DU Digital Entrepreneurs_DUDE

DU Digital Entrepreneurs_DUDE Services are dedicated to all DUFA (95/96 batch of Dhaka University) friends who dream to achieve financial freedom.

The wing delivers Digital Marketing tips, techniques, and courses to gather skills to be successful in one's own enterprise.

ফেসবুক মার্কেটিং এর সবচেয়ে কার্যকরী কৌশলসমূহ:১. লক্ষ্য নির্ধারণ (Set your Goals) ২. লক্ষিত ক্রেতা নির্দিষ্ট করা (Define ...
21/05/2022

ফেসবুক মার্কেটিং এর সবচেয়ে কার্যকরী কৌশলসমূহ:

১. লক্ষ্য নির্ধারণ (Set your Goals)
২. লক্ষিত ক্রেতা নির্দিষ্ট করা (Define your Target Audience)
৩. বিষয়বস্তুর বিন্যাস এবং নিয়মিত পোস্ট করা (Choose Content formats and Schedule posts)
৪. বিজ্ঞাপন দিয়ে পোস্ট বুস্ট করা (Boost your post with Facebook Ads)
৫. ফেসবুক টুল ব্যবহার করা (Make use of Facebook Tools)
৬. কার্যকারিতা পরিমাপ করা (Measure your effectiveness)

নিচে এগুলোর বিষয়ে কিছু সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো:

১. লক্ষ্য নির্ধারণ (Set your Goals)

এটি হচ্ছে সব ধরনের লক্ষ্য প্রতিষ্ঠার শুরু। সাধারনত প্রতিটি ব্যবসার ক্ষেত্রেই একটি লক্ষ্য নিয়ে শুরু করতে হয়। অর্থাৎ, প্রতিটি কোম্পানির জন্য সাধারণ লক্ষ্য একই। Facebook আমাদেরকে নিম্নলিখিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর সুযোগ করে দেয়:

ক. লিড জেনারেট করা বা কাষ্টমার সম্পর্কে তথ্য পেতে সাহায্য করে;
খ. কোন্ কোন্ লিড কাজে লাগবে বা কোন্ কোন্ লিড আমাদের ব্যবসাকে বাড়াবে সেটি বুঝতে সাহায্য করে;
গ. একটি ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়াতে সাহায্য করে। অর্থাৎ, কাষ্টমারকে আমার সংশ্লিষ্ট ব্যবসার ওয়েবসাইট পর্যন্ত পৌঁছাতে সাহায্য করে;
ঘ. কাস্টমারকে আমার বিজনেস ওয়েবসাইটে পৌঁছাতে, তাকে মোটিভেট করতে এবং বিক্রয় বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে (Increase Conversion and Sales);
ঙ. কাস্টমার সাপোর্টকে উন্নত করতে সাহায্য করে;
চ. ব্র্যান্ড বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করে;
ছ. আমাদের ব্যবসার সাথে গ্রাহকদের অংশগ্রহন বাড়িয়ে তোলে;
জ. কর্মক্ষেত্রে নিয়োগ বা Job Recruitment এ সাহায্য করে।

২. লক্ষিত ক্রেতা নির্দিষ্ট করা (Define your Target Audience)

আমাদের টার্গেট কাস্টমারই হচ্ছে আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। সুতরাং, তাদেরকে খূঁজে বের করে নির্বাচনের জন্যই মূলত আমরা আমাদের এড ফরম্যাট তৈরী করবো ও প্রয়োজনীয় কৌশল প্রয়োগ করবো। এক্ষেত্রে, প্রথমত, নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পরামর্শ গুরুত্বপূর্ণ:

ক. আমার পণ্য‘টি পুরুষ, না-কি মহিলাদের জন্য?
খ. আমার গ্রাহকদের বয়স কত?
গ. তাদের বেশীর ভাগের পেশা বা কাজ কি?
ঘ. তাদের বেশীর ভাগের সমস্যাগুলোর মধ্যে কোনো মিল আছে কি-না? তাদের কোনো নির্দিষ্ট চাহিদা বা প্রয়োজন বা কোনো কিছূ নিয়ে ভোগান্তি আছে কি-না?
ঙ. কেন তারা আপনার পণ্য ব্যবহার করবে?
চ. তারা আমার পন্যটি পেয়ে কতটুকু উপকার পাবেন?

