Humayzha

Humayzha .

‼️প্রতিটি মা-বাবা চান একটি সুস্থ, সুন্দর শিশুর মুখ। কিন্তু অনেক সময় জন্মের সময় দেখা যায় শিশুর ঠোঁট বা মুখের তালু ফাটা। এ...
27/06/2025

‼️প্রতিটি মা-বাবা চান একটি সুস্থ, সুন্দর শিশুর মুখ। কিন্তু অনেক সময় জন্মের সময় দেখা যায় শিশুর ঠোঁট বা মুখের তালু ফাটা। এটি একধরনের জন্মগত সমস্যা, যাকে বলে Cleft Lip এবং Cleft Palate।

ভয়ের কিছু নেই — সময়মতো চিকিৎসায় এটি ঠিক করা যায়। তবে গর্ভাবস্থায় সচেতন হলে এর ঝুঁকি অনেকটাই কমানো যায়।

❓ কেন ঠোঁট বা তালু ফাটা হয়?
🔹 গর্ভাবস্থার প্রথম ৬–১২ সপ্তাহে শিশুর মুখের বিভিন্ন অংশ একসঙ্গে জোড়া লাগে।
❌ যদি এই প্রক্রিয়ায় কোনো সমস্যা হয়, তখন ঠোঁট বা তালু ফাটা থেকে যায়।
🔸 এটি বংশগত হতে পারে, আবার গর্ভাবস্থার ভুল অভ্যাস, অপুষ্টি, বা পরিবেশগত কারণে হলেও হতে পারে।

🛡️ কী করলে ঠোঁট ও তালু ফাটার ঝুঁকি কমে?
✅ গর্ভাবস্থার আগেই ও শুরুর দিকে ফোলিক অ্যাসিড (Folic Acid) গ্রহণ করা
– প্রতিদিন অন্তত ৪০০–৬০০ মাইক্রোগ্রাম ফোলিক অ্যাসিড খাওয়া উচিত
– এটি ঠোঁট ও মস্তিষ্কজনিত জন্মগত ত্রুটি প্রতিরোধে কার্যকর

✅ সুষম পুষ্টিকর খাবার খাওয়া
– ভিটামিন A, B6, B12, C এবং আয়রনসমৃদ্ধ খাবার
– দুধ, ডিম, পালং শাক, কলা, বাদাম, মাংস, মাছ, ডাল ইত্যাদি

✅ ধূমপান, অ্যালকোহল ও ক্ষতিকর ওষুধ থেকে বিরত থাকা
– এগুলো গর্ভের শিশুর স্বাভাবিক গঠনে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে

✅ রুবেলা বা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে টিকা নেওয়া
– গর্ভের আগেই MMR টিকা নেওয়া ভালো

✅ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত প্রেগনেন্সি চেকআপ
– যেকোনো ঝুঁকি আগেভাগে শনাক্ত করা যায়

🏥 যদি হয়েও যায়?
✅ ঠোঁট কাটার সার্জারি: ৩–৬ মাস বয়সে
✅ তালু কাটার সার্জারি: ৯–১২ মাস বয়সে
✅ স্পিচ থেরাপি, ফিডিং সহায়তা, ও কানে ইনফেকশন পরীক্ষা

💡 মনে রাখবেন:
একজন মায়ের সচেতনতা একজন শিশুর মুখে হাসি ফিরিয়ে দিতে পারে। ঠোঁট ও তালু ফাটা প্রতিরোধযোগ্য — শুধু দরকার আগেভাগে সচেতনতা ও যত্ন।

📢 আপনার পরিচিত গর্ভবতী মায়ের সঙ্গে এই পোস্টটি শেয়ার করুন। হতে পারে তাদের জন্য একটি বড় আশীর্বাদ।

সংগৃহীত

📌প্রেগন্যান্সি কনফার্ম হওয়ার পর আল্ট্রাসনোগ্রাম জরুরি কেন? শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।গত ২মাসে আল্ট্রাসনোগ্রাম...
22/06/2025

