Rupa/রুপা

Rupa/রুপা Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Rupa/রুপা, Digital creator, Dhaka.

25/01/2025

আমরা যারা দেখতে খুব একটা আকর্ষণীয় হই না, মেধা থাকে মিডিওকোর লেভেলের এবং আর্থিক সক্ষমতা থাকে টানাপোড়েনের মধ্যে, আমাদের মধ্যে না কিছু বিষয় খুব কমন থাকে!!

আমরা দেখতে এত সাধারণ হই যে, কেউ কখনো দ্বিতীয়বার ঘুরে তাকায় না। আমরা রাস্তার ধারে নাকেমুখে তরমুজ মাখিয়ে খেলেও যেমন কারো চোখে পড়ি না, তেমনি কোন প্রোগ্রামের গেইটে সেজেগুজে রিকশা থেকে নামলেও কেউ পাত্তা দেয় না।

আমরা কখনো কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় টপ করি না। স্কুল কলেজে টপের দুই ধাপ নীচে থেকে থেকে পরিবার পরিজনের এক্সপেকটেশন বাড়াই শুধু। এরপর প্রতিযোগিতার আসল সমুদ্রে নামার পরে এক্সপেকটেশনের চাপে টুপ করে ডুবে হারিয়ে যাই। কিংবা মরে গিয়ে পেট উপরে জাগিয়ে ভেসে উঠি, বিষ ঢালা পুকুরের বোয়াল মাছের মত।

আমাদের আর্থিক সক্ষমতার গল্পগুলো হয় খুবই পীড়াদায়ক। ছোটবেলায় যখন আমাদের ২০ টাকার পেটিস খাওয়ার শখ হয়, তখন আমাদের কাছে থাকে ১৬ টাকা। মাঝবয়সে যখন আমাদের ২০ হাজার টাকার বাসায় থাকতে ইচ্ছে করে, তখন আমাদের কাছে থাকে ১৬ হাজার টাকা। শেষ বয়সে যখন ২০ লাখ টাকার গাড়িতে চড়তে ইচ্ছে করে, আমাদের ব্যাঙ্কে থাকে ১৬ লাখ।

এরকম দুই বা চারের ছোট্ট ফাঁকগুলো গলে বেরিয়ে যায় আমাদের সব স্বপ্ন, সাধ, আহ্লাদগুলো!!

আমরা কখনো গান গাইতে পারি না, কবিতা আবৃত্তি পারি না, ছবি আঁকতে পারি না, বিতর্ক পারি না, গল্পের জমজমাট আসরের মধ্যমণি হতে পারি না। এরপর একদিন আমরা হুট করে আবিষ্কার করে বসি, উপরওয়ালা আমাদেরকে কোন ধরণের বাড়তি গুণ দিয়ে পৃথিবীতে পাঠান নি।

তিনি আমাদেরকে পাঠিয়েছেন শুধু অন্যের গিফটেড কাজ দেখে মুগ্ধ হয়ে হাততালি দিয়ে যাওয়ার জন্য, হাততালি পাওয়ার জন্য নয়!!

আমরা ভীড় তৈরী করি, কিন্তু কখনো ভীড়ের কারণ হতে পারি না। আমরা অন্যকে নিয়ে স্বপ্ন দেখি, কিন্তু নিজে কখনো কারো স্বপ্নের কারণ হতে পারি না। আমরা সবাইকে এপ্রিশিয়েট করে চলি, কিন্তু নিজেরা কখনো এপ্রিসিয়েশন পাই না।

ভীড় থেকে নিজেকে আলাদা করার চেষ্টা আমরা যারা করি, আমরা সবসময় হেরে যাই। দুটো হাততালি পাওয়ার আশায় আমরা হয়ে উঠি পিপল প্লিজার। ব্যতিক্রম কিছু হতে চেয়ে আমরা সবসময়ই হয়ে উঠি কাছের মানুষের উপহাসের পাত্র।

যাকে মুগ্ধ করতে চাই, তার চোখে দেখি করুণা। যার কাছে প্রায়োরিটি চাই, তার কাছে পাই অবহেলা। যাদের পায়ে দুনিয়াটা এনে দিতে চাই, তারা বলে, ইউ আর নট এনাফ!!

আমাদের কপালে দিনশেষে থাকলে শুধু মারই থাকে, পিঠ চাপড়ানোর মত...

Collected

29/11/2024

জীবনের কঠিন সময়গুলোতে নিজেকে গোপন রাখাই ভালো। নিজের দুঃখ কষ্ট কাউকে না দেখানোই উত্তম!

