রোমাঞ্চকর ভালোবাসা -ṙṏṁḀṆḉḧṏḲṏṙ ṼḀḶṏḃḀṠḧḀ ツ

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • রোমাঞ্চকর ভালোবাসা -ṙṏṁḀṆḉḧṏḲṏṙ ṼḀḶṏḃḀṠḧḀ ツ

রোমাঞ্চকর ভালোবাসা
-ṙṏṁḀṆḉḧṏḲṏṙ ṼḀḶṏḃḀṠḧḀ ツ আসসালামু আলাইকুম,আশা করি সবাই ভালো আসেন সবাইকে আমার পেজটি ঘুরে আসার জন্য অনুরোধ রইলো

29/07/2023

গল্প -রীতাকে ভালোবাসা যায়, ভুলে থাকা যায় না...

রীতাকে দেখি না আজ প্রায় আট বছর হলো। আমার জীবনের একটা বড় অধ্যায় জুড়ে আছে রীতা—ইসরাত জাহান রীতা। রোকেয়া হলে একই রুমে থেকেছি শুরু থেকে শেষ দিন পর্যন্ত। কী জানি কী এক অদৃশ্য কারণে রীতা আমাকে বিনা নোটিসে বয়কট করেছে। অথচ এমন একটা সময় ছিল আমরা রোকেয়া হলের মাঠের ছোট্ট কাঠগোলাপ গাছের দুই ডালে দুজন মুখোমুখি বসে গল্প করে কাটিয়ে দিয়েছি ঘণ্টার পর ঘণ্টা। কাঠগোলাপ গাছটা এখনো আছে কিনা আমি জানি না। থাকলেও সে গাছে বসে কেউ আমার আর রীতার মতো জীবনের স্বপ্ন ছবি আঁকে কিনা আমি সেটাও জানি না। শুধু জানি সেদিনের সেই কাঠগোলাপ গাছটা যদি আজ জানত রীতা আমাকে ভুলে গেছে, তাহলে হয়তো আর কোনো দিন তার ডালে কাউকে বসতে দিত না। কেউ না জানুক, আমি আর রীতা তো জানি, আমাদের কত নির্ঘুম রাতের সুখ-দুঃখের সাক্ষী ছিল সেই গাছ। শুধু কী গাছ, বিশালাকার সবুজ ঘাসের মাঠ, বেগম রোকেয়ার মূর্তির পাদদেশ, হলের ভেতরের শহীদ মিনারের সামনে, ফয়জুন্নেসা হলের নিচের রাস্তায় বসেও কাটিয়ে দিয়েছি কতশত অলস বিকেল, মন খারাপের সন্ধ্যা। এমনকি জ্যোৎস্না বিলাশের মায়াবী মধ্যরাত।
মনে আছে, একবার টিএসসিতে তারা শংকরের ‘মেঘে ঢাকা তারা’ দেখতে গিয়েছিলাম দুজন। ছবি শেষ হতেই আমি নিজেকে আবিষ্কার করলাম গাল ভেজা। দেখি নিজের অজান্তেই চোখ দিয়ে পানি পড়ছে। রীতার দিকে তাকাতেই দেখলাম ওরও চোখ ছলছল করছে। সেদিন একটিবারের জন্যও মনে হয়নি একদিন আমরাও একে অপরের কাছে মেঘে ঢাকা তারা হয়ে যাব। রীতা, তোমার কি মনে আছে আমাদের সেই সব ফেলে আসা দিনগুলোর কথা! আমার কিন্তু সব মনে আছে।
চুপচাপ শান্ত স্বভাবের রীতা যখন আমার ইচ্ছাকে দাম দিয়ে আমার সব অদ্ভুত আবদার পূরণ করার তাগিদে ঘণ্টা মিটিয়ে রিকশায় ঘুরত অথবা নান্না মিয়ার বিরিয়ানি খাওয়ার জন্য আমারই হাত ধরে পুরোনো ঢাকায় ছুটত, তখন সত্যি নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ বলে মনে হতো। সেদিনের অনেক ছোট ছোট টুকরো ঘটনা আজ আমাদের জীবনে ইতিহাস হয়ে আছে। রীতার মনে আছে কিনা জানি না, আমাদের দুজনের প্রথম রাফিন প্লাজার ত্রয়ী পারলারে চুল কাটাতে যাওয়ার কথাটা। সবে আমরা মফস্বল থেকে এসেছি। হেয়ার কাট সম্পর্কে ধারণাও তেমন নেই। তো রীতার চুলের আগা কাটাতে গিয়ে আমি পারলারের মেয়েটিকে স্ট্রেট কাট না বলে ভুল করে বলে ফেলেছিলাম স্টেপ কাট দিতে। আমার চোখের সামনে যখন মেয়েটি রীতার চুল ছোট করতে করতে ওপরের দিকে তুলছিল, আমি মেয়েটিকে

