Unique Brand

Unique Brand মেয়ে মানুষের এরকম হয়, ওরকম হয়, সব রকমের হয়, শুধু মনের মত হয় না💞🥰

আমরা অনলাইনে শুরু থেকেই ladies Clothing আইটেম ন্যায্য দামে দিয়ে আসছি। আমরা কাজ করি এদেশের সাধারণ মানুষের জন্য।

জালিয়াতির রিপোর্ট ছাড়া আমরা এডভান্স কোন পেমেন্ট নেই না।সারা বাংলাদেশে ফুল ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি দিয়ে থাকি।

প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে কোয়ালিটি এবং গুণগতমান চেক করে পেমেন্ট করার সুবিধা রয়েছে।

গ্রাহকের সাথে বিশ্বাসের বন্ধন গড়ে তোলায় আমাদের লক্ষ্য।আপনাদের সাথে নতুন পথচলা শুরু করলাম।

আমরা কখনই বলবো না আমাদের থেকে প্রোডাক্ট কিনুন শুধু বলবো আমাদের পাশে থাকুন, যেই ভালোবাসাটা দিচ্ছেন সেটা শুধু কন্টিনিউ করুন।
তাহলেই হবে💕

তুমি যতই পরিশ্রম করো টাকা যেন হাতে থাকেই না একটার পর একটা সমস্যা আসে আয় বাড়ে না বরং কমতে থাকে, তুমি কি জানো রিজিক বন্ধ হ...
24/07/2025

তুমি যতই পরিশ্রম করো টাকা যেন হাতে থাকেই না একটার পর একটা সমস্যা আসে আয় বাড়ে না বরং কমতে থাকে, তুমি কি জানো রিজিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার পেছনে একটা বড় কারণ আছে আর সেটা আমরা প্রতিদিন করে যাচ্ছি কিন্তু বুঝতেই পারছি না। আজ আমি বলব সেই একটা ভুলের কথা যেটা হয়তো তুমিও করছো আর সেটাই তোমার রিজিক আটকে দিচ্ছে এই ভুলটা হলো পাপের প্রতি অসচেতন থাকা আমরা পাপ করি কিন্তু সেটা পাপ বলেই ভাবি না। মনে করি সবাই তো করছে এটা তো ছোট একটা বিষয়। আল্লাহ তো গাফুরুর রাহিম। কিন্তু তুমি কি জানো? আল্লাহ কোরআনে বলেছেন যে ব্যক্তি আল্লাহকে ভয় করে আল্লাহ তার জন্য বেরিয়ে আসার পথ করে দেবেন। আর এমন জায়গা থেকে রিজিক দেবেন যেখান থেকে সে কল্পনাও করতে পারে না। সূরা তালাক আয়াত দুই থেকে তিন। এর মানে হলো আল্লাহ ভীতি থাকলেই রিজিক আসে। আর আল্লাহ ভীতি হারালে রিজিক বন্ধ হয়ে যায়।

চলো এবার দেখি কোন কোন ভুল আমরা করে থাকি যেগুলোর কারণে রিজিক আটকে যায়। তুমি নামাজ কাজা করো কিন্তু পাত্তা দাও না। অন্যের হক নষ্ট করো। কথা দিয়ে সময় না দাও। টাকা পয়সা ফেরত দাও না। গীবত করো। মিথ্যা বল। হিংসা করো। কিন্তু মনে করো এগুলো তেমন কিছু না। এগুলোই হচ্ছে সেই একটা ভুল। আল্লাহকে ভুলে যাওয়া। যার কারণে ধীরে ধীরে তোমার রিজিকের দরজা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। অনেক সময় দেখা যায় ব্যবসা ভালো যাচ্ছিল। হঠাৎ করে ধষে পড়ে। চাকরি ছিল একদিনে চলে গেল। বাড়িতে সুখ ছিল এখন শুধু কষ্ট আর অভাব। তখন মানুষ ভাবে নজর লেগেছে ভাগ্য খারাপ। কিন্তু কেউ ভাবে না আমি কি কোথাও আল্লাহকে ভুলে গেছি? রিজিক শুধু টাকা না রিজিক হলো সুস্থতা। মানসিক শান্তি পারিবারিক ভালোবাসা সম্মান সময় আর এই সবকিছুই আমরা পাপ দিয়ে নষ্ট করে ফেলি তুমি যদি সত্যিই চাও আল্লাহ যেন তোমার রিজিক খুলে দেন তাহলে একটা কাজ করো নিজেকে পরিশুদ্ধ করো নামাজ ঠিক করো প্রতিদিন একটুখানি কোরআন পড়ো কাউকে কষ্ট দিলে ক্ষমা চাও। গোপনে দান করো এমন কাউকে যার মুখে হাসি ফুটে তুমি এই একটা ভুল পাপকে হালকাভাবে নেওয়া থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারলে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ তোমার রিজিকের দরজা খুলে দেবেন এমনভাবে যেমনটা তুমি কল্পনাও করো না। আজই শুরু করো। রিজিকের দরজাগুলো আবার খুলে যাক। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হালাল, রিজিক, বরকত ও তৌফিক দান করুন। আমিন।

