রোমান্টিক প্রেমের গল্প

রোমান্টিক প্রেমের গল্প গল্প পড়তে চাইলে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন ধন্যবাদ

21/02/2025

আলহামদুলিল্লাহ

21/02/2025

আমাদের সমাজের প্রচলিত ৮১ মিসড কলঃ>>>>>>>

১) পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পূর্বে ডিম খাওয়া যাবে না। তাহলে পরীক্ষায় ডিম (গোল্লা) পাবে।
২) নতুন স্ত্রীকে দুলা ভাই কোলে করে ঘরে আনতে হবে।
৩) দোকানের প্রথম কাস্টমর ফেরত দিতে নাই।
৪) নতুন স্ত্রীকে নরম স্থানে বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে।
৫) বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ দিতে হবে।
৬) ঔষধ খাওয়ার সময় ‘বিসমিল্লাহ বললে’ রোগ বেড়ে যাবে।
৭) জোড়া কলা খেলে জোড়া সন্তান জন্ম নিবে।
৮) রাতে নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নাই।
৯) চোখে কোন গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু লাগাইলে সুস্থ হয়ে যাবে।
১০) ভাই-বোন মিলে মুরগী জবেহ করা যাবে না।
১১) ঘরের ময়লা পানি রাতে বাইরে ফেলা যাবে না।
১২) ঘর থেকে কোন উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পর পেছন থেকে ডাক দিলে যাত্রা অশুভ হবে।
১৩) ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হবে।
১৪) কুরআন মাজীদ হাত থেকে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল দিতে হবে।
১৫) ছোট বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেলতে বলা হয়, দাঁত ফেলার সময় বলতে শিখানো হয়, “ইঁদুর ভাই, ইঁদুর ভাই, তোর চিকন দাঁত টা দে, আমার মোটা দাঁত টা নে।”
১৬) মুরগীর মাথা খেলে মা-বাবার মৃত্যু দেখবে না।
১৭) বলা হয়, কেউ ঘর থেকে বের হলে পিছন দিকে ফিরে তাকানো নিষেধ। তাতে নাকি যাত্রা ভঙ্গ হয় বা অশুভ হয়।
১৮) ঘরের ভিতরে প্রবেশ কৃত রোদে অর্ধেক শরীর রেখে বসা যাবে না। (অর্থাৎ শরীরের কিছু অংশ রৌদ্রে আর কিছু অংশ বাহিরে) তাহলে জ্বর হবে।
১৯) রাতে বাঁশ কাটা যাবে না।
২০) রাতে গাছের পাতা ছিঁড়া যাবে না।
২১) ঘর থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে যাত্রা অশুভ হবে।
২২) ঘরের চৌকাঠে বসা যাবে না।
২৩) মহিলাদের মাসিক অবস্থায় সবুজ কাপড় পরিধান করতে হবে। তার হাতের কিছু খাওয়া যাবে না।
২৪) বিধবা নারীকে সাদা কাপড় পরিধান করতে হবে।
২৫) ভাঙ্গা আয়না দিয়ে চেহারা দেখা যাবে না। তাতে চেহারা নষ্ট হয়ে যাবে।
২৬) ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে। আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে।
২৭) নতুন কাপড় পরিধান করার পূর্বে আগুনে ছেক দিয়ে পড়তে হবে।
২৮) নতুন কাপড় পরিধান করার পর পিছনে তাকাইতে নাই।
২৯) বৃষ্টির সময় রোদ দেখা দিলে বলা হয় শিয়ালের বিয়ে।
৩০) আশ্বিন মাসে নারী বিধবা হলে আর কোন দিন বিবাহ হবে না।
৩১) খানার পর যদি কেউ গা মোচড় দেয়, তবে বলা হয় খানা না কি কুকুরের পেটে চলে যায়।
৩২) রাতের বেলা কাউকে সুই-সূতা দিতে নাই।
৩৩) গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতে নাই।
৩৪) খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়। না হলে ঘরে বিপদ আসে।
৩৫) গোছলের পর শরীরে তেল মাখার পূর্বে কোন কিছু খেতে নেই।
৩৬) মহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটা-কাটি বা জবেহ করা যাবে না।
৩৭) পাতিলের মধ্যে খানা থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়ে যাবে।
৩৮) কোন ব্যক্তি বাড়ি হতে বাহির হলে যদি তার সামনে খালি কলস পড়ে যায় বা কেউ খালি কলস নিয়ে তার সামনে দিয়ে অতিক্রম করে তখন সে যাত্রা বন্ধ করে দেয়, বলে আমার যাত্রা আজ শুভ হবে না।
৩৯) ছোট বাচ্চাদের হাতে লোহা পরিধান করাতে হবে।