উপরোক্ত এ‘সকাল প্রশ্নের উত্তর বিবেচনা করে আমাদের কে আমাদের কাস্টমারদের প্রোফাইল তৈরী করে এড দিতে হবে।

৩. বিষয়বস্তুর বিন্যাস এবং নিয়মিত পোস্ট করা (Choose Content formats and Schedule posts)

এটি মনে রাখা খুব জরুরী যে, যত বেশি সংখ্যক কন্টেন্ট, তত বেশী কাস্টমার বা ক্রেতা। তবে, কন্টেন্ট প্রদানে ফরম্যাটের বৈচিত্র্য থাকা গুরুত্বপূর্ণ। একই সাথে, ধারাবাহিক প্রকাশনা, এবং গ্রাহকদের সাথে সার্বক্ষনিক সংযুক্ত থাকা কাস্টমারকে আরো বেশী এনগেজ্ড হতে সাহায্য করে।
‘’Correct content mix’’ আরেকটি প্রক্রিয়া যেটির ব্যপারে সাবধান থাকা জরূরী। ঘন ঘন প্রোডাক্ট বিক্রয়ের প্রচারমূলক পোস্ট সচরাচর কাস্টমারের বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে সাহায্য করে না। এছাড়াও, ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বিক্রয়মূলক প্রচারের জন্য অতি-পীড়িত (overly-pushy marketers) বিপণনকারীদের (ঘন ঘন প্রোডাক্ট বিক্রয়ের প্রচারমূলক পোস্ট) নিরুৎসাহী করে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে শাস্তি দিতে পারে। সুতরাং, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে শিক্ষামূলক, তথ্যপূর্ণ, বিনোদনমূলক এবং প্রচারমূলক মিশ্র কন্টেন্ট প্রদান করতে হবে। পোস্টে উচ্চ-মানের এবং প্রাসঙ্গিক কন্টেন্ট দিলে গ্রাহকরা পণ্য সম্পর্কে আরও জানতে পেরে খুশি হয় ও পরবর্তী কন্টেন্ট এর জন্য অপেক্ষা করে।

আকর্ষণীয় ও কার্যকর কন্টেন্ট তৈরি করতে প্রয়োজনে দক্ষ কন্টেন্ট রাইটার (Content Writer) এর সাহায্য নিতে হবে। এটি একটি সৃজনশীল কাজ এবং এ‘ধরনের বিশেষজ্ঞরা জানেন কোন্ ধরনের কন্টেন্ট একটি নির্দিষ্ট প্রোডাক্টের সেল বাড়াবে এবং লক্ষ্য অর্জনে সর্বোত্তমভাবে সাহায্য করবে। পোস্টে ছবি, টেক্সট পোস্ট, ভিডিও, গল্প এবং লিঙ্কগুলি ব্যবহার করা এবং ছবিগুলি ব্যবহার করার সময় পেশাদার এবং উচ্চ রেজুলুশন সম্পন্ন হওয়া উচিত। স্টক ছবি ব্যবহার করা থেকে দূরে থাকতে হবে। কোনো টপিক বা প্রোডাক্ট প্রমোশনের ক্ষেত্রে ভিডিও পোস্ট কাস্টমারদেরকে সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করে এবং এনগেজ করে। বেশিরভাগ ব্যবহারকারী সাউন্ড বন্ধ করে ভিডিও দেখতে পছন্দ করে, তাই নিশ্চিত করা দরকার যে, এটি অডিও ছাড়াই আমার ধারণাকে প্রকাশ করে। টেক্সট পোস্ট হলে তিন বাক্যে শেষ করা বেশী কার্যকরী। আমাদের কাজ হল সেগুলিকে আমাদের সুবিধার জন্য ব্যবহার করা: আকর্ষণ করা, ভ্যালু এড করা এবং কাজে লাগোনো। ওয়েবসাইটে একটি লিঙ্ক যোগ করার সময় ছবির দিকে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

সর্বশেষ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল পোস্ট প্রকাশের ধারাবাহিকতা এবং ফ্রিকোয়েন্সি। সপ্তাহে ৫টি পোস্ট তৈরি করে ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে সিডিউল পোস্ট প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ। এর সাহায্যে, আমাদের প্রোডাক্টের বিপণন কৌশলের একটি পরিষ্কার ফিডব্যাক পাওয়া যায়। আমরা যে সমস্ত বিপণন চ্যানেলগুলি ব্যবহার করবো যেমন, ফেইসবুক পেইজের সাথে ইনস্টাগ্রাম, টুইটার,লিংকড ইন, ইউটিউব ইত্যাদি সেগুলোর প্রতিটির লক্ষ্য অনুযায়ী একটি কন্টেন্টের ফরম্যাট সাজিয়ে সুবিন্যস্ত উপায়ে সেগুলি সমস্ত চ্যানেলে বিতরণ পাবলিশ করবো।
অতএব, একটি কার্যকর প্রোডাক্ট বিপণন ক্যালেন্ডার (Product Marketing Calender) তৈরি করতে নিম্নলিখিত তথ্যগুলি মাথায় রেখে কাজ করবো:

