কিছুমিছু

কিছুমিছু KichuMichu Production House -কিছুমিছু A-L-O-H-A to the official page of KichuMichu. Come join us! Stay Tuned!
(2)

Imagination is the beginning of creation…and KichuMichu believes in bringing world close together through its creative woks. KichuMichu, headed by Anis Mostofa, is a Production House that has set new trends in the world of entertainment. It is a gateway into the hearts of the viewers – of today and tomorrow. KichuMichu is the one-stop destination for streaming entertainment.

🍁📸 ছবিতে যাঁকে দেখছেন, তিনি লেডি মেহেরবাঈ টাটা।তার গলায় রয়েছে ২৪৫ ক্যারাটের এক বিশাল হীরা, যা আকারে কোহিনূরের দ্বিগুণ!এই...
25/07/2025

🍁📸 ছবিতে যাঁকে দেখছেন, তিনি লেডি মেহেরবাঈ টাটা।
তার গলায় রয়েছে ২৪৫ ক্যারাটের এক বিশাল হীরা, যা আকারে কোহিনূরের দ্বিগুণ!
এই হীরাটি ১৯০০ সালে তাকে উপহার দিয়েছিলেন তাঁর স্বামী ডোরাবজী টাটা।

🎾 লেডি মেহেরবাঈ ১৯২৪ সালের প্যারিস অলিম্পিকের মিক্সড ডাবলসে অংশ নিয়েছিলেন। শাড়িপ্রেমী এই নারীর জীবনের করুণ পরিণতি হয় ১৯৩১ সালে, লিউকেমিয়ায় মৃত্যুবরণ করেন।

💎 স্ত্রীর মৃত্যুর পর ডোরাবজী টাটা তাঁর সেই হীরাসহ সমস্ত গয়না বিক্রি করে একটি তহবিল গঠন করেন।
সেই তহবিল থেকেই গড়ে ওঠে —
🏥 "টাটা মেমোরিয়াল ক্যান্সার হাসপাতাল",
যা আজও হাজার হাজার ক্যান্সার রোগীর জীবন বাঁচাচ্ছে।

এটাই হলো টাটা ক্যান্সার হাসপাতালের পেছনের ত্যাগ, প্রেম ও মানবতার গল্প।

কে প্রথম ভালোবেসেছে🥰
25/07/2025

কে প্রথম ভালোবেসেছে🥰

25/07/2025

#রূপসীবাংলা

🌸 শিউলি ফুল রাতে ফুটে, ভোরে ঝরে যায়। সারাদিন সেই ফুলের ঘ্রানের মৌতাত রেখে যায়।

🌹মোবাইল ভিডিওগ্রাফি

Mofijul Islam Milan

🍁“মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়” — তিনি প্রায়ই বলেন। কিন্তু আমরা যাঁকে নিয়ে বলছি, তিনি যেন স্বপ্নকেও ছাপিয়ে যান।আমরা বড় ভা...
25/07/2025

🍁“মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়” — তিনি প্রায়ই বলেন। কিন্তু আমরা যাঁকে নিয়ে বলছি, তিনি যেন স্বপ্নকেও ছাপিয়ে যান।

আমরা বড় ভাগ্যবান, কারণ সেই মানুষটি এখনো আমাদের মাঝেই আছেন—আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। একজন সাহিত্যিক, শিক্ষক, চিন্তাবিদ, একজন বাতিঘর।


একজন কবি বা সাহিত্যানুরাগী কিভাবে একটি জাতির মানসগঠনে বিপ্লব ঘটাতে পারেন, সেটি তিনি দেখিয়েছেন তাঁর কর্মে ও কথায়। বিশ্বসাহিত্যকেন্দ্রের মতো এক মহতী উদ্যোগ আজ শুধু প্রতিষ্ঠান নয়—এটি এক চিন্তার ধারা, এক আন্দোলন। পাঁচশো বছর পরেও তার প্রভাব রয়ে যাবে মানুষের মননে।


তিনি বলেন—

“থামো। দৌড়াও, কিন্তু থামতে শেখো। দাঁড়াতে শেখো। গাছ হতে শেখো। গাছের মতো সমুন্নত, গাছের মতো পোশাক-আবহ, পাতায় ভরা, ফুলে ভরা, সৌন্দর্যে ভরা। তাহলেই এই পৃথিবীতে সত্যিকারভাবে কিছু দিতে পারবে। তা না হলে হাততালি ও শিস ছাড়া কিছুই করার থাকবে না।”