৪০) রুমাল, ছাতা, হাত ঘড়ি ইত্যাদি কাউকে ধার স্বরূপ দেয়া যাবে না।
৪১) হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে।
৪২) হাত থেকে প্লেট পড়ে গেলে মেহমান আসবে।
৪৩) নতুন স্ত্রী কোন ভাল কাজ করলে শুভ লক্ষণ।
৪৪) পাখি ডাকলে বলা হয় ইষ্টি কুটুম (আত্মীয়)আসবে।
৪৫) কাচা মরিচ হাতে দিতে নাই।
৪৬) তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নাই।
৪৭) খানার সময় যদি কারো ঢেকুর আসে বা মাথার তালুতে উঠে যায়, তখন একজন আরেকজনকে বলে, দোস্ত তোকে যেন কেউ স্মরণ করছে বা বলা হয় তোকে গালি দিচ্ছে।
৪৮) কাক ডাকলে বিপদ আসবে।
৪৯) শুঁকুন ডাকলে মানুষ মারা যাবে।
৫০) পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে।
৫১) তিনজন একই সাথে চলা যাবে না।
৫২) দুজনে ঘরে বসে কোথাও কথা বলতে লাগলে হঠাৎ টিকটিকির আওয়াজ শুনা যায়, তখন একজন অন্যজনকে বলে উঠে “দোস্ত তোর কথা সত্য, কারণ দেখছস না, টিকটিকি ঠিক ঠিক বলেছে।”
৫৩) একজন অন্য জনের মাথায় টোকা খেলে দ্বিতীয় বার টোকা দিতে হবে, একবার টোকা খাওয়া যাবে না। নতুবা মাথায় ব্যথা হবে/শিং উঠবে।
৫৪) ভাত প্লেটে নেওয়ার সময় একবার নিতে নাই।
৫৫) নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত একই খানা খাওয়াতে হবে।
৫৬) নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন অবস্থান করতে হবে।
৫৭) পাতিলের মধ্যে খানা খেলে মেয়ে সন্তান জন্ম নিবে।
৫৮) পোড়া খানা খেলে সাতার শিখবে।
৫৯) পিপড়া বা জল পোকা খেলে সাতার শিখবে।
৬০) দাঁত উঠতে বিলম্ব হলে সাত ঘরের চাউল উঠিয়ে তা পাক করে কাককে খাওয়াতে হবে এবং নিজেকেও খেতে হবে।
৬১) সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই ঘর ঝাড়– দেয়ার পূর্বে কাউকে কোন কিছু দেয়া যাবে না।
৬২) রাতের বেলা কোন কিছু লেন-দেন করা যাবে না।
৬৩) সকাল বেলা দোকান খুলে যাত্রা (নগদ বিক্রি) না করে কাউকে বাকী দেয়া যাবে না। তাহলে সারা দিন বাকীই যাবে।
৬৪) দাঁড়ী-পাল্লা, মাপার জিনিস পায়ে লাগলে বা হাত থেকে নিচে পড়ে গেলে সালাম করতে হবে, না হলে লক্ষ্মী চলে যাবে।
৬৫) শুকরের নাম মুখে নিলে ৪০দিন মুখ নাপাক থাকে।
৬৬) রাতের বেলা কাউকে চুন ধার দিলে চুন না বলে ধই বলতে হয়।
৬৭) বাড়ি থেকে বের হলে রাস্তায় যদি হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় তাহলে যাত্রা অশুভ হবে।
৬৮) কোন ফসলের জমিতে বা ফল গাছে যাতে নযর না লাগে সে জন্য মাটির পাতিল সাদা-কালো রং করে ঝুলিয়ে রাখতে হবে।
৬৯) বিনা ওযুতে বড় পীর (!!) আবদুল কাদের জিলানীর নাম নিলে আড়াইটা পশম পড়ে যাবে।
৭০) নখ চুল কেটে মাটিতে দাফন করতে হবে, কেননা বলা হয় কিয়ামতের দিন এগুলো খুঁজে বের করতে হবে।
৭২) মহিলাগণ হাতে বালা বা চুড়ি না পড়লে স্বামীর অমঙ্গল হবে।
৭৩) স্ত্রীগণ তাদের নাকে নাক ফুল না রাখলে স্বামীর বেঁচে না থাকার প্রমাণ।
৭৪) দা, কাচি বা ছুরি ডিঙ্গিয়ে গেলে হাত-পা কেটে যাবে।
৭৫) গলায় কাটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাপ চাইতে হবে।
৭৬) বেচা কেনার সময় জোড় সংখ্যা রাখা যাবে না। যেমন, এক লক্ষ টাকা হলে তদস্থলে এক লক্ষ এক টাকা দিতে হবে। যেমন, দেন মোহর (কাবীন) এর সময় করে থাকে, একলক্ষ এক টাকা ধার্য করা হয়।
৭৭) বন্ধু মহলে কয়েকজন বসে গল্প-গুজব করছে, তখন তাদের মধ্যে অনুপস্থিত কাউকে নিয়ে কথা চলছে, এমতাবস্থায় সে উপস্থিত হলে, কেউ কেউ বলে উঠে “দোস্ত তোর হায়াত আছে।” কারণ একটু আগেই তোর কথা বলছিলাম।
৭৮) হঠাৎ বাম চোখ কাঁপলে দুখ: আসে।
৭৯) বাড়ী থেকে কোথাও জাওয়ার উদ্দেশে বেড় হলে সে সময় বাড়ির কেউ পেছন থেকে ডাকলে অমঙল হয়।
৮০) স্বামীর নাম বলা জাবে না এতে অমঙল হয়।
৮১) বাছুর এর গলায় জুতার টুকরা ঝুলালে কারো কু দৃষ্টি থেকে বাচা যায়।