জীবনে যদি কখনও খুব খারাপ সময় আসে,তাহলে নিজের দুঃখ কষ্টগুলো নিজের মাঝে এমন ভাবে আড়াল করে রেখো যেনো তোমার গা ঘেঁষে বসে থাকা মানুষটিও টের না পায় গোপনে তুমি ভেঙে গেছো খুব।পুড়ে ছারখার হয়ে গেছে মনের বন। আকস্মিক ঝড়ে ঝরে গেছে জীবন বৃক্ষের সব কয়টি সবুজ পাতা। শক্ত হও!নিজেকে নিজেকে বুঝাও যে এত সামান্য বাতাসে ঝরে যেতে নেই, ভেঙে যেতে নেই অমন হাল্কা আঘাতে!

কান্না পেলে একা একা গোপনে কাঁদো, তবুও নিজের দুঃখের ক্ষতগুলো কাউকে দেখাতে যাবে না। মনে রেখো,যে নিজের জন্য আলো হতে পারে না,পৃথিবীর সমস্ত আলো মিলেও তাকে পথ দেখাতে পারে না।

জানোই তো মানুষ বড় নিষ্ঠুর ও নির্দ্বয়। ভেঙে যাওয়া মৌচাক দেখলে ঢিল মেরে আরও বেশী ভেঙে দিয়ে পৈশাচিক আনন্দ পায়।

Collected

25/11/2024

মানুষ যখন বুঝে যায় তার থাকা বা না থাকায় কারো কিচ্ছুটি যায় আসে না তখন সে সবকিছু থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। যেন সুতো ছেঁড়া একটা ঘুরি। যার গন্তব্য বলে কিচ্ছু থাকে না। যেকোনো সময় যে-কেউ চাইলেই তার বুকটা খুবলে খেতে পারে। বিলীন করে দিতে পারে তার পুরো অস্তিত্ব।

সে কেবল বেঁচে থাকে একটা বিচ্ছিন্ন দ্বীপ হয়ে। যেখানে জনমানুষের প্রবেশ নিষেধ। বিপদ চিহ্ন জুড়ে দেয় মানুষটা তার সেই বিচ্ছিন্ন দ্বীপের প্রবেশ দ্বারে। মানুষটা কেবল একা বাঁচতে চায়। গুটিয়ে নেয় নিজেকে ঝলমলে সকাল থেকে, একফালি কমলা রঙের রোদ থেকে, জ্যোৎস্নার চাঁদ থেকে, অন্ধকার আকাশে তারা গোনা থেকে, ফুলের সুবাস থেকে। মানুষটা হাসতে ভুলে যায়। মেপে কথা বলতে শেখে, কখনো বা এক্কেবারেই বলে না কিছু। শুধু ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে কী যেন বোঝার চেষ্টা করে...

তবুও মানুষটা মরে যায় না। গুটিয়ে নেয় নিজেকে ঠিকই কিন্তু তা বলে নিজেকে ভুলে যায় না। নিজেকে নিয়ে চলে, নিজের ছায়ার সাথে বাঁচে। অন্ধকারে যেখানে ছায়া হারিয়ে যায় সে যেটাকে ভেবে নেয় নিজের পুরো অস্তিত্ব।
এভাবেই মানুষটা একা বাঁচে। পুরোপুরি একা......

_ নাবিলা তাসনিম

"বইপড়া" কিভাবে শিশু-কিশোরদের জীবন বদলে দেয়?'বইপড়া' সব বয়সী মানুষেরই শ্রেষ্ঠ অভ্যাস। আর এই অভ্যাস যদি গড়ে তোলা যায় শিশু-ক...
01/10/2024

"বইপড়া" কিভাবে শিশু-কিশোরদের জীবন বদলে দেয়?

'বইপড়া' সব বয়সী মানুষেরই শ্রেষ্ঠ অভ্যাস। আর এই অভ্যাস যদি গড়ে তোলা যায় শিশু-কিশোরদের মধ্যে, তাহলে তা সর্বশ্রেষ্ঠ। বইপড়ার অভ্যাস একবার গড়ে তুলতে পারলে তা শিশু-কিশোরদের ভবিষ্যৎ জীবনের উপর অনেক বড় প্রভাব ফেলে।
বই পড়ার ফলে শিশুদের মধ্যে বেশকিছু পরিবর্তন গড়ে ওঠে। চলুন দেখা যাক কি কি ধরণের ভালোদিক বই পড়ার ফলে শিশুর মধ্যে আসেঃ

১। কল্পনাশক্তিঃ "কল্পনাশক্তি জ্ঞানের থেকেও বেশি শক্তিশালী" - আইনস্টাইন। বইয়ের প্রতিটি লাইন শিশুকে ভাবতে শেখায়, কল্পনা করতে শেখায়। এই কল্পনা কোনো ভিডিও বা ভিজুয়াল থেকে পাওয়া সম্ভব না। প্রতিটি দৃশ্য শিশু-কিশোররা কল্পনা করার যে সুযোগ পায়, তাতে তাদের মনোজগতে বড় ধরণের পরিবর্তন আনে।

