ইস্তাহার-Istahar

ইস্তাহার-Istahar It is an independent online media. Where the grassroots of the country and society, oppressed deprived people are talked about.

The manifesto is a strong voice against injustice.

ঢাকায় কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যানিজস্ব প্রতিবেদকঃরাজধানীর দারুসসালাম থানার দক্ষিণ বিশিল এলাকায় সন্ত্রাসীদে...
04/08/2025

ঢাকায় কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

রাজধানীর দারুসসালাম থানার দক্ষিণ বিশিল এলাকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে এক নারী নিহত হয়েছেন। তার নাম তাহমিনা রহমান রানু (৪০)। তিনি স্থানীয় সাবেক কাউন্সিলর আমিনুল ইসলামের বোন।

রোববার (৩ আগস্ট) দিনগত রাত দেড়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। সোমবার (৪ আগস্ট) বিকেলে দারুসসালাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রকিব হোসেন জাগো নিউজকে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এলাকায় তাহমিনার একটি দোকান আছে। তিনি দোকানটি ভাড়া দিয়ে চলতেন। গতকাল রাত দেড়টার দিকে একদল সন্ত্রাসী এসে তাহমিনার ভাই আমিনুলের খোঁজ করেন। আমিনুলকে না পেয়ে তারা তাহমিনাকে গুলি করে চলে যায়।

দারুসসালাম থানার ওসি রকিব হোসেন ইস্তাহারকে বলেন, সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত তাহমিনার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান চলছে বলে জানান দারুসসালাম থানার ওসি।

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেপ্তার দাবি, কুমিল্লায় ট্রিপল হত্যার শিকার পরিবার llইস্তাহার ডেস্কঃউপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবা ...
04/08/2025

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেপ্তার দাবি,
কুমিল্লায় ট্রিপল হত্যার শিকার পরিবার ll

ইস্তাহার ডেস্কঃ

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবা বিল্লাল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন কুমিল্লার মুরাদনগরের রুমা আক্তার। আজ সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এদাবি জানান। উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেপ্তার দাবি কুমিল্লায় ট্রিপল হত্যার শিকার পরিবার। তিনি জানান, গত ৩ জুলাই উপদেষ্টার বাবার মদদে তার মা-ভাই ও বোনকে নিসংশভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। সেদিন তাকেও কুপিয়ে যখম করে। কিন্তু ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান তিনি। মামলা করলেও প্রধান আসামি উপদেষ্টার বাবার নাম বাদ দিয়ে পুলিশ ইচ্ছে মতো অধিকাংশ আসামিদের নাম দেয়। ঘটনার দিন ট্রিপল নাইনে ফোন দিয়েও প্রতিকার পাননি বলেও অভিযোগ করেন রুমা আক্তার। উল্টো পুলিশের উপস্তিতিতে হত্যা নিশ্চিত করা হয়। ঘটনার পর মামলা করা হলেও আসামিদের ভয়ে পরিবার নিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন তারা।
রুমা বলেন, স্থানীয়ভাবেই আমাদের পরিবারের মানুষ বিশেষ করে আমার মা ছিলেন জনপ্রিয়। স্থানীয় ইউপি নির্বাচনে দুই বার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনও করেছিলেন। বিএনপি সমর্থিত হওয়ায় বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় এই সন্ত্রাসীরা আমার মাকে বিজয়ী হতে দেয়নি। উল্টো জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তখন থেকেই হয়রানি করার জন্য বিভিন্ন মামলাও দিয়ে আসছিল। এমনকি মানহানি করার জন্য মাদক এবং চাঁদাবাজির মতো মামলাতেও আমার মায়ের নাম দিয়ে বদনাম করার অপচেষ্টা করে আসছিল। কারণ নির্বাচিত না হলেও এলাকার মানুষ তাদের যেকোনো বিপদ-আপদ এবং বিচার শালিশের জন্য আমার মায়ের কাছেই আসতেন, যা তাদের জন্য ছিল বড় ঈর্ষার কারণ।

