Shifat Khan

Shifat Khan Shifat Khan is a vlog page. In this page, I share my vlog videos, food vlogs, travel vlogs, lifestyle

02/10/2025

দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে যাত্রাবাড়ী মাদ্রাসার পাশে খাবার বিক্রি করছেন সেলিম ভাই। খুব কম দামে এখানে নানা রকম খাবার পাওয়া যায়। অল্প টাকায় অনেকেই এখান থেকে খাবার কিনে খায়। বৃষ্টির মধ্যেও যে এত মানুষ আসবে এখানে খাবার খেতে নিজে না দেখলে বিশ্বাস করতাম না। আমার আপনার কাছে বিষয়টা হাস্যকর মনে হলেও যারা সাধারন মানুষ, প্রতিদিন অল্প টাকায় খাবার খেয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন তাদের জন্য এটা অনেক কিছু। দোয়া করি মহান আল্লাহ তার মনের ইচ্ছা পূরণ করুক। তিনি যেন এভাবেই মানুষকে খেদমত করতে পারেন এবং মানুষের দোয়া ও ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে থাকতে পারেন।

ঠিকানা: কুতুবখালী বড় মাদ্রাসার গেটের বিপরীতে, যাত্রাবাড়ী।

প্রচুর বৃষ্টিতেও খোলা ছিল সেলিম ভাইয়ের গরিবের হোটেল। প্রতিদিন তার দোকানে শত শত মানুষ খাবার খায়, তাদের কথা চিন্তা করেই ...
01/10/2025

প্রচুর বৃষ্টিতেও খোলা ছিল সেলিম ভাইয়ের গরিবের হোটেল। প্রতিদিন তার দোকানে শত শত মানুষ খাবার খায়, তাদের কথা চিন্তা করেই তিনি এত ঝড় বৃষ্টির পরেও আজকে দোকান খোলা রেখেছিলেন। বৃষ্টির মধ্যেও যে এত মানুষ আসবে এখানে খাবার খেতে নিজে না দেখলে বিশ্বাস করতাম না। আমার আপনার কাছে বিষয়টা হাস্যকর মনে হলেও যারা সাধারন মানুষ, প্রতিদিন অল্প টাকায় খাবার খেয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন তাদের জন্য এটা অনেক কিছু। দোয়া করি মহান আল্লাহ তার মনের ইচ্ছা পূরণ করুক। তিনি যেন এভাবেই মানুষকে খেদমত করতে পারেন এবং মানুষের দোয়া ও ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে থাকতে পারেন।

ঠিকানা: কুতুবখালী বড় মাদ্রাসার গেটের বিপরীতে, যাত্রাবাড়ী।

জুম্মন মামার চটপটির একটি দীর্ঘ ও ঐতিহ্যবাহী ইতিহাস রয়েছে, যা প্রায় ৭০ বছর ধরে চলে আসছে বলে জানা যায়।অবস্থান: এটি পুরান...
30/09/2025

জুম্মন মামার চটপটির একটি দীর্ঘ ও ঐতিহ্যবাহী ইতিহাস রয়েছে, যা প্রায় ৭০ বছর ধরে চলে আসছে বলে জানা যায়।
অবস্থান: এটি পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় অবস্থিত, সাধারণত তারা মসজিদের পশ্চিম পাশে বা সামনে।

সময়কাল: বিভিন্ন সূত্র অনুযায়ী, এটি প্রায় ৭০ বছরের ঐতিহ্য বহন করে।
পরিচালনা: শুরুর দিকে জুম্মন মামা নিজেই এটি চালাতেন। বর্তমানে বাবার অবর্তমানে তাঁর ছেলে দোকানটি পরিচালনা করছেন।

জনপ্রিয়তা: জুম্মন মামার চটপটি ও ফুচকা পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী খাবারের মধ্যে অন্যতম এবং এটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। এখানে বিকেল ৫টার পর থেকে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে খাবার খেতে হয়।

এটি মূলত ফুচকা ও আলুর চপের চটপটির জন্য বিখ্যাত।

#ফুচকা

গরিবের খাবারের হোটেলে ৭০ টাকায় ভরপুর খেলাম।
22/09/2025

গরিবের খাবারের হোটেলে ৭০ টাকায় ভরপুর খেলাম।

পুরান ঢাকার ঠাটারী বাজারের এই দোকানটি এখন আর আগের মতো দেখতে নেই। খুব খারাপ লাগলো দেখে, সময়ের ব্যবধানে সবকিছু বদলে যায়।...
21/09/2025

