নাগরিক প্রকাশন

নাগরিক প্রকাশন সত্য আর সুন্দরের প্রকাশই আমাদের লক্ষ?

প্রথমে দশটি বই পড়ার পর তোমার মনে হবে তুমি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বুদ্ধিমান ৷ দার্শনিক বলো পন্ডিত বলো যে কারোর সাথে তর্ক-সমা...
04/10/2025

প্রথমে দশটি বই পড়ার পর তোমার মনে হবে তুমি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বুদ্ধিমান ৷ দার্শনিক বলো পন্ডিত বলো যে কারোর সাথে তর্ক-সমালোচনা করতে পারবে ৷ রুটিনমতো জীবনযাপনে আগ্রহী হবে ৷ চা-কফির দোকান বা কোনো হোটেলে গেলে, একাকী নির্জন কোনো টেবিলে একটু ভাব ধরে বসতে চাইবে ৷

পঞ্চাশটি বই পড়ার পর কলম হাতে নিবে ৷ টুকটাক কিছু লেখালেখি করতে শুরু করবে ৷

দুইশত বই পড়ার পর ভাল ও খারাপ বইগুলোর পার্থক্য করতে পারবে ৷
আড়াইশ বই পড়ার পর মানুষ থেকে আরো দূরে সরে পড়বে। বাহিরের হাঙ্গামা, গান- বাজনা, নানাবিদ অনুষ্ঠান কোনো কিছুই ভাল লাগবে না ৷ তুমি সদা তোমার আপন ভুবনে ডুবে থাকবে ৷ নিজের মত এমন শান্ত, পাগল একজন বন্ধু খুঁজবে ৷

সাড়ে তিনশ বই পাঠের পর তোমার মনে হবে জ্ঞানের জগতে তুমি কত মন্থর ৷ এখনো তোমার অনেক কিছু জানা বাকি আছে ৷

পাঁচশ বই পাঠের পর তুমি আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের দিকে তাকাবে ৷ তোমার তখন নিজের প্রতি অতিরিক্ত আত্মমুগ্ধতা অনুভব হবে ৷ এরপর লিখতে শুরু করবে ৷ আর ঐটা অপর এক জগত ৷ জীবনের অপর এক যাত্রা ৷

( সংগৃহীত )

বই: শিশুদের আঁকার খেলা।বইটি থেকে শিশুরা দারুণভাবে অঙ্কন শিখতে পারবে। প্রথমে বিন্দুগুলো ধরে দাগ কেটে সোজা রেখা, বক্ররেখা ...
27/09/2025

বই: শিশুদের আঁকার খেলা।
বইটি থেকে শিশুরা দারুণভাবে অঙ্কন শিখতে পারবে। প্রথমে বিন্দুগুলো ধরে দাগ কেটে সোজা রেখা, বক্ররেখা এবং গোল টানা শিখবে। এরপর বিন্দুগুলো ধরে ভাল্লুক সাবক আঁকতে শিখবে। আঁকা ছবিতে রং করে রং করতে শিখবে। সংখ্যানুযায়ী অংকন করে রং করবে। এরপর নিজের ঘরের জানালা দিয়ে দেখা বাইরের দৃশ্য আঁকবে। নিজের ঘরের দৃশ্য আঁকবে।
এভাবে চোখের সামনের দৃশ্যগুলো অঙ্কন করেই শিশুরা আঁকতে শিখে যাবে।

শুভ জন্মজয়ন্তী অমর কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
16/09/2025

শুভ জন্মজয়ন্তী অমর কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

16/09/2025

বাংলা সাহিত্যের অপরাজেও কথা শিল্পী, সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
সেই ছোটোবেলায় রামের সুমতি ছবি ছবি দেখে, নাম-যশ শুনে তার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়। এরপর বড়দের মুখে তার গল্প শুনে শুনে তার বই পড়ার আগ্রহ হয়। হাতের কাছে পেয়ে যাই শরৎ রচনাবলী সেই থেকেই তার ভক্ত হয়ে গেলাম। আজ পর্যন্তও তার লেখা আকর্ষণ করে। দত্ত্বা, বৈকুণ্ঠের উইল, বিরাজবৌ, পন্ডিতমশাই তার উপন্যাসের প্রতি মুগ্ধতা সৃষ্টি করে। যারা কেবল পাঠ্যবইতে তার লেখা পড়েছেন তারাও কি তাকে ভুলতে পেরেছেন? সেই কিশোর বয়সে পাঠ্যবইতে পড়া মহেশ, বিলাসী, গল্পের স্মৃতি আজও আমাদের মনে বিশেষ স্থান দখল করে আছে। তার উপন্যাসে কি সুনিপুণ হাতে তৎকালীন সমাজের অবস্থা তুলে ধরেছেন, পাশাপাশি অমরত্ব দিয়ে গেছেন রোমান্টিক উপন্যাস দেবদাস আর পরিণীতা কে।
সাহিত্যের প্রতি নেশা ধরানো এই লেখকের জন্মদিন ছিল গতকাল।
#শুভ_জন্মদিন_প্রয়াত_কথাসাহিত্যিক_শরৎচন্দ্র_চট্টোপাধ্যায়