24/07/2025

আবারো ঝরে গেল
৪৯ টা-প্রাণ,
রাশিয়ার বিমান বিধ্বস্ত! 😢

দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়েছেন তৌকিরের স্ত্রী।তিনি বলেন আমাদের বিয়ে হয়েছে মাত্র ৬ মাস। সংসার শুরু হওয়ার আগেই শেষ হয়ে গেছ...
24/07/2025

দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়েছেন তৌকিরের স্ত্রী।

তিনি বলেন আমাদের বিয়ে হয়েছে মাত্র ৬ মাস। সংসার শুরু হওয়ার আগেই শেষ হয়ে গেছে। আমি আমার স্বামীকে ক্ষমা করে দিয়েছি। আপনারা সবাই তাকে ক্ষমা করে দিবেন। সবাই তার জন্য দোয়া করবেন। 😭😭

~ সংগৃহীত~

24/07/2025

বাইরে থেকে দেখতে পাই যে ও (নাজিয়া) হাত-পা নাড়াচ্ছে।দেখে মনে হচ্ছিল যে ওর কষ্ট হচ্ছে অনেক। ডাক্তার এসে আমাদের বলেন যে দোয়া করেন যেন বাচ্চাটা তাড়াতাড়ি মা‘রা যায়, এত যন্ত্রনা ও নিতে পারছে না!!!!

24/07/2025

সামনের দিনগুলায় যারা আন্দো'লন করবা বলে ভাবতেছো,তাদের জন্য কিছু বেসিক vocabulary :

Lieutenant, Colonel,Interim,Advisor, Pilot,Aircraft, Education,Eject,Government, Secretariat, Discrimination,protest,Rights,Judgement,Justice,Trial.

HSC এর full form : Higher Secondary Certificate.

বাংলাদেশের পুরো নাম "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"।

এছাড়া (১-১২) এর নামতা শিখে রাখতে হবে।❤️

ভুলভাল ইংলিশ এর নিউজ আর দেখতে ভালো লাগে না🙃

৯ বছরের ছোট্ট ফুল সায়মার লা*শ তার ভাই শ'নাক্ত করেছেন চুলের বে'ণী দেখে , হয়তো স্কুলে আসার আগে তার মা যত্ন করে চুল বেঁ'ধে ...
24/07/2025

৯ বছরের ছোট্ট ফুল সায়মার লা*শ তার ভাই শ'নাক্ত করেছেন চুলের বে'ণী দেখে , হয়তো স্কুলে আসার আগে তার মা যত্ন করে চুল বেঁ'ধে দিয়েছিলেন।

স্বজনদের চোখের পানি এতো সহজে শুকাবে না।আজীবন তারা প্রিয়জন হা'রা'নো'র এই শো'ক বুকে নিয়ে ধু'কে ধু'কে বাঁচবেন😭😭