27/07/2023

তুমি এলে তাই

-রোমান্টিক লাভ স্টোরি

।।১।।

হাতের গাছকৌটো, শাড়ির আঁচল আর মনের অনেকটা দ্বন্দ্ব সামলে যখন কনের সাজে বসলাম, তখন সন্ধ্যে নামছে। নতুন শাড়ী, গয়না, কত উপহার, কত লোকজন, হইহই, সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু আমি, এটা দেখে মনে মনে যে আনন্দ হচ্ছিল না, সেটা বলা ভুল। কিন্তু অনেক আনন্দের মাঝেও একটা ভীষণ রকম অন্তর্দ্বন্দ্ব কাজ করছিল। কারন একটাই, যে মানুষটার সাথে সারাজীবন কাটাতে যাচ্ছি, তাকে তো সেভাবে চিনিই না।

**************

আমি রুমেলা, রুমি, ভবানীপুরের গাঙ্গুলী বাড়ির সবথেকে ছোট সদস্য। বাড়ির পরম্পরা মেনে দাদুর সামনে নিজের পছন্দকে আর দাঁড় করানোর সাহস জোটাতে পারিনি। তাই, প্রেম, ভালোবাসা, এসব কী তা কিছুই বুঝিনি। গ্র্যাজুয়েশন পাশ করতে না করতেই বিয়ের সম্বন্ধ দেখা শুরু। নাহ, বাড়ির কাউকে বলতে পারিনি, আমি এখন বিয়ে করতে চাই না, আমার জীবনটাকে আমি আমার মতো করে বাঁচতে চাই, পারিনি বলতে।

আর বিয়ের পর আমার জীবন যে আমার নয়, সেই শিক্ষা অনেক ছোট বয়স থেকেই মা কাকীমার থেকে পেয়েছি।

প্রথম যেদিন দেখা করতে গেছিলাম, একটা কফিশপে, বাবার পছন্দ করা এই পাত্রটি আমার যাওয়ার খানিক আগে থেকেই সেখানে দাঁড়িয়ে অপেক্ষায়।

যাদের কাছে সময়ের দাম নেই, তাদেরকে এতটুকুও ভালো লাগে না, যাক, সময়ের মূল্যবোধটা আছে তাহলে।

চোখে সানগ্লাস, টিশার্ট, হাতে ঘড়ি, ব্যাকব্রাশ চুলে, হ্যাঁ, মানছি ভাল লাগছিল, কিন্তু এভাবে কারো সাথে দেখা করে – কী যে বলবো, এটা ভেবেই আমার মাথা খারাপ হচ্ছিল।

তা সেই পাত্রের বাড়ির লোকজনগুলো ভারী ভালো মানুষ, শুধু যার সাথে আজীবন কাটানোর কথা সেটাই বোঝা দরকার, কিন্তু ২ঘন্টার সাক্ষাতে, আর ঠান্ডা ঘরের কফিতে একটা মানুষ মুখোশ পরে নাকি নয়, তা বুঝবে কার সাধ্যি? তায় চোখ দুটোও না দেখতে পাওয়ায় আমি সেই অকূল পাথারেই।

হ্যাঁ, ছেলেটি ভদ্র এটা বলতে হবে, চেয়ারটা এগিয়ে দেওয়া, বা রাস্তায় আমায় ভিতর দিকে রেখে হাঁটা, বা ক্যাবে ওঠার সময় দরজা খুলে দেয়া, এই ভদ্রতা বোধগুলো তার চরিত্রে বিদ্যমান দেখে ভাল লাগল।