📌প্রেগন্যান্সি কনফার্ম হওয়ার পর আল্ট্রাসনোগ্রাম জরুরি কেন? শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

গত ২মাসে আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট দেখে প্রায়ই এই কেসটি পাচ্ছি। রোগীকে কাউন্সিলিং করাটা কস্টসাধ্য, তাদের যতোই বুঝাই শুধু কান্না আর কান্না।

এটা স্বাভাবিক, একজন মা ৪-৫ বা ৬মাসের সময় আল্ট্রা করতে এসে যদি শুনে বাচ্চার হাত-পা-হার্টবিট সব ঠিক আছে, মেশিনে দেখা যাচ্ছে শিশুটি নড়াচড়া করছে কিন্তুু মাথার (খুলির) স্ক্যাল অংশ নাই +ব্রেইন তৈরি হয় নাই তখন সেই মা অসহায়ের মতো তাকিয়ে থাকে আর চোখ থেকে জল গড়িয়ে পরে।

#তাদের_অনেক_প্রশ্নঃ
কেন এমনটা হলো?
কোনো বাতাস লাগে নাইতো, আমি কি এমন পাপ করলাম, আল্লাহ আমার উপর নারাজ কেন ইত্যাদি?
এখন তাহলে কি হবে? এটা কি ভালো হবে? ট্রীটমেন্ট কি?

#আসুন_বিষয়টা_একটু_জানিঃঃ------------------------
এই সমস্যাকে Anencephaly বলা হয়। এটা সাধারণত নিউরাল টিউব ডিফেক্টে হয়। এই নিউরাল টিউব কনসিভের পর ৪-৫ সপ্তাহ বা ২৮-৩২ দিনের মধ্যে তৈরি হয়ে বন্ধ হয়ে যায়। যদি কোনোক্ষেএে টিউবের কোনো অংশ বন্ধ না হয় তখনই নিউরাল টিউব ডিফেক্ট হয়ে জন্মগত এই ত্রুটি Anencephaly হয়।
আর এই নিউরাল টিউব ডিফেক্টের কিছু কারন যেমনঃ মা-বাবার জীনগত কিছু সমস্যা, আরো ফলিক এসিড এর ঘাটতি, কিছু এন্টিসাইকোটিক ড্রাগস, ওপিয়ড ঔষধ যা গর্ভকালীন সময়ের প্রথম ২মাসে খেলে ইত্যাদি।

#ডায়াগনোসিস_বা_কিভাবে_এই_সমস্যা_বুঝা_যাবে?
১২-১৪ সপ্তাহের মধ্যে আল্ট্রাসনোগ্রাম করলেই ডায়াগনোসিস করা সম্ভব। এছাড়াও মায়ের Serum Alpha-fetoprotein(elevated), MRI, Amniocentesis ইত্যাদি টেস্টের মাধ্যমে জানা সম্ভব।

িকিৎসা_কি?
এর কোনো চিকিৎসা এখন পর্যন্ত নাই।

#কোনো_প্রতিরোধ_ব্যবস্থা??
অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই কনসিভ করার পর থেকে প্রথম ৩মাস ফলিক এসিড সেবন করতে হবে। এমনকি যারা কনসিভ করতে চাচ্ছেন তাদেরকেও কনসিভের আগে থেকেই ফলিক এসিড খেতে হবে। প্রথম দুইমাস কোনো প্রকার ওপিয়ড মানে ব্যথানাশক ঔষধ খাবেন না, এন্টিসাইকোটিক ড্রাগস খাওয়া যাবেনা।

িশু_কি_জন্মের_পর_বেঁচে_থাকবে?
এরা অনেক সময় গর্ভেই নস্ট হয়ে যায় অথবা মারা যায়।
আর জন্মের সাথে সাথে বা কয়েক ঘন্টা/দিন/সপ্তাহের মধ্যেই মারা যায়। বিভিন্ন রিপোর্টের মাধ্যমে এটা প্রমানিত এই ধরনের শিশুরা জন্মের পর ১বছরের মধ্যে ১০০% ক্ষেএে মারা যায়। এরা হয় অন্ধ নয়তো বধির আর এদের কনসাসনেস থাকে না।

আসসালামু আলাইকুম,,সবাই জেনে নেই। টনসিলাইটিস কি ?টনসিলাইটিস হলো গলার পেছনের দিকে অবস্থিত ডিম্বাকৃতির দুটি লিম্ফয়েড টিস্য...
22/06/2025

আসসালামু আলাইকুম,,

সবাই জেনে নেই।
টনসিলাইটিস কি ?