আল্লাহ সন্তান'হারা পিতা-মাতাদের শো'ক সহ্য করার শক্তি দিন।

~সংগৃহীত~

মাইলস্টোনে নিহত শিক্ষিকা মাহরীনের সমাধিতে পুলিশের শ্রদ্ধা
24/07/2025

মাইলস্টোনে নিহত শিক্ষিকা মাহরীনের সমাধিতে পুলিশের শ্রদ্ধা

ছেলের মৃ'ত্যু'র শো'ক সহ্য করতে না পেরে অবশেষে মিরসাদের মা   হৃ'দ'রোগে  আ'ক্রা'ন্ত  হয়ে  ই'ন্তে'কা'ল করেছেন😭😭(ইন্নালিল্লা...
24/07/2025

ছেলের মৃ'ত্যু'র শো'ক সহ্য করতে না পেরে অবশেষে মিরসাদের মা হৃ'দ'রোগে আ'ক্রা'ন্ত হয়ে ই'ন্তে'কা'ল করেছেন😭😭

(ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)

শো'কে পাথর হয়ে গেছে পরিবার গুলো!
দোয়া করা ছাড়া আমাদের কিছু বলার আর ভাষা নেই।

24/07/2025

হাসপাতালের বার্ন ইউনিট গুলো বাচ্চাদের কা'ন্না'র আওয়াজে ভারী হয়ে গেছে!!
ইয়া আল্লাহ,ওদের ক'ষ্ট তুমি লাঘব করে দাও- আমীন"

সন্তান হারানোর কষ্ট সহ্য করতে না পেরে চির বিদায় নিলেন মা। আজ মিরসাদের কবরের পাশে দাঁড়িয়ে চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি।হয়ত...
24/07/2025

সন্তান হারানোর কষ্ট সহ্য করতে না পেরে চির বিদায় নিলেন মা। আজ মিরসাদের কবরের

পাশে দাঁড়িয়ে চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি।
হয়তো আপনি-আমি আজও ভাবছি, “আহা, দুঃখজনক ঘটনা…” বলে স্ক্রল করে চলে যাব।
কিন্তু একজন মা তার সন্তানকে হারিয়ে কি করে বাঁচে?

মিরসাদ – মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একজন উজ্জ্বল ছাত্র।
যার মা-বাবা স্বপ্ন দেখেছিলেন—"আমার ছেলেটা বড় হয়ে পরিবারটার হাল ধরবে, ভালো মানুষ হবে…"
সেই স্বপ্নের ছেলেটিই আজ কবরে।
একটি বিমানের ধ্বংসাবশেষ তার ক্লাসরুমে বিধ্বস্ত হয়ে যখন তার ছোট শরীরটাকে ক্ষত-বিক্ষত করে দেয়, তখন সময়ের প্রতিটি মুহূর্ত যেন মৃত্যুর চেয়ে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠে।

মায়ের চোখের সামনে শেষ নিঃশ্বাস নেয় মিরসাদ।
সেই চোখ, যেগুলো প্রতিদিন অপেক্ষা করত মিরসাদের স্কুল শেষে বাসায় ফেরার।

💔 আর পারেননি মিরসাদের মা।
নিজের নাড়িছেঁড়া ধনের মৃত্যু দেখে স্ট্রোক করেন। হাসপাতালের বিছানায় নিথর হয়ে যান।
আজ তিনি নেই।

এই কি আমরা চেয়েছিলাম? এই কি উন্নয়ন? এই কি নিরাপত্তা?

এই মৃত্যু কার দায়িত্বে?
➡️ কার অনুমতিতে একটি স্কুল বিল্ডিংয়ের পাশেই ছিল ঝুঁকিপূর্ণ বিমান পরিচালনা?
➡️ কে দেবে এই পরিবারের উত্তর?

আমরা সবাই আজ মিরসাদের মা-বাবা।
আজ যদি আমরা চুপ থাকি, কাল আমাদের সন্তানের নামেও হয়তো এমন পোস্ট লিখতে হবে।

🙏 আসুন প্রশ্ন করি, প্রতিবাদ করি। দোষীদের বিচার চাই। যেন আর কোনো মা তার সন্তানকে কফিনে না দেখে।

🕯️ মিরসাদ ও তার মায়ের আত্মার শান্তি কামনা করছি।
📢 শেয়ার করুন, ছড়িয়ে দিন — যেন এই অবিচারের ধুলো চাপা না পড়ে যায়।

#আমার_সন্তান_নিরাপদ_তো?

