Kafelaa

Kafelaa প্রচার করো, যদি একটি মাত্র আয়াতও হয় (সহীহ আল বুখারী ৩৪৬১)

23/09/2024

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পার্বত্য চট্টগ্রামের সন্ত্রাসীদের ওপেন চ্যালেঞ্জ করলেন

22/09/2024

ঢাবি টিএসসি’র ঐতিহাসিক সীরাত মাহফীল || প্রফেসর মখতার আহমেদ || Mukhtar Ahmed

15/09/2024

মিজানুর রহমান আযহারী ওয়াজ দক্ষিণ কোরিয়া ২০২৪ || Azhari waz South Korea 2024 | azhari New waz 2024

07/09/2024

ইন্নালিল্লাহ 😭😭😭
হেফাজত ইসলামের ওপর যেভাবে ২০১৩ সালের ৫ই মে আক্রমণ জানানো হয়

😭🙏😭
21/04/2023

😭🙏😭

20/04/2023

ফিতরা আদায়ের নিয়ম । মিজানুর রহমান আজহারী ২০২৩

মিজানুর রহমান আজহারী টিকটক, মিজানুর রহমান আজহারী ওয়াজ মাহফিল, মিজানুর রহমান আজহারী ইংরেজি ওয়াজ, মিজানুর রহমান আজহারী ওয়াজ 2022, মিজানুর রহমান আজহারী নতুন ওয়াজ ২০২৩, মিজানুর রহমান আজহারী নতুন ওয়াজ, মিজানুর রহমান আজহারী নতুন ওয়াজ 2023, মিজানুর রহমান আজহারী গজল, মিজানুর রহমান আজহারী ওয়াজ, মিজানুর রহমান আজহারী, ফিতরা আদায়ের নিয়মfitra dear niyom, fitra deyar niom fitra dear niom, পিতরা দেয়ার নিময়, pitor deyar niom, fitor deyar niom mizanur rahman azhari, Sodkatul fitor deyar niom, ফিতরার টাকা দেয়ার নিয়ম, ফিতর দেয়ার নিয়ম, ফিতরা দেয়ার সঠিক নিয়ম, ফিতরা কিভাবে দিবো, সদকাতুল ফিতর কখন দিবফিতরা আদায়ের নিয়ম
ফিতরা ২০২৩
ফিতরা আদায়ের নিয়ম ২০২৩
২০২৩ সালের ফিতরা
ফিতরা আদায়
ফিতরা আদায়ের নিয়ম 2023
ফিতরা আদায়ের নিয়ম২০২৩
ফেতরা ২০২৩
২০২৩ এর ফিতরা9 class 2023, fitra 2023 india, ford everest 2023 fitra eri, fitra eri fortuner 2023, fitra 2023 amount in india, fitra 2023 amount in bangladesh, fitra eri iims 2023, fitra 2023 amount, fitra 2023 in bangladesh, ফিতরা কি দিয়ে আদায় করতে হবে, ফিতরা আদায়ের নিয়ম, ৮০% লোকের ফিতরা আদায় হয়না কেন, fitra dewar niom, আমল টিভিfitra dear niyom, fitra deyar niom fitra dear niom, পিতরা দেয়ার নিময়, pitor deyar niom, fitor deyar niom mizanur rahman azhari, Sodkatul fitor deyar niom, ফিতরার টাকা দেয়ার নিয়ম, ফিতরা দেয়ার সঠিক নিয়ম, ফিতর দেয়ার নিয়ম, সদকাতুল ফিতর কখন দিব, ফিতরা কিভাবে দিবো

“রাজা তার আবহাওয়া বিভাগের প্রধানকে ডেকে জিজ্ঞাস করলেন-: আমি মৎস শিকারে যেতে চাই , আজকের আবহাওয়া কেমন থাকবে বলে জানা গে...
19/04/2023

“রাজা তার আবহাওয়া বিভাগের প্রধানকে ডেকে জিজ্ঞাস করলেন-

: আমি মৎস শিকারে যেতে চাই , আজকের আবহাওয়া কেমন থাকবে বলে জানা গেছে ?

