https://www.facebook.com/101265814678507/

B🅔 U🅝🅘🅠🅤🅔, Dhaka (2025)

17/10/2025

Islamic profile pic🧡

16/10/2025

উনাদের কে কে চিনেন?

তারা চায়না গেছে ভ্রমণে ,তারা নাকি তিনদিন ধরে কিছু খাইতে পারতেছে না যেটা ধরে সেটাই নাকি হারাম খাবার ওইখানের ।

তাই ওনারা বলতেসে চায়না কাওকে যেতে না ,আর না হয় সাথে খাবার নিয়ে যেতে 🥴
উনাদের বাংলাদেশের ওই নিচের ছবিটার মতো তারা বাংলাদেশি খাবার অনেক মিস করতেছে ,আসলেই আমরা বাঙালি যেখানেই যাই না কেন আমাদের দেশের খাবার আমরা অনেক মিস করি।

যাই হোক ,কিন্তু ওনারা ভিডিওতে যতবার 'হেলো গাইস 'বলে আর কোন ব্লগার মনে হয় বলে না সেটা 🙊😬

゚

16/10/2025

🫣

16/10/2025

একটি হারানো বিজ্ঞপ্তি , হেল্প পোস্ট :-

আজ সন্ধ্যা সারব ৬ টায় তিস্তা এক্সপ্রেস এক ট্রেনে উঠার সময় আমার ভাতিজার পা থেকে একজোড়া স্পেশাল জুতা পরে যায় কুভাবে যেনো ,আমরা কেউ টের পাই নাই । জুতা গুলো খুব জরুরি। কেউ পেয়ে থাকলে প্লিজ এই নাম্বারে যোগাযোগ করলে উপকৃত হবো।০১৯১১৭৮৭৯৯০

16/10/2025

12th fail

16/10/2025

২/১ দিন আগে আমার শাশুড়ি Sugar Daddy কি সেটা জানতে চাইলেন আমার কাছে।

বুঝায় বললাম "যে ছেলের বয়স বেশি মানে বুড়া। মেয়ের বয়স কম কিন্তু সুন্দরী। ছেলের টাকা পয়সা আছে যখন যা চায় কিনে দেয় চিল করে।

All off sudden ওনারা আজকে বের হচ্ছেন তো জিজ্ঞেস করলাম এই টাইমে কোথায় যান?

শাশুড়ি বললেন - এইতো suggar daddy কে নিয়ে একটু মার্কেটে যাই! 😆

#কপি_পোস্ট

16/10/2025

HSC পরীক্ষা চলাকালীন ডি-ভো-র্স হলেও রেজাল্ট ভালো করেছে..
PSC, JSC,SSC তে পেয়েছে গোল্ডেন A+..পেয়েছিলেন স্কলারশিপও..ক্লাসের প্রত্যেকটা এক্সাম এ খুব ভালো রেজাল্ট করতো..বিয়ে হয়েছে আরো অনেক আগে..অনেক ক-ষ্ট করে সংসার সামলিয়ে পড়াশুনা টা চালিয়ে যাচ্ছিলো..কিন্তু সামান্য একটা ইস্যু নিয়ে তার শ্বশুর বাড়ির লোকজন ঝামেলা পাকায়..অনেক চেষ্টা করেও সংসার টিকাতে পারলো না..পরিক্ষার মধ্যেই হাসবেন্ড তাকে ডি-ভো-র্স দেয়..একটা মেয়ের ডি-ভো-র্স হলে তার মন মানসিকতা যে কি থাকে ওই মানুষটা ছাড়া কেউ বুঝবে না..সারা রাত কা-ন্না করেছে..এমনকি পরিক্ষা দিয়েছে আর কা-ন্না করেছে..
রেজাল্ট আসছে কিন্তু মিস হয়ে গেছে A+..যেই মেয়েটার প্রত্যেকটা পরিক্ষায় A+..ছিলো HSC তে A+ না পেয়ে আফসোস করছিলো 🙂