২। সৃজনশীলতাঃ শিশু-কিশোর বইপড়ার সময়ে তাদের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে ধারণা হয়, বিভিন্ন জিনিস সম্পর্কে ভাবতে হয়, এর ফলে তাদের মধ্যে সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পায়। নির্দিষ্ট গন্ডির বাইরে চিন্তা করার শক্তি এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা লাভ করে।

৩। ভাষার দক্ষতাঃ বইপড়ার মাধ্যমে শিশুরা নতুন নতুন শব্দ, বাচনভঙ্গির সাথে পরিচিত হওয়ায় তাদের শব্দভান্ডার বৃদ্ধি পায়। এতে তাদের ভাষাগত দক্ষতা বাড়ে। ইংরেজি, বাংলা উভয় ক্ষেত্রেই তাদের এই উন্নতি ঘটে।

৪। মনোযোগ ও ফোকাসঃ বই পড়তে এবং বুঝতে শিশু-কিশোরদের মনোযোগ দিতে হয়। এতে তাদের মধ্যে মনোযোগ শক্তি বৃদ্ধি পায় যা তার পরবর্তী জীবনে অনেক বড় ভূমিকা রাখে।

৫। ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্সঃ বই পড়ার মাধ্যমে অনেক চরিত্র এবং তাদের ইমোশন এর ব্যাপারে বিভিন্নভাবে জানা যায়, যা অন্যদের ইমোশন বুঝতে শিশু-কিশোরদের সাহায্য করে। এতে সামাজিকতা এবং মানুষের প্রতি সহমর্মিতা জন্মায়।

৬। শেখার আগ্রহঃ যেসব শিশুরা বই পড়ে, তাদের মধ্যে শেখার আগ্রহ, জানার আগ্রহ বহুগুণে বেশি থাকে। যা ভবিষ্যৎ জীবনে তাদের জন্য আশীর্বাদ হিসেবে আসে।

৭। একাডেমিক সাফল্যঃ বই পড়ুয়া শিশু-কিশোররা সাধারণত পড়তে ভালবাসার কারনে, তাদের একাডেমিক শিক্ষাজীবনেও বড় সাফল্য পায়। তাদের ম্যাচুরিটি লেভেল অন্য বাচ্চাদের থেকে বেশি থাকার কারনে তাদের পক্ষে জটিল বিষয়গুলো সহজেই ধরা সম্ভব হয়।

৮। স্বাধীনভাবে চিন্তাঃ শিশুরা সাধারণত অন্যদের উপর নির্ভরশীল থাকে সকল কাজে। বইপড়া অভ্যাস তাদের মধ্যে ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলে, এতে তারা স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে পারে, সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

৯। বিনোদনঃ বর্তমানে হাজারো রকম ক্ষতিকর বিনোদন মাধ্যম শিশুদের হাতের কাছে আছে, সেই তুলনায় বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে তা ক্ষতিকর অভ্যাসগুলো থেকে দূরে রাখে।

১০। বাস্তব জ্ঞানঃ শিশু-কিশোর বইয়ের সাথে থাকলে তারা বাস্তবতার সাথে দ্রুত মানিয়ে নিতে পারে। অনেক ধরণের জীবন যাপনের কথা বইয়ে জানতে পারে, ফলে মানসিকভাবে তারা বাস্তব জ্ঞানসম্মত হয়।

27/09/2024

বিজ্ঞাপনের লেয়ারিং বাই লেয়ারিং চাকচিক্য দিয়ে ব্যবসা হয়..........সম্পর্ক নয়।যত্ন নিন নিজের রুচির, ব্যক্তিত্বের এবং পরিবারের। না হলে ফুটবলের মত আজীবন গড়তে থাকবেন মাঠের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

যত সহজ ভাবে নিজেকে খারাপের মাঝে বেলাতে থাকবেন ততোই চারপাশ শুন্য হতে থাকবে। শুধু শুধু মানুষকে নোংরা জাজমেন্টের শিকার বানাবেন আর নিজেকে ভিক্টিম।আগে বুঝেন কাওকে শিক্ষা দিতে গিয়ে নিজে কি শিখছেন আর কি পাচ্ছেন।

নিজের মেন্টাল স্যাটিসফেকশন কিন্তু সব সময় অনেস্টি দিয়ে জাজ করা যায় না। মানুষ মাঝে মাঝে অন্যের দুঃখ বা দুর্বলতাকে নিজের পৈশাচিক আনন্দের অংশ বানিয়ে ফেলে,আর এটার নাম দিয়ে দেয় মেন্টাল স্যাটিসফেকশন। কারন এতে নিজের প্রতিশোধপরায়ন মানষিকতার উদ্দেশ্য চরিতার্থ হয়।

