Aro zone

Aro zone is the page created especially for food lovers.Here you will find the latest food video.

23/11/2025

22/11/2025

রুম সাজানো

21/11/2025

রুম সাজানো

21/11/2025

কিচেন রুম সাজানো বিভিন্ন আইটেম

20/11/2025

উনুনে পানি গরম করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
​সুবিধা:
​সহজলভ্যতা: প্রায় সব বাড়িতেই এই ধরনের পাত্র থাকে।
​ক্ষমতা: প্রয়োজন অনুযায়ী ছোট বা বড় পাত্র ব্যবহার করা যায়।
​উপাদান: স্টিল, অ্যালুমিনিয়াম, বা কাস্ট আয়রনের হতে পারে।

20/11/2025

জানতে চান? যেমন -
​উপাদান (Material): যেমন - সিরামিক, স্টেইনলেস স্টিল, কাঁচ, চীনামাটির বাসন (পোর্সেলিন), প্লাস্টিক, কাঠের মগ।
​প্রকারভেদ (Types): যেমন - সাধারণ ক্লাসিক মগ, ট্রাভেল মগ (ঢাকনা সহ), এসপ্রেসো কাপ, ক্যাপুচিনো মগ, ল্যাটে মগ, ইত্যাদি।
​বৈশিষ্ট্য (Characteristics): যেমন - তাপ ধরে রাখার ক্ষমতা, স্থায়িত্ব, আকার, পরিষ্কার করার সুবিধা।

19/11/2025

রান্নাঘরের সাজসজ্জা শুরু হয় সেইসব জিনিস দিয়ে যা আপনি প্রতিদিন ব্যবহার করেন।
​স্টোরেজ কন্টেইনার ও জার (Storage Containers & Jars):
​ব্যবহার: ডাল, মশলা, চাল, চিনি ইত্যাদি সংরক্ষণ করতে।
​টিপস: একই ডিজাইনের কাঁচের বা স্বচ্ছ প্লাস্টিকের জার ব্যবহার করলে জিনিসপত্র গোছানো দেখায় এবং কী আছে তা সহজেই বোঝা যায়।
​ওয়াল শেল্ফ বা হ্যাংগিং র‍্যাক (Wall Shelves or Hanging Racks):
​ব্যবহার: মগ, ছোট পাত্র, বা মশলার বোতল হাতের কাছে রাখার জন্য।
​টিপস: দেওয়ালে লাগানো তাক বা হুক ব্যবহার করে কড়াই, চামচ বা কিচেন টাওয়েল ঝোলালে জায়গারও সাশ্রয় হয় এবং দেখতেও গোছানো লাগে।
Nasrin Patwary Montoha Mary

10/11/2025

🍽️ খাদ্য ও পানীয় বহনে
​পরিবেশন: খাবার বা পানীয় এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় বহন করে নিয়ে যাওয়ার জন্য এটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়, যেমন ওয়েটাররা এটি ব্যবহার করেন।
​ক্যাফেটেরিয়া ট্রে: ক্যাফেটেরিয়া বা ফাস্ট-ফুড রেস্তোরাঁয় নিজের খাবার বহন করার জন্য।

10/11/2025

🗺️ ভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা ও উপকারিতা
​ভ্রমণ শুধু নতুন স্থান দেখা নয়, বরং নিজেকে আবিষ্কার করার এবং জীবনকে নতুনভাবে বোঝার একটি মাধ্যম।
​মানসিক শান্তি ও প্রশান্তি: দৈনন্দিন জীবনের একঘেয়েমি এবং মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে ভ্রমণ খুব উপকারী। এটি মনকে সতেজ করে এবং নতুন করে কাজ করার প্রেরণা যোগায়।
​অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান অর্জন: ভ্রমণ আপনাকে বিভিন্ন সংস্কৃতি, ইতিহাস, এবং ভৌগোলিক পরিবেশ সম্পর্কে প্রত্যক্ষ জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা দেয়। যা কোনো বই পড়ে পাওয়া যায় না।
​সাহস ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি: নতুন পরিবেশে অচেনা মানুষদের সাথে মানিয়ে চলা, অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি মোকাবিলা করা এবং পাহাড়ে চড়ার মতো কাজ মানুষকে আরও বেশি সাহসী ও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে।
​শারীরিক সুস্থতা: হাইকিং, সাঁতার বা নতুন জায়গায় হেঁটে ঘোরার মাধ্যমে শারীরিক অনুশীলন হয়, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
​সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধি: নতুন নতুন মানুষের সাথে মেশার সুযোগ তৈরি হয়, যা আপনার সামাজিক দক্ষতা ও যোগাযোগ ক্ষমতা বাড়ায়।
​নমনীয়তা ও মুক্তমন: ভ্রমণের সময় অপ্রত্যাশিত পরিবর্তন বা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, যা আপনাকে আরও ধৈর্যশীল এবং নমনীয় হতে শেখায়।