সে বল্লো -
: আজকে অতীব সুন্দর, রৌদ্রোজ্জ্বল এবং চমৎকার আবহাওয়া থাকবে জাহাপনা ! আপনি নিঃশংক চিত্তে যেতে পারেন ।

রাজা বের হলেন । রাজা যখন সাগর পাড়ে গেলেন , সাগর পাড়ে এক জেলে ছাগল চড়াচ্ছিলো , সে বললো-

: মহারাজ আজকে কেন আপনি সাগরে যাচ্ছেন ? একটু পরেই তাে ঝুম বৃষ্টি হবে !

রাজা রেগে বল্লেন -
: বেটা জেলের বাচ্চা ! তুই কি জানিস আবহাওয়ার খবর ? আর আমাকে কি মূর্খ পেয়েছিস! আমি খবর জেনে তবেই এসেছি ।

রাজা সাগরে গেলেন , কিছুক্ষণ পর শুরু হলাে ঝুম বৃষ্টি ! রাজা প্রাসাদে ফিরে এসে আবহাওয়া বিভাগের প্রধানকে বরখাস্ত করলেন, তারপর ঐ জেলেকে ধরে এনে আবহাওয়া বিভাগের প্রধান বানিয়ে দিলেন ! জেলে তো পড়লাে মহা বিপদে! সে তাে আবহাওয়ার কিছুই জানে না! রাজ দরবারে গিয়ে জেলে কেঁদে বল্লো-

: মহারাজ আমাকে যেতে দিন! আমি আসলে আবহাওয়ার কিছুই জানি না।

রাজা বল্লো -
: তাহলে ঐ দিন আমার আবহাওয়া বিভাগে চেয়েও সঠিক খবর তুই কি করে দিলি !

জেলে উত্তর দিল ,
: মহারাজ সেখানে আমার কোন কৃতিত্ব ছিল না ! সব কৃতিত্ব আমার ছাগলের ! বৃষ্টি আসার আধাঘন্টা আগে থেকে ছাগলটা ঘনঘন মুতে ! এর থেকে আমি বুঝতে পারি একটু পর বৃষ্টি হবে !

তারপর রাজা জেলেকে ছেড়ে দিয়ে তার ছাগলটাকে ধরে এনে আবহাওয়া বিভাগের প্রধান বানিয়ে দিলেন ! সেই থেকেই বড় বড় পদগুলােতে ছাগল নিয়ােগ দেওয়ার রীতি চালু হয়।”

Collected

18/04/2023

মহিম্মান্বিত রাত - লাইলাতুল কাদরি খাইরুম মিন আলফি শাহর - শবে-কদর হল এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ...

কদরের রাত হাজার মাসের চেয়ে উত্তম যে রাত
আসুন জেনে নেই এই ভিডিওতে কেন কদরের রাত হাজার মাসের চেয়ে উত্তম যে রাত

পবিত্র রমজান মাসের পুরো সময় বরকতপূর্ণ। আর রমজানের শেষ ১০ দিন সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ। এরমধ্যে লাইলাতুল কদর বা কদরের রাত সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ। কোরআন ও হাদিসে কদরের রাতকে হাজার মাসের চেয়ে উত্তম বলা হয়েছে। মানবজাতির সম্মানে এ রাতে আকাশের ফেরেশতারা ভূপৃষ্ঠে নেমে আসেন। তাই রাসুল (সা.) সবাইকে রমজানের শেষ ১০ দিনে তা অনুসন্ধান করতে বলেছেন। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা রমজানের শেষ ১০ দিনের বেজোড় রাতে কদরের রাত অনুসন্ধান করো।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ২০১৭, মুসলিম, হাদিস নং : ১১৬৯)

নিম্নে এ মর্যাদাপূর্ণ রাত সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে-
কোরআন অবতীর্ণের রাত : আল্লাহ তাআলা এ রাতে পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছেন। এ রাতে পবিত্র কোরআন লাওহে মাহফুজ থেকে দুনিয়ার আসমানে অবতরণ হয়। আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আমি কোরআন অবতীর্ণ করেছি কদরের রাতে। আর আপনি কি জানেন কদরের রাত কি? কদরের রাত হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ। সে রাতে ফেরেশতার রুহ [জিবরাইল (আ.)] অবতীর্ণ হন, প্রত্যেক কাজে তাদের প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে। শান্তিই শান্তি সেই রাত, ফজরের সূচনা পর্যন্ত।’ (সুরা : কদর, আয়াত : ১-৫)

গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারণ : লাইলাতুল কদরের আকেটি মর্যাদা হলো এ রাতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারণ করা হয়। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘নিশ্চই আমি তা (পবিত্র কোরআন) মহিমান্বিত রাতে অবতীর্ণ করেছি, আমি তো সতর্ককারী। এ রাতেই প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থিরকৃত হয়। (সুরা : দুখান, আয়াত : ৩-৪)।

হাজার মাসের চেয়ে উত্তম যে রাত : লাইলাতুল কদর একটি মর্যাদাপূর্ণ রাত। মহান আল্লাহ এ রাতে মুসলিম উম্মাহর জন্য অগাধ কল্যাণ রেখেছেন। এ রাতের ইবাদত হাজার মাসের চেয়ে উত্তম হিসেবে বিবেচিত। আল্লাহ তাআলা বলেন, আর আপনি কি জানেন কদরের রাত কি? কদরের রাত হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ। (সুরা : কদর, আয়াত : ৩)

আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি লাইলাতুল কদরে ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় নামাজ পড়ে, তার অতীতের সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি, হাদিস নং : ২০১৪)

কদরের রাতে পঠিত দোয়া : মহান আল্লাহর কাছে কদরের রাতে দোয়া করা জরুরি। হাদিসে রাসুল (সা.) ওই রাতের পঠিত দোয়া শিখিয়ে দেন। লাইলাতুল কদরের আমল সম্পর্কে আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেছেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আমি যদি লাইলাতুল কদর পেয়ে থাকি তাহলে সে রাতে কী দোয়া করব? জবাবে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তুমি বলবে, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফাঅফু আন্নি।’ অর্থাৎ হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আপনি ক্ষমাশীল, আপনি ক্ষমা করা পছন্দ করেন। সুতরাং আমাকে ক্ষমা করে দিন। (তিরমিজি, হাদিস ৩৫১৩)

আয়েশা (রা.) বলেছেন, ‘রমজানের শেষ দশ দিন শুরু হলে রাসুল (সা.) লাইলাতুল কদর পাওয়ার জন্য পরিপূর্ণ প্রস্তুতি নিতেন। রাত জাগতেন এবং নিজের পরিবার-পরিজনকেও জাগাতেন।’ (বুখারি, হাদিস নং : ২০২৪)

বেজোড় রাতে কদর রাতের অনুসন্ধান : রমজানের শেষ ১০ দিনের বেজোড় রাতে লাইলাতুল কদর হওয়ার সম্ভাবনা আছে। রাসুল (সা.)-কে মহিমান্বিত রাত সম্পর্কে জানানো হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি তা ভুলে যান। তবে রাসুল (সা.) সবাইকে শেষ ১০ দিনে কদরের রাত অনুসন্ধান করতে বলেছেন। এবং এ রাতের কিছু বৈশিষ্ট বর্ণনা করেছেন।

আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি ১০ দিন ইতিকাফ করি। আমার মনে হলো, আরো ১০ দিন ইতিকাফ করব। অতএব যারা আমার সঙ্গে ইতিকাফ করেছে তাঁরা যেন পুনরায় ইতিকাফ করে। আমাকে (কদরের) রাত দেখানো হয়েছে। তা ভুলে যাই। তোমরা রমজানের শেষ ১০ দিনের বেজোড় রাতে তা অনুসন্ধান করো। আমি এ রাতে কাঁদা-মাটিতে সেজদা করি। এ রাতে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে বৃষ্টি বর্ষিত হয়। রমজানের ২১ তম দিনে রাসুল (সা.) অবস্থান করেন। আমি নিজ চোখে তাঁকে দেখি। সকালবেলা তাঁর চেহারায় কাঁদামাটিতে ভরা দেখতে পাই।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ২১০৮, সহিহ মুসলিম, হাদিস নং : ১১৬৭)


Islamic status on Muslim, Beautiful Bangla status, 4K Islamic status,
, , , , , , , , .
, , ,

