Aronno Media/ অরণ্য মিডিয়া

Aronno Media/ অরণ্য মিডিয়া This is Aronno Media/অরণ্য মিডিয়া in my page. Please like, comment and share on my page..
(28)

!! দুই দিনের এই দুনিয়ায় তোমার সাথে অনন্তকাল থাকা যায় না কেন? !!আমার কোন কিছুই ভালো লাগেনা-আবার এই কথা তোমাকে বলতে ভাল...
28/10/2025

!! দুই দিনের এই দুনিয়ায় তোমার সাথে অনন্তকাল
থাকা যায় না কেন? !!

আমার কোন কিছুই ভালো লাগেনা-
আবার এই কথা তোমাকে বলতে ভালো লাগে!

আমার ঘরে থাকতে ইচ্ছা করে না
কিন্তু তোমার পাশে থাকলে মনে হয় আমাদের একটা
ঘর থাকা দরকার!

মাঝে মধ্যেই আমার ইচ্ছে করে কোথাও একটা চলে
যাই-
কিন্তু তোমার কাছে গেলে সব ইচ্ছে নাই হয়ে যায়।

আমার চোখে ঘুম নেই, আমার মনে শান্তি নেই, গুছিয়ে
বলতে পারব এমন কোন দুঃখ কষ্ট নেই:
তবুও তোমাকে সবকিছু বিস্তারিত জানিয়ে, একটু
আধটু সান্তনা পাওয়ার লোভ লাগে।

আচ্ছা,
দুই দিনের এই দুনিয়ায় তোমার সাথে অনন্তকাল থাকা
যায় না কেন?

সূর্যের তাপে প্রোটিন নিচ্ছে। এই আর কি বেশি কিছু না।
22/10/2025

সূর্যের তাপে প্রোটিন নিচ্ছে।
এই আর কি বেশি কিছু না।

বিশ্বে তারা ৮ নাম্বার স্টারঅথচ বাংলাদেশ তাদের মূল্য বুঝলো না!গ্রেপ্তার করে ফেললো!😭
21/10/2025

বিশ্বে তারা ৮ নাম্বার স্টার
অথচ বাংলাদেশ তাদের মূল্য বুঝলো না!
গ্রেপ্তার করে ফেললো!😭

গা'লি দিলে তো গা'লির ও অপমান হয় 😐😐
14/10/2025

গা'লি দিলে তো গা'লির ও অপমান হয় 😐😐

✨ সহবাসে নারীর ভূমিকা: সক্রিয় অংশগ্রহণই আসল রহস্য ✨অনেকেই মনে করেন, সহবাসের সময় নারীর কাজ শুধু চুপচাপ শুয়ে থাকা। আসলে তা...
02/10/2025

✨ সহবাসে নারীর ভূমিকা: সক্রিয় অংশগ্রহণই আসল রহস্য ✨
অনেকেই মনে করেন, সহবাসের সময় নারীর কাজ শুধু চুপচাপ শুয়ে থাকা। আসলে তা নয়! দাম্পত্য মিলন হলো দুইজনের ভালোবাসার খেলা, যেখানে দু’জনের সমান অংশগ্রহণ প্রয়োজন।
ভাবুন তো—একটি ফুটবল ম্যাচ চলছে। মাঠে ২২ জন খেলোয়াড় থাকলেও বল সবসময় এক জনের পায়ে থাকে। কিন্তু বাকিরা কি চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে? না! তারা দৌড়ায়, সমর্থন দেয়, খেলা জমিয়ে রাখে।
অথবা ধরুন, আমরা কারো কথা শুনছি। সেখানে যদি শুধু নিরব থাকি, কোন প্রতিক্রিয়া না দিই, তবে সে কথা বলতে আগ্রহ হারাবে। কিন্তু যখন আমরা হ্যাঁ–হুঁ করি, হাসি, চোখে চোখ রাখি—তখন কথোপকথন আনন্দময় হয়।
একইভাবে, সহবাসের সময় নারীর ভূমিকা হলো—
💞 স্বামীকে সাড়া দেওয়া
💞 স্পর্শ, চুম্বন ও আলিঙ্গনে ভালোবাসা প্রকাশ করা
💞 শরীরের নড়াচড়া ও আবেগ দিয়ে অংশ নেওয়া
💞 মিষ্টি কথা, ফিসফিস বা হালকা শব্দে ভালোবাসা জানানো
এভাবে নারী সক্রিয়ভাবে সাড়া দিলে সহবাস হয় আরও উপভোগ্য, আবেগঘন এবং পরিপূর্ণ। অন্যথায় শুধু নীরবতায় পুরুষের আগ্রহ কমে যেতে পারে।

