Shahadat Hossain

Shahadat Hossain ইসলাম নিয়ে ব্যবসা চলবে না 😡

09/08/2025
29/07/2025

হঠাৎ করে গত কয়েকদিন বেশ কয়েকজন হেভীওয়েট ছাত্র নেতা, কেউ আবার সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আসীন। তাদের চাদাবাজি, স্থানীয় পর্যায়ে আত্মীয় স্বজন দের অন্যায় অনৈতিকতা সব হুড় মুড় করে মিডিয়ায় চলে এসেছে।

বৈবিছাআ প্রায় শেষ। এন সি পি ও যাই যাই করছে মানে আই সি ইউ তে।

সোস্যাল মিডিয়ায় হটাৎ এই ভাবে সব হুড়মুড় করে বের হয়ে আসা একটু অবাক লাগছে না? মনে হচ্ছে খুব শক্তিশালী কেউ চাচ্ছে এরা না থাকুক।

ছেলে গুলোর সব থেকে বড় ভুল নিজেদের বিরাট কেউকেটা ভেবে বসেছে গত আগষ্টের পর। রাজনীতিতে অভিজ্ঞ একজনও তাদের কাছে দেখি না।

বাংলাদেশের রাজনীতি যে শুধু জনগনের ওপর নির্ভর না, এটুকু ও তারা বুজছে না। আর যে সব ছেলেরা এখনো জীবনে ভোট দেয়নি তারা কিভাবে বাকীদের ভোট দেয়া শিখাবে।

খুব দরকার ছিল বিকল্প একটা শক্তি আসুক। এখন যা হবে নির্বাচন পরবর্তী বিএনপির জন্য ও খুব একটা ভালো কিছু হবে না। মানুষের চাহিদা বিএনপি পুরন করতে পারবে নির্বাচন পরবর্তী সেটাই দেখার।

আর যদি না পারে আওয়ামী প্রত্যাবর্তন ত্বরান্বিত হবে।

20/07/2025

জাতিসংঘের তথাকথিত মানবাধিকার অফিস—বাংলাদেশে চলবে না! এই মাটি কারো উপনিবেশ নয়। এই দেশের নীতিনির্ধারণে কোনো বিদেশি হস্তক্ষেপ চলবে না।

আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিচ্ছি—৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এই পরিকল্পনা বাতিল করুন।
না হলে… আমরা নামবো রাস্তায়!

৪৮ ঘণ্টা পর—সাইবার কমিউনিটির পথযাত্রা শুরু হবে!
আমাদের পদযাত্রা হবে শহর থেকে শহরে, মোড় থেকে মোড়ে,
কোনো আপস নয়, কোনো আপোষ নয়!

প্রতিটি রাস্তায় হবে আমাদের প্রতিবাদ—কোনো পূর্বানুমতি বা অনুমোদনের প্রয়োজন নেই।কারণ এই দেশ আমাদের, এই রাজপথও আমাদের!
আমরা দাসত্ব চাই না, হস্তক্ষেপ চাই না, মুখোশধারী মানবতা চাই না।
আমরা চাই স্বাধীনতা, সম্মান, ও আত্মনির্ভরতা।
এইবার আমাদের শ্লোগান একটাই—
“জাতীয় সিদ্ধান্তে বিদেশি সংস্থা চলবে না!”

➤ সাইবার কমিউনিটির আহ্বান:
সকল নাগরিক, তরুণ, ছাত্র, পেশাজীবী—
গণমিছিলে অংশ নিন।
জেগে উঠুন, এগিয়ে চলুন, রাজপথে নামুন!

16/07/2025

তোমরা যদি ৭২ এর সংবিধানে ফিরে যেতে চাও,
তাহলে আমরা ১৪০০ বছর আগের সংবিধানে ফিরে যাবো।ইনশাআল্লাহ, ৭২-এর সংবিধান থেকে এই জাতি কে মুক্ত করবো।
ফিরে আনবো ১৪০০ বছর আগের সংবিধান।

"যদি না পাড়ি তাহলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম এই বার্তা পৌঁছে দিও।"

প্রতিটি রাষ্ট্র টিকে থাকে তার আদর্শ ও বিশ্বাসের উপর।
মানচিত্র বা পতাকা দিয়েই রাষ্ট্র টিকে না,
টিকে সেই আইন ও মূল্যবোধে যা মানুষকে সংহত করে, ন্যায়বিচার দিয়ে।
বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ সালে লেখা হয়, যেখানে মূল ভিত্তি ছিল—ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ এবং সমাজতন্ত্র।কিন্তু সেই চারটি স্তম্ভের একাংশ আজ বিলুপ্ত, বাকিগুলোও আজ বাস্তবতায় ব্যর্থ।

আমরা চাই সেই বিধান, যা নাজিল হয়েছিল ১৪০০ বছর আগে।
একটি বিধান যা আল্লাহর আরশ থেকে নাজিল হয়েছিল,যা শুরু হয়েছিল মক্কার গুহায় “ইকরা” দিয়ে,যা বাস্তবায়িত হয়েছিল মদিনার “মিথাকুল মদিনা” সংবিধানে।
সেই বিধান— যা রাষ্ট্রকে দেয় ন্যায়বিচার,
সমাজকে দেয় পবিত্রতা,মানুষকে দেয় আখিরাতের দায়বদ্ধতা।

নবুয়তের যুগ (৬১০–৬৩২ খ্রিঃ)
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)ছিলেন নবী, ছিলেন রাষ্ট্রনেতা, বিচারক ও সেনাপতি।তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন প্রথম ইসলামী সংবিধান—মিথাকুল মদিনা, যেখানে ছিল:ধর্মীয় সহাবস্থান,ইনসাফভিত্তিক বিচার,ধর্মীয় স্বাধীনতা,রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও যু"দ্ধনীতি,কর, যাকাত ও দণ্ডবিধি!

