ALINA's Makeover Studio & blog

ALINA's Makeover Studio & blog Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ALINA's Makeover Studio & blog, Digital creator, Dhaka.

মাশাআল্লাহ ❤️
12/06/2025

মাশাআল্লাহ ❤️

আল্লাহ সহায়ক হোক 😓
10/06/2025

আল্লাহ সহায়ক হোক 😓

মায়াবতী ফর্সা হয় না,,  ফর্সা কখনও মায়াবতী হয় না,,  Mayawati is not fair,, Fair is never Mayawati ゚viralシfypシ゚
29/04/2025

মায়াবতী ফর্সা হয় না,,
ফর্সা কখনও মায়াবতী হয় না,,

Mayawati is not fair,,
Fair is never Mayawati

゚viralシfypシ゚

কি যে বাজে গন্ধ 🤮🤮মনে হয় গোবর দিয়ে রাখছি ঘরে🤢🤢
18/04/2025

কি যে বাজে গন্ধ 🤮🤮
মনে হয় গোবর দিয়ে রাখছি ঘরে🤢🤢

মানুষের মুখের ভাষার চেয়ে বড় পরিচয় আর কিছুনাই। কখন কি বলতে হবে, কোন শব্দ ব্যবহার করলে সিচুয়েশন সুন্দর থাকবে আবার কাউকে হ...
14/04/2025

মানুষের মুখের ভাষার চেয়ে বড় পরিচয় আর কিছু
নাই। কখন কি বলতে হবে, কোন শব্দ ব্যবহার করলে সিচুয়েশন সুন্দর থাকবে আবার কাউকে হার্ট করাও
হবেনা,পড়াশোনা আর ডিগ্রীর আগে এগুলো অর্জন জরুরি।

অবশ্যই সত্য কথা বা ফ্যাক্ট এড়িয়ে যাওয়া
যাবেনা। সবই বলবেন কিন্তু সময় মত, সুন্দর করে।
কষ্ট পেলে সেটাও সুন্দর করে মেনশন করা যায়....👇

এই যুগে এত মন দেখে দেখে, বুঝে বুঝে না কোনো
বন্ধু থাকবে, না আত্মীয় থাকবে, না পার্টনার থাকবে।
সবার সময়ের মূল্য আছে।

মানুষ সেইফ ফিল করতে চায়,এপ্রিশিয়েটেড হতে চায়। কিন্তু প্রশংসা করা দূরের কথা, আমরা কাউকে এপ্রিশিয়েটেড ফিলটাই দিতে চাইনা।

কথায় মিঠা না থাকুক,ভদ্রতা থাকতেই হবে।
আদব থাকতেই হবে। নাহলে তাকে আমি শিক্ষিত
মানুষের গ্রুপে ধরিনা.....🙏

আপা সত্যি ফিরে এসেছে ভয়ংকর রূপে🙄🙄😅😅
14/04/2025

আপা সত্যি ফিরে এসেছে ভয়ংকর রূপে🙄🙄😅😅

প্রথমে কে এলো নয়,,বরং শেষ অব্ধি কে থাকলো যত্ন নিয়ে সেটাই ভালোবাসা❤️❤️🫰     ゚viralシfypシ゚
11/04/2025

প্রথমে কে এলো নয়,,বরং শেষ অব্ধি কে থাকলো যত্ন নিয়ে সেটাই ভালোবাসা❤️❤️🫰

゚viralシfypシ゚

শিশুকে ছোট থেকে শাসন করা এবং সুশিক্ষা দেওয়া দুইটা দুই রকমের জিনিস।অতিরিক্ত শাসন করতে নিষেধ করা হয় তবে সুশিক্ষা দিতে তো ম...
08/04/2025

শিশুকে ছোট থেকে শাসন করা এবং সুশিক্ষা দেওয়া দুইটা দুই রকমের জিনিস।অতিরিক্ত শাসন করতে নিষেধ করা হয় তবে সুশিক্ষা দিতে তো মানা নেয়।

যে মা-বাবা নিজে গোছানো তিনি অবশ্যই সন্তানদেরও গুছানো কাজ শিখান।

অনেকে বলে,সারাদিন বাচ্চা আকাবুকি করবে, খেলনা ছড়াবে, সব মেঝেতে পড়ে থাকবে। তাকে যেন ডাক দেয়া না হয়।

কেন?

