে আপনার আত্মীয়স্বজনের মধ্যে যাদের বিয়ে হয়ে গিয়েছে, তাদের সাথে কথা বলুন। তারা তাদের বিয়েতে কেমন ফটোগ্রাফি সার্ভিস চেয়েছিলেন, কত টাকা খরচ হয়েছে, কীভাবে ফটোগ্রাফি সার্ভিস বাছাই করেছিলেন ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা নিন। এটাই হচ্ছে মার্কেট রিসার্চ।

আবার ধরা যাক, আপনি একটি অনলাইন গিফট শপ শুরু করতে যাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে আপনার আশেপাশে যত গিফটের দোকান আছে সবগুলোতে খোঁজখবর নিন। ফেসবুকে অনলাইন গিফট শপগুলোর পেইজ, ভিডিও, গ্রুপ, গ্রাহক সম্পর্কে ধারণা নিন। এটাই হচ্ছে আপনার জন্য মার্কেট রিসার্চ।

সুতরাং মার্কেট রিসার্চ হচ্ছে এমন কিছু পূর্ব পরিকল্পনা ও গবেষণা, যার মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠান দাঁড় করানোর পূর্বে এর জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা হয়।

মার্কেট রিসার্চ শুধুমাত্র একটি গবেষণাই নয়, মার্কেট রিসার্চ যেকোনো ব্যবসার ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে। শর্টি অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত লেখক ডেন জ্যারিলা মার্কেট রিসার্চের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে বলেন⤵️
"মার্কেট রিসার্চ ছাড়া মার্কেটিং করা মানে চোখ বন্ধ করে গাড়ি চালানো।"

মার্কেটি রিসার্চ করার পর আপনি কাদের কাছে আপনার পণ্য বা সেবা পৌঁছাবেন সেটা সম্পর্কে জেনে যাবেন। অর্থাৎ, আপনার টার্গেট গ্রাহক সম্পর্কে ধারণা পেয়ে যাবেন। আপনার গ্রাহক সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারলে অনেক সহজেই তাদের চাহিদামতো পণ্য বা সেবা পৌঁছে দিতে পারবেন। মার্কেট রিসার্চের ফলে আপনি আপনার টার্গেট গ্রাহকদের পছন্দ অপছন্দ, তারা কখন কী খান, কী করেন, কোথা থেকে পণ্য ক্রয় করেন, কীভাবে ক্রয় করেন, এসব সম্পর্কে জেনে যাবেন। এতে তাদের চাহিদামতো পণ্য প্রদান করাটা আপনার জন্য সুবিধাজনক হয়ে যাবে। তারা যদি নতুন কোনো পণ্য বা সেবা গ্রহণ করতে চান, তাহলে তাদের চাহিদার উপর ভিত্তি করে আপনিই সেই পণ্য বা সেবা তাদের কাছে পৌছে দিতে পারেন। এতে গ্রাহকদের সাথে আপনার বন্ধন দৃঢ় হবে ও গ্রাহক বৃদ্ধির সম্ভাবনাও বাড়বে।

ব্যুরো অব লেবার স্ট্যাটিসটিকসের মতে, প্রায় অর্ধেকের চেয়ে বেশি ব্যবসায়ী পাঁচ বছর পর্যন্ত বাজার ধরে রাখতে পারেন না। ব্যবসার বাজারে টিকিয়ে রাখতে হলে গ্রাহক এবং বিক্রি দুই-ই বৃদ্ধি করতে হবে। আর সেটা করার জন্য মার্কেট রিসার্চ খুবই কার্যকরী। মার্কেট রিসার্চের মাধ্যমে আপনার কোনো টার্গেট গ্রাহককে দিয়ে নতুন পণ্য বা সেবার পরীক্ষা করাতে পারেন।