17/04/2023

🇧🇩নামাযের পর কিছু প্রয়োজনীয় আমল🕋

১)রাসূলুল্লাহ সাঃ প্রত্যেক ফরয নামায শেষে ৩ বার আস্তাগফিরুল্লাহ ‌ বলতেন।
[মুসলিম, ১২২২]

২) তারপর “আল্লাহুম্মা আনতাস সালাম ওয়া মিনকাস সালাম, তাবারকতা ইয়া যাল-জালা-লী ওয়াল ইকরাম” – এটি পরতেন ।[মুসলিম, ১২২১]

৩)সুবহান আল্লাহ (৩৩ বার) । আলহামদুলিল্লাহ (৩৩ বার) ।
আল্লাহু-আকবার (৩৩ বার) ।
(লা-ইলা-হা ইল্লাল্ল-হু ওয়াহদাহু লা- শারীকা-লাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুওয়া আলা- কুল্লি শাইয়িন ক্বদীর”) (১ বার) ।এগুলো পাঠে গুনাহসমূহ সমুদ্রের ফেনারাশির মতো অসংখ্য হলেও ক্ষমা করে দেয়া হয়।)
[মুসলিম, ১২৪০]

4) আয়াতুল কুরসী (সূরা বাক্বারা আয়াত-২৫৫) ১ বার পড়া।
ফরজ নামাযের পর আয়াতুল কুরসি পড়লে তার আর বেহেস্তের মধ্যে মৃত্যু ছাড়া আর কোন দূরত্ব থাকেনা।
[নাসাঈ]

(৫) ﺃﻟﻠﻬﻢ ﺃﺟﺮﻧﻲ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺎﺭ "আল্লাহুম্মা আজিরনী মিনান নার" ৭
বার, ফজর ও মাগরিবের পর। সে দিন বা সে রাতে মারা গেলে
আল্লাহ তাকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করবেন।

(৬) সূরা ইখলাস, ফালাক্ব ও সূরা নাস, প্রত্যেকটি ৩ বার
করে, ফজর ও মাগরিবের পর। রাসূল (সা.) বলেন, সকাল-
সন্ধ্যায় এগুলো পাঠ করলে তোমার আর কিছুরই দরকার হবে না।

(৭) দূরুদ শরীফ ১০ বার, ফজর ও মাগরিবের পর। কেয়ামতের
দিন রাসূলের শাফা'আত লাভ করবে।

(৮) ﺭﺿﻴﺖ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﺭﺑﺎ ﻭﺑﺎﻹﺳﻼﻡ ﺩﻳﻨﺎ ﻭﺑﻤﺤﻤﺪ ﻧﺒﻴﺎ ("রাদ্বীতু বিল্লাহি
রাব্বা, ওয়াবিল ইসলামি দ্বীনা, ওয়াবি মুহাম্মাদিন নাবিয়্যা") ৩ বার, ফজর ও মাগরিবের পর। রাসূলুল্লাহ (সা.)
হাত ধরে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। আল্লাহ উক্ত ব্যক্তিকে সন্তুষ্ট করবেন।

(৯)রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “যে ব্যক্তি দৈনিক ১০০ বার বলে,
«سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ».
(সুব্‌হানাল্লা-হি ওয়াবিহামদিহী)
তার পাপসমূহ মুছে ফেলা হয়, যদিও তা সাগরের ফেনারাশির সমান হয়ে থাকে।

আল্লাহ্ সুবহানাহু তাআলা আমাদের আমল করার তৌফিক দিন।আমিন।

বুখারী ৭/১৬৮, নং ৬৪০৫; মুসলিম ৪/২০৭১, নং ২৬৯১.

15/04/2023

যা তোমার জন্য লিখিত তা যদি চাঁদের দেশেও হয় তা তুমি পাবে কিন্তু যা তোমার জন্য নির্ধারিত না তা যদি তোমার দুই ঠোঁটের মাঝখানেও থাকে তা তমি পাবে না 💚💚💚

Today the best photo ❤️💚❤️
12/04/2023

Today the best photo ❤️💚❤️

❤️💚❤️
12/04/2023

❤️💚❤️

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kafelaa posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share