Road44

Road44 welcome to my diary ❤️❤️❤️

19/07/2025

একদিন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ আর রাধা বসে গল্প করছিলেন কথায় কথায় রাধা, শ্রীকৃষ্ণ কে জিজ্ঞাসা করলেন- রাগ অর্থাৎ ক্রোধ কাকে বলে ? প্রশ্ন শুনে শ্রীকৃষ্ণ এক খুব সুন্দর উত্তর দিলেন, শ্রীকৃষ্ণ বললেন--ক্রোধ হল অন্য কারোর ভুলের সাজা নিজেকে দেওয়া। রাধা আবার জিজ্ঞাসা করলেন-- প্রেম এবং বন্ধুত্বের মধ্যে পার্থক্য কি? শ্রীকৃষ্ণ এবার ও এক চমৎকার উত্তর দিলেন-- শ্রীকৃষ্ণ বললেন--প্রেম হল সোনা আর বন্ধু হীরে,সোনা ভেঙ্গে তাকে জোড়া যায়, কিন্তু হীরে ভেঙ্গে আর জোড়া যায় না। রাধা এবার শ্রীকৃষ্ণ কে বললেন-- আমি কোথায় কোথায় আছি ? শ্রীকৃষ্ণ উত্তর দিলেন--তুমি আমার হৃদয়ে,হৃদ স্পন্দনে, আমার শরীরে, আমার মনে, সব জায়গায় আছো!! রাধা জিজ্ঞাসা করলেন--তাহলে এবার বল, আমি কোথায় নেই ? শ্রীকৃষ্ণ মৃদু হেসে উত্তর দিলেন- ( আমার ভাগ্যে ) একদিন রাধা শ্রীকৃষ্ণ কে জিজ্ঞাসা করলেন ? প্রেমের আসল কারন ই বা কি আর মানেই বা কি ? শ্রীকৃষ্ণ উত্তর দিলেন--যেখানে কারন থাকে,মানে থাকে, সেখানে আসল প্রেম ই বা কোথায় থাকে ? সব শেষে--রাধা শ্রীকৃষ্ণ কে জিজ্ঞাসা করলেন--তুমি প্রেম করলে আমার সাথে আর বিবাহ করলে রুক্মিণী কে! এ রকম কেন ? শ্রীকৃষ্ণ আবারও উত্তর দিলেন,,, শ্রীকৃষ্ণ বললেন--প্রিয়ে বিবাহ দুটি মানুষের মধ্যে হয়, কিন্তু তুমি আমি তো দুটি শরীর-- একটি প্রাণ,
✍🏻 যা বলব সত্যি বলব 🥰 রাধে রাধে 🙏🏻🥰💖🫂😍

fans Facebook Anjali Roy Tusty Tuli Das Manoshi

21/05/2025

তুমি হয়তো আজ ভেঙে পড়েছো, মনে হচ্ছে কেউ বুঝছে না…কিন্তু বিশ্বাস করো, তোমার গল্প এখনো শেষ হয়নি।এই কষ্ট, এই লড়াই — একদিন তোমার শক্তি হবে।যারা আজ তোমায় অবমূল্যায়ন করছে, তারাই একদিন বলবে — ‘ও পারলো!’তাই এখনই থেমো না। একটু ধৈর্য ধরো, সময় বদলাবে।”

20/05/2025

কখন যে নিজেকে হারিয়ে ফেলেছি, মানুষ খুঁজে পেল— কিন্তু আমি নিজেকে খুঁজে পাইনি!"

18/05/2025

The best stories in life happen when we keep moving forward without stopping. Today, my companion on this journey is not just a bicycle, but all those feelings that say, "Let's start again."

16/05/2025

"হার মানিনি কোনো দিন,
হেরেও শিখেছি — আবার দাঁড়াতে হয়।
এই পথ চলা থামবে না,
সফলতা আসা অবধি..."

শেষ বৃষ্টির দিনে(পর্ব ৩ – সেই বেঞ্চটা এখনও ভিজে)বৃষ্টি এলেই নিরার মনে পড়ে সেই কলেজের পেছনের ছায়াময় কোণটা। যেখানে একটা পু...
10/05/2025

শেষ বৃষ্টির দিনে
(পর্ব ৩ – সেই বেঞ্চটা এখনও ভিজে)

বৃষ্টি এলেই নিরার মনে পড়ে সেই কলেজের পেছনের ছায়াময় কোণটা। যেখানে একটা পুরনো বেঞ্চ ছিল—ছাদ থেকে টপ টপ করে পড়ত ফোঁটা, ঠিক মাথার উপর দিয়ে। তারা সেই বেঞ্চেই বসত, কাঁধে কাঁধ রেখে।

আদিত্য বলত,
— “জীবনে অনেক ঝড় আসবে, কিন্তু যদি একসাথে বসে থাকি, ভিজতে আর ভয় কিসের?”