টনসিলাইটিস হলো গলার পেছনের দিকে অবস্থিত ডিম্বাকৃতির দুটি লিম্ফয়েড টিস্যু..
যা আমরা টনসিল নামে চিনি..
সেগুলোর সংক্রমণ বা প্রদাহ।
এই টনসিলগুলো আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার একটি অংশ এবং বাইরের জীবাণু (যেমন ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া) প্রবেশে বাধা দেয়।
যখন এই টনসিলগুলোতে সংক্রমণ হয়..
তখন তারা ফুলে যায় এবং প্রদাহ হয়।
যা টনসিলাইটিস নামে পরিচিত।
এটি শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা গেলেও যেকোনো বয়সের মানুষের হতে পারে।
টনসিলাইটিস হওয়ার কারণ:
টনসিলাইটিস সাধারণত ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের কারণে হয়।

ভাইরাস: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভাইরাস দ্বারা টনসিলাইটিস হয়। সাধারণ সর্দি-কাশি..
ফ্লু বা অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাস এর জন্য দায়ী হতে পারে।

ব্যাকটেরিয়া: ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে স্ট্রেপ্টোকক্কাস পাইজেনস (Streptococcus pyogenes) নামক ব্যাকটেরিয়া সবচেয়ে বেশি টনসিলাইটিসের কারণ হয়..যা "স্ট্রেপ গলা" নামে পরিচিত।
অন্যান্য ব্যাকটেরিয়াও টনসিলের প্রদাহ ঘটাতে পারে।

এছাড়াও কিছু কারণ টনসিলাইটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে:

পুষ্টির অভাব।

আইসক্রিম. ফ্রিজের ঠান্ডা পানি পান করা।

স্যাঁতসেঁতে বা আর্দ্র স্থানে বসবাস।

শীতকালে এই রোগের প্রকোপ বেশি দেখা যায়।

টনসিলাইটিসের লক্ষণ:

গলা ব্যথা

টনসিল ফুলে যাওয়া এবং লাল হয়ে যাওয়া (কখনও কখনও সাদা বা হলুদ আবরণ দেখা যায়)

গিলতে কষ্ট হওয়া বা ব্যথা.

জ্বর

গলার লিম্ফ নোড ফুলে যাওয়া।

মুখে দুর্গন্ধ..

কানে ব্যথা..

মাথাব্যথা..

কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন..

ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বমি..
পেটে ব্যথা এবং খাবার গিলতে অনীহা দেখা যেতে পারে।

টনসিলাইটিসের প্রতিকার:
টনসিলাইটিসের প্রতিকার কারণের উপর নির্ভর করে। তবে কিছু সাধারণ প্রতিকার নিচে দেওয়া হলো:
ঘরোয়া প্রতিকার:

গরম লবণ পানি দিয়ে গার্গল: এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে দিনে কয়েকবার গার্গল করুন। এটি গলা ব্যথা কমাতে এবং প্রদাহ দূর করতে সাহায্য করে। লবণ একটি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে।

পর্যাপ্ত বিশ্রাম: শরীরকে বিশ্রাম দিতে হবে যাতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয়।

প্রচুর তরল পান: জল.ভেষজ চা.স্যুপ ইত্যাদি গরম পানীয় গলাকে আর্দ্র রাখতে এবং আরাম দিতে সাহায্য করে।,,

📌প্রেগন্যান্সি কনফার্ম হওয়ার পর আল্ট্রাসনোগ্রাম জরুরি কেন? শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।গত ২মাসে আল্ট্রাসনোগ্রাম...
20/06/2025

📌প্রেগন্যান্সি কনফার্ম হওয়ার পর আল্ট্রাসনোগ্রাম জরুরি কেন? শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।
গত ২মাসে আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট দেখে প্রায়ই এই কেসটি পাচ্ছি। রোগীকে কাউন্সিলিং করাটা কস্টসাধ্য, তাদের যতোই বুঝাই শুধু কান্না আর কান্না।!!!