ধরুন, আপনি একটি হোম ডেকোরেশনের ব্যবসা দিতে চাইলেন। সেক্ষেত্রে আপনার দোকানের জন্য নতুন কিছু সোফা নিয়ে আসতে হবে। এই সোফাগুলো বিক্রির পূর্বে আপনার টার্গেট গ্রাহকদের দিয়ে যদি পরীক্ষা করিয়ে নেন, তাহলে কোনো সমস্যা কিংবা খুঁত থাকলে সেগুলো বের হয়ে আসবে। আমরা অনেক ক্ষেত্রেই হয়তো খেয়াল করি না, আমাদের ব্যবসায় রিটার্ন গ্রাহকের সংখ্যা যত বেশি হবে, ব্যবসার ততো দ্রুত প্রসার হবে। যত বড় বড় কোম্পানি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে, তারা নতুন গ্রাহক তৈরির চেয়ে পুরোনো গ্রাহক ধরে রাখায় বিশ্বাস করে। তাই, 'গ্রাহক আপনার দোকানে আবার ফিরে আসবে কেন' এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করুন।

যেকোনো ব্যবসার জন্য মার্কেটিং প্ল্যান ও পদ্ধতি হচ্ছে সবচেয়ে জরুরি বিষয়। কারণ সঠিক মার্কেটিং প্ল্যান ছাড়া ব্যবসায় উন্নতি লাভ করা সম্ভব নয়। সঠিক মার্কেটিং প্ল্যান তৈরির জন্য উপযুক্ত মার্কেটিং ম্যাটেরিয়ালের দরকার পড়ে। মার্কেটিং প্ল্যান তৈরির পূর্বে মার্কেট রিসার্চ করা জরুরি। কারণ মার্কেট রিসার্চের মাধ্যমেই আপনি জানতে পারবেন, আপনার প্রতিযোগী কোম্পানি কোন ধরনের মার্কেটিং প্ল্যান করছে, কীভাবে সামনে এগুচ্ছে, কোথায় ও কখন মার্কেটিং প্ল্যান করেছে এবং কী কী মার্কেটিং ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করেছে। ডিজিটাল মার্কেটিং ও অফলাইন মার্কেটিংয়ের কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনার প্রতিযোগী কোম্পানি বাজারে টিকে আছে, সে সম্পর্কেও মার্কেট রিসার্চ করে জানতে পারবেন। এছাড়া আপনার পণ্য বা সেবার মার্কেটিং কোথায় ও কীভাবে করতে হবে, সে সম্পর্কে সুষ্ঠু ধারণা পেয়ে যাবেন।

মার্কেট রিসার্চের ফলে প্রতিযোগীদের অবস্থান জানতে পারবেন।

এছাড়াও তাদের মার্কেটিং প্ল্যান, মার্কেটিং মেথড ও মার্কেটিং ম্যাটেরিয়াল সম্পর্কে ধারণা পাবেন। যার ফলে তাদের চেয়ে আগেভাগেই আপনি গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে পারবেন। আপনার প্রতিযোগীদের ওপর যারা অসন্তুষ্ট, এমন গ্রাহকদের উপরও রিসার্চ করুন। তারা কেন অসন্তুষ্ট সে সম্পর্কে ধারণা নিন। অসন্তুষ্ট গ্রাহকদের মতামত পর্যালোচনা করে আপনার পণ্যের গুণগত মান বৃদ্ধি করতে পারবেন এবং দ্রুত টার্গেট গ্রাহকদের কাছে পৌছাতে পারবেন।

সঠিক সিদ্ধান্ত একটি ব্যবসার জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। কারণ একটি ভুল সিদ্ধান্তের কারণে লক্ষ কোটি টাকার ব্যবসায় পতন ঘটতে পারে। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ঝুঁকি নেওয়াটা উচিত নয়। যতটুকু সম্ভব নিশ্চিত হয়েই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আবার, একটি ব্যবসায় লাভ-ক্ষতি সবই নির্ভর করে গ্রাহক ও বিক্রির উপর। কিন্তু একটি ব্যবসা শুরু করার পূর্বেই গ্রাহক বা পণ্য বিক্রি সম্পর্কে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়া কতটুকু সম্ভব? আসলে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য গ্রাহকের কিংবা পণ্য বিক্রি করার দরকার পড়ে না, এর জন্য প্রয়োজন হয় মার্কেট রিসার্চের। মার্কেট রিসার্চের মাধ্যমেই গ্রাহক ও পণ্য বিক্রি সংক্রান্ত যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়াটা সহজ হয়ে যায়।

09/05/2024

মার্কেটিংয়ের শুরু কোথায় আর শেষ কোথায়?