তাঁর জীবনজুড়ে ছিল না জনপ্রিয়তার পিছনে ছোটা। বরং তিনি বলেন—

“জনপ্রিয়তা খুবই নিম্নশ্রেণীর জিনিস।”


তিনি আজীবন ছিলেন একজন শিক্ষক। নিজেকে সবকিছুর আগে একজন শিক্ষক বলেই পরিচয় দেন:

“আমি যত কাজই করেছি, মূলে কিন্তু আমি একজন শিক্ষক। আমি চাই আশপাশের সবার সমৃদ্ধি।”

যেখানে শিক্ষকতা আজ অনেকের কাছে অনাকর্ষণীয়, সেখানেই তিনি শিক্ষকতাকে করেছেন মহিমান্বিত।


একবার একজন তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন— “আপনার কথা শুনতে এত ভালো লাগে কেন?”
উত্তরে তিনি বললেন—

“আমার জীবনের চেষ্টাই হচ্ছে সুন্দরকে খোঁজা। আমি যখন একটু ভালো থাকি, তখন শব্দগুলোকে আরও আনন্দময় করে তোলার চেষ্টা করি। আর একটা ব্যাপার—মানুষকে আমি কখনোই শক্তিমান মনে করি না। গম্ভীর, ভারী কথা আমি নিজেও বুঝি না। তাই সবসময় ভাবি কীভাবে সহজভাবে কথা বলা যায়।”


তিনি এমন এক শিক্ষক, যিনি শুধু পাঠ্য নয়, মানুষের মনও গড়েছেন। তাঁর মতে—

“কজন ছাত্রের জীবনের রক্তের কণায় কণায় একজন শিক্ষকের থাকা উচিত। শিক্ষক-ছাত্রের মধ্যে ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকা জরুরি।”


তিনি ক্লাসে রোলকল করতেন না। প্রথম দিনই বলতেন— “রোলকল করব না, এটা সময়ের অপচয়।”


সাফল্য সম্পর্কে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি একেবারেই ব্যতিক্রমী। তিনি বলতেন—

“সবাই শুধু ‘সাফল্য’ নিয়ে চিৎকার করে। আমার মতে সাফল্য খুব কাম্য হলেও বড় কিছু নয়। সাফল্য একটি দক্ষতা—চোর-বাটপারও সফল হতে পারে। আমাদের দেশে ৮০% সফল লোকই দুর্বৃত্ত। এমন জিনিস নিয়ে পাগল হওয়ার কিছু নেই।”


এই সময়ের আলোকবর্তিকা, আমাদের কালের সত্যিকারের বাতিঘর—আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যার।

আপনি থাকবেন আমাদের চিন্তায়, চেতনায়, মননে—বিশ্বসাহিত্যকেন্দ্রের প্রতিটি পাতায়, প্রতিটি আলোড়নে। আপনার ঋণ আমাদের ভাষা ও জাতির কাছে অবর্ণনীয়।

🙏💞

সৌজন্যে: ইশতিয়াক / বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র
#আবুসায়ীদ #আব্দুল্লাহ_আবু_সায়ীদ #বিশ্বসাহিত্যকেন্দ্র

শুভ সকাল 💕
25/07/2025

শুভ সকাল 💕

সর্বকালের সেরা বাঙালি ম্যাটিনি আইডল উত্তমকুমার। তার মৃত্যুর ৪৪ বছর পরেও বর্তমানে আজও মানুষের কাছে মনে হয় তিনি সমান ভাবে...
24/07/2025

সর্বকালের সেরা বাঙালি ম্যাটিনি আইডল উত্তমকুমার। তার মৃত্যুর ৪৪ বছর পরেও বর্তমানে আজও মানুষের কাছে মনে হয় তিনি সমান ভাবে প্রাসঙ্গিক।
শিল্পীর কোনো মৃত্যু নেই, তবুও সাল পঞ্জিকার নিয়মে আজ ২৪শে জুলাই মহানায়ক উত্তম কুমারের প্রয়াণ বার্ষিকী। সেই উপলক্ষে আমাদের সশ্রদ্ধ প্রণাম 💐🙏🙏

- সন্দীপা মনি চ্যাটার্জী🌷

🍁উত্তমকুমারের শেষ শটের দিন — সুমিত্রা মুখার্জির স্মৃতি থেকে(সূত্র: আনন্দলোক পত্রিকা)সেদিন দিল্লি থেকে ফিরে সরাসরি চলে গে...
24/07/2025