মনে রাখবেন, সুখী দাম্পত্যের রহস্য হলো দু’জনের ভালোবাসা, বোঝাপড়া আর সমান অংশগ্রহণ। ❤️

পরকীয়া বেশ শুকনো ডালে নতুন পাতা গজানোর মতো। কিন্তু এটি অনেকটা মাকাল ফলের  মতো। বাইরে থেকে দেখতে ভাল লাগলেও এর ভিতরটা দে...
22/09/2025

পরকীয়া বেশ শুকনো ডালে নতুন পাতা গজানোর মতো।
কিন্তু এটি অনেকটা মাকাল ফলের মতো। বাইরে থেকে দেখতে ভাল লাগলেও এর ভিতরটা দেখেছেন কখনো না দেখলে দেখে নেবেন ।পরকীয়া করার আগে কতগুলো কথা একটু ভেবে দেখবেন প্রত্যেকে
নারী অথবা পুরুষ-

যাদের লুকিয়ে বাইরে আশ্রয় খুঁজছি, সবাইকে ঠকাচ্ছি, তারাও যদি আমাকে এক ভাবে ঠকায় ঠিক কেমন লাগবে? একটু ভেবে দেখেছেন কি?
নাকে তখন চোরের মায়ের বড় গলার মতন শাসন করবেন?

বাইরে সম্পর্ক রাখতে গেলে তা লুকিয়ে রাখতে হয়। অনেকটা চোরের মতো নিজেকে আড়াল করতে হয়, এত কিছু করে শেষমেশ নিজেকে চোর বানাবেন? চোর চরিত্রহীন হয়ে নিজেকে ক্ষমা করতে পারবেন
?
আপনি ছেলে হন বা মেয়ে নিজের যে সঙ্গীকে বিরক্তিকর ভেবে নতুন কাওকে খুঁজতে চলেছেন, তার বিরক্তিকর রূপগুলো কিন্তু এখনও চোখে পড়েনি।
হয়তো এতদিন তার ভালো রূপটাই আপনি দেখে এসেছেন।

হয়তো সেই রূপটা আরও ভয়ঙ্কর হতে পারে। তখন কিন্তু আর ফিরে আসার পথ পাবেন না।
পরকীয়াআশক্ত হলে সবথেকে বেশি বলির পাঁঠা হয় সন্তানেরা সেই সন্তানদের কাছে এসে আপনি বৃদ্ধ বয়সে চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারবেন?

তারা আপনাকে কেমন চোখে দেখবে প্রশ্ন রয়ে গেল আপনার কাছে?

কেন পরকীয়া করবেন? ভাল লাগলে একটা সম্পর্কের ইতি টেনে আরেকটা সম্পর্কে ঢুকুন। তাকে ভালো না লাগলে আইনমূলকভাবে তাকে জীবন থেকে সরিয়ে দিন তা না করে বাইরে নোং*রামি করাটা আসলেও কি ভালো কাজ।

যে মানুষ সবাইকে লুকিয়ে আপনার সঙ্গে সম্পর্কে জড়াতে পারে যে একবার মিথ্যা বলে তারা দুবার মিথ্যা বলতে দ্বিধা পায় না সে কিন্তু একদিন আপনাকেও লুকিয়ে অনেক কিছু করতে পারে।

সব থেকে বড় বিষয় হল কর্মফল। যা আপনাকে সময় হলেই দেখা দেবে একদিন না একদিন কিন্তু সেটা ভুগতেই হবে।