ক. আমরা ব্যবহার করি এরকম সমস্ত চ্যানেলের উপযোগী পোস্ট তৈরী করেছি কি-না;
খ. আমি যে যে ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করি সেগুলোর সব ক‘টিকেই উপস্থাপন করছি কি-না;
গ. প্রকাশের তারিখ এবং সময় ঠিক করেছি কি-না;
ঘ. আমার পোস্টের বিষয় নির্ধারণ করেছি কি-না ;
ঙ. কোনো লিংকের URL ব্যবহার করে থাকলে তার সঠিক লিংকটি‘কি বের করে রেখেছি কি-না;
চ. যে ছবি বা ছবিগুলো পোস্ট করবো সেগুলোর লিঙ্ক ঠিক আছে কি-না;
ছ. যে পোস্টটি করবো সেটি গোছানো বা তৈরী করা আছে কি-না ইত্যাদি।

সৌভাগ্যবশত, Facebook এ কোনো পোস্টের সময়সূচী এবং স্বয়ংক্রিয় প্রকাশনা সেট আপ করার (Auto-publishing) একটি সুযোগ রয়েছে। সুতরাং, এ‘ নিয়ে ভুল হবার কোনো সুযোগ নেই। একটি পোস্ট শিডিউল করতে, পাবলিশিং টুলে যেতে হয়। ফেইসবুকের পাবলিশিং টুল (Publishing Tool) এর মাধ্যমে আমরা এটি করতে পারবো।

৪. বিজ্ঞাপন দিয়ে পোস্ট বুস্ট করা (Boost your post with Facebook Ads)

ফেসবুক একটি চমৎকার বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্ম। এটি ব্র্যান্ডগুলিকে সব ধরনের অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ করে দেয়, বিভিন্ন ধরনের টার্গেট অডিয়েন্স খূঁজে বের করার সুযোগ করে দেয়, অডিয়েন্সের কাছে সফলভাবে পৌঁছানোর সুযোগ করে দেয় এবং তুলনামূলকভাবে সস্তা বা কম মূল্যে এই সেবাগুলো প্রদান করে। তবে, এটি একটি বিডিং কৌশল প্রক্রিয়ায় কাজ করে। আমাদেরকে বিজ্ঞাপনের সময়, কোথায় কোথায় বিজ্ঞাপনটি দিতে চাই (Ad Placement) এবং লক্ষিত কাস্টমারকে (target Audience) নির্বাচন করে দিতে হবে।
বিজ্ঞাপন তৈরি করা শুরু করতে Ad Center (বিজ্ঞাপন কেন্দ্র) এ গিয়ে Create Ad (বিজ্ঞাপন তৈরি করুন) এ ক্লিক করে কাজ শুরু করতে হবে।

৫. ফেসবুক টুল ব্যবহার করা (Make use of Facebook Tools)

ফেইসবুক চ্যানেলের সাথে আমাদের কাজকে আরও কার্যকর এবং লাভজনক করে তুলতে পারে এমন অনেক দরকারী টুল রয়েছে। নীচের বেশ কয়েকটি টুলের একটি তালিকা উল্লেখ করা হলো:

ক. ফেইসবুক ম্যাসেঞ্জার (Messenger)
খ. ক্লিক-টু-ম্যাসেঞ্জার এডস (Click-to-Messenger)
গ. পেইজেস টু ওয়াচ (Pages to watch)
ঘ. পোস্টে আংশগ্রহন করা ব্যবহারকারী (Invite engaged users)

ফেইইসবুকে ব্যবহার উপযোগী উপরোক্ত টুলগুলো খুবই প্রয়োজনীয় ও কার্যকর।

৬. কার্যকারিতা পরিমাপ করা (Measure your effectiveness)

মার্কেটিংয়ের কৌশলগুলো নিজে নিজেই কাজ করবে না। এর কার্যকারিতা মূলত নির্ভর করে আমাদের অডিয়েন্স আমাদের ব্র্যান্ডের সাথে কতটা ভালোভাবে ইন্টারঅ্যাক্ট করে তার উপর। তাদের এনগেইজমেন্ট মনিটর করার মাধ্যমে আমরা আমাদের প্রয়োগকৃত কৌশলগুলো কতটা কার্যকরভাবে কাজ করলো সেসবের একটি পরিষ্কার চিত্র পাবো। এভাবে আমরা বুঝতে পারবো কেন এবং কোন্ পদ্ধতিটি আমাদের জন্য সর্বাধিক উপযোগী এবং কো্‌ কোনগুলি আমাদের অডিয়েন্সেদের আকর্ষণ করার মতো এবং কোন্ কোন্ বিষয়গুলো আমাদের অডিয়েন্সের জন্য অপছন্দের যেগুলো থেকে আমরা দুরে থাকবো।