09/11/2025

টিফিন বক্স বা ডাব্বা (হিন্দি শব্দ, যার অর্থ 'বাক্স') মূলত ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগে ভারতে জনপ্রিয়তা লাভ করে, যদিও খাবার বহন করার ধারণাটি তার চেয়েও পুরোনো।
​🍽️ টিফিন বক্সের ইতিহাস
​'টিফিন' শব্দের উৎপত্তি: 'টিফিন' শব্দটি সম্ভবত ব্রিটিশদের কাছ থেকে এসেছে। ১৮শ শতকের শেষদিকে ভারতে ব্রিটিশরা দুপুরের খাবারকে গরম আবহাওয়ার কারণে হালকা করে ফেলে এবং এই হালকা খাবারকে 'টিফিন' বলা শুরু করে। কিছু সূত্র অনুযায়ী, শব্দটি এসেছে ইংরেজি অপশব্দ 'tiff' বা 'tiffing' থেকে, যার অর্থ ছিল সামান্য পানীয় পান করা।
​জনপ্রিয়তা লাভ: ১৮৮০-এর দশকের দিকে 'টিফিন' (হালকা খাবার) এবং তা বহনের ধারক হিসেবে টিফিন বক্স জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বিশেষ করে কর্মরত ভারতীয়রা, যারা দুপুরে বাড়িতে ফিরতে পারতেন না, তাদের জন্য টিফিন বক্স ছিল ঘরে তৈরি খাবার বহন করার সেরা উপায়।
​ডিজাইন: ঐতিহ্যবাহী টিফিন বক্স বা ডাব্বা হলো স্তরে স্তরে সাজানো (tiered), সাধারণত তিন বা চারটি স্টেইনলেস স্টিলের কম্পার্টমেন্ট দিয়ে তৈরি, যা একটি শক্ত ঢাকনা ও ক্লিপ দ্বারা সিল করা হয় এবং উপরে একটি হাতল থাকে। এই নকশাটি সহজেই থালি (Thali) বা বিভিন্ন ধরনের খাবার আলাদাভাবে বহনের জন্য উপযুক্ত।
​প্রাচীন প্রভাব: কিছু বিশেষজ্ঞের মতে, ভারতে খাবার বহন করার এই ধারণার উৎপত্তি মন্দির বা ঐতিহ্যবাহী রান্নাঘর থেকে হতে পারে, যেখানে একই আকারের পাত্রগুলোকে একটার ওপর আরেকটা রেখে দড়ি দিয়ে বেঁধে দুধ বা অন্যান্য সামগ্রী সংরক্ষণ ও বহন করা হতো। আরব দেশগুলোতেও এর অনুরূপ 'সাফারতাস' (Safartas) নামক বক্সের ব্যবহার ছিল।
​ডাব্বাওয়ালা সিস্টেম: মুম্বাইতে (তৎকালীন বোম্বে) টিফিন বক্সের ইতিহাসের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে ডাব্বাওয়ালাদের জটিল ও অত্যন্ত কার্যকর ডেলিভারি ব্যবস্থা। ১৮৯০-এর দশকে মহাদেও হাভাজি বাচ্চেকে এই সেবার প্রবর্তক হিসেবে ধরা হয়, যেখানে ডাব্বাওয়ালা নামের ডেলিভারি কর্মীরা শহরজুড়ে কর্মীদের বাড়িতে তৈরি গরম খাবার তাদের কর্মক্ষেত্রে পৌঁছে দেন এবং খালি বক্স ফেরত দেন।