আমায় সেভাবে কোন প্রশ্নই করল না, আমার কিছু পছন্দ অপছন্দ ছাড়া। একী রে? আমিও জানাতে চাইতে পারিনি কিছু। আপাত দৃষ্টিতে ভদ্র এই ধারণাটুকু নিয়েই বাড়ি ফিরেছিলাম সেদিন।

জীবনটা নিয়ে যে জুয়া খেলতেই যাচ্ছি, এটা ধরেই নেওয়া যায়।

বাড়ির সকলের পছন্দের শাড়ী, গয়না, সাজ-সরঞ্জাম, ক্যাটারিং, পাত্র, সব মিলিয়ে ভাগ্য নির্ধারণ আমার হয়েই গেছল।

ভবানীপুরের গাঙ্গুলী বাড়ি থেকে শোভাবাজারের চ্যাটার্জী বাড়ি, দক্ষিণ কলকাতার চওড়া রাস্তা থেকে উত্তর কলকাতার অলিগলি, আধুনিকতা থেকে বনেদিয়ানা, আমার রাস্তাটা এই পরিধিটুকুর মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে গেল। পাশের মানুষটা কেমন হবে সেটার উপর সুতোয় বাঁধা আমার ভাগ্য, জীবনটা যন্ত্রের মতো হবে না মানুষের মত।

এসব এলোমেলো ভাবনার মাঝেই বিয়ের লগ্ন এসে উপস্থিত।

**************

Heart Touching Love Story In Bengali

বিয়ের আগে খুব একটা কথাবার্তা, দেখা সাক্ষাৎ কিছুই হয়নি, সামনে সামনি দেখা একবার, ফোনে কথাও হাতে গোনা কয়েকবার। তাই, মানুষটাকে চেনা অসম্ভব।

পানপাতা সরিয়ে যখন ঐ চোখদুটোর দিকে তাকালাম, নাহ, আমার পেটের ভিতর কোনো প্রজাপতি ওড়েনি, বুকের ধুকপুকানি যেন অনেকটা ধীর হয়ে গেল।

কেমন যেন একটা ভরসার আভাস সেই চাহনিতে। মনের ভিতরের দ্বন্দ্বও যেন খানিকটা প্রশমিত হল। জানি না কী আছে সেই চাহনিতে, কিন্তু আমার মনটা এক অজানা কারণেই শান্ত হলো।

**************

হোমের আগুনে খই পোড়ানোর সময়, বা ঘটে রাখা হাতদুটো, প্রথেম সেই মানুষটার ছোঁয়ায় উদ্বেলিত হচ্ছিল মনটা। সেই স্পর্শেও অন্যরকম একটা অনুভূতি পাচ্ছিলাম, সত্যিই আশা করিনি সেটা।

প্রতিটা মেয়েরই সিঁদুর দানের পরের অনুভুতিটা আলাদা রকমেরই সুন্দর, হ্যাঁ, আমারও হচ্ছিল। চারপাশের আলোর রোশনাই আর সানাইয়ের মাঝে একটা দিনের জন্য এই বিশেষ ‘আমি’কে নিয়ে বিভোর হয়ে যাচ্ছিলাম, তারপরই ফটোগ্রাফারের চাহিদা অনুযায়ী পোজ দিতে গিয়ে সেই মানুষটা যখন তার হাত দিয়ে ধরল আমায়, বারবার তার দিকে তাকিয়ে, তার ছোঁয়ায় একটা কথাই মনে হচ্ছিল, খুব একটা খারাপও না।