21/02/2025

অপেক্ষা করাটা যে কত কষ্টের তা মোবাইল চার্জ দিলেই বুঝতে পারি.!🙂

21/02/2025

চোখ আর কপালের মধ্যে জন্মগত পার্থক্য হলো... চোখের যা ভালো লাগে, কপালে তা সাপোর্ট করে না।

21/02/2025

মেয়েদের সম্পর্কে 📖
সাইকোলজিক্যাল পরিসংখ্যানঃ
১) ১১ মাস বয়স থেকে মেয়েরা পোকামাকড় ভয় পাওয়া শুরু করে। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এটাকে জেনেটিক ব্যাপার বলছেন।
২) সমসংখ্যক স্নায়ু থাকার পরেও মেয়েরা ফিসফিস কথা বেশি শুনে এবং স্বাদ ভাল বুঝতে পারে কেন সেটার কারণ এখনো অজানা।
৩) মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে দ্রুত চেহারা সনাক্ত করতে এবং রাস্তাঘাট চিনতে পারে
৪) যদিও ইমোশন বেশি তবু মস্তিষ্কের বিশেষ কন্ট্রোল ব্যবস্থার কারণে মেয়েরা আ"ত্ম*হ"ত্যা করে ছেলেদের চেয়ে ৬ গুন কম।
৫) মেয়েদের হৃদপিন্ড দ্রুত বিট করে এবং এরা কথায় অনেক বেশি শব্দ ব্যবহার করে
৬) কাউকে কমপক্ষে ১৫ সেকেন্ড যদি কোন মেয়ে জড়িয়ে ধরে রাখতে পারে তার মানে সে ব্যাক্তিকে বিশ্বাস করে।
৭) মেয়েদের হাত খালি রাখতে তারা অবচেতনভাবে অস্বস্তি বোধ করে তাই পার্স, মোবাইল.. এরকম কিছুনা কিছু হাতে রাখে।
৮) আশেপাশে কোন বিরাট শব্দ হলে অধিকাংশ মেয়ে আঙুল দিয়ে কান বন্ধ করে আর ছেলেরা হাত দিয়ে।
৯) মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে দুঃস্বপ্ন এবং ইমোশনাল স্বপ্ন বেশি দেখে।
১০) কোন মেয়ের সাথে কথা বলার সময় মেয়ের নাম উচ্চারণ করে করে কথা বললে ওই মানুষকে ওই মেয়ে বেশি পছন্দ করে।
১১) সারা দুনিয়াতে প্রত্যেকটা জাতিতে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে বেশি বাঁচে।
১২) মেয়েরা তাদের কাছে কেউ কোন সমাধান চাইলে, তাদের পছন্দের জিনিস জানতে চাইলে এবং তাদের কোন সুন্দর উপনামে ডাকলে খুব খুশি হয়।

১৩)মেয়েরা কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে মোটেও পছন্দ করেনা।
১৫) মেয়েরা বছরে ৩০-৬৪ বার কান্না করে আর ছেলেরা ৬-১৭ বার।
১৬) মেয়েরা দিনে গড়ে ৩ টা আর ছেলেরা ৬ টা মিথ্যা বলে।

১৭) মেয়েরা একই সাথে অনেক কাজ করতে ছেলেদের চেয়ে বেশি পারদর্শী।
১৮) পৃথিবীর মাত্র 90% মেয়ে নিজেকে সুন্দরী মনে করে।
১৯) মেয়েরা মিনিটে ১৯ বার চোখের পলক ফেলে আর ছেলেরা ১১ বার।
২০) কোন মেয়েকে "কি হয়েছে? " জিজ্ঞাসা করলে যদি উত্তর দেয় "কিছুনা" তাইলে বুঝতে হবে সম্পূর্ণ উল্টো অর্থাৎ অবশ্যই কিছু হয়েছে।