পুরান ঢাকার ঠাটারী বাজারের এই দোকানটি এখন আর আগের মতো দেখতে নেই। খুব খারাপ লাগলো দেখে, সময়ের ব্যবধানে সবকিছু বদলে যায়।

পুরান ঢাকার ঠাটারী বাজারের ঐতিহ্যবাহী গ্রীন সুইট মিট একটি সুপরিচিত মিষ্টির দোকান। এর সঠিক প্রতিষ্ঠার সাল নিয়ে কিছু ভিন্ন ভিন্ন তথ্য পাওয়া যায়, তবে একাধিক সূত্র অনুসারে, এটি ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বলে জানা যায়। দোকানের বর্তমান মালিক মোহাম্মদ আলী জানান, তার দাদা হাজী মোহাম্মদ ফাইজুদ্দিন ভারত বিভাজনের পর ১৯৪৭ সালে এই দোকানটি প্রতিষ্ঠা করেন।
প্রতিষ্ঠার পর থেকেই গ্রীন সুইট মিট তাদের মানসম্মত ও ঐতিহ্যবাহী মিষ্টির জন্য পরিচিতি লাভ করে। বিশেষ করে তাদের তৈরি "আমিত্তি" মিষ্টির জন্য এটি খুবই বিখ্যাত। এছাড়াও, লুচি, গাজরের হালুয়া এবং অন্যান্য মিষ্টি আইটেমও তাদের জনপ্রিয়তার কারণ। এই দোকানটি দীর্ঘদিন ধরে একই স্থানে সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে।
পুরান ঢাকার খাবারের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতিতে গ্রীন সুইট মিট একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। এখানে বসার কোনো ব্যবস্থা নেই, তবে মানুষ দোকানে দাঁড়িয়েই কিংবা পার্সেল নিয়ে তাদের প্রিয় খাবারগুলো উপভোগ করেন। গ্রীন সুইট মিট শুধুমাত্র একটি মিষ্টির দোকান নয়, এটি পুরান ঢাকার দীর্ঘদিনের একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান, যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে মিষ্টিপ্রেমীদের মন জয় করে চলেছে।

#গ্রীনসুইটমিট #পুরানঢাকা #ঐতিহ্যবাহীমিষ্টি #ঠাটারীবাজার #ঢাকারখাবার #ঐতিহ্য

কয়েকদিন আগে গিয়েছিলাম মুন্সীগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী ও সুনামধন্য সরকারি হরগঙ্গা কলেজ দর্শনে। খুবই সুন্দর একটি ক্যাম্পাস, বিশে...
17/09/2025

কয়েকদিন আগে গিয়েছিলাম মুন্সীগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী ও সুনামধন্য সরকারি হরগঙ্গা কলেজ দর্শনে। খুবই সুন্দর একটি ক্যাম্পাস, বিশেষ করে ক্যাম্পাসের মাঝে খুব সুন্দর একটি বিশাল পুকুর। প্রায় ৮৭ বছর পরিপূর্ণ এই কলেজ দেখতেও যেমন মনোরম লেখাপড়ার মানের দিক থেকেও মুন্সিগঞ্জের মধ্যে অন্যতম সেরা।

জেনে নেওয়া যাক এই কলেজের ইতিহাস।

মুন্সিগঞ্জ হরগঙ্গা কলেজ ১৯৩৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয়। এই কলেজটির প্রতিষ্ঠাতা হলেন টঙ্গিবাড়ী উপজেলার ধীপুর ইউনিয়নের রাউতভোগ গ্রামের বিশিষ্ট সমাজসেবক আশুতোষ গাঙ্গুলী। তিনি তার বাবা হরনাথ গাঙ্গুলী এবং মা গঙ্গাশ্বরী দেবীর নামের প্রথম অংশ একত্রে করে কলেজের নামকরণ করেন 'হরগঙ্গা'।
১৯৩৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর তৎকালীন অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক কলেজটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ১৯৩৯ সালে কলেজটির আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন শ্রী বিরেন্দ্র মুখার্জী, যিনি কলকাতার বিখ্যাত প্রেসিডেন্সী কলেজে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোসের সমসাময়িক ছিলেন। ১৯৮০ সালের ১ মার্চ কলেজটি সরকারিকরণ করা হয়। বর্তমানে কলেজটি ১০.৭২ একর জমির উপর অবস্থিত এবং এখানে উচ্চ মাধ্যমিক থেকে স্নাতকোত্তর পর্যন্ত শিক্ষা কার্যক্রম চালু আছে।