08/09/2025
শুভ জন্মদিন বাংলা কথাসাহিত্যের কিংবদন্তি জহির রায়হান। স্বাধীন বাংলাদেশের ১ম গুম সম্ভবত জহির রায়হান!আফসোস!বিনম্র শ্রদ্ধা...
19/08/2025

শুভ জন্মদিন বাংলা কথাসাহিত্যের কিংবদন্তি জহির রায়হান। স্বাধীন বাংলাদেশের ১ম গুম সম্ভবত জহির রায়হান!আফসোস!বিনম্র শ্রদ্ধা জহির রায়হান।

সত্যজিৎ রায়কে বলা হয়েছিল একটা অসমাপ্ত সিনেমা শেষ করতে। তাকে ফুটেজ দেখানো হলো যতটুকু শুটিং হয়েছে, তিনি বলেছিলেন "চিত্রনাট্য কোথায়?"

যার সিনেমা তিনি সিনেমার স্ক্রিপ্ট রাখতেন না, সব ই তার মাথায়। এসব শুনে সত্যজিৎ রায় বললেন "এটা কিভাবে সম্ভব! কোনো খসড়া-টসড়া থাকবে না?"

জবাবে আলমগীর কবির বলেছিলেন "পকেটে ছয় আনা নিয়েই যে সিনেমা বানিয়ে ফেলতে পারে তার কাছে এইটা সম্ভব"

সিনেমাটা ছিল জহির রায়হানের অসমাপ্ত "লেট দেয়ার বি লাইট"

এই জহির রায়হান! বেঁচে থাকলে হয়তো দেশের সিনেমার রূপরেখা বদলে যেতো, যুগশ্রেষ্ঠ সিনেমাও হয়তো তার হাত দিয়েই দর্শকদের সামনে আসতো। তা আর হয়ে ওঠেনি, ১৯৭২ এর ৩০ জানুয়ারীর পরে জহির রায়হানকে দেখেনি আর কোনো বাঙালি।

শুভ জন্মদিন জহির রায়হান
হারিয়ে যাওয়া একটি নক্ষত্র।
(সংগৃহীত)

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ (১৯২২-১৯৭১) ছিলেন একজন বাংলাদেশী কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক। তিনি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের একজন...
15/08/2025

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ (১৯২২-১৯৭১) ছিলেন একজন বাংলাদেশী কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক। তিনি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের একজন গুরুত্বপূর্ণ লেখক হিসেবে বিবেচিত হন। তার লালসালু উপন্যাসটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

জন্ম ও শিক্ষাজীবন:
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ ১৯২২ সালের ১৫ই আগস্ট তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের (বর্তমান বাংলাদেশের) চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম সৈয়দ আহমদউল্লাহ। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল নোয়াখালীর određ করা একটি গ্রামে। তিনি কলকাতা ও ঢাকা সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে শিক্ষা লাভ করেন।

কর্মজীবন:
ওয়ালীউল্লাহ কর্মজীবনে সাংবাদিকতা ও কূটনীতি উভয় ক্ষেত্রেই কাজ করেছেন। তিনি বিভিন্ন সময় ফরাসি বার্তা সংস্থা AFP, রেডিও পাকিস্তান এবং তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের প্রচার বিভাগে কাজ করেছেন। এছাড়াও তিনি প্যারিস, সিডনি ও জাকার্তায় কূটনীতিক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

সাহিত্যকর্ম:
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর সাহিত্যকর্ম বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে। তার উপন্যাস, ছোটগল্প এবং নাটকগুলো গভীর জীবনবোধ ও মানবিক Richardson ধারণ করে।

উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্ম:
উপন্যাস: লালসালু, চাঁদের অমাবস্যা, কাঁদো নদী কাঁদো।
ছোটগল্প: নয়নচারা।
নাটক: বহিপীর, তরঙ্গভঙ্গ, সুড়ঙ্গ।
পুরস্কার ও স্বীকৃতি: বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬১), আদমজী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬৫), একুশে পদক (১৯৮৪), শ্রেষ্ঠ গল্পের জন্য বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (২০০১).