16/10/2025

কি বুঝলা

16/10/2025

সবেমাত্র ঊনিশে পা দিয়েছি। নিজের মধ্যেই কোনো ম‍্যাচুরিটি নেই। এই মানুষ সংসার সামলাবো কি করে? খুব ভীত ছিলাম।প্রথমেই অনুনয় করে বলেছিলাম আমাকে যেন সময় দেন, নিজের দায়িত্ব বুঝে নিতে অন্তত দুচার বছর! এরপর মা হতে চাই। এ বিষয়ে আর কখনো কিছু বলেননি।

আমরা ঘুরি ফিরি খাই দাই,নিজের ব‍্যবসাপত্র গোছাই,পড়ালিখা করি,অন‍্য সব চিন্তা নাই।সংসার জীবনের বছর তিনেক পরে আমাকে কেউ কেউ বলেছে মেয়ে মানুষ মা হতে না পারলে মূল‍্য নাই, কেউ বলেছে বড়লোকই আছিস একটা বাচ্চা দত্তক নে! কখনো সখনো ফেসবুকের মন্তব‍্যের ঘরেও দেখতাম এদের বাচ্চা হয়না! দুই একবার মোক করা পোস্টও দেখেছিলাম আমরা নিঃসন্তান দম্পতি বলে।একবার দেখলাম একজন লিখেছে-বাচ্চা নেয়না তা না, এদের বাচ্চাই হয়না,বহুদিন ধরে দেখছি। অথচ ইতিমধ্যেই তখন আমার মধ্যে বেড়ে উঠছে আরেকটি সত্ত্বা! আমি হাসলাম, কোনো উত্তর জানালাম না।

আল্লাহর কাছে আমি চেয়েছিলাম,একান্তভাবে চেয়েছিলাম এবং তিনি আমার দুআ কবুল করেছিলেন। দীর্ঘ এক সময় পেরোবার পর সেই দিনটি আসে।

তখন রাত ১টা, একটা চাপা ব‍্যথা অনুভব করলাম। আমার অভিজ্ঞতা নেই। ক্রমেই এই বেদনা বাড়তে থাকে, আমি ঘুমোতে পারিনা। ফজরের পর নামাজ পড়েও অপেক্ষা করি, ঘুমের ব‍্যাঘাত ঘটবে বলে ডাক্তারসাহেব কিংবা মামা , কাউকেই বলিনা। ভেবেছিলাম এই ভোরে কি আর করবে! সকাল ৯টায় ডেকে বললাম আমার এমন যন্ত্রণা হচ্ছে, এটা কি ফলস লেবার পেইন নাকি সত‍্যিকারেরই?
এই ব‍্যথা নিয়েই আমি পরীকে সাথে করে ব‍্যাগপত্র গোছাই। কাথা, কম্বল,বালিশ,নতুন কাপড়,ডায়পার যা কিছু দরকার। হেসেলেও গেলাম। সেদিন রান্না করলাম ডিম ভুনা, গরুর গোশত,ডাল সাথে আরো কিছু এই মুহূর্তে মনে পড়ছে না।

বারোটার সময় ইনজেকশন দিলো।যদি ফলস হয় তো ঠিক হয়ে যাবে,না হলে হাসাপাতালে যেতে হবে। ব‍্যথা কমার কোনো লক্ষণ নেই বরং বেড়েই যাচ্ছে! সেদিন যোহরের চার রাকাআত ফরজ পড়তে গিয়ে যেমন কষ্ট হয়েছে,আর কখনো তা হয়নি। আমি আবার স্বামীভক্ত মানুষ। তাকে যত্ন নিয়ে বেড়েকুড়ে দুপুরের খাবার দিলাম। নিজেও খেতে বসলাম। সকালে কিছু খাইনি ভেবেছিলাম এবারে পেট ভরে খাবো । নাহলে শক্তি পাবো কিভাবে! কিন্তু ব‍্যথার যন্ত্রণা এতই ভয়াবহ যে গলা দিয়ে একটি লোকমাও সেদিন নামলোনা!!