সৌভাগ্যবশত, আমাদের বিজনেসে মার্কেটিংয়ের উপযোগীতা ও কার্যকারিতা ট্র্যাক করার জন্য কোনো তৃতীয় পক্ষের সেবা বা সহযোগীতা নেওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ, Facebook এর ‘’Insight Tool’’ এর মাধ্যমে এই কাজগুলো করা যায়। এর মাধ্যমে আমরা জানতে পারি কোন ফরম্যাটগুলি সবচেয়ে ভাল কাজ করছে এবং ‘’Content Mix’’ সঠিকভাবে তৈরি করা হয়েছে কিনা। আমরা পেইজ ভিউ, পোস্ট এনগেজমেন্ট, স্টোরি রিচ, পেইজ অ্যাকশন, ফলোয়ার এনালাইসিস এবং আরও অনেক মূল্যবান ডেটা দেখতে পারি।

মিজান খান
ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট ও ডিজিটাল অন্ট্রাপ্রনাড়

Branding with Social Media Marketing__ভালো প্রোডাক্টের সেল বাড়ানোর জন্য হয়তো মার্কেটিং এর প্রয়োজন পড়ে না কিন্তু একটি ''...
18/05/2022

Branding with Social Media Marketing__

ভালো প্রোডাক্টের সেল বাড়ানোর জন্য হয়তো মার্কেটিং এর প্রয়োজন পড়ে না কিন্তু একটি ''ব্রান্ড ইমেজ'' তৈরী করার জন্য অবশ্যই মার্কেটিং এর প্রয়োজন রয়েছে। ব্রান্ড ইমেজ মানুষের মধ্যে প্রোডাক্ট সম্পর্কে এমন এক ধরনের ব্রান্ড ভ্যালু বা ইম্প্রেশন তৈরী করে যা তাদেরকে এক ধরনের স্বাচ্ছন্দ্য বা স্বস্তি দেয়, চোখ বন্ধ করে তারা প্রোডাক্টটি কিনে তাদের প্রয়োজন মেটায়। এ‘ধরনের সন্তুষ্টি, কাস্টমারের দ্বারা কিছু রেফারাল কাস্টমার তৈরী করতে ভূমিকা রাখে যা নিশ্চিতভাবেই নির্দিষ্ট পন্যের বিক্রয় বাড়াতে সাহায্য করে। পাশাপাশি, Comfortable Communication অর্থাৎ,স্বস্তিদায়ক যোগাযোগও বিক্রয় বাড়ানোর শক্তিশালী হাতিয়ার।

উদাহরণস্বরূপ, ইউনিলিভারের হুইল সাবান প্রায় প্রত্যেকটি মুদি দোকানেই থাকে। সব দোকানেই এই প্রোডাক্টের মান এবং দাম একই। কিন্তু তা সত্তেও তুমি, আমি এলাকার একটি নির্দিষ্ট দোকানেই যাই। আমরা এটি করি Comfortable Communication পাই বলেই। আবার, ধরো আড়ং এর প্রোডাক্ট। দাম এবং গুনে ভালো বলেই একটি শ্রেনীর মানুষ কস্ট করে টাকা জমিয়ে হলেও আড়ং এর পোশাক কিনতে ভিড় জমায়। সেখানে একদিকে যেমন আমরা গুনগত দ্রব্য পাই তেমনি একটি পেশাদার আচরণ ও আয়োজন পাই। অর্থাৎ,প্রোডাক্ট গুনগত মানসম্পন্ন হলে, লেনদেনে স্বস্তিদায়ক যোগাযোগ নিশ্চিত করলে এবং গোছনো বা সিস্টেম্যাটিক উপস্থাপনার ব্যবস্থা থাকলে মানুষ প্রোডাক্ট কিনবেই কারণ, সেগুলো আমাদের প্রতিদিনকার নিড (Need) বা প্রয়োজন।

অতএব, উদ্যোক্তা বা অনট্রাপ্রণাড় হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হওয়া দরকার গুনগত মানসম্পন্ন এবং যেসব পন্যের Daily Need রয়েছে সেধরনের পন্য উৎপাদন ও অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছে দেয়া। এক্ষেত্রে আরো যেটি মনে রাখা দরকার তা হলো: Be professional, not rude... Be technical, not strict...
ডুফা মার্টে তোমরা সকলেই বেশ কোয়ালিটি প্রোডাক্ট নিয়ে হাজির হয়েছো। তোমাদের বন্ধুসুলভ যোগাযোগ ও আচরণও অন্যকে আকৃষ্ট করার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু, আমরা কি এখনো আশানুরুপ ডুফাবন্ধু ক্রেতাদের দোরগোড়ায় পৌীঁছতে পেরেছি? আবার, আমরা কি আমাদের বিজনেসটি শুধুমাত্র ডুফাবন্ধুদের মধ্যেই সীমিত রাখবো? সুতরাং, তোমার উদ্দেশ্য বুঝে এগোও এবং সেভাবেই মার্কেটিং করো। আর, এজন্য প্রয়োজন ডিজিটাল মার্কেটিং। তবে, ডিজিটাল মার্কেটিং যায়গাটি যেহেতু অনেক ব্যাপক, সেক্ষেত্রে সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং (ফেইসবুক, মেসেঞ্জার, ইনস্টাগ্রাম, লিংকড ইন, টুইটার, ইউটিউব) দিয়ে শুরু করা যুক্তিযুক্ত।

