জাইমা নুজহাত

জাইমা নুজহাত Video creator and my daliy lifestyle vlog
(20)

31/07/2025

সবাই বলে পাশে থাকবে,কেউই থাকে না শেষ অব্দি। প্রতিটা মানুষ প্রথমে আশ্বাস দেয়-'আমি আছি',আমি কখনো ছেড়ে যাবো না,কিন্তু সময়ের সাথে সাথে সব প্রতিশ্রুতি হাওয়ায় মিলিয়ে যায়।কেউই বুঝতে চায়না নিঃসঙ্গতা কী ভয়ানক।শত কথা,শত অনুভব,হাজারো মুহূর্ত ভাগ করে নেয়ার পরেও শেষে যখন নিঃশব্দ রাতে আমি একা হয়ে পড়ি,তখন কেউ খোঁজও রাখে না।একটা সময় ছিল, ভেবেছিলাম আমি দুর্বল,তাই একা থাকতে কষ্ট হয়।কিন্তু সময় শিখিয়েছে,বারবার ভেঙে পড়ার চেয়ে নিঃশব্দে একা থাকা অনেক শান্তির।অন্তত নিজের সাথে মিথ্যে বলা লাগে না,অন্তত নিজের ছায়াটুকু আমাকে ফেলে যায় না।এখন আমি কারো প্রত্যাশায় বাঁচিনা,কারো ভালোবাসার আশায় অপেক্ষা করি না।আমি আর আমার নিঃশব্দ একাকীত্ব- এটাই আমার পৃথিবী,এটাই আমার বাস্তবতা।ভালোবাসা হারিয়ে যেতে পারে,মানুষ বদলে যেতে পারে,কিন্তু একা থাকার অভ্যাসটা একবার হলে সেটা ভাঙা যায় না।তাই এখন আর কাউকে দোষ দেই না।কষ্টগুলো নিজের ভেতর জমা রাখি,হাসি মুখে বলি-আমি ঠিক আছি,আর ভেতরে একটা ক্ষীণ আওয়াজ শুধু বলে যায়...'শেষ পর্যন্ত তুমিই ছিলে তোমার সবচেয়ে বড় সঙ্গ'....

17/05/2025

ইনকামে বরকত পাচ্ছিনা এই অভিযোগ নিয়ে একদিন আমার এক প্রিয় উস্তাযের (মেন্টর) কাছে গেলাম। কোনো কিছু নিয়ে দ্বিধান্বিত-কনফিউজড কিংবা অশান্তিতে থাকলে তার সাথে কথা বললে এক ধরনের মানসিক প্রশান্তি আমি পাই।
তো একবার এইরকম একটা ডাউট নিয়ে আমি মেন্টরের সাথে দেখা করলাম।

আমাকে দুধ এবং চিনি ছাড়া স্রেফ গরম পানিতে ডুবানো একটা টি প‍্যাক এগিয়ে দিয়ে বললেন-তানভীর, আছো কেমন?
আমি কিছুটা আড়ষ্টতা নিয়ে তাকে বললাম, কনফিউজড উস্তায!
তিনি আমার চেহারার দিকে গভীর ভাবে তাকালেন, মিনিট খানেক। তারপর চায়ে চুমুক দিয়ে বললেন-কি নিয়া পেরেশানিতে আছো?

আমি তার আরো একটু সামনে এসে নিচু কন্ঠে বললাম-উস্তায, আমার ইনকাম নিয়া আমি দ্বিধায় আছি। আমি সৎ পথে উপার্জন করি। পেশাগত কাজে পারলে ২০০ ভাগ নিবেদন দিয়ে কাজ করি। তারপরও কেন জানি এতো বছর কাজ করার পরও আমার মনে হয়ে যে আমার উপার্জনে কোনো বরকত পাচ্ছিনা।
উস্তায মন দিয়ে আমার কথা শুনলেন, তারপর জিজ্ঞেস করলেন
-কেন তোমার এমন মনে হচ্ছে?
আমি এবার বললাম, যে আমার সেভিংস হচ্ছেনা। প্রতিবছর যেমন আয় বাড়ছে, তেমনি খরচও বাড়ছে।