🍁উত্তমকুমারের শেষ শটের দিন — সুমিত্রা মুখার্জির স্মৃতি থেকে
(সূত্র: আনন্দলোক পত্রিকা)

সেদিন দিল্লি থেকে ফিরে সরাসরি চলে গেলাম টেক-নিসিয়ানস স্টুডিওতে — ‘ওগো বধূ সুন্দরী’ ছবির শুটিং ছিল।
মন চাইছিল যেন উত্তমদার আগেই স্টুডিওতে পৌঁছতে পারি — সেটাই হল।

অনেকটা পরে এলেন উত্তমদা। পাশের ঘরেই মেকআপ করছিলেন। আমি নিজের কাজে ব্যস্ত, কিন্তু কানে এলো — প্রথমে মৌসুমীর সঙ্গে কিছু শট দেবেন, তারপর আমার সঙ্গে।

মেকআপ থেকে ফ্লোরে যাওয়ার সময় দেখা হয়ে গেল তাঁর সঙ্গে। হেসে বললেন —
“কি রে? দিল্লি থেকে আমার জন্য কী আনলি?”
আমি হাসলাম, সেও হেসে চলে গেলেন ক্যামেরার সামনে।

মৌসুমীর সঙ্গে শট দিলেন। আমি দর্শক হয়ে দেখছিলাম। এরপর ডাক এল আমার।

দৃশ্যটা ছিল একটা ঝগড়ার। উত্তমদা বললেন —
“যতটা পারিস চেঁচিয়ে বলবি, না হলে ঝগড়াটা জমবে না।”
আমি কোমর বেঁধে প্রস্তুত হলাম। চারটে টেক নষ্ট হল।

সিঁড়ি দিয়ে ওঠা-নামার দৃশ্য ছিল। পরপর ট্রেকিং চলেছে। তৃতীয়বার সিঁড়ি বেয়ে নামতে নামতে বললেন —
“এই ওঠানামা করতেই না আমার হার্ট-অ্যাটাক হয়ে যায়!”

সত্যিই কষ্ট হচ্ছিল তাঁর। তারপরও পরিশ্রম করে শট দিলেন।

পঞ্চম টেক ওকে হল। আমি ক্যামেরা থেকে বেরিয়ে এলাম। কিন্তু ক্যামেরা তখনও তাঁকে ধরেই রেখেছে — কারণ তাঁর সংলাপ তখনও শেষ হয়নি।

শুটিংয়ের শেষে বলে গেলেন —
“চলি... কাল দেখা হবে।”

এই শেষ কথা... আজও কানে বাজে।

কে জানত, সেটাই আমাদের শেষ দেখা।
আর কোনোদিনও দেখা হবে না...







#শেষশট

 #রূপসীবাংলা 🌸 মন মোর মেঘেরও সংগী।কেওড়াকান্দি লঞ্চ ঘাট, শিবচর, মাদারীপুর।🌹মুঠোফোন ফটোগ্রাফি Mofijul Islam Milan
24/07/2025

#রূপসীবাংলা

🌸 মন মোর মেঘেরও সংগী।
কেওড়াকান্দি লঞ্চ ঘাট, শিবচর, মাদারীপুর।

🌹মুঠোফোন ফটোগ্রাফি

Mofijul Islam Milan

আমরা সেই সে জাতি…আমরা সেই সে জাতি,যে জাতি উন্নত হবার আগে আয়নায় নিজেকে দেখে—তারপর আয়নাটাকেই দোষ দেই,বলি “আমরা বসবাস করি ব...
24/07/2025

আমরা সেই সে জাতি…

আমরা সেই সে জাতি,
যে জাতি উন্নত হবার আগে আয়নায় নিজেকে দেখে—
তারপর আয়নাটাকেই দোষ দেই,
বলি “আমরা বসবাস করি বিদেশি ষড়যন্ত্রের ফাঁদে!”

আমরা সেই জাতি,
যাদের ভবিষ্যৎ নয়, আছে ফেসবুকের স্ট্যাটাস,
যেখানে ‘দেশপ্রেম’ মানে কমেন্ট সেকশনে যুদ্ধ,
আর রাস্তায় ময়লা ফেলে বলি— “পরিবেশ? ওটা তো সরকারের কাজ!”