প্রোডাক্ট কে আরো ভালোভাবে পরিচিত করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং খুবই প্রয়োজন এবং কার্যকরী। আমাদের মধ্যে অনেকেই তাদের বিজনেসকে প্রোমোট করার জন্য সোশাল মিডিয়া নির্ভর কাজ করে যাচ্ছে। তবে, সবার ক্ষেত্রেই কিন্তু যথাযথ পদ্ধতিতে মার্কেটিং করা সম্ভব হচ্ছে না উপযুক্ত জ্ঞান ও প্রশিক্ষনের অভাবে। সুতরাং, এই সীমাবদ্ধতাকে তো খুব সহজেই আমরা দুর করতে পারি, তাই না?

মিজান খান
চিকিৎসা মনোবিজ্ঞানী ও ডিজিটাল অনট্রাপ্রনাড়।

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্র হিসেবে ফেইসবুক মার্কেটিং ---ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেকগুলো মাধ্যম বা চ্যানেল রয়েছে যেমন: সোশ...
15/05/2022

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্র হিসেবে ফেইসবুক মার্কেটিং ---

ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেকগুলো মাধ্যম বা চ্যানেল রয়েছে যেমন: সোশাল মিডিয়া, ইমেইল, ম্যাসেঞ্জার, বিভিন্ন ধরনের সার্চ ইঞ্জিন, এসএমএস, ওয়েব পুশ নোটিফিকেশন ইত্যাদি। কিন্তু, এগুলোর মধ্যে ফেইসবুক হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং ব্যবসা সম্প্রসারনের জন্য ক্রমবর্ধমান হারে উর্ধমূখী। এর কারণগুলো কি?

১. বিশ্বব্যাপী ছড়ানো কাভারেজ: বর্তমানে বিশ্বব্যাপী প্রতিদিন ১.৫ বিলিয়ন লোক ফেইসবুক ভিজিট করে। এর ফলে যে পরিমাণ অডিয়েন্স তৈরী হয়েছে তাদের কাছে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এড পৌঁছানোর জন্য ৭ মিলিয়ন কোম্পানি এড তৈরী করছে।

২. সুনির্দিষ্ট স্কীম অনুযায়ী লক্ষিত জনগোষ্ঠীর (Targetted Audience) মধ্যে পেইড এড (Paid Ad) প্রদান করা যায়: ফেইসবুক এড এর মাধ্যেমে একজন উদ্যোক্তা তার প্রোডাক্ট প্রমোশনের জন্য নির্দিষ্ট বা টার্গেট অডিয়েন্সকে তাদের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী Specify করতে পারে যার ফলে উদ্যোক্তা তার অভিষ্ট লক্ষ্য অনুযায়ী এড পাঠাতে পারে। যেমন, অডিয়েন্সের বয়স, লিঙ্গ, তার অবস্থান, চাকুরী বা কর্ম অবস্থা, তার পছন্দ বা আগ্রহ, তার ডেমোগ্রাফি বা আচরণ প্রকৃতি ইত্যাদি। মজার ব্যাপার হলো, একজন ফেইসবুক ব্যবহারকারী সম্পূর্ন স্বেচ্ছায় তার এই তথ্যগুলো প্রদান করে থাকে।

৩. আর্থিকভাবে কম সামর্থ্যপূর্ণ উদ্যোক্তারা বিনামূল্যে এড দিতে পারে: ফেইসবুকে পেইড এড প্রদান করতে কোনো ব্যবসায়ী/উদ্যোক্তার সামর্থ্য না থাকলেও বিভিন্ন ধরনের তথ্য, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি শেয়ার করার মাধ্যমে নিজের প্রোডাক্টের প্রতি মানুষের ইাতবাচক মনোভাব (Value add) বা ছাপ (Impression) তৈরী করতে পারে এবং Organic Reach পেতে পারে। News Feed এ পোস্ট দিয়ে অডিয়েন্সের কাছে সহজেই পৌঁছতে পারে যেগুলোর ক্ষেত্রে অর্থ খরচ করতে হয় না।