কারওকে ঠকিয়ে জীবনে কখনও কিছু পাওয়া যায় না। কাউকে ঠকিয়ে গাড়ি বাড়ি হলেও তা ভোগ করা যায় না ভালও থাকা যায় না। তাই আপনিও ভাল থাকবেন না।

পরকীয়া করার আগে একবার ভেবে দেখুন তো নিজের কেউ নিজের বাবা, মা, দিদি দাদা নিজের মেয়ে বোন ভাই ছেলে কারও সঙ্গে যদি এমন ঘটনা ঘটে যা আপনি কারও সঙ্গে ঘটাচ্ছেন কেমন লাগবে?

সম্পর্কে থাকতে ইচ্ছে না হতেই পারে, দিনের পর দিন মিথ্যে না বলে, লুকিয়ে নোংরামি না করে বুক চিতিয়ে সম্পর্কের ইতি করে নতুন সম্পর্কে জড়ান। যাকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখছেন তাকে ও নিজেকে কলঙ্কিত করবেন না প্লিজ। পরে যাই হোক না কেন ইতিহাস আপনাদের চোর আর চরিত্রহীনই বলবে। হয়তো আপনার উত্তরশরীরা আপনাকে নোংরা ভাষায় গা*লিগা*লাজ করবে।
লেখায় ভুল ত্রুটি হতে পারে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

অবিবাহিত মেয়ের বিবাহিত পুরুষের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করার কারণ কি জানেন ?প্রেমের মুখোশে চলছে এক ভয়ংকর লেনদেন! যখন কোনো অ...
14/09/2025

অবিবাহিত মেয়ের বিবাহিত পুরুষের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করার কারণ কি জানেন ?

প্রেমের মুখোশে চলছে এক ভয়ংকর লেনদেন! যখন কোনো অবিবাহিত মেয়ে জেনেশুনে একজন বিবাহিত পুরুষের বিছানায় যায়, তখন বুঝে নেবেন—ওখানে আবেগটা গৌণ, আসল উদ্দেশ্য হলো এটিএম কার্ডের পিন নম্বর। এটা কোনো প্রেমকাহিনি নয়, এটা একটা নিখুঁত শিকার ধরার ছক!

শুরুটা হয় টিকটক বা ইনস্টাগ্রামে শরীর দেখানো কিছু ভিডিও দিয়ে। স্বল্প পোশাক, আবেদনময়ী নাচ—সবই হলো বড়শিতে টোপ লাগানোর মতো। এই টোপ গিলে নেয় কিছু বিবাহিত পুরুষ, যারা নিজেদের সংসারে ‘বোর’ হয়ে বাইরে একটু ‘সহজ বিনোদন’ খোঁজে। পুরুষটা ভাবে, সামান্য কিছু টাকা আর উপহারের বিনিময়ে সে তার লালসা মেটাবে। আর মেয়েটা ভাবে, এই তো আমার ‘ইনভেস্টমেন্ট পিরিয়ড’। সে জানে, তার মতো মেয়ের জন্য ভালো সম্বন্ধ আসবে না, তাই শর্টকাটে ধনী হওয়ার এটাই সহজ রাস্তা। বাবা রিকশা চালায়, কিন্তু মেয়ের হাতে দেড় লাখি আইফোন! ভাবছেন কীভাবে? আরে, সবাই তো বোঝে, কিন্তু ভদ্রতার মুখোশে চুপ করে থাকে!

সম্পর্কটা যখন শারীরিক পর্যায়ে গড়ায়, তখন থেকেই শুরু হয় আসল খেলা। পুরুষটা দেহের লোভে অন্ধ, আর মেয়েটা তার পরবর্তী চালের জন্য প্রস্তুত। কিছু গোপন ছবি, কিছু íntimáte ভিডিও—এগুলোই তার ভবিষ্যৎ ব্ল্যাকমেইলের অস্ত্র। কিছুদিন পর থেকেই শুরু হয় নাটকীয়তা। “আমাকে বিয়ে করো, না হলে তোমার বউকে সব বলে দেবো!”, “তোমার সম্মান, তোমার চাকরি—সব আমি শেষ করে দেবো!”। পুরুষটা তখন নিজের সম্মান আর সংসার বাঁচাতে টাকা ঢালতে শুরু করে। এটা আর প্রেম থাকে না, হয়ে যায় এক মাসিক চাঁদার মতো সম্পর্ক।