এটা স্বাভাবিক, একজন মা ৪-৫ বা ৬মাসের সময় আল্ট্রা করতে এসে যদি শুনে বাচ্চার হাত-পা-হার্টবিট সব ঠিক আছে, মেশিনে দেখা যাচ্ছে শিশুটি নড়াচড়া করছে কিন্তুু মাথার (খুলির) স্ক্যাল অংশ নাই +ব্রেইন তৈরি হয় নাই তখন সেই মা অসহায়ের মতো তাকিয়ে থাকে আর চোখ থেকে জল গড়িয়ে পরে।

#তাদের_অনেক_প্রশ্নঃ
কেন এমনটা হলো?
কোনো বাতাস লাগে নাইতো, আমি কি এমন পাপ করলাম, আল্লাহ আমার উপর নারাজ কেন ইত্যাদি?
এখন তাহলে কি হবে? এটা কি ভালো হবে? ট্রীটমেন্ট কি?

#আসুন_বিষয়টা_একটু_জানিঃঃ------------------------
এই সমস্যাকে Anencephaly বলা হয়। এটা সাধারণত নিউরাল টিউব ডিফেক্টে হয়। এই নিউরাল টিউব কনসিভের পর ৪-৫ সপ্তাহ বা ২৮-৩২ দিনের মধ্যে তৈরি হয়ে বন্ধ হয়ে যায়। যদি কোনোক্ষেএে টিউবের কোনো অংশ বন্ধ না হয় তখনই নিউরাল টিউব ডিফেক্ট হয়ে জন্মগত এই ত্রুটি Anencephaly হয়।
আর এই নিউরাল টিউব ডিফেক্টের কিছু কারন যেমনঃ মা-বাবার জীনগত কিছু সমস্যা, আরো ফলিক এসিড এর ঘাটতি, কিছু এন্টিসাইকোটিক ড্রাগস, ওপিয়ড ঔষধ যা গর্ভকালীন সময়ের প্রথম ২মাসে খেলে ইত্যাদি।

#ডায়াগনোসিস_বা_কিভাবে_এই_সমস্যা_বুঝা_যাবে?
১২-১৪ সপ্তাহের মধ্যে আল্ট্রাসনোগ্রাম করলেই ডায়াগনোসিস করা সম্ভব। এছাড়াও মায়ের Serum Alpha-fetoprotein(elevated), MRI, Amniocentesis ইত্যাদি টেস্টের মাধ্যমে জানা সম্ভব।

িকিৎসা_কি?
এর কোনো চিকিৎসা এখন পর্যন্ত নাই।

#কোনো_প্রতিরোধ_ব্যবস্থা??
অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই কনসিভ করার পর থেকে প্রথম ৩মাস ফলিক এসিড সেবন করতে হবে। এমনকি যারা কনসিভ করতে চাচ্ছেন তাদেরকেও কনসিভের আগে থেকেই ফলিক এসিড খেতে হবে। প্রথম দুইমাস কোনো প্রকার ওপিয়ড মানে ব্যথানাশক ঔষধ খাবেন না, এন্টিসাইকোটিক ড্রাগস খাওয়া যাবেনা।

িশু_কি_জন্মের_পর_বেঁচে_থাকবে?
এরা অনেক সময় গর্ভেই নস্ট হয়ে যায় অথবা মারা যায়।
আর জন্মের সাথে সাথে বা কয়েক ঘন্টা/দিন/সপ্তাহের মধ্যেই মারা যায়। বিভিন্ন রিপোর্টের মাধ্যমে এটা প্রমানিত এই ধরনের শিশুরা জন্মের পর ১বছরের মধ্যে ১০০% ক্ষেএে মারা যায়। এরা হয় অন্ধ নয়তো বধির আর এদের কনসাসনেস থাকে না।