৪. অন্যান্য মার্কেটিং চ্যানেলগুলোর সাথে সমন্বয় করে মর্কেটিং করা যায়: ফেইসবুক কোনো একক এবং বিচ্ছিন্ন কোনো প্লাটফর্ম নয়। ফেইসবুকের সাথে অন্যান্য মার্কেটিং চ্যানেলগুলো যেমন, ইমেইল মার্কেটিং, মোবাইল মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং, ফেইসবুক ম্যসেঞ্জার এড, ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং ইত্যাদি চ্যানেলগুলোকে সমন্বয় করার মাধ্যমে মার্কেটিং এর এক ধরনের Promotion Mix তৈরী করা যায় যা আমাদের ব্রান্ডকে সবার কাছে সহজে তুলে ধরার সুযোগ করে দেয়।

ফেইসবুক ব্যবহারের মাধ্যমে তাহলে আমরা যে সুবিধা বা Benefits গুলো পেয়ে থাকি সেগুলো হলো:
ক. নির্দিষ্ট বা টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছানো,
খ. ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানো
গ. বিভিন্ন ধরনের এড ফরম্যাট তৈরী করতে পারা
ঘ. কাস্টমার কেয়ার বা সাপোর্ট পাওয়া
ঙ. SEO (Search Engine Optimization) এর জন্য ইতিবাচক প্রভাব (Positive Imapact) তৈরী করতে পারা।

মিজান খান
চিকিৎসা মনোবিজ্ঞানী ও ডিজিটাল অনট্রাপ্রনাড়।

14/05/2022
13/05/2022
প্রিয় ডুফিয়ান বন্ধুরা,তোমরা অনেকেই তোমাদের ফেইসবুক পেইজে তোমাদের বিজনেস প্রমোশনের জন্য Boost করে থাকো। এতে তোমরা কিছু আর...
12/05/2022

প্রিয় ডুফিয়ান বন্ধুরা,

তোমরা অনেকেই তোমাদের ফেইসবুক পেইজে তোমাদের বিজনেস প্রমোশনের জন্য Boost করে থাকো। এতে তোমরা কিছু আর কিছু Reach, আর কিছু Engagement পাও। কখনো কি হিসেব করে দেখেছো যে, এভাবে Boosting করা Cost-effective কি না? মূলত: Boosting এর এ প্রক্রিয়ায় ফেসবুক কোম্পানির লাভ বেশি, তোমার লাভ কম। কিন্তু, আমাদের দরকার হচ্ছে যে, ফেইসবুক লাভ করুক তাতে কোনো সমস্যা নেই কিন্তু আমার যথাযথ লাভ আমি বুঝে নেব- সেটাই আমার কাম্য, তাই না? এই কাজটি করা সম্ভব ফেইসবুকে বিজনেস একাউন্ট বানানোর মাধ্যমে। তাহলে দুইটা লাভ হবে। একটি হলোঃ Boosting এর তুলনায় কম খরচে বেশি অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছানো যাবে এবং আমার প্রডাক্ট যে কিনবে ঠিক তার কাছেই এড‘টি (Advertisement) হিট করা। যেমন, ধরো, তোমার একটি প্রডাক্ট আছে যেটি টাক মাথায় চুল গজাতে সাহায্য করে। Boosting করে তুমি তোমার এড‘কে রিচ করালে এমন একজনকে যার মাথা ভর্তি চুলআছে। সে কি তোমার প্রডাক্ট টি কিনবে? No chance, no way. আবার, সাধারণত পঁচিশের উর্ধ্বে যাদের বয়স তাদের মাথায় টাক হবার চান্স বেশি (ব্যতিক্রম তো আছেই)। কিন্তু, ধরো Boosting এর মাধ্যমে তুমি age range ঠিক করে দিলা ১৫-৬৫ বছর। এতে যেটা হবে Boosting Method কিছু ভুল মানুষের কাছে তোমার এড পাঠাবে। পক্ষান্তরে সে দেখাবে যে, উদাহরণস্বরুপ, ১০৫০০ মানুষকে সে এডটি পাঠিয়েছে। কিন্তু, এদের মধ্যে হয়তো ৪০০০জন ই তোমার টার্গেট অডিয়েন্স নয় অথচ তোমার টাকা কিন্তু সে ঠিকই কেটে নেবে। এভাবেই আমরা Boosting এর মাধ্যমে Looser হই। তবে, Boosting অ্যাড প্রদানের খুব সহজ একটি পদ্ধতি বলেই আমরা বেশিরভাগ উদ্দোক্তারাই না জেনে, না বুঝে, হিসেব না করেই এ পদ্ধতিতে এড দিয়ে থাকি। আর তাই, আমাদের নিজস্ব ব্যবসায়িক স্বার্থেই Boosting এর পরিবর্তে এর চেয়ে অধিক cost effective, কার্যকরি ও পেশাদার approach টি follow করা দরকার। আর তা হলো, ফেইসবুক বিজনেস ম্যানেজার ব্যবহার করে এড একাউন্টের মাধ্যমে এডভার্টাইজিং করা

মিজান খান
চিকিৎসা মনোবিজ্ঞানী, ডিজিটাল মার্কেটিং স্পেশালিস্ট, ডিজিটাল অন্ট্রাপ্রনাড় ও কন্টেন্ট রাইটার।

A two-hour-long Motivational delivery with 91 Digital Entrepreneurs of Digital Entrepreneur Hub (Careers Hub Bangladesh)...
12/05/2022

A two-hour-long Motivational delivery with 91 Digital Entrepreneurs of Digital Entrepreneur Hub (Careers Hub Bangladesh) on 9th March 2021.