নিচের এই তথ্যগুলোর গুরুত্ব প্রায় নেই বললেই চলে। কিন্তু তারপরেও এগুলো জেনে রাখুন গৎবাঁধা কাজে ব্যবহারের জন্য। হয়তো বিকেলবেলায় কফি হাতে জানলার ধারে বসে মার্কেটিংয়ের অতীতকে ভাবার জন্যে হলেও নিচের তথ্যগুলো পড়ে নিন⤵️

১৪৫০-১৯০০ সালের মধ্যে প্রথম আসে প্রিন্টেড অ্যাডভার্টাইজিং। ১৭৩০ সালের দিকে পত্রিকাগুলো মার্কেটিংয়ের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে তৈরি হয়। ১৮৩৯ সালের দিকে পোস্টারের দেখা পাওয়া যায়। ১৮৬৭ সালের দিকে বিলবোর্ড ব্যবহার হতে শুরু হয়।

১৯২০-১৯৪৯ সালের দিকে নিত্যনতুন মার্কেটিং মেথড আসতে শুরু করে। ১৯২২ সালে রেডিও অ্যাডভার্টাইজিং শুরু হয়। ১৯৪১ সালে টিভিতে অ্যাড দেখানো শুরু হয়। ১৯৪৯ সালে টেলিফোনের মাধ্যমে কল করে মার্কেটিং প্রচারণা চালানো শুরু হয়। ১৯৫৪ সালের দিকে টেলিভিশন অ্যাডভার্টাইজিং এতটাই বাড়তে শুরু করে যে, রেডিও অ্যাড এই সময়টায় প্রায় ৯ পার্সেন্ট কমে যায়।

১৯৭০ সালের দিকে আসে টেলিমার্কেটিং। এসেই বাজার দখল করতে শুরু করে। আর মানুষকে বিরক্ত করার প্রথম ধাপ তারাই চালু করে। ১৯৭২ সালে এসে আবার ম্যাগাজিন আর পত্রিকাগুলো জায়গা দখল করে মার্কেটিংয়ের সেরা মেথড হিসেবে।

১৯৭৩ সালে এসে মোবাইল দিয়ে মার্কেটিং চালু হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয় এবং ১৯৯০-১৯৯৪ সালের দিকে এসে মানুষ মোবাইল দিয়ে মার্কেটিং শুরু করে। ১৯৮১-১৯৮৪ সালে কম্পিউটার আসে এবং নতুন আরেকটা মার্কেটিং মেথড এসে হাজির হয়।

১৯৮৫ সাল থেকে প্রিন্টিং অ্যাডভার্টাইজিং আরো সহজ হয়ে যায়, কম্পিউটারের প্রিন্টিং মেশিনের সুবাদে। ১৯৯৫-২০০২ সালে ইমেইল মার্কেটিং শুরু হয় এবং ইন্টারনেটের আগমনের কারণে নতুন মার্কেটিং মেথড আর স্ট্র্যাটেজি তৈরি হতে শুরু করে।

১৯৯৫-১৯৯৭ সালের দিকে সার্চ মার্কেটিং শুরু হয়। সার্চ মার্কেটিংয়ের কারণে ইউজাররা অনলাইনে তাদের প্রিয় সার্ভিস, পণ্য আর বিভিন্ন তথ্য সহজে খুঁজে পায়। এই সময়েই প্রথম এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন মেথড চালু হয়। ১৯৯৮ সালের দিকে সার্চ ইঞ্জিনগুলো আরো আপগ্রেড হয়। ২০০০ সালের দিকে পিপিসি বা পে পার ক্লিক মার্কেটিং চালু হয় এবং ২০০৫ সালে গুগল অ্যানালিটিক্স চালু হয়।

১৯৯৮ সালের দিকে ব্লগিং শুরু হয় এবং ২০০৬ সালের মধ্যে ৫০ মিলিয়ন ব্লগ তৈরি হয়। ২০০০ সালের দিকেই গ্রোথ মার্কেটিং নিয়ে সবারমাথা ঘামানো শুরু হয়ে যায়। ২০০৩ সালের দিকে স্প্যাম এর বিপক্ষে কাজ শুরু হয়। মার্কেটিং যাতে স্প্যামিং না হয় এই লক্ষ্য নিয়েই নতুন শতকের শুরু।