আমরা দ্রুত গাড়িতে চড়ে বসলাম। সেদিন ছিলো ওদের অফডে, রাস্তায়ও কোনো জ‍্যাম পাইনি আলহামদুলিল্লাহ। মনে হচ্ছিলো হাসপাতালে গেলেই বুঝি সব কষ্টের শেষ। ইমার্জেন্সিতে নিয়ে যাওয়া হলো, কতক্ষন সেখানে থেকেছি । ডাক্তাররা এসে চেক করে, প্রাকৃতিকভাবেই সবকিছু হওয়া সম্ভব।আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।
আমার আম্মু গ্রাম থেকে সকালেই রওনা দিয়েছে, বেডে শুয়ে শুয়ে কখন আম্মু আসবে সে আশায় চেয়ে আছি। আম্মু আসলো। আমার অবস্থা দেখে আড়ালে গিয়ে কান্নাকাটি করে। দুটো পা ভর্তি পানি জমে আছে,হাত দিলেই ১ইঞ্চি গর্ত হয়! ওজন দাড়িয়েছে ৮৪কেজি! কেউ কেউ হয়ত ভাবলেন আমি আর ফিরবোনা!

লেবার রুমে নিয়ে গেল আমাকে। কিন্তু হায় আল্লাহ এ যেন এক ভূতুড়ে অন্ধকার পরিবেশ।কেবিনে জায়গা নেই। আমার জায়গা হলো সোজা অপারেশন থিয়েটারে! একটা কোনায় শুয়ে কাতড়াতে থাকলাম। যেহেতু কেবিন না, এখানে আমি ছাড়া কেউ নেই। আশেপাশে কোনো নার্স ডাক্তার নেই, আমার পেটেও কিচ্ছু নেই। ঘরের এককোনায় একটি আলো জ্বালানো, ঠিক আহটে যেমন থাকে। পুশ করতে করতে আমার বুক গলা শুকিয়ে গেছিলো। সতের বার পানি চেয়েছিলাম, একগ্লাস পানি।কেউ দেয়নি, কেউ তো শোনেইনি!

অনেকক্ষন পরে আমার আম্মু আসলো ভেতরে। আমি পরে জানতে পারলাম আমার ডাক্তারসাহেব বাইরে হুলস্থুল কান্ড ঘটিয়ে কোনোক্রমে আম্মুকে ভেতরে পাঠিয়েছে।আসার পর বললাম আমাকে একটু পানি দেও আম্মু! আম্মু পানি আর কেক নিয়ে এসেছে খাওয়াবে বলে। ইশশ কি যে সেই বেদনা, একচুমুক পানিও মুখে তুলতে পারিনি। আম্মু বললেন আমাকে আমার স্বামীর থেকে ক্ষমা চেয়ে নিতে। আমি তাই করলাম।

আম্মুকে বলছিলাম আম্মু আমি আর সহ‍্য করতে পারছিনা, আমার সিজার করো। কখনো কখনো মনে হচ্ছিলো এখন বুঝি জ্ঞান হারিয়ে যাবে, আর হয়ত এ দুনিয়ায় আমার স্বামী সন্তান আব্বু আম্মুকে দেখতে পাবোনা! আমি এতটুকুও কাঁদিনি, চিল্লাইনি, শুধু যিকির এবং ইস্তেগফার করে গেছিলাম যেন আল্লাহ সহজ করেন।

যারা প্রাকৃতিকভাবে মা হবার ইচ্ছা রাখেন তাদেরকে একটি জিনিস জানাই, যেটা আমার আম্মু শিখিয়েছিলো। পেইন তো কিছুক্ষন পর পর আসে, শেষের দিকে ঘনঘন আসে। তো যতবার পেইন দৃঢ় হবে, ততবার নিজের সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে পুশ করতে হবে।