যেভাবে মব তৈরি করে হত্যা করা হলো সেই বর্ননা দিতে গিয়ে রুমা বলেন, হত্যারকাণ্ডের ঘটনার একদিন আগে মোবাইল চুরির ঘটনা নিয়ে শুরু হট্টগোল। মোবাইল চুরির কারণে একটা ছেলেকে আমাদের গ্রামের রবিউলের বাড়িতে মারধর করা হলে, তার বাবা এসে তাদের কোনোভাবেই তার ছেলেকে বাঁচাতে না পেরে আমার মায়ের কাছে এসে সাহায্য চান। তখন আমার মা সেখানে গিয়ে তাদের বলেন, চোরটা যদি মরে যায় তাহলে তো আমরা আসে পাশের সবাই ফেঁসে যাব। হয় তাকে ছেড়ে দাও, না হয় পুলিশে দাও। এই কথা বলার সাথে সাথেই সেখানে থাকা বাচ্চু মেম্বার, রবি, শরিফ, বাছিদ, রফিক, আবু বক্কর, হারুনরা একযোগে বলে উঠে এই তুই চোরের পক্ষ ধরে আসছিস কেন? তুই নিজেও চোর এই বলে মায়ের ওপরও চড়াও হয়। আমার ভাই তা শুনে দৌড়ে আমার মাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে। এদিকে, সেই চোরকে সেখান থেকে নিয়ে অন্যত্র চলে যায় শরীফের লোকজন। ছেলের খোঁজ না পেয়ে চোরের বাবা বাঙ্গরা বাজার থানায় অভিযোগ করলে,বাচ্চু মেম্বার, রবিউল এবং শরীফের লোকজন আমার মাকে সন্দেহ করে যে আমার মা তাকে সহায়তা করেছে। এই অভিযোগে দুই জুলাই রাতে কড়ইবাড়ি গ্রামের তারু মিয়ার বাড়িতে শিমুল বিল্লাহ চেয়ারম্যান, আনু মেম্বারের উপস্থিতিতে বাচ্চু মেম্বার, রবিউল ও শরিফের আহ্বানে এক গোগন বৈঠক হয়। সেখানে প্রথমে আমার মাকে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়, পরবর্তীতে আমরা বিচারপ্রার্থী হব এই ভয়ে আমাদেরও শেষ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় তারা।

তিনি বলেন, হত্যা ঘটাতে বেশ কিছু টাকা লেনদেন হয় এবং কিছু খুনি ভাড়া করা হয়। হত্যাকাণ্ড ঘটানোর দ্বায়িত্ব নেয় শরিফ, আনু মেম্বার বাছির, রকি, বাচ্চু মেম্বার, বাবুল, রবিউল, রবিউলের ছেলেরা। মামলার দায়িত্ব উপদেষ্টার বাবার কথা উল্লেখ করে তার পারমিশন আছে জানিয়ে শিমুল চেয়রাম্যান সব দেখার কথা বলেন। আর মিডিয়ার দ্বায়িত্ব নেয় মুক্তিযোদ্ধা জহিরুল, আবু বক্কর, মোস্তফা, বিল্লাল। সারারাত তারা প্রস্তুতি নেয় এবং পরের দিন ৩ জুলাই সকাল ৬টায় সন্ত্রাসী কায়াদায় ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী ও এলাকার চিহ্নিত এই সন্ত্রাসীদের অংশ গ্রহণের মাধ্যমে এই নিমর্ম হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়। কি নির্মমভাবে ওরা আমার চোখের সামনেই প্রথমে আমার মা, এরপর আমার ভাই ও বোনকে মেরে ফেলে যা ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না।

রুমাকে ব্যাপকভাবে কোপানো হয় জানিয়ে তিনি বলেন, আমার মাথায় ৭২টি শেলাই আছে। শরীরের এমন কোনও স্থান নেই যেখানে আঘাত করেনি তারা। তারা ভেবেছিল আমি মারা গেছি। আল্লাহ তার অলৌকিক শক্তি দিয়ে হয়তোবা আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।