২০০৩-২০০৪ সালের দিকে ফেসবুক, লিংকডিন আর মাইস্পেসের মতো সোশ্যাল মিডিয়াগুলো বাজারে আসতে শুরু করে এবং সোশ্যাল মিডিয়াকে মার্কেটিংয়ের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখা শুরু হয়।

২০০৫ সালে এসইও প্রথমবারের মতো মার্কেটার, ব্লগার ও অ্যাডভার্টাইজারদের নজর কাড়ে ও আপগ্রেড হয়। ২০০৬-২০০৯ সাল পর্যন্ত টুইটারের মতো মাইক্রোব্লগিং সাইটের দ্বারা মার্কেটিং শুরু হয় এবং মোবাইল মার্কেটিং আরো এক ধাপ এগিয়ে যায়।

এভাবে ধীরে ধীরে মার্কেটিং বর্তমান যুগে এসে পা রাখে এবং আমাদের সাথে একই রেখায় চলতে শুরু করে।

🔴 উল্লেখ্য যে, এই তথ্যগুলো মূলত 'মোজ (Moz)' থেকে নেওয়া। বিভিন্ন সাইটে সালের পার্থক্য থাকতে পারে।

09/05/2024

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ইতিহাসঃ
ডিজিটাল মার্কেটিং এর ইতিহাস জানতে হলে প্রায় ৩২ বছর পিছনে যেতে হবে। ১৯৯০ সালের কথা, তখন বিশ্বের প্রথম সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে আর্চির যাত্রা শুরু হয় মাত্র কয়েক শো ওয়েব লিস্টিং এর মাধ্যমে। কিন্তু এই সংখ্যা টা এখন বিলিয়ন এ রুপ লাভ করেছে। আর এই আর্চির যাত্রার মাধ্যমেই ডিজিটাল মার্কেটিং এর সূত্রপাত ঘটেছে। এরপর থেকে ডিজিটাল মাধ্যম গুলো যত বেশি উন্নত হতে থাকে ডিজিটাল মার্কেটিং ও তত বেশি ডেভেলপ করতে থাকে৷ ১৯৯৪ সালে আরেকটি এক সময়কার জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন ইয়াহু তার কার্যক্রম শুরু করে। হটবোট, লুক স্মার্ট, অ্যালেক্সা রিলিজ করে তাদের ছোট ছোট সার্চ ইঞ্জিন বোট ১৯৯৬ সালে। এই সার্চ ইঞ্জিন বোটগুলো স্পাইডার এর মতো কাজ করে যা নিজে নিজে ওয়েবে রিলিজ হওয়া ডাটা কালেক্ট করতে সক্ষম। ১৯৯৭ সাল তখনও মাইক্রোসফট এর এম, এস, এন এবং গুগলের যাত্রা শুরু হয়নি তখন প্রথম সোশ্যাল মিডিয়া সাইট হিসেবে সিক্স ডিগ্রি ডট কম এর যাত্রা শুরু হয়। ১৯৯৮ সালে গুগলের যাত্রা শুরু হয় এবং ইয়াহু তে সার্চ অপশন এড করা হয়, এর পাশাপাশি মাইক্রোসফট এর এমএসএন এর যাত্রা শুরু হয়। গুগল, ইয়াহু সার্চ ইঞ্জিনগুলো আসার পর ২০০০ সালে নেট দুনিয়ায় এক রেভ্যুলেশন আসে। এ সময় ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা আগের থেকে দ্বিগুণ বেড়ে যায়। প্রথম মোবাইল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন চালু করে ইউনিভার্সাল মিউজিক ২০০১ সালে। বর্তমানে জনপ্রিয় একটি সোশ্যাল মিডিয়া সাইট হলো লিংকড ইন। যার পদ চারণা ২০০২ সাল থেকে৷ ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে এখন অধিকাংশ ওয়েবসাইট-ই তৈরি করা হয়। আর এই ওয়ার্ডপ্রেস এর যাত্রা শুরু হয় ২০০৩ সালে এবং একই সাথে মাইস্পেসের ও। ২০০৪ সালে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া সাইট ফেসবুক এর কার্যক্রম শুরু হয় এবং একই সময় গুগল নিয়ে আসে জি-মেইল এর ব্যবহার। ২০০৫ সালে ইউটিউব এর যাত্রা শুরু হয়। টুইটার এর যাত্রা শুরু হয় ফেসবুক এর ও পরে ২০০৬ সালে। কিন্তু বিখ্যাত ব্যক্তিদের টুইটারে