©

21/02/2025

সব আঘাতের প্রতিশোধ নিতে নেই🙂

কিছু আঘাতের বিচার হাসি-মুখে উপরওয়ালা কাছে ছেড়ে দিতে হয়🥰🥰

21/02/2025

শ্বশুরবাড়ি ৭ কেজি মিষ্টি আর ৩ কেজি রসমলাই নিয়ে যাওয়ার পর রাতে আমায় খেতে দিলো ৯৫টাকা কেজি দরের পাঙ্গাশ মাছের দুই টুকরো ভাজি আর ১২০টাকা কেজি দরের পোল্ট্রি মুরগীর আলু দিয়ে রান্না করা পাতলা ঝোলের তরকারি
খাবার গুলো দেখে আমি আমার স্ত্রী সামিরার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললাম,
-- কোন সস্তা জাতীয় খাবার নেই? এত দামী খাবার আমার গলা দিয়ে নামবে না
সামিরা চোখের কোণে জমে থাকা জলটা মুছে বললো,
- বিয়ে করার সময় মনে ছিলো না বাপ-মা মরা মেয়েকে বিয়ে করলে শ্বশুরবাড়ির আদর জুটবে না? ভাইয়ের সংসারে থেকে বড় হয়েছি। এতটুকু যে পাচ্ছো এটাই অনেক
সামিরা কথা শুনে আমি আর কিছু বললাম না। বাটি থেকে তরকারি যখন প্লেটে নিবো তখন সামিরা আমায় বাঁধা দিয়ে বললো,
-যে জিনিসটা খেতে পারো না সেটা এখন খেয়ে আমায় খুশি করতে হবে না। একটু বসো আমি ডিম ভেজে নিয়ে আসছি
সামিরা ডিম ভাজতে গেলে ওর ভাবী বললো,
~ডিম ভাজি করছো কেন? রান্না কি ভালো হয় নি?
সামিরা তখন মাথা নিচু করে বললো,
- আসলে ভাবী ওর পাঙ্গাশ আর পোল্ট্রিতে এলার্জি
ভাবী তখন খোঁচা দিয়ে বললো,
~ বড়লোক জামাই তো তাই গরীবের খাবার না মুখে উঠে না
সামিরা কথাটা শুনেও না শুনার অভিনয় করে ও ওর কাজ করতে লাগলো আর আমি কথাটা হাসিমুখে চুপচাপ হজম করলাম...
পরের দিন সকালে আমার ঘুম ভাঙলো ৯টার দিকে। ঘুম থেকে উঠে দেখি সামিরা সমানে পুরো বাসা পায়চারি করছে। আমি তখন দুষ্টামি করে সামিরাকে বললাম,
-- তোমার পেটে কি গ্যাসের সমস্যা দেখা দিয়েছে? ঠিকঠাক মত বাথরুম হচ্ছে না বলে এইভাবে সমানে হাটছো?
সামিরা মুখটা গোমড়া করে বললো,
- তুমি যাও ফ্রেস হয়ে আসো
আমি জানি সামিরা কেন এমন করছে
সামিরার ডাকা ডাকিতে ওর ভাই ভাবী ঘুম থেকে উঠে দরজা খুললো সাড়ে দশটার দিকে। ওর ভাই তখন বললো,
~কিরে, ছুটিরদিনে এত সকালে ডাকছিস যে?
সামিরা তখন বললো,
-- ভাইয়া সাড়েদশটা বেজে গেছে তোমাদের জামাইকে এখনো নাস্তা দেওয়া হয়নি। ডাকছিলাম ফ্রিজের চাবিটা দিতে। নাস্তার জন্য ফ্রিজ থেকে ডিম আর সবজিগুলো নিতাম আর কি
পিছন থেকে সামিরার ভাবী তখন বললো,
~আর বলো না, ফ্রিজ লক করে রাখি তোমার ভাইয়ার জন্য। তোমার ভাইয়ার ডায়বেটিস তারপরও ফ্রিজ খুলে শুধু মিষ্টি খায়। এজন্যই লক করে রাখি
সামিরা তখন বললো,
-ভাবী, রাতে আমি যখন ডিম নিলাম তখনও ফ্রিজটা লক করা ছিলো না। আর ভাইয়ার ডায়বেটিস নেই
সামিরার ভাই তখন আমতা-আমতা করে বললো,
~তোর ভাবী ঠিক বলছে রে। আমার আজকাল ডায়বেটিস দেখা দিয়েছে
সকালের নাস্তা দিতে দিতে বেজে গেলো ১১ঃ৩০। আমি নাস্তার টেবিলে বসে সামিরাকে আস্তে করে বললাম,
-- কি দরকার ছিলো নাস্তা বানানো? আরেকটু পর না হয় দুপুরের খাবারটাই একেবারে খেয়ে নিতাম
আমার কথা শুনে সামিরা যখন রাগী চোখে আমার দিকে তাকালো তখন আমি আর কিছু না বলে চুপচাপ নাস্তা করে নিলাম
ভেবেছিলাম নাস্তার পর আরাম করে একটু ঘুম দিবো তার আগেই সামিরা এসে বললো,
- অনেক হয়েছে শ্বশুরবাড়ি থাকা। তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে নাও এখনি বাসায় যাবো
আমি অবাক হয়ে বললাম,
-- গতকাল বিকালে আসলাম আর আজকেই চলে যাবো? আমি তো ভেবেছিলাম কয়েকদিন শ্বশুরবাড়ি থাকবো।
সামিরা রেগে গিয়ে বললো,
- তোমার কিসের শ্বশুর বাড়ি? তোমার শ্বশুরও বেঁচে নেই শ্বাশুড়িও বেঁচে নেই। তাই তোমার কোন শ্বশুড়বাড়িও নেই
সামিরা রাগে কথাগুলো বলছিলো আর ওর দুইগাল বেয়ে অনবরত জল পড়ছিলো। মেয়েরা খুব অদ্ভুত হয়। নিজের বাড়িতে স্বামীর চুল পরিমাণ অযত্ন সহ্য করতে পারে না...
---
------
চাচাতো ভাইয়ের বিয়েতে যখন আমি মা আর সামিরা গেলাম তখন চাচী মাকে ডেকে বললো,