খেলনা যখন খেলা শেষ হয়ে যাবে একটা কর্নারে ঝুরি থাকলে সে ওখানে রেখে দিবে। মা শিখিয়ে দিবেন। বাচ্চা শিখতে না চাইলে মা বাচ্চার সামনে দেখিয়ে দেখিয়ে গুছাবেন।যেন বাচ্চা সেটা দেখে তার ভিতরেও সেটা আসে।

আঁকা বুকির জন্য সব দেয়ালেই কেনো?
তাকে একটা স্লেট দেয়া যেতে পারে। খাতা ,কাগজ অথবা বোর্ড দেওয়া যেতে পারে।বা যখন দেয়ালে আকবে তখন মা মুছবেন বাচ্চাকে সহ সাথে নিয়ে। এতে তার মধ্যে খানিক হলেও সহমর্মিতা আসবে।

শিশুরা কিছু বুঝে না।এই কথাটা
টোটালি ফালতু একটা কথা, ১ বছর পার হয়ে গেলেই সবকিছু অল্প অল্প বুঝতে শুরু করে হয়তো প্রকাশ করতে পারে না।

অনেকে বলে ছোট মানুষ ছেড়ে দাও,বড় হলে ঠিক হয়ে যাবে।বিশ্বাস করুন এটা প্রায় সময়ই মিলেনা।যে বাচ্চারা ছোটবেলা থেকে রাগ,জেদ,স্বার্থ হাসিল,সবকিছু নিজের করে পাওয়ার প্রব'নতা নিয়ে বড় হয়,তারা দেখবেন বড় হতে হতে বিষয়টা আরও বড় পর্যায়ে চলে যায়।তারা বড় হয়ে স্বার্থপর,জেদি হয়ে উঠে।হয়তো কিছু বাচ্চা বড় হতে হতে চেঞ্জ ও হতে পারে।তবে তার গ্যারান্টি দেওয়া যায়না।

বাচ্চা ছোট বেলায় ভুল করলে তাকে সঠিক শিখাবেন না কেন? এখন ও তো সবকিছু ঠিক করে আস্তে আস্তে শিখানো যায়।
কিন্তু না...

কিছু মা আছেন যারা বাচ্চাকে ভুল করতে দেখলেও,অন্য বাচ্চাকে মা'রতে দেখলেও, বেড়াতে গেলে তাদের ঘরের জিনিসপত্র ন'ষ্ট করতে দেখলেও দেখেই থাকে।একটা সিঙেল ডাক পর্যন্ত দেয়না।

Well trained একদিনে হয় না।
কিন্তু অতিরিক্ত দূরন্ত বাচ্চা কেউ পছন্দ করে না।

অমনি পর্দা ধরে ঝুলবে,
দেয়ালে একে দিলো,
বিছানায় খেতে বসে ঝোল পানি সবকিছু ফেলে দিলো।
মেঝেতে ফেলে একাকার।

না ভাই, এটা অনেকের পক্ষে সম্ভব না এত আপ্যায়নের পর আবার মেহমান বিদায় দিয়ে এগুলা পরিস্কার করার।

একটা বাচ্চার সাইকেল নিয়ে অন্য বাচ্চা যা তা অবস্থা, মা গুলা চুপ। চরম বিরক্ত লাগে।
বাচ্চা নাকি কথা শোনে না।
তা না শুনলে বাপু বাসায় বেড়াতে আসতে হয় কেনো?বেশি দুষ্টু ,কথা শুনেনা তো বাসায় ই থেকে যেতেন।

কোথায় যাবেন তাহলে? যারা বাচ্চাদের বেয়ারামি পছন্দ করে,
বাসার দেয়ালে উল্টা পাল্টা ছবি আকলেও কিছু বলে না সেখানে যাবেন।

বাচ্চা কথা শুনে না, এটা একান্ত ট্রেইনিং এর একটা পার্ট।
আজকে শুনবে না, কালকে শুনবে না, কিন্তু শুনবে একসময়।
কারো বাসায় গেলে তবদা মেরে থাকবেন না।

বাচ্চারা অন্যদের ড্রয়ার কেনো ঘাটবে?
সাথে সাথে বাঁধা দিন।

প্রতি টা মানুষের কাছে বাসাটা একটা প্রাইভেসি থাকে।
সেখানে কেউ গিয়ে এলোমেলো করুক
কারোর ই কাম্য না।

নিজের বাচ্চা দুষ্টুমি করে না?
হ্যা করে কিন্তু ভুল দেখলে মানা করা হয়।

মনে কষ্ট না নিয়ে বাচ্চাকে ট্রেইন করুন। ছোট থেকেই গ্রো আপ করান।
অনেকেই বলবেন, উনার বাসায় যাবো না বাচ্চা দেখতে পারে না।
শুনুন, আপনি না আসলে তাদের কিছু আসবে যাবে না। দিন যেমনে চলছে চলবে।

সারমর্ম - সন্তান কে ঘর থেকেই শিখাতে হবে। বড় হয়ে শিখবে এসব ওর সামনে বলা যাবে না। এটা বললে বাচ্চা প্রশ্রয় পেয়ে যাবে।বাইরে কারো বাসায় গেলে চোখে চোখে রাখুন। তাদের শখের জিনিস যেন ন'ষ্ট না করে।

©বেবি-টাইমস-স্ট্যাশন

゚viralシfypシ゚

একজন মেয়ে দূরে সরে যায় ধাপে ধাপে, কিন্তু আপনি সেটা বুঝতে পারেন না, অনুভব করতে পারেন না—যতক্ষণ না সে সত্যিই হারিয়ে যায...
03/04/2025