রুমা বলেন, র‍্যাব কয়েকজন আসামি ধরলেও থেকে পরে আর কোনও আসামি ধরা হয়নি। তবে, এই মামলা নিয়ে আমাদের আপত্তি থাকলেও থানা-পুলিশ তাতে কর্ণপাত করছে না। কারণ, এই ঘটনায় আমার বোন রিক্তা আক্তারকে বাদী করলেও আসামি সাজিয়েছে পুলিশ নিজেই। তাই প্রধান আসামি হিসেবে বিল্লাল মাস্টারের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। উপদেষ্টা আসিফের বাবার মদদে এই হত্যাকাণ্ডের নেতৃত্ব দেওয়া শিমুল চেয়ারম্যানরা এখনো ধোরাছোঁয়ার বাইরে। কিছু আসামির জামিনও হয়েছে। অন্য আসামিরা প্রকাশ্যেই ঘুরছেন এলাকায়। আসিফের বাবার প্রত্যক্ষ মদদে শিমুল চেয়ারম্যান এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। আমরা শুনেছি এবং আমাদের বিশ্বাস শিমুল চেয়ারম্যানকে উপদেষ্টা ছেলে আসিফের বাসাতেই লুকিয়ে রেখেছে তার বাবা।
কয়েকটি দাবি নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করছেন জানিয়ে তিনি বলেন, উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবা বিল্লাল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। শিমুল চেয়ারম্যান এবং এখনো প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ানো আসামিদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করতে হবে।

তিনি বলেন, মামলার পুর্নবিন্যাস করতে হবে। সেই সময় পরিবারের তিনজনের হত্যাকাণ্ড এবং বাকিরাও আহত থাকায় আমার বোন রিক্তা আক্তার মামলায় আসামিদের নাম সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারেনি এবং মামলার আসামি নির্ধারণ পুলিশ কতৃক হওয়ায় অপরাধীদের অনেকের নামই বাদ পড়েছে, যেগুলো নতুন করে লিপিবদ্ধ করতে হবে। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করে অপরাধীদের দ্রুত শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে।

রুমা বলেন, আজকের পর থেকে আমাদের ওপর আর কোনও আঘাত আসলে এর জন্য সব দায় থাকবে উপদেষ্টা আসিফ ও তার বাবা বিল্লাল হোসেনের।

তিনি বলেন, আজকের পরে আমাদের কারো কোনও ভিন্ন বক্তব্য সামাজিক মাধ্যম বা কোথাও দেখলে আপনারা ধরে নেবেন, আসিফ মাহমুদের লোকজন জোরপূর্বক আমাদের দিয়ে সেগুলো বলিয়ে মামলা ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছেন। যেমন আমাদের সৎ বাবা জুয়েল হাসানকে কয়েকদিন আগে আসিফ মাহমুদের লোকজন তুলে নিয়ে জোরপূর্বক ভিন্ন বক্তব্য দিতে বাধ্য করিয়েছেন।

রুমা বলেন, আমাদের পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এই সংবাদ সম্মেলনের পর তারা মানে (খুনিরা) আমাদের ওপর আরো ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠবেন। সুতারাং এরপর আমাদের পরিবারের কারো ওপর কোনও আঘাত বা কারো কিছু হলে আপনারা সাক্ষী থাকলেন এর সব দায় নিতে হবে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদকে।

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের উদ্দেশে আমাদের একটাই কথা, আমাদের পরিবারের মা, ভাই, বোন সবাইকেই হারিয়ে আমরা শেষ। আমাদের আর শেষ কইরেন না। আমরা বাচঁতে চাই। আমাদের একটু বাচঁতে দিন প্লিজ।

‘মেরে ফেলুন, তবু ওই স্লোগান দেব না’ – ছাত্রলীগ নেতাকে অপহরণ করে নির্যাতন লাইভনিজস্ব প্রতিবেদক, জামালপুরজামালপুরে জেলা ছা...
04/08/2025