অসুস্থ সামাজিকতার চর্চা মানুষকে কম্পিটেটিভ করে তোলে যার নেগেটিভ প্রভাব নিজের উপরই পরে।ধর্মকে দুর্বলতা বা হাতিয়ার হিসেবে নয়,নিজের জীবনের একটা মুল্যবান অংশ হিসেবে রাখুন,পালন করুন কিন্তু ব্যবহার করবেন না।এটা ভয়ংকর রোগ।যার কোনো চিকিৎসা নেই কিন্তু হতাশা আছে প্রচুর।

ক্ষমাশীলতা মহৎ গুন কিন্তু মনে রাখবেন ক্ষমা যে করছে তাকে যেন আক্ষেপ করতে না হয়। পরে আর পাপ করার ও অবকাশ পাবেন না, ক্ষমা পাওয়া তো দুরের কথা। এক্সেপ্ট করেন ভালো খারাপ দুটোই কিন্তু ফলো করেন ভালো টা।আদারওয়াইজ, সব সময় ছল চাতুরীর আশ্র‍য় নিয়ে চলতে হবে যা অনেক ক্ষেত্রে বোকাদের কাছেও হাসির পাত্র করে তুলবে।

কারও বুদ্ধিমত্তার পরিধি না বুঝে প্রতিযোগিতায় নামবেন না, কে বলতে পারে আপনাকে হয়তো সে যোগ্যই মনে করে না।

ভালো থাকতে শিখুন,ভালো রাখতে শিখুন।নিজেকে একজন ভালো মানুষ হিসেবে পরিচয় দিতে পারার আনন্দ, দুনিয়ার সব আনন্দের কাছে তুচ্ছ।🙂

রুপা
২৭.০৯.২০২৪

26/09/2024

"হঠাৎ জনগণ সব রাস্তায় নেমে পড়েছে, আর স্বৈরাচার পতন হয়েছে, বিষয়টা তেমন না। এভ্রিথিং ওয়াজ পারফেক্টলি প্ল্যান্ড।" -ড. মুহাম্মদ ইউনুস

অথচ আমি ভেবেছিলাম সবকিছু অর্গানিক্যালি হইসে, মানে কোন রকম পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়াই স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন হয়েছে।

আমার মত আর কে কে এমনটা ভেবে এখন বোকাদোচা ফিল করছেন? 🥱

Collected 🤣

দাস এক্সপেরিমেন্ট নামে একটা জার্মান সিনেমা আছে। বাস্তব ঘটনার ওপর ভিত্তি করে নির্মিত এই সিনেমার গল্প শুরু হয় কয়েকজন লোক দ...
21/09/2024

দাস এক্সপেরিমেন্ট নামে একটা জার্মান সিনেমা আছে। বাস্তব ঘটনার ওপর ভিত্তি করে নির্মিত এই সিনেমার গল্প শুরু হয় কয়েকজন লোক দিয়ে, যারা স্বেচ্ছায় টাকার লোভে সাইকোলজিক্যাল একটা এক্সপেরিমেন্টের জন্য রাজি হয়। তাদের মধ্য থেকে চৌদ্দজন বাছাই করে নেওয়া হয়। চৌদ্দজনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। ওদের সময় হচ্ছে পনেরদিন। এই পনেরদিন ওদের একভাগ কারাগারের কয়েদি হিসেবে অভিনয় করবে, বাকিরা থাকবে কারাগারের গার্ড এবং ওদের সবসময় সিসিটিভির মাধ্যমে মনিটর করা হবে। শর্ত ছিল, কোনো গার্ড কোনো কয়েদিকে শারীরিক আঘাত করতে পারবে না। কোনোরকম ভায়োলেন্স এলাউড না। প্রথম প্রথম ঠিকঠাক থাকলেও কিছুটা সময় যাওয়ার পর গার্ডরা কয়েদিদের ওপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা শুরু করে। সিনেমার শেষদিকে পুরো এক্সপেরিমেন্টেরই বারোটা বেজে যায়।

লক্ষ করুন, ওরা জানে ওরা আসল গার্ড নয়। যারা কারাগারে বন্দি, ওরাও প্রকৃত বন্দি নয়। ওদের শুধু অভিনয় করতে বলা হয়েছে। কয়েকটা দিন। অথচ বাহাত্তর ঘন্টা পার হওয়ার আগে শুধুমাত্র বন্দিদের ওপর নিজেদের ক্ষমতা জাহির করার জন্য ওরা কারাগারের লাইট অফ করে, গ্যাস ছেড়ে, কয়েদিদের জামা কাপড় খুলে ন্যাংটো করে, শোয়ার একমাত্র বিছানাটাও বের করে নেয় যাতে কেউ ঘুমাতে না পারে। শুধু তাই না, সময় গড়ানোর সাথে সাথে কয়েদি একজনকে গোপনে হাত পা বেঁধে অত্যাচার করে, মুখের ওপর প্রস্রাব করে, এক তরুণীকে ধ র্ষ ণে র চেষ্টা করে এবং একজনকে হ ত্যাও করে।