Collected

আ-ত্মা কাপানো সত্য কি??সেদিন দুপুরটা ছিল অন্যরকম, ফ্লাইট লাইন থেকে ভেসে আসছিল চেনার শব্দ ট্রেইনার বিমানের ইঞ্জিন। আকাশ ছ...
24/07/2025

আ-ত্মা কাপানো সত্য কি??

সেদিন দুপুরটা ছিল অন্যরকম, ফ্লাইট লাইন থেকে ভেসে আসছিল চেনার শব্দ ট্রেইনার বিমানের ইঞ্জিন। আকাশ ছিল পরিষ্কার। কেবল একটি মেঘপুঞ্জ যেন অপেক্ষা করছিল নির্দিষ্ট সময়ের জন্য। স্কুল ঘন্টা বাজছিল শিশুরা বইয়ের ব্যাগ হাতে বাড়ি ফিরছিল। হঠাৎ আকাশ কেঁপে উঠল। এক নিমিষে বিস্ফোরণ, আগুন ধোঁয়ার ঘূর্ণি। আকাশে একটি ট্রেইনার বিমান যা নিয়মিত প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবেই উঠছিল। মুহূর্তে আগুনে পুড়ে মাটিতে ভেঙে পড়ল। ঘড়ির কাটা থেমে গেল একটি পরিবারের জীবনে থেমে গেল একটি স্বপ্ন, একটি সাহসী হৃদয়ের স্পন্দন। তিন মিনিটের ভেতর সব শেষ।

শুধু বাতাসে ভেসে থাকলো পুড়ে যাওয়া ইঞ্জিনের গন্ধ আর আশেপাশে শিশুদের চিৎকার। সেদিন দুপুরটা ছিল অন্যরকম। সরকারি বিবৃতিতে এমনটাই বলা হয়েছে। একটি রুটিন প্রশিক্ষণ উড্ডয়ন একটি অনুশীলন মাত্র। কিন্তু প্রশ্ন উঠে আসে একটি প্রশিক্ষণ মিশনে অংশ নিতে গিয়েই যদি একজন তরুণ পাইলটকে জীবন দিতে হয় সেটি কি সত্যিই রুটিন? যদি একটি পুরনো মডেলের ট্রেইনার বিমান আকাশে উড়তে উড়তেই আগুন ধরে যায় সেটি কি কেবল প্রযুক্তিগত ত্রুটি? কেন এত পুরনো বিমান এখনো আমাদের ফ্লিটে রয়েছে? এই প্রশ্নগুলো কেউ করে না।

সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করলে উত্তরে ঠোঁট কামড়ে বিষয়টি তদন্তনাধীন। আর সেই তদন্তের রিপোর্ট অন্তহীন কালক্ষেপণ অদৃশ্য ফাইল চাপা। প্রশ্ন ছিল আরো। বিমানটির মেইনটেনেন্স কবে হয়েছিল? তার ইঞ্জিন কতটা কার্যকর ছিল? আগুন ধরার মুহূর্তে ব্ল্যাকবক্স কি রেকর্ড করেছিল? আরো একটি প্রশ্ন যা কেউ জোরে বলেনি? এই দুর্ঘটনার দায় কি শুধুই কারিগরি ব্যর্থতা? নাকি এর পেছনে আছে সাংগঠনিক গাফিলতি? এমনকি রাজ**নৈতিক স্বার্থ?