আমরা নেতাকে আকাশে তুলি,
তার পাশে ছোট নেতা, পাশে নিজের ছবিও জুড়ি।
আর পোস্টারে লিখি শান্তির কথা।
জনগণের টাকায় শোডাউন চলে,
হেলিকপ্টারে ভাসে আমাদের নেতা—
দেশের জন্য দূরের নেতার এক মাথায় কত যে ব্যথা!

আমরা সেই জাতি,
যেখানে স্কুলের ছাদে পড়ে বোমারু বিমান, শিশুরা মরে—
আর আমরা আলোচনা করি,
সেলফি তুলে দুঃখের ফিল্টার দিয়ে
একজন দেশপ্রেমিকের ভান ধরি।

আমরা রাস্তায় হেঁটে হেঁটে চিৎকার করি,
“গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নাই!”
তারপর গদিতে বসেই সাংবাদিকের কণ্ঠে
তালা মারি— যেন সত্যি না কেউ জানতে পায়।

আমরা সেই উন্নত জাতি—
যেখানে ভোটের মুলা সারাজীবন ঝুলে,
দুর্ঘটনাকে পুঁজি করে কেউ কেউ আবার
লাভের আশায় তহবিল খোলে।

আমাদের রুখে দাঁড়াতে হবে,
হতে হবে সত্যিকারের দেশপ্রেমিক, হতে হবে সৎ।
নাহলে এ দেশ ভরে যাবে স্মৃতিসৌধে—
আর একেকটা মাইলস্টোন হবে, বাড়বে শুধু ক্ষত॥

- am

🖤 মহানায়ক উত্তম কুমারের প্রয়াণ দিবসে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি 🎬📅 ২৪ জুলাই ১৯৮০ — বাংলা চলচ্চিত্র হারিয়েছিল তার শ্রেষ্ঠ রত্নক...
24/07/2025

🖤 মহানায়ক উত্তম কুমারের প্রয়াণ দিবসে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি 🎬

📅 ২৪ জুলাই ১৯৮০ — বাংলা চলচ্চিত্র হারিয়েছিল তার শ্রেষ্ঠ রত্নকে,
একজন নায়ককে নয়, এক জীবন্ত কিংবদন্তিকে।
উত্তম কুমার—একটা নাম নয়, একটা আবেগ, একটা সময়, একটা সম্মান।

তিনি ছিলেন পর্দার রাজার মতো,
চোখের চাহনিতে প্রেম, কণ্ঠস্বরে বিশ্বাস, আর অভিনয়ে ছিল নিখুঁত জীবনের প্রতিচ্ছবি।

🎥 “হারানো সুর”, “সাগরিকা”, “নায়িকা সংক্রান্ত”, “চিতচোর”, “ছুঁয়ে দেখা”—
এমন অসংখ্য ছবিতে তিনি যেন হয়ে উঠেছিলেন সাধারণ মানুষের অসাধারণ স্বপ্ন।

তাঁর সঙ্গে সময় যেন থেমে থাকত।
তিনি ছিলেন না কেবল প্রেমের নায়ক—
তিনি ছিলেন সাহস, ব্যথা, প্রতিবাদ আর পরিণতির এক নিঃশব্দ ভাষা।

🌸 আজ তাঁর প্রয়াণ দিবসে আমরা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করি সেই পুরুষটিকে,
যিনি বাংলা সিনেমাকে পৌঁছে দিয়েছিলেন এক অনন্য উচ্চতায়।
তিনি নেই, কিন্তু তাঁর অভিনয়, তাঁর ব্যক্তিত্ব, তাঁর ছায়া—আজও আমাদের সঙ্গে বেঁচে আছে।

#উত্তমকুমার #প্রয়াণ_দিবস

🍁১৯৭২ সাল। হলিউডে ফিরে এলেন তিনি—দুই দশকেরও বেশি সময় পর।কিন্তু এ শুধু এক কিংবদন্তির প্রত্যাবর্তন নয়,এ ছিল এক কাব্যিক ন্য...
24/07/2025

🍁১৯৭২ সাল। হলিউডে ফিরে এলেন তিনি—দুই দশকেরও বেশি সময় পর।
কিন্তু এ শুধু এক কিংবদন্তির প্রত্যাবর্তন নয়,
এ ছিল এক কাব্যিক ন্যায়বিচার, এক দেরিতে পাওয়া স্বীকৃতি।