মারিয়া আব্রামোভিচ উনিশশো চুয়াত্তর সালে তর্কসাপেক্ষে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিলেন মানুষকে, একটা এক্সপেরিমেন্ট দিয়ে। ঐ এক্সপেরিমেন্টের নাম ছিল, রিদম জিরো। লোকজনে ভর্তি একটা রুমের ভেতর মারিয়া স্ট্যাচুর মতোন দাঁড়িয়েছিলেন। সামনে টেবিলে রাখা ছিল বাহাত্তরটা অপ্রাসঙ্গিক অগুরুত্বপূর্ণ একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কহীন কিছু জিনিসপত্র। লিপস্টিক, রুটি, ছুরি, কেঁচি, পিস্তল, গোলাপ সহ অনেক কিছু। বলা হয়েছিল, রাত আট’টা থেকে দু’টো পর্যন্ত ছয় ঘণ্টা মানুষ যা ইচ্ছে তা করতে পারবে তাঁর সঙ্গে। অনুমতিপত্রে স্বাক্ষর ছিল মারিয়ার। প্রথম আড়াই-তিন ঘণ্টা মারিয়াকে ফুল দিয়েছিল মানুষ। চুল আঁচড়ে দিয়েছিল। ভালোবেসেছিল। যতই সময় গড়ালো, ততই ওরা হিংস্র হয়ে উঠল। শেষ দুই ঘণ্টায় মারিয়াকে থাপ্পড় মারা হয়, পরনের জামা ছিঁড়ে নগ্ন করে দেওয়া হয়, ছুরি দিয়ে আঘাত করা হয়, এমনকি শেষদিকে একজন পিস্তল নিয়ে মারিয়ার গলায় ঠেসে ধরে ট্রিগার টানতে যাচ্ছিল প্রায়।

মারিয়া ওদের কোনো ক্ষতি করেছিল? ওদের কারোর জায়গা জমি নিজের বলে দাবী করেছিল? ওদের কাউকে থুথু মেরেছিল? লাথি দিয়েছিল? প্রতারণা করেছিল? মারিয়া ওদের কাউকে চেনেও না। কিন্তু ওরা মারিয়াকে থাপ্পড় মে রে ছি ল, থুথু ছিটিয়েছিল গায়ে, জামা কাপড় ছিঁড়ে নিয়েছিল, আঘাত করেছিল অনর্গল। এক্সপেরিমেন্ট শেষে মারিয়া যখন হেঁটে সামনে যাচ্ছিল, তখন তাকে আঘাত করা একটা মানুষও চোখের দিকে তাকাতে পারেনি তাঁর। লজ্জায়।

ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী পৃথিবীর প্রথম হ ত্যা কারীর নাম কাবিল। তিনি হ ত্যা করেছিলেন নিজ ভাই হাবিলকে। কারণ, হাবিলের কোরবানী আল্লাহ কবুল করেছিলেন, তার কোরবানী কবুল করেননি। মানুষ সম্পর্কে একটু পড়াশোনা করলে আপনি জানবেন, মানুষ অন্যকে ঘৃণা করে, অপছন্দ করে, হ ত্যা করে নানান কারণে। তার মগজ বেশী, আমার কম কেন? তার বুদ্ধি বেশী, আমার কম কেন? তার অর্থ বেশী, আমার কম কেন? তার সম্মান বেশী, আমার কম কেন?

দাস এক্সপেরিমেন্ট কিংবা রিদম জিরো আপনাকে জানাবে, একটা মানুষের আরেকটা মানুষকে ঘৃণা, অপছন্দ, হ ত্যা করতে আসলে কোনো কারণই লাগে না। মানুষ কোনোরকম কারণ ছাড়াই আরেকটা মানুষকে অপছন্দ করে, ঘৃণা করে, হ ত্যা করে। কেননা মানুষের স্বভাবই অমন। মানুষ কোনোদিনই শান্তিকামী ছিল না, নয় এবং থাকবেও না। এরা সবসময়ই হিংস্র, লোভী, বর্বর, অমানবিক ও ভণ্ড। সুযোগের অভাবে সব শালা মানুষ।