একজন মেয়ে দূরে সরে যায় ধাপে ধাপে, কিন্তু আপনি সেটা বুঝতে পারেন না, অনুভব করতে পারেন না—যতক্ষণ না সে সত্যিই হারিয়ে যায়।

প্রথম ধাপ: কাছে আসার প্রচেষ্টা

শুরুর দিকে সে আপনাকে তার মনের সব কথা বলতে শুরু করবে। তার অনুভূতিগুলো শেয়ার করবে, ছোট ছোট কথায় আপনাকে বুঝতে চাইবে। কখনো হয়তো তার ভালো লাগা, কষ্ট বা দুঃখের কথা আপনাকে জানাবে। সে চাইবে, আপনি তার কথাগুলো গুরুত্ব দিয়ে শুনুন, বুঝুন, তাকে সময় দিন।

কিন্তু আপনি হয়তো খুব একটা পাত্তা দেবেন না। ভাববেন, এ তো স্বাভাবিক, মেয়েরা এমনই হয়। আপনি হয়তো ব্যস্ত থাকবেন, অথবা ভাববেন সে সব সময়ই তো আপনাকে বলবে, আজ না শুনলে কি হয়েছে! কিন্তু আপনি বুঝতে পারবেন না, এটাই প্রথম ধাপ—যেখানে সে আপনাকে তার জীবনের অংশ বানানোর চেষ্টা করছে।

দ্বিতীয় ধাপ: অভিমান আর আবেগের বিস্ফোরণ

যখন সে দেখবে আপনি তার কথা, অনুভূতি, ইমোশন বুঝতে চাইছেন না বা তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না, তখন সে অভিমান করতে শুরু করবে। অল্প কিছুতেই ইমোশনাল হয়ে পড়বে, আপনার কথায় কষ্ট পাবে। সে চাইবে, আপনি তাকে সময় দিন, তাকে বোঝার চেষ্টা করুন।

এই সময়ে সে হয়তো ছোটখাটো বিষয় নিয়ে অভিযোগ করবে, আপনার কাছে বেশি সময় চাইবে, হয়তো কিছু না বলেই চুপচাপ বসে থাকবে আপনার মনোযোগের জন্য। আপনি ভাববেন, সে অহেতুক রাগারাগি করছে, আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছে। আপনি হয়তো তাকে আশ্বাস না দিয়েই নিজের মতো থাকবেন।

কিন্তু আপনি বুঝতে পারবেন না, এটি দ্বিতীয় ধাপ—যেখানে সে তার আশা-ভরসার শেষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

তৃতীয় ধাপ: ধৈর্যের শেষ সীমা

যখন তার অভিমানেও আপনার মন গলে না, তখন সে আর আগের মতো থাকবে না। এখন সে অল্পতেই বিরক্ত হয়ে যাবে, আপনাদের মধ্যে কথায় কথায় তর্ক হবে, ঝগড়া বাড়তে থাকবে। আপনাকে আর কিছু বোঝাতে চাইবে না, কারণ সে জানে, বোঝানোর কোনো মানেই হয় না।

এখন সে আপনার কথায় আর আগের মতো প্রতিক্রিয়া দেখাবে না। হয়তো কোনোদিন আপনি কিছু বলবেন, আর সে চুপচাপ শুনবে—না রাগবে, না হাসবে। তার আগ্রহ কমতে থাকবে, সে আর আপনাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখবে না।

এটাই সবচেয়ে ভয়ানক সময়। কারণ এই চুপচাপ থাকা মানে, সে আপনাকে ছেড়ে যাওয়ার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছে।

শেষ ধাপ: নিঃশব্দ বিদায়

আপনি ভাববেন, হয়তো সব ঠিক হয়ে গেছে। যেহেতু সে আর অভিযোগ করছে না, রাগ করছে না, তাই সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে গেছে। কিন্তু না, সে আসলে আস্তে আস্তে দূরে সরে যাচ্ছে।

তারপর একদিন, একদম সাধারণ একটা ব্যাপারে তর্ক হবে। আপনি ভাববেন, এ তো খুব ছোট একটা বিষয়, এ নিয়ে এত বড় প্রতিক্রিয়া কেমন করে! কিন্তু আপনি বুঝতে পারবেন না, এটা শেষ ফোঁটা ছিল তার ধৈর্যের কাপে।

সে আর এক মুহূর্তও থাকতে চাইবে না। সে চলে যাবে।

আপনি হতবাক হয়ে খুঁজবেন উত্তর—কেন গেল? কোথায় ভুল হলো? কী করতে পারতেন?

কিন্তু সেই উত্তর আর কোনোদিনও আপনার কাছে আসবে না। কারণ সে অনেক আগেই চলে গিয়েছিল, আপনি শুধু টের পাননি।।🙂

Address

Dhaka

Telephone

+8801902122579

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ALINA's Makeover Studio & blog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share