ঢাকার এক অদূরে রাজশাহী শহরে একটি সাধারণ বাসা। জানালার পাশে বসা একজন মা। তার হাতে ধরা ছেলের পাসপোর্ট সাইজের ছবি। এক মুহূর্তও তা ছাড়েন না। মাঝে মাঝে বলেন, ও বলতো যদি কোনদিন ফিরে না আসি, আম্মু তুমি কেঁদো না। কিন্তু কিভাবে না কাঁদে সেই মা। তার সামনে বারবার ভেসে ওঠে ছেলের শেষ ফোন কল। আজ খুব ক্লাউডি। কিন্তু ঠিক সময় ফিরবো। তোমার জন্য শাড়ি আনব আম্মু। কিন্তু সেই শাড়ি আর ফিরে আসে না। শুধু আসে খবর তার ছেলে আর ফিরবে না। ঘরের ভেতর ছড়িয়ে আছে ছেলের ইউনিফর্ম বই একখানা ছোট ডায়েরি যেখানে লেখা দেশের আকাশে উড়তে পারাই সবচেয়ে বড় গর্ব। সেই গর্বটাই যেন আজ ছাই হয়ে গেছে। সন্তান হারানোর শোক একা সেই মায়ের না এই জাতিরও।

কারণ রাষ্ট্র যখন প্রশ্ন শুনতে চায় না, উত্তর খোঁজেনা, তখন সেই শোক জাতীয় ব্যর্থতায় পরিণত হয়। একজন সাবেক এয়ারফোর্স কর্মকর্তা বলেন, দুর্ঘটনাটা প্রযুক্তিগত নয় কেবল এটা একটা সাংগঠনিক ব্যর্থতা।” অথচ সেই বাক্য হারিয়ে যায় যেন কেউ কিছু শোনেনি। কেউ কিছু বলতেও চায় না। শুধু একা এক মা রাত গভীরে জানালায় তাকিয়ে থাকেন। কখনো বলেন ও আমার বুকে ভর দিয়ে হাঁটতো। আজ আমি ওর না থাকা বুকের ভার বইছি।

বাংলাদেশের আকাশ প্রতিরক্ষা নিয়ে প্রায়ই নানা উচ্চস্বরের বক্তৃতা হয়। বলা হয় মডারনাইজেশন প্ল্যান চলছে। বলা হয় যুদ্ধবিমান কেনা হবে। কিন্তু বাস্তব অফিসের ফাইলে কোটি কোটি টাকা খরচ হয়।ভিজিবিলিটি স্টাডি নামক অদৃশ্য প্রকল্পে। অথচ আধুনিক যুদ্ধবিমান কিনতে বাজেট অনুপস্থিত। প্রশ্ন করলে বলা হয় কাজ চলছে। এমনকি প্রতিরক্ষা বাজেট বিশ্লেষণে দেখা যায় ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ও প্রোটোকল ম্যানেজমেন্টে বরাদ্দ বেশি। কিন্তু বিমানের জন্য কার্যকর আপগ্রেড প্রায় নেই। পাইলটাররা যখন অনুশীলনে যান তাদের ভাগ্যে থাকে 40 বছরের পুরনো প্লেন যার কিছু যন্ত্রাংশ পাওয়া যায় না। আবার কিছু অংশ নিজেদের খুরিয়ে খুরিয়ে জোড়া দিতে হয়। এইসব প্লেন নিয়েই আমাদের আকাশ রক্ষা করার কথা ? আর তখনই প্রশ্ন আসে এই ভিজিবিলিটি প্রকল্পের দৃষ্টিতে কি নিহত পাইলটের মরদেহ আসে? একজন প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক বলেন, আমরা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত না। আমাদের প্রস্তুত করা হয় শুধু কাগজে কলমে।

সেনানিবাসে ঘটনার পর দিন হয়তো কয়েক ঘন্টার জন্য পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। কিছু প্রটোকল অনুসরণ করা হবে। কবরস্থান, সামরিক কফিনে জাতীয় পতাকা, গান, স্যালুট তারপর সবই আবার স্বাভাবিক। ফাইল ক্লোজড রিপোর্ট ইন প্রসেস তদন্ত গোপন। কেউ আর আজকের দিনের মতো উচ্চবাচ্য করবে না। পাইলটের নামে হয়তো একদিন একটি রাস্তার নামকরণ হবে। একটি ছোট ম্যারাথন আয়োজিত হবে তার সম্মানে কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়। একটি জাতির ব্যর্থতার জাতীয় চিহ্ন হিসেবে।