টুইট করতেই বেশি দেখা যায়। এই সোশ্যাল মিডিয়া সাইট টি তারা বেশ ভালোই ব্যবহার করে থাকেন। ২০০৭ সালে বাংলাদেশের মানুষের কাছে সবচেয়ে ডিমান্ডেবল আই ফোন এর লঞ্চ হয় একই সাথে টাম্বলার এর। ২০০৯ সালে গুগল তার অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দেয় এবং ইন্সটেন্ট সার্চ রেজাল্ট চালু করে। ২০১০ সালে আরেকটি জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া সাইট হোয়াটসঅ্যাপের যাত্রা শুরু হয় এবং একই সাথে গুগল বাজ ও যাত্রা শুরু করে। গুগল পান্ডা এবং গুগল প্লাস রিলিজ হয় ২০১১ সালে গুগল বাজ শাট ডাউন হওয়ার পর। ২০১২ সালের দিকে এই সোশ্যাল মিডিয়াগুলো তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে যার ফলে সোশ্যাল মিডিয়া বাজেট ৬৪% এ রুপ লাভ করে৷ যদিও বর্তমানে এর থেকে অনেক গুন বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৪ সালের দিকে মোবাইল ব্যবহারকারীদের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। এর কারণ হতে পারে মোবাইল ফোনের এর অপ্রতুলতা, সহজলভ্যতা। আর এই সময় মানুষ কম্পিউটার এর থেকে মোবাইল দিয়েই বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করতো। এই সময় ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ কে কিনে নেয় এবং ফেসবুক তার অন্যতম জনপ্রিয় ফিচারস মেসেঞ্জার এড করে। এই সালেই লিংকড-ইনের টেইলর্ড এড ফিচার টি যুক্ত হয়। স্ন্যাপচ্যাট এটির ডিসকাভার ফিচার টি যুক্ত করে ২০১৫ সালে। ফেসবুক লাইভ এর যাত্রা শুরু হয় ২০১৬ সালে। এরকম যত আপডেট সোশ্যাল মিডিয়াগুলো তে আসতে থাকে ততই সোশ্যাল মিডিয়াগুলো কে কেন্দ্র করে ডিজিটাল মার্কেটিং গড়ে ওঠে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং সার্চ ইঞ্জিন গুলো ডিজিটাল মার্কেটিং এর পথ সুগম করে তুলেছে। এই সোশ্যাল মিডিয়াগুলো জনপ্রিয়তা লাভ করার ফলে মানুষ এখন এই প্ল্যাটফর্মগুলো কে-ই কেন্দ্র করে অনলাইন বিজনেস গড়ে তুলছে। আর এই অনলাইন বিজনেস কে সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্যই ডিজিটাল মার্কেটিং এর উদ্ভব হয়েছে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেক্টরসমূহঃ
বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা মিলিয়ন ছাড়িয়ে কয়েক বিলিয়নে রুপ লাভ করেছে। পরবর্তী তে এই সংখ্যা টা আরও বৃদ্ধি পাবে। আর মানুষ যত স্মার্ট ফোন ব্যবহার করবে তত ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়বে। আর ইন্টারনেট ব্যবহার করলে তারা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করবেই। এ জন্যই সবাই এই সোশ্যাল মিডিয়া সাইট গুলো কে কেন্দ্র করে অনলাইন বিজনেস গড়ে তুলছে। আর অনলাইন বিজনেস কে মানুষের দোড় গোরায় পৌঁছে দেওয়ার এক মাত্র পন্থা হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেক সেক্টর রয়েছে যেগুলো বলে হয়তো শেষ করা সম্ভব নয়। তাই সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরগুলো এখানে অল্প পরিসরে আলোচনা করা হলো।