কিছু মেয়ে আবার এর থেকেও এক ধাপ এগিয়ে। তারা জানে, সাধারণ ব্ল্যাকমেইলে কাজ না হলে তাদের হাতে আছে সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র—গর্ভধারণ। তারা ইচ্ছাকৃতভাবে অসুরক্ষিত সম্পর্কে লিপ্ত হয়। প্রেগন্যান্ট হওয়ার পর শুরু হয় মানসিক অত্যাচার। “আমাকে বিয়ে না করলে আমি অ্যাবরশন করাবো না। এই সন্তান তোমার, সমাজের কাছে আমি তোমার নামই বলবো!”। তখন পুরুষটির পায়ের নিচের মাটি সরে যায়। একদিকে সামাজিক লজ্জা, অন্যদিকে স্ত্রীর কাছে মুখ দেখানোর ভয়। এই সুযোগে মেয়েটি মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করে অথবা আজীবনের জন্য একটা সেটেলমেন্ট করে নেয়। শরীরী ক্যান্সার হলে চিকিৎসা আছে, কিন্তু সমাজের এই ক্যান্সারগুলোর চিকিৎসা কী?

সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাপার হলো, এই মেয়েগুলোর পরিবারও অনেক সময় এই অনৈতিক কাজকে প্রশ্রয় দেয়। বাবা-মা দেখেও না দেখার ভান করে। তারা ভাবে, “মেয়ে যেভাবে হোক টাকা তো আনছে!” কিছু শিক্ষিত পরিবার তাদের সুন্দরী মেয়েকে রীতিমতো লেলিয়ে দেয় বড়লোকের বিবাহিত ছেলেদের পেছনে। তাদের একটাই লক্ষ্য—যেভাবেই হোক একটা বড় শিকার ধরে জীবন গুছিয়ে নেওয়া। আমাদের সমাজ এই মেয়েদের দামী জীবনযাপন দেখে, কিন্তু প্রশ্ন করে না—এই টাকার উৎস কী? আমরা সবাই জানি, কিন্তু ভণ্ড সেজে এড়িয়ে যাই।

একটা অবিবাহিত মেয়ে ধনী অবিবাহিত ছেলেকে বিয়ে করতে চাইতেই পারে, সেটা তার অধিকার। কিন্তু যখন সে জেনেশুনে একটা সংসার ভাঙতে আসে, তখন তার উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই।

এবার আমার কিছু সরাসরি প্রশ্ন, উত্তর দেওয়ার সাহস আছে?
১. আপনার কি মনে হয় না, এই মেয়েরা প্রেম নয়, পতিতাবৃত্তিকে একটা শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছে?
২. যে পুরুষ নিজের স্ত্রীর বিশ্বাস ভাঙে, সে কি শিকার নাকি অপরাধী? নাকি দুটোই?
৩. আপনি কি আপনার চারপাশে এমন ‘হঠাৎ বড়লোক’ হওয়া কোনো টিকটকার বা তরুণীকে চেনেন? তাদের আয়ের উৎস নিয়ে কখনো ভেবেছেন?

সবশেষে একটাই ভয়ংকর প্রশ্ন আপনার দিকে ছুঁড়ে দিচ্ছি— আপনার অতি সাধের সাজানো সংসারটা ভাঙার জন্য পরবর্তী শিকার কি আপনার স্বামী নন তো? ভেবে দেখেছেন কি, আপনার ঘরের পুরুষটি বাইরে কার ‘বিজনেস প্রজেক্ট’ হয়ে উঠেছে?

Address

Dhaka
1230

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Aronno Media/ অরণ্য মিডিয়া posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Aronno Media/ অরণ্য মিডিয়া:

Share