উস্তায আবার কী মনে করে যেন আমার ডান হাতটা তার হাতে নিলেন। তারপর আবার গভীর ভাবে আমার কপাল আর চোখের দিকে তাকালেন। প্রশ্ন করলেন
-কিসের খরচ বাড়ছে তোমার?
-এই ‍যেমন বাচ্চাদের এডুকেশন-ওদের স্কুলের বেতন, ওদের টিচারদের বেতন, কিছু অস্বচ্ছল আত্নীয় স্বজনদের খরচ।
-কোন স্কুলে পড়ে তোমার বাচ্চারা?
-আমি স্কুলের নাম বললাম।
-তানভীর, তুমি কি মনে করো, শুধু ব‍্যাংকে জমা বাড়া মানেই আয়ের বরকত?

আমি আমতা আমতা করি।
-এই যে তুমি সেরা একটা স্কুলে তোমার বাচ্চাদের পড়াতে পারছ, এটা কি বরকত নয়? কয়জন বাবা-মা এরকম ভালো স্কুলে তার বাচ্চাদের পড়াতে পারছে?
হ‍্যাঁ, তা তো ঠিক। আমি মাথা নাড়ি।
-তোমার বাচ্চারা কেমন? ওরা কি উচ্ছৃংখল? তোমাদের কথা বার্তা শোনেনা?
-না, না উস্তায। খুব লক্ষি বাচ্চা ওরা।
-এটা কি বরকত নয়, তানভীর?
-জি, অবশ‍্যই।

-বিগত ৫/৭ বছরে তোমার পরিবারে কেউ বড় রকম অসুস্থ হইছে? বা তুমি নিজে?
-না উস্তায, আল্লাহর রহমতে কেউ ওরকম সিরিয়াস অসুস্থ হয়নাই। আমার স্ত্রী অসুস্থ হয়েছিল, আল্লাহর রহমতে দ্রুত সুস্থ হয়ে গেছে।
-হাসপাতালে ভর্তি করাতে হইছিল?
-না উস্তায, আল্লাহর রহমতে সুস্থ হয়েছে।
-এই যে তোমরা সুস্থ আছো, এটা কি বরকত না, তানভীর? আমার মাথায় হাত রেখে জিজ্ঞেস করেন তিনি।
-জি অবশ‍্যই।

13/05/2025

আমার খুব প্রিয় একটা কাজ হলো মোনাজাতের ভাষা শেখা,আল্লাহপাকের কাছে চাইতে শেখা।আমরা চাইতেও জানিনা,গাড়ি চাই,বাড়ি চাই,টাকা চাই অথচ সুন্দর ভাষায় দুনিয়া আর আখিরাতের কল্যাণ চাইলে কিন্তু সব cover হয়! সুন্দর একটা মোনাজাত সংগ্রহ করেছি আজকে। কথাগুলো বেশিরভাগই জানা,চেষ্টা করি এভাবেই আল্লাহপাকের কাছে চাইতে।ফেসবুক ওয়ালে দিয়ে দিলাম আমার মতন আরো অনেকেই যাতে শিখতে পারে।

"আলহামদুলিল্লাহ রব্বিল আলামিন ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা সায়্যিদিল মুরসালিন।

ইয়া আল্লাহ, ইয়া রহমান, ইয়া রহিম, ইয়া যাল যালালি ওয়াল ইকরাম, ইয়া মালিক, ইয়া খালিক, ইয়া রব।
রব্বুল আলামীন আপনার ঐ মহান নামের উছিলায় আমাদের দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ দিন।

আমাদের রিযিক বৃদ্ধি করে দিন, আমাদের কে ঋনমুক্ত, অভাব মুক্ত, চিন্তা মুক্ত রাখুন মাবুদ। রব্বুল আলামীন আমাদের কে নেক হায়াত দান করুন, আমাদের পিতা মাতার মঙ্গল করুন।