25/07/2023

- ভাইয়া তোর ফোনে একটা মেয়ে ফোন করছিলো!
- তুই আমার ফোন ধরছিলি ক্যান?
- টাকার জন্য!
- মানে?
- মানে, এখন তুই আমাকে ৫শ টাকা দিবি! নাহলে আব্বুর কাছে সব বলে দিব!
আমি রাগে বললাম, "যাহ্ যাহ্... যা বলার বলে দে.."
--- আব্বুওও......!
- এইইই দাঁড়া বোন।
- তাহলে টাকা দাও....!
- তিন'শ দিই?
- ভাইয়া...!
- কি?
- তুমি এতো কিপটা কেন? নিজের বোনকেই তো দিচ্ছো, তাই না?
- ওরে আমার আদরিরে।
মানছুরাকে টাকা দিয়ে বাসা থেকে বের হচ্ছি! এমন সময় মুনালিশা ফোন দিয়ে বলে উঠলো, - "রিফাত তোমার বোন এমন কেন?"
আমি অবাক হয়ে বললাম, - কেমন?
--- "সরকার গরিবের ব্যবসাতেও ট্যাক্স বসায় আর তোমার বোন আমাদের প্রেমে!"
আমি পুনরায় অবাক হলাম!!!
মুনালিশা বললো, - "মানছুরা বলেছে, প্রেম করতে হলে প্রতিমাসে তাকে ২হাজার টাকা করে ভ্যাট দিতে হবে!"
-
-
আমার বোন 'মানছুরা' অত্যান্ত ভালো একটি মেয়ে। তাকে আমি কোনোদিন কোনো ছেলের সাথে কথা বলতে দেখেনি। তার লেখাপড়া আর টিউশ ফি সব আমরাই দেই। কিন্তু ও অতিরিক্ত এতো টাকা দিয়ে কি করে...!
প্রতিমাসে ও আমার থেকেই প্রায় ৩/৪ হাজার টাকা চেয়ে নেয়।
ভাবনার পরিশেষে সিদ্ধান্ত নিলাম, আগামীকাল মানছুরা কলেজের ক্লাস শেষে টাকা নিয়ে কোথায় যায় সেটা আমি লক্ষ করবো অর্থাৎ লুকিয়ে লুকিয়ে তাকে ফলো করবো।
দুপুর ১টা ৩০মিনিট। আমি এক ফ্রেন্ডের মোটর বাইক নিয়ে মানছুরার কলেজ গেটের সামনে চলে গেলাম। দেখি আমার বোন একটা অটোতে উঠে কোথায় জানি যাচ্ছে। পিছন পিছন আমিও গেলাম।
কিছুক্ষন যাওয়ার পর দেখলাম, মানছুরা অটো থেকে নেমে একটা স্কুলগেটের ভিতরে ডুকলো। ১০মিনিট পর সেই স্কুলগেট থেকে বের হয়ে ৮বৎসর বয়সী ২টা পিচ্চি মানছুরাকে বিদায় জানাচ্ছে। তারা দুইজনেই আমার বোনটিকে জড়িয়ে ধরেছিলো।
মানছুরা চলে যাওয়ার পর আমি তড়িঘড়ি করে পিচ্চি দুটির সামনে গেলাম। গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, - "এইমাত্র যে মেয়েটি তোমাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়েছে, সে তোমাদের কি হয়?"
মেয়েটি বললো, - বোন!
আরেকজনকে জিজ্ঞেস করলাম, - "তাকে কিভাবে চিনো?"
ছেলেটি বলতে লাগলো, - "আমাদের মা মরে যাওয়ার পর আমরা কিছু খেতে পাইতাম না। দুই ভাইবোন মিলে স্টেশনে, বাজারে মানুষের কাছ থেকে ভিক্ষা করে খাইতাম। একদিন মানছুরা আপুর কাছে খাবার চাওয়ার পর উনি আমাদের সম্পর্কে সব জানলেন এবং এই স্কুলে (হাতে দেখিয়ে) ভর্তি করিয়ে দিলেন! এখন আমরা এই স্কুলের হোস্টেলেই থাকি আর পড়াশোনা করি। মানছুরা আপু প্রতিমাসে এসে আমাদের আদর করে, স্কুলের বেতন আর খাওয়ার বিল দিয়ে যায়।
এই আপুই আমাদের মা বাবা। আমাদের সব।
কিন্তু আপনি কে?
- আমি তোমাদের এই আপুটির হতভাগা ভাই।
বাসায় এসে মানছুরাকে ডাক দিলাম।
- মানছুরা.......!
- বল ভাইয়া।
- তোর পালিত পিচ্চি দুটির মতো আমাকে একটু জড়িয়ে ধরবি বোন?
আমার চোখে জল আর আমার বোনের মুখে অশ্রুসিক্ত মৃদ্যুহাসি!
এরই নাম মায়ের জাতি

গল্পঃ আর্দশ বোন!!