08/11/2025

কেক তৈরির ইতিহাস প্রাচীনকাল থেকে শুরু হয়েছে, যা রুটির মতো তৈরি মিষ্টি খাবার থেকে আজকের আধুনিক কেক পর্যন্ত বিবর্তিত হয়েছে।
​এখানে কেক তৈরির ইতিহাসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধাপ তুলে ধরা হলো:
​১. প্রাচীনকালের উৎপত্তি (রুটির মতো কেক)
​প্রাচীন মিশর: খাদ্য ইতিহাসবিদদের মতে, প্রাচীন মিশরীয়রাই প্রথম উন্নত বেকিং দক্ষতা প্রদর্শন করে এবং মিষ্টি রুটির মতো খাবার তৈরি করে। তারা ময়দা, ইস্ট, ডিম, দুধ, এবং মশলা ব্যবহার করত এবং মধু, ডুমুর বা খেজুর দিয়ে মিষ্টি করত।
​প্রাচীন গ্রীস ও রোম:
​গ্রীকরা মধু, বাদাম, ডিম, দুধ ও ময়দা মিশিয়ে "প্ল্যাকাস" (plakous) নামে চ্যাপ্টা, ঘন কেক তৈরি করত। চাঁদের দেবী আর্টেমিসের সম্মানে গোল কেক বানিয়ে তার উপর মোমবাতি জ্বালানোর ঐতিহ্যও গ্রীকদের থেকেই আসে বলে মনে করা হয়।
​রোমানরা কেকের রেসিপি আরও উন্নত করে মাখন, ডিম এবং ফলের ব্যবহার শুরু করে।
​২. মধ্যযুগ ও রেনেসাঁস (বিলাসিতা ও পরিবর্তন)
​নামকরণ: ইংরেজি শব্দ "কেক" (Cake) ১৩শ শতাব্দীতে পুরোনো নর্স শব্দ "কাকা" (kaka) থেকে এসেছে।
​মধ্যযুগীয় ইউরোপ: এই সময়ের কেকগুলো সাধারণত ঘন, ফল এবং বাদামযুক্ত হতো এবং বেশিরভাগই ধনী ও অভিজাতদের জন্য সংরক্ষিত ছিল।
​রেনেসাঁস: এই সময়ে ফেটানো ডিম দিয়ে তৈরি স্পঞ্জ কেকের (Sponge Cake) উৎপত্তি হয়। চিনি আরও সহজলভ্য হওয়ায় কেক আরও মিষ্টি এবং অলংকৃত হতে শুরু করে।
​৩. আধুনিক কেকের জন্ম (১৭শ থেকে ১৯শ শতাব্দী)
​১৭শ শতক (ইউরোপ): আজকের আধুনিক, গোল আকৃতির ও আইসিংযুক্ত কেকের পূর্বসূরিরা এই সময়ে ইউরোপে তৈরি হতে শুরু করে।
​প্রথম দিকের আইসিং বা সজ্জা ছিল মূলত চিনি, ডিমের সাদা অংশ ও সুগন্ধির ফুটানো মিশ্রণ।
​এই সময় কেকের আকার দেওয়ার জন্য ধাতব বা কাঠের রিং (cake hoops) ব্যবহার করা হত।
​বেকিং পাউডারের আবিষ্কার (১৮৪০-এর দশক): এটি কেক তৈরির ইতিহাসে একটি বড় পরিবর্তন আনে। ইস্টের পরিবর্তে বেকিং পাউডার ব্যবহার করে সহজেই আরও হালকা ও তুলতুলে কেক তৈরি করা সম্ভব হয়।
​শিল্প বিপ্লব ও সহজলভ্যতা (১৯শ শতক):
​শিল্প বিপ্লবের ফলে ময়দা, চিনি, বেকিং সোডা, এবং বেকিং পাউডারের মতো উপকরণগুলো সাধারণ মানুষের জন্য সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী হয়ে ওঠে।
​এই সময়েই আজকের পরিচিত লেয়ার কেক (Layer Cake) জনপ্রিয়তা লাভ করে।
​সংক্ষেপে, কেকের সূচনা প্রাচীন মিষ্টি রুটি থেকে হলেও, আধুনিক কেকের জন্ম হয়েছে ইউরোপে বেকিং প্রযুক্তির উন্নতি এবং বেকিং পাউডারের আবিষ্কারের হাত ধরে।

Address

Dhaka

Telephone

+8801870074009

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Aro zone posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Aro zone:

Share