➤সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনঃ
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে গুগলের সকল ধরনের অ্যালগরিদম মেনে বৈধ উপায়ে একটি কিওয়ার্ড কে গুগলের ফার্স্ট পেজে র‍্যাংক করানো হয়। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটা অফ পেজ আরেকটি অন পেজ। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন অনলাইন বিজনেস এর ক্ষেত্রে কিভাবে কাজ করে তা ভালোভাবে জানতে হলে নিচের উদাহরণ টি মন দিয়ে পড়ুন। ধরুন, আপনি একজন বিজনেস ম্যান। আপনি আপনার অনলাইন বিজনেস এর জন্য একটি রেডি মেড ই-কমার্স ওয়েবসাইট ইয়াপ্পোবিডি থেকে কিনলেন এবং তাদের এজেন্সির দক্ষ এসইও এক্সপার্ট দ্বারা ওয়েবসাইট টি কে এসইও করে নিলেন তাহলে আপনার লাভ কি হবে? আরও পড়তে থাকুন। এখন ধরুন আপনি একজন কাস্টমার। এখন আপনি একটি প্রোডাক্ট অনলাইন থেকে কিনবেন। প্রোডাক্ট টি অনলাইন থেকে কেনার আগে গুগলে কিওয়ার্ড টি লিখে সার্চ করলেন। এখন স্বভাবগত কারনেই আপনি গুগলে থাকা ফার্স্ট পেজের কন্টেন্টগুলোই পড়বেন। এখন সর্ব প্রথমে থাকা টপিক টা তে আপনি ক্লিক করলেন এবং আপনার পছন্দের প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানলেন। এখন ওই ইই-কমার্স ওয়েবসাইট এর কন্টেন্ট এবং প্রোডাক্ট এর প্রাইজ আপনার বাজেট ফ্রেন্ডলি হওয়ায় ওই ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে আপনি প্রোডাক্ট টি কিনে ফেললেন। তাহলে বুঝতেই পারছেন একজন বিজনেস ম্যান হিসেবে আপনার কেনো ওয়েবসাইট কে এস.ই.ও করতে হবে। ওয়েবসাইট এস.ই.ও করার ফলে একটি ওয়েবসাইটের কিওয়ার্ডগুলো গুগলের ফার্স্ট পেজে র‍্যাংক করার সাথে সাথে ওয়েবসাইটটির পরিচিতি বৃদ্ধি পায় এবং সেল বেশি হয়। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ৩ভাবে করা হয়ে থাকে।

1️⃣ হোয়াইট হ্যাট মেথড ( সম্পূর্ণ গুগল এর অ্যালগরিদম মেনে বৈধ উপায়ে কিওয়ার্ড কে অপটিমাইজড করা হয়।)
2️⃣ গ্রে হ্যাট মেথড ( হোয়াইট হ্যাট এবং ব্ল্যাক হ্যাট মেথড এর সংমিশ্রণ)
3️⃣ ব্ল্যাক হ্যাট মেথড (গুগলের অ্যালগরিদম মানে না, অবৈধ উপায়ে কিওয়ার্ড কে গুগলে র‍্যাংক করানোর প্রক্রিয়া)
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন

➤সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিংঃ
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে অন্যতম একটি মার্কেটিং। এখানে আপনি আপনার ব্যবসার দ্রুত সেল বৃদ্ধির লক্ষ্যে গুগল কে টাকা দিয়ে আপনার ওয়েবসাইট কে গুগলের ফার্স্ট পেজে র‍্যাংক করালেন। তবে এক্ষেত্রে প্রবলেম হলো গুগল কে যে যত বেশি টাকা দিবে তাদের ওয়েবসাইট এর মার্কেটিং করার জন্য গুগল সেই ওয়েবসাইট টি কে সবার প্রথমে শো করবে। তাই আপনার বাজেট যদি কম হয়ে যায় তাহলে গুগল আপনার ওয়েবসাইট টি কে নিচে ফেলে দিবে তাই গুগলের অ্যালগরিদম মেনে কিওয়ার্ডগুলো কে এসইও এক্সপার্ট দ্বারা অপটিমাইজড করে নেওয়াই ভালো। সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর সুবিধা হলো এখানে পিপিসি মেথড এ পেমেন্ট করতে হয়। অর্থাৎ গুগল এডস এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট টি গুগলের ফার্স্ট পেজে চলে আসবে এবং আপনার ওয়েবসাইট টির ভেতর যদি কেও ক্লিক করে তবেই গুগল কে আপনার পেমেন্ট করতে হবে। একে পিপিসি বা পে পার ক্লিক মেথড বলা হয়। তাই আপনার ওয়েবসাইট কে একজন দক্ষ এস.ই.ও এক্সপার্ট দ্বারা অপটিমাইজড করে নিন। আমাদের আছে দক্ষ এস.ই.ও এক্সপার্ট যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইট এর জন্য সঠিক ভাবে এস.ই.ও করতে পারেন।