মৃত্যু:
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ ১৯৭১ সালের ১০ অক্টোবর প্যারিসে মৃত্যুবরণ করেন।
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর সাহিত্যকর্ম বাংলা সাহিত্য এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে গভীর প্রভাব ফেলেছে। তার রচনা আজও পাঠক ও সমালোচকদের কাছে সমাদৃত।
(সংগৃহীত)

02/08/2025

নাগরিক প্রকাশন

বাংলাদেশের প্রথম পরিসংখ্যানবিদ ও শ্রেষ্ঠ দাবাড়ু, সাহিত্যিক ও গবেষক কাজী মোতাহার হোসেনের  #জন্মদিন আজ।কাজী মোতাহার হোসেন...
30/07/2025

বাংলাদেশের প্রথম পরিসংখ্যানবিদ ও শ্রেষ্ঠ দাবাড়ু, সাহিত্যিক ও গবেষক কাজী মোতাহার হোসেনের #জন্মদিন আজ।

কাজী মোতাহার হোসেন একজন বাঙালি সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ, প্রাবন্ধিক, গবেষক, বাংলাদেশের স্বীকৃত প্রথম পরিসংখ্যানবিদ, বিজ্ঞানী ও বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ দাবাড়ু ৷ তিনি ১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দের ৩০শে জুলাই কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি থানার লক্ষ্মীপুর গ্রামে মামাবাড়িতে তিনি জন্মগ্রহণ করেন ৷ তাঁর পৈতৃক নিবাস ফরিদপুর জেলার পাংশা উপজেলার বাগমারা গ্রামে ।

কাজী মোতাহার হোসেন ‘বাংলা একাডেমি’র একজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য । তিনি বিজ্ঞান, সাহিত্য , সংস্কৃতির উপর অনেক বই ও প্রবন্ধ লিখেছেন । শিক্ষার সর্বস্তরে বাংলা ভাষা চালুর দাবীতে পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে পূর্ব বাংলায় যে আন্দোলন গড়ে উঠেছিল তিনি ছিলেন তার একজন দৃঢ় পৃষ্ঠপোষক এবং বাংলা বানান ও লিপি সংস্কার কমিটির সদস্য ছিলেন ।

ষাটের দশকে পূর্ব বাংলায় বাঙালি জাতিসত্তা বিকাশের যে আন্দোলন সংঘটিত হয় তারও একজন বলিষ্ঠ সমর্থক ছিলেন ৷ ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দে মাওলানা ভাসানী আয়োজিত “কাগমারী সাংস্কৃতিক সম্মেলন” -এ সভাপতি ছিলেন । ব্যক্তিগত জীবনে বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম’র অন্তরঙ্গ বন্ধু ছিলেন এবং তিনি মোতাহার নামকে আদর করে 'মোতিহার' ডাকতেন ।

১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে প্রতিক্রিয়াশীল বুদ্ধিজীবীদের বিরোধিতার মুখে ঢাকায় “রবীন্দ্র-জন্মশত বার্ষিকী” পালনে সাহসী ভূমিকা পালন করেন তিনি । ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দে পাকিস্তানের শা*সকগোষ্ঠী বাঙালি-সংস্কৃতি খর্ব করার জন্য রেডিও-টেলিভিশন থেকে রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রচার বন্ধের যে পদক্ষেপ নিয়েছিল তার বিরু*দ্ধেও প্র*তিবাদজ্ঞাপন করেন ।

কাজী মোতাহার হোসেন একজন বিজ্ঞানী ও গবেষক ছিলেন ৷ তাঁর গবেষণার বিষয় ছিল 'Design Of Experiments' তাঁর ডক্টরাল থিসিসে তিনি 'Hussains Chain Rule' নামক একটি নতুন তত্ত্বের অবতারণা করেন । বস্তুত, তৎকালীন পূর্ববঙ্গে (বর্তমান বাংলাদেশ) তিনিই প্রথম স্বীকৃত পরিসংখ্যানবিদ ।
উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে ১৯২৯ থেকে ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত অবিভক্ত বাংলা ও পূর্ব পাকিস্তানে একক চ্যাম্পিয়ন ছিলেন তিনি । তিনি একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন দাবা খেলোয়াড় হিসেবে স্বীকৃত । বাংলাদেশে দাবা খেলার পথিকৃৎ হিসেবে তাকে সম্মানিত করা হয় । ১৯৮১ খ্রিস্টাব্দের ৯ই অক্টোবর তিনি প্রয়াণবরণ করেন ৷

আজ এই মহান ব্যক্তিত্বের জন্মবার্ষিকীতে জানাই অশেষ শ্রদ্ধা ও সশ্রদ্ধ সম্মান ৷
©সংগ্রহীত

Address

33 Toopkhana Road, Meherba Plaza, Segunbagica
Dhaka
1000

Telephone

+8801873656731

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when নাগরিক প্রকাশন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to নাগরিক প্রকাশন:

Share

Category