Sad but true

FB Collected

15/09/2024

"আপনি যদি কাউকে দেখেন সে শুধু অন্যদের ব্যাপারে খারাপ ধারণা পোষণ করে এবং ভুলত্রুটি খুঁজে বেড়ায়, তাহলে নিশ্চিত থাকুন তার ভেতরটা কলুষিত হয়ে গেছে। তার মধ্যে থাকা হিংসা বিদ্বেষ আর অহংকার উপচে পড়ছে।তাদের ইগো হার্ট করার আপনি আমি কেউ না তারা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী নিজের চরিত্রের বিচিত্রতা প্রকাশ করে।যখন দরকার হবে নীরবে মজা নেয়ার নেবে,আবার সুযোগ বুঝে কচুরিপানার মত ঢেউয়ের সাথে ভেসে যাবে।

ব্যতিক্রম হওয়াটা এদের লোক দেখানো,কুশলাদি জানতে চাওয়ার মানে খারাপ কিছু বলো আমি তোমার খারাপ দেখতেই আসছি........।সামান্যতম মন খারাপ বা কোনো দুর্বলতা প্রকাশ করবেন একটু সহানুভূতি পাওয়ার লোভে, ঠিক তখনই নিজের ফেইক সুখের জোয়ারে টাইমলাইন ভাসায়ে ফেলবে।চাটুকারিতা করে এরা জীবনে কি অর্জন করে জানি না। তবে এটা বিশ্বাস করি, যার সাথে করে তার মত কোনো দিন হতে পারে না।

ভাগ্য আর রিজিক সৃষ্টিকর্তার দান।কেউ কারো টা কেড়ে নিতে পারে না। এই সত্য মানতে পারা আর না পারাটাই প্রকৃতপক্ষে জীবনের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা।যারা মানতে পারে তাদের নিজের জীবন,পরিবার,সমাজ সবকিছুই অনেক সুন্দর হয়।যারা পারে না,ফ্রাস্ট্রেশন এদের মগজ ও মনন ধ্বংস করে ফেলে।শুধু নেগেটিভিটি আর টক্সিসিটি ছাড়া মানুষকে কিছুই দিতে পারে না।

আমরা বোকা মানুষরা নিজের দোষ ত্রুটি আর ভাংগা গড়ার হিসাব কষেই একটা জীবন পার করে দেই। ।অথচ তাদের পথ পরিষ্কার যেতে চাইলে আটকানোর সাধ্য কারো নাই।বরং নিজের সম্মান টুকু নিয়ে এবং দিয়ে যাওয়ার সব এবিলিটি তাদের থাকে।কিন্তু তারা ঘৃনার পৃথিবী গড়তে পছন্দ করে, এটাই তাদের মানবিক বৈশিষ্ট্য।


রুপা
১৫.০৯.২০২৪

15/09/2024

একদিন চুপচাপ ৫ বছরের সম্পর্ক থেকে বের হয়ে আসলাম। অনেকদিন কেউ কারণ জিজ্ঞেস করেনি, ভাবতো কষ্ট পাবো। সত্য, বেশ কষ্ট পেতাম।

অনেকদিন পর হুট করে এক বিকেলে এক বন্ধু জিজ্ঞেস করলো,
"কেন?"
"আমার প্রিয় ফুল জানতো না।"
"তো?"
কতক্ষণ তাকিয়ে থেকে বললাম,
"বেলা পড়ছে, চলো চা নাস্তার আয়োজন করি।"

আমার প্রিয় ফুল দোলনচাঁপা। পাঁচ বছরে আমাকে কখনো নিজ থেকে এক তোড়া দোলনচাঁপা এনে দেয় নাই। আমিও কখনো চাই নাই। চাইলে বলতো, পাওয়া যায় না। অথচ আমি দেখতাম কয়েকটা মোড়ে ফুলের দোকানে দোলনচাঁপার তোড়া। দোকানগুলো দেখলে হাঁটার গতি কমিয়ে দিতাম, যদি কোনোভাবে বুঝে, একটু ফুল চাই আমি। সে জানতো আমার ফুল পছন্দ, কী ফুল জানতো না। কখনো জানতেও চায় নাই।

বিকেলের সেই বন্ধু অনেকদিন পর আবার জিজ্ঞেস করলো,
"কেবল ফুল জানতো না তাই?"
"না।"
"তবে?"
"প্রিয় রং জানতো না। শরত পছন্দ জানতো না, কাশফুল দেখাতে নিতো না। চিঠি লিখতো না। একগোছা চুড়ি কখনো হাতে নিয়ে আসতো না। একপাতা টিপ কখনো দেয়নি। এই তো।"
"এসব তো খুবই অগুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর কিছু হয়নি?"