​ #হরগঙ্গাকলেজ #হরগঙ্গা

চিকেন চাপের জন্য শনির আখড়াতে সেরা কি চাবাও? শনির আখড়াতে রিজেনেবল প্রাইজের মধ্যে, সুন্দর এনভারমেন্টে, ভালো মানের চিকেন ...
14/09/2025

চিকেন চাপের জন্য শনির আখড়াতে সেরা কি চাবাও? শনির আখড়াতে রিজেনেবল প্রাইজের মধ্যে, সুন্দর এনভারমেন্টে, ভালো মানের চিকেন চাপ, এখন পর্যন্ত‌ চাবাও তেই দেখলাম। তাদের খাবারের মান, ব্যবহার, সার্ভিস এবং পরিবেশ প্রশংসনীয়।

চিকেন বারবিকিউ চাপ- ১৭০ টাকা।
নাগা বারবিকিউ বোনলেস কাবাব- ১৮০ টাকা।
লুচি প্রতি পিস- ৬ টাকা।

#চাবাও

দনিয়া রসুলপুরের স্মার্ট চা ওয়ালা। সব সময় সাদা কালার জামা, প্যান্ট, ঘড়ি পরিধান করতেন। তার চায়ের দোকান টাও ছিল গাছতলা...
10/09/2025

দনিয়া রসুলপুরের স্মার্ট চা ওয়ালা। সব সময় সাদা কালার জামা, প্যান্ট, ঘড়ি পরিধান করতেন। তার চায়ের দোকান টাও ছিল গাছতলার নিচে। বছর হয়ে গেল ওনাকে আর দেখি না। কেউ কি বলতে পারবেন কোথায় আছেন উনি?

পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী মানিক চানের পোলাওয়ের ইতিহাস বেশ পুরোনো। প্রায় ৭৯ বছর ধরে এই পোলাওয়ের ব্যবসা চলছে, যা একটি পারিবার...
09/09/2025

পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী মানিক চানের পোলাওয়ের ইতিহাস বেশ পুরোনো। প্রায় ৭৯ বছর ধরে এই পোলাওয়ের ব্যবসা চলছে, যা একটি পারিবারিক ঐতিহ্য।
উৎপত্তি ও বিবর্তন:
শুরুটা পারিবারিক ব্যবসা: মানিক চানের বাবা পুরান ঢাকার প্রথম তিন বিরিয়ানি ব্যবসায়ীর মধ্যে একজন ছিলেন। সেই সময় থেকেই তাদের পরিবার এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। মানিক চান সেই পারিবারিক ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছেন এবং তার রান্না অসাধারণ বলে পরিচিত।
দোকান নয়, পথেই বিক্রি: মানিক চানের পোলাওয়ের বিশেষত্ব হলো, এর কোনো নির্দিষ্ট দোকান নেই। তিনি গলির পাশে একটি ডেচকি (বড় হাঁড়ি) নিয়ে পোলাও বিক্রি করেন। এটি তার ব্যবসার একটি অনন্য দিক, যা গ্রাহকদের মধ্যে কৌতূহল ও আকর্ষণ তৈরি করে।
ভোরের পোলাও: মানিক চানের পোলাওয়ের একটি বড় আকর্ষণ হলো এর বিক্রির সময়। একসময় এটি ভোরবেলা বিক্রি শুরু হতো এবং সূর্য ওঠার আগেই শেষ হয়ে যেতো। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ শুধুমাত্র এই পোলাও খাওয়ার জন্য ভোরের ঘুম বাদ দিয়ে ভিড় জমাতো। বর্তমানে, এটি অনেক সময় রাত ৯টা থেকে শুরু হয়ে রাত ১০টার মধ্যেই শেষ হয়ে যায়।
টোকেন ব্যবস্থা: মানিক চানের পোলাওয়ের চাহিদা এতটাই বেশি যে, অনেক সময় টোকেন নিয়ে খাবার নিতে হয়। এটি তার খাবারের জনপ্রিয়তা ও মানের একটি প্রমাণ।
জনপ্রিয়তার কারণ:
ঐতিহ্যবাহী স্বাদ: মানিক চানের পোলাওয়ের স্বাদ ঐতিহ্যবাহী এবং এর রান্নায় পারিবারিক দক্ষতা ও গোপন মশলার ব্যবহার থাকে বলে মনে করা হয়।
ভিন্ন ভিন্ন পদ: শুক্রবার ছাড়া সপ্তাহের বাকি ৬ দিন তিনি ৬ ধরনের ভিন্ন ভিন্ন আইটেম বিক্রি করেন, যার মধ্যে খাসির মাংসের পোলাও, ডাল-ঝোল দিয়ে পোলাও ইত্যাদি বিশেষভাবে জনপ্রিয়।
খ্যাতি: মানিক চানের পোলাও কেবল সাধারণ মানুষের মধ্যেই নয়, বরং বিভিন্ন দেশের গণ্যমান্য ব্যক্তি, যেমন বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের সাবেক ডেপুটি হাইকমিশনার কামার আব্বাস খোকারও এই পোলাওয়ের স্বাদ নিতে এসেছেন।
মানিক চানের পোলাও শুধু একটি খাবার নয়, এটি পুরান ঢাকার খাদ্য সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ, যা বহু বছর ধরে তার ঐতিহ্য ও স্বাদ ধরে রেখেছে।