➤কন্টেন্ট মার্কেটিংঃ
ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভেতর কন্টেন্ট মার্কেটিং একটা। আপনি কন্টেন্ট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনার বিজনেস এর প্রোডাক্টগুলোর প্রোমোশনের কাজ চালাতে পারেন। কন্টেন্ট টি হতে পারে কোনো ভিডিও, অডিও কিংবা এই ব্লগটির মতো টেক্সট।

➤ফেসবুক এডভারটাইজিংঃ
ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভেতর ফেসবুক এডভারটাইজিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বর্তমানে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭২৮ মিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে, তাহলে বুঝতেই পারছেন ফেসবুকে আপনার বিজনেসের মার্কেটিং করলে সফলতা আসবেই। ফেসবুক এড এর মাধ্যমে আপনি আপনার বিজনেস এর মার্কেটিং করতে পারবেন। যার ফলে আপনার বিজনেস এর সেল বাড়বে। এছাড়া ফেসবুকে এড বুস্টিং করার মাধ্যমে আপনার বিজ্ঞাপন টি টার্গেটেড কাস্টমার এর কাছে পৌঁছানো যায়। এভাবে আপনি আপনার বিজনেস এর জন্য বিজ্ঞাপন তৈরি করতে পারেন। এর ফলে আপনার সেল অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে। সুতরাং, বুস্টিং আপনার অনলাইন বিজনেস এর সেল বাড়ানোর অন্যতম একটি উপায়। আমাদের রয়েছে ফেসবুক অ্যাডভারটাইজিং সার্ভিস।

➤ই-মেইল মার্কেটিংঃ
ই-মেইল মার্কেটিং ও ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্তর্ভুক্ত। ই-মেইল মার্কেটিং করে আপনার বিজনেস এর প্রোমোটিং করতে চাইলে আপনাকে সবার প্রথমে টার্গেটেড কাস্টমারদের ই-মেইল কালেক্ট করতে হবে। অবশ্য ই-মেইল কালেক্ট করার অনেক যুগান্তকারী প্রক্রিয়া রয়েছে। ই-মেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনার প্রোডাক্ট এর মার্কেটিং শুধু মাত্র টার্গেটেড কাস্টমার এর কাছেই পৌঁছে। তাই এক্ষেত্রে অতিরিক্ত টাকা অপচয় হয় না।

এরকম আরও অনেক ডিজিটাল মার্কেটিং রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না। আপনি ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে ও মার্কেটিং এর কাজ করতে পারবেন কন্টেন্ট এস.ই.ও করার মাধ্যমে। তাই আপনার অনলাইন বিজনেস এর জন্য এখনই ডিজিটাল মার্কেটিং কে বেঁছে নিন।

পরিশেষেঃ
ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসায় সফলতা আনে, বিজনেস এর পরিচিতি বাড়ায় এবং সেল বৃদ্ধি করে। তাই আপনার অনলাইন বিজনেস এর সফলতার চাবিকাঠি হতে পারে এই ডিজিটাল মার্কেটিং। আপনি কি বহুদিন ধরে একটি ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি খুঁজছেন? ADXBD ওয়েবসাইট এমন-ই একটি ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি। এখানে আপনি আপনার পছন্দসই যেকোনো ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস পেয়ে যাবেন। আমাদের সেবার ভেতর উল্লেখযোগ্য হলোঃ ডিজিটাল মার্কেটিং অ্যান্ড এডভারটাইজিং, ফেসবুক মার্কেটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ডিজাইন, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, রেডি মেইড ওয়েবসাইট, ওয়েবসাইট মেইনটেন্যান্স এর সুবিধা। তাই আপনার যে কোনো ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং সহায়তায় পাশে আছে ADXBD । আর দেরি না করে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন সেবা নিন।

Address

1207 Dhaka
Dhaka Division
1207

Telephone

+8801852522211

Website

http://www.adxbd.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Adxbd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Adxbd:

Adxbd

01/11/2024

12/05/2024

11/05/2024

09/05/2024

09/05/2024

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category