যেসব আত্নীয় স্বজন কবরবাসি হয়েছে তাদের কবর গুলো আপনি জান্নাতের বাগান বানিয়ে দিন, তাদের কবরের আজাব মাফ করে দিন।

রব্বুল আলামীন আপনার তাওহীদ -
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু এর উছিলায়,আপনার হাবীব প্রিয় বন্ধু হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত হওয়ার উছিলায়
আমাদের মনের নেক ইচ্ছে গুলো কবুল আর মঞ্জুর করুন আল্লাহ।

রব্বুল আলামীন মা বাবার সন্তানদের উপর রহমত বর্ষণ করুন, স্বামী স্ত্রীর মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে ভালোবাসা বাড়িয়ে দিন, প্রত্যেকটি পরিবারের উপর রহমত বর্ষণ করুন, আমাদের মানসিক দুশ্চিন্তা, দুঃখ কষ্ট দূর করে দিন।

আমি জানিনা কিভাবে ডাকলে আমার ডাকে সাড়া দিবেন..আমি জানিনা কিভাবে চাইলে আমার চাওয়া পূরণ করবেন...আমি জানিনা কিভাবে হাত উঠালে আমার হাত ভরে দিবেন আমি জানিনা কিভাবে দোয়া করলে আমার দোয়া কবুল করবেন..কিন্তু আপনি তো আপনার গুনাহগার বান্দার অন্তরের খবর জানেন.,ইয়া রব! আপনি তো অন্তরটাই দেখেন এবং আপনিই তো বলেছেন,,তোমরা আমাকে ডাকো আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিবো-তোমরা আমার কাছে চাও আমি তোমাদের চাওয়া পূরণ করব।

আপনিই তো বলেছেন খালি হাতে ফিরিয়ে দিতে আপনি লজ্জা বোধ করেন।

আমি অযোগ্য আমার যোগ্যতার বাহিরে আপনি অনেক কিছুই দান করেছেন।

আমি এবারও বিশ্বাস করি আপনি আমাকে নিরাশ করবেন না..

আমি জানি আমি ছাড়া আপনার অনেক উওম বান্দা আছে কিন্তু আমার আপনি ছাড়া কেউ নেই ইয়া রব!

আমার আবদার করার মতো, ডাকার মতো, চাওয়ার মতো আপনি ছাড়া আর কেউ নেই।

ইয

03/04/2025

মানুষ যখন বুঝে যায়,নিজের দুঃখ কষ্ট ও বে'দনার দায় কেবল তার নিজেরই। তখন মানুষ নিজেকে লুকিয়ে একা বেঁ'চে থাকতে শুরু করে। সে জেনে যায় এই পৃথিবীতে সবাই যার যার, তার তার। কারো জন্য কেউ নয়।😥

12/09/2024

আমি চলে গেলে থেমে যাবে না এ সাগরের কোনো ঢেউ,
আমার জন্য কাঁদবে না হায় একেলা কখনো কেউ।
সব কিছু রবে আগের মতোই পড়বে না কারো মনে,
আমিও ছিলাম পৃথিবীর বুকে জীবন অনুরণনে।

সাগরের পাড়ে ঐযে পাথরটা দেখছেন, ওখানে আরবিতে লেখা আছে— “তুমি চলে গেলেও, ঢেউগুলো থেমে যাবেনা”।

কবিতার প্রথম লাইনটি এই প্রস্তরলিপি থেকেই অনুপ্রাণিত। আসলেই— আপনার অনুপস্থিতিতে পৃথিবীর কিছুই আসবে যাবে না। পৃথিবীর মানুষদেরও কিছু আসে যায় না। শুধু পৃথিবী থেকে বিদায়ের ক্ষেত্রে না, জগতের যে কোনো বিদায়ের ক্ষেত্রেই এটা সত্য।

সত্যিই আমার প্রস্থানে কারো কিছুই হবে না।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তাওফীক দান করুন।

Celebrating my 1st year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
17/05/2024

Celebrating my 1st year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

🎉 Facebook recognized me as a top rising creator this week!
23/11/2023

🎉 Facebook recognized me as a top rising creator this week!