রাসূল (সা.) বলেছিলেন:
“আমার পরে বিভ্রান্তি থেকে বাঁচতে কুরআন ও সুন্নাহ মজবুতভাবে ধরো।”(সহিহ বুখারি)

খিলাফতে রাশেদা (৬৩২–৬৬১ খ্রিঃ)
চার খলিফা—আবু বকর, উমর, উসমান ও আলী (রা.)ন্যায় ও তাকওয়ার শাসন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

আবু বকর (রা.): মুরতাদদের বিরুদ্ধে কঠোর যু"দ্ধ, যাকাত ফান্ডের সংরক্ষণ।

উমর (রা.): প্রশাসন, বিচার ও অর্থনীতি গড়ে তোলা; বলতেন—“একটি কুকুরও নদীর পাশে না খেয়ে ম"রলে, আমি তার জবাবদিহি করব।”

উসমান (রা.): কুরআনের একক সংস্করণ প্রকাশ ও সামরিক আধুনিকায়ন।

আলী (রা.): বিচারে সম্পূর্ণ ন্যায়পরায়ণতা, আত্মীয়তার জোর না দেওয়া।

উমাইয়া ও আব্বাসীয় যুগ (৬৬১–১২৫৮ খ্রিঃ)
ইসলামী আইনের শাসন স্পেন থেকে চীন পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।বিচার ও প্রশাসনে সর্বোচ্চ ছিল কুরআন ও সুন্নাহ।

ইমাম আবু হানিফা (রহ.) ও ইমাম মালেক (রহ.) এর মত বিচারকরা খেলাফতের ন্যায়বিচারে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
উসমানীয় খেলাফত (১২৯৯–১৯২৪)
বিশ্বের দীর্ঘতম মুসলিম খেলাফত, যেখানে কুরআন ভিত্তিক প্রথম আধুনিক সংবিধান ১৮৭৬ সালে প্রণীত হয়।
শরিয়াহ কোর্ট, দরুল উলুম, দরুল ফতোয়া, বাইতুল মাল সক্রিয় ছিল।
রাজা ও প্রজার মধ্যে আইনি সমতা বজায় ছিল।
ওলিদের যুগ ও সমাজ সংস্কার
খেলাফত ধ্বংসের পরও ওলিরা দ্বীন রক্ষা করেছেন—শাহ জালাল (রহ.), শাহ মখদুম (রহ.), খাজা মইনুদ্দীন চিশতী (রহ.) প্রমুখ।
তাঁরা বলতেন:“যদি তুমি আল্লাহর হুকুম মানো না, তবে তুমি জা"লিম।”
আজকের বাংলাদেশে পরিস্থিতি
মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হলেও,আমাদের সংবিধানে নেই আল্লাহর আইন।জেনা, রিবা, অশ্লীলতা ও সীমালঙ্ঘন ‘অধিকার’ হিসেবে গৃহীত।নারীর ই"জ্জত রক্ষা করলে শাস্তি, উ"ল"ঙ্গ"তা ছড়ালে পুরস্কার।
এই কি সেই স্বাধীনতা?
এই কি সেই ইসলামি চেতনা?
আমি দল দেখি না—আমি আদর্শ দেখি।
আমি সত্য ও ন্যায় দেখেই পথ বেছে নিই।
আমরা চাই—কুরআনের নির্দেশিত শাসন,রাসূল সা.-এর সুন্নাহ অনুসরণ,তাকওয়াবান নেতৃত্ব,ইনসাফভিত্তিক বিচার,
জনগণের সেবা, ক্ষমতার জন্য নয়।

❝ ইনশাআল্লাহ, ৭২-এর সংবিধান থাকবে না, ফিরে আসবে সেই সংবিধান, যা আল্লাহর আরশ থেকে নাজিল হয়েছে, যা নবী, সাহাবা ও খলিফারা বাস্তবায়ন করেছেন। এই জমিনে চলবে আল্লাহর আইন, এই হৃদয়ে থাকবে ঈমানের দাসত্ব। ❞
এই আওয়াজ যেন বন্ধ না হয়, আগুন যেন নিভে না যায়।
এই দাবী যেন শুধু কথা না থেকে, বাস্তবতায় রূপ নেয়—ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথ দেখান, (আমিন)🤲

09/07/2025

সময় উপযোগী বক্তব্য

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shahadat Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Shahadat Hossain:

Share