#কেন_এ

ক্যাপুট সাকসিডেনাম কী❓নবজাতকের মাথার ত্বকে সাময়িক ফোলাভাব ।যা প্রসবের সময় চাপের কারণে ঘটে। এটি ক্ষতিকর নয় এবং বেশিরভা...
18/06/2025

ক্যাপুট সাকসিডেনাম কী❓

নবজাতকের মাথার ত্বকে সাময়িক ফোলাভাব ।
যা প্রসবের সময় চাপের কারণে ঘটে। এটি ক্ষতিকর নয় এবং বেশিরভাগ সময় নিজে থেকেই সেরে যায়।

কারণ -

১). জন্মের সময় চাপ: জন্মনালীর ভেতর দিয়ে যাওয়ার সময় মাথায় চাপ পড়ে।
২). স্বাভাবিক প্রসব: দীর্ঘ বা সহায়তাপূর্ণ প্রসবে বেশি দেখা যায়।

লক্ষণ -

🔹 নরম, ফুলে ওঠা মাথার ত্বক
🔹 ফোলাভাবের আকার ভিন্ন হতে পারে

যত্ন ও নিরাময় -

✅ নিজে থেকেই সেরে যায় কয়েক দিনের মধ্যে
✅ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ –যাতে অন্য সমস্যা না থাকে নিশ্চিত করার জন্য ।
✅ কোমল যত্ন – আলতোভাবে শিশুকে সামলানো
বিঃদ্রঃ এটি কোনো ভয় পাওয়ার বিষয় নয় – শুধু একটু ধৈর্য ও ভালোবাসাই যথেষ্ট।

( Md Shaiful Islam )

পক্স বা বসন্ত সারাজীবনে শুধু একবার হয় কেন?( ছবি সংগৃহীত )বসন্ত বা চিকেনপক্স সাধারণত সারাজীবনে একবারই হয়, কারণ একবার এই ভ...
15/06/2025

পক্স বা বসন্ত সারাজীবনে শুধু একবার হয় কেন?
( ছবি সংগৃহীত )

বসন্ত বা চিকেনপক্স সাধারণত সারাজীবনে একবারই হয়, কারণ একবার এই ভাইরাসে (Varicella-zoster virus) আক্রান্ত হওয়ার পর শরীর এর বিরুদ্ধে শক্তিশালী ইমিউনিটি বা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে। তখন শরীরে এমন কিছু বিশেষ ধরনের স্মৃতি কোষ (memory cells) তৈরি হয়, যেগুলো ভবিষ্যতে আবার এই ভাইরাস প্রবেশ করলে দ্রুতই সেটাকে ধ্বংস করে ফেলে। ফলে দ্বিতীয়বার আর বসন্ত হয় না।

তবে একটি ব্যতিক্রম আছে—এই ভাইরাস পুরোপুরি শরীর থেকে দূর হয় না। বরং স্নায়ুতে চুপচাপ অবস্থান করে এবং অনেক বছর পর ইমিউনিটি দুর্বল হয়ে গেলে shingles বা জোস্টার নামে আবার ফিরে আসতে পারে। তবে সেটা আর আগের মতো বসন্ত নয়, বরং আলাদা ধরনের চর্মরোগ। তাই বলা যায়, চিকেনপক্স সাধারণত একবারই হয়, কিন্তু একই ভাইরাস জীবনের অন্য পর্যায়ে ভিন্নরূপে ফিরে আসতে পারে।

(সংগৃহীত)

28/05/2025

আমার নতুন ফলোয়ারদের স্বাগত জানাই! আপনাদের ফলোয়ার হিসাবে পেয়ে আমি খুবই খুশি! MH Siddiquie, Md Suzayet, Fahima Islam, MD Raju Raju Ahmed, হারুন মামুন পরিবহন, Ajker Bangali, Irshad Ali, Md Omor Faruk, Md Khayer, Md Ambat, Javeed Abbas, Nirob Manos, Mohammed Sahal, Md Farhan