21/11/2023

বয়ঃসন্ধি এর মত ৩০ এর পরে নারীর জীবনেরও একটা নাম থাকা উচিত। বুড়িও না, আবার ছুঁড়িও না, অদ্ভুত একটা বয়স। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সংসারি ১০/১৫ বছর ধরে।

দুই-তিন সন্তানের মা হলেও মনের ভেতরকার কিশোরীটা কোথাও যেন রয়ে যায়। সেই মনের কিশোরীটাকে অবদমনের ক্লান্তিকর প্রচেষ্টা সবসময়।কারণ, পরিবেশ পরিস্থিতির কাছে ছুঁড়ি হয়ে থাকাটা নিছক হাস্যকর।

যা পাওয়ার ছিল, আর যা পাওয়া হয় নাই, মনটা সেই হিসেব নিয়ে বসে না চাইতেও। কত ব্যস্ত থাকা যায়, সংসার, রান্নাবান্না, কিংবা অফিসে? দিন শেষে না পাওয়া গুলো কেমন যেন খোঁচাতে থাকে, দিন শেষে মনেহয় কেউ থাকুক, কেউ শুনুক, মনের সব কথা, কোন জাজমেন্ট ছাড়া।

এদিকে সংসার, বাচ্চাকাচ্চা করতে করতে জীবনটা বন্ধুহীন হয়ে যায়, সবাই যার যার জীবনে ব্যস্ত কিংবা ৩০পেরোনো তারাও ব্যস্ততার নাটকই করছে।

৩০পেরোনো মেয়েরা একটা কঠিন রোগে ভোগে। নস্টালজিয়া! কারণে অকারণে শুধু পুরনো কথা মনেহয়। ফেলে আসা শৈশব,তারুণ্যের চঞ্চল মন,স্কুল, কলেজ, ভার্সিটির সোনালি দিনগুলো, তার সাথে প্রথম দেখা, কখনও না ফুরানো কত গল্প, বৃষ্টি বিলাস, যে কিছু সময়ের জন্য নিজের হয়েছিল, যে কস্ট দিয়েছিল, কিংবা না চাইতেও যাকে কষ্ট দিতে হয়েছিল, সব মনে পড়ে যায় সময়ে অসময়ে।

রাতের বেলা সব কাজ সেরে আয়নার সামনে দাঁড়ালে বড় অসুন্দর মনেহয় নিজেকে। চুল পড়ে অর্ধেক, মুখে বলিরেখারা সবে আঁকিবুকি শুরু করেছে, এক সময়ের মেদহীন শরীরটা স্বপ্নের মত লাগে, পেটে স্ট্রেচ মার্কের দাগ, সব মিলিয়ে ভীষণ অনাকর্ষণীয় লাগে নিজেকে। সেই বিষণ্ণতা ঢাকতেই হয়ত শাড়ি-গয়নায় মেতে থাকতে চাওয়া মেয়েদের।

জীবনের অর্ধেকটা পার করে এসে ৪০ পেরোনো মেয়েদের দুর্নিবার প্রেমের ইচ্ছা জাগে। নাহ, প্রেম করার জন্য প্রেম না। মনে হয় কেউ থাকুক, কেউ শুনুক সব কথা, আবার কারো আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হতে মন চায়। মনটা আবার সব নতুন করে শুরু করতে চায়।

মন নতুন কাউকে চায়না, পুরাতন মানুষটাকেই আবার নতুন করে চায়। আবার তার চোখের তারা হয়ে থাকার বড় সাধ হয়। সংসার, বাস্তবতা সব অস্বীকার করতে চায় মনটা মাঝে মাঝেই।

৩০ পেরোনো মেয়ের বাবা-মায়ের কথা খুব মনে পড়ে। সেই জীবনটা খুব মনে পড়ে প্রতিনিয়ত। যা করতে ইচ্ছা করে, তাঁদের জন্য চাইলেই করা যায় না। শুধু মেয়ের বাবা-মা বলে অধিকারবোধ সীমিত করে রাখতে হবে ব্যাপারটা খুব ভাবায়। নিজের সন্তানকে আঁকড়ে অন্যরকম সমাজের প্রত্যাশা করে ৪০ পেরোনো মন।

৩০পেরোনো মেয়ে বিয়ে করেনি? বাচ্চা হয়নি? ডিভোর্সি? শুভাকাংখির অভাব নেই। অথচ এই ৪০ পেরোনো মেয়ের বাচ্চা হবার পর তার মনের খবর কেউ রাখে না। বিয়ের পর মেয়েটা কীভাবে এডজাস্ট করছে নতুন সংসারে কে কবে জিজ্ঞেস করে!