আজ ৫ বছর কেটে গেছে। সেই বেঞ্চটা এখনও আছে। কিন্তু এখন সেখানে কেবল বৃষ্টি ভিজে, পাশে কেউ বসে না। নিরা মাঝে মাঝে গিয়ে বসে, ছাতা ছুঁড়ে ফেলে দেয়। যেন এই ভেজা শরীরে আবার কোনো পুরনো কথা ফিরে আসবে।

একদিন একজন সহপাঠী জানাল—আদিত্য এখন দেশের বাইরে। সুখী পরিবার, একটি কন্যা সন্তান।

নিরা হাসে। বাইরে যেমনই লাগুক, ভেতরে এক ফাঁকা শহর তার, যার প্রতিটি মোড়ে শুধুই আদিত্যর স্মৃতি।

শেষে, নিজের ডায়েরিতে লিখে রাখে—
"ভালোবাসা যদি ফিরে না আসে, তবে হয়তো তা কখনোই হারায়নি।"

09/05/2025

প্রেমিকা: তুমি কি আমার জন্য আকাশের তারা আনতে পারবে?
প্রেমিক: আগে বিদ্যুৎ বিলটা দাও, তারপর দেখি NASA-র সাথে কথা বলা যায় কিনা।

শেষ বৃষ্টির দিনে (পর্ব ২ – অপেক্ষার শেষ)সেদিনের পর আর দেখা হয়নি আদিত্যর সাথে।নিরা প্রতিদিন সেই রাস্তা দিয়ে হেঁটে যায়, যে...
07/05/2025

শেষ বৃষ্টির দিনে (পর্ব ২ – অপেক্ষার শেষ)

সেদিনের পর আর দেখা হয়নি আদিত্যর সাথে।

নিরা প্রতিদিন সেই রাস্তা দিয়ে হেঁটে যায়, যেন অদৃশ্যভাবে তার কোনো ছায়া পড়ে থাকবে রাস্তায়, কোনো শব্দ রয়ে গেছে বাতাসে। কলেজের গেটটা এখনও আগের মতোই আছে, শুধু এখন গেটটা যেন একটু বেশি নীরব।

একদিন হঠাৎ করে ফেসবুকে দেখল আদিত্যর প্রোফাইলে একটা নতুন ছবি—বিয়ের ছবি। হাসিমুখে একজন অন্য কারো পাশে দাঁড়িয়ে আছে সে।

নিরা অনেকক্ষণ তাকিয়ে রইল ছবিটার দিকে। ফোনটা হাত থেকে পড়ে গেল বিছানায়। চোখে বৃষ্টি নামল, এবার আর আকাশ থেকে নয়—ভেতর থেকে।

সে জানে, আদিত্য তাকে আর কখনোই খুঁজবে না। কিন্তু নিরা এখনও সেই ছাতা হাতে দাঁড়িয়ে থাকে বৃষ্টির দিনে, কলেজ গেটের ঠিক পাশে, মনে মনে বলেই চলে—

"তুই ভালো থাকিস… কিন্তু কষ্ট না পেলে বুঝবি না, তোকে কতটা ভালোবেসেছিলাম।"

শেষ বৃষ্টির দিনে (পর্ব 1.)কলেজের শেষ দিন ছিল সেদিন। আকাশটা ছিল একটু রঙচটা নীল, আর বাতাসে ভেসে আসছিল বিদায়ের গন্ধ।নিরা আর...
06/05/2025

শেষ বৃষ্টির দিনে (পর্ব 1.)

কলেজের শেষ দিন ছিল সেদিন। আকাশটা ছিল একটু রঙচটা নীল, আর বাতাসে ভেসে আসছিল বিদায়ের গন্ধ।

নিরা আর আদিত্য প্রতিদিনের মতোই হাঁটছিল কলেজ গেট থেকে রিকশার দিকে। হঠাৎ করেই ঝেঁপে এলো একগাল বৃষ্টি। দুজনেই থমকে গেল। নিরা ছাতাটা খুলে ধরতেই আদিত্য হেসে বলল,
— “আজ না ভিজি, শেষবারের মতো। যেমন ভিজতাম আগে।”

তারা হাঁটতে লাগল ধীরে ধীরে, ভেজা রাস্তা ধরে। শব্দহীন মুহূর্তে, কেবল বৃষ্টির ছন্দ আর বুকের ভেতরের অতৃপ্ত কণ্ঠ বাজছিল।

নিরা বলল না কিছু, শুধু একবার চেয়ে দেখল আদিত্যর চোখে। সেখানে ছিল না কোনো বিদায়, ছিল এক ধরনের প্রার্থনা—
“যেখানেই থাকো, ভালো থেকো।”

06/05/2025

আসলেই পৃথিবীতে ভালোবাসাই সবচেয়ে দামী।ভালোবাসাই সবচেয়ে পবিএ।সবচেয়ে সুন্দর।ভালোবাসা হলো দেহের নিশ্বাস। মানুষ যেমন নিশ্বাস গ্রহণ না করলে বাঁচতে পারে না তেমনি ভালোবাসা ছাড়াও মানুষ বাঁচতে পারে না।

Address

Gulshan/2
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Road44 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share