09/09/2025

শনির আখড়ার মধ্যে সবচেয়ে পুরাতন জুস বিক্রেতা মানিক মামা। তিনি বলছেন, শনির আখড়ার মধ্যে তিনি সর্বপ্রথম একাধিক আইটেমের জুস বিক্রি শুরু করেন। প্রায় ২ বছর পর তিনি আবারও নতুন করে জুস বিক্রি শুরু করেছেন। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে তিনি শনির আখড়াতে জুস বিক্রি করছেন।

বাবল চকলেট কোল্ড কফি- ১৫০ টাকা।
জামের জুস- ৮০ টাকা।

এছাড়াও ৩০ থেকে ৪০ রকমের জুস এখানে পাওয়া যায়।

ঠিকানা: লাইভ পিৎজা প্লেস, গোয়ালবাড়ির মোড়, শনির আখড়া।

শনির আখড়ার মধ্যে সবচেয়ে পুরাতন জুস বিক্রেতা মানিক মামা। তিনি বলছেন, শনির আখড়ার মধ্যে তিনি সর্বপ্রথম একাধিক আইটেমের জু...
06/09/2025

শনির আখড়ার মধ্যে সবচেয়ে পুরাতন জুস বিক্রেতা মানিক মামা। তিনি বলছেন, শনির আখড়ার মধ্যে তিনি সর্বপ্রথম একাধিক আইটেমের জুস বিক্রি শুরু করেন। প্রায় ২ বছর পর তিনি আবারও নতুন করে জুস বিক্রি শুরু করেছেন। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে তিনি শনির আখড়াতে জুস বিক্রি করছেন।

বাবল চকলেট কোল্ড কফি- ১৫০ টাকা।
জামের জুস- ৮০ টাকা।

এছাড়াও ৩০ থেকে ৪০ রকমের জুস এখানে পাওয়া যায়।

ঠিকানা: লাইভ পিৎজা প্লেস, গোয়ালবাড়ির মোড়, শনির আখড়া।

02/09/2025

গরুর বিরিয়ানি মাত্র ৫০ টাকায়, সেলিম ভাইয়ের নতুন খাবারের আইটেম। এখন থেকে প্রতি শুক্রবার রাত ৮ টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত এই গরুর বিরিয়ানি পাওয়া যাবে।‌ পাশাপাশি অন্যান্য খাবার তো পাওয়া যাবেই। এছাড়াও মাত্র ৩০ টাকায় বিরিয়ানি, ২০ টাকায় খিচুড়ি এবং ২০ টাকায় মোগলাই পাওয়া যায়। ঢাকার আর কোথাও এত কম দামে এই পরিমাণে খাবার পাওয়া যায় না। বলা যায় পানির দামে খাবার বিক্রি করেন যাত্রাবাড়ীর সেলিম ভাই। প্রতিদিন শতশত মানুষ এখানে খাবার খায়। ঢাকার বাহির থেকে ও দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ আসে এখানে।

ঠিকানা: কুতুবখালী বড় মাদ্রাসার গেটের বিপরীতে, যাত্রাবাড়ী।

গরুর বিরিয়ানি মাত্র ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shifat Khan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Shifat Khan:

Share

Category