28/05/2025

আমার সবচেয়ে নতুন সেরা ফ্যানদের অনেক ধন্যবাদ! K Moni Akter, MH R

28/05/2025

ইন্নালিল্লাহ 😭😭 মৌরিতানিয়ার হজ্ব যাত্রীদের বিমান দুর্ঘটনা।🥲
✈️انا لله وانا اليه راجعون ✈️
🌊লোহিত সাগরের তীরে, পবিত্র মক্কায় যাওয়ার পথে, বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়ে, ২১০ জনেরও বেশি হজ্বযাত্রী শাহাদাত বরণ করেন।

22/05/2025
🔴 বিশেষ সতর্কতামূলক পোস্ট: বাঁচতে হলে জানতে হবে। মিনিকেট চালের ভাত গরমকালেও অনেকক্ষণ ভালো থাকে! আহারে! কত ভালো চাল! তাইন...
21/05/2025

🔴 বিশেষ সতর্কতামূলক পোস্ট: বাঁচতে হলে জানতে হবে। মিনিকেট চালের ভাত গরমকালেও অনেকক্ষণ ভালো থাকে! আহারে! কত ভালো চাল! তাইনা⁉

আসুন জেনে নিই আসলেই কি আমরা ভালো চাল খাচ্ছি? নাকি আবর্জনা?

❌ মিনিকেট নামে কোন ধান চাষ হয় না বাংলাদেশে। তাহলে, এই চাল বাজারে আসে কোথা থেকে? এই প্রশ্নের উত্তর খুব সহজ, মিনিকেট চাল তৈরী হয় কারখানায়।

🌾দেশী জাতের ধান (মোটা চালের) চালকলে আসার পর শুরু হয় তেলেসমাতি। প্রথমে ধানের খোসা ছাড়ান হয়। খোসা ছাড়ানোর পর চালের অকৃত্রিম/ন্যাচারাল রঙে কিছুটা খয়েরি/বাদামি আভা থাকে। এরপর কেমিক্যাল ও হোয়াইটনার মেশিনের মাধ্যমে চালের খয়েরি/বাদামি আভার আবরণটিকে আলাদা করা হয়। এই আবরণটি বাদ দেওয়ার পর চাল কিছুটা সরু ও সাদা হয়। এখানেই শেষ নয়, পলিশার মেশিনের মাধ্যমে পলিশ করলেই হয়ে গেলো মিনিকেট চাল।

🗣️এবার প্রশ্নের তীর তাক করে কেউ বলতেই পারেন- মোটা চালকে এতোভাবে প্রসেস করে মিনিকেট বানালে তো চাল ব্যবসায়ীর ক্ষতি।

💥এবার ক্ষতির হিসেবটা করা যাক:- ১০০০কেজি মোটা চাল প্রসেস করে মিনিকেট বানালে সাধারণত চাল পাওয়া যায় ৯৩৩কেজি, সাদা খুদ ২৬.৫ কেজি, কালো খুদ ১৪কেজি, মরা চাল ৪.৫ কেজি, ময়লা ০.৭৫ কেজি এবং পলিশ ২৭ কেজি। যোগ করলে দেখা যায় এক হাজার কেজি চাল প্রসেস করার পর পাওয়া যাচ্ছে প্রায় ৬কেজি বেশী।

✅এই ছয় কেজি হচ্ছে জলীয় বাষ্প ও পানি। রাইস ব্রান তেল কারখানাগুলো পলিশ কিনে নেয়, সাদা খুদ বাজারে চালের অর্ধেক দামে বিক্রি হয়।

✅কালো খুদ আর মরা চাল পশুখাদ্য হিসেবে বিক্রি হয়। ভাবছেন চাল প্রসেসের খরচ কত? ১০০০ কেজি মোটা চাল প্রসেস করে মিনিকেট বানাতে খরচ হয় মাত্র ৯০০ টাকা হতে ১৫০০ টাকা। অর্থাৎ কেজি প্রতি ৯০ পয়সা থেকে দেড় টাকা।

✅মোটা চাল প্রসেস করে মিনিকেট বানিয়ে বিক্রেতা একটু বেশী লাভ করলে ক্রেতার ক্ষতি কী?