সেদিনও প্রসঙ্গ ঘুরিয়েছিলাম। তারপর গভীর রাত পর্যন্ত চোখের জল ফেলেছি। কীভাবে বুঝাই কেন একটা দোলনচাঁপার তোড়া, একটা চিঠি, একগোছা চুড়ির মত সামান্য জিনিস নিয়ে এত বছরের সম্পর্ক ছেদ করে আসলাম! অনেক সময় অনেকভাবে বলতে চেয়েছি - জানো, আমার ছোট কালো টিপ দরকার। সরাসরি বলেছি, ঘুরিয়ে বলেছি। কখনো রাস্তার পাশের ঝুড়ি থেকে একপাতা নিয়ে বলে নাই - দেখো তো, এমন চলবে? চাইতে চাইতে ক্লান্ত হয়ে একসময় চাওয়া বন্ধ করে দিলাম, কিন্তু চোখের জল বন্ধ হয় না। একসময় ভাবতাম সব ঠিক হয়ে যাবে। একটু শেখাতে হবে, বুঝাতে হবে। তারপর অনেকটা সময় কেটে গেলো বলতে বলতে। বুঝলাম, কখনো ঠিক হবে না। যদি হতো, তবে হয়ে যেতো।

এরও অনেক বছর পর আবার প্রেমে পড়েছিলাম। তৃতীয় সাক্ষাতে হাঁটতে হাঁটতে যখন একটা ফুলের দোকান পড়লো, সে জিজ্ঞেস করলো - "একটা দরকারি প্রশ্ন, তোমার প্রিয় ফুল কী? কিনে দেই?"

চোখ ছলছল করে উঠলো, প্রিয় ফুলের মত এত অগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কেউ জিজ্ঞেস করে?

"প্রিয় ফুল"
~নিশাত তাসনিম ফারিহা

আমার জেনারেশন যে বয়সে ( 35+) এসে পড়েছে এই বয়সে- # ফোনে আজাইরা দীর্ঘ কথা বলতে ভাল লাগে না। কাম টু দা আসল পয়েন্ট। # তিন দি...
11/09/2024

আমার জেনারেশন যে বয়সে ( 35+) এসে পড়েছে এই বয়সে-

# ফোনে আজাইরা দীর্ঘ কথা বলতে ভাল লাগে না। কাম টু দা আসল পয়েন্ট।
# তিন দিন বন্ধ পাইলে সুন্দরবন- বান্দরবান ঘুরতে যাওয়ার চেয়ে বাসায় মরার মত ঘুমাইতে ভাল লাগে।
# কারো সাথে তর্ক করার এনার্জি নাই। "জ্বী আপনেই সেরা" বলে তর্কে হার মেনে নিই।
# পরাজয় মানতে এখন আর কষ্ট হয় না।
# অন্যের সাফল্য-ব্যর্থতার গাল-গপ্প শুনতে আর ভালো লাগে না।
# এখন কাউকে জাজ করতে ভাল লাগে না।
# "আইজ আছি কাইল নাই" মুড অলওয়েজ এক্টিভেট।
# রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রাম-বিপ্লব কোন কিছুই এখন আর উত্তেজিত করেনা। প্রায় মনে হয় " যাহাই লাউ তাহাই পটল"।
# ফোনের রিংটোন আর ভাল লাগে না। সাইলেন্ট ভাইব্রেশনে থাকে সারা বছর।
# রোমান্টিক মুভি দেখলে হাসি পায়। ভুতের মুভি দেখে বিরক্ত লাগে।
# পকেটে টাকা থাকলে মন ভালো থাকে।
# সরাসরি গালি দেওয়ার চাইতে মনে মনে গালি দিতে শান্তি লাগে।
# সেল্ফ রেসপেক্ট বাড়তেছে।
# ক্ষমা করার প্রবনতা বাড়তেছে।
# হৈচৈ নাচা-গানা পার্টি ভালো লাগে না। চুপচাপ এক কোনে দাড়ায়া অন্যদের রঙ-তামসা দেখতে ভাল লাগে।
# চুল-দাড়ি পাকলেও আজকাল খারাপ লাগে না।
# নিজের আনন্দের চেয়ে সন্তানের আনন্দ অধিক সুখ দেয়।
# আত্মীয়-স্বজন্দের বড় একটা অংশ যাদের ভাল মানুষ জানতাম,তাদের এখন শয়তান মনে হয়।
# নতুন করে পড়াশোনা আর ভাল লাগে না।
# পথে ঘাটে হঠাৎ করে কেউ যখন বলে, আমারে চিনছেন? তখন বিপদে পড়ি। চেহারা চিনা চিনা লাগে, মাগার নাম ইয়াদ আসে না।
# স্কুল-কলেজের বেশির ভাগ বন্ধু বান্ধবের চেহারা মনে আছে, নাম ভুইলা গেছি।
# স্কুল-কলেজ-ভার্সিটি লাইফে যাদের ভয়ানক সুন্দরী মনে হইতো তাদের এখন দেখলে বুঝতে পারি, ঐ বয়সে সবার চোখেই সমইস্যা থাকে। আহামরি কিছু ছিল না।
# বাংলা টয়লেট আর ভালো লাগে না, ইংলিশ টয়লেট ভালো লাগে। কারণ এখানে বসে জীবন নিয়ে গভীর দুশ্চিন্তা করা যায়.....