চার্লি চ্যাপলিন—সিনেমার নীরব আত্মা, যিনি কথা না বলেও বিশ্বকে হাসিয়েছিলেন,
সেই মানুষটিই সেদিন অস্কারের মঞ্চে উঠলেন
চলচ্চিত্রে তাঁর অতুলনীয় অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে একটি সম্মানসূচক অস্কার নিতে।

🎥 তবে এই ফিরে আসার পেছনে ছিল এক দীর্ঘ ও যন্ত্রণাময় ইতিহাস।
১৯৫২ সালে, আমেরিকায় বাড়তে থাকা রাজনৈতিক উত্তেজনার সময়,
চ্যাপলিনকে কমিউনিজমের প্রতি সহানুভূতি দেখানোর অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়।
"ম্যাকার্থিজম"-এর সেই অন্ধ যুগে, বহু শিল্পীই তখন সন্দেহ ও আতঙ্কের শিকার।
চ্যাপলিনও রেহাই পাননি।
একটি ব্যক্তিগত সফরে ইউরোপে থাকাকালীন,
আমেরিকা সরকার তাঁর রিটার্ন ভিসা বাতিল করে দেয়—
ফলে, চ্যাপলিন আর নিজেরই দেশে ফিরতে পারেননি।

দুই দশকের বেশি সময় তিনি কাটিয়েছেন নির্বাসনে—
দূরে থেকেছেন সেই হলিউড থেকে, যাকে একসময় নিজ হাতে গড়ে তুলেছিলেন।

✨ কিন্তু ১৯৭২ সালে, হলিউড নিজেই ভুল স্বীকার করল।
তাকে ফিরিয়ে আনলো, এবং অস্কারের মঞ্চে তাঁর পায়ের নিচে বিছিয়ে দিল শ্রদ্ধার সেরা পসরা।

সমগ্র অডিটোরিয়াম একসাথে দাঁড়িয়ে পড়ল।
অভিনেতা, পরিচালক, লেখক, প্রযোজক, টেকনিশিয়ান—
প্রজন্মের পর প্রজন্মের কিংবদন্তিরা এক হয়ে দাঁড়ালেন,
একজন মানুষকে অভিবাদন জানাতে যিনি একাই শিল্পকে মানুষের আত্মায় রূপ দিয়েছিলেন।

👏 শুরু হলো করতালির এক নিরবিচ্ছিন্ন ধারা—
এক মিনিট নয়, দুই মিনিটও নয়...
পুরো বারো মিনিট ধরে।

🎬 এটি ছিল অ্যাকাডেমি পুরস্কারের ইতিহাসে সর্বকালের দীর্ঘতম স্ট্যান্ডিং ওভেশন।
চ্যাপলিন সেখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন—নির্বাক, অভিভূত, চোখ ভেজা।
যিনি একসময় নীরবতার মাঝেই পৃথিবীকে প্রাণ দিয়েছিলেন,
সেই মানুষটি এবার নিজেই নীরব হয়ে গেলেন শ্রদ্ধার ভারে।

সেই রাতে, হলিউড শুধু একজন প্রতিভাবানকে পুরস্কৃত করেনি—
এ যেন বলেছিল:

“আমরা তোমাকে অবশেষে দেখতে পাচ্ছি।
আমরা কৃতজ্ঞ।
এবং হ্যাঁ... আমরা দুঃখিত।”

একজন মানুষ, যিনি একসময় তিরস্কৃত হয়ে দূরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিলেন রাজনৈতিক মতের কারণে,
তাঁর প্রতিভাকে সেই রাতে আবারো আলোয় আনা হয়েছিল।

এটা ছিল এক শ্রদ্ধাঞ্জলি।
একটি বিলম্বিত কিন্তু প্রাপ্য ক্ষমা।
সিনেমাকে প্রাণ দানকারী নীরব গুরুকে উৎসর্গ করা এক অনন্য প্রেমপত্র।

শুভ সকাল🌷
24/07/2025

শুভ সকাল🌷

Address

Khagrachhari

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কিছুমিছু posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to কিছুমিছু:

Share

“কিছুমিছু”

লিখছেন কিছু? ভাবছেন মিছু ! আপনাদের জন্যই কিছুমিছু ! "কিছুমিছু" বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতি নির্ভর একটি গ্রূপ। যেখানে নেই রাজনীতি, যেখানে ছড়ানো হয় না বিদ্বেষ। আছে সাহিত্য, শিল্প, মানবতা ও নিরেট ভালোবাসা !,