~আপা, ফকিন্নির বাড়িতে আমার ছেলেকে বিয়ে কারাই নি। মেয়ের বাড়ির লোকজন আমার ছেলেকে ফ্রিজ টিভি মোটরসাইকেল সবি দিয়েছে। তা আপনার ছেলের শ্বশুরবাড়ি থেকে ছেলেকে কি দিলো?
মা হেসে বললো,
-নিজের বাড়ির মেয়েকে দিয়েছে। আর কি দিবে?
চাচী বললো,
~ফ্রিজ, টিভি, মোটরসাইকেল কিছু দেয় নি?
মা তখন বললো,
- আমার ঘরে দুইটা ফ্রিজ আছে একটা নরমাল ফ্রিজ আরেকটা ডিপ ফ্রিজ তাই আরেকটা ফ্রিজের কোন দরকার নেই। ৪২ ইঞ্চি একটা এলইডি টিভি আছে তাই টিভিরও দরকার নেই। ছেলের আমার প্রাইভেট কার আছে তাই মোটরসাইকেলের দরকার নেই। আমার ঘরে আল্লাহ রহমতে সব আছে কিন্তু ছিলো না একটা মেয়ে। ওরা আমায় মেয়ে দিয়েছে তাই আমার আর কিছু চাই না
মার কথা শুনে চাচী কিছু না বলে সামনে থেকে চলে গেলো আর সামিরা তখন কেঁদে চোখের পানি নাকের পানি এক করে ফেলছিলো
মা তখন সামিরাকে বললো,
- এই তোর সমস্যা কি? কিছু হলেই এমন করে কাঁদিস কেন? এত সুন্দর করে সেজেছিলি আর এখন কেঁদে সব নষ্ট করলি। শোন মা, ১৬ বছর বয়সে আমার বিয়ে হয়েছিলো। এই ছোট বয়সে চুপচাপ সংসারের জন্য দিনরাত কেটেও কোন সম্মান পেতাম না। শ্বাশুড়ি, ননদ, দেবর সবার শুধু আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকতো। একসময় বুঝলাম আমার চুপ থাকাটাই আমাকে কথা শুনানোর কারণ। তারপর থেকে আর চুপ থাকি নি। সবার দোষগুলো আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছি।
একটা কথা মনে রাখবি, যখনি তোর উপর অন্যায় হবে তখনি প্রতিবাদ করবি। যদি চুপচাপ থেকে সহ্য করতে যাস তাহলে কিন্তু এই চোখের জল ফেলতে হবে...
----
-------
সামিরার ভাই ভাবী আমাদের বাসায় আসবে আর এটা শুনে সামিরা আমার হাতে লম্বা একটা বাজারের লিষ্ট ধরিয়ে দিলো। এটা দেখে আমি মাকে ডেকে বললাম,
-- মা, আমি তো ভেবেছিলাম ১ কেজি ওজনের পাঙ্গাশ আর দেড়কেজি ওজনের একটা পোল্ট্রি মুরগী আনবো কিন্তু তোমার বউমা যে লিষ্ট দিলো তাতে তো দেখছি পুরো বাজার মাথায় করে তুলে আনতে হবে
আমার কথা শুনে মা কিছুটা বিরক্ত হয়ে বললো,
-সব সময় বউয়ের পিছনে লাগিস কেন? যা তো সামনে থেকে। যা আনতে বলেছে সেগুলো নিয়ে আয়...
৩ পদের গোশতের সাথে ৪ পদের মাছের তরকারি সেদিন রান্না করেছিলো সামিরা ওর ভাই ভাবীর জন্য। ভাবী যখন খাচ্ছিলো তখন আমি উনার কানের কাছে আস্তে করে মুচকি হেসে বললাম,
-- বড়লোক জামাইয়ের বড়লোকি খাবার গলা নিয়ে নামছে তো?
খাওয়া দাওয়া শেষে ড্রয়িংরুমে সবাই যখন বসে ছিলাম তখন সামিরার ভাই সামিরাকে বললো,
~আসলে আমি এসেছিলাম একটা দরকারে। তোর স্বামীর তো অনেক আছে। আর আমার অবস্থা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। আমি চাইছিলাম তোর নামে মা যে জমিটা লিখেদিয়েছিলো সেটা বিক্রি করে ব্যবসার কাজে লাগাতে। তুই এই জমিটার দামী ছেড়ে দে
সামিরা তখন বললো,
-আমি কেন দাবী ছাড়বো? আর এই দাবী আছে বলেই বাপের বাড়ি গিয়ে আমার জামাই আর আমি পাঙ্গাসের ভাজি আর পোল্ট্রি মুরগীর ঝোল দিয়ে চারটা ভাত খেতে পারি। এখন যদি দাবী ছেড়ে দেই তাহলে তুমি আর তোমার বউ আমাকে আর আমার স্বামীকে ফকির মিসকিন ভেবে তাড়িয়ে দিবে। তোমার অবস্থা এতটাও খারাপ হয় নি যে তোমার ছোট বোনের জামাই গেলে একবেলা ভালো কিছু খাওয়াতে পারবে না। আমার জামাই তো আর প্রতিদিন তোমার বাসায় বসে থাকে না।
সামিরা এইবার ওর ভাবীর দিকে তাকিয়ে বললো,
- আমার ভাই যখন তোমাদের বাড়ি যায় তখন কি তুমি ভাইয়াকে সকাল ৮টার নাস্তা দুপুর ১২টায় দাও নাকি? আর আমি এতটাও ছোটলোক না যে তোমাদের আড়ালে ফ্রিজ থেকে কিছু নিয়ে আমার স্বামীকে খাওয়াবো।
আমি আমার ভাগ ছাড়বো না। যখন সময় হবে তখন ঠিকিই আমি আমার ভাগ বুঝে নিবো।
সামিরার কথা শুনে ওর ভাই ভাবী আর কিছু না বলে চুপচাপ চলে গেলো...
পাথর মারলে পাথর,, ইট মারলে ইট,,,ঠিকই ফিরে আসে,,,,
ধন্যবাদ....