আহারে জীবন...

Copied.

03/09/2024

"পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন ধাক্কা হলো, একদিন সবার মাঝে নিজেকে 'অ্যাভারেজ' হিসেবে আবিষ্কার করা ... জীবনের উপন্যাসে টপারদের এলিট গল্পতেও আমি নেই, ব্যাকবেঞ্চারদের রূপকথাতেও আমি নেই ... নোটিশ বোর্ডে উঁকি দিয়ে রেজাল্ট খোঁজার সময় 'থ্রি ইডিয়টস' এর দৃশ্যটা চোখে ভাসে আর নিজেকে কেমন যেন অস্তিত্বহীন মনে হতে থাকে !!

অথচ চেষ্টার কমতিও বা ছিলো কই ... কষ্ট কে-ই বা কম করে ... আমি চোখের সামনে দেখতাম, একবার বইটা উল্টে-পাল্টে দেখেই পাশের বন্ধুটা সব মনে রাখতে পারতো ... প্রেজেন্টেশনের সময় একটিবারের জন্যও ওদের কথা আটকে যেতো না ... ইন্টারভিউতে কি চমৎকার বুদ্ধিদীপ্ত উত্তর দিয়ে ফেলতো ওরা ... কেউ অসাধারণ ডিবেটার, কেউ দুরন্ত ক্রিকেটার, কেউ জিনিয়াস লেভেলের আর্টিস্ট, কেউ অলরাউন্ডার ... আমারে দিয়ে কিছুই হইলো না ... গালভরা ইংরেজিতে মিথ্যে সান্ত্বনা দিয়ে বললাম, Jack of all trades, Master of none !!

খুব যত্ন করে লুকায়ে রাখতাম অনুভূতিটা, তবু এত কিছুর মাঝে নিজেরে প্রতিনিয়ত বেমানান মনে হতোই ... ঝুম বৃষ্টির সময়টাতে আকাশের কোণে চুপচাপ বসে থাকা এক টুকরো ধূসর পরদেশী মেঘের মতো ... যে আর দশটা মেঘের মতোই বৃষ্টি হতে চেয়েছিলো, কিন্তু দশজনের মিছিলে সে সবসময়ই ছিলো এগারো নম্বর !!

সবাই বলে, চেষ্টায় সব হয় ... বিশ্বকাপে আন্ডারডগ টিমটাও জিতে যায়, স্কুল পালিয়ে কেউ রবীন্দ্রনাথ হয়ে যায়, জুকারবার্গের ড্রপ আউটের মোটিভেশনাল স্টোরি ভেসে বেড়ায় বাতাসে ... সে বাতাসে বুক ভরে নিঃশ্বাস নিয়েও অসাধারণ কেউ হতে না পারলে আরো বেশি সাফোকেটিং লাগে !!

অ্যাভারেজ মানুষটা একদম যে নিঃশেষ হয়ে যায় - তাও কিন্তু না ... সে শূন্যও নয়, একশোও নয় ... সে এমন এক সংখ্যা, যার জন্য কেউ উচ্ছ্বসিত হয় না ... যারে পৃথিবী প্রতিনিয়ত একশো হওয়ার স্বপ্ন দেখায়, কিন্তু মিডিওক্রিটির ভার কাঁধে নিয়ে সে আর ছুটতে পারে না !!

মাঝে মাঝে মনে হয়, একদম শূন্য হয়ে বাতিলের খাতায় চলে গেলে হয়তো জীবন নিয়ে কোনো রকম উচ্চাশা থাকতো না ... কিন্তু পাহাড়ের চূড়া আর মাটির ঠিক মাঝামাঝি জায়গায় দাঁড়িয়ে কখনো উপরে আর কখনো নিচের দিকে অসহায়ের মতো তাকিয়ে থেকে জীবন কিংবা ভাগ্য বদলে যাওয়ার মিরাকেল আশা করতে থাকাই কারো কারো নিয়তি !!

জীবনের সাথে যুদ্ধ করে হয়তো আরেকটু ভালো থাকা যায়, কিন্তু নিয়তির সাথে কখনো যুদ্ধ হয় না !

Collected.

❤️🇧🇩
25/08/2024

❤️🇧🇩

HISTORY IN RAWALPINDI

It's taken nearly 23 years - Bangladesh have their first Test victory against Pakistan 🇧🇩🐯

es.pn/PAKvBAN24-Test1 |

Address

Dhaka

Telephone

+8801887803149

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rupa/রুপা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rupa/রুপা:

Share