‘মেরে ফেলুন, তবু ওই স্লোগান দেব না’ – ছাত্রলীগ নেতাকে অপহরণ করে নির্যাতন লাইভ

নিজস্ব প্রতিবেদক, জামালপুর

জামালপুরে জেলা ছাত্রলীগের এক নেতাকে অপহরণ করে মুক্তিপণ না পেয়ে তাঁরই ফেসবুক আইডি থেকে নির্যাতনের ভিডিও লাইভ করেছে দুর্বৃত্তরা। সোমবার (ঘটনার দিন) সন্ধ্যায় জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাদাত হোসেনকে (শাহেদ) অপহরণ করা হয়। এরপর তাঁর চোখ বেঁধে পাশবিক নির্যাতন চালানোর পাশাপাশি একটি নির্দিষ্ট স্লোগান দিতে বাধ্য করার চেষ্টা করা হয়।

কিন্তু জীবননাশের হুমকি উপেক্ষা করে শাহেদের প্রতিবাদী উত্তর, ‘ভাই, আমারে মাইরা ফালান, আমি এনসিপি জিন্দাবাদ বলতে পারব না,’—এই ঘটনাটিকে এক নতুন মাত্রা দিয়েছে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তীব্র ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।

ঘটনার সূত্রপাত ও মুক্তিপণ দাবি

জানা যায়, সোমবার সন্ধ্যায় শাহাদাত হোসেনকে অজ্ঞাত স্থান থেকে অপহরণের পর তাঁর পরিবারের কাছে মোটা অংকের মুক্তিপণ দাবি করে একটি চক্র। শাহেদের বাবা প্রয়াত এবং মা গুরুতর অসুস্থ হওয়ায় তাঁর পরিবারের পক্ষে দ্রুত মুক্তিপণের টাকা জোগাড় করা সম্ভব হচ্ছিল না।

ফেসবুকে নারকীয় নির্যাতন লাইভ

মুক্তিপণের টাকা পেতে দেরি হওয়ায় অপহরণকারীরা সোমবার রাতেই এক নারকীয় পথ বেছে নেয়। তারা শাহাদাতের ফেসবুক আইডি হ্যাক করে সেখান থেকে তাঁকে নির্যাতনের ভিডিও লাইভ করে। ভিডিওতে দেখা যায়, শাহাদাতের চোখ কাপড় দিয়ে বাঁধা এবং তাঁর ওপর বর্বর শারীরিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে।

ভাইরাল হওয়া ভিডিও ক্লিপে শোনা যায় এক হৃদয়বিদারক কথোপকথন:

অপহরণকারী: তোর বাড়ি কই? এই, কথা ক।
শাহেদ: ভাই, আমার বাড়ি জামালপুর, ভাই।
অপহরণকারী: নাম কী তোর? জোড়ে কথা ক।
শাহেদ: আমার নাম শাহেদ।
অপহরণকারী: কী করস তুই? সত্যি কইরা ক, কী করস?
শাহেদ: আমি কোনো রাজনীতি করি না, ভাই।
অপহরণকারী: ক এনসিপি জিন্দাবাদ। ক, ক, ক...
শাহেদ: ভাই, আমারে মাইরা ফালান, আমি এনসিপি জিন্দাবাদ বলতে পারব না।

এই বর্বরোচিত ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে জামালপুর জেলা ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগসহ সাধারণ মানুষের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। একজন ছাত্রনেতাকে অপহরণ করে এমন পৈশাচিক নির্যাতন ও তা জনসমক্ষে লাইভ করার ঘটনায় সকলেই হতবাক।

এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শাহাদাত হোসেনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তাঁর পরিবার ও সহকর্মীরা গভীর উৎকণ্ঠায় সময় পার করছেন। স্থানীয়রা এই নৃশংস ঘটনায় জড়িতদের দ্রুততম সময়ে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।


#জামালপুর
#জামালপুর

19/01/2025

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইস্তাহার-Istahar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share