30/12/2024

সৌদিতে একটি দোকানে পানির বোতল নিবো। কিন্তু ওখানে ক্যাশ নেয় না। কার্ডে পে করতে হবে। আমার সাথে কার্ড নেই। কাউন্টার থেকে বলল অন্য কোন অন্য কাউকে আপনি ক্যাশ ২ রিয়াল (টাকা) দিয়ে তার কার্ড থেকে পেমেন্ট করে দিতে রিক্যুয়েস্ট করেন।

এক ভদ্রলোককে রিক্যুয়েস্ট করলাম। লোকটা সম্ভবত জাপানী হবে। পেমেন্ট করে দিলো। টাকা সাধলাম। হাসি দিয়ে বলল ইটস ফ্রি ফর ইউ। আমি কি বলব না বুঝে সুন্দর করে একটা থ্যাংকইউ দিলাম।

সুপারশপে গিয়েছি। ২ বক্স ফল কিনেছি। চলে আসার কিছুদিন আগে পেমেন্ট করতে গিয়ে দেখি ১ রিয়াল (২৮ টাকা) কম আছে।

কাউন্টারে বললাম, একটা বক্স রেখে দেন তাহলে। আমার পেছনে থাকা এক ভদ্রমহিলা কাউন্টারে কি যে বলল। এক রিয়াল পেমেন্ট করে দিয়ে মাথা নিচু করে উল্টো আমাকে থ্যাংকস দিয়ে চলে গেলে। হিজাব পরা ছিল। চেহারাটাও দেখলাম না। কাউন্টার থেকে দুই বক্সই প্যাকেট করে বলল, নেন স্যার। ম্যাডাম পেমেন্ট করে দিয়েছে।

এই মানুষগুলোর সাথে আর কোন দিন আমার দেখা হবে না। কি আমার পরিচয়, কোন দেশ, কোন ধর্ম কিচ্ছু জানে না, কিন্তু সুন্দর দুটো ভালোলাগার অনুভূতি দিয়ে চলে গেলো।

টাকার পরিমান হয়তো অল্প, কিন্তু আনন্দটা বিশাল। চিরকাল মনে থাকবে, আর তাদের জন্য অটো দোয়া চলে আসবে। চলার পথে এই ছোট ছোট ভালো কাজগুলো মানুষের যেমন উপকার হয়, তেমনি গুড মেমোরি হিসেবে থেকে যায় আজীবন।
(সংগৃহীত)