আমি বার বার ঘড়ি দেখছিলাম। আসর পেরিয়ে মাগরিব, মাগরিবের কিছু সময় পরে আমি অনুভব করলাম পানি ভেঙে গেছে। নিজের মধ্যে নতুন করে শক্তি ফিরে পেলাম, আর বেশি দেরী করা যাবেনা। পানি নেই মানে বাচ্চা এখন দ্রুত দুনিয়াতে আসতে হবে। আমি আমার সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করছি। এরপর
একজন নার্স আমাকে বললেন আপনি আর প্রেশার দিবেন না।বাচ্চার মাথা দেখা যাচ্ছে কিন্তু তারা প্রস্তুত না! আমি দশমিনিট অপেক্ষা করছি সেই ব‍্যথা অবস্থাতেই কিন্তু দেখি ডাক্তাররা নড়তে নড়েনা, নার্সদেরও একই অবস্থা! আমি আর দেরী করিনি, নিজের মতো সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে চেষ্টা চালিয়ে গেলাম।
সেদিন আমি দেখলাম আপনার যত আর্থিক স্বচ্ছলতাই থাকুক না কেন, আল্লাহর সাহায্য ছাড়া আপনি এদেশে কারো সহযোগিতাই পাবেন না।
বাবুর মাথা তারা ধরতে চায় না ,আমাকে বলে পুশ করবেন না। আমি একটা মানুষ এখানে কয়েকটা ঘন্টা ধরে আছি অথচ তারা রেডিইনা!

সবকিছুর শেষে আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি আমার সন্তানকে পাই। তাকে এনে আমার মুখের কাছে ধরে! আমি সালাম দিই! তাকে মনের একটি কথা বলি,কিঞ্চিত খুনসুটি । এরপর কোনো বেদনাই আমাকে আর স্পর্শ করে না…!!

টানা তিনটি দিন আমি একটি পলকও ঘুমাইনি। খুশিতে, আনন্দে সবসময় তার দিকেই তাকিয়ে থাকতাম। এই ঘোর আমার এখনো কাটেনি। আমার কন‍্যা, আমার রাজকন্যা । ঠিক দুবছর আগে এই রাতে তুমি আমার কোলে এসেছিলে। আমি মা হয়েছিলাম, আল্লাহ তাআলা আমার দুআ কবুল করেছিলেন।

রব সকল মেয়েকে মা হবার তৌফিক দিন,
সমস্ত সন্তানকে নেক হায়াত দিন ।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য!
সকল প্রশংসা তো কেবল আপনারই জন্য!

আশফিকা নওশিন

15/10/2025

Our last outfit 🙂

15/10/2025

সে বিয়া করবে নাকি হাং'গা করবে এটা তার একান্ত ব্যাপার 😆 তোমার শাড়ী কিনা কাম তুমি শাড়ী কিনো মিয়া 🤣

#তনি

14/10/2025

আজ সকালে ময়মনসিংহ রাজিব বাসে ঢাকা আসছিলাম..গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে ডা: এজাজুল ইসলাম বাসে ওঠেন..এর আগে উনার সম্পর্কে অনেক পজিটিভ কথা শুনেছি..আজ নিজ চোখে দেখলাম উনার সাধারণ চলাফেরা..সিট না পেয়ে ড্রাইভারের সাথের বসার জায়গায় বসছিলেন আমি আমার সিট ছেড়ে উনাকে বসতে বললাম উনি বসলেন না ওখানেই বসলেন..বাসে আরো অনেকেই উনার সম্মানে সিট ছেড়ে উনাকে বসতে বললেও উনি ওখানেই বসলেন বরং আমার সাথের সিট খালি হওয়ায় আবারো উনাকে ডাকলাম উনি উনার পাশের আরেকজনকে বসতে বললেন..বর্তমানে হাসপাতাল বা রাস্তায় ডাক্তারের সাথে হাটা বা কথা বলা অথবা বসা অকল্পনীয় অথচ উনি এত বড় ডাক্তার গুনি অভিনেতা হয়েও এত সাধারণ চলাফেরা বাসের সবাইকে বিমহিত করেছে..আসলে সত্যিই উনি গ-রি-বে-র ডাক্তার 🙂

B🅔 U🅝🅘🅠🅤🅔

17/10/2025

16/10/2025

16/10/2025

16/10/2025

16/10/2025

16/10/2025

16/10/2025

16/10/2025

16/10/2025

15/10/2025

15/10/2025

14/10/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category