সেনাবাহিনীর সাবেক অফিসার জিয়াউল হক জানান, এই ধরনের বিমান দুর্ঘটনার অনেক কেসে আমরা প্যাটার্ন খুঁজে পাই। দুর্বল যন্ত্রাংশ, বাজে মেইনটেনেন্স সবই চলে কমিশনের ছায়ায়। উন্নয়নের নামে টাকা চলে অন্য পথে। কিছু দালাল চক্র এখন যুদ্ধবিমান বা প্রতিরক্ষা যন্ত্রাংশ নিয়েও দালালি করে। তারা ঠিক করে কে জিতবে টেন্ডার। কাদের মালামাল আসবে? বিমান ভালো কি খারাপ তা বড় বিষয় না। বড় বিষয় কমিশনের ভাগ। একজন পাইলট প্রশ্ন তুলেছিলেন, এই যন্ত্রাংশ দিয়ে কিভাবে ফ্লাই করব? সেই প্রশ্নের জবাব কি তার মৃত্যুতেই দেওয়া হলো?

স্বৈ*রাচারী হাসিনার রাজ*নীতির ছায়া কি তাহলে এখনো আকাশ প্রতিরক্ষাকে গ্রাস করে আছে? আরো গুঞ্জন উঠছে? কিছু ভেতরের আও*য়ামী লী*গ লেসপেন্সার মহল ইচ্ছাকৃতভাবে আধুনিকায়ন বিলম্বিত করছে যেন প্রতিরক্ষা বাজেট থেকে ব্যক্তিগত ভাগ বটোয়ারা নিশ্চিত হয়। রাত বাড়ছে হাজার বছরের পুরনো রাত সেই মায়ের ঘুম আসে না। জানালার বাইরে তাকিয়ে থাকেন। তার কল্পনায় ছেলে এখন আকাশে উঠছে সোজা নিখুত গর্বিত। হঠাৎ করেই তিনি কেঁপে ওঠেন। কারণ স্বপ্নেও ছেলেটা বলে ওঠে আম্মু আমি ফিরতে পারিনি। কারণ আমার বিমানে ছিল ছিদ্র। ক্যামেরা ধীরে ধীরে দূরে সরে যায়।

স্ক্রিনে লেখা ওঠে এই গল্প শুধু একটি পাইলটের না এটি একটি রাষ্ট্রের অক্ষমতার প্রতিচ্ছবি। একজন পাইলট ছিলেন যিনি বাঁচতে চেয়েছিলেন, লড়তে চেয়েছিলেন, আমরা তাকে বাঁচাতে পারিনি। কারণ আমাদের আকাশেই ছিল ফাঁক। তার মৃত্যুর কয়েক সপ্তাহ পর কেউ একজন একটি শোকাবাহ চিঠি লিখেছিলেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক। সে ছিল এই দেশের সবচেয়ে সাহসী ছেলে। কিন্তু তার পেছনে যে রা*ষ্ট্র দাঁড়িয়ে থাকার কথা সেই রা*ষ্ট্রই তার ডানা ভেঙে দিয়েছিল। এই দৃশ্যগুলো যেন একটি নীরব প্রতীক একটি পতাকা যার নিচে একজন মা বসে আছেন আর উপরে শূন্য আকাশ সেই আকাশে আর কেউ ফিরবে না।

একজন ক্যাডেট অফিসার ধীরে হেঁটে আসেন সেই মায়ের পাশে। তার চোখে জল হাতে ঝাজড়া হয়ে যাওয়া একটি জুতো। তিনি বলেন এই জুতোয় ও প্রথম প্যারেডে হাঁটতো। আজও এটা আমাদের ব্যারাকে ঝুলে থাকে। আমাদের ভুলের স্বারক হয়ে। পেছনে বাঁচতে থাকে স্লোগানহীন নীরবতা। ব্যারাকের এক কোণে একটি নাম না জানা পাখি ডাকে। সেই ডাক কি ফেরত আসার নাকি চিরবিদায়ের? আর কত মৃত্যু লাগবে আকাশ মেরামত করতে?