ওর ফ্যামিলি রাজি হয়নি তাই পালিয়ে গিয়ে দুজন দুজনকে বিয়ের মাধ্যমে আপন করে নিলাম।ফ্যামিলি মানবে না এই অজুহাতটা বাদ দিন।...
30/10/2024

ওর ফ্যামিলি রাজি হয়নি তাই পালিয়ে গিয়ে দুজন দুজনকে বিয়ের মাধ্যমে আপন করে নিলাম।

ফ্যামিলি মানবে না এই অজুহাতটা বাদ দিন। এই শব্দটার অপব্যবহার করে আজ হাজারো মানুষের জীবন ন"ষ্ট হয়ে গেছে। যাকে ভালোবাসবেন তাঁকেই জীবন সঙ্গী হিসেবে বেঁচে নিবেন।
এক সময় আপনার কাছে পরিবার থাকবে, টাকা থাকবে, সব কিছুই থাকবে থাকবে না শুধু আপনার সেই প্রিয় মানুষটা,যাকে নিয়ে কত শত স্বপ্ন দেখা হয়েছে আপনা।
একটা কথা মনে রাখবেন প্রিয় মানুষের সাথে কুঁড়ে ঘরে থেকে যে শান্তিটা অনুভব করবেন রাজ প্রাসাদে থেকেও সে শান্তি অনুভব করতে পারবেন না।❤️

21/10/2024

আজকে আমার পাশের রুমমেটের প্রেমিকা তার জন্যে খাবার রান্না করে পাঠিয়েছে। দুইদিন যাবত মেসে খালা নেই সেটা হয়তো ওর কাছ থেকে কোনভাবে জানতে পেরেছে।

তাই সকাল সকাল রান্না করে বক্সভর্তি করে খাবার পাঠিয়েছে।

রুমমেট সেখান থেকে কিছুটা আমাকেও খেতে দিলো। যেহেতু খালা নেই তাই এতে বরং খুশিই হলাম। কিন্তু খাওয়ার পর লবণের পরিমাণ ঠিকঠাক মনে হলো না। একটু কম কমই মনে হলো।

আর তরকারিতে হলুদের পরিমাণটাও বেশি। বুঝাই যাচ্ছে প্রথম প্রথম করা রান্না। আমি কোনমতে অল্প একটু দিয়ে খেয়ে নিলাম।

কিন্তু রুমমেটকে দেখলাম পুরোটা চেটেপুটে বেশ তৃপ্তি সহকারেই খেয়েছে। খাওয়ার পর আবার খুব সুন্দর করে বক্সগুলো ধুয়ে রেখেছে।

বক্সগুলো ধুতে ধুতে রুমমেট আমাকে বলল- বুঝলেন ভাই, ও আগে কখনোই রান্না করেনি। মেসে খালা নেই শুনে গতকাল থেকে বলতেছে ও রান্না করে পাঠাবে।

আমি মানা করেছিলাম। কিন্তু তারপরও নিজে নিজেই বাজার করেছে। সারা রাত ধরে ইউটিউবে রান্নার টিউটোরিয়াল দেখেছে।

ওর প্রেমিকা কাছেই একটা হোস্টেলে থাকে শুধু এটাই জানতাম। এত ডিটেইলস জানতাম না। তাই
আমি আচ্ছা আচ্ছা বলে মাথা নাড়ালাম শুধু।

পরে বলল- ভাই এখন ওকে কল করে জানাই কেমন হয়েছে। আমাকে বলেছে ছোট্ট একটা রিভিউ দিতে।
আমি ভেবেছিলাম ও হয়তো বলবে অতটা ভালো হয়নি। আরেকটু ভালো করতে হবে।

কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে পাশের রুমে গিয়ে ও কল করে বলল- তোমার রান্না অনেক টেস্টি হয়েছে। একদম অমৃতের মত। আমি খুব তৃপ্তি করে খেয়েছি।

বলেই ওর মুখে হাসি ফুটে উঠল। চোখেমুখে একটা অন্যরকম উচ্ছ্বাস। একদম বাচ্চাদের অল্পতেই খুশি হওয়ার মত। হয়তো এতক্ষণে ওই পাশের মেয়েটার মুখেও হাসি ফুটে উঠেছে।

এরপর আমি আমার রুমে চলে এসেছি। রুমে আসার পর এতক্ষণে আমি অনুধাবন করলাম - খাবরটাতে রান্নার নানান উপাদানের সাথে সাথে যত্ন, আদর, ভালোবাসা, ইফোর্ট সবকিছুই ছিল।

রান্নায় মসলার কমতি হয়তো থাকতে পারে কিন্তু যত্নের কোন কমতি ছিল না।

খাবারটা একজনের জন্যেই স্পেশালি বানিয়ে পাঠানো হয়েছে তাই হয়তো আমি সেটা ফিল করতে পারিনি।

তাই যে-ই খাবারটাতে আমি লবণের কমতি অনুভব করেছি সেই একই খাবার ওর কাছে অমৃতের মতো মনে হয়েছে

01/09/2024

আপনার মানুষটা Perfect হতে হবে তাই না ?