25/07/2023

ছেলে : হিজাবটা একটু খুলবে? তোমায় দেখতাম।
মেয়ে:-হ্যাঁ,খুলছি।
ছেলে :-শাড়ি পরেছো?
মেয়ে:-হ্যাঁ।
ছেলে :-কি রঙের?
মেয়ে:-দেখবে?
ছেলে :-হ্যাঁ, দেখবো।
মেয়ে:-আচ্ছা।একটু অপেক্ষা করো।ওপাশের লোকটা যাক।
ছেলে :-তোমায় তো আজ বেশ লাগছে।
মেয়ে:-তাই...
ছেলে :-হ্যাঁ। লজ্জ্বা পেলে?
মেয়ে:-হুমমম,একটু।বোরকাটা খুলি তাহলে।
ছেলে :-হ্যাঁ খোলো।
মেয়ে:-চোখ বন্ধ করো।
ছেলে :-আচ্ছা...!!
মেয়ে:-হুমম,এবার খোলো।
ছেলে :-বাহ্!! দারুন লাগছে তোমায়।
মেয়ে:-হিহি
ছেলে :-সেই শাড়িটা?
মেয়ে:-হ্যাঁ...!! শাড়িটা বের করার সময় তোমার পাঞ্জাবীটা দেখে তোমার কথা মনে পড়ছিলো।
ছেলে :-কেঁদেছো?
মেয়ে:-হুমমম..
ছেলে :-কেনো?
মেয়ে:-তুমি স্বার্থপরের মতো আমাকে ছেড়ে চলে এসেছো।একা একা খুব কষ্ট হয় আমার।আমি যখন চা বানাতে যাই,ভুলে ভুলে তোমার মগেও বানিয়ে ফেলি।গভীর রাতে ঘুমের ভিতর তোমার বালিশের উপর হাত পড়লেই আমার ঘুম ভেঙে যায়।তোমাকে দেখতে না পেলেই আমার কান্না আসে।
ছেলে :-খুব কষ্ট পেয়েছো তাই না?
মেয়ে:-অনেক।
ছেলে :-সরি..
মেয়ে:-হুহ,সরি বলতে হবে না।
ছেলে :-আচ্ছা শোনো,
মেয়ে:-হুম বলো.
ছেলে :-তুমি আমার হয়ে সবাইকে কিছু কথা বলে দিতে পারবে?
মেয়ে:-কি কথা?
ছেলে :-ওদের সবাইকে বলবে ওরা যেনো একটু সাবধানে চলাচল করে।সড়ক দুর্ঘটনা যেনো আর কারো প্রিয়জন ছিনিয়ে নিতে না পারে।
মেয়ে:-আচ্ছা..... (অশ্রুশিক্ত চোখে)
ছেলে :-উফ..!! এখন কেঁদো না তো।তোমার চোখের কাঁজল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।পায়ে আলতা দিয়েছো?আচ্ছা আমার জন্য বসন্তের ফুল আনোনি?
মেয়ে:-হ্যাঁ এনেছি।
ছেলে :-কই দাও..

তারপর

মেয়েটি -ফুলগুলো কবরের উপর রেখে,ব্যাগ থেকে কোরআন শরীফটা বের করে পড়তে শুরু করলো মেয়েটা।কথা ছিলো এই বসন্তে শাড়ি-পাঞ্জাবী পরে দুজনে বের হবে।কিন্তু সড়ক দূর্ঘটনা তাদের স্বপ্নের মাঝে এপার ওপারের দুরত্ব তৈরী করে দিয়েছে!
#সমাপ্ত 😢💔
~(সত্যি গল্প খুব কষ্টের ছিলো) 😢

সবাই সড়কে চলাচলের সময় দেখে পাড় হবেন । যাতে সড়ক দুর্ঘটনায় আর কারো প্রিয়জনকে হাড়াতে না হয়।

যারা এখনো আমাদের গ্রূপে জয়েন না হয়ে গল্প পড়ছেন তারা এখনোই আমাদের গ্রূপে জয়েন হয়ে নিন আমাদের গ্রুপ টা পাবলিক করা আমাদের গ্রূপের গল্প গল্প মন ছুঁয়ে যাবে নীল লেখায় চাপ দিয়ে জয়েন হন 📕-সাহিত্য কুটির-📗

Address

Dhaka

Telephone

+8801771353959

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রোমাঞ্চকর ভালোবাসা -ṙṏṁḀṆḉḧṏḲṏṙ ṼḀḶṏḃḀṠḧḀ ツ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share