আজকাল নতুন শ্লোগান, মেয়েদের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্ডিপেন্ডেন্সের। ৪০ পেরোনো মেয়েটা বুঝে যায়, এই ইন্ডিপেন্ডেন্সের সাথেও অনেক কিছু হারাতে হয়। সময় অথবা অর্থ, যে কোন একটাই পাওয়া যায়।

আর শুধু ফাইন্যান্সিয়ালি ইন্ডিপেনডেন্ট হলেই কি সমাজ ইন্ডিপেন্ডেন্স দেয়? মেয়েরা কখনই সমাজের দাসত্ব থেকে পুরোপুরি বের হতে পারে না।

৩০পেরোনো মেয়েটার মাঝে মাঝেই খুব একা থাকতে মন চায়। নিজের মত করে, নিজের জন্য। পরমুহূর্তেই সন্তানদের জন্য মন কাঁদে। মায়েরা সবচেয়ে ভয় পায় মৃত্যু। শত অভিমানেও সে বেঁচে থাকতে চায়, তার সন্তানদের জন্য। অন্তত যতদিন সন্তানদের জীবনে তার প্রয়োজন আছে ততদিন। চিৎকার করে কাঁদতে বড় সাধ হয়, সেই কান্না কেউ শুনতে পাবেনা, এমন জায়গা খোঁজার অভিযানেই মনেহয় জীবনটা পার হয়ে যায়।

৩০ এর কাছে এসে মেয়েদের সবুজ মনটা আস্তে আস্তে নীল হতে শুরু করে, প্রথমে হাল্কা, তারপর আস্তে আস্তে গাঢ় হয়। এক সময়, বেশি কথা বলা মেয়েটা চুপচাপ হয়ে যায়, মেনে নিয়ে বেঁচে থাকা শিখে যায়। পান থেকে চুন খসতেই যে মেয়ের চোখের জল, নাকের জল এক হয়ে যেত, তার নিঃশব্দ কান্না খুব কাছের না হলে কেউ টের পায় না।

৩০ পেরোনো মেয়েগুলো ব্যালেন্স করতে করতে নিজেদের কথা ভুলে যায়। ভুলে যায় কি করলে ভালো লাগবে, ভুলে যায় মনটা কি চায়।

৩০ পেরোনো শরীরটাও আগের মত সাপোর্ট দেয় না। দুই/তিনবার করে আট/নয় দিন না, নয় মাস পেটে রাখা সহজ নয়। অপারেশনের এর ধকল, মেরুদন্ডে দেয়া ইঞ্জেকশন শরীরটাকে অকেজো করে দেয়। ভাঙ্গা কোমর নিয়ে দিব্যি রান্নাবান্না, বাচ্চার দেখাশোনা, ঘরের কাজ, জার্নি সব করে যায়। তবু দিন শেষে শুনতে হবে কিছুই করেনা।

৩০পেরোনো মেয়ের মন চায় কারো উপর দাবী খাটাতে অথচ ৩০ পেরোলেই সে বুঝতে পারে, মেয়েদের কারো উপর দাবী রাখতে নেই।

৩০ পেরোনো মেয়েগুলো যত্ন চায়, তারা চায় কেউ তার মনের যত্ন করুক !!

( লেখা : সংগৃহীত )

03/11/2023

I gained 4,827 followers, created 67 posts and received 5,144 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

I've just reached 8K followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏🤗...
31/10/2023

I've just reached 8K followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏🤗🎉

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জাইমা নুজহাত posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share