ছোট্ট আনিকার কি এমন ছবি হয়ে যাওয়ার কথা ছিল? দুদিন আগেও তো এই ঘর জুড়ে কত উচ্ছল ছুটে চলা ছিল তার। হয়তো স্কুল থেকে ফিরে ...
23/07/2025

ছোট্ট আনিকার কি এমন ছবি হয়ে যাওয়ার কথা ছিল? দুদিন আগেও তো এই ঘর জুড়ে কত উচ্ছল ছুটে চলা ছিল তার। হয়তো স্কুল থেকে ফিরে বাবা-মার কাছে রকমারী বায়না ধরতেন। বড় বোনের সঙ্গে খুনশুটি, কখনো বা নিজের প্রিয় সাইকেলটায় ঘর মাতিয়ে রাখা। কিন্তু এসব করার মানুষটি স্কুল ছুটির আগেই যে জীবন থেকে ছুটি নিয়েছে। মাত্র ১০ বছরেই থমকে গেল জীবনের চাকা। প্রিয় সন্তান, বুকের ধনকে হারিয়ে নির্বাক বাবা। মেয়ের হাত ধরে স্কুলে পৌঁছে দেয়ার তাড়া নেই আর। চোখের সামনে ভাসছে মেয়ের কত শত স্মৃতি।

বাড়ি জুড়ে এখন স্বজনদের আহাজারী আকশ্বিক দুর্ঘটনায় ছোট্ট আনিকা অন্তিমে হারিয়ে যাবেন এমনটা হয়তো ভাবনাতেও ছিল না।

তৃতীয় শ্রেণী পড়ুয়া আনিকা তার যে ব্যাগ এবং বই নিয়ে স্কুলে গিয়েছিল ছিল সেগুলোর আর কোন হদিস মেলেনি। তবে এখনো কিছু অবশিষ্ট বই এবং খাতা তার পড়ার টেবিলে পড়ে রয়েছে। যেসব খাতায় আনিকা আর কখনোই বাড়ির কাজ করবে না কিংবা রং পেন্সিলের ছোঁয়াও লাগবে না। মাইলস্টোনের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী বড় বোন সুমাইয়া। বিমান বিধ্বস্তের আগেই বাড়ি ফেরায় ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান। কিন্তু অগণিত মৃত্যুর মিছিলে যুক্ত হয় ছোট বোনের নাম। যাকে ছাড়া আজ বড্ড একা নিঃসঙ্গ।

বড় বোন অঝরে কেঁদে কেঁদে বলছে মৃত্যুর আগের দিন ও আমাকে চকলেট এনে দিছিলো। ওর সাথে অনেক দুষ্টমি করছিলাম। আমি পরীক্ষা দিয়ে ০১টার সময় বাসায় আসছি। বাসায় ঢোকার পরে প্লেনটা পড়ছে। আমি দৌড়ে গিয়েছিলাম আমাকে ঢুকতে দেয়নি। এরপর আমি রাস্তায় অনেক কান্না করেছি।

সোমবারের বিমান দুর্ঘটনায় ঝলসে গেছে আদুরে ফুলেরা। এমনি আরেকজন তৃতীয় শ্রেণীর বোরহানউদ্দিন বাপ্পি। পুড়ে যাওয়ার তীব্র যন্ত্রণায় জীবনের কাছে হার মানতে হয় তাকেও। সেদিনের ভয়াবহতায় পুড়ে যায় তার শরীর, স্কুল ড্রেস, আইডি কার্ড। ছেলের প্রথম আর দ্বিতীয় শ্রেণীর পুরনো আইডি কার্ডই এখন বাবার হাতে স্মৃতি।

যে বয়সে কাগজের বিমান ওড়াবার কথা ছিল ছোট্ট শিক্ষার্থীদের তখনই কিনা মহাপতঙ্গের রূপ নিয়ে বিধ্বস্ত বিমানের আঘাতে যেন এক নিমিষে মেঘের ওপারে চলে গেল তারা। আজ আর কোন তাড়া নেই স্কুল কোচিং এ যাওয়ার। টিফিনে ভাগ বসানো কিংবা হোমওয়ার্কের চাপ।😭

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Unique Brand posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Unique Brand:

Share

Category