প্রিয় ডুফা উদ্দোক্তা বন্ধুরা,আমি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান খান  একজন গর্বিত ও ভাগ্যবান  ডুফিয়ান। আমি পেশায় একজন চিকিৎসা মনো...
12/05/2022

প্রিয় ডুফা উদ্দোক্তা বন্ধুরা,

আমি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান খান একজন গর্বিত ও ভাগ্যবান ডুফিয়ান। আমি পেশায় একজন চিকিৎসা মনোবিজ্ঞানী, ডিজিটাল মার্কেটিং স্পেশালিস্ট, ডিজিটাল অন্ট্রাপ্রনাড় ও কন্টেন্ট রাইটার। mizankhan.com নামে মানসিক চিকিৎসা বিষয়ক আমার একটি ওয়েবসাইট আছে এবং একাধিক ইউটিউব চ্যানেলসহ বেশ কয়েকটি ফেইসবুক পেইজ আছে যেগুলোর মাধ্যমে আমি আমার পেশা, সেবা ও বিজনেসগুলোকে প্রমোট করি। ডিজিটাল মার্কেটিং বা ডিজিটাল প্রোমোশনের জন্য আমার কিছু দক্ষ জনবল ও রয়েছে যারা সমগ্র দেশব্যাপী সার্ভিস প্রদান করে আসছে গত ৫ বছরেরও (২০১৭ সাল থেকে) বেশী সময় ধরে। তাছাড়া, ডিজিটাল প্রোমোশনের Audio-Visual Content (ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফী) ও Ad Making আমাদের প্রদত্ত সার্ভিসগুলোর মধ্যে আরেকটি শাখা।

কেন এই কথাগুলো তোমাদের কে বলছি?

ডুফা মার্ট তোমাদের ব্যবসার প্রচার ও প্রসারের একটি কার্যকরি ও উপযুক্ত প্লাটফর্ম। তোমাদের নিকট থেকে ক্রয়কৃত ও প্রাপ্ত গুনগত মানের প্রোডাক্ট আমাদের ডুফিয়ানদের জন্য একটি স্বস্তি ও ভরসার জায়গা। এতে যেমন উদ্দোক্তারা তাদের ব্যবসায়িক সেবা দিয়ে লাভবান হচ্ছো, তেমনি আমরা ডুফা ক্রেতাগন ও ভালো জিনিস খাচ্ছি, পরিধান করছি, ঘর গৃহস্থালির মানসম্মত উপকরণ পাচ্ছি খুব সহজে ও অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে। কিন্তু, তোমাদের মধ্যে অনেক উদ্দোক্তা আছো যারা ডিজিটাল প্লাটফর্মে তোমার প্রোডাক্টসের ডিজিটাল প্রোমোশন ও প্রেসেন্টেশন আরো একটু সঠিকভাবে করতে পারলে তোমরা আরো বেশী মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারবে এবং আরো বেশী লাভবান হবে বলে আমি মনে করি। কিন্তু, এটিই কিন্তু তোমার ব্যবসার জন্য সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ। শুধুমাত্র ফেইসবুকে একটা বা দুইটা পোস্ট দিয়েই কি ব্যবসায় সফল হতে চাও, স্বপ্নের জায়গায় পৌঁছাতে চাও নিজের ব্রান্ডকে ? শুধুমাত্র এইটুকু হলে কিন্তু স্বপ্নগুলো অধরাই থেকে যাবে। তোমার পন্য কিভাবে, কত ঘন ঘন, কি ধরনের ইমেজ বা ছবি, ভিডিও, কিংবা কি ধরনের কন্টেন্ট লিখে উপস্থাপন করলে তোমার টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছবে; কত কম খরচে অথচ বেশী অডিয়েন্সের কাছে রিচ করতে পারবে ইত্যাদি বিষয়গুলি নিয়মতান্ত্রিক, গঠনমূলক ও কাঠামোবদ্ধ পদ্ধতিতে (Constructive & Structured way) করতে হলে এসব বিষয়ে যথাযথ জ্ঞান ও প্রশিক্ষণ থাকা প্রয়োজন। তার জন্য নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত রাখো। মনে রেখো: ‘’If You want change, you need to be motivated, or, if you are motivated then you will be able to change.’’