✅ছোট ক্ষতি হচ্ছে ক্রেতা চিকন চালের দামে মোটা চাল কিনছেন, অর্থাৎ কেজিতে ১৫থেকে ২০টাকা পর্যন্ত ঠকছেন।

✅বড় ক্ষতি হলো কেজিতে ১৫ থেকে ২০টাকা বেশী দিয়ে মিনিকেট চাল নয়, ক্রেতা কিনছেন মোটা চালের আবর্জনা। কারণ, প্রসেস করার মাধ্যমে চালের উপরি আবরণ (bran অর্থাৎ pericarp, seed coat, aleurone layer, embryo) বা পুষ্টিকর অংশ বাদ দেওয়া হয়।

✅উল্লেখ্য, চালের সর্বমোট ৮৫ ভাগ ভিটামিন B3 থাকে pericarp–এ, প্রোটিন আর ফ্যাট থাকে Aleurone layer -এ, খনিজের ৫১ ভাগ ও মোট আঁশের ৮০ ভাগ থাকে bran –এ, ভিটামিন B1 ও ভিটামিন E থাকে embryo -তে।

✅চালের সব পুষ্টিকর উপাদান তেলের মিলে বিক্রির জন্য প্রসেস করে আলাদা করার পর চাল আর চাল থাকেনা, হয়ে যায় চালের আবর্জনা।

❌ মিনিকেট চাল নামে চালের আবর্জনাকে যতোটা ক্ষতিকর মনে করছেন বাস্তবে আরও বেশী ক্ষতিকর। মোটা চালকে মিনিকেটে রূপান্তর করার বিভিন্ন পর্যায়ে সোডিয়াম হাইড্রোক্লোরাইড, সোডিয়াম হাইড্রোক্লোরাইড + টুথপেস্ট + এরারুটের মিশ্রণ, সোয়াবিন তেল, ফিটকারি, বরিক পাউডার ব্যবহার করা হয়। প্রতি মৌসুমেই বের হয় নিত্য নতুন কৌশল।

❌ মিনিকেট চালে কখনো পোকা ধরেনা। কারণ পোকাও জানে এই চাল খাওয়ার যোগ্য নয়, এতে পুষ্টিগুণ নেই।
অথচ দেখতে সুন্দর এই অখাদ্যকে আমি আপনি আমাদের পরিবারকে নিশ্চিন্তে খাওয়াচ্ছি এবং নিজেরাও খাচ্ছি!
কিন্তু কেন!?😕

✅শুধু চাল নয়, এমন আরও হাজারো অখাদ্য, আবর্জনা আমরা প্রতিনিয়ত খেয়ে যাচ্ছি জেনে, না জেনে আর তার ফলাফল স্বরূপ ভুগতে হচ্ছে কঠিন কঠিন রোগে সেই সাথে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখে যাচ্ছি এক ভয়াবহ অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও জীবন ব্যবস্থা!

✅হিসেবটা মেলানো খুবই সহজ, বাড়িতে কোনো মুরব্বী থাকলে একটু জেনে নিতে হবে আগেকার দিনে তারা কেমন খাবার খেয়ে জীবন যাপন করেছে আর তাদের রোগ বালাই কেমন ছিলো এবং তাদের চিকিৎসা-ই বা কেমন ছিলো।

🔴আজকের দিনে আমরা হাজারো নিত্য নতুন রোগে আক্রান্ত হচ্ছি আর নিত্য নতুন ঔষধ সেবন করে চলেছি যা একটা রোগকে ঠিক করে আরো শত রোগের জন্ম দিচ্ছে আমাদের শরীরে। এ যেনো এক চোরাবালির মধ্যে ডুবে আছি আমরা।
"সুস্বাস্থ্য যেমন
সকল সুখের মূল,
ঠিক তেমন
স্বাস্থ্যকর খাবার সুস্বাস্থের মূল।"©️

21/05/2025

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Humayzha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Humayzha:

Share