খুব সহজভাবে বলি , মানুষ কখনো Perfect হতে পারে না । কারন Perfect মানেই হল পূর্ণ , সম্পূর্ণ । Perfect মানুষের কোন কিছুর প্রয়োজন হয় না । সুতরাং যে Perfect তার আপনাকেও দরকার নেই ।

কি যেন বললেন , মেয়েটা immature , বেশি emotional পাগলামি করে সারাক্ষণ , জ্বালায় আপনাকে তাইনা ?

ওরে পাগল , আপনি ভালোবাসার সৌন্দর্য টাই দেখতে পান না । আপনি ভালোবাসার ভও বুঝেন না । আপনি নিজেই একটা বোরিং করল্লা ।

Immaturity is beauty.
Immaturity is innocent & loyalty
Immaturity is feel, fear & pure.
Immaturity is soul, love, care & cure.

দুজনে সারাক্ষণ Mature দের মত আচরণ করলে সেটা আর ভালোবাসা থাকে নারে ভাই । সেখানে একটা আত্মসম্মানবোধ দুজনকে সামজিক দায়বদ্ধতা থেকে বাঁধা দেয় । একসাথে থাকাটাই সবকিছু নয় । ভালোবাসা কোন অফিস না , এখানে এত punctuality এর কিছু নেই ।

যে তোমার গায়ের গন্ধটাকে এখনো প্রিয় একটা গন্ধ বানাতে পারে নি , তুমি একদিন না থাকলে , যে তোমার জন্য একবেলা মিস করে ঘুমাতে পারে নি, যাকে পিছন থেকে চোখে ধরলে বুঝতে পারে না এটা কার হাত , সেখানে maturity দিয়ে তুমি কি বাল ফালাবা ?

ওইযে ওলট পালট পাগলা মেয়েটা , যখন তখন হাগ করে বসে । রাস্তায় উপর দাঁড়িয়ে বলে আমার রাগ ভাঙাও তারপর তোমাকে মাফ করবো । আপনি কিছুতে রাগ করলে সে রাগ না ভাঙিয়ে উলটো আবার রাগ করে বসে , আবার আপনাকেই রাগ ভাঙানো লাগে । যখন তখন সেজেগুজে বলে কেমন লাগছে আমাকে ? সময় অসময়ে ফোন করে বলে , তোমাকে দেখতে ইচ্ছে করছে ।

খুব বিরক্ত লাগে এগুলো তাইনা ?

ভাই শুনেন , দিনশেষে এইগুলাই আপনার স্মৃতি ।আমরা প্রতিদিন যা করি , সেটা কখনোই আমাদের স্মৃতি হয় না । কারণ সেটা আমাদের অভ্যাস । এই ওলট পালট জিনিসগুলোই আপনার স্মৃতি । এগুলোই আপনার-আমার গল্প । এগুলোই ভালোবাসার সৌন্দর্য ।

হয়ত ৫০ বছর পরে এই রাস্তা দিয়ে হাটার সময় হাসতে হাসতে নাতি-নাতনিকে বলবেন, এইযে আমগাছটা দেখছো, তোমার দাদি এখানে এসে লুকিয়ে থাকতো, আর আমি অনেক খোঁজাখুঁজির পর এখানে এসে তাকে পেতাম । আসলে এই ওলট পালট জিনিস গুলোই আমাদের গল্প ।

কি হবে জীবনে এত mature আর perfect মানুষ খুঁজে, যদি সেখানে ভালোবাসাই না থাকে , যদি এত বছর একসাথে কাটানোর পরও নিজেদের একটা গল্পই না থাকে ।

শোন ছেলে, এত perfection খুঁজতে যেয়ো না ।

যদি মনে কর, তোমার মানুষটাকে perfect আর alrounder হতেই হবে, তাহলে তুমিও জেনে রাখো , সে perfect হলে তোমাকে নয় তোমার থেকে আরো ভালো কাউকে ডিসার্ভ করবে ।

01/09/2024

ব্যাপারটা হচ্ছে, আপনি যখন একা থাকতে চাইবেন, তখন মানুষ আপনার প্রতি আগ্রহ দেখাবে। তবে আপনার যখন কারো প্রতি আগ্রহ জন্মাবে, ঠিক তখন আপনি একা হয়ে যাবেন-একদম একা!
😔💔

Address

Dhaka

Telephone

+8801715259066

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রোমান্টিক প্রেমের গল্প posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to রোমান্টিক প্রেমের গল্প:

Share