মিজান খান
চিকিৎসা মনোবিজ্ঞানী, ডিজিটাল মার্কেটিং স্পেশালিস্ট, ডিজিটাল অন্ট্রাপ্রনাড় ও কন্টেন্ট রাইটার।

প্রিয় ডুফা বন্ধু,ধরো, তোমার একটি চলমান ব্যবসা আছে যেটির প্রচার তুমি সাধারণত ফেইসবুকের মাধ্যমে করে থাকো। অথবা, তোমাদের মধ...
11/05/2022

প্রিয় ডুফা বন্ধু,

ধরো, তোমার একটি চলমান ব্যবসা আছে যেটির প্রচার তুমি সাধারণত ফেইসবুকের মাধ্যমে করে থাকো। অথবা, তোমাদের মধ্যে কেউ যদি একটি নতুন ব্যবসা শুরু করে তাহলে নিশ্চয়ই সেটির প্রসার ঘটানোর স্বপ্ন সে দেখে থাকবে। এমন ও হতে পারে যে,তোমার ঐ ব্যবসা পরিচালনার যে ফেইসবুক পেইজটি আছে সেটিতে তুমি প্রতিনিয়ত তোমার প্রোডাক্ট বা পন্যের ছবি আপলোড করো, গুনাগুন এবং দামের বর্ণনাও দিয়ে থাকো। তথাপিও, সেল না বাড়ার কারণে তুমি অসন্তুষ্ট । তুমি দেখতে পেলে যে, তোমার ফ্রেন্ড লিস্টে যারা আছে তাদের অল্প সংখ্যক মানুষই তাতে লাইক দিয়েছে কিংবা কমেন্টস করেছে অথবা খুব অল্প সংখ্যক মানুষই পন্যটি কেনার জন্য অর্ডার করেছে । একবার ভাবো তো, সচরাচর একজন মানুষের প্রোফাইলে মানে ফ্রেন্ড লিস্টে সর্বোচ্চ কতজন ফ্রেন্ড থাকতে পারে? সর্বোচ্চ ৫০০০ জন। এর মানে হলো, একটি প্রোফাইল পেইজে তোমার সরাসরি সম্ভাব্য কাস্টমার থাকবে সর্বোচ্চ ৫০০০ জন। আবার, এটাও সত্য যে, ঐ ৫০০০জনই কিন্তু তোমার পন্যের ক্রেতা হবে না। অতএব, এতে কিন্তু তোমার ব্যবসার প্রসার এক সময়ে সীমিত হয়ে যাবে, একটি যায়গায় এসে আটকে যাবে। তাহলে কথা হলো, যাদের পেইজে হাজার বা লক্ষ লক্ষ ভিউজ হয় বা ফলোয়ার থাকে তাদের ঘটনা তাহলে কি? তাদের পেইজে এতো মানুষ কি করে জয়েন করে? যে জন্য তাদের ফলোয়ারও বেশী এবং সেলও বেশী । আর, তোমারটি‘তে যেহেতু কানেক্টিভিটি কম তাই বিক্রিও কম। সুতরাং, আসল কথা হচ্ছে, সেল বাড়াতে হলে আমাদেরকে আমাদের কাস্টমার বাড়াতে হবে। সেক্ষেত্রে, একটি বিজনেস পেইজ তৈরী করা ও সেটিকে অপটিমাইজ করা হচ্ছে ব্যবসার প্রসার ঘটানোর মূল মন্ত্র। অতএব, এমন ক্ষেত্রে একজন অভিজ্ঞ ও পেশাদার সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং এক্সপার্ট তোমাদেরকে সহযোগীতা করতে পারে। একজন পেশাদার সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং এক্সপার্টকে তার সম্মানী প্রদানের মাধ্যমে তোমার কিছু ইনভেস্টমেন্ট যোগ হলেও তা তুলে আনতে পারা যায় খুব সহজেই।

যে কোনো পরামর্শের জন্য যোগাযোগ: 01312-197152 নম্বরে…
#ফেইসবুক #ফেইসবুক বিজনেস পেইজ #ফেইসবুক বিজনেস একাউন্ট #ফেইসবুক এ্যাড একাউন্ট #এসইও business page ad account page optimization optimize

Grow your business with Digital Marketing, Grow with DU Digital Entrepreneurs_DUDE...
11/05/2022

Grow your business with Digital Marketing, Grow with DU Digital Entrepreneurs_DUDE...

11/05/2022

Address

Flat_A/3. House_117, Arjotpara, Mohakhali
Dhaka
1215

Opening Hours

Monday 12:00 - 21:00
Tuesday 12:00 - 21:00
Wednesday 12:00 - 21:00
Thursday 12:00 - 21:00
Friday 00:00 - 00:15
Saturday 12:00 - 22:00
Sunday 12:00 - 21:00

Telephone

+8801312197152

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DU Digital Entrepreneurs_DUDE posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to DU Digital Entrepreneurs_DUDE:

Share